7 में ·अनुवाद करना

আমার পৃথিবী কভার আর্টিস্ট আজিজুর রহমান #song #singer

4 डी ·अनुवाद करना

মাইলস্টোনের উপর বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় যাদের পাওয়া যাচ্ছে না-

১। সাইবা জাহান (ক্লাস ফোর, আইডি- ২২৭৬)
২। সাজিদ আহমেদ সানি (এইচএসসি ক্যান্ডিডেট)
৩। মাহতাব রহমান (ক্লাস সেভেন, আইডি- ১০১৪)
৪। নুসরাত জাহান আনিকা (ক্লাস থ্রি, মারা গেছে বাবুটা)
৫। এরিকসন (জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটে আছে)
৬। নাজিহা (ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে আছে)
৭। মোনতাহা তোয়া কর্নো (ক্লাস থ্রি, আইডি- ২০৩১)
৮। আফিয়া উম্মে মরিয়ম (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- আকাশ)
৯। সোহান হাসান নিহাদ (খোঁজ পাওয়া গেছে, সুস্থ আছে)
১০। মুহতাসিম হক ফুয়াদ (ক্লাস এইট, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১১। আসমাউল হুসনা জায়রা (ক্লাস থ্রি, সুস্থ তবে অভিভাবক খোঁজা হচ্ছে)
১২। সাদ সালাহউদ্দিন (ক্লাস থ্রি)
১৩। লামিয়া আক্তার সোনিয়া (পোড়া রোগীর পকেট থেকে আইডি কার্ড পাওয়া গেছে)
১৪। রাফসি আক্তার রাফি (ক্লাস ফোর, আইডি- ২৩৫৭ ওর বাবা-মা'কে খুঁজছি)
১৫। সায়মা আক্তার (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- ক্লাউড, সিএমএইচে মারা গেছে)
১৬। এমডি জিহাদ (কলেজ শিক্ষার্থী, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১৭। মেহনাজ আফরিন হুমাইরা (ক্লাস টু, আইডি-১৮২৫ বাবুটা মারা গেছে)
১৮। রাইসা (ক্লাস থ্রি, বার্ন ইনস্টিটিউটে পাওয়া গেছে)

(এই পোস্টটি আপডেট হতে থাকবে)

বার্ণ ইন্সটিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
– এ সর্বশেষ দগ্ধ রোগীদের ভর্তির তালিকা-

তালিকাভুক্ত দগ্ধরা হলেন:
1. শামীম ইউসুফ (১৪)
2. কাব্য (বয়স অনির্দিষ্ট)
3. আবিদূর রহমান (১০)
4. রুফিয়া বড়ুয়া (১০)
5. সায়েম ইউসুফ (১৪)
6. তানভির (বয়স অনির্দিষ্ট)
7. মুনতাহা (১০)
8. নাফি (৯)
9. মেহেনুর (১২)
10. আয়ান (১৪)
11. জায়মা (১৩)
12. লোরিন (৩০)
13. রোহান (১৪)
14. আবিদ (৯)
15. আশরাফ (৩৭)
16. ইউশা (১১)
17. পায়েল (১২)
18. আলবেরা (১০)
19. তাসমিয়া (১৫)
20. মাহিয়া (বয়স অনির্দিষ্ট)
21. সায়েবা (৯)
22. ফয়েজ (১৪)
23. মাসুমা (৩৮)
24. মাহাতাব (১৪)
25. শামীম (১৪)
26. জাকির (৫৫)
27. নিলয় (বয়স অনির্দিষ্ট)
28 . সায়রা (১০)
29. নাফিজ (বয়স অনির্দিষ্ট)
30. তৌফিক (১৩)
31. নিশি (২৮)
32. নুসরাত (১২)
33. আরিয়ান (১৩)
34. বাপ্পি (১০)
35. জুনায়েদ (১২)
36. তাসনুবা মাহবিন (১১)
37. ফারজানা ইয়াসমিন রিনা (৪৫)
38. মাকিন (১৫)
39. শ্রেয়া (৯)
40. ইরিকশন (১৩)
41. রাইসা (১১)

