8 میں ·ترجمہ کریں۔

এটা কেমন

image
3 d ·ترجمہ کریں۔

গল্প: মাটির ঘ্রাণ

বৃষ্টি শুরু হলে রাহিলা ছুটে যায় উঠোনে।
মাটি ভিজে সোঁদা গন্ধে সে বলে, “এটাই আমার শৈশব!”
গন্ধেও জেগে ওঠে স্মৃতি।

3 d ·ترجمہ کریں۔

ছোট রাফি স্কুল থেকে ফিরে বাবাকে বলল, “আসসালামু আলাইকুম!”
বাবা চমকে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, “আজ হঠাৎ?”
রাফি বলল, “আজ শিখেছি, এটা দিয়েই ভালোবাসা শুরু হয়।”

4 d ·ترجمہ کریں۔

একটি ছেলেকে বলা এক বাবার হৃদয়ছোঁয়া কথা......!

বাবা ছেলেকে বললেন:

“আগে নতুন বউকে গরুর গাড়ি নয়, পালকিতে করে আনা হতো জানিস কেন?
যাতে সবাই বুঝে নেয়, একজন রাজরানিকে আনা হচ্ছে, সাধারণ কাউকে নয়।
পালকি থেকে নামার পরেও সে যেন সারাজীবন এই সম্মানেই থাকে
এটা তোর দায়িত্ব।”

“তুই জানিস, নতুন বউ পালকিতে উঠে কী করে?
সে কাঁদে।

কার জন্য কাঁদে?
শুধু ফেলে আসা মা-বাবার জন্য না,
সে কাঁদে অজানা ভবিষ্যতের ভয়ে।

তোর কাজ হলো
এই কান্নাই তার জীবনের শেষ কান্না হয়, সেটা নিশ্চিত করা।”

“এরপর সে কাঁদবে মাত্র দুইবার:
১/ মা হওয়ার আনন্দে,
২/তুই মারা গেলে, তোর শোকে।

মাঝখানে যত দুঃখ আসবে,
তুই হবে তার চোখের অশ্রুমুছনো হাত।”

“জানিস, বউ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় কিসে?
স্বামীর খারাপ ব্যবহারে।

আমি খুব রাগী,
তবু কখনো তোর মায়ের সঙ্গে উঁচু গলায় কথা বলিনি।
বিয়ে মানে একটা মেয়ের জীবনের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেওয়া।
এ দায়িত্ব ভুলে গেলে, সৃষ্টিকর্তার কাছে জবাবদিহি করতেই হবে।”

“আরেকটা কথা মনে রাখিস
তোর বউয়ের মা-বাবাকে কখনো ‘শ্বশুর-শাশুড়ি’ বলিস না,
মা-বাবা বলিস।
তুই যেমন বলবি, তোর বউ তেমনই শিখবে।
ভালোবাসা শেখানো শুরু হয় নিজের ব্যবহার দিয়ে।”

“সৃষ্টিকর্তা সবকিছু দেখেন।
তোর পাল্লায় তুই যা দিবি,
তিনি তাঁর পাল্লায় ঠিক তাই দিবেন।”

বিয়ে মানে শুধু দু’জন মানুষের বন্ধন নয়,
এটা একে অপরের চোখের জল মুছে ফেলার চুক্তি।

*****যদি বাবার এই উপদেশ ভালো লেগে থাকে,
শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন হয়তো কোনো এক ছেলের চোখ খুলে যাবে আজ 🥰🥀#foryouシ

4 d ·ترجمہ کریں۔

এক বৃদ্ধের কথা শুনে রাসূল (সাঃ) হেঁচকি দিয়ে কান্না করছিলেন।কিন্তু কেন?কি ঘটেছিলো বৃদ্ধের সাথে?

একবার রাসূল (সাঃ) এর কাছে এক সাহাবী এসে বললো, হে রাসূল (সাঃ), আমার বাবা আমার সম্পদ খরচ করে ফেলে কিন্তু আমাকে জিজ্ঞেস করে না। রাসূল (সাঃ) উত্তরে বললেন, তোমার বাবাকে ডেকে আনো।

যখন বৃদ্ধ বাবাকে ডাকা হলো, তখন তিনি রাসূল (সাঃ) কে জিজ্ঞেস করলেন, হে নবী (সাঃ) কেন আমাকে ডেকেছেন? উত্তর নবী (সাঃ) বললেন, আপনার ছেলে অভিযোগ করছে।

এই কথা শুনে বৃদ্ধ বাবা খুবই কষ্ট পেলেন এবং মনে মনে দু:খে কয়েকটি ছন্দ পড়লেন। পড়তে পড়তে তিনি সভার ভিতরে আসলেন।

যখন তিনি দরজা দিয়ে দরবারে ভিতরে আসলেন, তখন জীবরাঈল (আ আসলেন নবীর কাছে।

বললেন, হে রাসূল (সা, আল্লাহ বলেছেন এই ব্যক্তির সমস্যা পরে শুনবেন, প্রথম ওই কবিতা শুনেন যেটা তিনি ছেলের কষ্টে মনে মনে বলেছেন। উনি সবার সামনে বলেন নি, কিন্তু আল্লাহ শুনেছেন।

