AFace1 AFace1
    #face #bangladesh #international #aface1 #aface
    Erweiterte Suche
  • Anmelden
  • Registrieren

  • Nacht-Modus
  • © 2025 AFace1
    Über Uns • Verzeichnis • Kontaktiere uns • Datenschutz • Nutzungsbedingungen • Rückerstattung • Work • Points and Payments • DMCA

    Wählen Sprache

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Betrachten

Betrachten Rollen

Veranstaltungen

Events durchsuchen Meine ereignisse

Blog

Artikel durchsuchen

Markt

Neueste Produkte

Seiten

Meine Seiten Gefallene Seiten

mehr

Erforschen Beliebte Beiträge Spiele Arbeitsplätze Bietet an Förderungen
Rollen Betrachten Veranstaltungen Markt Blog Meine Seiten Alles sehen

Entdecken Beiträge

Posts

Benutzer

Seiten

Gruppe

Blog

Markt

Veranstaltungen

Spiele

Arbeitsplätze

Förderungen

Md Mamun
Md Mamun
1 d

মায়ামিতে অনুষ্ঠিত ফিফা স্পোর্টস এক্সিকিউটিভ সামিট ২০২৫-এ ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল। বাংলাদেশের ফুটবলের সার্বিক উন্নয়নে দুজন আলোচনা করেন।

ইনফান্তিনোকে জাতীয় দলের নামাঙ্কিত জার্সি উপহার হিসেবে দেওয়া হয়। ⚽🇧🇩

#bdultras #bangladeshifootballultras #ultras #আলট্রাস

image
Gefällt mir
Kommentar
Teilen
Md manik mia Manik
Md manik mia Manik  
1 d

পুতুল খেলার চলনাতে।
পুতুল খেলা: শিশুমনের কল্পনার রাজ্য

পুতুল খেলা শুধু একটি খেলা নয়, এটি শিশুমনের সৃজনশীলতা, ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ গড়ে তোলার এক অভিনব মাধ্যম। শিশুরা পুতুলকে মা, বাবা, বন্ধু বা শিক্ষক রূপে কল্পনা করে; তাদের নিয়ে সাজায় ঘর, রান্না করে খাবার, আবার কখনো রোগী-ডাক্তার খেলে। এসব খেলার মধ্য দিয়ে তারা বাস্তব জীবনের ভূমিকা অনুশীলন করে। পুতুল খেলার মাধ্যমে শিশুদের কল্পনাশক্তি যেমন বিকশিত হয়, তেমনি সামাজিক আচরণ, কথা বলা ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতাও বৃদ্ধি পায়। আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়ায় এখন পুতুল খেলাও হয়েছে ডিজিটাল, কিন্তু মাটির বা কাপড়ের পুতুলে যে আবেগ, তা আজও অমলিন। এই খেলা শিশুদের কোমল হৃদয়ের একটি সুন্দর প্রকাশ।

image
Gefällt mir
Kommentar
Teilen
Md Ariful Islam
Md Ariful Islam
1 d

image
Gefällt mir
Kommentar
Teilen
Esha
Esha
1 d

#beach

image
Gefällt mir
Kommentar
Teilen
Esha
Esha
1 d

#love

image
Gefällt mir
Kommentar
Teilen
Esha
Esha
1 d

#fun

image
Gefällt mir
Kommentar
Teilen
avatar

Md Ariful Islam

Nice
Gefällt mir
· Antworten · 1750763662

Kommentar löschen

Diesen Kommentar wirklich löschen ?

