Mahabub Rahman    إنشاء مقالة جديدة
48 ث ·ترجم

সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট | #সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট

সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট

সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট

সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট (SCM) হলো একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি পণ্য বা সেবা কাঁচামাল থেকে শুরু করে চূড়ান?
3 ث ·ترجم

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
​আপনি সম্ভবত 'আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ' সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। এটি বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের সর্বোচ্চ শিক্ষা বোর্ড। নিচে এর বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
​আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ (Al-Hayatul Ulya Lil-Jami'atil Qawmia Bangladesh)
​এটি বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের সরকার স্বীকৃত একক ও সমন্বয়কারী ইসলামি শিক্ষা বোর্ড। এর অধীনে কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিস (তাকমীল)-এর সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি) এর সমমান মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।
​১. প্রতিষ্ঠা ও উদ্দেশ্য:
​প্রতিষ্ঠা: ২০১৭ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক এটি গঠিত হয়।
​উদ্দেশ্য: কওমি মাদ্রাসার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য ও স্বকীয়তা বজায় রেখে দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতিসমূহকে ভিত্তি ধরে কওমি মাদ্রাসাসমূহের দাওরায়ে হাদিস (তাকমীল)-এর সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি)-এর সমমান প্রদান করা এবং কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থাকে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা।
​২. কার্যক্রম ও কার্যাবলী:
​দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ: এটি কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক সকল বোর্ডের প্রতিনিধিত্ব করে প্রতি শিক্ষাবর্ষে দেশজুড়ে দাওরায়ে হাদিসের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ করে। এই পরীক্ষার মাধ্যমে কওমি মাদ্রাসার সর্বোচ্চ শিক্ষাস্তর সম্পন্ন হয়।
​শিক্ষার মান নিশ্চিতকরণ: আল-হাইআতুল উলয়া কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার মান নিশ্চিতকরণ, মানসম্পন্ন প্রমিত পাঠক্রম প্রণয়ন এবং বোর্ড ও মাদ্রাসাগুলোর মধ্যে সমন্বয় সাধনে কাজ করে।
​সনদ প্রদান ও যাচাইকরণ: দাওরায়ে হাদিস (তাকমীল) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ এবং উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সনদ ইস্যু ও যাচাইকরণের দায়িত্ব পালন করে।
​ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম: পরীক্ষার সামগ্রিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য 'হাইআতুল উলয়া এক্সাম ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (HEMS)' নামে একটি সমন্বিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থী নিবন্ধন, ফর্ম পূরণ, কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা, প্রশ্ন প্রস্তুতি ও বিতরণ, প্রবেশপত্র প্রদান, স্ক্রিপ্ট বিতরণ ও সংগ্রহ, ইনভিজিলেশন, পরীক্ষার উপস্থিতি গ্রহণ, ফলাফল প্রদান ও প্রকাশ, এবং সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়। এর একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপও রয়েছে।
​৩. মূলনীতি ও বৈশিষ্ট্য:
​দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতি অনুসরণ: এই বোর্ড দারুল উলূম দেওবন্দের আদর্শ, মূলনীতি ও মত-পথের অনুসরণে পরিচালিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে: ঈমান, তাকওয়া ও তাওয়াক্কালতু আল্লাহ (আল্লাহর উপর নিরঙ্কুশ ভরসা) এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনকে জীবনের পরম ব্রত হিসেবে গ্রহণ।
​আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা'আত: মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সাহাবায়ে কিরামের (রাঃ) মতাদর্শ অনুসরণে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা'আতের মতাদর্শ অনুসরণ করা হয়।
​চার মাযহাবের প্রতি শ্রদ্ধা: চার মাযহাবের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে হানাফী মাযহাব অনুসরণ করা হয়।
​আধ্যাত্মিক তরীকা: সুপরিচিত চার তরীকা (চিশতিয়া, সোহরাওয়ারদিয়া, নকশবন্দিয়া-মুজাদ্দিদিয়া ও কাদিরিয়া) সহ সকল হকপন্থি ধারার প্রতি সহনশীল ও উদার মনোভাব পোষণ করা হয়।
​৪. প্রশাসনিক কাঠামো:
আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ বাংলাদেশের ছয়টি কওমি মাদ্রাসা বোর্ডের অন্তর্ভুক্ত সকল দাওরায়ে হাদিস কওমি মাদ্রাসার প্রতিনিধিত্ব করে। এর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার উত্তর যাত্রাবাড়ীতে অবস্থিত।
​সংক্ষেপে, আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ হলো বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের সর্বোচ্চ অথরিটি, যা কওমি শিক্ষার মানোন্নয়ন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ এবং দাওরায়ে হাদিসের সনদকে সরকারিভাবে মাস্টার্সের সমমান মর্যাদা দেওয়ার কাজ করে।

