6 که در ·ترجمه کردن

রানবীর : আচ্ছা, দাদা-দাদুকে আমাদের হার মানাতে হবে, বুঝেছ?মীম : কিভাবে হার মানাতে হবে? আর হার মানাতে হবে কেন?রানবীর : আমাদের দুজনের মধ্যে যে ভালোবাসা, সেটা যে দাদা-দাদুর চেয়ে অনেক গুণ বেশি, সেটা বোঝাতে হবে।
মীম : কিভাবে বোঝাব?রানবীর : দাদা-দাদুর ছেলে-মেয়ে কয়জন?মীম : ১০ জন।রানবীর : আমাদের বাবু হবে ২০টা। তাহলে আমাদের মাঝের ভালোবাসা যে দাদা-দাদুর চেয়ে বেশি, সেটা প্রমাণ হয়ে যাবে।মীম : আমাকে মেরে তোমার ভালোবাসা প্রমাণ করার বুদ্ধি, তাই না?রানবীর : কী বলো, তোমাকে মারার বুদ্ধি মানে?মীম : ২০টা বাচ্চা কি তোমার পেটে হবে নাকি আমার? আমি বাবা দুইটার বেশি বাবু নিতে পারব না।রানবীর : মাত্র দুইটা?মীম : হ্যাঁ গো, হ্যাঁ। ২০টা বাচ্চা দিয়ে তুমি কী করবা, যদি আমি বেঁচে না থাকি?রানবীর : তুমি বাঁচবে না কেন?মীম : ২০টা বাচ্চা হতে তো তোমার কিছু করা লাগবে না। তোমার দরকার খালি ২০টা রাত, ওদিকে আমার তো ২০টা বছর। বাব্বা, আমার চিন্তা করতেও ভয় লাগছে।রানবীর : দাদু পারলে তুমি পারবা না কেন?মীম : দাদু পারছে, কারণ দাদুদের সময় জন্ম নিয়ন্ত্রণের কিছু ছিল না। দাদার সঙ্গে মজার খেলা খেলতে খেলতে ১০ বার মা হয়েছে।সে আজকের দিন জন্মালে দুইটার বেশি বাবু নিতই না।রানবীর : আচ্ছা, আমরা জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য কী ব্যবহার করব?মীম : ছিঃ। এসব কথা বিয়ের পর বলবা, এখন এসব বললে একদম নাক ভেঙে দিব।রানবীর : তাই, আমার নাক ভেঙে দিলে আমি তোমার শরীরের ঘ্রাণ নিব কী করে?মীম : হয়েছে হয়েছে, আর ঢং করতে হবে না। সারা দিন বলে আমি ঢং করি, অথচ নিজে ঢং করার বেলায় কম যায় না। আমি এখন ঘুমাব।রানবীর : একা একা ঘুমাতে ইচ্ছা করে না আর।মীম : আবার শুরু করছ? চুপচাপ ঘুমাও। আমি রাখলাম।ফোনটা সত্যি সত্যি রেখে দিল মীম। কিন্তু মীম জানে, রানবীরের ঘুম আসবে না। প্রতি রাতে মোবাইলে চুমু না দিলে এই বদ ছেলেটার ঘুম আসে না। তাই কিছুক্ষণ পর আবার কল দিল মীম। রিংটা না হতেই ওপাশ থেকে—রানবীর : হ্যালো মীম, বেবি, আই মিস ইউ।মীম : শুনো, আমি পুয়ারা করতে ফোন দেই নাই। তোমার ঘুমের ওষুধটা নাও, আর ঘুমাও। মুউউউয়া। বাই, গুড নাইট।ফোন কেটে দিল মীম। এবার পাগলটা ঘুমাবে। সকালে দিব্যি বিছানায় পড়ে থাকবে, যতক্ষণ না মীম কল করে জাগাবে। সকালে ক্লাস আছে, এই ভাবতেই ঘুমে চোখ ছোট হয়ে এলো।ওয়াশরুম থেকে এসেই লাইফ করে ঘুমিয়ে পড়ল। মোবাইলের লাইটটা জ্বলে উঠল। মীম বুঝতে পারছে পাগলটা গুড নাইট আর আই লাভ ইউ লিখে টেক্সট করেছে। এটা পাগলটার অভ্যাস। রিপ্লাই না দিয়েই ঘুমিয়ে পড়ল মীম।