অত:পর রাসূল (সাঃ) বৃদ্ধ লোকটিকে বললেন, আপনার সমস্যার কথা পরে শুনি, আগে আপনি ওই কবিতা শুনান যেটা একটু আগে আপনি মনে মনে পড়লেন।

বৃদ্ধ লোকটি বললেন,আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আপনি আল্লাহর রাসূল।হে আল্লাহ রাসূল (সাঃ) আমি দুংখে কয়েকটি ছন্দ মনে মনে বলেছিলাম,জোরে বলে নি।

তবুও আপনার আল্লাহ সেটা আরশের উপর থেকে শুনেছেন।সত্যিকার অর্থেই আপনি সত্য এবং আপনার রব সত্য।

রাসূল (সাঃ) বললেন,কি বলেছিলেন?

বৃদ্ধ বললেন আমি মনে মনে বললাম,হে আমার পুত্র,যেদিন তুই জন্ম নিয়েছিলি,সে দিন থেকে আমি নিজের জন্যে জীবনযাপন করা ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমরা তোর জন্যে জীবনের সফর শুরু করেছিলাম।

তোকে শীতল ছায়া বসানোর জন্যে,নিজে গরম বাতাসের সাথে লড়েছি।তোকে ঠান্ডা বাতাস থেকে বাঁচানোর জন্যে বরফের মধ্যে কাজ করেছি।তোর একটু হাসি দেখার জন্যে,সারারাত ছটফট করেছি।

নিজের সম্পূর্ণ যৌবনের শক্তি দিয়ে সারারাত নির্বোধ ষাঁড়ের মত খেটেছি,তোকে বড় করার জন্যে।

আমি বৃদ্ধ হতে লাগলাম,তুই যুবক হতে শুরু করলি।আমার কোমর কুঁজো হতে লাগলো তোর কোমর মজবুত হতে থাকলো।

আমার পা থেকে প্রাণ বের হয়ে গেলো,তোর পা শক্ত হলো।আমার হাত কাঁপতে শুরু লাগলো,তোর হাত মজবুত হলো।আমি দুর্বলতায় গড়াগড়ি করতে লাগলাম,তুই অংহকারী হতে লাগলি।

তখন আমার মনে পড়লো,যেমন আমি আমার ছেলের জন্যে ধাক্কা খেতাম,ওর জন্যে আল্লাহর কাছে দোয়া করতাম,ওর জন্যে আল্লাহর কাছে ছটফট করতাম।আজকে মনেহয় আমার এই পড়ন্ত বয়সে,ও আমার আশ্রয় হবে।

কিন্তু তোর মধ্যে যখন যৌবনের তরঙ্গ দৌড়াচ্ছিলো, আর বার্ধক্য আমাকে খেয়ে ফেললো।যখন যৌবন তোকে সোজা করলো আর বার্ধক্য আমাকে বাকা করে দিলো,কোমর কুঁজো করে দিলো।

তুই আমাকে একদম এমনভাবে দেখতে লাগলি যেন, তুই মালিক আর আমি চাকর।

তোর এমন চাহনি দেখে, আমি আমার ত্রিশ বছরের জীবন ভুলে গেছি। আর বলতে লাগলাম, হ্যাঁ হ্যাঁ আমি বাবা না, আমি চাকর।

হে আমার নবী (সাঃ),আপনিই বলুন,যদি ও আমার সন্তান হতো,তাহলে এভাবে না তাকাতো।

এই ছেলে আমার রাত জেগে ছটফট করাকে ভুলে গেছে,দিনের পর দিন আমার শীত-গরমের সাথে লড়াই করা ভুলে গেছে,নির্বোধ ষাঁড়ের মতো খাটুনিকে ভুলে গেছে,আমার সকল সুখ-দুংখকে দাফন করার কাহিনী ভুলে গেছে।

সব ভুলে আজকে আমার সাথে এমনভাবে কথা বলছে, যেন সে আমার মনিব।ঠিক আছে,আমার সন্তান আমি চাকরই,তুই আমার মালিক কিন্তু প্রতিবেশী তো।

মানুষ তো,প্রতিবেশিকে জিজ্ঞেস করে,কেমন আছে, কোন প্রয়োজন আছে কিনা?মাঝে মাঝে এইটুকুই জিজ্ঞেস করতি।

এই ঘটনা শুনে,আমার নবী (সাঃ) কান্না করতে করতে হেঁচকি দিয়ে ফেলেন।

এরপর রাসূল (সাঃ),ওই ছেলের কাঁদ ধরে বললেন,বাহির হয়ে যাও আমার সামনে থেকে,চোখের সামনে থেকে দূরে চলে যাও।তোমার সকল সম্পদ তোমার বাবার,আর এই বাবাই আজকে তোমার হাতে অপমানিত হলো।