Esha
Esha
1 d

#fun

image
Gefällt mir
Kommentar
Teilen
MdRobiulhasanshorob23
MdRobiulhasanshorob23  
1 d

স্বপ্নকে ছুঁয়ে দেখার অপেক্ষা
আগামীকাল থেকে অবন্তীর ফাইনাল এক্সাম। মন না চাইলেও রাত ২টায়ও তাকে দেখা যাচ্ছে গভীর মনোযোগে বইয়ে মুখ ডুবিয়ে থাকতে।
মাঝরাতে হঠাৎ মুঠোফোনের শব্দে বই থেকে মুখ তোলে অবন্তী। ফোনের স্ক্রিনে চোখ রাখতেই একটি অপরিচিত নম্বর চোখে পড়ে।এত রাতে কে ফোন দিল...নিশ্চিত, ক্লাসের কেউই হবে...
এটা ভেবেই ফোনটি রিসিভ করে অবন্তী।
‘হ্যালো’ বলতেই ওপাশ থেকে একটি মোটা গলা ভেসে আসে...—হ্যালো...
অবন্তীর কাছে গলার স্বরটি অপরিচিত মনে হয়...
কে বলছেন?আমি তমাল..ওহ, তমাল মামা! এত রাতে কী মনে করে?গম্ভীর গলায় জবাব,মামা! আমি তমাল; কিন্তু আপনার মামা নই। আমি আরেকজন তমাল, আমাকে চিনবেন না।
কাকে চান?এত সময় যখন আপনার সঙ্গে কথা বলছি, ধরে নিন আপনাকেই চাইছি।স্টুপিড!বলেই ফোন কেটে দিল অবন্তী। মনোযোগী হয়ে পড়া শুরু করল। কিন্তু কী আশ্চর্য! বারবার কেন যেন ওই কণ্ঠটাই কানে বাজছে!ইস্! কী অসম্ভব সুন্দর কণ্ঠ লোকটির।অনেকটা আরজে নীরবের মতো।
কথাগুলো ভাবতেই হঠাৎ আবার মুঠোফোনটি বেজে ওঠে। অবন্তী এবার ঠিক করল, কলটি আর রিসিভ করবে না। কিন্তু কী অদ্ভুত, এত রাতে নির্লজ্জের মতো লোকটা কেন যে বারবার কল করেই যাচ্ছে!মুঠোফোনটি বেজেই চলেছে...মিশ্র প্রতিক্রিয়া অবন্তীর। শেষ পর্যন্ত কলটি রিসিভ করল...হ্যালো’ বলতেই...কী ব্যাপার, রেখে দিলেন কেন?এত রাতে অচেনা একজন মেয়েকে বিরক্ত করতে লজ্জা করছে না আপনার! অসভ্য একটা লোক আপনি।প্লিজ! দয়া করে এভাবে বলবেন না। আমি বাজে ছেলে নই। এটুকু বিশ্বাস রাখতেই পারেন। আপনি আমার পরিচয়টুকু দেওয়ার সুযোগ দিন...আমি তমাল। বুয়েটে সিভিলে পড়ছি, তিতুমীর হলে থাকি। সামনে টার্ম ফাইনাল প্রিপারেটি লিভের গ্যাপে আছি। রাত জেগে পড়তে পড়তে হঠাৎ এক বন্ধুকে কল দেব ভেবে ডিজিট ভুলে কলটি আপনার নম্বরে চলে যায়। আমার কী দোষ বলুন, আপনার কণ্ঠে জাদু আছে। যে কেউ আপনার সঙ্গে কথা বললে অবচেতন মনে চাইবে আরেকবার কথা শুনতে!