11 में ·अनुवाद करना

সাত বছরের বাচ্চা মেয়ের সাথে বিয়ে করে রাগ করে বিদেশে চলে যায় ইভান। আজ পনেরো বছর পর নিজের বউকে ডিভোর্স দিতে বিদেশ থেকে দেশে ফিরছে সে। ইভান যখন বিমান থেকে নেমে এয়ারপোর্টে দাঁড়ায় তখন ড্রাইভার এসে তাকে রিসিভ করে। ইভান গাড়িতে উঠে বসে এরপর নিজের বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা দেয়।

একটা ছোট সাত বছরের মেয়ে ছিলো যার নাম ইনায়া।

ইনায়া নামটা মুখে নেওয়ার সময় ইভানের ঘৃণা হয় তবুও সে অতীতের ঘটনা মনে করতে থাকে। ইনায়া তখন খুব ছোট মাএ সাতবছর বয়স আর ইভানের তখন পনেরো বছর বয়স। ইভান ছোটবেলা থেকে পড়াশোনায় খুব ভালো যার জন্য বিদেশে গিয়ে পড়াশোনা করার ইচ্ছা তার ছিলো।
ইনায়া খুব ছোটবেলা থেকে খুব দুষ্ট প্রকৃতির মেয়ে তবে ইভান খুব শান্ত।

ইভান নিজের রুমে অন্য কারো প্রবেশ পছন্দ করতো না কিন্তু ইনায়া সবসময় এসে তার ঘরের সব জিনিস এলেমেলো করে দিতো। যার জন্য ইভান কখনো ইনায়াকে পছন্দ করে নাই বরং সবসময় তাকে বকা দিতো। আর ইনায়াদের এই বাড়িতে থাকা ইভান পছন্দ করে নাই সে সবসময় ওকে কাজের লোকের মতো দেখে। একদিন যখন ইভান রুমে বসে পড়াশোনা কর ছিলো তখন ইনায়া ওর রুমে আসে। ইনায়া বলে -

"- ইভান ভাইয়া তুমি কি করছো?

"- পড়াশোনা করছি কোনো তুমি কি দেখতে পাও না। ইনায়া যাও এখান থেকে একদম বিরক্ত করবে না আমাকে "।

ইনায়া কোনো কথা শুনে না বরং ইভানের রুমে এসে তার বিভিন্ন জিনিসে হাত দিকে থাকে ইভানকে বিরক্ত করতে থাকে। ইভানের রাগ উঠে যায় সে একটা থাপ্পড় দেয় ইনায়ার গালে। বাচ্চা মেয়েটার গালে থাপ্পড়ের দাগ বসে যায় সে কান্না করতে থাকে যা শুনে অরুণা বেগম রুমে আসে আর বলে -

"- ইনায়া কি হয়েছে? তুমি কান্না কোনো করছে?

"- ইভান ভাইয়া আমাকে থাপ্পড় মেরেছে মামণি "।

"- ইভান তুমি কোনো ইনায়ারে থাপ্পড় দিয়েছো? একটা ছোট বাচ্চাকে কি কেউ মারে?

"- দেখো আম্মু আমার কোনো দোষ নাই ও আমার রুমে এসে আমাকে বিরক্ত করছে যার জন্য থাপ্পড় দিয়েছি.

"- ইভান তাই বলে কি তুমি ওকে থাপ্পড় দিবে ও না তোমার খালার মেয়ে?

"- ও কোনো খালার মেয়ে না আমার। ও এই বাড়ির কাজের লোক ওর সাহস কি করে হয় বাড়ির চাকর হয়ে মালিকের রুমে এসে জিনিসপএ ছুয়েঁ দিতে?

ইভানের কথা শুনে ওর মা একটা থাপ্পড় দেয় ওর গালে এরপর রাগী কণ্ঠে বলে -

"- ইনায়া আমাদের বাড়ির কাজের লোকের মেয়ে না বরং ও আমার বন্ধু রাশিদার মেয়ে। ওনি একটু সমস্যায় পড়ে এই বাড়িতে থাকতে বাধ্য হয়েছেন তাই বলে কি তুমি কাজের লোক বলবে ওনাকে "।

অরুণা বেগম কথাটা বলে ইনায়াকে নিয়ে রুম থেকে বের হয়ে যায় কিন্তু ইভান সেইদিন মায়ের হাতে থাপ্পড় খাওয়ার ঘটনা কখনো ভুলে নাই। বরং এরপর থেকে সে ইনায়াকে আরো বেশি করে ঘৃণা করে ওর সাথে কখনো কথা বলে নাই। আর সবসময় ইনায়াকে নিজের বাড়ির কাজের লোকের মতো করে দেখেছে।