এই ৪২ জন রোগী বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন। যাদের সন্তান নিখোঁজ, অনুগ্রহ করে নাম দেখে মিলিয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করা

4 डी ·अनुवाद करना

মাইলস্টোনের উপর বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় যাদের পাওয়া যাচ্ছে না-

১। সাইবা জাহান (ক্লাস ফোর, আইডি- ২২৭৬)
২। সাজিদ আহমেদ সানি (এইচএসসি ক্যান্ডিডেট)
৩। মাহতাব রহমান (ক্লাস সেভেন, আইডি- ১০১৪)
৪। নুসরাত জাহান আনিকা (ক্লাস থ্রি, মারা গেছে বাবুটা)
৫। এরিকসন (জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটে আছে)
৬। নাজিহা (ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে আছে)
৭। মোনতাহা তোয়া কর্নো (ক্লাস থ্রি, আইডি- ২০৩১)
৮। আফিয়া উম্মে মরিয়ম (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- আকাশ)
৯। সোহান হাসান নিহাদ (খোঁজ পাওয়া গেছে, সুস্থ আছে)
১০। মুহতাসিম হক ফুয়াদ (ক্লাস এইট, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১১। আসমাউল হুসনা জায়রা (ক্লাস থ্রি, সুস্থ তবে অভিভাবক খোঁজা হচ্ছে)
১২। সাদ সালাহউদ্দিন (ক্লাস থ্রি)
১৩। লামিয়া আক্তার সোনিয়া (পোড়া রোগীর পকেট থেকে আইডি কার্ড পাওয়া গেছে)
১৪। রাফসি আক্তার রাফি (ক্লাস ফোর, আইডি- ২৩৫৭ ওর বাবা-মা'কে খুঁজছি)
১৫। সায়মা আক্তার (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- ক্লাউড, সিএমএইচে মারা গেছে)
১৬। এমডি জিহাদ (কলেজ শিক্ষার্থী, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১৭। মেহনাজ আফরিন হুমাইরা (ক্লাস টু, আইডি-১৮২৫ বাবুটা মারা গেছে)
১৮। রাইসা (ক্লাস থ্রি, বার্ন ইনস্টিটিউটে পাওয়া গেছে)

(এই পোস্টটি আপডেট হতে থাকবে)

বার্ণ ইন্সটিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
– এ সর্বশেষ দগ্ধ রোগীদের ভর্তির তালিকা-

তালিকাভুক্ত দগ্ধরা হলেন:
1. শামীম ইউসুফ (১৪)
2. কাব্য (বয়স অনির্দিষ্ট)
3. আবিদূর রহমান (১০)
4. রুফিয়া বড়ুয়া (১০)
5. সায়েম ইউসুফ (১৪)
6. তানভির (বয়স অনির্দিষ্ট)
7. মুনতাহা (১০)
8. নাফি (৯)
9. মেহেনুর (১২)
10. আয়ান (১৪)
11. জায়মা (১৩)
12. লোরিন (৩০)
13. রোহান (১৪)
14. আবিদ (৯)
15. আশরাফ (৩৭)
16. ইউশা (১১)
17. পায়েল (১২)
18. আলবেরা (১০)
19. তাসমিয়া (১৫)
20. মাহিয়া (বয়স অনির্দিষ্ট)
21. সায়েবা (৯)
22. ফয়েজ (১৪)
23. মাসুমা (৩৮)
24. মাহাতাব (১৪)
25. শামীম (১৪)
26. জাকির (৫৫)
27. নিলয় (বয়স অনির্দিষ্ট)
28 . সায়রা (১০)
29. নাফিজ (বয়স অনির্দিষ্ট)
30. তৌফিক (১৩)
31. নিশি (২৮)
32. নুসরাত (১২)
33. আরিয়ান (১৩)
34. বাপ্পি (১০)
35. জুনায়েদ (১২)
36. তাসনুবা মাহবিন (১১)
37. ফারজানা ইয়াসমিন রিনা (৪৫)
38. মাকিন (১৫)
39. শ্রেয়া (৯)
40. ইরিকশন (১৩)
41. রাইসা (১১)