5 d ·ترجمہ کریں۔

এটা শুধু ফুল আর ফল নয় এর সাথে জড়িয়ে আছে মায়া ভালোবাসা কিছু স্মৃতি কিছু আবেগ সবকিছু এর ভিতর আছে দেখতে হলে ভালবাসার নজর দিয়ে দেখতে হবে সবাই দেখতে পাবে না সেই ব্যক্তিই দেখতে পাবে যে প্রকৃত ভালোবাসা বোঝে

image
5 d ·ترجمہ کریں۔

📍📍নীরবতার সৌন্দর্য: যখন শব্দেরা মূল্য হারায়
মানুষের সম্পর্ক গড়ে ওঠে শব্দ দিয়ে, কিন্তু টিকে থাকে বোঝাপড়া ও মানসিক সংযোগে। আমরা কথা বলি, অনুভূতি প্রকাশ করি, নিজের অবস্থান বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করি এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সব সময় সব কথা সবার কাছে মূল্য পায় না। কখনো কখনো আমরা এমন কারো সঙ্গে কথা বলি, যিনি আমাদের অনুভব করতে চান না, বুঝতে চান না, কেবল নিজের ব্যাখ্যা বা সুবিধাই খোঁজেন। ঠিক সেই মুহূর্তেই সবচেয়ে মূল্যবান ভাষা হয়ে ওঠে নীরবতা।

🧘‍♂️ সব কথার উত্তর শব্দে দিতে হয় না

জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সব কথার উত্তর উচ্চারণ করতে হয় না। অনেক সময় নীরবতা এমন কিছু বলে দেয়, যা হাজার শব্দেও বোঝানো সম্ভব নয়। কেউ যদি বারবার আপনার কথা অস্বীকার করে, আপনার যুক্তিকে অবজ্ঞা করে, কিংবা আপনার আবেগকে তুচ্ছ করে দেয় তবে সেখানে কথা বলার চেয়ে চুপ থাকাই অধিক অর্থবহ।

কারণ, প্রতিবার ব্যাখ্যা দেওয়া মানেই নিজেকে ছোট করা নয়, বরং একজন অপাত্রের সামনে বারবার নিজেকে প্রকাশ করার চেষ্টা করা মানে নিজের মানসিক শান্তিকে উৎসর্গ করা। আর যে জায়গায় আপনার আবেগ, অভিমত কিংবা ভালোবাসার ভাষার কোনও মূল্য নেই, সেখানে নীরবতা আত্মমর্যাদার প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়।

🪞 নীরবতা কখনো কখনো আত্মরক্ষা

নীরবতা মানেই দুর্বলতা নয়। বরং এটি অনেক সময় আত্মসংযমের চূড়ান্ত রূপ। আপনি যখন দেখেন কেউ আপনার কথা বুঝছে না, বা বোঝার চেষ্টাটুকুও করছে না তখন বারবার কথা বলার চেষ্টা আপনাকে ক্লান্ত, আহত ও অবমূল্যায়িত করে তোলে। এরচেয়ে নিজেকে গুটিয়ে নিয়ে, নিজের সম্মানকে রক্ষা করে চুপ থাকা অনেক বেশি শক্তির পরিচয়।

এটি কোনো পরাজয়ের চিহ্ন নয়, বরং একটি শান্ত ও পরিণত মানুষের সিদ্ধান্ত যিনি জানেন কোন যুদ্ধ লড়তে হয়, আর কোনটি এড়িয়ে চলাই শ্রেয়।

🌿 নীরবতাই অনেক সময় সবচেয়ে জোরালো প্রতিবাদ

বিশ্বের ইতিহাসে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সূচনা হয়েছে নীরব প্রতিরোধের মাধ্যমে। গৌতম বুদ্ধ থেকে শুরু করে গান্ধীজী পর্যন্ত তাদের অনেক বড় প্রতিবাদ ছিল নিরবতা ও আত্মসংযমের এক অনন্য উদাহরণ।

ঠিক তেমনি ব্যক্তিগত জীবনে, সম্পর্কের টানাপোড়েনে, কিংবা সামাজিক অযাচিত ব্যবহারের মুখে নিরবতা কখনো কখনো হয়ে ওঠে সবচেয়ে শক্তিশালী উত্তর। কারণ, তা ভদ্রতা রাখে, কিন্তু আত্মসম্মান ছাড়ে না।

💬 যখন নীরবতা বলে, "আমি আর বোঝানোর দায় নিচ্ছি না"

নীরবতা সব সময় দুরত্ব তৈরি করে না, বরং অনেক সময় তা আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলে। আপনি যখন নীরব হয়ে যান, তখন অন্যপক্ষ উপলব্ধি করতে বাধ্য হয় আপনার কণ্ঠ স্তব্ধ হয়ে যাওয়া মানে শুধু না বলা নয়, তা একরকম দৃঢ় বার্তা। আপনি বুঝিয়ে দেন “আমি আর বোঝানোর দায় নিচ্ছি না, কারণ তুমি বোঝার মতো জায়গায় নেই।”

