AFace1 AFace1
    #bangladesh #aface1 #quotes #highlight #girl
    Napredno pretraživanje
  • Prijaviti se
  • Registar

  • Dnevni režim
  • © 2025 AFace1
    Oko • Imenik • Kontaktirajte nas • Politika privatnosti • Uvjeti korištenja • Povrat novca • Work • Points and Payments • DMCA

    Odaberi Jezik

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Gledati

Gledati Koluti Filmovi

Događaji

Pregledajte događaje Moji događaji

Blog

Pregledajte članke

Tržište

Najnoviji proizvodi

Stranice

Moje stranice Stranice koje mi se sviđaju

Više

Forum Istražiti popularne objave Poslovi Ponude Sredstva
Koluti Gledati Događaji Tržište Blog Moje stranice Vidi sve

Otkriti postovi

Posts

Korisnici

Stranice

Skupina

Blog

Tržište

Događaji

Forum

Filmovi

Poslovi

Sredstva

samip848
samip848  
9 u ·Prevedi

কুমারীদেরকে সব সময় মন্দিরের পুরোহিতরা রক্ষিতার মতো ব্যাবহার করে। এই মন্দিরে গিয়ে তোমাকেও তো পুরোহিতদের রক্ষিতা হয়েই কাটাতে হবে। তোমাদের পাথরের গড়া দেবদেবী আসলে একটা ধোঁকা। কেন নিজে এই নোংরা ঘন বেছে নিতে চাচ্ছো। তোমার বয়স কম, জীবন জগত সম্পর্কে তোমার কণাও কম। এজন্যই তোমার প্রতি আমি এতটা দরদ দেখাচ্ছি। নয়তো তুমি তা আমার কাছে একজন বিধর্মী মেয়ে ছাড়া কিছুই নও। তোমার মতো একজন তরুণীই তো আর গোটা হিন্দুস্তান নয়। আমি এতো দূর থেকে শুধু তোমার মতো একটি তরুণীকে পাওয়ার জন্যে আসিনি। আমি এসেছি তোমাদের এই পূজনীয় মূর্তি ধ্বংস করতে। তাঁবুর বাইরে বেরিয়ে দেখো, তোমাদের দেবদেবীদেরকে আমরা টুকরো টুকরো করে ফেলে রেখেছি। মানুষ এগুলোকে পায়ে পিষে আসা যাওয়া করছে।

যুলকারনাইনের কথা শুনে তরুণী গভীর চিন্তায় ডুবে গেল। কারণ সে ধর্মীয় আবেগ তাড়িত হয়েই তো মা বাবার সাথে ভারতের এক কোণ থেকে মথুরায় পূজা দিতে এসেছিল। তখন তার মনে হিন্দুত্ববাদের আবেগ ছিল প্রবল। তাই ধর্ম ত্যাগের কথা শুনে সে চিন্তায় পড়ে গেলো।

যুলকারনাইন বললো, তুমি যেখানে যেতে চাও, সেখানেই তোমাকে পৌঁছে দেয়া হবে। কিন্তু কোন মন্দিরে তোমাকে থাকতে দেয়া হবে না।

ভারত অভিযান

১৮কুমারীদেরকে সব সময় মন্দিরের পুরোহিতরা রক্ষিতার মতো ব্যাবহার করে। এই মন্দিরে গিয়ে তোমাকেও তো পুরোহিতদের রক্ষিতা হয়েই কাটাতে হবে। তোমাদের পাথরের গড়া দেবদেবী আসলে একটা ধোঁকা। কেন নিজে এই নোংরা ঘন বেছে নিতে চাচ্ছো। তোমার বয়স কম, জীবন জগত সম্পর্কে তোমার কণাও কম। এজন্যই তোমার প্রতি আমি এতটা দরদ দেখাচ্ছি। নয়তো তুমি তা আমার কাছে একজন বিধর্মী মেয়ে ছাড়া কিছুই নও। তোমার মতো একজন তরুণীই তো আর গোটা হিন্দুস্তান নয়। আমি এতো দূর থেকে শুধু তোমার মতো একটি তরুণীকে পাওয়ার জন্যে আসিনি। আমি এসেছি তোমাদের এই পূজনীয় মূর্তি ধ্বংস করতে। তাঁবুর বাইরে বেরিয়ে দেখো, তোমাদের দেবদেবীদেরকে আমরা টুকরো টুকরো করে ফেলে রেখেছি। মানুষ এগুলোকে পায়ে পিষে আসা যাওয়া করছে।

