তেলাপিয়া মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুত করা, পোনা মজুদ করা, খাবার সরবরাহ করা এবং পানির গুণমান বজায় রাখা সহ বেশ কয়েকটি ধাপ রয়েছে। মনোসেক্স (একক পুরুষ) তেলাপিয়া চাষ লাভজনক, কারণ পুরুষ তেলাপিয়ার বৃদ্ধি স্ত্রী তেলাপিয়ার চেয়ে দ্রুত হয়।
তেলাপিয়া মাছ চাষের পদ্ধতি:
১. পুকুর প্রস্তুতি:
পুকুরের পাড় মেরামত করা এবং আগাছা পরিষ্কার করা।
পুকুরে চুন প্রয়োগ করা, যা পানির অম্লত্ব নিয়ন্ত্রণ করে এবং রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু ধ্বংস করে।
পুকুরে সার প্রয়োগ করা, যা প্রাকৃতিক খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
২. পোনা মজুদ:
মনোসেক্স তেলাপিয়ার পোনা মজুদ করা উত্তম, কারণ এদের প্রজনন ক্ষমতা কম এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
% পুকুরে পোনা ছাড়ার আগে নার্সারি পুকুরে পোনা পালন করা যেতে পারে।
পুকুরে পোনা ছাড়ার আগে অবশ্যই পোনাগুলোকে পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হবে।
৩. খাবার সরবরাহ:
তেলাপিয়া মাছ প্রাকৃতিক পরিবেশে শৈবাল, প্ল্যাঙ্কটন ইত্যাদি খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে।
তবে বাণিজ্যিক চাষে সম্পূরক খাবার সরবরাহ করা হয়।
খাবারের গুণমান এবং পরিমাণ সঠিক হওয়া জরুরি।
৪. পুকুরের পানি ব্যবস্থাপনা:
পুকুরে নিয়মিত পানি সরবরাহ করা এবং প্রয়োজনে পানি পরিবর্তন করা।
পানির তাপমাত্রা, অক্সিজেন এবং পিএইচ মাত্রা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা।
প্রয়োজনে পানির গুণগত মান উন্নত করার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া।
৫. রোগ ব্যবস্থাপনা:
মাছের রোগাক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া।
প্রয়োজনে অভিজ্ঞ মৎস্য কর্মকর্তার পরামর্শ নেওয়া।
৬. অন্যান্য বিষয়:
পুকুরের চারপাশে নাইলন বা জাল দিয়ে ঘেরা দেওয়া উচিত, যাতে অন্য মাছ বা প্রাণী পুকুরে প্রবেশ করতে না পারে।
মাছ ধরা এবং বাজারজাত করার জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা রাখা।
তেলাপিয়া মাছ চাষে লাভবান হতে হলে, সঠিক পরিকল্পনা, পরিচর্যা এবং ব্যবস্থাপনার উপর জোর দিতে হবে।

image

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

পরিশেষে বলা যায়, লজ্জাপতি গাছ একটি সহজলভ্য অথচ অত্যন্ত কার্যকর ঔষধি উদ্ভিদ। তবে যেকোনো প্রাকৃতিক ঔষধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম, বিশেষ করে যদি আপনি আগে থেকে কোনো ওষুধ সেবন করেন বা স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।

হেমোরয়েড বা অর্শ রোগেও লজ্জাপতির ব্যবহার রয়েছে। এর শুকনো পাতা গুঁড়ো করে দিনে দু’বার খেলে রক্ত পড়া কমে এবং ব্যথা উপশম হয়। একইসাথে, পাইলসের জন্য বাহ্যিক প্রয়োগেও পাতার পেস্ট ব্যবহার করা হয়।