घड़ी
आयोजन
ब्लॉग
बाज़ार
पृष्ठों
अधिक
টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের সাফল্য হাতেগোনা। ২০০০ সালে টেস্ট পরিবারের সদস্য হওয়ার পর থেকে দেশটি এ পর্যন্ত ১৪৪
অবশ্য ভালো করতে পারেনি। মাত্র ১২৫ রান অল আউট হয়েছিল। তবে বোলরার এই সংগ্রহকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে পাহাড়সম উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছিল। মেহেদি হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম ও সাকিব আল হাসানের ঘুর্ণিতে চোখে শর্ষেফুল দেখেছিল তারা। এই তিন স্পিনার যথাক্রমে ১৫, ১০ ও ৯ উইকেট পেয়েছিল। বাংলাদেশের পঞ্চম টেস্ট সিরিজ জয়ের স্মৃতি তো এখনো উজ্জ্বল। পাকিস্তানের মাটিতে পাকিস্তানকে নাস্তানাবুদ করেছে। দুটো টেস্টেই পিছিয়ে থাকা অবস্থায় থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। দুই টেস্টে ব্যাটাররা যেমন ভালো করেছেন, তেমনি বোলাররা। বিশেষ করে পেসাররা। পাকিস্তানের মাটিতে পেস বোলিংয়ে দাপট দেখিয়ে স্বাগতিকদের হতবাক করেছে। গতির ঝড়ও তুলেছিল টাইগার পেসাররা। রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম টেস্টে ৪৪৮ রান করে ইনিংস ঘোষণা করেছিল পাকিস্তান। এই রানকে টপকে লিড নেয় বাংলাদেশ। তারপর বল হাতে তো চমক দেখায় টাইগাররা। ১৪৬ রানে পাকিস্তানকে দ্বিতীয় ইনিংসে গুটিয়ে দিয়ে ১০ উইকেটের জয় তুলে নেয়। একই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশ ব্যাকফুটে ছিল। প্রথম ইনিংসে এক পর্যায়ে মাত্র ২৬ রানে ৬ উইকেট হারালেও লড়াই করতে ভুল করেনি। পাকিস্তানের ২৭৪ রানের জবাবে ২৬২ রানে প্রথম ইনিংস শেষ করার পর এবারো বল হাতে তারা দাপট দেখায়। পাকিস্তানকে ১৭২ রানে অল আউট করার পর ৬ উইকেটের জয়ে পঞ্চম সিরিজ জয়ের স্বাদ নেয় বাংলাদেশ।
26 ब्लॉग पदों
और लोड करें
आप आइटम खरीदने वाले हैं, क्या आप आगे बढ़ना चाहते हैं?