মীম আর রানবীর একে অন্যের কাজিন। তাদের বাবারা দুজন আপন ভাই। কিন্তু ভাই হলেও দুজনের মধ্যে সম্পর্ক খুবই খারাপ। অথচ মীম আর রানবীর কাউকে ছাড়া কেউ বাঁচতে পারবে না হয়তো। তাদের প্রেমটা শুরু হয় দুজনের বন্ধুত্ব থেকেই। পরিবারের দূরত্বটা কমাতেই মূলত তাদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করা শুরু হয়। একপর্যায়ে নিজেদের মধ্যে অনেক বোঝাপড়া হয়ে যায় এবং মনের অনেক মিল থেকেই তারা নিজেদের প্রতি দুর্বলতা অনুভব করে। একদিন মীমকে ফেসবুকেই অফার করে রানবীর। মীম প্রথমে রাজি হয়নি। কিন্তু রানবীরের রিজেক্ট হওয়া চেহারা মীম মানতে পারেনি। শেভ না করে করে মুখভর্তি দাড়ি, চুল না কেটে কেমন জানি এবড়োখেবড়ো চেহারা বানিয়ে ফেলেছে। ভার্সিটি পর্যন্ত মিস করা শুরু করে দিয়েছে। যেখানে দুই পরিবারের সম্পর্ক ভালো করার মিশনে নামছে মীম, সেখানে তাদের দুজনের সম্পর্কই খারাপ হয়ে যাচ্ছে দেখে মীম সাড়া দিল। এক দিনে অমানুষ থেকে মানুষ বানিয়ে, কাজিন থেকে বয়ফ্রেন্ড বানিয়ে রানবীরকে নিজের করে নিল মীম।কিন্তু যতই দিন যাচ্ছে, মীমের মনে ততই ভয় জন্মাচ্ছে; কেননা তার বিয়ের জন্য বাসায় কথাবার্তা চলছে। অন্যদিকে মীম আর রানবীর এখনো চুটিয়ে প্রেম করে যাচ্ছে, যেখানে বিয়ে নিয়ে তাদের কোনো প্ল্যান নেই। কিন্তু মীম আজকাল রানবীরকে বিয়ের ব্যাপারে দুই পরিবারকে রাজি করানোর জন্য খুব প্রেসার দিচ্ছে। রানবীর যেহেতু এখনো ছাত্র, তাই বিয়ে করার মতো সামর্থ্য তার নেই বলে সে কোনো উত্তর দিতে পারছে না।
এ কারণে মীম অনেক রাগ হয়ে থাকে রানবীরের ওপর। কিন্তু রানবীর মীমকে সান্ত্বনা দেওয়া ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না।অতঃপর একদিন মীমকে দেখার জন্য বাসায় ছেলেপক্ষের লোক এলো। রানবীর মীমের হবু বরের সামনে সোফায় বসে বারবার ছেলেটার দিকে তাকিয়ে দেখছে আর মীম আসার জন্য অপেক্ষা করছে। বাসার যেহেতু কেউই রানবীর-মীমের সম্পর্ক নিয়ে কিছু জানে না, তাই মীমকে দেখতে আসার অনুষ্ঠানে রানবীরের উপস্থিতি কারো চোখে কোনো সমস্যা না।
কিন্তু রানবীর কেবল মীমকে একনজর দেখার জন্যই বেহায়ার মতো চলে আসছে। তা ছাড়া গত এক সপ্তাহে মীমকে দেখতে আসবে বলে মীম রাগ করে রানবীরের সামনে আসেনি।
রানবীরও ‘কাপুরুষ’ শব্দটা মীমের কাছ থেকে ভালোভাবে নিতে পারেনি, তাই রানবীরও রাগ করে দেখা করেনি। কিন্তু আজ আর মন মানছে না।লাল শাড়ির পরিবর্তে হলুদ একটা শাড়ি পরে মীম সবার সামনে এসেছে। মীমকে বসতে দিয়ে নিজের আসন ছেড়ে হবু বরের পেছনে দেয়ালের পাশে গিয়ে দাঁড়াল। মীম এতক্ষণে বুঝতে পারছে, রানবীর তাকে দেখতে আসছে। মীমকে যতবারই মাথা তুলে মুখটা দেখাতে বলছে তার হবু শাশুড়ি, মীম ততবারই রানবীরকে দেখতে পাচ্ছে। আর বুঝতে পারছে রানবীরের চোখে জল জমে আছে, শুধু চোখের পাতাটা নামালেই জল নেমে আসবে গালে।মীমের গাল বেয়ে এবার চোখের পানি পড়ছে, এটা দেখে অনেকেই অবাক হলো। মীমের হবু শ্বশুর তো বলেই ফেলল— ‘মা, আজ তো আমরা কেবল দেখতে আসলাম, তুমি কাঁদছ কেন?’উত্তর না দিয়েই সবাইকে অবাক করে দিয়ে মীম বসা থেকে উঠে দাঁড়াল এবং হবু বরের পেছনে দেয়ালে ঠেস দিয়ে দাঁড়ানো রানবীরের মুখোমুখি হয়ে দাঁড়াল। মীমের এমন কাণ্ড দেখে রানবীর সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে সবার দিকে একবার তাকিয়ে মীমের দিকে তাকাল। সবাই হিন্দি সিরিয়ালের মতো এক এক করে ঘাড় ঘুরিয়ে তাদের দুজনের দিকে তাকাল। মীমও মনে হয় সবাই তাকানোর জন্য অপেক্ষা করছিল। সবাই যখন এক দৃষ্টিতে তাদের # #