দেখুন, কাল আমার ফিজিওলজির কার্ড এক্সাম। এমনিতেই আমি খুব টেনসড। দয়া করে আর বিরক্ত করবেন না। আপনাদের মতো ছেলেরা মেয়েদের ইমপ্রেস করায় খুব পটু।কথাগুলো বলেই কলটি কাটল অবন্তী। ফোনটি রাখার কিছু সময় পর মুঠোফোনের মেসেজ রিংটোন বেজে উঠল...
ফিজিওলজির কার্ড এক্সাম! তার মানে মেডিক্যাল স্টুডেন্ট! ডাক্তারদের মেজাজ এত রুড হলে চলবে? আবার বিরক্ত না করে পারব না হয়তো। এতটা বকাঝকা আগামী দিন আর করবেন না আশা রাখব। শুভ রাত্রি। ’কী রকম যেন এক অদৃশ্য ভালোলাগার শিহরণের মধ্য দিয়ে সময় কেটে যায় অবন্তীর। অবচেতন মন কেন যেন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে ফোনের জন্য! খাবার টেবিল থেকে পড়ার টেবিল—সারাটা সময় মুঠোফোনটি ওর সঙ্গেই আছে।
বাড়ির কারোরই ব্যাপারটা দৃষ্টি এড়ায় না। এমনিভাবে এক সপ্তাহ শেষে একদিন রাত প্রায় সাড়ে ১২টায় সেই প্রতীক্ষিত নম্বরটি ফোন স্ক্রিনে ভেসে ওঠে।অবন্তী ফোন রিসিভ করতেই সম্ভাষণের বদলে চমত্কার ভরাট কণ্ঠের আবৃত্তি শোনা যায়...পাইনি বলে আজও তোমায় বাসছি ভালো রানি...মধ্যসাগর এপার-ওপার করছে কানাকানি...’ফোনের ওপাশ থেকে ভদ্রলোকের কবিতা পড়া শুনে অবন্তী যেন ভালোলাগার বিস্ময়ে ভাষা হারিয়ে ফেলে!
কী ব্যাপার, কথা বলবেন না? কেমন লাগল কবিতাটা? আজ কিন্তু হঠাৎ করে ফোন কাটা যাবে না!—অসাধারণ! খুব ভালো কবিতা আবৃত্তি করেন তো আপনি!—সত্যি, আপনার ভালো লেগেছে? ধন্য আমি! আমি তো ভয় পাচ্ছিলাম, এই বুঝি অভদ্র-অসভ্য বলে কল কেটে দেবেন!এর পর থেকে শুরু ওদের একসঙ্গে পথচলা। সময় গড়িয়ে সেকেন্ড, মিনিট, ঘণ্টা পেরিয়ে সপ্তাহ থেকে মাস ছুঁয়ে যায়...সকাল-বিকেল কিংবা মাঝরাতে ফোন, হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুকে চ্যাটিং ঘণ্টার পর ঘণ্টা...ভালোলাগার অনুভূতিটা কখন যেন ভালোবাসা হয়ে মন জুড়ে বসে...দেখতে দেখতে সময় কেটে যায়...কাছে আসার আকুল তৃষ্ণায় মন ব্যাকুল হয়ে ওঠে...দীর্ঘ এক বছর পর তমাল আর অবন্তী পহেলা ফাল্গুনের এক বিকেলে পাবলিক লাইব্রেরিতে দেখা করার সিদ্ধান্ত নেয়...