6 w ·Traducciones

মেয়েটার গালে একটা থাপ্পড় দিতে পারলে ভাল লাগতো । কিন্তু আপাতত দেওয়া যাচ্ছে না দুই কারনে ।
একে তো সে একটা মেয়ে তাও আবার পিচ্চি টাইপের মেয়ে, স্কুলে পড়ে মনে হয় । আর দ্বিতীয় কারন হচ্ছে মেয়েটা পিচ্চি হলেই দেখতে বেশ সুন্দরী । পিচ্চিপাচ্চার প্রেমে পড়ি না নয়তো এই মেয়ের প্রেমে পড়ে যেতাম টুপ করে ।
বিকেল বেলা টিউশনীতে যাওয়ার জন্য বের হয়েছি । তখনই এই বিপত্তি । ইদানিং আমাদের গলির ভেতর কদিন থেকেই দেখছি বেশ কিছু পুলাপাইন সাইকেল চালাচ্ছে । এখন ঢাকা শহরে সাইকেল চালানো একটা ফ্যাশন হয়ে গেছে । ছোট বড় সবাই চালাচ্ছে । দেখতাম, চলে যেতাম ।
কিন্তু আজকে কেবল চলে যাওয়া হল না । একটা শার্ট আর জিন্স পরা মেয়ে দেখছিলাম সাইকেল চালাচ্ছে । যতই ঢাকায় থাকি না কেন এই শহরে মেয়েরা সাইকেল চালাচ্ছে এমন একটা দৃশ্য এখনও ঠিক স্বাভাবিক নয় আমার কাছে । কয়েকবার চোখ চলেই যায় । মেয়েটার চালানোর ধরন দেখে মনে হচ্ছিল যে নতুন চালানোস শিখছে । দেখতে দেখতে মেয়েটা কাছে চলে এল । আর বলা নেই, কওয়া নেই আমার ডান পায়ের সাথে ধাক্কা মেরে দিল । তারপরই সেই মেয়েদের চিরো চেনা আরচন । মেয়েটি একটু হাসি দিয়ে বলল
-ভাইয়া আপনার লাগে নি তো ?
তখনই মনে হল একটা থাপ্পড় দিয়া বলি না না লাগবে কেন ? এতো বড় একটা সাইকেল পায়ের উপর তুলে দিলে লাগে নাকি । তুমি বরং একটা বুলডোজার নিয়ে এসে আমার পায়ের উপর তুলে দাও । ফাজিল মাইয়া ! কিন্তু এর কিছুই বলা হল না । প্যান্টের ধুলো পরিস্কার করতে করতে বললাম
-না । ঠিক আছে । একটু সাবধানে চালাও ।
মেয়েটি আবারও হাসি দিয়ে বলল
-সরি ভাই । চালানো শিখছি তো । আপনার সত্যতিই লাগে নি তো ?
-না ঠিক আছে ।
আমি আর কথা না বাড়িয়ে হাটা দিলাম । মুখে বললেও পায়ে বেশ খানিকটা ব্যাথা অনুভব করতে পারছিলাম । যাক কি আর করা !
দুই-আপনি অনেক ব্যাথা পেয়েছিলেন তাই না ?
আজকেও দেখি সেই মেয়ে হাজির । তবে আজকে ঠিক মতই সাইকেলের ব্রেকটা চাপতে মনে ছিল মনে হয় । সাইকেল টা নিয়ে আমার ঠিক সামনেই থামলো মেয়েটি ।
-না ঠিক আছে । একটু ব্যাথা তো লাগবেই ।
-না আমি দেখছিলাম আপনি কি রকম খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটছিলেন । এমন কি আপনি এখনও খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটছেন হুম ।মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে রইলো খনিকটা লজ্জিত এবং অপরাধী মুখে । সুন্দরী মেয়েদের করুন মুখ কারই বা দেখতে ভাল লাগে না । আমি বললাম-আচ্ছা ঠিক আছে । সমস্যা নেই । দুর্ঘটনা তো ঘটেই, তাই না ?
-হুম ।মন খারাপ করার কিছু নেই ।মেয়েটি বলল-আপনি কোথায় যাচ্ছেন ? প্রতিদিন দেখি এই সময়ে আপনি বাইরে যান । কোথায় যান ?বাহ । আমার দিকে লক্ষ্য আছে দেখছি -তা তেমন কিছু না । আপনি প্রতিদিন দেখেন না আমি বিকেল বেলা এই গলিতে সাইকেল চালাই ।তাই নাকি ?এমন একটা ভাব দেখালাম যেন আমি এই প্রথম মেয়েটাকে লক্ষ্য করলাম ।ইস । ঢং -ঢং ?