6 ساعت ·ترجمه کردن

☄️🌸 🦋🕌☄️আজ সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন ☄️🌸🦋🕌
••••✨ পবিত্র শুক্রবার ✨••••

🕋 আল্লাহুম্মা সল্লি’ ওয়া সল্লিম আ’লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ ﷺ 🕋

❤️ সবাইকে জানাই জুম্মা মুবারাক ❤️
🕊️ শান্তি, রহমত আর বরকতের দিন হোক আজকের জুমা 🕊️

image
2 د ·ترجمه کردن

★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂

2 د ·ترجمه کردن

_____হয়তো আমি আর থাকবো না, তবে আমার এই লেখাটা তোমার সামনে পড়লে, কথা গুলো শুনে যেও, হয়তো তোমায় না বলা কিছু কথা তুমি জানতে পারবে।

-মানুষ বলে দুনিয়া নাকি শান্তির জায়গা নয়, কিন্তু আমি বলি তোমাকে পেয়ে তোমার ভালোবাসা পেয়ে যতোটা হাসিখুশি থাকতাম বিশ্বাস করো, আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী দামী সম্পদ হাসিখুশি এনে দিলেও আমি এতোটা সুখী হতাম না।

যতোটা হাসিখুশি তুমি আমাকে রেখেছিলে।

-আর তারপর যখন তুমি আমাকে অবহেলা করতে শুরু করলে, আমার থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে দিলে কোনো কারন ছাড়ায়, তখন মনে হতো আমার থেকে যেনো আমার পুরো পৃথিবী টাই দূরে চলে যেতো।

-আর তখনি আমি বুঝতে পারলাম প্রিয় মানুষ কে ছাড়া থাকাটা কতটা কষ্টের হতে পারে। আর সেই কষ্ট টা তুমি দিলে আমাকে, তুমি ছেড়ে চলে গেলে আমাকে, তুমি তোমার কথা রাখোনি, ভালোবাসি বলেও তুমি আমাকে ভালোবাসো নি।