কয়েকদিন ধরে রাশিদা বেগমের শরীরে অবস্থা ভালো না ডক্টর দেখিয়ে যানা যায় ওনার শরীরে জটিল অসুখ হয়েছে। ওনি আর বেশিদিন বাচঁতে পারবেন না যেটা শুনে ইনায়া অনেক বেশি কান্না করে রাশিদা বেগম নিজের মেয়ের জন্য চিন্তিত থাকে। ওনি মারা গেলে তার মেয়ের কি হবে সেটা নিয়ে তখন অরুণা চৌধুরী তাকে কথা দেয় ইনায়ার খেয়াল রাখবেন ওনি। তিনমাস পর রাশিদা বেগম মারা যায় ইনায়া অনেক কান্না করে মায়ের মৃত্যুতে। যদিও তখন ইভানের ওর উপর মায়া হয়েছে কিন্তু সেটা খুব তাড়াতাড়ি ঘৃণায় পরিণত হয়।

ইনায়ার মা মারা যাওয়ার পর ওর মামা এসে ওকে নিয়ে যেতে চাই কিন্তু অরুণা বেগম ওনাকে নিষেধ করে দেয়। অরুণা বেগম বলে -

"- দেখুন আমি রাশিদাকে কথা দিয়েছি ইনায়ার সকল ধরণের দায়িত্ব আমার থাকবে। সো আপনি চলে যান ইনায়া এই বাড়িতে থাকবে.

"- ইনায়া এই বাড়িতে কি পরিচয় নিয়ে থাকবে? বাড়ির কাজের লোক হিসাবে? ভবিষ্যতে ওর কি কখনো বিয়ে হবে যখন সবাই যানবে ও এই বাড়ির কাজের লোক?

"- ইনায়া আমার বাড়ির কাজের লোক না ও আমার মেয়ে হয়ে থাকবে। আর ওর বিয়ের সম্পূর্ণ দায়িত্ব আমার হবে.

"- দেখুন আপনার কথা কি করে বিশ্বাস করব আমি। ইনায়া আমার সাথে থাকবে দরকার হলে আমি আইনের সাহায্য নিয়ে ওকে এখান থেকে নিয়ে যাবো "।

অরুণা বেগম কি করবে সেটা বুঝতে পারে না নিজের ওযাদা তাকে রাখতে হবে।আর ওই মামা খুব লোভি বক্তি শুধু রাশিদা বেগমের বাবার বাড়ির সম্পত্তির জন্য নিজের কাছে রাখতে চাই ইনায়াকে।অরুণা বেগম কোনো উপায না পেয়ে বাধ্য হয়ে ইভানের সাথে ছোট সাতবছরের ইনায়ার বিয়ে দেয়। কিন্তু ইভান সেই বিয়ে মেনে নিতে রাজি হয় না ইভান বলে -

"- মা তুমি বলে ছিলে বিয়ে করতে আমি করেছি। কিন্তু এই কাজের মেয়েকে কখনো নিজের বউ হিসাবে মেনে নিবো না আমি "।

"- ইভান ইনায়াকে তুমি এখন বউ হিসাবে মেনে নিতে বলছি না। ও বড়ো হোক পড়াশোনা শেষ করুক এরপর তোমাদের আবার বিয়ে হবে। এইটা শুধু একটা পরিচয় ইভান আর বেশি কিছু না "।

"- কিন্তু আমার জন্য এই মেয়ের সাথে একদিন ও থাকা সম্ভব না ঘুণা করি এই মেয়েকে আমি। ফকিন্নি মেয়ে একটা.

ইভানের আচরণ ইনায়ার উপর খারাপ হতে থাকে সবসময় ওর বাচ্চা মেয়েটার সাথে খারাপ আচরণ করতো। ওরা এক রুমে থাকতো না তবুও ইভান ইনায়াকে থাপ্পড় মারতো ওর শরীরে চা ঢেলে দিতো। যার কারণে অরুণা বেগম বাধ্য হয়ে ইভানকে বিদেশে ওর খালার বাসায় পাঠিয়ে দেয়। আজকে পনেরো বছর পর আবার ইভান দেশে ফিরছে কারণ কয়েকদিন পর ইনায়ার বিয়ে। তাই ইভান আর ইনায়ার ডিভোর্স হবে যদি ও বিয়েটা আইনি বৈধতা নাই। তবুও মৌখি

1 एच ·अनुवाद करना

Versatile Vegan Leather Bag

The Versatile Vegan Leather Sling Bag is a compact, hands-free crossbody bag crafted from cruelty-free materials, designed to offer both functionality and sleek minimalist style. It’s ideal for everyday use whether you’re running errands, heading to a casual outing, or traveling light.

Product Price :- $11.99 USD

https://www.divatreasurechest.....com/products/versati

image
Jamil Hasan  साझा किया  पद
1 एच

শুধু তোমার জন্য প্রিয়

..............,................................................................................................................................................................................................................................... ............

image
2 बजे ·अनुवाद करना

মানুষ সামাজিক জীব। সামাজিক হতে হলে পরোপকারী হতে হবে। একজন অন্যজনের বিপদে এগিয়ে আসা, পাশে দাঁড়ানো, সহমর্মী হওয়া, শুধু নিজের সুখের জন্য ব্যস্ত না হয়ে অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে চেষ্টা করাই মনুষ্যত্ব।

পরোপকার মানবজাতির শ্রেষ্ঠত্বের অলংকার। মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি। মানবজাতির কল্যাণের

image
2 बजे ·अनुवाद करना

এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image
2 बजे ·अनुवाद करना

এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image