Md Ripon islam  ایک نیا مضمون بنایا
9 میں ·ترجمہ کریں۔

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি কি বাড়ছে? | #প্রয়োজনীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি কি বাড়ছে?

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি কি বাড়ছে?

শিক্ষার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
4 میں ·ترجمہ کریں۔

ভেবে ছিলাম তোমাকে নিয়ে একদিন
পরু পৃথিবী ঘুরে বেড়াবো।
সকল ক্লান্তি শেষে
দীর্ঘ একটা সময়ের ছুটি নিবো।
সেদিন শুধু তোমারই প্রেমিক হবো নীলা
আমি শুধুই তোমারই হবো!

তোমাকে বিলিয়ে দিবো বুকের পাঁজর খান
তুমি মাথা রেখে অহেতুক ক্লান্তি মিটিয়ে দিবে।
তোমাকে নিয়ে দিনের পর দিন গুনা
আমার অপেক্ষার অহেতুক ক্লান্তি সর্বশেষে পূর্ণতাই হেঁসে বেড়াবে।

অথচ দেখো আমরা আজ কত দূরে
না ভাঙবে মাঝ পথের দেয়ালের অভিশাপ।
না ভুলবো ছেড়ে যাওয়ার অভিযোগ
কতটা দুঃখের বেবাক নিল আমাদের স্পর্শ করেছে।

আমাদের হারিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো না নীলা
এমন মাঝ পথে সমাপ্তি নেওয়ার কথা ছিলো না।

চলেই যাবে তবে কেনো এতো রঙিন ঘুরির নাটাই সুতো"
ছিঁড়েই ফেলবে যেহেতু
তবে কেনো এত ভালোবাসা মায়াতে মুগ্ধ?

পৃথিবী ঘুরে দেখা মানুষেরও বুঝি সমাপ্তি হয়?
বুক জড়িয়ে ধরার তীব্র ইচ্ছাও বুঝি সমাপ্তি হয়?

আমাদের আর দেখা হবে না পৃথিবী
দেখা হবো না গ্রামের শস্য ফুল
কিংবা বসন্তের সকালে তোমার কামনি।

আমার আর ছুটি হবে না নীলা
আমি ফিরবো না তোমার শহরে।
কেবল থেকে যাবে কিছু স্মৃতি
মেঘ বেলি সাজেক দুঃখ হয়ে।

কবিতা -আমি আর ফিরবো না তোমার শহরে
ছবি সংগ্রহিত
লেখা কাব্য আহমেদ হৃদয়

image
5 میں ·ترجمہ کریں۔

মানুষ কীভাবে এত ভয়ংকর হয়?!
আমার বাসায় গৃহকর্মী মেয়েটা (১৪/১৫ বয়স) আমার আলমারির সব শাড়ি ব্লে"ড দিয়ে কে'টে

কলেজ বন্ধ থাকার কারনে শাড়ির আলমারিতে আর হাত দিই নি। পহেলা বৈশাখের শাড়ি ঠিক করার জন্য আজ শাড়ি নাড়াচাড়া করতে যেয়ে হুট করেই চোখে পড়লো একটা শাড়ির ভেতরে কাটা! হাত দিয়ে দেখলাম পরের শাড়িটাও ব্লেড দিয়ে গভীর ভাবে কাটা! তারপরেরটাও একই ভাবে... তারপরেরটাও... তারপরেরটাও...!!
আমার হাত কাঁপছিলো ভীষণভাবে..মনে হচ্ছিলো অজ্ঞান হয়ে যাবো! আলমারির তাকগুলো খালি করছিলাম, আর একটার পর একটা ব্লে!'ড দিয়ে কে:টে রাখা শাড়ি বের হচ্ছিলো!
আমি এভাবে হাউমাউ করে কাঁদি নি বহুবছর হয়েছে.....

আমি একজন শাড়ি পাগল মানুষ। শাড়িগুলো আমার প্রিয় সম্পদ ছিল। তারচেয়ে মেয়েটা যদি আমার সব স্বর্ণালংকার চুরি করে নিয়ে যেত...এর অর্ধেক কষ্টও পেতাম না! বছরের পর বছর ধরে জমানো এই শাড়িগুলোতে আমার কত্ত স্মৃতি জমা ছিল!
মেয়েটা এবারে ঈদের ছুটিতে গ্রামে চলে গিয়েছে, আর ফিরে আসে নি। আমার উপর তার কীসের ক্ষোভ ছিল আমি জানি না! তার প্রতিটা আবদার আমি পূরণ করতাম, তাকে আমার মতো করে সাজিয়ে রাখতাম, নিজের জন্য খাবার অর্ডার করলে তার জন্যও করতাম...। আমার পরিবারের সদস্যরা, আমার কাছের শুভাকাঙ্ক্ষী অনেকেই আমাকে সাবধান করেছিলো এতটা মানবিক না হতে! আমি কিছু না শুনেই মেয়েটাকে বিশ্বাস করেছি।
এই তার ফল পেলাম ?!
আর কোনদিন কি ওদের বিশ্বাস করতে পারবো আমি ?!

