11 i ·Översätt

জুমাবার মুসলমানদের কাছে মর্যাদাপূর্ণ দিন। এর অন্যতম কারণ হলো- এদিন দোয়া কবুল হয়। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন- রাসুলুল্লাহ (স.) একদিন জুমার দিনের আলোচনা করলেন। তিনি বললেন, এই দিন একটা সময় আছে তখন কোনো মুসলিম নামাজরত অবস্থায় আল্লাহর নিকট যা চাইবে আল্লাহ তাকে অবশ্যই তা দেবেন। (আবু হুরায়রা রা. বলেন,) এরপর রাসুল (স.) হাত দিয়ে ইশারা করেছেন, ওই মুহূর্তটা অতি অল্প সময়। (সহিহ বুখারি: ৯৩৫; সহিহ মুসলিম: ৮৫২)

জুমার দিন কোন সময় দোয়া কবুল হয়
সেই সামান্য মুহূর্তটি দিনের কোন সময়ে? তা নিয়ে মোটামুটি দুটি অভিমতই পাওয়া যায়। অধিকাংশের মতে সময়টি হলো- আছরের নামাজের পর থেকে সূর্য অস্ত যাওয়া পর্যন্ত সময়ের মধ্যে। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন- يَوْمُ الْجُمُعَةِ اثْنَتَا عَشْرَةَ سَاعَةً، وَلَا يُوجَدُ عَبْدٌ مُسْلِمٌ يَسْأَلُ اللهَ شَيْئًا إِلّا آتَاهُ اللهُ، فَالْتَمِسُوهَا آخِرَ السّاعَةِ بَعْدَ الْعَصْرِ ‘জুমার দিন বারো ভাগ। (এর মধ্যে একটি সময় আছে, যাতে) কোনো মুসলিম বান্দা আল্লাহ তাআলার কাছে যা প্রার্থনা করবে আল্লাহ তাআলা নিশ্চয় তা দান করবেন। সে সময়টি তোমরা অনুসন্ধান করো আছরের পর দিনের শেষ অংশটিতে।’ (মুস্তাদরাক হাকিম: ১০৩২; সুনানে আবু দাউদ: ১০৪৮; সুনানে নাসায়ি: ১৩৮৯১)

দোয়া কবুলের সময়টি নিয়ে আরেকটি অভিমত হলো—খতিব খুতবা দেওয়ার জন্য মিম্বরে উঠার পর থেকে নামাজ শেষ করা পর্যন্ত। আবু বুরদা (রহ) বলেন, আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, জুমার দিনের দোয়া কবুলের সময় সম্পর্কে আপনার পিতা আবু মুসা আশআরি রা.-এর কাছ থেকে কোনো হাদিস শুনেছেন? আমি বললাম, হ্যাঁ, শুনেছি। তাঁকে বলতে শুনেছি, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন- هِيَ مَا بَيْنَ أَنْ يَجْلِسَ الْإِمَامُ إِلَى أَنْ تُقْضَى الصّلَاةُ ‘সে সময়টি হলো- খতিব (খুতবার জন্য মিম্বরে) বসার পর থেকে জুমার নামাজ শেষ করা পর্যন্ত। (সহিহ মুসলিম: ৮৫৩; সুনানে আবু দাউদ: ১০৪৯; সহিহ ইবনে খুজায়মা: ১৭৩৯)

জুমার দিন দুই সময়ে দোয়া করা উচিত
অতএব, জুমার দিন এই দুই সময়ে দোয়া ও জিকিরের চেষ্টা করা উচিত। তাহলে ইনশাআল্লাহ জুমাবারের বিশেষ সময়ের ফজিলত লাভ হবে এবং দোয়া কবুল হবে। ইমাম আবু ওমর ইবনে আবদুল বার (রহ) বলেন- والذي ينبغي لكل مسلم الاجتهادُ في الدعاء للدين والدنيا في الوقتين المذكورين رجاءَ الإجابة، فإنه لا يخيب إن شاء الله ‘প্রত্যেক মুসলিমের উচিত, কবুলের আশা নিয়ে তার দ্বীন-দুনিয়ার যাবতীয় বিষয়ের জন্য এই দুই সময়ে গুরুত্বের সাথে দোয়া করা। তাহলে ইনশাআল্লাহ, তার দোয়া বৃথা যাবে না। (আততামহিদ: ১৯/২৪)

