13 ث ·ترجم

বাংলা উপন্যাস লেখা শুরু হয়েছে ঊনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে; তবে তা দ্রুত বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ আঙ্গিকে পরিণত হয়েছে। একজন অবাঙালি লিখিত এবং ১৮৫২ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত ফুল মণি করুণার বিবরণ নামীয় গ্রন্থটিকে বাংলা ভাষার প্রথম উপন্যাসোম রচনা হিসাবে গণ্য করা হয়। ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত প্যারীচাঁদ মিত্রের লেখা আলালের ঘরের দুলাল নামীয় আখ্যানে উপন্যাসের বৈশিষ্ট্যাবলী সুচিহ্নিত হয়েছিল। ইয়োরোপীয় ধারার অনুকরণে লিখিত বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত এবং ১৮৬৫ সালে প্রকাশিত দুর্গেশনন্দিনী বাংলা ভাষায় উপন্যাসের প্রথম প্রামাণিক উদাহরণ।

বাংলা উপন্যাসের বিকাশ ঔপনিবেশিক মুকাবিলা, ক্রমবর্ধমান মুদ্রণ সংস্কৃতি, নগর কেন্দ্রের বৃদ্ধি এবং মধ্যবিত্ত পাঠক বৃদ্ধির দ্বারা প্ররোচিত হয়েছিল। [১] উপন্যাস শব্দটি, উপনয় এবং উপন্যাস্ত শব্দ থেকে উদ্ভূত। [২]

সংগঠন ও কাহিনীর বিবেচনায় বিংশ শতাব্দীর প্রথমাংশেই বাংলা উপন্যাস পরিপক্কতা অর্জন করেছিল। পরবর্তীকালে তা বিচিত্র ও বর্ণিল সংগঠন ও কাহিনী অবলম্বন করে এবং লাভ করে আন্তজার্তিক মাত্রা। এ সব রচনায় ইয়োরোপীয় ও মার্কিন প্রভাব, বিশেষ করে ইংরেজী উপন্যাসের প্রভাব, পরিলক্ষিত হলেও দেশীয় প্রেক্ষাপটের অবলম্বনের প্রচেষ্টাও ছিল উল্লেখ করবার মতো। তবে বিংশ শতাব্দীর শেষভাবে আবির্ভূত হুমায়ূন আহমেদের হাতে বাংলা উপন্যাস সকল বিদেশী প্রভাব কাটিয়ে আঙ্গিকে, ভাষায় ও বিষয়ে — সব দিকে দিয়ে স্বাবলম্বী ও শিল্পোত্তীর্ণ হয়ে ওঠে। ফলস্বরূপ বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে বাংলা গল্পের চেয়ে বাংলা উপন্যাস পাঠকের কাছে জনপ্রিয়তর হয়ে ওঠে।

1 م ·ترجم

Jota








কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 م ·ترجم

ধরনের পোস্ট লিখলে সব কোম্পানি আপনাকে ব্লক করবে কিছুই তো লেখেন নি শুধু সিস্টেমকে ফাঁকি দিয়েছেন তবে মনে রাখবেন পেমেন্টের সময় তারা মানুষ দিয়ে চেক করায় কোন রোবট নয়

image

তেমন কিছুই না😞মাঝখান থেকে কিছু নোংরা অভিজ্ঞতার স্বীকার ও কিছু নিচু মন মানসিকতার মানুষের সাথে দেখা হল,😔😔😔😔একাকিত্বে পাইনি তাহারে, সুদিনে যে বন্ধু ছিলো আমার😔😔😔
নয়নে নয়ন রেখে হৃদয়ে উঠেছে একাকিত্বের ঢেউ😞😞

,দূর থেকেও থাকে একাকি ভীষণ প্রিয় কেউ।😞

মুখে বলোনি,
অথচ দিব্যি ব্যবহারে বুঝিয়েছো, আমি তোমার কেউ নই! অবহেলা-অনাদরে ফেলে রেখে দিনের পর দিন নিঃসঙ্গতার আঁধারে ডুবিয়ে দিয়ে তুমি দূরে থেকেছো!

মুখে বলোনি,
আমাকে তোমার আর ভালো লাগে না। আমি অবুঝ নই। তুমি আগ্রহ হারিয়ে বসে আছো, আমি দিব্যি টের পেয়ে যাই। তুমি তো ভালোবেসে কাছে আসোনি। ভালোবেসে কাছে আসলে, দূরে থাকা যায়? যায় না।

স্বীকার করোনি,
শুধু তোমার মৌনতা আমাকে বুঝিয়েছে, তুমি আসলে ক্লান্ত। আমার এই অতিরিক্ত আবেগ, অতিরিক্ত তোমাকে কাছে পাওয়ার লোভ- তোমাকে পীড়া দিচ্ছে ভীষণ! জিজ্ঞেস করেছি, তুমি আসলে কী চাও? কোনো উত্তর দাওনি। আমি বুঝে গেছি, তুমি আর আমায় চাইছো না।

ভালোবাসোনি,
অথচ দিনের পর দিন ভনিতার খেলায় মেতে উঠেছো আমায় পরাজিত করতে। আমাকে কি সত্যি হারাতে পেরেছো? নাকি মনের অজান্তেই আমায় হারিয়ে ফেললেিপ চিরতরে?

স্বীকার করোনি,
তোমার এইসব ব্যস্ততার অজুহাত, আমাকে ম্যাচুরিটি শেখানো, আবেগ কমাতে বলা, যোগাযোগহীনতায় রেখে মাঝে মাঝে নিয়মরক্ষা করতে খুদে বার্তায় জানান দেয়াটা আসলে ভালোবাসা নয়। অবসর সময়ে বিনোদন নেয়া মাত্র।

সংগৃহীত

"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।

অর্থ ও ব্যবহার:

পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।

কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।

অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।

আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।

উদাহরণ:

কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।

কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।

👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।

আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?