11 の ·翻訳

করে চলে এলাম তার কাছে। আদ্রিশ ভাইয়াকে দেখতেই একরাশ লজ্জারা এসে ঘিরে ধরল আমায়। কিছুক্ষণ আগের ঘটনা আবারও মনে পড়ে গেল আমার। তবুও বুঝতে না দিয়ে মুখে জোরপূর্বক হাসি ফুটিয়ে কিছু বলার জন্যে উদ্যত হতেই আমায় থামিয়ে দিয়ে তিনি গম্ভীর কণ্ঠে বললেন

-' রিশতা আর অরনী এসে খাওয়ার জন্য তোকে ডেকে গেছে কতবার, খেয়াল আছে কোনো? নাকি কানে তুলো গুঁজে বসেছিলি এতোক্ষণ?

-' সরি ভাইয়া। আসলে আমার না একটুও খেতে ইচ্ছে করছে না।

আমার কথা শুনে আদ্রিশ ভাইয়া কপালে কিঞ্চিৎ ভাঁজ ফেলে চিন্তিত সুরে বলল

-' তোর কি শরীর খারাপ লাগছে মেহু?

মাথা নাড়িয়ে বললাম

-' না ঠিক আছি আমি। এমনিই ভালো লাগছে না আরকি।

আমার হেয়ালীমার্কা কথা শুনে আদ্রিশ ভাইয়া এবার কিছুটা শাসনের সুরে বলল

-' কানের নিচে মারব এক চটকনা। এতটুকু মেয়ে আবার বলে কিনা আমার খেতে ভালো লাগছে না! বলি, খাওয়া দাওয়া না করলে তো অসুস্থ হয়ে পড়বি, তখন তো আবার মহারানীকে সুস্থ করে তোলার দায়িত্ব আমার ঘাড়ে এসে পড়বে। ডাক্তার হয়েই বিপদে পড়েছি আমি।

আদ্রিশ ভাইয়ার কথা শুনে আমি ভ্রু কুটি করে বললাম

-' আমি অসুস্থ হলে তোমার কি তাতে?

-' আমার কি মানে, তুই অসুস্থ হয়ে পড়লে আমার কি হবে বুঝতে পারছিস না তুই?

আদ্রিশ ভাইয়ার কথা শুনে আমার মুখে এক চিলতে হাসি ফুটে উঠল। মানুষটা আবার আমায় ভালো টালো বাসে নাকি। লোকটাকে বাজিয়ে দেখতে হবে তো একটু। আমি এবার মাথা নাড়িয়ে না বোঝার ভান করে বললাম

-' না তো আমি তো কিছুই বুঝতে পারছিনা ভাইয়া।আমাকে একটু বুঝিয়ে বলো তো ভাইয়া।

আদ্রিশ ভাইয়া এবার কিছুটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে আমার দিকে কিছুটা ঝুঁকে শান্ত কন্ঠে বলল

-' এই যে মহারানী আপনার কিছু হলে তো ছোটমা এসে আমায় ধরে বলবেন তার গুণধর মেয়ের কি চিকিৎসা করেছি আমি, যে তার এই দশা। তখন তো আমার ডাক্তারি সার্টিফিকেট নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। আর সেই সাথে উদুম কেলানিও ফ্রি। ভাবা যায় এগ্লা?

এতোটুকু বলে সুক্ষ্ম হাসল আদ্রিশ ভাইয়া। আমি তার হাসির পানে তাকিয়ে রইলাম খানিক্ষন। এই হাসিতেই তো আমি...।

আদ্রিশ ভাইয়ার কাছ থেকে এমন উত্তর এক্সপেক্ট করিনি আমি। তাই তার উত্তর শুনে আমি আশাহত হলাম কিছুটা। উনি আছেন ওনার সার্টিফিকেটের চিন্তায়। ধুর তোর নিকুচি করেছে সার্টিফিকেট। এমন নিরামিষ মার্কা কাজিন আমার চাই না! আমায় চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে তিনি এবার আবারও কিছুটা শাসনের সুরে বলল