উল্লেখ্য, দোয়া কবুলের সময়টি নিয়ে আরও কিছু মত রয়েছে, তবে উল্লেখিত দুই অভিমতই গ্রহণ করেছেন সলফে সালেহিনদের বড় অংশ। আবার এখান থেকে আছরের পরের সময়টিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন অধিকাংশ আলেম। আর দোয়া কবুলের হাদিসে নামাজরত অবস্থায় দোয়া করা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো- দিনের শেষ সময়ে মাগরিবের নামাজের অপেক্ষায় থাকা এবং দোয়া করা। যে ব্যক্তি নামাজের অপেক্ষায় থাকে সে হাদিসমতে নামাজেই থাকে।

nu ·Översätt

ধরনের পোস্ট লিখলে সব কোম্পানি আপনাকে ব্লক করবে কিছুই তো লেখেন নি শুধু সিস্টেমকে ফাঁকি দিয়েছেন তবে মনে রাখবেন পেমেন্টের সময় তারা মানুষ দিয়ে চেক করায় কোন রোবট নয়

image

তেমন কিছুই না😞মাঝখান থেকে কিছু নোংরা অভিজ্ঞতার স্বীকার ও কিছু নিচু মন মানসিকতার মানুষের সাথে দেখা হল,😔😔😔😔একাকিত্বে পাইনি তাহারে, সুদিনে যে বন্ধু ছিলো আমার😔😔😔
নয়নে নয়ন রেখে হৃদয়ে উঠেছে একাকিত্বের ঢেউ😞😞

,দূর থেকেও থাকে একাকি ভীষণ প্রিয় কেউ।😞

মুখে বলোনি,
অথচ দিব্যি ব্যবহারে বুঝিয়েছো, আমি তোমার কেউ নই! অবহেলা-অনাদরে ফেলে রেখে দিনের পর দিন নিঃসঙ্গতার আঁধারে ডুবিয়ে দিয়ে তুমি দূরে থেকেছো!

মুখে বলোনি,
আমাকে তোমার আর ভালো লাগে না। আমি অবুঝ নই। তুমি আগ্রহ হারিয়ে বসে আছো, আমি দিব্যি টের পেয়ে যাই। তুমি তো ভালোবেসে কাছে আসোনি। ভালোবেসে কাছে আসলে, দূরে থাকা যায়? যায় না।

স্বীকার করোনি,
শুধু তোমার মৌনতা আমাকে বুঝিয়েছে, তুমি আসলে ক্লান্ত। আমার এই অতিরিক্ত আবেগ, অতিরিক্ত তোমাকে কাছে পাওয়ার লোভ- তোমাকে পীড়া দিচ্ছে ভীষণ! জিজ্ঞেস করেছি, তুমি আসলে কী চাও? কোনো উত্তর দাওনি। আমি বুঝে গেছি, তুমি আর আমায় চাইছো না।

ভালোবাসোনি,
অথচ দিনের পর দিন ভনিতার খেলায় মেতে উঠেছো আমায় পরাজিত করতে। আমাকে কি সত্যি হারাতে পেরেছো? নাকি মনের অজান্তেই আমায় হারিয়ে ফেললেিপ চিরতরে?

স্বীকার করোনি,
তোমার এইসব ব্যস্ততার অজুহাত, আমাকে ম্যাচুরিটি শেখানো, আবেগ কমাতে বলা, যোগাযোগহীনতায় রেখে মাঝে মাঝে নিয়মরক্ষা করতে খুদে বার্তায় জানান দেয়াটা আসলে ভালোবাসা নয়। অবসর সময়ে বিনোদন নেয়া মাত্র।

সংগৃহীত

9 timmar ·Översätt

"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।

অর্থ ও ব্যবহার:

পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।

কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।

অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।

আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।

উদাহরণ:

কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।

কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।

👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।

আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?

9 timmar ·Översätt

"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।

অর্থ ও ব্যবহার:

পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।

কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।

অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।

আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।

উদাহরণ:

কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।

কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।

👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।

আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?