পাবলিক লাইব্রেরির রাস্তা দিয়ে ভেতরে প্রবেশের সময় এদিক-সেদিক তাকিয়ে মনের অজান্তেই কাউকে খুঁজে যায় অবন্তী। ঠোঁটের কোণে তখনো একচিলতে হাসি...হঠাৎ মুঠোফোনে মেসেজ রিংটোন বাজতেই অবন্তী চোখ রাখে স্ক্রিনে। ছোট্ট একটা মেসেজ,‘আসছি অবন্তী, শাহবাগে আমি...।হাঁটতে হাঁটতেই রিপ্লাই করে অবন্তী...স্বপ্নকে ছুঁয়ে দেখার অপেক্ষায় পথ চেয়ে আছি’...পাবলিক লাইব্রেরিতে প্রবেশ করে কিছুটা দূর থেকেই তমাল দেখে, অবন্তী সিঁড়ির একপাশে চুপচাপ বসে আছে। মেয়েটি...মেয়েটি আসলেই সুন্দরী...হলুদ রঙের শাড়িতে ওকে একটু বেশিই মানিয়েছে।অবন্তী তমালকে বলেছিল কালো রঙের পাঞ্জাবি পরতে অথচ ও পরে এসেছে সাদা রঙের ক্যাজুয়াল শার্ট।সিঁড়ি বেয়ে অবন্তীকে পাশ কাটিয়ে একটু দ্রুতই পাবলিক লাইব্রেরির ভেতর চলে যায় তমাল। এর একটু পরই অবন্তীর পেছনে এসে দাঁড়ায়...হঠাৎ করেই ডেকে ওঠে অবন্তী বলে...অবন্তী পেছন ফিরে তাকাতেই ভীষণ চমকে ওঠে! একি, তমালের পাশে রূপক কেন!এই ছেলেটা অবন্তীর ক্লাসমেট। দীর্ঘ দুই বছর ধরে ওকে বিরক্ত করে যাচ্ছে...একে দেখলেই অবন্তীর ভীষণ রাগ হয়।অবন্তী কোনো প্রশ্ন করার আগেই তমাল বলে ওঠে, ‘রূপক আমার ছোট ভাই। ওর ধারণা ছিল, তুমি নাকি ভালোবাসতেই জানো না। ওর সঙ্গে আমি চ্যালেঞ্জ করেছিলাম, তোমাকে ভালোবাসতে শেখাব আমি। তোমার সঙ্গে সম্পর্কের শুরুটাই ছিল একটা জেদ। তোমাকে আমি শুধু বোঝাতে চেয়েছিলাম, ভালোবাসার অনুভূতিটা কেমন হয়...ভালোবাসা আসলে কী...’
দীর্ঘ সময় নির্বাক হয়ে তমালের কথাগুলো শোনে অবন্তী। চোখ দুটি কখন যেন নিজের অজান্তেই অশ্রুসজল হয়ে ওঠে...
তমালের কথার প্রত্যুত্তরে অবন্তী শুধু একটি কথাই বলে...‘তমাল, আপনি আমাকে ভালোবাসতে শিখিয়েছেন? আমার কল্পনায় যে ভালোবাসা ছিল তা আসলে ভালোবাসা নয়, শুধুই প্রতারণা। ভালোবাসা কী, তা হয়তো আর এ জন্মে বোঝা হলো না.কথাগুলো শেষ করেই অবন্তী হাঁটতে শুরু করে, পাবলিক লাইব্রেরির গেট থেকে বেরিয়ে দ্রুত রিকশা নেয়। রিকশা # #