এই ৪২ জন রোগী বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন। যাদের সন্তান নিখোঁজ, অনুগ্রহ করে নাম দেখে মিলিয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করা

1 में ·अनुवाद करना

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
​হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) ছিলেন ইসলামের এক মহান সাহাবী, যিনি তাঁর জ্ঞান, ইবাদত এবং রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি গভীর ভালোবাসার জন্য সুপরিচিত। তাঁর জীবন ছিল ইসলামের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
​সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
​নাম: আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ।
​উপাধি/কুনিয়াত: আবু আব্দুর রহমান।
​বংশ: বনু হুজাইল।
​ইসলাম গ্রহণ: প্রথম দিকের ইসলাম গ্রহণকারীদের মধ্যে অন্যতম।
​বিশেষত্ব: তিনি ছিলেন কুরআনের হাফেজ এবং শ্রেষ্ঠ কারীদের মধ্যে একজন।
​ইসলাম গ্রহণ ও প্রাথমিক জীবন
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) মক্কার একজন রাখাল ছিলেন। তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নবুওয়াত প্রাপ্তির প্রথম দিকেই ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণের ঘটনাটি খুবই শিক্ষণীয়। একদিন তিনি মক্কায় উট চরাচ্ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) ও আবু বকর (রা.) তাঁর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তারা ইবনে মাসউদকে দুধের জন্য একটি বকরির কথা বলেন। ইবনে মাসউদ (রা.) বললেন যে, এটি তার মালিকের সম্পত্তি। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) একটি ছোট বকরি চেয়ে নিলেন যা তখনও দুধ দিতে শেখেনি। রাসূলুল্লাহ (সা.) আল্লাহর নামে সেটির ওলানে হাত বুলাতেই সেটি দুধে ভরে গেল। এই অলৌকিক ঘটনা দেখে ইবনে মাসউদ (রা.) তাৎক্ষণিকভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন।
​রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সান্নিধ্য ও সেবা
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর খুবই ঘনিষ্ঠ সাহাবী ছিলেন। তিনি রাসূল (সা.)-এর খেদমতে অধিকাংশ সময় কাটাতেন। রাসূল (সা.) যখন সফরে যেতেন, ইবনে মাসউদ (রা.) তাঁর বিছানা, মেসওয়াক, জুতা ইত্যাদি বহন করতেন। এমনকি তাঁকে 'সাহিবুল নালাইন' (জুতাবাহী) উপাধিতে ডাকা হতো। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে তাঁর পরিবারের একজন সদস্য হিসেবেই দেখতেন এবং তাঁকে নিজের ঘরে প্রবেশ করার অনুমতি দিয়েছিলেন।
​কুরআন ও হাদিসের জ্ঞান
​ইবনে মাসউদ (রা.) ছিলেন কুরআনের একজন শ্রেষ্ঠ ক্বারী ও জ্ঞানী। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে নিজে কুরআন শিক্ষা দিয়েছিলেন। তিনি সরাসরি রাসূল (সা.)-এর মুখ থেকে ৭০টিরও বেশি সূরা মুখস্থ করেছিলেন। রাসূল (সা.) একবার বলেছিলেন, "যে ব্যক্তি কুরআনকে তাজা অবস্থায় পড়তে চায়, সে যেন ইবনে উম্মে আবদ (ইবনে মাসউদ)-এর কিরাত অনুযায়ী পড়ে।" তিনি অসংখ্য হাদিসের বর্ণনাকারীও ছিলেন এবং ফিকাহ শাস্ত্রেও তাঁর গভীর জ্ঞান ছিল।
​ইবাদত ও বিনয়
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) অত্যন্ত বিনয়ী ও পরহেজগার ছিলেন। তিনি দিনের বেলায় রোজা রাখতেন এবং রাতের বেলায় নামাজে দাঁড়িয়ে কাটাতেন। তাঁর বিনয় এতটাই ছিল যে, তিনি নিজেকে একজন সাধারণ মুসলিমের চেয়ে বেশি মনে করতেন না।
​জিহাদে অংশগ্রহণ
​তিনি বদর, উহুদ, খন্দক সহ প্রায় সকল যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সাথে অংশগ্রহণ করেন। বদর যুদ্ধে তিনি আবু জাহেলকে হত্যা করে ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।
​মৃত্যু
​হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) ৩৩ হিজরীতে মদিনায় ইন্তেকাল করেন। তাঁর জানাজার নামাজ হযরত উসমান (রা.) পড়িয়েছিলেন এবং তাঁকে জান্নাতুল বাকীতে দাফন করা হয়।
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) তাঁর জ্ঞান, ইবাদত, বিনয় এবং রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তাঁর জীবন মুসলিম উম্মাহর জন্য এক অনুপ্রেরণার উৎস।