যুলকারনাইনের কথা শুনে তরুণী গভীর চিন্তায় ডুবে গেল। কারণ সে ধর্মীয় আবেগ তাড়িত হয়েই তো মা বাবার সাথে ভারতের এক কোণ থেকে মথুরায় পূজা দিতে এসেছিল। তখন তার মনে হিন্দুত্ববাদের আবেগ ছিল প্রবল। তাই ধর্ম ত্যাগের কথা শুনে সে চিন্তায় পড়ে গেলো।

যুলকারনাইন বললো, তুমি যেখানে যেতে চাও, সেখানেই তোমাকে পৌঁছে দেয়া হবে। কিন্তু কোন মন্দিরে তোমাকে থাকতে দেয়া হবে না।

ভারত অভিযান

১৮কুমারীদেরকে সব সময় মন্দিরের পুরোহিতরা রক্ষিতার মতো ব্যাবহার করে। এই মন্দিরে গিয়ে তোমাকেও তো পুরোহিতদের রক্ষিতা হয়েই কাটাতে হবে। তোমাদের পাথরের গড়া দেবদেবী আসলে একটা ধোঁকা। কেন নিজে এই নোংরা ঘন বেছে নিতে চাচ্ছো। তোমার বয়স কম, জীবন জগত সম্পর্কে তোমার কণাও কম। এজন্যই তোমার প্রতি আমি এতটা দরদ দেখাচ্ছি। নয়তো তুমি তা আমার কাছে একজন বিধর্মী মেয়ে ছাড়া কিছুই নও। তোমার মতো একজন তরুণীই তো আর গোটা হিন্দুস্তান নয়। আমি এতো দূর থেকে শুধু তোমার মতো একটি তরুণীকে পাওয়ার জন্যে আসিনি। আমি এসেছি তোমাদের এই পূজনীয় মূর্তি ধ্বংস করতে। তাঁবুর বাইরে বেরিয়ে দেখো, তোমাদের দেবদেবীদেরকে আমরা টুকরো টুকরো করে ফেলে রেখেছি। মানুষ এগুলোকে পায়ে পিষে আসা যাওয়া করছে।

যুলকারনাইনের কথা শুনে তরুণী গভীর চিন্তায় ডুবে গেল। কারণ সে ধর্মীয় আবেগ তাড়িত হয়েই তো মা বাবার সাথে ভারতের এক কোণ থেকে মথুরায় পূজা দিতে এসেছিল। তখন তার মনে হিন্দুত্ববাদের আবেগ ছিল প্রবল। তাই ধর্ম ত্যাগের কথা শুনে সে চিন্তায় পড়ে গেলো।

যুলকারনাইন বললো, তুমি যেখানে যেতে চাও, সেখানেই তোমাকে পৌঁছে দেয়া হবে। কিন্তু কোন মন্দিরে তোমাকে থাকতে দেয়া হবে না।

ভারত অভিযান

১৮

Kao
Komentar
Udio
samip848
samip848  
9 u ·Prevedi

হওয়ায় এক পর্যায়ে সে মেয়েটিকে কোলে তুলে নিল। যুলকারনাইন তাকে বার বার অভয় দিতে দিতে বলছিল-

এই অবস্থায় তোমাকে ফেলে যাওয়াটা হবে আমাদের জন্যে অন্যায়। বিশ্বাস করো, আমাদের হাতে তোমার কোন ধরনের নির্যাতিত হওয়ার আশংকা নেই। নারীর মর্যাদা রক্ষাকে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেই। তোমার গায়ে কেউ হাত দেবে না। তোমার আতংকিত হওয়ার কোন কারণ নেই। তুমি নির্ভয়ে আমার সাথে এসো।

