ট্রাম্প প্রশাসন গ্রামীণ হাসপাতালগুলিকে সহায়তা করার জন্য $৫০ বিলিয়ন ডলারের পরিকল্পনা উন্মোচন করেছে
আমেরিকার স্বাস্থ্যসেবার গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো গ্রামীণ হাসপাতালসমূহ। দেশটির প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে বসবাসরত নাগরিকদের জন্য এই হাসপাতালগুলো প্রাথমিক ও জরুরি চিকিৎসা সেবা প্রদান করে থাকে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এসব হাসপাতাল আর্থিক সংকটে ভুগছে এবং অনেক হাসপাতাল বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প প্রশাসন এক যুগান্তকারী উদ্যোগ নিয়েছে — গ্রামীণ হাসপাতালগুলোর উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটি ৫০ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা পরিকল্পনা উন্মোচন করেছে।
পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য
এই পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য হলো আর্থিক সংকটে থাকা গ্রামীণ হাসপাতালগুলিকে টিকিয়ে রাখা, চিকিৎসাসেবা উন্নত করা, এবং করোনা মহামারি পরবর্তী পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা। পরিকল্পনার আওতায় হাসপাতালগুলো অবকাঠামোগত উন্নয়ন, চিকিৎসা সরঞ্জাম আধুনিকীকরণ, এবং চিকিৎসা কর্মীদের প্রশিক্ষণ গ্রহণে সহায়তা পাবে।
সহায়তার উপাদান
১. প্রত্যক্ষ আর্থিক অনুদান: গ্রামীণ হাসপাতালগুলোকে সরাসরি আর্থিক অনুদান প্রদান করা হবে, যাতে তারা জরুরি খরচ মেটাতে পারে এবং চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যেতে পারে।
২. স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা: হাসপাতালগুলিকে স্বল্প সুদে ঋণ প্রদান করা হবে, যা ভবিষ্যতের অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যবহার করা যাবে।
৩. টেলিমেডিসিন উন্নয়ন: দূরবর্তী অঞ্চলের রোগীদের জন্য উন্নত টেলিমেডিসিন সেবা চালু করতে সহায়তা করা হবে, যাতে রোগীরা ঘরে বসেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারে।
৪. কর্মী প্রশিক্ষণ: স্বাস্থ্যসেবাকর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করা হবে।
প্রশাসনের মন্তব্য
সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, "আমাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোও আধুনিক ও মানসম্পন্ন চিকিৎসা সেবা পাওয়ার অধিকার রাখে। এই পরিকল্পনার মাধ্যমে আমরা গ্রামীণ স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করছি।"
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, এই পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রায় ১,২০০টিরও বেশি গ্রামীণ হাসপাতাল সরাসরি উপকৃত হবে। এছাড়া, এটি প্রায় ২০ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির পথ সহজ করবে।
বিশ্লেষকদের প্রতিক্রিয়া
স্বাস্থ্যনীতি বিশ্লেষকরা এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন। অনেকে মনে করছেন, দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত গ্রামীণ স্বাস্থ্যখাত অবশেষে প্রয়োজনীয় মনোযোগ পেতে যাচ্ছে। তবে তারা সতর্ক করেছেন যে, এই তহবিলের যথাযথ ব্যবহার এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করাই হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
সমালোচনাও রয়েছে
তবে এই পরিকল্পনার কিছু সমালোচক রয়েছেন। তাদের মতে, এটি মূলত একটি রাজনৈতিক পদক্ষেপ, যেখানে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যথেষ্ট জবাবদিহিতা থাকবে না। কেউ কেউ বলছেন, এটি নির্বাচনের আগে ট্রাম্প প্রশাসনের একটি জনপ্রিয়তা অর্জনের কৌশল হতে পারে।
উপসংহার
গ্রামীণ হাসপাতালগুলির টিকে থাকা শুধু স্বাস্থ্যসেবা নয়, বরং একটি সম্প্রদায়ের অস্তিত্বের সাথে জড়িত। ট্রাম্প প্রশাসনের এই ৫০ বিলিয়ন ডলারের পরিকল্পনা, যদি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তবে তা গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবার চিত্র বদলে দিতে পারে। এটি শুধু একটি সহায়তা প্রকল্প নয়, বরং এটি গ্রামীণ আমেরিকার মানুষদের প্রতি একটি দায়িত্ব পালনের প্রতিফলন।
ওপেন সোর্স এআই কীভাবে চীনকে হৃদয় এবং বাজারের শেয়ার জিততে সহায়তা করছে
বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence বা AI) শুধু প্রযুক্তির উন্নয়নেই নয়, বৈশ্বিক প্রতিযোগিতাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। AI এর এই প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরেই শীর্ষে থাকলেও, চীন দ্রুত তাদের অবস্থান শক্তিশালী করছে। বিশেষ করে ওপেন সোর্স AI-এর মাধ্যমে চীন বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি প্রেমীদের হৃদয় জয় করছে এবং একই সঙ্গে বিশাল বাজার শেয়ার অর্জন করছে।
ওপেন সোর্স AI কী?
