আলিফ, লাম, মীম, সাদ।
এটি কিতাব, যা তোমার প্রতি নাযিল করা হয়েছে। সুতরাং তার সম্পর্কে তোমার মনে যেন কোন সংকীর্ণতা না থাকে। যাতে তুমি তার মাধ্যমে সতর্ক করতে পার এবং তা মুমিনদের জন্য উপদেশ।
তোমার রবের পক্ষ থেকে যা তোমার প্রতি নাযিল করা হয়েছে তুমি তা অনুসরণ কর এবং আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্যদেরকে অভিভাবক অথবা সাহায্যকারী হিসাবে গ্রহণ করনা। তোমরা খুব অল্পই উপদেশ গ্রহণ করে থাকো।
কত জনপদকেই না আমি ধ্বংস করেছি! আমার শাস্তি তাদের উপর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় অথবা দ্বিপ্রহরে যখন তারা বিশ্রামরত ছিল তখনই আপতিত হয়েছে।
সুতরাং যখন তাদের নিকট আমার আযাব এসেছে, তখন তাদের দাবী কেবল এই ছিল যে, তারা বলল, ‘নিশ্চয় আমরা যালিম ছিলাম’।
অতঃপর আমি (কিয়ামাত দিবসে) যাদের কাছে রাসূল প্রেরণ করা হয়েছিল তাদেরকে এবং রাসূলদেরকেও অবশ্যই জিজ্ঞাসাবাদ করব।
অতঃপর পরিপূর্ণ জ্ঞানের ভিত্তিতে তাদের নিকট তাদের সমস্ত কাহিনী অবশ্যই জানিয়ে দেব, কেননা আমি তো মোটেই অনুপস্থিত ছিলাম না।
আর সেদিন (কিয়ামাতের দিন) ন্যায় ও সঠিকভাবে (প্রত্যেকের ‘আমল) ওযন করা হবে, সুতরাং যাদের (পুণ্যের) পাল্লা ভারী হবে তারাই হবে কৃতকার্য ও সফলকাম।
আর যাদের পাল্লা হালকা হবে, তারাই হবে সেই সব লোক, যারা নিজদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। কারণ তারা আমার আয়াতসমূহের প্রতি (অস্বীকার করার মাধ্যমে) যুলম করত।
আর নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে ভূ-পৃষ্ঠে প্রতিষ্ঠিত করেছি এবং আমি তোমাদের জন্য ওতে জীবিকা নির্বাহের উপকরণসমূহ সৃষ্টি করেছি, তোমরা খুব কমই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে থাক।
আমিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি, অতঃপর তোমাদেরকে রূপ দান করেছি, তারপর আমি মালাইকাদেরকে নির্দেশ দিয়েছি - তোমরা আদমকে সাজদাহ কর। তখন ইবলীস ছাড়া সবাই সাজদাহ করল, যারা সাজদাহ করল সে তাদের অন্তর্ভুক্ত হলনা।
তিনি বললেন, ‘কিসে তোমাকে বাধা দিয়েছে যে, সিজদা করছ না, যখন আমি তোমাকে নির্দেশ দিয়েছি’? সে বলল, ‘আমি তার চেয়ে উত্তম। আপনি আমাকে আগুন থেকে সৃষ্টি করেছেন, আর তাকে সৃষ্টি করেছেন কাদামাটি থেকে’।
তিনি বললেন, ‘সুতরাং তুমি এখান থেকে নেমে যাও। তোমার এ অধিকার নেই যে, এখানে তুমি অহঙ্কার করবে। সুতরাং বের হও। নিশ্চয় তুমি লাঞ্ছিতদের অন্তর্ভুক্ত’।
সে বলল, ‘সেদিন পর্যন্ত আমাকে অবকাশ দিন, যেদিন তাদেরকে পুনরুজ্জীবিত করা হবে’।
তিনি বললেন, ‘নিশ্চয় তুমি অবকাশপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত’।
সে বলল, ‘আপনি আমাকে পথভ্রষ্ট করেছেন, সে কারণে অবশ্যই আমি তাদের জন্য আপনার সোজা পথে বসে থাকব।