মেয়েটিকে ঘোড়ায় তুলে নিয়ে যুলকারনাইন তার উর্ধতন সেনা কমান্ডারের কাছে এলো। সময়টা ছিল খুবই জটিল। এ সময় কোন অসহায় মেয়েকে সেবা দেয়ার অবকাশ ছিল না। কমান্ডার যুলকারনাইনকে বললেন, একে তোমার কাছে রাখতে চাইলে রাখতে পারো, নয়তো কোন হিন্দুর কাছে রেখে আসতে পারো। তবে সতর্ক থাকবে এ যেনো তোমার কর্তব্য পালনে কোন ধরনের ত্রুটির কারণ না হয়।

অবশ্য সে দিন এই অসহায় হিন্দু তরুণী যুলকারনাইনের কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে কোন ত্রুটি সৃষ্টি করতে পারেনি। তার কর্তব্য কর্মে কোন বাধা হয়নি, তবে তার জীবনের বাঁধনে আটকা পড়ে এই তরুণী! হয়ে পড়ে জীবন সঙ্গিনী।

Kao
Komentar
Udio
hanif ahmed Romeo
hanif ahmed Romeo  
9 u ·Prevedi

আপনাদের আজ একটা গল্প বলবো আমার জীবনের গল্প। আমি জানি পৃথিবীটা গোল। কিন্তু এতটা গোল এটা নিয়ে একটু হলেও সংশয় ছিল। কাল সন্ধেতে সেটা কেটে গেল। না এটা কোনো গল্প নয়। এর প্রতিটা শব্দ সত্যি।
চলে যাই প্রায় বছর কুড়ি আগে। আমি তখন ইউনিভার্সিটির ফাইনাল ইয়ার। সঠিক মনে নেই তবে কোন একটা কারণে বাপি(বাবা) সেদিন সঙ্গে ছিল। সম্ভবত আমি ইউনিভার্সিটি থেকে ফিরছিলাম, আর বাপি কোনো মিটিং থেকে। একই বাসে ফিরছি দুজনে। হঠাৎই একটা শ্রমিক শ্রেণীর মানুষকে লোকে আচমকা পকেটমার সন্দেহে মারধোর করতে শুরু করলো বাসের মধ্যেই। লোকটার পরনে একটু অপরিচ্ছন্ন পোশাক। অযত্নে তামাটে হয়ে যাওয়া চামড়া। খোঁচা খোঁচা না কাটা দাড়ি। কিন্তু মুখটা বেশ নিরীহ। লোকটা নাকি কার পকেট থেকে কি চুরি করে তার হাতের ঝোলা ব্যাগে ঢুকিয়েছে। আমি আর বাপি আরও দু একজন লোক চিৎকার করে প্রতিবাদ করেছিলাম। আমাদের চেঁচামেচিতে লোকটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। এবং ব্যাগ সার্চ করে দুটো রঙিন টিপের পাতা, গোটা বারো কাঁচের চুড়ি আর একটা হেয়ারব্যান্ড ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায়নি। কিল, ঘুষি খেয়ে মানুষটা হাঁপাচ্ছিলো। আমি ব্যাগ থেকে জল বের করে দিয়েছিলাম। লোকটা জল খেয়ে দম নিয়ে বলেছিল, আমি চোর নই। আমি রানীগঞ্জের কয়লা খনিতে কাজ করি। আমার বাড়িতে একটা বছর দশের মেয়ে আছে। তার ডেঙ্গি হয়েছে খবর এসেছে। আমি গিয়ে যেন তাকে সুস্থ দেখতে পাই, তাই বারবার ঠাকুর প্রণাম করছিলাম। সেজন্যই ওই ভদ্রলোকের গায়ে দুবার হাত ঠেকে ছিল। ভেবেছে পকেটমার। লোকটাকে সবাই মিলে যেমন মেরে হাতের সুখ করে নিয়েছে, তেমনই গোটা বডি সার্চও করে নিয়েছিল, না কিছুই পায়নি।
একটু পরে জানা গিয়েছিল, কারোর কিছু চুরিই হয়নি। শুধু লোকটির ঘন ঘন ঘড়ি দেখা, বিচলিত স্বভাব, অস্থিরতা দেখেই লোকে ওকে পকেটমার ভেবেছিল।
