Akhi Akter Mim    एक नया लेख बनाया
48 में ·अनुवाद करना

ভেজা বিকালের খুনসুটি | ## #ভেজা বিকালের খুনসুটি

ভেজা বিকালের খুনসুটি

ভেজা বিকালের খুনসুটি

কত কাহিনি বৃষ্টিকে ঘিরে
শৈশব কিশোর যৌবন কত যে বৃষ্টি পেড়িয়ে এলো।
5 डी ·अनुवाद करना

বৃষ্টি থেমে গেলে, ভিজা ছাতাটা আমরা বাইরে রাখি।
কারণ সেটা ভেজা। ঘরের ভেতরে আনলে floor ভিজে যাবে। অসুবিধা হবে।

কিন্তু ছাতাটা বৃষ্টিতে আপনাকে ভিজতে দেয়নি।

আপনিও কি সেই ছাতার মতো সবাইকে শুধু দিয়েই যাচ্ছেন ?

Don’t be that umbrella.
যাকে শুধু কষ্টের সময়ে মনে পড়ে,
আর ভালো দিনে ভুলে যায়।

ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, সম্পর্ক সব কিছু একতরফা হলে সেটা হয়ে যায় ব্যবহার । আপনার মূল্যায়ন যদি কেও না করতে পারে তার থেকে দূরে সরে যাওয়া সবচেয়ে উত্তম।

মনে রাখবেন নিজেকে এমন কারো জন্য খরচ করবেন না,
যে আপনাকে শুধু প্রয়োজনের সময় মনে রাখে।

You deserve to be valued,
not Used !! ❤️

4 में ·अनुवाद करना

''সময় কাটে না,, গেলাম.. ``হতাশা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর``
``যেখানে প্রতিটি ফ্লোরে সাজানো,, ভিন্ন ভিন্ন দুঃখের বিভাগ``।
পুরো সেটিংটাই `নরকের,, বাণিজ্যিকীকরণে রমরমা,,
শুরুতে নিলাম,,
,,ভালোবাসার হালকা নাস্তা: শূন্যতার প্লেটে!"

...,গেলাম,, 'ফুর্তি ডিসকাউন্ট নিতে'! এখনই শেষ সময়!"
``আত্মার অধঃপতন শপিং স্টোরে,, পপকর্ন ফ্রি!
আরও নিলাম,,
''গুজব গপ্পো ভাজা! গরম গরম মিথ্যা,, মনের জিলাপি পেঁচানো সাপ,, শক্তিশালী 'টেনশন।
নিলাম,, ভ্রমের আইসক্রিম,, হাতে নিতে গলে যায়!

গেলাম গর্ব করে হাঁটা স্টোরে,,
``অহংকারের হাই-হিল: উঁচুতে তোলে, পড়তেও সাহায্য করে!
"পিউর টাকার কুমিরের,, চামড়া দিয়ে বানানো``

গেলাম অতীত ভেজাল স্টোরে,,
""স্মৃতির ডাস্টবিনে,, পুরোনো আবেগ পঁচে গলে পড়ে আছে,, আহাঃ কি দাম,,
নগদে চোখের জল ফেলে কিনে নিলাম, তবুও।,,
..বন্ধুরা এলো, বলে,, চল আরও তলিয়ে কাঁদি গলা মিলে``।

গেলাম হতাশা রিচার্জ স্টোরে,,
"দুঃখের রিফিল কার্টিজ! চিরস্থায়ী উৎকণ্ঠা!
ফুল লোড,,
"নিলাম- লোভের EMI স্কিম! প্রথম কিস্তি: সামান্য বিবেক পে!"

একটু হাঁটতেই দেখি,, "শয়তান দোকান খুলেছে 'নরকের 'রসগোল্লা' নামে,
বলে, আসুন,, 'একটা খেয়ে দেখুন, স্বাদ পাবেন অনুতাপের চিনি!'
জিজ্ঞেস করলাম, 'ক্যালোরি কত?'
উত্তরে হাসে, 'এক গ্লাস 'পাপের সমান!'"
..মুখে নিতেই,, কপালে পড়লো,, 'দুর্ভাগ্যের শুকনো পাঁউরুটি'..

অবশেষ,, 'শয়তান মুচকি হেসে বলে,,
নেন, আরও একটা হতাশার ডোজ, সারাক্ষন মিথ্যা কুয়াশার তৃপ্তি পাবেন !'
জিজ্ঞাস করলাম, 'মেয়াদ কতদিন?'
প্যাকেটের গায়ে লিখা আছে , 'সত্যের আলো উত্থান পর্যন্ত"!