টিউশনীতে দেরি হয়ে যাচ্ছিল তাই আর কথা বাড়ালাম না । চলে আসলাম । ভেবেছিলাম কথা বার্তা মনে হয় এখানেই শেষ হবে কিন্তু এখানে শেষ হল না । পরদিন সকাল বেলা ক্লাস ছিল । আমি এমনিতে বাসের ভিড় এড়াতে একটু সকাল সকালই রওনা হই । প্রতিদিন ফিজিক্যাল বাসস্টপেজ থেকে উঠলেও আজকে কি মনে হল মনে কর মোহাম্মাদপুর বাস স্টপেজ থেকে বাসে উঠতে গেলাম । কোন কারন নেই । দুটো স্থান থেকেই আমার বাসার দুরুত্ব প্রায় কাছেই । বাসস্ট্যান্সে গিয়ে দেখি পিচ্চি মেয়ে দাড়িয়ে রয়েছে । পরনে পরিচিত কলেজের পোষাক ।আমি তো ভেবেছিলাম মেয়েটা স্কুলে পড়ে কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে কলেজে পড়ে । তার উপর গতদিন মেয়েটাকে যত ছোট মনে করেছিলাম আজকে ততটা ছোট মনে হচ্ছে না । আমাকে দেখেই মেয়েটা এগিয়ে এল ।আপনি ?-তুমি ?আমি কলেজ যাচ্ছি ।তা তো দেখতেই পাচ্ছি ।আপনি কোথায় যাচ্ছেন ?ক্যাম্পাসে ।ও আচ্ছা ।বাস চলে আসলো । বাসে উঠে দেখি মেয়েটা প্রথমে মহিলা সিটে বসল । আমি বসলাম পেছনের দিককার একটা সিটে । সকাল বেলার সময় । বাসটা প্রায় ফাঁকায় বলা চলে । দেখলাম একটু পরে মেয়েটা আমার কাছে পাশে এসে বসল ।-আপনার পায়ের কি খবর ?ভাল ।আসলে আমি সত্যি সরি ।না ঠিক আছে ।কথা চলতে থাকলো মেয়েটির কলেজে যাওয়ার আগ পর্যন্ত । সময় বলতে গেলে ভাল কাটলো বেশ ।যখন সামনের কয়েকটা স্টপেজ থেকে মেয়েটির কলেজের কয়েকজন উঠলো দেখলাম মেয়েটি একটু নড়েচড়ে বসলো । কয়েকজন কে দেখে তো হাতও নাড়ালো । মনে হয়েছিল যে মেয়েটি মনে হয় উঠে চলে যাবে । কিন্তু গেল না । বসেই রইলো । মেয়েটি যখন নেমে গেল ওর কলেজের সামনে গেটের কাছে দাড়িয়ে মেয়েটি আমার দিকে হাত নাড়লো । কেন জানি বেশ ভাল লাগলো বিষয়টা ।-ভাইয়া আপনার মোবাইল নাম্বারটা দেবেন ?পেছনে তাকিয়ে দেখি এক পিচ্চি একটা ছেলে আমার দিকে তাকিয়ে রয়েছে । পিচ্চিকে চিনি না ।কেন ? আমার নাম্বার দিয়ে কি করবা ?জিনিয়া আপু চেয়েছে ।তোমার আপু আমার নাম্বার নিয়ে কি করবে ?আমি তো জানি না ।তোমার আপুকে বল আমি পিচ্চিদেরকে আমার নাম্বার দেই না ।পিচ্চি ছেলেটি চলে গেল ।তিন-এই ছেলে দাড়াও ।সন্ধ্যা বেলা টিউশনী থেকে বাসায় আসছিলাম । মোড়ের মাথায় আসতে কয়েকটা ছেলেকে দেখতে পেলাম । এলাকার বড় ভাই যতদুর জানি । এদের সাথে আমি কোন দিন লাগতে যাই না । এড়িয়েই চলি । আমি দাড়ালাম ।তোমার নাম অপু ?-জি ।কোথায় থাকো ?এই তো গালির শেষ মাথায় । মাহতাব সাহেবের বাসায় ।জিনিয়াকে চিনো ?আমি চুপ করে রইলাম । কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না । কি হল কে জানে ?জি । একটু চিনি ।-কিভাবে ?সেদিন জিনিয়া সাইকেল চালাতে গিয়ে আমার পায়ের উপর সাইকেল তুলে দিয়েছিল । বেশ ব্যাথা পেয়েছিলাম ।আর কিছু না জি । আর কিছু না -গুড । এমনই যেন হয় । সে আমার বোন । মনে রেখো কথাটা ।জি আমি বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম । এলাকার বাড়িওয়ালার মেয়েদের পিছনে ভাড়াটিয়ার ছেলেরা গেলেই যত সমস্যা বাঁধে । ভাগ্য ভাল আমি একদমই এগোই নি । মাইর খাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা ছিল । কদিন বেশ ঝামেলা ছাড়াই কেটে গেল । জিনিয়া কিংবা তার ভাইয়ের সাথে দেখা হওয়া ছাড়াই ।কিন্তু পুরোপুরি মুক্তি মিলল না । কয়েকদিন পরে বিকেল বেলা আবারও বের হয়েছি তখনই জিনিয়াকে দেখতে পেলাম রাস্তায় দাড়িয়ে আছে । আজকে জিন্স কিংবা টিশার্ট পরে নি আজকে সেলোয়ার কামিজ পরেছে #

