11 w ·Tradurre

#অরণ্য রাজ চৌধুরী বউ হয়ে যদি এইটুকু তেজ না থাকে তাহলে কি করে হয়। তবে আপনার হাতে থাকা ছুরি দিয়ে হাত কাটতে পারবেন কিন্তু গলা না তাই শুধু শুধু কষ্ট করতে যাবেন না।

"- অরণ্য যদি কখনো আমাকে আপনি টার্চ করার চেষ্টা করেন তাহলে আপনাকে খুন আমি অবশ্যই করব। যদি ছুরি দিয়ে করতে না পারি বন্ধুক দিয়ে হলে ও করবো "।

"- ইনায়া আপনাকে টার্চ করার কোনো আগ্রহ আমার বর্তমানে নাই না ভবিষ্যতে কোনো দিন থাকবে ও না । কোনো নারীর অনুমতি না নিয়ে তাকে টার্চ করা কোনো পুরুষ মানুষের শিক্ষা হতে পারে না। আর আপনার সাথে আমার শএুতা শুধু একটাই আপনি ওই চৌধুরী বাড়ির বিজনেস দেখা শোনা করেন।

অরণ্যর কথা শুনে ইনায়া বুঝতে পারে না তার সাথে চৌধুরী পরিবারের কি শএুতা থাকতে পারে। ইনায়ার যানা মতে অরণ্য সাথে চৌধুরী বাড়ির রক্তের সম্পর্ক আছে। মিলন সাহেবের ছোট ভাই মাহবুব সাহেবের ছেলে অরণ্য রাজ চৌধুরী। তবে অরণ্য বা তার পরিবার চৌধুরী বাড়ির কাউকে পছন্দ করে না বরং তাদের ঘৃণা করে। ইনায়া বলে -

"- আপনার সাথে চৌধুরী পরিবারের কি শএুতা থাকতে পারে অরণ্য? আমার মামণি আর ভালো বাবা কি ক্ষতি করেছে আপনার?

ইনায়ার মুখে অরুণা বেগম আর মিলন সাহেবের নাম শুনে অরুণ্যর মুখে থাকা হাসি ফুরিয়ে যায়। অরণ্যের চেহারায় রাগ আর ঘৃণা স্পষ্ট ফুটে উঠে অরণ্য বলে -

"- ওই চৌধুরী পরিবার আমাদের থেকে সবকিছু কেড়ে নিয়েছে। আর ওই মিলন সাহেব আর অরুণা বেগম শুধু মাএ সম্পত্তির জন্য আমার বাবাকে খুন করেছে। শুধু মাএ এই চৌধুরী পরিবারের লোভের কারণে আমার মাকে বিধবা হতে হয়েছে আমার আর আমার বোনকে অনাথ পরিচয়ে বাঁচতে হয়েছে "।

ইনায়া কথাটা শুনে একটু অবাক হয় কারণ তার মামণি বাবা এখনো সম্পত্তির জন্য কাউকে খুন করতে পারে না। ইনায়া বলে -

"- আমার মামণি আর ভালো বাবা কখনো এমন করতে পারে না। নিশ্চয়ই আপনার কোথাও একটা ভুল হচ্ছে অরণ্য?

"- কোনো ভুল হচ্ছে না আমার ইনায়া আপনার ভালো বাবা আমার আব্বুকে খুন করেছে। আর তার জন্য তাদের শাস্তি এই অরণ্য চৌধুরী অবশ্যই দিবে । তবে এখন আপনি ওয়াশরুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসুন আমার কিছু জরুরি কাজ আছে যার জন্য বাহির যেতে হবে "।

অরণ্য ইনায়াকে কথাটা বলে রুম থেকে বের হয়ে যায় ইনায়া দেখে মেঝেতে রক্তের বিন্দু বিন্দু ফোঁটা পড়ে আছে। ইনায়ার করা ছুরির আঘাতের কারণে হয়তো অরণ্যর হাত কেটে গেছে যা থেকে রক্ত গড়িয়ে পড়েছে মেঝেতে। ইনায়া অল্প কিছু সময় অরণ্যর বলা কথা ভাবে কিন্তু কোনো কথার মানে সে বুঝতে পারে না। এরপর ইনায়া অরুণ্যর কথা অনুসারে ওয়াশরুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসে নিজের গলা থেকে ভারী ভারী গয়না খুলে ফেলে। সারাদিন অনেক টার্য়াড থাকার কারণে বিছানায় শুয়ে ঘুমের দেশে পাড়ি দেয় ইনায়া।

রাত যখন বারোটা তখন দরজা খুলে রুমে প্রবেশ করে অরণ্য ওর হাতে বেন্ডেজ করা। মূলত হাতের কাটা স্থানে বেন্ডেজ করার জন্য বাহিরে চলে গিয়ে ছিলো অরণ্য। রুমে এসে দেখে ইনায়া বিছানায় ঘুমিয়ে আছে অরণ্য সেইদিকে একবার তাকিয়ে দেখে। এরপর নিজের আলমারি থেকে কাপড় নিয়ে ওয়াশরুমে চলে যায় ফ্রেশ হয়ে এসে বিছানা থেকে বালিশ নিয়ে সোফায় শুয়ে পড়ে। ইনায়ার ঘুমিয়ে থাকার কারণে অরণ্যর উপস্থিতির বিষয়ে তার কোনো ধারণা নাই।

সকাল সাতটা জানালার কাঁচ ভেদ করে সূর্যের আলো এসে পড়ে ইনায়ার সারা মুখে। ইনায়ার পিটপিট করে চোখ খুলে দেখে সে অচেনা একটা রুমে শুয়ে আছে। ইনায়ার মনে পড়ে কালকে তার বিয়ে হয়েছে তাও আবার তার চিরশত্রু অরণ্যর রাজ চৌধুরীর সাথে। ইনায়া রুমের আশেপাশে তাকিয়ে দেখে অরণ্

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!

💞💞"ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান-💗🥀"

🥰🥰"তোমার ভালোবাসার ছোঁয়ায় আমার পৃ'থিবী বদলে যায় যেন এক নতুন সকাল জ'ন্ম নেয়-💗🥀"

❤️❤️"ভালোবাসা হলো দুটি আ'ত্মার একত্রে পথচলা যেখানে একে অপরের সুখই সবচেয়ে বড় আনন্দ-💗🥀"

🖤🖤"বেঁ'চে থাকুক পৃ'থিবীর সকল ভালোবাসা!

40 m ·Tradurre

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন।
এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

1 h ·Tradurre

আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 h ·Tradurre

যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.