1 में ·अनुवाद करना

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
​হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) ছিলেন ইসলামের এক মহান সাহাবী, যিনি তাঁর জ্ঞান, ইবাদত এবং রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি গভীর ভালোবাসার জন্য সুপরিচিত। তাঁর জীবন ছিল ইসলামের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
​সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
​নাম: আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ।
​উপাধি/কুনিয়াত: আবু আব্দুর রহমান।
​বংশ: বনু হুজাইল।
​ইসলাম গ্রহণ: প্রথম দিকের ইসলাম গ্রহণকারীদের মধ্যে অন্যতম।
​বিশেষত্ব: তিনি ছিলেন কুরআনের হাফেজ এবং শ্রেষ্ঠ কারীদের মধ্যে একজন।
​ইসলাম গ্রহণ ও প্রাথমিক জীবন
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) মক্কার একজন রাখাল ছিলেন। তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নবুওয়াত প্রাপ্তির প্রথম দিকেই ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণের ঘটনাটি খুবই শিক্ষণীয়। একদিন তিনি মক্কায় উট চরাচ্ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) ও আবু বকর (রা.) তাঁর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তারা ইবনে মাসউদকে দুধের জন্য একটি বকরির কথা বলেন। ইবনে মাসউদ (রা.) বললেন যে, এটি তার মালিকের সম্পত্তি। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) একটি ছোট বকরি চেয়ে নিলেন যা তখনও দুধ দিতে শেখেনি। রাসূলুল্লাহ (সা.) আল্লাহর নামে সেটির ওলানে হাত বুলাতেই সেটি দুধে ভরে গেল। এই অলৌকিক ঘটনা দেখে ইবনে মাসউদ (রা.) তাৎক্ষণিকভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন।
​রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সান্নিধ্য ও সেবা
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর খুবই ঘনিষ্ঠ সাহাবী ছিলেন। তিনি রাসূল (সা.)-এর খেদমতে অধিকাংশ সময় কাটাতেন। রাসূল (সা.) যখন সফরে যেতেন, ইবনে মাসউদ (রা.) তাঁর বিছানা, মেসওয়াক, জুতা ইত্যাদি বহন করতেন। এমনকি তাঁকে 'সাহিবুল নালাইন' (জুতাবাহী) উপাধিতে ডাকা হতো। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে তাঁর পরিবারের একজন সদস্য হিসেবেই দেখতেন এবং তাঁকে নিজের ঘরে প্রবেশ করার অনুমতি দিয়েছিলেন।
​কুরআন ও হাদিসের জ্ঞান
​ইবনে মাসউদ (রা.) ছিলেন কুরআনের একজন শ্রেষ্ঠ ক্বারী ও জ্ঞানী। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে নিজে কুরআন শিক্ষা দিয়েছিলেন। তিনি সরাসরি রাসূল (সা.)-এর মুখ থেকে ৭০টিরও বেশি সূরা মুখস্থ করেছিলেন। রাসূল (সা.) একবার বলেছিলেন, "যে ব্যক্তি কুরআনকে তাজা অবস্থায় পড়তে চায়, সে যেন ইবনে উম্মে আবদ (ইবনে মাসউদ)-এর কিরাত অনুযায়ী পড়ে।" তিনি অসংখ্য হাদিসের বর্ণনাকারীও ছিলেন এবং ফিকাহ শাস্ত্রেও তাঁর গভীর জ্ঞান ছিল।
​ইবাদত ও বিনয়
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) অত্যন্ত বিনয়ী ও পরহেজগার ছিলেন। তিনি দিনের বেলায় রোজা রাখতেন এবং রাতের বেলায় নামাজে দাঁড়িয়ে কাটাতেন। তাঁর বিনয় এতটাই ছিল যে, তিনি নিজেকে একজন সাধারণ মুসলিমের চেয়ে বেশি মনে করতেন না।
​জিহাদে অংশগ্রহণ
​তিনি বদর, উহুদ, খন্দক সহ প্রায় সকল যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সাথে অংশগ্রহণ করেন। বদর যুদ্ধে তিনি আবু জাহেলকে হত্যা করে ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।
​মৃত্যু
​হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) ৩৩ হিজরীতে মদিনায় ইন্তেকাল করেন। তাঁর জানাজার নামাজ হযরত উসমান (রা.) পড়িয়েছিলেন এবং তাঁকে জান্নাতুল বাকীতে দাফন করা হয়।
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) তাঁর জ্ঞান, ইবাদত, বিনয় এবং রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তাঁর জীবন মুসলিম উম্মাহর জন্য এক অনুপ্রেরণার উৎস।