সত্যি বলতে কী মানুষটির সঙ্গে বাপি দু একটা কথা বলেছিল, কিন্তু আমার সেভাবে তার মুখ মনে ছিল না। এমন কত মানুষের সঙ্গেই তো আমাদের পথে পরিচয় হয়।
কাল সন্ধেতে দাঁড়িয়ে আছি একটা ওষুধের দোকানের সামনে।আচমকা একজন মানুষ সামনে এসে দাঁড়িয়ে বললেন, দিদিমণি কেমন আছেন?
আমি ভালো করে লক্ষ্য করে দেখলাম, মধ্যবয়স্ক ভদ্রলোককে আমি চিনি না। স্কাইব্লু শার্ট, ব্ল্যাক প্যান্ট, হাতে ঘড়ি...আমি ঘাড় নেড়ে বললাম আমি তো চিনতে পারছি না আপনাকে। ভদ্রলোকের সঙ্গে একজন খাঁকি পোশাকের পুলিশ। কিছু বোঝার আগেই ভদ্রলোক বললেন, সেই যে আসানসোল কৃষ্ণনগর বাসে.... পকেটমার...আপনি আর আপনার বাবা বাঁচিয়েছিলেন।
বাসে একটি মানুষকে পকেটমার সন্দেহে মারের হাত থেকে বাঁচানোর ঘটনাটা আমি আমার 'অনুভবে তুমি' উপন্যাসে এড করেছিলাম। তাই ঘটনাটা আজও মনে ছিল। বললাম, হ্যাঁ মনে আছে। কিন্তু আপনি?
ভদ্রলোক এক মুখ সরল হেসে বললেন, আমিই তো সেই। আসলে খনিতে কাজ করতাম তো তাই রংটা কালো হয়ে গিয়েছিল। হয়তো সেইজন্যই চিনতে পারছেন না। আমি কিন্তু ঠিক চিনেছি। কত বছর আগের দেখা তবুও একবার দেখেই চিনেছি। মুখটা একই আছে আপনার। শুধু তখন একটু রোগা ছিলেন।
আমি স্তম্ভিত।
ভদ্রলোক বললেন, আপনার বাবা কেমন আছেন?
আমি বললাম, মারা গেছেন আট বছর হলো।
সহজ ভাষায় বললেন, মানুষটা খুব পরোপকারী ছিলেন। আমার হাতে টাকা দিয়ে বলেছিলেন, মেয়েকে ফল কিনে দিও।
বাপির নামের পাশে পরোপকারী কথাটা শুনতে আমি অভ্যস্ত ছিলাম ছোট থেকে। কিন্তু আমার চোখ বাঁচিয়ে বাপি যে ওই বাসের মধ্যেই এনাকে টাকা দিয়েছিলেন সেটা জানতাম না। আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন নিজের মেয়ের। মেয়ে এখন পুলিশ। বছর তিনেক চাকরি পেয়েছে।
মেয়েটি নমস্কারের ভঙ্গিমা করে বললো, বাবা যে কতবার ওই বাসের ঘটনাটা আমায় বলেছে ভাবতে পারবেন না। আমি বললাম, এখন কোথায় পোস্টিং?
মেয়েটি বলল কাছেই। এখানেই বাড়ি ভাড়া নিয়েছি। বাবা, মা আর আমি।
অদ্ভুত এক ভালোলাগায় ভাসছি গতকাল সন্ধে থেকে। আমিও পাগলের মত মেয়েটার হাতের দিকে তাকিয়ে দেখলাম....সেই সবুজ কাঁচের চুড়িগুলো দেখবো আশা করে কিনা জানি না। মানুষের মন তো কখন যে কোন দিকে ধাবিত হয় আমরা কেউ জানি না। সেই রঙিন টিপ, গোলাপি হেয়ারব্যান্ড আর সবুজ কাঁচের চুড়িগুলো ভেসে উঠেছিল মুহূর্তের জন্য আমার চোখের সামনে। 'অনুভবে তুমি' লেখার সময় বিজুকে যখন বাঁচিয়েছিল অহনার বাবা তখনও কি ভেবেছি, এত বছর পরে আবার দেখা হয়ে যাবে এই মানুষটার সঙ্গে! এত বছর পরেও যে মানুষটি ওই অতি সামান্য উপকার করা ব্যক্তিকে মনে রেখেছে এটাই বিস্ময়কর লাগলো! সাধারণত যাদের উপকার করেছি তারাই আড়ালে নিন্দে করেছে, এটাতেই অভ্যস্ত। উনি যে মনে রেখেছেন ঐ সামান্য উপকার এটাই আশ্চর্যের!
সত্যি পৃথিবীটা গোল।
©কলমে- অর্পিতা সরকার