উপসংহার

"যখন কারো কাছে কোনো কথার মূল্য থাকে না, তখন নীরবতা বেছে নেওয়াই শ্রেয়।"
এই বাক্যটি কেবল একটি অভিমানের বহিঃপ্রকাশ নয়, বরং তা আত্মমর্যাদা, ধৈর্য ও আত্মনির্ভরতার পরিচয়। আমরা সবাই চাই, আমাদের কথা গুরুত্ব পাক, ভালোবাসা মূল্য পাক, এবং অনুভূতি সম্মান পাক। কিন্তু যেখানে তা অনুপস্থিত, সেখানে নিজেকে রক্ষা করতে হলে, নীরবতা-ই শ্রেষ্ঠ উপায়।

কথা বলা যেমন এক ধরণের শক্তি, তেমনি চুপ থেকে নিজের শান্তি রক্ষা করাও এক অনন্য জ্ঞান। কখন কথা বলতে হবে আর কখন চুপ থাকতে হবে এই ভারসাম্য বুঝতে পারাটাই পরিণত মানুষের পরিচয়।

5 d ·ترجمہ کریں۔

ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত মেয়েকে বিয়ে করলে নিজ সন্তানকে যেরকম একজন লজ্জাশীলা মা দিতে পারবেন না,
তেমনিভাবে ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত ছেলেকে বিয়ে করলে নিজ সন্তানকে একজন গাইরতওয়ালা বাবা দিতে পারবেন না।
.
ভার্সিটিপড়ুয়া অধিকাংশ মেয়েই ফ্রিমিক্সিং এ অভ্যস্ত লিপ্ত। তার মানে এটা না যে সবাই ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত,'ভার্সিটিপড়ুয়া মেয়ে বিয়ে করবো না' ন্যারেটিভ শতভাগ কার্যকর না।
মাদরাসাপড়ুয়া অধিকাংশ ছেলেই আমল,আখলাকওয়ালা।
তার মানে এটা না যে মাদরাসাপড়ুয়া সব ছেলেই সুফী,হাজবেন্ড ম্যাটেরিয়াল।
.
ভার্সিটির ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ থেকে বেঁচে থাকা কেবল মেয়ে শিক্ষার্থীর দায়িত্ব না,
পুরুষ শিক্ষার্থীরও ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ থেকে দূরে থাকা সমানভাবে জরুরী।
.
ফ্রীমিক্সিং কেবল নারীর জন্য হারাম না,
পুরুষের জন্যও সমানভাবে হারাম।
.
নারীর পর্দা রক্ষা করা যেমন জরুরী,
পুরুষের নজরের হেফাজতে সমানভাবে জরুরী।
.
দুশ্চরিত্রা নারী সমাজের জন্য যতটা ভয়ংকর,
লম্পট পুরুষও সমাজের জন্য ততটাই ভয়ংকর।
.
ভার্সিটিপড়ুয়া সব মেয়ে যেরকম খারাপ না,
মাদরাসাপড়ুয়া সব মেয়ে সেরকম ধোয়া তুলসীপাতা না।
.
শরঈ ওজনহীন মেয়েদের ফ্রীমিক্সিং ভার্সিটিতে যাওয়া যেরকমভাবে এড়িয়ে চলা উচিত,
তেমনি দ্বীনের দোহাই দিয়ে ছেলেদের দুনিয়াবি শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাওয়া অনুচিত।
.
পুরুষের বৈশ্বিক জ্ঞানার্জন যতটা জরুরী,
নারীদেরকে পারিবারিক শিক্ষা প্রদান তারচেয়ে বেশি জরুরী।
.
দ্বীনি ইলম অর্জন করা পুরুষের জন্য যেমন ফরজ,
নারীর জন্যও সমানভাবে ফরজ।
.
পুরুষকে যেরকমভাবে তাকওয়া দিয়ে বিচার করা উচিৎ,
নারীকেও সেরকমভাবে তাকওয়া দিয়েই বিচার করা উচিৎ।
.
ফেমিনিস্টদের যেরকম প্রতিহত করা উচিৎ,
এক্সট্রিম মিসোজিনিস্টদেরও তেমন প্রশ্রয় দেয়া অনুচিত।
.
পুরুষ যদি হয় সভ্যতার নির্মাতা,
নারী তবে পুরুষ গড়ার কারিগর!
.