4 ث ·ترجم

দরজায় দরজায় বিক্রি হচ্ছে, 'বিয়ের নামে'
'ফ্রি স্যাম্পল',
একটা 'লাইভ ডেমো' যার এক্সপায়ারি ডেট আজই!
ব্যাপারটা এমন,, অনেকদিন ভালো খায় না,,
চল, 'মেয়ে দেখার নামে,, চা-বিস্কুটের বিলটা সেভ করি...
কাস্টমার ফিডব্যাক' নেওয়া ,, অর্ধেকটাই সমালোচনা,
সাপ্লাই চেইনের দর কষাকষি— এই আরকি!

শুভদৃষ্টি"? "পাত্রী দেখা"? — ভণ্ডামির শীতল প্রলেপ!
ভিতরে বিদ্রুপ হাসি নিয়ে যাওয়া চোদ্দগুষ্টি,,
খুঁজবে প্রিমিয়াম সব ভার্সন—
'রাশিয়ান লেদার', রান্নায় অস্কার জিতা,
``বয়স হাঁটুর নিচে,,
দক্ষতা: সংসার ঘানি থেকে,, তেল বের করে সবাইকে তেলতেলে রাখা,,!
যেন, প্রডাক্ট স্পেসিফিকেশন' চেকলিস্টে,,
একটা বাদ পড়লে,, এই ভার্সন রিজেক্ট,,
কিছু টাকার,, সান্ত্বনা-বন্ড হাতে ধরিয়ে,, মূল্যবোধ রিফান্ড করে দেয়া।।

বিয়ের নামে,, মেয়েদের পণ্যের ডেমো" বানিয়ে রাখা,,
কতবার দেখলে 'ফুল ভার্সন' নেয়ার সিদ্ধান্ত নেবে?"
সম্মানের পলিসি কী?"
এই ক্লান্তিকর, অস্বস্তিকর প্রক্রিয়ায়,,
অস্তিত্বের সংকট:,, পাত্রী দেখার নামে,,
তার,, রঙিন নখের নিচে লুকানো কতটা আঁচড়?
কতটা 'রক্তপাত?
ম্যানিকিউর হাসিতে তবুও চাই এই সমাজ নিখুঁত আর্ট,
ভেতরের বিষাদ-চিৎকারের,, কোনো দাম নেই,,
অন্যের ফ্রি দেখার আত্মসন্তুষ্টিতে।"

"একটা মানুষের আত্মা নিয়ে খেলা 'ফ্রি ট্রায়ালের' 'জিগস পাজলে?"
"মায়ের চোখে চাপা উদ্বেগ",
বাবার হতাশা নামে,, 'অভিশাপ হয়ে যাওয়া কন্যা শব্দটাতে,,
..সমাজের বানানো নিয়মের পণ্যায়নে,,..
ছেলের পছন্দ, খালু, মামাদের পছন্দ না,,
``প্রত্যাখ্যান,, সেই ক্ষতচিহ্ন এই সমাজ আবার আঙ্গুল দিয়ে দেখায়,,
,,এই উপুযুক্ত না!!

তার চিৎকার পোঁছে না,, 'অন্ধ নীরবতা চারদিক',
নিজের ভিতর দুমড়ে যাওয়া,, আর্তনাদ বলে,,
``শোরুমের ডামি নই আমি,
না কোনো 'রিটার্ন পলিসি' সম্বলিত জিনিস!
তবুও... 'বিয়ের নামে'
সস্তা নাটকের রিহার্সাল কেন বারবার হয়?