Kao
Komentar
Udio
samip848
samip848  
9 u ·Prevedi

উদ্যমে গযনীর বিরুদ্ধে চক্রান্ত শুরু করল।

অবশ্য রাজা তরলোচনের বড় ভাই ভীমপাল সুলতান মাহমুদের কাছে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়ে সুলতানের অধীনতা স্বীকার করে নিয়েছিল এবং গযনীর সুলতানকে বাৎসরিক খাজনা পরিশোধ করে গযনীর বিরুদ্ধে কোন ধরণের সামরিক তৎপরতায় যোগ দিবে না বলে চুক্তিতে সই করেছিল। ফলে রাজা তরলোচন পালের পক্ষে প্রকাশ্যে গযনী সুলতানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ প্রস্তুতি নেয়া সম্ভব ছিলো না। কিন্তু গোপনে সে রাজা গোবিন্দ ও অর্জুনের সাথে মৈত্রী গড়ে তোলে এবং তিন রাজ্যের সেনাবাহিনী গযনী বাহিনীর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়।

তরলোচনপাল তার সৈন্যদের প্রকাশ্যে না এনে কন্নৌজ থেকে দূরে একটি ঘন জঙ্গলে লুকিয়ে রেখেছিল। সে অন্য রাজাদের বলেছিল তার সেনারা প্রস্তুত অবস্থায় রয়েছে। প্রয়োজনের সময় সে তার সেনাদের প্রকাশ্যে নিয়ে আসবে। প্রকৃতপক্ষে তরলোচনপালের সামরিক প্রস্তুতি এবং লাহোর থেকে তার সেনাদের এনে কন্নৌজের কাছের কোন জঙ্গলে লুকিয়ে রাখার ব্যাপারটি ছিল অন্যান্য হিন্দু রাজাদের জন্য একটা গোলক ধাঁধা। তারা তরলোচনপালকে ঠিক বিশ্বাসও করতে পারছিল না, আবার তার বাহিনীকে এ দিকে নিয়ে আসার ব্যাপারটিকে অস্বীকারও করতে পারছিল না।

ভারত অভিযান ১৩

Kao
Komentar
Udio
hanif ahmed Romeo
hanif ahmed Romeo  
9 u ·Prevedi

আমার জীবন কাহিনী




আমি, মোঃআব্দুল আওয়াল। জন্ম৩০জুন১৯৮৬.রোজ সোমবার।

আমার দাদার আট সন্তান চার ছেলে চার মেয়ে। আমি বাবার একমাত্র সন্তান।

আমার বাবা ছিলেন সকলের মধ্যে দ্বিতিয় সন্তান,ভাইদের মধ্যে প্রথম আমার বাবা একজন কৃষক মাঠে খেটে খাওয়া একজন মানুষ কৃষিকাজ করে আমাদের জীবন জীবিকা নির্বাহ করতে হয়।


পরিবারে সদস্য সংখ্যা বেশি থাকার কারনে অতি কষ্টের মধ্যে দিন কাটত।ফ্যামিলি ট্যুর প্যাকেজ


আমার বাবা যেহেতু ভাইদের মধ্যে বড় সেহেতু দায়িত্ব টা তারই কাঁধে।

১৯৭১সলে মহাপ্লাবনের পর হঠাৎ করে অনেক মানুষের প্যরালাইসিস রোগ দেখাদেয় তার সঙ্গে আমার বাবার ও প্যরালাইসিস হয়।তখন থেকে বাবা স্বভাবিকভাবে হাটা, চলাফেরা করতে পরতেন না।

আমি বাবার একমাত্র সন্তান, বাবা তার প্রনের চেয়ে ভালো বাসতেন কারন বাবার বিয়ের চার বছর পরে নাকি আমার জন্ম হয়।



বাবার অস্বুস্থতাঃ

""""""""""""""""""""""

আমি তখন দশম শ্রেনির শেষভাগের ছাত্র হঠাৎ আমার বাবার পেট ব্যথাশুরু হয়। দ্রুত বাবাকে নিয়ে হাসপতালে যাই পরিক্ষা নিরিক্ষা করে ডাক্তার সাহেব বললেন আপনার বাবার লিভার সিরোসিস হয়েছে।