তোমাকে হারানোর ভয়ে হাউমাউ করে কেঁদেছি আমি, তুমি আমার চোখের পানি দেখেছো বহুবার তবুও

তোমার মন গলেনি। তুমি আমার হবে বলেও তুমি আমার হওনি, জানিনা আর কতটা ভালোবাসলে কিভাবে ভালোবাসলে আমি তোমাকে পাইতাম তোমার মনপাইতাম। কত নিখুঁত ভাবে অভিনয় করে গেছো তুমি আমার সাথে , আমি বুঝতে পারি নি তোমার অভিনয়।-এরপর আমার আশেপাশের মানুষ গুলোর কথা মনে পরতে লাগলো, তারা বলেছিলো দুনিয়া শান্তির জায়গা নয়...!

দুনিয়া হচ্ছে কষ্টের জায়গা, দুনিয়া যদি শান্তির জায়গা হতো তাহলে আল্লাহ তায়ালা কখনো জান্নাত বানাতেন না।

-আসলে আমি সেটা বুঝতে পারি নি..!!

-আমি তোমাকে ভালোবেসে আমার জান্নাত এই দুনিয়া কে বানিয়েছিলাম, তোমার মাঝে আমার সব সুখ শান্তি খুঁজেছিলাম। তোমাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসছিলাম।

-তাই তো এই কষ্ট টা আমার পাওনা ছিলো, তবে এখন আর কোনো কিছু হারানোর ভয় নেই, আমি এক সময় যেটা হারানোর ভয় করতাম ব্যাস সেটা হারিয়ে ফেললাম !!

-তবে তুমি ভালো থেকো, তোমার ব্যক্তিগত জীবনে, অবশ্য তুমি ভালো থাকতে পারবে না, কারন জীবনে কাউকে কাঁদিয়ে কেউ কোনো দিন সুখী হতে পারে না,,

তবুও বলছি পারলে ভালো থেকো, আমার এক একটি দীর্ঘশ্বাস তোমার জীবনে অভিশাপ হয়ে যেনো না দাড়ায়,,!!

এখনো অনেক ভালোবাসি তোমাকে!😌❤️‍🩹

2 د ·ترجمه کردن

_____হয়তো আমি আর থাকবো না, তবে আমার এই লেখাটা তোমার সামনে পড়লে, কথা গুলো শুনে যেও, হয়তো তোমায় না বলা কিছু কথা তুমি জানতে পারবে।

-মানুষ বলে দুনিয়া নাকি শান্তির জায়গা নয়, কিন্তু আমি বলি তোমাকে পেয়ে তোমার ভালোবাসা পেয়ে যতোটা হাসিখুশি থাকতাম বিশ্বাস করো, আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী দামী সম্পদ হাসিখুশি এনে দিলেও আমি এতোটা সুখী হতাম না।

যতোটা হাসিখুশি তুমি আমাকে রেখেছিলে।

-আর তারপর যখন তুমি আমাকে অবহেলা করতে শুরু করলে, আমার থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে দিলে কোনো কারন ছাড়ায়, তখন মনে হতো আমার থেকে যেনো আমার পুরো পৃথিবী টাই দূরে চলে যেতো।

-আর তখনি আমি বুঝতে পারলাম প্রিয় মানুষ কে ছাড়া থাকাটা কতটা কষ্টের হতে পারে। আর সেই কষ্ট টা তুমি দিলে আমাকে, তুমি ছেড়ে চলে গেলে আমাকে, তুমি তোমার কথা রাখোনি, ভালোবাসি বলেও তুমি আমাকে ভালোবাসো নি।

তোমাকে হারানোর ভয়ে হাউমাউ করে কেঁদেছি আমি, তুমি আমার চোখের পানি দেখেছো বহুবার তবুও