এক হাতে যেরকম তালি বাজে না,তেমনি নারী-পুরুষ একপাক্ষিক চিন্তা দ্বারা সমাজ সংস্কার হয় না।দুটি চোখ ঠিকমতো কাজ না করলে যেরকম দেহ 'সুস্থ দেহ' হিসেবে গণ্য হয় না।ঠিক তেমনি নারী-পুরুষ যার যার দায়িত্ব পালন না করলে সমাজ সুশৃঙ্খল হয় না।।বাঁ চোখ আগ বাড়িয়ে ডান চোখের কাজ করতে গেলে যেরকম চোখে ব্যথা হয়,ফাংশন করে না।ঠিক তেমনি পুরুষের কাজ নারী করলে কিংবা নারীর কাজ পুরুষ করতে চাইলে যথাযথ কার্যসিদ্ধি হয় না।
নারীর জন্য শর্ত বেঁধে দিলে,পুরুষের দায়িত্ব গুলোও স্বরণ করিয়ে দিন।দ্বীনের বিধিবিধান,নির্দেশনা নারীর জন্য যেরকম কনস্ট্যান্ট,পুরুষের জন্যও কনস্ট্যান্ট।কোনো নারী শরঈ বিধানের বাইরে যেয়ে কোনো পশ্চিমা মতবাদ গ্রহণ করলে সে যেরকমভাবে ইসলামের গণ্ডির বাইরে চলে যায়,তেমনি পুরুষ তার শরঈ দায়িত্বে অবহেলা করলে ইসলাম থেকে দূরে সরে যায়।
.
শরঈ বিধান মানা নারীর জন্য যেমন জরুরী,পুরুষের জন্যও সমানভাবে জরুরী।নারীপুরুষ কাঁদা ছোড়াছুড়ি কোনো সমাধান বয়ে আনে না।নারী-পুরুষ নিজ নিজ জায়গায় নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই সমাজ পূর্ণতা পায়।
নানা মতবাদ,অধিকারের নামে যারা বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায় তাদেরকে প্রতিহত করা নারী-পুরুষ সকলরেই দায়িত্ব।

5 d ·ترجمہ کریں۔

ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত মেয়েকে বিয়ে করলে নিজ সন্তানকে যেরকম একজন লজ্জাশীলা মা দিতে পারবেন না,
তেমনিভাবে ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত ছেলেকে বিয়ে করলে নিজ সন্তানকে একজন গাইরতওয়ালা বাবা দিতে পারবেন না।
.
ভার্সিটিপড়ুয়া অধিকাংশ মেয়েই ফ্রিমিক্সিং এ অভ্যস্ত লিপ্ত। তার মানে এটা না যে সবাই ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত,'ভার্সিটিপড়ুয়া মেয়ে বিয়ে করবো না' ন্যারেটিভ শতভাগ কার্যকর না।
মাদরাসাপড়ুয়া অধিকাংশ ছেলেই আমল,আখলাকওয়ালা।
তার মানে এটা না যে মাদরাসাপড়ুয়া সব ছেলেই সুফী,হাজবেন্ড ম্যাটেরিয়াল।
.
ভার্সিটির ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ থেকে বেঁচে থাকা কেবল মেয়ে শিক্ষার্থীর দায়িত্ব না,
পুরুষ শিক্ষার্থীরও ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ থেকে দূরে থাকা সমানভাবে জরুরী।
.
ফ্রীমিক্সিং কেবল নারীর জন্য হারাম না,
পুরুষের জন্যও সমানভাবে হারাম।
.
নারীর পর্দা রক্ষা করা যেমন জরুরী,
পুরুষের নজরের হেফাজতে সমানভাবে জরুরী।
.
দুশ্চরিত্রা নারী সমাজের জন্য যতটা ভয়ংকর,
লম্পট পুরুষও সমাজের জন্য ততটাই ভয়ংকর।
.
ভার্সিটিপড়ুয়া সব মেয়ে যেরকম খারাপ না,
মাদরাসাপড়ুয়া সব মেয়ে সেরকম ধোয়া তুলসীপাতা না।
.
শরঈ ওজনহীন মেয়েদের ফ্রীমিক্সিং ভার্সিটিতে যাওয়া যেরকমভাবে এড়িয়ে চলা উচিত,
তেমনি দ্বীনের দোহাই দিয়ে ছেলেদের দুনিয়াবি শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাওয়া অনুচিত।
.
পুরুষের বৈশ্বিক জ্ঞানার্জন যতটা জরুরী,
নারীদেরকে পারিবারিক শিক্ষা প্রদান তারচেয়ে বেশি জরুরী।
.
দ্বীনি ইলম অর্জন করা পুরুষের জন্য যেমন ফরজ,
নারীর জন্যও সমানভাবে ফরজ।
.
পুরুষকে যেরকমভাবে তাকওয়া দিয়ে বিচার করা উচিৎ,
নারীকেও সেরকমভাবে তাকওয়া দিয়েই বিচার করা উচিৎ।
.
ফেমিনিস্টদের যেরকম প্রতিহত করা উচিৎ,
এক্সট্রিম মিসোজিনিস্টদেরও তেমন প্রশ্রয় দেয়া অনুচিত।
.
পুরুষ যদি হয় সভ্যতার নির্মাতা,
নারী তবে পুরুষ গড়ার কারিগর!
.