1 D ·Traducciones

★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂

1 D ·Traducciones

_____হয়তো আমি আর থাকবো না, তবে আমার এই লেখাটা তোমার সামনে পড়লে, কথা গুলো শুনে যেও, হয়তো তোমায় না বলা কিছু কথা তুমি জানতে পারবে।

-মানুষ বলে দুনিয়া নাকি শান্তির জায়গা নয়, কিন্তু আমি বলি তোমাকে পেয়ে তোমার ভালোবাসা পেয়ে যতোটা হাসিখুশি থাকতাম বিশ্বাস করো, আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী দামী সম্পদ হাসিখুশি এনে দিলেও আমি এতোটা সুখী হতাম না।

যতোটা হাসিখুশি তুমি আমাকে রেখেছিলে।

-আর তারপর যখন তুমি আমাকে অবহেলা করতে শুরু করলে, আমার থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে দিলে কোনো কারন ছাড়ায়, তখন মনে হতো আমার থেকে যেনো আমার পুরো পৃথিবী টাই দূরে চলে যেতো।

-আর তখনি আমি বুঝতে পারলাম প্রিয় মানুষ কে ছাড়া থাকাটা কতটা কষ্টের হতে পারে। আর সেই কষ্ট টা তুমি দিলে আমাকে, তুমি ছেড়ে চলে গেলে আমাকে, তুমি তোমার কথা রাখোনি, ভালোবাসি বলেও তুমি আমাকে ভালোবাসো নি।

তোমাকে হারানোর ভয়ে হাউমাউ করে কেঁদেছি আমি, তুমি আমার চোখের পানি দেখেছো বহুবার তবুও