———————
'হতাশা স্টোর।
সাজিদুল্লাহ ফরহাদ।

6 में ·अनुवाद करना

গল্প : ভেজা পায়ের ছাপ

এক বর্ষার রাতে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছিল। বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় চারদিক অন্ধকার। বিছানায় শুয়ে বই পড়ছিল রফিক। হঠাৎ তার সদর দরজায় কেউ ধাক্কা দিল। এত রাতে কে আসবে ভেবে সে দরজা খুলল না। কিছুক্ষণ পর শব্দটা থেমে গেল। সকালে ঘুম থেকে উঠে সে দেখল, বসার ঘরের মেঝেতে ভেজা পায়ের ছাপ। ছাপগুলো সদর দরজা থেকে শুরু হয়ে তার শোবার ঘরের দরজার সামনে এসে শেষ হয়েছে। কিন্তু বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার কোনো ছাপ নেই। তার মানে, আগন্তুক এখনও বাড়ির ভেতরেই আছে। ভয়ে রফিকের বুকের ভেতরটা কেঁপে উঠল। সে সারাদিন ভয়ে ভয়ে কাটাল। রাতে ঘুমানোর সময় সে কম্বলের নিচে থেকে দেখল, তার খাটের নিচে একজোড়া ভেজা পা দেখা যাচ্ছে।


#অজানাভয় #ভৌতিকঘটনা #হররগল্প #ভেজাছাপ #paranormalexperience

6 में ·अनुवाद करना

গল্প : গন্ধ

পরিবারের সাথে এক পুরনো কটেজে ছুটি কাটাতে গিয়েছিল রিমা। জায়গাটা সুন্দর হলেও, কটেজের ভেতর একটা অদ্ভুত গন্ধ পেত সে। ভেজা মাটির সাথে শুকনো গোলাপের পাপড়ির গন্ধ। গন্ধটা বিশেষ করে আসত দোতলার একটা বন্ধ ঘর থেকে। কেয়ারটেকারকে জিজ্ঞেস করলে সে বলত, ওটা স্টোররুম, অনেকদিন বন্ধ তাই এমন গন্ধ। একদিন রাতে গন্ধটা এত তীব্র হলো যে, রিমার ঘুম ভেঙে গেল। সে দেখল, ওই বন্ধ ঘরের দরজার নিচ দিয়ে একটা ক্ষীণ আলো আসছে আর গন্ধটাও ওখান থেকেই বেরোচ্ছে। কৌতুহলবশত সে দরজায় কান পাতল। ভেতর থেকে একটা মেয়ের ফিসফিসানি শুনতে পেল, "আমার গোলাপ বাগানটা কে নষ্ট করল? আমি তাকে ছাড়ব না।" রিমা ভয়ে জমে গেল। পরদিন তারা কটেজ ছেড়ে দেয়। পরে জানতে পারে, ওই কটেজের মালকিনের একটি গোলাপ বাগান ছিল। বাগানটি নষ্ট করে দেওয়ায় তিনি শোকে আত্মহত্যা করেন।


#ভৌতিকগন্ধ #hauntedcottage #অতৃপ্তআত্মা #রহস্যময়ঘটনা #হররস্টোরি

6 में ·अनुवाद करना

গল্প : লিফটের ভেতরে

অফিসের লিফটে রাত দশটায় একাই উঠছিল স্নেহা। চোদ্দ তলায় তার ফ্ল্যাট। লিফটটা সাত তলায় এসে হঠাৎ থেমে গেল। আলো নিভে গিয়ে এমার্জেন্সি লাইট জ্বলে উঠল। স্নেহা ভয় পেলেও ভাবল, যান্ত্রিক ত্রুটি। সে ইন্টারকমে ফোন করার চেষ্টা করল, কিন্তু লাইন পেল না। হঠাৎ তার মনে হলো, লিফটের মধ্যে সে একা নয়। একটা ভেজা কাপড়ের গন্ধ আর ঠান্ডা বাতাস সে অনুভব করল। তার ঠিক পেছনে কেউ যেন দাঁড়িয়ে নিশ্বাস ফেলছে। স্নেহা ভয়ে পাথরের মতো দাঁড়িয়ে রইল। লিফটের স্টিলের দেওয়ালে আবছা প্রতিবিম্বে সে দেখল, তার পেছনে একটা লম্বা, ভেজা চুলের মহিলা দাঁড়িয়ে আছে। মহিলাটি ধীরে ধীরে তার দিকে হাত বাড়াচ্ছিল। ঠিক তখনই লিফটের দরজা খুলে গেল এবং আলো জ্বলে উঠল। পেছনে তাকিয়ে স্নেহা দেখল, কেউ নেই, শুধু মেঝেতে খানিকটা জল পড়ে আছে।


#লিফটেরভূত #শহরেরহরর #ভৌতিকঅভিজ্ঞতা #claustrophobia #ভয়ঙ্করগল্প