বেস্টু্র রোমাঞ্চকর প্রেম কাহিনি

আমাদের গল্পোটি ভালো লাগলে Follow দিয়ে পাশে থাকবেন।
সাপোর্ট করলে সাপোর্ট পাবেন
ধন্যবাদ।

দোস্ত একটা চুমু দেতো,আমার কথা শুনে মারুফা ভ্রু কুচকে আমার দিকে তাকিয়ে বললো,, কি বললি,,?আমিঃএকটা চুমু দিতে বলছি,,

 

মারুফা ঃচোখ বন্ধ কর,,,আমিঃ চুমু খেতেও চোখ বন্ধ করতে হবে,,আচ্ছা করছি,,চোখ বন্ধ করতেই মারুফা আমার গালে একটা থাস করে থাপ্পর বসিয়ে দিলো,,খেয়েছিস,আমিঃমারলি কেনো,,মারুফাঃ কুওা তুই কি বলেছিস,,আমিঃ চুমু দিতে,,

 

মারুফা কিছুটা রেগে বললো,, আমি তোকে চুমু দেবো,, 

 

আমি ঃ আরে রেগে যাচ্ছিস কেনো,, আমি বলছি, তোর হাতের চুইংগাম টা মুখে দিতে,মারুফা ঃমানে,,

 

আমিঃ মানি, সংক্ষেপে বলছি, চুমু দিতে, মানে চুইংগাম মুখে দিতে,,,মারুফা ঃও, সরি রে বুঝতে পারিনি,, আমিঃইট,স ওকে চল,,মারুফাঃ কোথায়,,আমিঃঘুরে আসি,,মারুফাঃ চল,,,

 

এবার পরিচয়টা দেয়া যাক,,আমি __সালমান,, আর যার সাথে এতক্ষন কথা বললাাম সে হলো আমার ফেবিকল বান্ধুবি __মারুফা__ ,,মানে আমার বেস্টু,,,

 