তোমার মন গলেনি। তুমি আমার হবে বলেও তুমি আমার হওনি, জানিনা আর কতটা ভালোবাসলে কিভাবে ভালোবাসলে আমি তোমাকে পাইতাম তোমার মনপাইতাম। কত নিখুঁত ভাবে অভিনয় করে গেছো তুমি আমার সাথে , আমি বুঝতে পারি নি তোমার অভিনয়।-এরপর আমার আশেপাশের মানুষ গুলোর কথা মনে পরতে লাগলো, তারা বলেছিলো দুনিয়া শান্তির জায়গা নয়...!

দুনিয়া হচ্ছে কষ্টের জায়গা, দুনিয়া যদি শান্তির জায়গা হতো তাহলে আল্লাহ তায়ালা কখনো জান্নাত বানাতেন না।

-আসলে আমি সেটা বুঝতে পারি নি..!!

-আমি তোমাকে ভালোবেসে আমার জান্নাত এই দুনিয়া কে বানিয়েছিলাম, তোমার মাঝে আমার সব সুখ শান্তি খুঁজেছিলাম। তোমাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসছিলাম।

-তাই তো এই কষ্ট টা আমার পাওনা ছিলো, তবে এখন আর কোনো কিছু হারানোর ভয় নেই, আমি এক সময় যেটা হারানোর ভয় করতাম ব্যাস সেটা হারিয়ে ফেললাম !!

-তবে তুমি ভালো থেকো, তোমার ব্যক্তিগত জীবনে, অবশ্য তুমি ভালো থাকতে পারবে না, কারন জীবনে কাউকে কাঁদিয়ে কেউ কোনো দিন সুখী হতে পারে না,,

তবুও বলছি পারলে ভালো থেকো, আমার এক একটি দীর্ঘশ্বাস তোমার জীবনে অভিশাপ হয়ে যেনো না দাড়ায়,,!!

এখনো অনেক ভালোবাসি তোমাকে!😌❤️‍🩹

1 D ·Traducciones

_____হয়তো আমি আর থাকবো না, তবে আমার এই লেখাটা তোমার সামনে পড়লে, কথা গুলো শুনে যেও, হয়তো তোমায় না বলা কিছু কথা তুমি জানতে পারবে।

-মানুষ বলে দুনিয়া নাকি শান্তির জায়গা নয়, কিন্তু আমি বলি তোমাকে পেয়ে তোমার ভালোবাসা পেয়ে যতোটা হাসিখুশি থাকতাম বিশ্বাস করো, আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী দামী সম্পদ হাসিখুশি এনে দিলেও আমি এতোটা সুখী হতাম না।

যতোটা হাসিখুশি তুমি আমাকে রেখেছিলে।

-আর তারপর যখন তুমি আমাকে অবহেলা করতে শুরু করলে, আমার থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে দিলে কোনো কারন ছাড়ায়, তখন মনে হতো আমার থেকে যেনো আমার পুরো পৃথিবী টাই দূরে চলে যেতো।

-আর তখনি আমি বুঝতে পারলাম প্রিয় মানুষ কে ছাড়া থাকাটা কতটা কষ্টের হতে পারে। আর সেই কষ্ট টা তুমি দিলে আমাকে, তুমি ছেড়ে চলে গেলে আমাকে, তুমি তোমার কথা রাখোনি, ভালোবাসি বলেও তুমি আমাকে ভালোবাসো নি।

তোমাকে হারানোর ভয়ে হাউমাউ করে কেঁদেছি আমি, তুমি আমার চোখের পানি দেখেছো বহুবার তবুও

তোমার মন গলেনি। তুমি আমার হবে বলেও তুমি আমার হওনি, জানিনা আর কতটা ভালোবাসলে কিভাবে ভালোবাসলে আমি তোমাকে পাইতাম তোমার মনপাইতাম। কত নিখুঁত ভাবে অভিনয় করে গেছো তুমি আমার সাথে , আমি বুঝতে পারি নি তোমার অভিনয়।-এরপর আমার আশেপাশের মানুষ গুলোর কথা মনে পরতে লাগলো, তারা বলেছিলো দুনিয়া শান্তির জায়গা নয়...!