তার নামে মামলা করতে পারি আমি...কিছুদিন আগে বাসায় আগুন লেগেছে তার হাত দিয়ে, ল্যাপটপ নষ্ট করেছে, টাকা চুরি করেছে...আমি সামান্য তিরস্কারও করি নি। কিন্তু শাড়িগুলো আমার কাছে সন্তানতুল্য ছিল...আমার চোখে সে একজন খু ni !
অথচ নাবালক বলে পার পেয়ে যাবে সে... পৃথিবীর কোন আইনেই এই বিকৃত ম স্তি ষ্কে র মেয়েটাকে শাস্তি দিবে না!
আমি কীভাবে স্বাভাবিক হবো?
মানসিকভাবে প্রচন্ড বিপর্যস্ত হয়ে গেছি আমি...নিজেকে কীভাবে মানাবো আমি? 💔💔
কারো পক্ষে কি আমাকে কোন সান্ত্বনা দেয়া সম্ভব??সংগৃহীত
- ফৌজিয়া

6 میں ·ترجمہ کریں۔

পটুয়াখালীতে এ বছর এসএসসিতে গড় পাসের হার ৫৫.৭২ শতাংশ। তবে, জেলার ৪টি বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেনি কেউ। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) শিক্ষাবোর্ড থেকে ফলাফল ঘোষণার পর জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।

বিদ্যালয়গুলো হলো- দশমিনা উপজেলার পূর্ব আলীপুর হাই স্কুল, মির্জাগঞ্জ উপজেলার কিসমতপুর গার্লস স্কুল, সদর উপজেলার মিয়াবাড়ি মডেল হাই স্কুল ও দুমকি উপজেলার জলিশা গার্লস স্কুল।

জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় মিয়াবাড়ি মডেল হাই স্কুল থেকে ১ জন, কিসমতপুর গার্লস স্কুল থেকে ২ জন, পূর্ব আলীপুর হাই স্কুল থেকে ৮ জন এবং জলিশা গার্লস স্কুল থেকে ১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পটুয়াখালী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মুহাম্মদ মুজিবুর রহমান বলেন, ‘‘শতভাগ ফেল করা বিদ্যালয়গুলোর প্রশাসনিক অবস্থা, পাঠদানের পরিবেশ ও শিক্ষকদের দায়বদ্ধতা খতিয়ে দেখা হবে। এছাড়া, বোর্ড নীতিমালা অনুযায়ী এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিলে আমরা সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিব।’’

image
6 میں ·ترجمہ کریں۔

গল্প : যে অতিথি ফেরেনি

দুর্গাপূজার ছুটিতে অনীশদের বাড়িতে এক দূরসম্পর্কের দাদু বেড়াতে এলেন। মানুষটা বেশ মজার হলেও তার চোখ দুটো ছিল অদ্ভুত। তিনি আসার পর থেকেই বাড়িতে কেমন একটা থমথমে ভাব। একদিন রাতে হঠাৎ করেই তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন। সবাই খুব শোকাহত হলো। তার সৎকার করা হলো। কিন্তু তার মৃত্যুর পরও বাড়িটা স্বাভাবিক হলো না। অনীশের মা প্রায়ই রান্নাঘরে বাড়তি একজনের খাবার বেড়ে ফেলতেন। রাতে দাদুর ঘর থেকে তার কাশির শব্দ পাওয়া যেত। অনীশ একদিন দেখল, দাদুর প্রিয় চশমাটা টেবিলের ওপর রাখা, অথচ সবাই জানে ওটা তার সাথেই পোড়ানো হয়েছিল। তারা বুঝতে পারল, দাদু মারা গেলেও, অতিথি হয়ে তিনি বাড়িটা ছাড়েননি। তিনি এখনও তাদের সাথেই আছেন।


#অতিথিভূত #পারিবারিকভূত #ভৌতিকঅনুভূতি #ছমছমেগল্প #spooky

6 میں ·ترجمہ کریں۔

গল্প : গন্ধ

পরিবারের সাথে এক পুরনো কটেজে ছুটি কাটাতে গিয়েছিল রিমা। জায়গাটা সুন্দর হলেও, কটেজের ভেতর একটা অদ্ভুত গন্ধ পেত সে। ভেজা মাটির সাথে শুকনো গোলাপের পাপড়ির গন্ধ। গন্ধটা বিশেষ করে আসত দোতলার একটা বন্ধ ঘর থেকে। কেয়ারটেকারকে জিজ্ঞেস করলে সে বলত, ওটা স্টোররুম, অনেকদিন বন্ধ তাই এমন গন্ধ। একদিন রাতে গন্ধটা এত তীব্র হলো যে, রিমার ঘুম ভেঙে গেল। সে দেখল, ওই বন্ধ ঘরের দরজার নিচ দিয়ে একটা ক্ষীণ আলো আসছে আর গন্ধটাও ওখান থেকেই বেরোচ্ছে। কৌতুহলবশত সে দরজায় কান পাতল। ভেতর থেকে একটা মেয়ের ফিসফিসানি শুনতে পেল, "আমার গোলাপ বাগানটা কে নষ্ট করল? আমি তাকে ছাড়ব না।" রিমা ভয়ে জমে গেল। পরদিন তারা কটেজ ছেড়ে দেয়। পরে জানতে পারে, ওই কটেজের মালকিনের একটি গোলাপ বাগান ছিল। বাগানটি নষ্ট করে দেওয়ায় তিনি শোকে আত্মহত্যা করেন।


#ভৌতিকগন্ধ #hauntedcottage #অতৃপ্তআত্মা #রহস্যময়ঘটনা #হররস্টোরি