তোমার মন গলেনি। তুমি আমার হবে বলেও তুমি আমার হওনি, জানিনা আর কতটা ভালোবাসলে কিভাবে ভালোবাসলে আমি তোমাকে পাইতাম তোমার মনপাইতাম। কত নিখুঁত ভাবে অভিনয় করে গেছো তুমি আমার সাথে , আমি বুঝতে পারি নি তোমার অভিনয়।-এরপর আমার আশেপাশের মানুষ গুলোর কথা মনে পরতে লাগলো, তারা বলেছিলো দুনিয়া শান্তির জায়গা নয়...!

দুনিয়া হচ্ছে কষ্টের জায়গা, দুনিয়া যদি শান্তির জায়গা হতো তাহলে আল্লাহ তায়ালা কখনো জান্নাত বানাতেন না।

-আসলে আমি সেটা বুঝতে পারি নি..!!

-আমি তোমাকে ভালোবেসে আমার জান্নাত এই দুনিয়া কে বানিয়েছিলাম, তোমার মাঝে আমার সব সুখ শান্তি খুঁজেছিলাম। তোমাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসছিলাম।

-তাই তো এই কষ্ট টা আমার পাওনা ছিলো, তবে এখন আর কোনো কিছু হারানোর ভয় নেই, আমি এক সময় যেটা হারানোর ভয় করতাম ব্যাস সেটা হারিয়ে ফেললাম !!

-তবে তুমি ভালো থেকো, তোমার ব্যক্তিগত জীবনে, অবশ্য তুমি ভালো থাকতে পারবে না, কারন জীবনে কাউকে কাঁদিয়ে কেউ কোনো দিন সুখী হতে পারে না,,

তবুও বলছি পারলে ভালো থেকো, আমার এক একটি দীর্ঘশ্বাস তোমার জীবনে অভিশাপ হয়ে যেনো না দাড়ায়,,!!

এখনো অনেক ভালোবাসি তোমাকে!😌❤️‍🩹

2 د ·ترجمه کردن

একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।

এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।

কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।

এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।

কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।

প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?

এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf

2 د ·ترجمه کردن

☄️🦋☄️🕌আমার প্রিয় মুসল্লি বাঙালি ভাইয়েরা কারো কাছে
আর্নিং ভালো কোন ওয়েবসাইট থাকলে অবশ্যই শেয়ার করবেন ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে☄️🦋☄️🕌

4 د ·ترجمه کردن

গল্প: ছেঁড়া বই

পুরনো ছেঁড়া বই রাস্তায় পড়ে ছিল।
রুহুল তুলে ধুলা ঝেড়ে দেখে, ভিতরে একটা নাম লেখা—“মা”
বইটা নিয়ে সে ঘরে ফেরে—জ্ঞানও একেক সময় আবেগের মতো।

4 د ·ترجمه کردن

গল্প: বেল বাজে

ক্লাসে বেল বেজে যায়, সবাই দৌড়ায়।
রিনা চেয়ার গুছিয়ে যায়। শিক্ষক বলেন, “তুমি যদি সবার মতো না হও, তবেই আলাদা।”
ভালো আচরণ চুপিচুপি নজরে পড়ে।

4 د ·ترجمه کردن

গল্প: ভুল নাম

শিক্ষক বারবার সাকিফকে ‘শাকিল’ নামে ডাকেন।
সে শুধরে বলে না কিছুই।
শেষদিন শিক্ষক বলে, “তুমি এত ভদ্র কেন?”
সে হাসে, “সম্মান নামের চেয়ে বড়।”

4 د ·ترجمه کردن

গল্প: মাটির ঘ্রাণ

বৃষ্টি শুরু হলে রাহিলা ছুটে যায় উঠোনে।
মাটি ভিজে সোঁদা গন্ধে সে বলে, “এটাই আমার শৈশব!”
গন্ধেও জেগে ওঠে স্মৃতি।