দুনিয়া হচ্ছে কষ্টের জায়গা, দুনিয়া যদি শান্তির জায়গা হতো তাহলে আল্লাহ তায়ালা কখনো জান্নাত বানাতেন না।

-আসলে আমি সেটা বুঝতে পারি নি..!!

-আমি তোমাকে ভালোবেসে আমার জান্নাত এই দুনিয়া কে বানিয়েছিলাম, তোমার মাঝে আমার সব সুখ শান্তি খুঁজেছিলাম। তোমাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসছিলাম।

-তাই তো এই কষ্ট টা আমার পাওনা ছিলো, তবে এখন আর কোনো কিছু হারানোর ভয় নেই, আমি এক সময় যেটা হারানোর ভয় করতাম ব্যাস সেটা হারিয়ে ফেললাম !!

-তবে তুমি ভালো থেকো, তোমার ব্যক্তিগত জীবনে, অবশ্য তুমি ভালো থাকতে পারবে না, কারন জীবনে কাউকে কাঁদিয়ে কেউ কোনো দিন সুখী হতে পারে না,,

তবুও বলছি পারলে ভালো থেকো, আমার এক একটি দীর্ঘশ্বাস তোমার জীবনে অভিশাপ হয়ে যেনো না দাড়ায়,,!!

এখনো অনেক ভালোবাসি তোমাকে!😌❤️‍🩹

1 D ·Traducciones

একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।

এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।

কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।

এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।

কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।

প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?

এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf

2 D ·Traducciones

☄️🦋☄️🕌আমার প্রিয় মুসল্লি বাঙালি ভাইয়েরা কারো কাছে
আর্নিং ভালো কোন ওয়েবসাইট থাকলে অবশ্যই শেয়ার করবেন ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে☄️🦋☄️🕌

3 D ·Traducciones

গল্প: ছেঁড়া বই

পুরনো ছেঁড়া বই রাস্তায় পড়ে ছিল।
রুহুল তুলে ধুলা ঝেড়ে দেখে, ভিতরে একটা নাম লেখা—“মা”
বইটা নিয়ে সে ঘরে ফেরে—জ্ঞানও একেক সময় আবেগের মতো।

3 D ·Traducciones

গল্প: বেল বাজে

ক্লাসে বেল বেজে যায়, সবাই দৌড়ায়।
রিনা চেয়ার গুছিয়ে যায়। শিক্ষক বলেন, “তুমি যদি সবার মতো না হও, তবেই আলাদা।”
ভালো আচরণ চুপিচুপি নজরে পড়ে।

3 D ·Traducciones

গল্প: ভুল নাম

শিক্ষক বারবার সাকিফকে ‘শাকিল’ নামে ডাকেন।
সে শুধরে বলে না কিছুই।
শেষদিন শিক্ষক বলে, “তুমি এত ভদ্র কেন?”
সে হাসে, “সম্মান নামের চেয়ে বড়।”

3 D ·Traducciones

গল্প: মাটির ঘ্রাণ

বৃষ্টি শুরু হলে রাহিলা ছুটে যায় উঠোনে।
মাটি ভিজে সোঁদা গন্ধে সে বলে, “এটাই আমার শৈশব!”
গন্ধেও জেগে ওঠে স্মৃতি।

3 D ·Traducciones

গল্প: কৃতজ্ঞতা

রায়হান বাজারে বৃদ্ধকে রাস্তা পার করায়।
বৃদ্ধ বলেন, “তুমি তো আমার নাতির মতো।”
রায়হান মুচকি হেসে বলে, “তাই তো করলাম নাতির কাজ।”