Gefällt mir
Kommentar
Teilen
MdRobiulhasanshorob23
MdRobiulhasanshorob23  
1 d

শেষ চিঠি
সকাল সকাল আম্মুর ডাকে ঘুম ভাঙল আমার। বাবা নাকি মস্ত বড় একটা রুই মাছ নিয়ে হাজির হয়েছেন বাসায়। এটা এখন দেখতে যেতে হবে।
—রাসেল, আয় দেখে যা, তোর বাবা কত বড় মাছ এনেছে।
—যাও, আসছি আমি।
বিছানা থেকে উঠতে যাব, এই মুহূর্তে ইভার ফোন।
—বিকেলে সেন্ট্রাল গার্ডেনের পাশে দেখা করো, তোমার দেয়া আংটিটা নিয়ে যেয়ো।—কেন?—বাবা আমার বিয়ে ঠিক করেছে।সত্যি?হুম্, খুশি হয়েছ তুমি?
—তোমার বিয়ে ঠিক হয়েছে, আর আমি খুশি হব?
কিছুই করার নাই, রাসেল।
কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারলাম না, ফোন রেখে দিল ইভা। আম্মু আবার ডাকতে এলো আমাকে, পেছন পেছন বাবাও।
—কিরে, চল, মাছটা দেখবি।
বাবার জোরাজুরিতে মাছ দেখতে যেতেই হলো। কিন্তু আমার কিছুই ভালো লাগছে না। বাবা মন খারাপ করলেন। আমি নিজের রুমে এসে দরজা বন্ধ করে দিয়েছি।
ইভা আমাকে ২৯৯টা চিঠি লিখেছে। সব কয়টা নিয়ে বসেছি। রুমে আগুন জ্বালিয়ে আর একটা বেনসন সিগারেট জ্বালিয়ে একটার পর একটা চিঠি পুড়ছি আমি। একটায় ওর হাসিমাখা ছবি দেখে আর পুড়তে পারলাম না। এই মেয়েটিকে আমি গত ৫৯৬ দিন জীবনের সবচেয়ে বেশি ভালোবেসেছি।
আম্মু আমার রুমে এসে এসব পোড়ানো কাগজ দেখে একপ্রকার কান্না শুরু করে দিলেন। আমার হাতে ইভার পোড়া ছবি, স্নিগ্ধ ঠোঁটের আভা এখনো ঝলমল করছে। আম্মু বিষয়টি বুঝে কিছুটা সান্ত্বনা গোছের কথাবার্তা বললেন। কিন্তু মনে মনে ইভার ওপর আমার প্রচণ্ড রাগ হচ্ছিল।
আমি রাগ করে বেশিক্ষণ থাকতে পারি না। রাগটা তখনই ঝাড়তে হয়। ইভাকে ফোন দিলাম, সব রাগ উগরে দেব আজ।
—হ্যাঁ, বলো রাসেল।কী করো?—ও ফোন দিছিল। কথা বললাম।ও-টা কে?যার সঙ্গে আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে।
—ওই ব্যাটা তোমাকে ফোন দেবে কেন?
—এটা কেমন কথা, রাসেল? ও তো ফোন দিতেই পারে।
—না, বলবা বিয়ের পরে যেন ফোন দেয়।
—পারব না। ফোন রাখো।
মনটা আরো খারাপ হয়ে গেল। ভাবলাম, বিকেলে গিয়ে আংটিটা নিয়ে আসব, কোনো কথা বলব না।
বিকেল ৪টা, ইভা লাল-সাদা একটা শাড়ি পরেছে। সাধারণত সে শাড়ি পরে না, আজ কেন পরল বুঝতে পারলাম না।
