11 안에 ·번역하다

বলে,,"কি টেস্ট ভাই বাসায় কাউকে বলো না প্লিজ"।

ইয়াসির মাথা চুলকে বলে,,"আরে না না কাকে বলব,খা তুই"।

হুট করে খাওয়া থামিয়ে ইশা ভ্রুকুচকে ইয়াসিরের দিকে তাকালে ইয়াসিরও ভ্রু নাচিয়ে বলে কি?

ইশা বলে,,"তোমার জামা কাপড় গুলো কি হাল করলাম কিন্তু তুমি না রেগে এত ভালো ট্রিট করছো কেন??"

ইয়াসির হেসে ইশার মাথায় হাত রেখে বলে,,"একটামাত্র বোন তার সাথে রাগ করা যায় নাকি বল?"

ইশাও আর না ভেবে মুচকি হেসে খেতে থাকে। এদিকে ইয়াসিরে পাশ থেকে ফটাফট ইশার কয়েকটা ছবি তুলে বলে,,"রুমে যা, বাইরে কেউ দেখলে কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে।"

ইশাও খুশি মনে রুমে চলে খেতে খেতে একপর্যায়ে দেখতে পায় তেলাপোকার মাথার মতো কিছু একটা, একটুপর ইশা যখন নিচু হয়ে খেয়াল করে দেখে সত্যিই তেলাপোকা। ইশা বিকট চিৎকার দিয়ে উঠে,,,
ইয়াসির ইশার চিৎকার শুনে হেসে উঠে বলে,,"বাহ্ এত তাড়াতাড়ি বেরিয়ে গেল। কি রাক্ষসীরে দুমিনিটেই একদম ফিনিস দিয়ে ফেলেছে।।"

সবাই ইশার রুমের সামনে নক করলে। ইশা ঘাবড়ে গিয়ে দরজা খুলে সামনে ইযানকে দেখে ইযানের হাত ধরে বলে,,"ভাইয়া তেলাপোকা আইসক্রিমে তেলাপোকা বড় তেলাপোকা "

ইযান বলে,,"কিইইই??কোথায়?কিছু হয়নি তোহ্ তোর?"

তখনই ইয়াসির বলে,,,"ইশা তুই লুকিয়ে আইসক্রিম খাচ্ছিলি ডক্তর না তোকে নিষেধ করেছে???"

ইশা রেগে বলে,,"তুমি তোহ্ আইসক্রিম দিয়েছো ভাইয়া?"

ইয়াসির বলে,,"কিহ? কিসব বলছি একটা থাপ্পড় মারবো বেয়াদব মেয়ে আমার কাজ নেই তোকে আইসক্রিম দিবো?"

তখনই ইশার মা ইশার কান টেনে ধরে বলে,,"অসভ্য মেয়ে আমাকে জ্বালিয়ে মারবি নাকি?তুই আইসক্রিম আনলি কেন?দাঁত সবগুলো পড়ে যাক এই নিয়ত করেছিস নাকি?"

তখনই সোহানা বেগম বলে,,"তোমার মাইয়া খালি আমার নাতী ডারে দোষে। যেই আমার নাতী ভুল ডা ধরাইয়া দিছে ওমনি আমার নাতীর ঘাড়ে দোষ দিয়া দিছে, হতচ্ছাড়ি মাইয়া!!"

ইশা ওর মার থেকে কান ছাড়িয়ে বলে,,"খবরদার বুড়ি নাতী নাতী করবা না তোমার নাতী ধোঁয়া তুলসী পাতা নাকি?"

"হ তুলসী পাতাই। কালকার মধ্যে ওরে বিয়া দিবা মোর ফাইনাল ডিসিশন।"

ইয়াসির বলে,,"একদম আমিও সহমত আর দাদীজান চলো তো এই পেত্নীর সাথে কথা বলে তোমার প্রেসার হাই করার কোনো মানে নেই চলো চলো"

ইশা রেগে তাকিয়ে আছে। ইশার তাকানো দেখে ইয়াসির একটা চোখ টিপ মেরে মুচকি হেসে চলে যায়।

ইশা মনে মনে বলে,,"চান্দু তোমারে একবার পাই সদরঘাটের পানিতে চুবাইয়া মারমো শালা বারুদভাইয়ের বাচ্চা। "
এরপর সবার ধমক টমক গিলে ইশা ঘুমাতে যায়।

____________________

এদিকে টানা তিনটা মাস কেটে গেছে। ইয়াসিরের বাসায় আসার আনাগোনা কমে গেছে। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তাকে পাওয়া মুশকিল।এদিকে ইশা দিনে চার পাঁচ বার ইয়াসিরকে ফোন দিলেও সে লাপাত্তা। বেচারী সারাদিনই মনটা খারাপ থাকে। শুধু ইশা না বাড়ির সবাই আজকাল চুপচাপ একঘেয়ে হয়ে পড়েছে ইয়াসিরকে ছাড়া।

রাতে খাওয়ার টেবিলে সবার খাওয়ার মাঝে আয়ান বলে উঠে,,"কালকে ইয়াসির আসবে হয়ত ভোরে।"

ইশা এটা শুনে খুশির ঠেলায় বলে উঠে,,"সত্যি ভাইয়া আসবে??"

