নারীর পর্দা

নারীদের শালীনতা ও নিরাপত্তার উদ্দেশ্যে সমাজে তাদের পোশাক এবং আচরণের নিয়মাবলী নির্ধারণ করে।

নারীর পর্দা, ইসলামী ধারা অনুযায়ী, নারীদের শালীনতা ও নিরাপত্তার উদ্দেশ্যে সমাজে তাদের পোশাক এবং আচরণের নিয়মাবলী নির্ধারণ করে। পর্দার মূল উদ্দেশ্য হলো নারীদের ব্যক্তিগত মর্যাদা ও সম্মান রক্ষা করা। এর অন্তর্ভুক্ত কিছু মূল দিক:

  1. পোশাক: নারীদের এমন পোশাক পরতে বলা হয় যা তাদের শরীরের আকৃতি স্পষ্ট না করে এবং যা শরীরের বিভিন্ন অংশ ঢেকে রাখে। সাধারণত এটি পুরো শরীর ঢেকে এমন পোশাক হয়।

  2. আচরণ: নারীদের সাধারণভাবে সুলভ আচরণ বজায় রাখতে এবং সমাজে শালীনতা ও সম্মানের সাথে চলতে বলা হয়।

  3. মুখমন্ডল ও হাত: কিছু মুসলিম সম্প্রদায় মুখমন্ডল এবং হাত খোলা রাখতে পারে, তবে অন্যান্য অংশগুলি আচ্ছাদিত রাখতে হয়।

  4. মুসলিম সমাজে সামাজিক সীমাবদ্ধতা: নারীরা সাধারণত পুরুষদের সাথে অবাঞ্ছিত যোগাযোগ এড়িয়ে চলতে এবং ব্যক্তিগত স্থান ও সময়ে বিশেষত্ব প্রদান করতে বলা হয়।

নারীর পর্দা, সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় প্রেক্ষাপটে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে, তবে এর মৌলিক লক্ষ্য হলো নারীদের সম্মান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

 

পর্দা নারীদের ব্যক্তিগত শালীনতা এবং মর্যাদা বজায় রাখতে সহায়ক। এটি নারীর ভেতরের আত্মবিশ্বাস এবং স্বাচ্ছন্দ্যও বাড়াতে পারে।

 

এগুলি নারীর পর্দার সাধারণভাবে সমর্থিত গুণ, তবে সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় প্রেক্ষাপটে এর ব্যাখ্যা এবং অভ্যাস পরিবর্তিত হতে পারে।


Asraful Mukhluqat

100 Blog des postes

commentaires