‘তারপর অবশ্যই তাদের নিকট উপস্থিত হব, তাদের সামনে থেকে ও তাদের পেছন থেকে এবং তাদের ডান দিক থেকে ও তাদের বাম দিক থেকে। আর আপনি তাদের অধিকাংশকে কৃতজ্ঞ পাবেন না’।
তিনি বললেন, ‘তুমি এখান থেকে বের হও লাঞ্ছিত বিতাড়িত অবস্থায়। অবশ্যই তাদের মধ্য থেকে যে তোমার অনুসরণ করবে, আমি তোমাদের সবাইকে দিয়ে জাহান্নাম ভরে দেবই’।
📖 সূরাঃ ৭/ আল-আ'রাফ (৭:১-১৮)
#islam #quran #dajjal #iblish
তুমি আমি নয়, আমরা হই এক,
আল্লাহর পথে চলি, ছিন্ন করি সব দ্বন্দ্বের রেখ।
ভালোবাসা যেন শুধু নয় দেহের খেলা,
ইমানের আলোয় গড়া হালাল সম্পর্কের মেলা।
তোমার চোখে দেখি জান্নাতের স্বপ্ন,
সালাতের পরে দোয়া করি নিরব রজনী স্নিগ্ধ।
তুমি আমার সঙ্গী, দুনিয়া ও আখিরাতে,
হাতে হাত রেখে হাঁটি আল্লাহ্র রহমতের ছায়াতে।
চলো তুমি আমি মিলি সে পথচলায়,
যেখানে হায়া, তাকওয়া—ভালোবাসার প্রহরায়।
তুমি আমায় জিকিরে ডেকো, আমি কোরআনে,
এই বন্ধন থাক চিরকাল, রাহমানের প্রশান্তি প্রাণে। #islam
Logo
প্রচ্ছদ
অন্যান্য
ইসলাম
খুবই মূল্যবান ৩০টি ছোট...
খুবই মূল্যবান ৩০টি ছোট হাদিস যা সবার পড়া উচিৎ
প্রবাসীর দিগন্ত ডেস্ক
আপডেট: ৪ নভেম্বর ২০১৯, ৯:১০ পূর্বাহ্ণ
প্রকাশিত: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ১১:১৪ অপরাহ্ন
১। রাসূল (সাবলেছেন আমার কথা (অন্যদের কাছে) পৌছিয়ে দাও, তা যদি একটি আয়াতও হয়। (সহীহ বুখারীঃ ৩২১৫)
২। রাসূল (সাঃ) বলেছেন, কোন ব্যক্তির মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটকুই যথেষ্ঠ যে, সে যা শোনে (যাচাই ব্যতীত) তাই বলে বেড়ায়। (সহীহ মুসলিম, মুকাদ্দামা, অনুচ্ছেদ ৩)
৩। রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আমার প্রতি মিথ্যা আরোপ করবে সে জাহান্নামে যাবে। (দেখুন সহীহ বুখারীঃ ১০৭,১০৯,১০৯,১১০,১১১ সহীহ মুসলিম, মুকাদ্দামা)
৪। পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহ্ সন্তুষ্ট আর পিতা- মাতার অসন্তুষ্টে আল্লাহ্ অসন্তুষ্ট। (তিরমিযী, সনদ হাসান, মিশকাত হা/৪৭১০)
৫। পাঁচ ওয়াক্ত সলাত আদায় করলে পঞ্চাশ ওয়াক্ত সলাতের সওয়াব পাওয়া যায় (সহীহ বুখায়, মুসলিম ও তিরমিযীঃ ২১৩)
৬। ব্যক্তি এবং শিরক ও কুফরের মাঝ খানে সলাত ছেড়ে দেওয়াই হচ্ছে ব্যবধান। (সহীহ মুসলিমঃ ১৫৪,১৫৫, মিশকাত)
৭। ক্বিয়ামতের দিন বান্দার কাজসমূহের মধ্যে সর্বপ্রথম সলাতের হিসাব নেওয়া হবে। (সহীহ তিরমিযীঃ ৪১৩, ইবনু মাযাহঃ ১৪২৫,১৪২৬)
৮। যে ব্যক্তি ফজর ও আসরের নামায আদায় করবে সে জান্নাতে যাবে। (সহীহ বুখারীঃ ৫৪৬)
৯। আল্লাহ্ তা'আলার নিকট প্রিয় ঐ আমল যা নিয়মিত করা হয় যদিও তা অল্প হয়। (সহীহ বুখারীঃ ৪১,৬০২০)
১০। যে ব্যক্তি (পুরুষ) পায়ের টাখনুর নিচে কাপড় ঝুলিয়ে পরবে, সে জাহান্নামী। (সহীহ বুখারীঃ৫৩৭১, মিশকাত, হা/৪১২৫)
১১। কালিজিরায় মৃত্যু ছাড়া আর সকল রোগের চিকিৎসা রয়েছে। (বুখারী, হা/৫২৮৬ ও মুসলিম)
১২। নবী করীম (সাঃ) মিষ্টি ওমধু খুব ভালো বাসতেন। (বুখারী, হা:৫২৮০)