খাওয়া মাঝে হুট করে কথা বলায় গলায় খাবার আটকে বেচারী কাশতে লাগে ইযান আর আয়ান পানি খায়িয়ে ঠিক করে।

সারারাত ছটফট করতে থাকে ইশা। ইশা এবার জানিয়েই দিবে ইয়াসিরকে এমনটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইশা সারারাত কল্পনা করতে থাকে কীভাবে কীভাবে প্রপোজ করবে?ইয়াসির কি আদোও রাজি হবে নাকি থাপ্পড়ে আসমানে পাঠিয়ে দিবে। ভাবনার জল্পনাকল্পনা শেষ করে ভোরের দিকে বেচারী ঘুমায় আর তখনি ইয়াসির আসে। সবাই উঠে এলেও ইশা ঘুমের তোপে জানতেই পারে না ইয়াসির এসেছে। সে ঘুমেই টুইটুম্বুর।
ইয়াসির বাসায় এসে ইশাকে না দেখে বলে,,"পেত্নী টা কি ঘুমাচ্ছে নাকি?"

সোহানা বেগম বলে,,"মাইয়া মানুষ উঠতে হয় ভোরে এই মাইয়া কোনো জাতেরই না এটা নিয়া যে তোমরা কি করবা যাইহোক ইয়াসির আসছে এবার ভালা পাত্র খুঁজো তারপর বিয়া দাও।"

সবাই সোহানা বেগমের কথায় পাত্তা না দিয়ে যে যার মতো কাজে লেগে পড়ে।কারন বাড়ির একটা মেয়েকে কেউই তাড়াতাড়ি বিয়ে দিতে ইচ্ছুক না। ইয়াসির এসেছে একটা ঘনিষ্ঠ ফ্রেন্ডের বিয়েতে এটেন্ড করতে নয়ত তাও তার দেখা মিলতো না৷ এইসব নিয়েই আয়ান আর ইয়াসির কথা বলছিল।

বাহিরে ইয়াসির আসায় একটু শোরগোল হচ্ছিল। ইশাও ঘুমঘুম অবস্থায় উঠে বসে দেখে ৭ টা বাজে। ইশা ঢুলুমুলু পায়ে এগিয়ে যায় আয়ানের রুমের সামনে দাঁড়িয়ে ইয়াসিরকে দেখে চোখমুখ ঢলতে ঢলতে বলে,,"ভাইয়া তুমি এসেছো?"

ইয়াসির আর আয়ান ইশাকে দিকে তাকায়। ইয়াসির খানিকবাদে জোরে চিল্লানি দিয়ে বলে,,"তোর বইন সত্যি পেত্নী প্রমাণ পেলি। আর এই পেত্নী খবরদার কাছে আসবি না সর যা যা শেওড়াগাছে যা।"

ইশা হকচকিয়ে বুঝার চেষ্টা করে ইয়াসির কিসব বলছে। একটু পর যখন সামনের আয়নায় নিজেকে দেখে বুঝতে পারে ওর চুলের অবস্থা দেখে নিজেই একপলক ঘাবরে উঠে দৌড়ে বেরিয়ে যায়। যতই হোক ক্রাশের সামনে এমন অবস্থায় থাকলে এ জন্মে আর প্রেম হবে না তার।

সকাল সকাল নাস্তার সময় ইয়াসির বলে,,,"আজকে বিকেলেই যাবো তোমরা কেউ যাবে?"

ইশা

29 중 ·번역하다

Worker Under Suspended Load Monitoring

viAct’s advanced video analytics is purpose-built to tackle Overhead Load Hazards through intelligent Suspended Load Monitoring, ensuring enhanced safety for frontline workers in high-risk zones.

Using existing CCTV and IP camera infrastructure, viAct transforms passive surveillance into a proactive safety system. The solution continuously monitors lifting operations and instantly generates real-time proximity alerts, transforming unpredictable environments into controlled lifting zones.

https://www.viact.ai/video-ana....lytics-solution/work

Favicon 
www.viact.ai

Worker Under Suspended Load Monitoring - viAct.ai

Worker Under Suspended Load Monitoring with CCTV AI to Detect Danger Under Lifted Loads and ensure lifting zone safety in Singapore, Hong Kong and Worldwide.
34 중 ·번역하다

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

image
36 중 ·번역하다

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

image
37 중 ·번역하다

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!