1 में ·अनुवाद करना

হযরত আলী (রাঃ) এর জীবনী সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। তিনি ছিলেন ইসলামের চতুর্থ খলিফা এবং মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই ও জামাতা। তাঁর জীবনীর কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক এখানে তুলে ধরা হলো।
​প্রাথমিক জীবন ও ইসলাম গ্রহণ
​হযরত আলী (রাঃ) প্রায় ৫৯৯ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু হাশিম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন মহানবী (সাঃ)-এর চাচা আবু তালিবের সন্তান। মহানবী (সাঃ) ছোটবেলায় তাঁকে নিজের কাছে নিয়ে আসেন এবং লালন-পালন করেন। যখন মহানবী (সাঃ) নবুয়ত প্রাপ্ত হন, তখন হযরত আলী (রাঃ) বালক বয়সেই ইসলাম গ্রহণ করেন। বলা হয়ে থাকে, তিনি ছিলেন পুরুষদের মধ্যে সর্বপ্রথম ইসলাম গ্রহণকারী।
​মহানবী (সাঃ)-এর সঙ্গে সম্পর্ক
​হযরত আলী (রাঃ) সবসময় মহানবী (সাঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। মদিনায় হিজরতের রাতে মহানবী (সাঃ)-এর বিছানায় শুয়ে থাকার ঘটনাটি তাঁর জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য সাহসিকতার পরিচয় বহন করে। এটি তাঁকে মহানবী (সাঃ)-এর প্রতি তাঁর গভীর ভালোবাসা ও আত্মত্যাগের প্রমাণ দেয়। তিনি মহানবী (সাঃ)-এর কন্যা হযরত ফাতিমা (রাঃ)-কে বিবাহ করেন এবং তাঁদের ঘরে হযরত হাসান (রাঃ) ও হযরত হুসাইন (রাঃ) জন্মগ্রহণ করেন।
​খিলাফত ও শাসনকাল
​হযরত উসমান (রাঃ)-এর শাহাদাতের পর ৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে হযরত আলী (রাঃ) খলিফা নির্বাচিত হন। তাঁর খিলাফতের সময়কাল ছিল প্রায় পাঁচ বছর। এই সময় মুসলিম বিশ্বে অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও রাজনৈতিক অস্থিরতা ছিল।
​উটের যুদ্ধ: তাঁর খিলাফতের শুরুর দিকেই একটি বড় যুদ্ধ সংঘটিত হয়, যা 'উটের যুদ্ধ' নামে পরিচিত। এই যুদ্ধে হযরত আয়েশা (রাঃ) এবং তাঁর অনুসারীদের সাথে হযরত আলী (রাঃ)-এর বাহিনীর মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
​সিফফিনের যুদ্ধ: মুয়াবিয়া (রাঃ) হযরত উসমান (রাঃ)-এর হত্যার বিচার চেয়েছিলেন এবং হযরত আলী (রাঃ)-এর নেতৃত্বের বিরোধিতা করেন। এর ফলে ৬৫৭ খ্রিস্টাব্দে সিফফিনের যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে কোনো পক্ষই চূড়ান্ত জয় লাভ করতে পারেনি।
​খারিজিদের উত্থান: সিফফিনের যুদ্ধের পর, যে সকল অনুসারী হযরত আলী (রাঃ)-এর সালিসের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারছিলেন না, তারা আলাদা হয়ে 'খারিজি' নামে একটি নতুন দল গঠন করে।
​শাহাদাত
​হযরত আলী (রাঃ)-এর খিলাফতের শেষ দিকে খারিজিদের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়। ৬১ বছর বয়সে ৪০ হিজরীর ১৭ই রমজান (৬৬১ খ্রিস্টাব্দ), কুফার মসজিদে ফজরের নামাজ আদায় করার সময় আবদুর রহমান ইবনে মুলজাম নামের এক খারিজি তাঁকে বিষমাখা তলোয়ার দিয়ে আঘাত করে। দুই দিন পর তিনি শাহাদাত বরণ করেন।
​হযরত আলী (রাঃ) তাঁর জ্ঞান, সাহস, ন্যায়বিচার এবং ইসলামি জ্ঞান ও প্রজ্ঞার জন্য ইতিহাসে চিরস্মরণীয়।