ওপেন সোর্স AI হলো এমন এক ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি যার সোর্স কোড উন্মুক্ত রাখা হয়। এটি যে কেউ দেখতে, পরিবর্তন করতে এবং উন্নয়ন করতে পারে। যেমন GPT, LLaMA, বা Baichuan-এর কিছু সংস্করণ ওপেন সোর্স হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এই নীতির ফলে গবেষক, শিক্ষার্থী ও উদ্যোক্তারা কম খরচে বা বিনামূল্যে AI প্রযুক্তি ব্যবহার ও উন্নয়ন করতে পারেন।
চীনের ওপেন সোর্স উদ্যোগ
চীন সরকার ও বড় বড় টেক কোম্পানিগুলো — যেমন Baidu, Alibaba, SenseTime এবং Huawei — নিজেদের AI মডেল ওপেন সোর্স করছে। Baichuan, InternLM, এবং ChatGLM এর মতো চীনা ওপেন সোর্স ভাষা মডেলগুলো ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি মহলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। এরা ইংরেজির পাশাপাশি চাইনিজ ভাষায় শক্তিশালী পারফর্ম করছে, যা একে বিশ্বজুড়ে বহুভাষাভিত্তিক ব্যবহারে উপযোগী করে তুলছে।
কেন চীন ওপেন সোর্স AI-কে গুরুত্ব দিচ্ছে?
১. বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা: ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীনা AI মডেলগুলো আন্তর্জাতিক ডেভেলপারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। এটি এক ধরনের 'সফট পাওয়ার', যা প্রযুক্তির মাধ্যমে চীনের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে তুলছে।
২. তৃতীয় বিশ্বের আকর্ষণ: আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো উচ্চমূল্যের পশ্চিমা প্রযুক্তি কেনার সামর্থ্য না রাখলেও ওপেন সোর্স চীনা মডেল ব্যবহার করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারছে।
৩. স্থানীয়করণে সুবিধা: চীনা ওপেন সোর্স মডেলগুলো সহজে স্থানীয় ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার মতো করে তৈরি করা হচ্ছে, যা মার্কিন মডেলগুলোর তুলনায় অনেক সময় বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে।
মার্কিন ওপেন সোর্স বনাম চীনা ওপেন সোর্স
মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন OpenAI, Google বা Anthropic অনেক সময় নিজেদের উন্নত AI মডেলগুলো সম্পূর্ণ ওপেন রাখে না। তবে চীনা কোম্পানিগুলো কম বাধা দিয়ে তাদের মডেল ওপেন করে দিচ্ছে, যাতে করে বিশ্বের যে কোনো দেশ সহজেই এটি ব্যবহার করতে পারে। ফলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ডেভেলপার ও উদ্যোক্তারা চীনা মডেল বেছে নিচ্ছেন।
অর্থনৈতিক প্রভাব
চীনের ওপেন সোর্স কৌশলের ফলে তারা শুধু প্রযুক্তিগত ভাবেই নয়, অর্থনৈতিক দিক থেকেও লাভবান হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ:
ওপেন সোর্স মডেল ব্যবহার করে গড়ে ওঠা অ্যাপ বা সার্ভিসের মাধ্যমে স্থানীয় উদ্যোক্তারা চীনা ক্লাউড সেবা গ্রহণ করছে।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা চীনা ওপেন সোর্স মডেল নিয়ে গবেষণা ও উন্নয়ন করছে, যার ফলে চীনের প্রযুক্তি রপ্তানি ও সেবা বাড়ছে।
রাজনৈতিক ও কৌশলগত দিক
চীন এই ওপেন সোর্স কৌশলকে শুধু অর্থনৈতিক বা প্রযুক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গিতে নয়, বরং কৌশলগত ভাবেও ব্যবহার করছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ নীতির বিরুদ্ধে এটি একটি কৌশলগত প্রতিক্রিয়া। ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীন বলছে — “আমরা সবাইকে অংশগ্রহণের সুযোগ দিচ্ছি” — যা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক বেশি উন্মুক্ত মনে হয়।
ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ
তবে চীনের এই ওপেন সোর্স কৌশলের কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে:
নিরাপত্তা ও নজরদারি নিয়ে অনেক দেশ সন্দিহান।
কিছু চীনা মডেলের মান এখনও পশ্চিমা মডেলের তুলনায় দুর্বল।
ওপেন সোর্স হলেও অনেক সময় চীন সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণ থাকে এই প্রযুক্তিগুলোর ওপর।
উপসংহার