আমরা দুজনি এবার অনার্স দ্বীতৃয় বর্ষে পরি,,,,.পর দিন কলেজে মাঠের কোনে আড্ডা খানায় বসে চুইংগাম চিবুচ্ছি,,তখন মারুফা আমার কাছে এসে আমাকে বললো কিরে কি করছিস,, আমাকে একটা চুমু দেতো,.বলতে দেরি একশন নিতে দেরি নেই,ওর মাথাটা দরেই টোঠে ঠোট দিয়ে চুমু খেলাম,,মারুফা রেগে গিয়ে বললো, কুওা কি করলি এইটা,,আমিঃ কেনো, তুইতো বললি তোকে চুমু দিতে,,মারুফাঃ তোকে এই চুমু দিতে বলছি,,বলছি তোর হাতের চুইংগাম মুখে দিতে,,.আমি একটা ইনোছেন্ট ভাব নিয়া বললাম, ও, আমি তো ভাবলাম তুই বুঝি চুমু দিতে বলছিস,,আচ্ছা যা আমার চুমু আমাকে ফিরিয়ে দে,,.মারুফা এবার রেগে বললো,, কুওা তোর চুমু তোকে ফেরত দেওয়াচ্ছি,,শুরু করলো আমাকে ধাওয়া করা,,আমি ছুটছি, পিছন পিছন মারুফা দৌরাচ্চে,,,কিছুদুর দৌরিয়ে ও হাপিয়ে গিয়ে একটা বেন্সে বসে জিরাতে লাগলো,, আমি ও পাসে গিয়ে বসলাম.আমিঃ দোস্ত যাই বলিস না কেনো, তোর ঠোটে সাধ কিন্তু অসাধারন.মারুফা কিছুক্ষন আমার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকলো,, তারপর আবার শুরু করলো ধাওয়া,, এক দৌরানিতে কলেজ থেকে বের করলো.পাগলিটাকে ভালোই খেফিয়েছি,,,হাহাহা,,পাগলি একটা, খুব ভালোবাসি মারুফা কে, কিন্তু বুঝতে দেইনা,,,হয়তো বন্ধুত নষ্ট করে দিতে পারে..রাত বার টার দিকে মারুফার কাছে কল দিলাম,,.ঘুমিয়ে আছে মনে হয়,.দুবার রিং হওয়ার পর দরলো,,,ঘুম ঘুম কন্ঠে বললো,,, হ্যালো,,আমিঃ কিরে দোছ কি করস,,.মারুফা রেগে গিয়ে বললো,,হারামি, এত রাতে মানুষ কি করে,,আমিঃকত কিছুইতো করে,, তুই কি করছিস,,.মারুফাঃ সালা, মুখ ফাঠিয়ে দেবো,, এত রাতে আমার কাচা ঘুম নষ্ট করে বলছিস,, কি করি,,আমিঃও,,সরি দোস্তো, ঘুমা তাইলে,,মারুফাঃ কুওা ফোন রাখবি না,, আমার কাচা ঘুম নষ্ট করছোস, এখন সারারাত কথা বলবি,, তোরে ঘুমাতে দেবো না,,আমিঃআমি কি তোর বয় ফ্রেন্ড নাকি যে তোর সাথে সারা রাত পিরিতির কথা বলবো,,,.মারুফা রেগে বললো,,,হুম,, তুই আমার বয় ফ্রেন্ড, সারা রাত কথা বল,আমিঃকি বলবো,,বিয়ের পর বাচ্ছা কয়টা নেবো,, এসব,, আমার কিন্ত লজ্জা লাগছে,,,.মারুফাঃকুওা তোরে....আমিঃথাক,, একট প্লাইং কিচ দেওতো বাবু,,মারুফাঃতোরে,, কুওা তোরে সামনে পাইলে,,কি যে করমু,,টুটুটু,,,.কলটা কেটে দিয়ে,, মনের সুখে একটা ঘুম দিলাম,,,,.পর দিন.কলেজে গেলাম,,মারুফা মিনারের শিরিতে বসে আছে,,.ওর পাসে গিয়ে বসলাম,,.আমিঃ কিরে কি করিস,.মারুফাঃ কথা বলবি না, আমি রেগে আছি,,.আমিঃতা মহারানির রাগ ভাঙ্গানোর জন্য কি করতে পারি?মারুফাঃ যা, ফুচকা নিয়ে আয়,আমিঃআচ্ছা আনতেছি,.কলেজের সামনে ফুচকা ওয়ালা মামা বসে,, সেখান থেকে এক প্লেট ফুচকা নিয়ে গেলাম মারুফার কাছে,,,,.আমিঃনে তোর ফুচকা,.মারুফা ফুচকা পেয়ে সে কি খুশি,,গফাগফ খেতে লাগলো,,এটা আমার সয্য হলো না,, তাই বললাম,আমিঃওই দিকে দেখতো, ওইটা রোমান না,মারুফাঃ কই,ও অন্যদিকে তাকানোর সাথে সাথে এক পিজ মুখে পুরে নিলাম,,মারুফা ঃনা, ওটা রোমান না,প্লেটের দিকে,, তাকিয়ে বললো,আমার ফুচকা, একটা কই,,আমিঃ আমি কিভাবে বলবো,, তুইতো মাএ খেয়েছিস,,ছি ছি মারুফা, তুই খেয়েও ভুলে যাস,,মারুফাঃচুপ হারামি, আমি দেখিছি, ছিলো,আমিঃআচ্ছা দেখতো,, এইটা তোর খালাতো বোন না,,মারুফাঃকোথায়?আমিঃ ওই যে,,.মারুফা তাকাতেই আরেক পিজ মুখে ঢুকিয়ে নিলাম,,কিন্তু গিলতে পারলাম না, তার আগেই ও ফিরে আমার দিকে তাকাল,আমার মুখের দিকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে রইলো,,আমি ফুচকা মুখে রেখেই বললাম, আমি না,.মারুফাঃ কুওা, তোর একদিন কি আমার একদিন,এই বলে শুরু করলো ধাওয়া করা,আমি দৌরাচ্ছি, ও পিছন পিছন দৌরাচ্ছে,,,.মিনারের নিচের শিরিতে এসে মারুফার পা মচকে পরে যেতে দরলে আমি দরার জন্য আগাই,,আর সাথে সাথে যা হবার তাই হলো,,ও আমাকে নিয়ে পরলো, আমার বুকে,,ভাগ্যের কি লিলাখেলা,, মারুফার ঠোট গুলো আমার ঠোটের ভিতর ঢুকে গেলো,,.সুযোগ কি আর বারবার আসে,, তাই ঠোট দিয়ে ওর ঠোট জোরা চুমুক দিয়ে দরলাম,,বেস কিছুক্ষন পর ও নিজেই ছারিয়ে নিয়ে, আমার বুক থেকে পাসে সরলো,,আমি উঠে দারালাম.দুজনই যেনো ঘোরের ভিতর আছি,, দুজন লজ্জায় দুজনের দিকে তাকাতে পারছি না,,,.মারুফা একা একা উঠার চেষ্টা করছে, কিন্তু উঠতে পারছে না,,আমাকেও বলছে না,, পায়ে ভালোই চোট লেগেছে,,তাই মারুফা কে কোলে তুলে নিলাম,,মারুফা ঘোর লাগা চোখে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে,,.কলেজের সবাই তাকিয়ে আছে,,ওকে নিয়ে ক্লাসে বসালাম,,.লাইব্রেরি থেকে ফাষ্ট এইডের বক্স আনালাম,,ওর পা আমার হাটুর উপর রেখে পা টা ব্যাথা রোধক স্প্র দিয়ে মালিস করে দিলাম,,.তারপর আবার কোলে করে রিক্সায় উঠে, ওর বাসায় দিয়ে আসলাম,,এর ভিতর দুজনের মধ্যে কোনো কথা হয়নি,,,.রাতে সুৃয়ে সুৃৃয়ে একা একা বলতে লাগলাম,,কি করলাম এটা, যাহ,, পাগলিটা তো আরো খেপে গেছে,,একটা কল দিয়ে দেখি,,.কল দিলাম,,সাথে সাথেই পিক করলো,,.চুপ করে আছি,, মারুফাও চুপ করে আছে,,কেউ কোনো কথা বলছি না,,নিরবতা,দুপাস থেকে শুধু নিঃশ্বাষের শব্দ শুনা যাচ্ছে,,,.কিছুক্ষন পর কলটা কেটে দিলাম,,.পর দিন,, পাগলিটাকে দেখার জন্য সকাল সকাল কলেজে চলে গেলাম,,.হায় হায়, এত আগে চলে আসলাম,, কলেজইতো খুলে নি,,, ক্রানির কাছ থেকে চাবি নিয়ে ক্লাশে চলে গেলাম,,বেস ঘুম পাচ্ছে,,, রাতে পাগলিটার কথা ভেবে ঘুম হয়নি,, তাই টেবিলে মাথা টা লাগাতেই চোখটা বুঝে এলো,,.কতক্ষন চোখ বুঝে ছিলাম জানি না,, হঠাৎ বাচাও বাচাও করে কারো চিৎকারের শব্দ শুনতে পেলাম,,চোখ খুলে দেখি,, পুতুল,,


Md Mahfuz

38 Blog Postagens

Comentários