3 में ·अनुवाद करना

গতকালের ভারত ইংল্যান্ড ম্যাচটা মনে করিয়ে দেয় ২০১৬ সালের বাংলাদেশ ইংল্যান্ড চট্টগ্রাম টেস্টের কথা, আজ যেমন ভারত ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হারলো ২২ রানে, ঠিক ওইদিন ও বাংলাদেশ ও হেরেছিল ২২ রানে, আজ যেমন ৬১ রানে অপরাজিত থেকে দলের হার দেখলেন জাদেজা, বাংলাদেশের সাব্বির রহমান সেদিন ৬৪ রানে অপরাজিত থেকে বাংলাদেশের হার দেখেছিলেন, ওইদিন ও দেখা যায় সাব্বির রহমান কে ইংল্যান্ডের খেলোয়াড়া শান্তনা দিচ্ছেন, আজও তারা শান্তনা দিলেন ভারতের খেলোয়াড়দের,
কাকতালীয় বুঝি একেই বলে 😅

4 में ·अनुवाद करना

☄️🦋☄️👉👍শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পুরনো ছবি তোলা সেই ছবি যিনি উন্নয়ন কর্মকান্ডে হাত বাজিয়ে দিয়েছি দেখেন এবং নিজে নেমে কাজ করা শুরু করে দিয়েছেন এক বাংলাদেশের উন্নতির জন্য

image
4 में ·अनुवाद करना

পটুয়াখালীতে এ বছর এসএসসিতে গড় পাসের হার ৫৫.৭২ শতাংশ। তবে, জেলার ৪টি বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেনি কেউ। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) শিক্ষাবোর্ড থেকে ফলাফল ঘোষণার পর জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে।

বিদ্যালয়গুলো হলো- দশমিনা উপজেলার পূর্ব আলীপুর হাই স্কুল, মির্জাগঞ্জ উপজেলার কিসমতপুর গার্লস স্কুল, সদর উপজেলার মিয়াবাড়ি মডেল হাই স্কুল ও দুমকি উপজেলার জলিশা গার্লস স্কুল।

জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় মিয়াবাড়ি মডেল হাই স্কুল থেকে ১ জন, কিসমতপুর গার্লস স্কুল থেকে ২ জন, পূর্ব আলীপুর হাই স্কুল থেকে ৮ জন এবং জলিশা গার্লস স্কুল থেকে ১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পটুয়াখালী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মুহাম্মদ মুজিবুর রহমান বলেন, ‘‘শতভাগ ফেল করা বিদ্যালয়গুলোর প্রশাসনিক অবস্থা, পাঠদানের পরিবেশ ও শিক্ষকদের দায়বদ্ধতা খতিয়ে দেখা হবে। এছাড়া, বোর্ড নীতিমালা অনুযায়ী এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিলে আমরা সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিব।’’