হ্যাঁ,, দেখার নিয়মে দেখুক,, পথের কাকও যেন শব্দ শুনতে না পায়"
``রিজেক্ট বাটন সবার অধিকারে থাকুক,,
``চাপিয়ে দেয়া না``।

——————
বিয়ের নামে!
সাজিদুল্লাহ ফরহাদ।

7 ث ·ترجم

কম সময়ে বেশী কাজ করে কি ভাবে? জেনে নিন!
১. ChatGPT – যেকোনো লেখা বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।
২. Canva AI – ডিজাইন তৈরি ও কনটেন্ট সাজাতে AI সহায়তা।
৩. Pictory – লেখা থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।
৪. Copy.ai – মার্কেটিং কপিরাইটিং বা ব্লগ লেখে।
৫. Jasper AI – ব্লগ, বিজ্ঞাপন, ইমেইল লেখায় সাহায্য করে।
৬. Grammarly – ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে সংশোধন করে।
৭. Quillbot – লেখাকে রি-রাইট বা প্যারাফ্রেজ করে।
৮. Synthesia – AI এভাটার দিয়ে ভিডিও বানায়।
Turning Point Job Aid
৯. Looka – লোগো ও ব্র্যান্ড ডিজাইন করে।
১০. Remove.bg – ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে এক ক্লিকে।
১১. Leonardo AI – কল্পনাশক্তির ইমেজ ডিজাইন করে।
১২. Durable – কয়েক সেকেন্ডে ওয়েবসাইট তৈরি করে।
১৩. SlidesAI – লেখা থেকে অটো স্লাইড প্রেজেন্টেশন বানায়।
১৪. Runway ML – ভিডিও এডিটিং ও AI ভিজ্যুয়াল এফেক্টে সাহায্য করে।
১৫. Tome – স্টোরি-বেইজড প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।
১৬. Notion AI – নোট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও লেখায় সাহায্য করে।
১৭. Krisp – কলের ব্যাকগ্রাউন্ড নোইজ রিমুভ করে।
১৮. Cleanup.pictures – ছবির অবাঞ্চিত জিনিস মুছে ফেলে।
১৯. Replika – AI ভার্চুয়াল বন্ধু বা চ্যাট সঙ্গী।
২০. Soundraw – AI দিয়ে অরিজিনাল মিউজিক তৈরি করে।
২১. Beatoven – ভিডিও/পডকাস্টের জন্য মিউজিক তৈরি করে।
২২. Voicemod – ভয়েস চেঞ্জ বা ভয়েস ইফেক্টে ইউজ হয়।
২৩. Lumen5 – ব্লগ থেকে ভিডিও কনভার্ট করে।
২৪. Descript – ভিডিও এডিট করে টেক্সট দিয়ে।
২৫. Kaiber – AI দিয়ে ভিডিও অ্যানিমেশন বানায়।
২৬. AutoDraw – হ্যান্ড-ড্রয়িংকে পারফেক্ট ডিজাইনে রূপ দেয়।
২৭. ElevenLabs – রিয়েলিস্টিক ভয়েস জেনারেশন করে।
২৮. Heygen – AI স্পোকেন ভিডিও বানায় ফেস ও ভয়েস দিয়ে।
২৯. Writesonic – কনটেন্ট রাইটিং ও কপি তৈরি করে।
৩০. Play.ht – ব্লগ বা লেখাকে ভয়েসে পরিণত করে।
৩১. Papercup – ভিডিওর ভয়েস অন্য ভাষায় ডাব করে।
৩২. AI Dungeon – ইন্টার‍্যাকটিভ গল্প বানায়।
৩৩. TTSMaker – লেখা থেকে স্পিচ জেনারেট করে।
৩৪. Magic Eraser – ছবির অবজেক্ট সরিয়ে ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়।
৩৫. Designs.ai – লোগো, ভিডিও, অডিও সব তৈরি করতে পারে।
৩৬. Midjourney – কমান্ড থেকে ইমেজ তৈরি করে।
৩৭. TinyWow – ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিডিএফ টুলস ফ্রি অফার করে।
৩৮. ChatPDF – যেকোনো PDF পড়ে আপনাকে সারাংশ দেয়।
(সংগৃহীত)

9 ث ·ترجم

বাংলাদেশে প্রথমবারের মত কচুরিপানা এবং রিসাইকেল জিন্স দিয়ে পরিবেশবান্ধব ও টেকসই জুতা তৈরি করেছেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব টেক্সটাইলের ৪ শিক্ষার্থী।