১৩। যারা আমার সুন্নতের প্রতি বিরাগ পোষন (অনিহা প্রকাশ) করবে, তারা আমার উম্মতের অন্তর্ভূক্ত নয়। (সহীহ বুখারীঃ ৪৬৯৭)
১৪। যে ব্যক্তি বিদআত সৃষ্টি করবে ও আশ্রয় দিবে তার উপর আল্লাহ্ তা'আলার, ফেরেশতা ও সকল মানব সম্প্রদায়ের লানত । (সহীহ বুখারীঃ ৬৮০৮)
১৫। যার অন্তরে সরিষা সমপরিমাণ ঈমান আছে, সে জাহান্নামে যাবে না। আর যার অন্তরে সরিষা সমপরিমাণ অহংকার আছে সে জান্নাতে যাবে না। (মুসলিম, মিশকাত হা/৫১০৮)। সরিসা পরিমান ইমানের পরিচয় হল ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরা। যে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরে না অর্থাৎ ৪,৩,২,১ ওয়াক্ত নামাজ পরে সে চিরকাল জাহান্নামে থাকবে।যেমন থাকবে ইহুদি,নাসারা,হিন্দু ,আর ও অন্ন ধমে'র লোকেরা চিরস্থায়ী জাহান্নামে তেমনি থাকবে বেনামাজি,৪,৩,২,১ ওয়াক্ত নামাজিরা। আল্লাহ ৫ ওয়াক্ত নামাজি কে নামাজি গন্ন করেন। ৪,৩,২,১ ও বেনামাজি কে আল্লাহ নামাজি মনে করেন না।
১৬। যে ঘরে কুকুর ও (প্রাণীর) ছবি থাকে,সে ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করে না। (সহীহ বুখারীঃ ২৯৯৮, ৫৫২৫, মিশকাত হাঃ৪২৯৮)
১৭। তিন ব্যক্তির দিকে কিয়ামতের দিন আল্লাহ্ তাদের দিকে করুণার দৃষ্টি দিবেন না ও তাদের জন্য কঠিন শাস্তি (ক) গিঁটের নিচে কাপড় পরিধানকারী পুরুষ (খ) খোঁটাদানকারী (গ) মিথ্যা কসমে পণ্য বিক্রয়কারী। (মুসলিম, মিশকাত হা/২৬৭৩)
১৮। "যে ব্যক্তি মারা গেল অথচ জিহাদ করেনি এমনকি জিহাদের আকাঙ্ক্ষাও ব্যক্ত করেনি, সে মুনাফিকের ন্যায় মৃত্যুবরণ করল।" (সহীহ মুসলিমঃ ৪৭৭৯, নাসায়ীঃ ৩০৯৯)
১৯। আত্নীয়ের সাথে ভালো ব্যবহার করলে রিযিক ও হায়াত বৃদ্ধি পায়। (সহীহ বুখারীঃ ৫৫৫৯,৫৫৬০)
২০। কেউ সওয়াল থেকে পবিত্র থাকতে চাইলে আল্লাহ্ তাকে পবিত্র রাখেন। যে অমুখাপেক্ষী থাকতে চায়, আল্লাহ্ তাকে অমুখাপেক্ষী রাখেন এবং যে ধৈর্য ধারণ করতে চায়, আল্লাহ্ তাকে তাই দান করেন। ধৈর্যের চায়ে অধিক ব্যাপক কিছু দান করা হয়নি। (সহীহ বুখারী, হা/১৪৬৯, সহীহ মুসলিম, সহীহ আবু দাউদ, হা/১৬৪৪)
২১। বিনা হিসেবে জান্নাতে যাবে (সত্তর হাজার) ওসব লোক যারা অশুভ অমঙ্গল চিহ্ন মানে না,যারা ঝাড়-ফুক করায় না, যারা মন্ত্রতন্ত্রের ধার ধারে না এবং আগুনে পোড়া লোহার দাগ লাগায় না ; বরং সদা সর্বদা তাদের পরোয়ারদেগারের উপর পূর্ণ ভরসা রাখে। (সহীহ বুখারী, হাদিস ৫৩৪১,৬২৮,৬০৯৯)
২২। যে ব্যক্তি নিষ্ঠার সাথে শহীদি মৃত্যু কামনা করে, আল্লাহ্ তাকে শহীদদের মর্যাদায় পৌছিয়ে দিবেন, যদিও সে তার বিছানায় মৃত্যুবরণ করে। (সহীহ মুসলিমঃ ৪৭৭৮)
২৩। যখন কোন ব্যক্তি তার ভাইয়ের অনুপস্থিতিতে তার জন্য দু'আ করে, তখন ফেরেশতাগণ বলেন, আমীন, এবং তোমার জন্যও অনুরুপ হবে। (সহীহ মুসলিম ও আবু দাউদ,হাঃ১৫৩৪)