image
4 में ·अनुवाद करना

পরোপকারে উদ্বুদ্ধ করেছেন নবীজি
মো. আবদুর রহমান
প্রকাশ : ২৭ মে ২০২৫, ০৩:১২ এএম আপডেট : ২৭ মে ২০২৫, ০৩:১২ এএম
পরোপকারে উদ্বুদ্ধ করেছেন নবীজি
পরোপকারে উদ্বুদ্ধ করেছেন নবীজি
মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে কেউ একা বাস করতে পারে না। সমাজের প্রত্যেক মানুষ একে অপরের প্রতি নির্ভরশীল। সমাজে বসবাসরত প্রত্যেক মানুষ পরস্পরের সঙ্গে মিলেমিশে বসবাস করে। সুখ-দুঃখ পরস্পর ভাগ করে নেয়। মানবিকতার দাবিতে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য-সহযোগিতা করতে হয়। এভাবে একে অন্যের প্রয়োজনে বা উপকারে আসার নামই পরোপকার। রাসুল (সা.) ছিলেন সবচেয়ে বড় পরোপকারী এবং তিনি সবাইকে পরোপকারে উদ্বুদ্ধ করেছেন। পরোপকার মানবজাতির শ্রেষ্ঠত্বের পরিচায়ক। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি। মানবজাতির কল্যাণের জন্য তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে। তোমরা মানুষকে সৎকাজের আদেশ দাও এবং অসৎকাজে নিষেধ করো। আর আল্লাহকে বিশ্বাস করো।’ (সুরা আলে ইমরান ১১০)


আমাদের শ্রেষ্ঠত্বের দাবি অনুযায়ী একজন মুসলমান কেবল অপর মুসলমানকে নয়, বরং সমাজের অন্য মানুষের বিপদেও পাশে এসে দাঁড়াবে, এটিই ইসলামের মহান শিক্ষা। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তার প্রতি দয়া করেন, যে তার বান্দাদের প্রতি দয়া করে।’ (সহিহ বুখারি) তিনি আরও বলেন, ‘যে ব্যক্তি দুনিয়ায় অপরের একটি প্রয়োজন মিটিয়ে দেবে, পরকালে আল্লাহ তার একশটি প্রয়োজন পূরণ করে দেবেন এবং বান্দার দুঃখ-দুর্দশায় কেউ সহযোগিতার হাত বাড়ালে আল্লাহ তার প্রতি করুণার দৃষ্টি দেন।’

(সহিহ মুসলিম)

পরোপকার মানুষকে মর্যাদার আসনে সমাসীন করে। পৃথিবীর ইতিহাসে যেসব মনীষী স্মরণীয় ও বরণীয় হয়ে আছেন, তাদের প্রত্যেকেই ছিলেন পরোপকারী। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন পরোপকারের মূর্ত প্রতীক। তিনি নিজে সবসময় মানুষের উপকার করতেন। অন্যকেও উপদেশ দিতেন মানুষের উপকার করতে। মানুষের উপকার করে তিনি আনন্দিত হতেন। জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.)-এর কাছে কোনো কিছু চাওয়া হলে তিনি কখনো না বলতেন না।’ (সহিহ মুসলিম) আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ দানশীল। রমজান মাসে তিনি আরও অধিক দানশীল হতেন, যখন জিবরাইল (আ.) তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন। আর রমজানের প্রতি রাতেই জিবরাইল (আ.) তার সঙ্গে দেখা করতেন এবং তারা একে অপরকে কোরআন তেলাওয়াত করে শোনাতেন। নিশ্চয়ই আল্লাহর রাসুল (সা.) প্রবাহমান বায়ু অপেক্ষাও অধিক দানশীল ছিলেন।’

(সহিহ বুখারি)