বর্তমানে বাংলাদেশের জলাশয়ে যে কচুরিপানা দেখা যায় ১৫০ বছর আগেও এর কোনো অস্তিত্ব ছিল না এখানে। মূলত ১৮৮৪ সালের দিকে ব্রাজিলের আমাজন জঙ্গল থেকে এদেশে নিয়ে আসা হয় এটি। দেশের জন্য যেন এক অভিশাপ ছিল এই উদ্ভিদ। কারণ খুব সহজেই বংশ বিস্তার করতে পারে এটি। যার কারণে জলাশয়ে অক্সিজেনের ঘাটতির কারণে মারা যায় অনেক মাছ এবং উদ্ভিদ।

কচুরিপানার এই সমস্যার পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী ডেনিম (জিন্সের প্যান্ট বা জ্যাকেট তৈরি হয় যে কাপড় দিয়ে) থেকে তৈরি বর্জ্য একটি মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিবছর ২.১৬ মিলিয়ন মেট্রিক টন ডেনিম বর্জ্য তৈরি হয় যার বেশিরভাগেরই শেষ স্থান হয় ল্যান্ডফিলে৷

এত সব সমস্যা সমাধানে বুটেক্সের ৪ শিক্ষার্থী মিলে প্রথমবারের মত কচুরিপানা এবং অব্যবহৃত বা ফেলা দেওয়া ডেনিম কাপড় দিয়ে তৈরি করেছে পরিবেশ বান্ধব জুতা। যার নাম তারা দিয়েছে ইকো-স্টেপ। এই জুতার ইনসোল এবং ডেকোরেশনের কাজে ব্রেইড হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে কচুরিপানা। অপরদিকে জুতার উপরের বাইরের আবরণ তৈরি করা হয়েছে ডেনিম কাপড় দিয়ে।

মূলত জুতার ইনসোল ব্রেইডেড উইভ পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়েছে। ভেজা কুচরিপানার কান্ডগুলো শুকিয়ে এরপর তা দিয়ে হাতে ব্রেইডিং করে লম্বা স্ট্র্যান্ড প্রস্তুত করা হয়েছে। তারপর এই ব্রেইডেড স্ট্র্যান্ড পেঁচিয়ে জুতার সোলের আকৃতি গঠন করা হয়। গঠিত অংশগুলো সেলাই (স্টিচিং) করে ইনসোল সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুধু ইনসোলেই নয়, কচুরিপানার তৈরি এই ব্রেইডেড স্ট্র্যান্ড জুতার চারপাশে ডেকোরেটিভ লেইস হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছে, যা এতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও হস্তশিল্পের ছাপ যুক্ত করেছে। এর সাথে যুক্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য অনুযায়ী কচুরিপানা এবং ডেনিম ব্যবহারের কারণে জুতাটি যেমন পরিবেশবান্ধব হয়েছে, একইভাবে কচুরিপানার উইভের উঁচু নীচু গড়নের কারণে জুতাটি পড়তেও অনেক আরামদায়ক।

সঠিক ভাবে যত্ন নিলে কচুরিপানার এই জুতা ১ বছরেও ক্ষয়ের শিক্ষার হবে না। এছাড়া কেমিক্যাল ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে এই ব্যবহার উপযোগিতা ২-৩ বছর পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। কচুরিপানা ও তুলা দিয়ে তৈরি ডেনিম ব্যবহার করায় মাটিতে ফেলে দেওয়ার ৩-৪ মাসের মধ্যেই ইনসোল, লেইস এবং ১০-১২ মাসে ডেনিম সম্পূর্ণ মাটির সাথে মিশে যাবে৷ অন্যান্য পরিবেশ বান্ধব জুতার থেকেও এটি সাশ্রয়ী বলে জানিয়েছে তারা। প্রতি জোড়া জুতা তৈরি করতে খরচ হবে মাত্র ৪০০-৫০০ টাকা।

মূলত বুটেক্সের প্রোডাক্ট ডেভেলপমেন্ট ল্যাবের অংশ হিসেবে এই জুতাটি তৈরি করেছেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ৪ শিক্ষার্থী তাশফিক হোসাইন, অর্ণব হালদার অভি, ফারদীন বিন মনির এবং অন্বয় দেবনাথ৷ এছাড়া সুপারভাইজার হিসেবে যুক্ত ছিলেন বুটেক্সের সহযোগী অধ্যাপক ড. মার্জিয়া দুলাল।