২৪। কোন ব্যক্তির মন্দ হওয়ার জন্য অশ্লীল বাকচারী ও কৃপণ হওয়াই যথেষ্ট। (আহমাদ, মিশকাত হা/৪৬৯৩)
২৫। রাসূল বলেছেন: “যে ব্যক্তি প্রতি ফরয নামায শেষে আয়াতুল কুরসী পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোন কিছু বাধা হবে না। (সহীহ আল্ জামে :৬৪৬৪, নাসায়ী, ইবনে হিব্বান, ত্বাবরানী, আল্লামা আলবানী রহ. এর সিলসিলাতুল আহাদিস আস-সহীহা খণ্ড দুই হাদিস নং-৯৭২)
২৬। যে ব্যক্তি উযূ করে এবং উযূকে পূর্ণাঙ্গরুপে সম্পন্ন করে, তারপর কালেমা শাহাদাত পাঠ করে,তার জন্য জান্নাতের ৮(আট)টি দরজা খুলে যায় । সে যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে । (সহিহ মুসলিমঃ ৪৬০, তিরমিযীঃ৫৫, ইবনু মাযাহঃ ৪৭০)
২৭। যে ব্যক্তি দিবসে ১ বার ও রাতে ১ বার আন্তরিকতার সাথে সােয়্যদুল ইস্তেগফার পাঠ করে যদি সে দিন বা রাতে মারা যায়, তাহলে ওই ব্যক্তি জান্নাতি । ( সহিহ বুখারী-৫৮৬৭)
২৮। ওযু করার সময় কেউ যদি উত্তমরূপে ওযু করে তাহলে তার শরীরের সব গুণাহ বের হয়ে যায়। এমনকি তার নখের নিচের গুণাহও বের হয়ে যায়। (সহীহ মুসলিমঃ ৪৮৪,৪৮৫)
★ নারী পুরুষের মধ্যে যে বিভেদ ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে :
ইসলামের আলোকে সমাজে প্রচলিত কিছু ভুল ও গর্হিত বিভেদ হলো:
1. নারীকে কম মূল্যবান ভাবা
অনেক সমাজে কন্যাসন্তানকে বোঝা মনে করা হয়। অথচ নবীজি (সা.) বলেন—
> "যে ব্যক্তি দুটি কন্যাসন্তানকে সুন্দরভাবে লালন-পালন করবে, সে জান্নাতে আমার সঙ্গী হবে।" (সহিহ মুসলিম)
2. নারীর মতামতকে উপেক্ষা করা
ইসলাম নারীদের মতামতকে গুরুত্ব দিয়েছে। নবীজি (সা.) তাঁর স্ত্রীদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ করতেন।
3. নারীর প্রতি সহিংসতা
কোরআনে নারীদেরকে “লিবাস” (পোশাক) হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে—
> “তোমরা একে অপরের জন্য লিবাস।” (সূরা বাকারা: ১৮৭)
অর্থাৎ, একে অপরের নিরাপত্তা, স্নেহ ও সম্মানের প্রতীক। অতএব নারীকে মারধর বা অপমান করা ইসলামে হারাম।
---
🌺 আদর্শ উদাহরণ – রাসূল (সা.)
নবী মুহাম্মদ (সা.) তাঁর স্ত্রীদের প্রতি ছিলেন অত্যন্ত কোমল, ভালোবাসাপূর্ণ এবং সম্মানদানকারী। তিনি কখনও স্ত্রীদের ওপর চড়াও হননি। তিনি বলেন—
> “তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে তার স্ত্রীর সাথে উত্তম আচরণ করে।” (তিরমিজি)
---
🕌 সমাধান ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে
1. ইসলামের সঠিক শিক্ষা ছড়িয়ে দেওয়া
অনেক বিভেদ সৃষ্টি হয় ইসলামের ভুল ব্যাখ্যার কারণে। কুরআন ও সহীহ হাদীস থেকে শিক্ষা নিতে হবে।
2. পরিবার ও সমাজে নারীর মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা
মেয়েদের ছোটবেলা থেকে আত্মবিশ্বাস ও ধর্মীয় জ্ঞান দিতে হবে।
3. পুরুষদের সংযম ও দায়িত্বশীলতা শেখানো
ইসলাম পুরুষদের আদেশ দিয়েছে, নারীদের প্রতি সদাচরণ ও সম্মান দেখাতে। (সূরা নিসা)