তারপর আমি তৎক্ষনাত বাবাকে নিয়ে জেলা সদর হাসপাতালে যাই।

সেখানে বাবার চিকিৎসা চলতে থাকে।

সপ্তাহ খানেক চিকিৎসা দেওয়ার পর বাবার অবস্থার কিছু টা উন্নতি হওয়ার কারনে বাবাকে নিয়ে আমরা বাড়ি ফিরে আসি।

২০০২সাল,এরমাঝে আমার এস,এস,সি পরিক্ষা আরম্ভ হয়।

তারপর হঠাৎ বাবার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে নিয়ে আমরা পূনরায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।সেখানে বাবার চিকিৎসা চলতে থাকে।

আমি সকালেএস,এস,সি পরীক্ষা দিয়ে বিকেলে হাসপাতালে বাবার কাছে গিয়ে ওষধ সহ অন্যান্ন প্রয়োজনিয় জিনিস পত্র কিনে দিয়ে রাত্রে আবার বাড়ি ফিরে আসতাম।সেখানে সার্বক্ষনিক বাবাকে দেখার জন্য ছোট ফুফিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।


হাসপাতালের সকল অন্যান্ন দায়িত্ব পালন শেষ করে আমি রাত্রে বাড়িতে ফিরে আসতাম।


বাড়িতে এসেএকটু পড়ার পর ঘুমিয়ে পড়তাম কারন সারাদিন জার্নি করার পর শরীর ক্লান্ত হয়ে চোখে ঘুম চলে আসে।

এভাবে প্রতিটিদিন রাত কাটতে থাকে।এভাবে আমার সকল পরীক্ষা শেষ হলো।

বাবার শারীরিক অবস্থা ততদিনে আরও খারাপ হতে থাকে। এর মধ্যে প্রায় একমাস পার হয়ে গেছে টাকা পয়সা শেষ।

এখন কি করে চলবো,সংসার কিভাবে চলবে আর বাবার চিকিৎসাই বা কিভাবে করবো দুশ্চিন্তায় মাথায় কাজ করছিল না।আর কোন উপায়ান্ত না দেখে মায়ের সাথে পরামর্শ করে একটি জমি বিক্রির সিদ্ধান্ত নেই।

কারন জমির চেয়ে বাবার গুরুত্ব আমার কাছ অনেক বেশি।

জমি বিক্রি করতে কয়েক দিন সময় লেগে গিয়েছিল সে সময় একবেলা খেয়ে না খেয়ে দিন পার হচ্ছিল। তখন আমার পাশে কাউকে পায়নি তখন বুঝেছিলাম বিপদে পড়লে কেহ এগিয়ে আসে না।

যাই হোক জমি বিক্রি করে টাকা নিয়ে হাসপাতালে গিয়ে আবার বাবার পাশে দাড়ালাম,বাবা আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বলল বাবা তোর পরীক্ষা কেমন হয়েছে, পাশ করবি তো?আমি বললাম হ্যা বাবা পাশ করব ইনশাআল্লাহ ।বাবা বললএত কষ্ট করে পরীক্ষা দিয়ে কি পাশ করা যায় তারপর ও আমি দোয়া করি আল্লাহ তোর মঙ্গল করুক।আমি চাইনি কখনো বাবার মনোবল ভেঙ্গে যাক।

তারপর থেকে আমি হাসপাতালে বাবাকে সময় দিতে থাকি।

কয়েক দিন পর বাবার অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে ডাঃতাকে রিলিজ দিয়ে বাড়ি পাঠিয়েদেন।

বাড়িতে এসে বাবাকে অনেক স্বুস্থ মনে হচ্ছিল এভাবে তিন-চার দিন ভালই ছিল।দেখ মনে হয় যেন আমার বাবা সুস্ব হয়ে গেছেন।আমার মনটা খুশিতে ভরে উঠে।


আমি বাবাকে বলি বাবা তুমি সুস্থ হয়ে গেছ আর ভয় নেই।আমার কথা শুনে বাবা একটা মুচকি হাসি দেয়, বাবার সেই হাসি দেখে খুশিতে আমার প্রানটা ভরে যায়।