-' মাথায় তো আছে শুধু দুষ্ট বুদ্ধি। ভালো বুদ্ধি থাকলে জীবনে শাইন করতে পারতিস। দিনদিন তো বেয়ারা হয়ে যাচ্ছো, মেয়ে। ভর দুপুরে মানুষকে ফোন দিয়ে ওলোট পালোট কথা বলা আমি বার করছি। আজ থেকে তোর ফোন জমা দিবি আমার কাছে। পড়াশোনা বাদ দিয়ে এইসব ফাইজলামি করা, তাইনা? দাঁড়াও চাঁদ তোমায় দেখাচ্ছি মজা!

কথাটা বলেই বাঁকা হাসল আদ্রিশ ভাইয়া। ওনার কথা শুনে আমি একেবারে চুপসে গেলাম। এই লোক এখন আবার কি ফন্দি আঁটছে কে জানে? দুপুর বেলায় আমার ওমন বেহায়া মার্কা কর্মকান্ডে আমি নিজেই লজ্জা পেয়েছি ভীষণ। শেষমেশ 'শাশুড়ি আম্মু' বলে সম্মোধন করতে গিয়ে ধরা পড়ে গেলাম আদ্রিশ ভাইয়ার কাছে। ইশ কি লজ্জা কি লজ্জা! মনের ভুলেও রিশতা আর অরনীর সাথে আমি আমার জীবদ্দশাতেও আর ট্রুথ ডেয়ার খেলব না বলে মনে মনে পণ করলাম। ঘরে ঢুকে তখন থম মেরে বসেছিলাম এই মানুষটার সামনে পড়বো না তাই। কিন্তু ঠিক এসে হাজির হলো আমার সামনে। আর কয়েক দফা কথা শুনিয়ে দিলো আমার মতো নিষ্পাপ মাসুম বাচ্চাটিকে।

আদ্রিশ ভাইয়া পুনরায় বলে উঠল

-' তুই কি যাবি নাকি এখানে রোবটের মতো দাঁড়িয়ে থাকবি মেহু?

অগত্যা আমি আর কথা না বাড়িয়ে তাই আদ্রিশ ভাইয়ার পেছন পেছন চলে এলাম ডাইনিং রুমে।

ডাইনিং টেবিলে মা এবং মামনি খাবার পরিবেশন করছেন। রিশতা আর অরনী বসে বসে কিসব জানি ফিসফিস করছিল এমন সময় আমায় দেখতেই ফিচালো হেসে অরনী বলে উঠল

-' কি রে আমরা ডাকলাম তখন তো এলি না। যেই আদ্রিশ ভাইয়া ডাকতে গেলো ওমনি সুরসুর করে নেমে এলি?

রিশতা পাশে থেকে হেসে ঠাট্টা করে বলে উঠল

-' শাশুড়ির ছেলে বলে কথা তার ডাকে সাড়া না দিলে কি হয়...

এতোটুকু বলে রিশতা নিজেই নিজের মুখ চেপে ধরল। ইশ কি বলতে কি বলে ফেলেছে সে! দাঁত দিয়ে জ্বিভ কেটে মেহরুনের দিকে তাকায় রিশতা।

রিশতার পা

Worker Under Suspended Load Monitoring

viAct’s advanced video analytics is purpose-built to tackle Overhead Load Hazards through intelligent Suspended Load Monitoring, ensuring enhanced safety for frontline workers in high-risk zones.

Using existing CCTV and IP camera infrastructure, viAct transforms passive surveillance into a proactive safety system. The solution continuously monitors lifting operations and instantly generates real-time proximity alerts, transforming unpredictable environments into controlled lifting zones.

https://www.viact.ai/video-ana....lytics-solution/work

Favicon 
www.viact.ai

Worker Under Suspended Load Monitoring - viAct.ai

Worker Under Suspended Load Monitoring with CCTV AI to Detect Danger Under Lifted Loads and ensure lifting zone safety in Singapore, Hong Kong and Worldwide.

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

image

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

image

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!