এক হাতে যেরকম তালি বাজে না,তেমনি নারী-পুরুষ একপাক্ষিক চিন্তা দ্বারা সমাজ সংস্কার হয় না।দুটি চোখ ঠিকমতো কাজ না করলে যেরকম দেহ 'সুস্থ দেহ' হিসেবে গণ্য হয় না।ঠিক তেমনি নারী-পুরুষ যার যার দায়িত্ব পালন না করলে সমাজ সুশৃঙ্খল হয় না।।বাঁ চোখ আগ বাড়িয়ে ডান চোখের কাজ করতে গেলে যেরকম চোখে ব্যথা হয়,ফাংশন করে না।ঠিক তেমনি পুরুষের কাজ নারী করলে কিংবা নারীর কাজ পুরুষ করতে চাইলে যথাযথ কার্যসিদ্ধি হয় না।
নারীর জন্য শর্ত বেঁধে দিলে,পুরুষের দায়িত্ব গুলোও স্বরণ করিয়ে দিন।দ্বীনের বিধিবিধান,নির্দেশনা নারীর জন্য যেরকম কনস্ট্যান্ট,পুরুষের জন্যও কনস্ট্যান্ট।কোনো নারী শরঈ বিধানের বাইরে যেয়ে কোনো পশ্চিমা মতবাদ গ্রহণ করলে সে যেরকমভাবে ইসলামের গণ্ডির বাইরে চলে যায়,তেমনি পুরুষ তার শরঈ দায়িত্বে অবহেলা করলে ইসলাম থেকে দূরে সরে যায়।
.
শরঈ বিধান মানা নারীর জন্য যেমন জরুরী,পুরুষের জন্যও সমানভাবে জরুরী।নারীপুরুষ কাঁদা ছোড়াছুড়ি কোনো সমাধান বয়ে আনে না।নারী-পুরুষ নিজ নিজ জায়গায় নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই সমাজ পূর্ণতা পায়।
নানা মতবাদ,অধিকারের নামে যারা বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায় তাদেরকে প্রতিহত করা নারী-পুরুষ সকলরেই দায়িত্ব।

5 d ·ترجمہ کریں۔

🎉 ৫০০০ ফলোয়ার পূর্তি উপলক্ষে বিশেষ উপহার! 🎉
আলহামদুলিল্লাহ! আপনাদের ভালোবাসা ও সাথের জন্য আমরা আজ ৫০০০ ফলোয়ারের মাইলফলকে পৌঁছেছি।
এই খুশির মুহূর্তে আমাদের পক্ষ থেকে একজনকে উপহার হিসেবে দেওয়া হবে সাবরের একটি ঘড়ি

🎁 কে পাবেন এই উপহার?
এর জন্য আমরা আয়োজন করছি একটি ছোট্ট কুইজ প্রতিযোগিতা। সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে একজনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে ইনশাআল্লাহ।

আমাদের প্রশ্ন টি হলো :

👉 রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সর্ব প্রথম ইসলামি পদ্ধতিতে কে সালাম দিয়েছিলেন ।

ক) খাদিজা রা.
খ) আবু বকর রা.
গ) আবু যর গিফারী রা.
ঘ) আলি রা.

📌 উত্তর দেওয়ার শেষ সময়: ৯আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

📌 উত্তর দিতে হবে কমেন্টে এবং আমাদের পেজ ফলো করতে হবে এবং নিজেদের টাইমলাইনে শেয়ার করতে হবে

📌 বিজয়ীর নাম ঘোষণা: ১০ আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

⏳ সময় শেষ হওয়ার আগেই অংশগ্রহণ করুন। এটা শুধুই আমাদের কৃতজ্ঞতা জানানোর এক ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।

ভবিষ্যতেও এমন আরও আয়োজন থাকবে, ইনশাআল্লাহ!

#৫০০০ফলোয়ার
#কুইজপ্রতিযোগিতা
#উপহার
#ঘড়ি
#boikarvan

6 d ·ترجمہ کریں۔

রাত তখন প্রায় ১টা। একটি শান্ত, মধ্যবিত্ত পরিবারের স্বামী-স্ত্রী একটি সামাজিক অনুষ্ঠান শেষে ঘরে ফিরলেন। সবার মতো তারাও ক্লান্ত, একটু বিশ্রামের অপেক্ষায়।
ঘরে ঢুকেই স্ত্রীর প্রথম কথাটি ছিল,
— “একটা অদ্ভুত গন্ধ পাচ্ছো? কেমন যেন গ্যাসের মতো…”
স্বামী মাথা নাড়িয়ে বললেন, “হ্যাঁ, আমি দেখি রান্নাঘরে গ্যাস লিক হচ্ছে কিনা।”
সে দৌড়ে গেল কিচেনে এবং খুব স্বাভাবিকভাবে, অবচেতন মনে আলো জ্বালিয়ে ফেললো…
এক মুহূর্তেই সব শেষ।
একটা বিকট শব্দে কেঁপে উঠলো পুরো এলাকা। বিস্ফোরণের শব্দ এতটা তীব্র ছিল যে, ২০০ মিটার দূরের বাসিন্দারাও জানালার কাঁচ কেঁপে উঠতে দেখেছে।
ঘরের দেয়াল ভেঙে পড়ল।
পুরো বাড়িটা আগুনে পুড়ে ছাই।
স্বামী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারালেন। স্ত্রী কিছুদিন জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত চলে গেলেন…