ওপেন সোর্স AI এখন কেবল একটি প্রযুক্তি কৌশল নয়, বরং একটি বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তারকারী হাতিয়ার। চীন অত্যন্ত কৌশলীভাবে এটি ব্যবহার করছে — তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোকে পাশে টানছে, উন্নয়নশীল উদ্যোক্তাদের সহায়তা করছে এবং নিজেদের প্রযুক্তিগত ক্ষমতা বাড়াচ্ছে। এই পথেই চীন হৃদয় এবং বাজার দুই-ই জিততে সক্ষম হচ্ছে। তবে এই প্রতিযোগিতা ভবিষ্যতে কোন দিকে মোড় নেয়, তা নির্ভর করবে বিশ্ব রাজনীতি ও প্রযুক্তির ভারসাম্যের ওপর।
📛নিউজ📛
ডিপ্লোমা বিভিন্ন শিক্ষাক্রমে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির প্রচারণা এবং কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি বিষয়ক একটি সেমিনার আয়োজন করছে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড। সেমিনারটি আগামী ১৮ জুলাই সকাল ১০:০০ ঘটিকায় বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর চেয়ারম্যান জনাব প্রকৌশলী মোঃ রুহুল আমিন এর সভাপতিত্বে ইকো-সোস্যাল ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও), ঠাকুরগাঁও এ অনুষ্ঠিত হবে, এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ড. খ ম কবিরুল ইসলাম, সচিব, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
বি.দ্রঃ উক্ত সেমিনারটি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অফিসিয়াল ফেইসবুক পেইজে লাইভ আকারে প্রচারিত হবে।
© Polytechnic Notice
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ২০২৫-২০২৬ সেশনে ভর্তির জন্য কিছু প্রয়োজনীয় তথ্যঃ
সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমুহ:
১। ম্যাথসহ জিপিএ ৩.০০ (আবেদন শুরুর সম্ভাব্য তারিখ: ২০ জুলাই ২০২৫ খ্রি.)
২। ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী বাছাই করা হবে ( ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ: ২৯
আগস্ট ২০২৫ খ্রি.)
৩। ২০২৩, ২০২৪ এবং ২০২৫ খ্রি. এ এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমুহ:
১। জিপিএ ২.০০ (জিপিএর ভিত্তিতে ভর্তি) (আবেদন শুরুর সম্ভাব্য তারিখ: ২০ জুলাই
২০২৫ খ্রি.)
২। ২০২১, ২০২২, ২০২৩, ২০২৪ এবং ২০২৫ খ্রি. এ এসএসসি/সমমান পরীক্ষায়
উত্তীর্ণ হতে হবে।
সরকারিও বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমুহে ক্লাশ শুরুর সম্ভাব্য তারিখ: সেপ্টেম্বরের ২য় / ৩য় সপ্তাহ ২০২৫ খ্রি.।
(এখানে সম্ভাব্য তারিখ দেয়া হয়েছে, তারিখ পরির্তন হতে পারে)
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করার পর বিভিন্ন সেক্টরে কর্মসংস্থানের অপার সুযোগ রয়েছে। নিম্নে টেকনোলজী(সিভিল,এনভায়রনমেন্টাল,কনস্ট্রাকশন, আরএসি,ইলেকট্রিক্যাল,ইলেকট্রনিক্স, কম্পিউটার সায়েন্স ও মেকানিক্যাল টেকনোলজীর ) কর্মসংস্থানের সম্ভাব্য ক্ষেত্রসমূহের তালিকা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
*১ সিভিল সমমান টেকনোলজি (সিভিল,এনভায়রনমেন্টাল,কনস্ট্রাকশন টেকনোলজি )
১/ সরকারি প্রকৌশল দপ্তর (LGED, PWD, RHD,EED Etc)
২/ নির্মাণ কোম্পানি (Real Estate, Developers)
৩/ সাইট ইঞ্জিনিয়ার / প্রজেক্ট ম্যানেজার (কনস্ট্রাকশন ফার্ম)
৪/ স্থাপত্য সহকারী / উপ-সহকারী প্রকৌশলী
৫/ উপ-সহকারী প্রকৌশলী (বিভিন্ন সংস্থা / প্রতিষ্ঠানে)
৬/ ব্রিজ, রোড, কালভার্ট নির্মাণ সংস্থা
৭/ পানির প্রকল্প (DPHE, WASA)
৮/ পরিবেশ ও নগর পরিকল্পনা সংস্থা
৯/ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যায়ন কর্তৃপক্ষ (NTRCA)
১০/ বিদেশেও চাকরি করার সুযোগ রয়েছে ।
১১/ দেশে ও বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ রয়েছে।
১২/ সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষক
১৩/ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক(TSC)
১৪/ টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টারের শিক্ষক (TTC)
১৫/ সরকারি হাইস্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষক
১৬/ বিভিন্ন এন.জি.ও প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক
১৭/ উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ রয়েছে।