অপেক্ষার অগ্নিপাখি
তুই ছিলি যেন দিগন্ত ছোঁয়া রংধনু,
আমি বর্ষার ভেজা জানালা—
ছুঁতে গিয়ে কেবল কাচে ঠেকে গেছি,
তোর রঙে রঙিন হইনি, হয়েছি শুধু জ্বালা।
তুই ছিলি পূর্ণিমার মত শুভ্র,
আমি ছিলাম সমুদ্র—তোর আলো গিলে ফেলতাম নীরবে।
তুই চেয়েছিলি নৌকা, আমি দিয়েছিলাম ঢেউ,
তাই তোর তীরে পৌঁছাইনি, হারিয়ে গেছি একা ভেসে।
প্রতীক্ষা করেছি এমন করে—
যেমন মরুভূমির বুকে কুয়াশার চিঠি লেখে কাঁপা জলবিন্দু,
যেমন প্রদীপের শিখায় পুড়ে যায় পোকা—
আলো নয়, প্রেমে ডুবেই মৃত্যুকে চায়।
তুই ছিলি প্রজাপতি—রঙিন, স্বাধীন, নরম,
আমি ছিলাম জ্বলন্ত শালিক, ঠোঁটে আগুনের গান,
যতই ডাকি তোকে ভোরের ডাকনামে,
তুই উড়ে গেছিস দূরের কোনো আকাশ মানে।
বিরহ মানে কেবল চোখের জল নয়,
এটা ঠিক যেন শূন্য পিয়ানো,
যেখানে প্রতিটা চুপ silence-ই
বাজিয়ে চলে প্রেমের বিগত সুরগুলো।
আর আমি—
অপেক্ষার অগ্নিপাখি,
প্রেমের ছাই ছড়িয়ে উড়ে যাই প্রতিদিন,
জানি, ফেরা নেই,
তবুও আশার পাখনায় আগুন বেঁধে
উড়ি, বারবার... তোর দিকে।
বিরহ মানে কেবল চোখের জল নয়,
এটা ঠিক যেন শূন্য পিয়ানো,
যেখানে প্রতিটা চুপ silence-ই
বাজিয়ে চলে প্রেমের বিগত সুরগুলো।
আর আমি—
অপেক্ষার অগ্নিপাখি,
প্রেমের ছাই ছড়িয়ে উড়ে যাই প্রতিদিন,
জানি, ফেরা নেই,
তবুও আশার পাখনায় আগুন বেঁধে
উড়ি, বারবার... তোর দিকে।
তুই ছিলি প্রজাপতি—রঙিন, স্বাধীন, নরম,
আমি ছিলাম জ্বলন্ত শালিক, ঠোঁটে আগুনের গান,
যতই ডাকি তোকে ভোরের ডাকনামে,
তুই উড়ে গেছিস দূরের কোনো আকাশ মানে।