বাবার সেই হাঁসি টাই যে জীবনের শেষ হাঁসি আমি এটা কখনো ভাবতে পারিনি।

Kao
Komentar
Udio
Shinthia Akter
Shinthia Akter
9 u

image
Kao
Komentar
Udio
samip848
samip848  
9 u ·Prevedi

দোয়াটি সাতবার পাঠ করিয়া প্রতিবার সূতায় ফুঁক দিবে। দোয়া এই-

بسْمِ اللهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ - فَيُوشِ مَقْسٍ رَحْمَشٍ مِيعَاشِ شَاقِيشِ مَاشٍ أَبُوشٍ بِرَحْمَتِكَ يَا أَرْحَمَ الرَّحِمِينَ -

উচ্চারণঃ- ক্বায়ুশিন মাকুশিন রাজমাশিন মিআশিন শাক্বিছিন মাশিন্ আবুশিন, বিরাহমাতিকা ইয়া আর হামার রাহিমীন।

ইহার পর পূর্বের মত সুতাটি রোগীর কপাল হইতে পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলীর মাথা পর্যন্ত মাপ দিবে। যদি উক্ত সূতা এক আঙ্গুল কম হয় তবে মনে করিতে হইবে যে, রোগীর উপর দানবের আছর আছে। যদি দুই আঙ্গুল কম হয় তবে বুঝিতে হইবে যে, তাহার উপর জ্বিনের আছর আছে। আর তিন আঙ্গুল কম হইলে মনে করিতে হইবে যে, তাহার উপর যাদু টোনা করা হইয়াছে। আর চার আঙ্গুল কম হইলে বুঝিতে হইবে যে উনমুচ্ছিবিয়ান হইয়াছে। যদি উক্ত সূতা এক আঙ্গুল বর্দ্ধিত হয় তবে বুঝিতে হইবে তাহার উপর বদ নজর বা মুখ দোষ লাগিয়াছে। দুই আঙ্গুল কম হইলে বুঝিতে হইবে যে, ভূত প্রেতের আছর হইয়াছে। তিন আঙ্গুল

2025/05/25 074

Enter text

Kao
Komentar
Udio
Shinthia Akter
Shinthia Akter
9 u

image
Kao
Komentar
Udio
Shinthia Akter
Shinthia Akter
9 u ·Prevedi

Love only yourself

image
Kao
Komentar
Udio
avatar

hanif ahmed Romeo

 
সফলতা অর্জনের জন্য শুধু স্বপ্ন দেখলে হয় না। সেই স্বপ্নের লক্ষ্যে দৌড়াতে হয় অক্লান্ত পরিশ্রমের সাথে। এক সময় দেখবেন, সফলতা আপনার পিছনে দৌড়াচ্ছে।
Kao
· 1748147829
1 Odgovor

Izbriši komentar

Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?

Raj000
Raj000
9 u ·Prevedi

Peaceful life 🧬

image
Kao
Komentar
Udio
avatar

MD Nafis islan

Gff
Kao
· Odgovor · 1748147466

Izbriši komentar

Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?

avatar

hanif ahmed Romeo

 
সফলতা অর্জনের জন্য শুধু স্বপ্ন দেখলে হয় না। সেই স্বপ্নের লক্ষ্যে দৌড়াতে হয় অক্লান্ত পরিশ্রমের সাথে। এক সময় দেখবেন, সফলতা আপনার পিছনে দৌড়াচ্ছে।
Kao
· Odgovor · 1748147834

Izbriši komentar

Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?

Showing 3771 out of 10781
  • 3767
  • 3768
  • 3769
  • 3770
  • 3771
  • 3772
  • 3773
  • 3774
  • 3775
  • 3776
  • 3777
  • 3778
  • 3779
  • 3780
  • 3781
  • 3782
  • 3783
  • 3784
  • 3785
  • 3786

Uredi ponudu

Dodajte razinu








Odaberite sliku
Izbrišite svoju razinu
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovu razinu?

Recenzije

Kako biste prodali svoj sadržaj i postove, počnite s stvaranjem nekoliko paketa. Monetizacija

Plaćanje novčanikom

Upozorenje o plaćanju

Spremate se kupiti artikle, želite li nastaviti?

Zatražite povrat novca