এই দুর্ঘটনার কারণ?
রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস, আর সেই গ্যাসের মাঝে একটি সাধারণ সুইচ অন করা – যা তৈরি করেছিল ক্ষুদ্র একটি আগুনের ফুলকী (spark), আর সেটিই হয়ে উঠেছিল মৃত্যু-ফাঁদ।

গ্যাসের গন্ধ পেলে?
1. কখনোই কোনো বৈদ্যুতিক সুইচ, ফ্যান বা ফ্রিজ চালু করবেন না।
কারণ এতে ইলেকট্রনিক স্পার্ক হতে পারে।
2. সব জানালা-দরজা খুলে দিন। যেন গ্যাস বের হয়ে যায়।
3. পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিন।
4. সতর্কভাবে বাড়ি থেকে সবাইকে বের করে নিন।

আপনার একটি শেয়ার বাঁচাতে পারে কারো জীবন, কারো পরিবার।

6 d ·ترجمہ کریں۔

পারিবারিক জীবনে কিছুটা অশান্তি থাকবেই,

তাই বলে স্ত্রীর গায়ে হাত তোলা কোন ব্যাক্তিবান পুরুষের কাজ নয় এবং এটা নববী আদর্শের ও বিপরীত।

কথায় কথায় স্ত্রীর গায়ে হাত তোলার আগে চিন্তা করুন দিন শেষে কিন্তু তার কাছেই আপনার যেতে হবে।

আরেকটু গভীরভাবে চিন্তা করে দেখুন তো আপনার বয়স আর আপনার স্ত্রীর বয়স কি এক??

আপনি 34/35 বছর বয়সে ১৬/১৮ বছর বয়সের একটা মেয়েকে বিয়ে করলেন সে কি আপনার

১৫/১৬ বসছরের শিক্ষাটা অর্জন করার

সময় পেয়েছে??

তাহলে সে আপনার মতো বুঝবে কি করে??

(স্ত্রীকে অবহেলা, কটুকথা, অত্যাচার নয়, গুরুত্ব, আগলে রাখা, ভালোবাসতে শিখুন)

7 d ·ترجمہ کریں۔

বইয়ের নিচে চাপা পড়ে ছিল একটা শুকনো ফুল।
রুবাইয়া অবাক হয়ে বলে, “এটা তো তৌহিদের দেওয়া!”
সময় বদলায়, কিন্তু কিছু অনুভূতি পাতার ভাঁজে আটকে থাকে।

1 میں ·ترجمہ کریں۔

#একটা_ছোট_ভুল #একটা_পরিবার_শেষ
রাত তখন প্রায় ১টা। একটি শান্ত, মধ্যবিত্ত পরিবারের স্বামী-স্ত্রী একটি সামাজিক অনুষ্ঠান শেষে ঘরে ফিরলেন। সবার মতো তারাও ক্লান্ত, একটু বিশ্রামের অপেক্ষায়।
ঘরে ঢুকেই স্ত্রীর প্রথম কথাটি ছিল,
— “একটা অদ্ভুত গন্ধ পাচ্ছো? কেমন যেন গ্যাসের মতো…”
স্বামী মাথা নাড়িয়ে বললেন, “হ্যাঁ, আমি দেখি রান্নাঘরে গ্যাস লিক হচ্ছে কিনা।”
সে দৌড়ে গেল কিচেনে এবং খুব স্বাভাবিকভাবে, অবচেতন মনে আলো জ্বালিয়ে ফেললো…
এক মুহূর্তেই সব শেষ।
একটা বিকট শব্দে কেঁপে উঠলো পুরো এলাকা। বিস্ফোরণের শব্দ এতটা তীব্র ছিল যে, ২০০ মিটার দূরের বাসিন্দারাও জানালার কাঁচ কেঁপে উঠতে দেখেছে।
ঘরের দেয়াল ভেঙে পড়ল।
পুরো বাড়িটা আগুনে পুড়ে ছাই।
স্বামী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারালেন। স্ত্রী কিছুদিন জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত চলে গেলেন…

এই দুর্ঘটনার কারণ?
রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস, আর সেই গ্যাসের মাঝে একটি সাধারণ সুইচ অন করা – যা তৈরি করেছিল ক্ষুদ্র একটি আগুনের ফুলকী (spark), আর সেটিই হয়ে উঠেছিল মৃত্যু-ফাঁদ।

গ্যাসের গন্ধ পেলে?
1. কখনোই কোনো বৈদ্যুতিক সুইচ, ফ্যান বা ফ্রিজ চালু করবেন না।
কারণ এতে ইলেকট্রনিক স্পার্ক হতে পারে।
2. সব জানালা-দরজা খুলে দিন। যেন গ্যাস বের হয়ে যায়।
3. পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিন।
4. সতর্কভাবে বাড়ি থেকে সবাইকে বের করে নিন।