—শাড়ি পরেছ কেন?—ও পছন্দ করে।ও পছন্দ করে বলে পরেছ। আর আমি যে প্রতিদিন বলি, সেটা তো শোনো না।তোমার কথা শুনব কেন?
ইভা ২৯৯টা চিঠি কি মিথ্যা?
—চিঠি? এগুলো ছিল পাগলামি।
পাগলামি? তুমি এমন বলতে পারো না।
—রাখো তো তোমার প্যাঁচাল, এই নাও। এখানে তোমার দেওয়া আংটিটা আছে, আর একটা চিঠি। এই আমার ৩০০তম চিঠি।
—আবার চিঠি কেন?
—৩০০ চিঠি পূর্ণ করলাম।
—আচ্ছা আমি যাই, আমার ভালো লাগছে না।
—যাবা? যাও।বাসায় এসে রুমের দরজা বন্ধ করে ইভার দেওয়া বাক্সটা খুললাম। একগাদা গোলাপের পাপড়িতে ভরা বাক্স। চিঠিটা হাতে নিয়ে পড়তে বসলাম।
“এই যে আমার বোকা বাবু, আমি বললাম আমার বিয়ে ঠিক, আর তুমি সেটাই বিশ্বাস করে নিলে। আমার ভালোবাসা কি এতই সস্তা? আমি ভালোবাসি তোমাকে, বুঝেছ বোকা বাবু?
আমি একটা পরীক্ষা করলাম। আমার বিয়ের কথা শুনে তুমি যদি আমার চিঠিগুলো পুড়িয়ে ফেলো তবে মনে করব তুমি আমাকে ভালোবাসোনি। ভালোবাসার মানুষের স্মৃতি ধরে রাখাটা ভালোবাসার একটা অংশ। আমি আসছি চিঠিগুলো দেখতে। ”
আম্মু আমাকে ডাকছে।—রাসেল, কী করিস?—কিছু না।—ইভা আসছে, হাতে গোলাপ অনেকগুলো।—যাও, আমি আসছি।আমি ঘামছি। উঠে দাঁড়িয়ে আবার বসে পড়লাম, হাত-পা কেমন জানি অবশ হয়ে আসছে। ইভা চলে এলো আমার রুমে।—ইভা, তুমি?—হ্যাঁ আমি, আমার চিঠিগুলো কই?হাতে থাকা চিঠিটা ইভার দিকে বাড়িয়ে দিলাম।—আরো বাকি ২৯৯, নিয়ে আসো।আমি অবাক বিস্ময়ে ইভার দিকে তাকিয়ে আছি। তবে কি আমি ইভাকে ভালোবাসিনি? ইভা আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। ‘রাসেল, এটা ভালোবাসা নয়, এটা আবেগ। ভালোবাসা হচ্ছে মনের ভেতর পুষে রাখা আকুতি। নীরবে ভালোবাসার মানুষটির সুখ কামনা করা। রাগের বশবর্তী হয়ে তুমি যেটা করলে, সেটা ভালোবাসা হতে পারে না।
আমি কিছুই বলতে পারছি না, মনের ভেতরটা হাহাকার করে উঠল। আমি বুঝতে পারছি, আমি ইভাকে ভালোবাসতে শুরু করেছি, যেটা শুধুই ভালোবাসা। এখানে আবেগের স্থান খুব অল্প। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। ইভা চলে যাচ্ছে, এই বুক খালি করে দিয়ে দূরে, অনেক দূরে। # #