পরোপকারের জন্য রাসুল (সা.)-এর সাহাবিরা একে অপরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতেন। যায়েদ ইবনে আসলাম (রা.) তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, ‘ওমর (রা.)-কে আমি বলতে শুনেছি, রাসুল (সা.) (তাবুক যুদ্ধের সময়) আমাদের দান-সদকা করার নির্দেশ দেন। সৌভাগ্যক্রমে ওই সময় আমার সম্পদও ছিল। আমি (মনে মনে) বললাম, যদি আমি কোনো দিন আবু বকর (রা.)-কে অতিক্রম করে যেতে পারি, তাহলে আজই সেই সুযোগ। ওমর (রা.) বলেন, আমি আমার অর্ধেক সম্পদ নিয়ে এলাম। রাসুল (সা.) বললেন, তোমার পরিবার-পরিজনদের জন্য তুমি কী রেখে এসেছ? আমি বললাম, এর সমপরিমাণ। আর আবু বকর (রা.) তার পুরো সম্পদ নিয়ে এলেন। রাসুল (সা.) বললেন, হে আবু বকর! তোমার পরিবার-পরিজনদের জন্য কী রেখে এসেছ? তিনি বললেন, তাদের জন্য আল্লাহ ও তার রাসুলকেই রেখে এসেছি। আমি (মনে মনে) বললাম, আমি কখনো আবু বকর (রা.)-কে অতিক্রম করতে পারব না।’ (তিরমিজি)

সমাজের গরিব, দুস্থ, অভাবী ও অসহায় মানুষকে উপকার করার প্রতি ইসলাম অধিক গুরুত্ব আরোপ করেছে। সুযোগ হলে সাধ্যমতো তাদের সাহায্য ও সহযোগিতা করা, খাবার খাওয়ানো এবং খোঁজখবর নেওয়া উচিত। পবিত্র কোরআনের বহু জায়গায় মহান আল্লাহ গরিব, অসহায় ও মিসকিনদের খাবার দান করার কথা বলেছেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘আমি তাকে দুটি পথ প্রদর্শন করেছি। অতঃপর সে ধর্মের ঘাঁটিতে প্রবেশ করেনি। আপনি কি জানেন, সেই ঘাঁটি কী? তা হচ্ছে দাসমুক্ত করা কিংবা দুর্যোগ ও সংকটের দিনে এতিম, আত্মীয়স্বজন ও ধুলো-ধূসরিত মিসকিনদের অন্নদান করা।’ (সুরা বালাদ ১০-১৬) অভুক্ত ব্যক্তিকে আহার্য দেওয়ার ফজিলত সম্পর্কে রাসুল (সা.) বলেন, ‘মানুষের কল্যাণ সংশ্লিষ্ট যত কাজ আছে, সেগুলোর মধ্যে সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ও সর্বোত্তম হচ্ছে দরিদ্র ও ক্ষুধার্তকে খাবার দান করা।’ (সহিহ বুখারি) বস্তুত মানুষের সেবা করা গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। তাই গরিব, দুস্থ ও অসহায় মানুষের সাহায্য ও সহযোগিতায় এগিয়ে আসা উচিত।

মানবপ্রেম ও মানুষের সেবা করা যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি অনেক ফজিলতের কাজ। মানুষের সেবা করার একটি ফজিলত হলো, এর দ্বারা মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ শুধু তার আমল দ্বারা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না।’ (মুসনাদে আহমদ) নেক আমলের পাশাপাশি আল্লাহর রহমত থাকলেই মুক্তি পাওয়া যাবে। আল্লাহর রহমত লাভের সবচেয়ে সহজ পথ হলো, তার সৃষ্টির প্রতি সহযোগিতা ও উপকারের হাত বাড়িয়ে দেওয়া।


বিষয়:
দৈনন্দিন ইসলাম

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন
যেসব গুণে সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
সত্যের আলোয় উদ্ভাসিত সুমামা (রা.)
বিদায় হজে রাসুল (সা.)-এর ১০ উপদেশ
সূর্য যখন সেজদায় লুটিয়ে পড়ে

4 में ·अनुवाद करना

একটা সময় ছিল, রাতে ফেসবুকে ঢুকতাম মজার পোস্ট দেখতে। এখন ঢুকি, দেখি সবাই মডেল! একেকজনের ছবি দেখে মনে হয় Vogue Magazine এর কভার! আর আমি? এখনো “ফোন ঘুরে সেলফি” মোডে আছি।