আপনার একটি শেয়ার বাঁচাতে পারে কারো জীবন।।

Coach Badrul Mohammad Badrul Hasan

image
1 میں ·ترجمہ کریں۔

"ভুলতে পারি না"
ফোন করি না, মেসেজ করি না, কথা বলি না........
তবুও,
তোমাকে ভুলতে পারি......
হয়তো এটাই আমার না পাওয়া বেদনা যুক্ত
ভালোবাসা.….............

image
1 میں ·ترجمہ کریں۔

হিজাব আমার ধর্মের অংশ, ভালোবাসার রূপ। এটা কোনো সীমাবদ্ধতা না—বরং আত্মবিশ্বাসের আরেক নাম।
#hijabipride #identityandgrace #proudhijabi

1 میں ·ترجمہ کریں۔

হিজাব শুধু কাপড় নয়—এটা আমার পরিচয়, আমার বিশ্বাস, আমার গর্ব! হিজাবের আড়ালে লুকিয়ে থাকা আত্মবিশ্বাস সব কিছুর চেয়ে আলাদা।

1 میں ·ترجمہ کریں۔

সবাই তো চায় ভালবাসা, কিন্তু কজন নিজেকে ভালোবাসে? নিজেকে বোঝা, সময় দেওয়া, গুরুত্ব দেওয়া—এটাই সেলফ লাভ।

1 میں ·ترجمہ کریں۔

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ,
​পছন্দ হওয়া সত্ত্বেও সামর্থ্যের অভাবে কোনো জিনিস কেনা থেকে বিরত থাকাটা সত্যিই অনেক কষ্টের। এই অনুভূতিটা বিভিন্নভাবে আমাদের মনকে প্রভাবিত করে।
​এই কষ্টটা অনেকটা প্রিয় কোনো মানুষের কাছাকাছি গিয়েও তাকে ছুঁতে না পারার মতো। যখন আপনি কোনো একটা জিনিস খুব মন দিয়ে পছন্দ করেন, তখন সেটার সঙ্গে আপনার একধরনের মানসিক বন্ধন তৈরি হয়ে যায়। আপনি মনে মনে সেটার মালিক হয়ে যান, কল্পনা করেন যে জিনিসটা আপনার কাছে থাকলে আপনার জীবনটা কেমন হতো। কিন্তু যখন বাস্তবতার কঠিন দেয়াল সামনে আসে, তখন সেই সব কল্পনা ভেঙে যায়। এটা শুধু একটা জিনিস না পাওয়ার কষ্ট নয়, বরং একটা স্বপ্ন বা আকাঙ্ক্ষার অপূর্ণতা।
​এই অভিজ্ঞতার আরও কিছু দিক হলো:
​হতাশা: যখন আপনার মন আর সামর্থ্যের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়, তখন নিজের ওপর একধরনের হতাশা জন্ম নেয়। মনে হয় যেন আপনি আপনার জীবনের কিছু চাওয়া পূরণ করতে পারছেন না।
​শূন্যতা: দোকান থেকে খালি হাতে ফিরে আসার সময় একটা শূন্যতা কাজ করে। যে আনন্দের অনুভূতি নিয়ে আপনি জিনিসটা দেখতে গিয়েছিলেন, তার পরিবর্তে একটা অপ্রাপ্তির বেদনা আপনার মনকে ভারাক্রান্ত করে তোলে।
​আত্মসম্মানে আঘাত: অনেকের ক্ষেত্রে, এই পরিস্থিতিটা আত্মসম্মানেও কিছুটা আঘাত দেয়। সামর্থ্য না থাকাটা কখনো কখনো নিজেকে দুর্বল বা ব্যর্থ মনে করায়, যদিও এটা সম্পূর্ণই আর্থিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে।
​অসহায়ত্ব: পছন্দের জিনিসটা পাওয়ার জন্য তীব্র আকাঙ্ক্ষা থাকা সত্ত্বেও কিছু করতে না পারার অসহায়ত্ব মনকে নাড়া দেয়। এই অনুভূতিটা অনেক গভীর হতে পারে।
​এই ধরনের পরিস্থিতিতে, নিজের মনকে বোঝানো জরুরি যে সামর্থ্যের সীমাবদ্ধতা মানে জীবনের সব স্বপ্ন থেমে যাওয়া নয়। আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন হতে পারে এবং ভবিষ্যতে হয়তো আপনি আপনার পছন্দের জিনিসটি কিনতে পারবেন। তখন সেই জিনিসের আনন্দ অনেক বেশি হবে। এই কষ্টটা আসলে আমাদের আরও বেশি পরিশ্রমী এবং ধৈর্যশীল হতে শেখায়।

1 میں ·ترجمہ کریں۔

অনেক সময় নারীরা খুব চাপা স্বভাবের,,,
প্রাণের ভালোবাসা কেমন করে ব্যক্ত করতে হয়,,,,
তা জানেন না _____________________________
এত অবোধ জীবন তাদের।
...................

1 میں ·ترجمہ کریں۔

অনেকদিন পর আজ একটু ঘুরাঘুরি করলাম ভালই লাগছিল কিন্তু সাথে আরেকজন হলে ভালো লাগতো কিছু করার নাই এটাই বাস্তব

image