Gefällt mir
Kommentar
Teilen
MdRobiulhasanshorob23
MdRobiulhasanshorob23  
1 d

রিফাত ও অথৈই এর চরম ভালবাসার গল্প
ব্যবসায় পড়া লেখা শেষ করে আমেরিকা থেকে সবে মাত্র দেশে ফিরল রিফাত।দেশে বাবার বিশাল ব্যবসা। তাই তার বাবাও চান তার এই ব্যবাসার দায়িত্ব বুঝে নেক তার ছেলে।,,তাই হলো, ব্যবসার সব দায়িত্ব এখন রিফাতের। কয়েক মাস কেটে গেলো, একা আর সামলানো যায় না, একজন P.A (Personal Assistan) দরকার। নিয়োগ দেয়া হলো "অথৈই" নামের এক মেয়েকে।,অথৈই ছিল উচ্চ শিক্ষিত, সুন্দরী। সে তার বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে।বাবার সংসার চালানোর মত ক্ষমতা এখন আর নেই তাই অথৈই এর জন্য চাকুরিটা খুবই প্রয়োজন ছিল।,,বিশাল কোম্পানিতে চাকুরি পেয়ে খুশি অথৈই। তার বাবা মাকে নিয়ে ভালোই দিন কাটে অথৈইর। এরি মাঝে রিফাতের সাথে উঠা বসা অথৈইর । রিফাত অথৈইকে নিয়ে কখনো দুপুরে লাঞ্ছ, পার্কে ঘুরা কিংবা রাতে কেন্ডেল ডিনার করে। একসময় দু'জন দু'জনকে ভালোবেসে ফেলে কিন্তু কেও তা কাউকে বলেনি।,,হঠাৎ এক দিন পার্কে রিফাত তার ভালবাসার কথা বলেই ফেলে অথৈইকে, রিফাতেকে ভালোবাসা সত্তেও অথৈই রিফাতকে ফিরিয়ে দিলো।,,কারন, রিফাত এত্ত বড় কোম্পানির মালিক তার সাথে সম্পর্ক তা কি করে হয়!! ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বাড়িতে ফিরল অথৈই। ভালোবাসার মানুষকে কাছে পেয়েও হারাতে হচ্ছে। দুই দিন অফিসে যায়নি অথৈই। ২ দিন পর রিফাতের সাথে দেখা হওয়ার পরেও এড়িয়ে চলে অথৈই।, রিফাত অনেক বুঝানোর চেষ্টা করে কিন্তু অথৈই রাজি নয় তার কারন তার অনেক ধনী, তার তুলনায় অথৈই কিছুই না....নিশ্চুপ কেটে গেলো কয়েকটা দিন... অথৈইর বাবা মা তার বিয়ে ঠিক করে ফেলে তার এক মামাতো ভাইয়ের সাথে।,,অথৈই তার মামাতো ভাইকে কখনোই দেখেনি! কি করবে রিফাত কিছুই সে বুঝতে পারে না। এই দিকে রিফাতের বিয়ের জন্য তার বাবা মা পাত্রী দেখা শুরু করে। পাত্রীর একটা ফটো নিয়ে রিফাতকে দেখতে বলে। কিন্তু রিফাত ফটো না দেখেই বাবা মায়ের পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করতে রাজী হয়ে যায়।,,চাকরি থেকে রিজাইন করে অথৈই আর কখনো দেখা হবে না রিফাতের সাথে!! চোখের জল নিয়েই অফিস থেকে বেরিয়ে গেলো অথৈই। বিয়ের সব কিছু রেডি রিফাতের. !... ৩ দিন পর বিয়ে...আজ বিয়ে। ধুমাধাম আর লাইটিং এর আলোয় আলোকি সব।বিয়ে হয়ে গেলো কিন্তু সে এখনো তার বউকে দেখেনি.!.. এমন সময় ফোন আসলো ইমার্জেন্সি ফ্লাইটে রিফাতকে ফিরে যেতে হবে নিউইয়র্ক।,সদ্য বিবাহিত বউকে দেখা হলো না রিফাত চলে গেলো নিউইয়র্ক!নিউইয়র্ক যাওয়ার পর কেটে গেলো ৭ টি বছর!! ৭ বছর পর আজ রিফাত আসবে দেশে,,,,, বাড়িতে এসেই কলিংবেল বাজাতেই দরজা খুলে আসলো রিফাতের স্ত্রী।,,রিফাতকে দেখে হতভম্ব হয়ে গেলো রিফাতের স্ত্রী, রিফাতও আশ্চর্য আর নির্বাক হয়ে তাকিয়ে রইলো তার স্ত্রীর দিকে।,,রিফাতের স্ত্রী রিফাতকে দেখেই বলল স্যার আপনি এখানে??? কেন এসেছেন প্লিজ চলে যান... এটা আমার শ্বশুর বাড়ি! প্লিজ স্যার চলে যান। এমন সময় রিফাতের মা-বাবা এসে বলল তুমি কাকে চলে যেতে বলছো??,,ও তোমার স্বামী রিফাত।রিফাতের স্ত্রী আর কেউ নয় সে ছিল তার ভালোবাসার মানুষ অথৈই! # #

Gefällt mir
Kommentar
Teilen
Showing 63 out of 10180
  • 59
  • 60
  • 61
  • 62
  • 63
  • 64
  • 65
  • 66
  • 67
  • 68
  • 69
  • 70
  • 71
  • 72
  • 73
  • 74
  • 75
  • 76
  • 77
  • 78

Angebot bearbeiten

Tier hinzufügen








Wählen Sie ein Bild aus
Löschen Sie Ihren Tier
Bist du sicher, dass du diesen Tier löschen willst?

Bewertungen

Um Ihre Inhalte und Beiträge zu verkaufen, erstellen Sie zunächst einige Pakete. Monetarisierung

Bezahlen von Brieftasche

Zahlungsalarm

Sie können die Artikel kaufen, möchten Sie fortfahren?

Eine Rückerstattung anfordern