8 که در ·ترجمه کردن

🌹শুভ সন্ধ্যা সবাইকে সন্ধ্যার শুভেচ্ছা 🌹

10 ساعت ·ترجمه کردن

রূপা অনুভব করল, তার হৃদয়ে আরিফের জন্য এক বিশেষ স্থান তৈরি হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রেমের এক অদ্ভুত টান গড়ে উঠল।

বছর শেষে, এক সন্ধ্যায়, আরিফ রূপাকে প্রস্তাব দিল। বৃষ্টির ধারায়, তারা দুজনেই একে অপরকে বলল, “আমরা একে অপরের জন্য তৈরি।” সেই রাতের বৃষ্টি তাদের প্রেমের সেলাইয়ে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। | ##রোমান্টিক গল্প

Read More
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
Other
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
রূপা এবং আরিফ একই কলেজের ছাত্র। তারা প্রথম দেখা করে কলেজের লাইব্রেরিতে, যেখানে রূপা একটি বই পড়ছিল। আরিফ

1 د ·ترجمه کردن

#30
অসুখের ভূত: এক অসুস্থ ব্যক্তি তার রোগের কারণ হিসেবে এক অদৃশ্য শক্তিকে দায়ী করে এবং রাতের বেলা তার ঘরে সেই শক্তির আনাগোনা অনুভব করে।
৭. গ্রামের প্রান্তে বটগাছ: গ্রামের প্রান্তে থাকা বিশাল বটগাছটিকে ঘিরে প্রচলিত আছে নানা অলৌকিক কাহিনী। সেখানে সন্ধ্যা নামার পর অদ্ভুত সব শব্দ শোনা যায় এবং গাছের ডালপালা অস্বাভাবিকভাবে নড়াচড়া করে।
৮. পুরনো জমিদার বাড়ি: পুরনো জমিদার বাড়িতে বসবাসকারী একটি ছেলে রাতের বেলা তার ঠাকুরমার মুখে শোনা গল্পের মতো অলৌকিক ঘটনা অনুভব করে।
৯. অন্ধকার সুড়ঙ্গ: পুরনো জমিদার বাড়ির নিচে থাকা একটি অন্ধকার সুড়ঙ্গে প্রবেশ করার পর একদল ছেলে ভয়ংকর অভিজ্ঞতার শিকার হয়।
১০. ** कब्रिस्तानের নীরবতা* গভীর রাতে কবরস্থানে গেলে সেখানকার নীরবতা ভেঙে অদ্ভুত শব্দ শোনা যায় এবং কবর থেকে মৃতের আত্মা বের হয়ে আসার দৃশ্য দেখা যায়।
১১. ভূতুড়ে পুতুল: একটি পুরনো বাক্স থেকে বের করা পুতুলটি রাতে নড়াচড়া করতে শুরু করে এবং একসময় সেটি কথা বলতে শুরু করে।
১২. অভিশপ্ত গ্রাম: একটি জনশূন্য গ্রামে প্রবেশ করার পর একদল পর্যটকের উপর নেমে আসে এক অভিশাপ এবং তারা সেখান থেকে পালাতে চেষ্টা করে।

1 د ·ترجمه کردن

#28


---

গল্প ১: শেষ ট্রেন

মফস্বলের ছোট্ট রেলস্টেশন। রাত তখন প্রায় সাড়ে এগারোটা। স্টেশনে একা বসে আছে বৃদ্ধ গোপালচন্দ্র। চোখে অদ্ভুত শূন্যতা। শেষ ট্রেন আসবে পাঁচ মিনিটের মধ্যে। তিনি জানেন—এই ট্রেন ধরলে ছেলেদের শহরের বাড়িতে যাওয়া সম্ভব, না ধরলে থেকে যাওয়া চিরকালের মতো এই গ্রামে।

স্মৃতির ভেতর ভেসে উঠছে স্ত্রীর মুখ, যিনি গতবছর চলে গেছেন। ছেলে-মেয়েরা শহরে, তাদের ডাক আছে—“বাবা, চলে এসো, একা আর কতদিন?” কিন্তু গোপালের বুক টানে এই গ্রাম, এই পুকুর, এই ক্ষেত।

ট্রেনের সিটি বাজল। গোপাল দাঁড়ালেন। তাঁর চোখ ভিজে উঠল—ছোটবেলার খেলাধুলা, স্ত্রীর সঙ্গে নদীর পাড়ে হাঁটা, সব যেন বিদায় নিচ্ছে।

অবশেষে ট্রেন এল। দরজা খোলা। তিনি দাঁড়িয়ে রইলেন কিছুক্ষণ। তারপর ধীরে ধীরে উঠে গেলেন ভেতরে। জানালা দিয়ে শেষবার তাকালেন গ্রামের দিকে। মনে হল—তিনি একসঙ্গে বিদায় জানালেন অতীতকে, আর স্বাগত জানালেন নতুন জীবনের শুরু।


---

গল্প ২: হারানো দিনলিপি

মিতার বিয়ের পর নতুন বাসায় উঠল। পুরোনো আলমারি খুলতে গিয়ে এক কোণে পেল ধুলোমাখা এক খাতা। কৌতূহল বশত খুলল। অবাক হয়ে দেখল—এটা তার নিজের কলেজ জীবনের দিনলিপি! সে কেমন ছিল, কাকে পছন্দ করত, কোন স্বপ্নগুলোকে বুকে লালন করত—সবই লেখা।

পাতা উল্টাতে উল্টাতে চোখে জল এল। কারণ সেখানে লিখা—“আমি একদিন ভালো লেখক হবো।” অথচ চাকরি-বিয়ে-গৃহস্থালির ভিড়ে সে স্বপ্ন যেন চাপা পড়ে গেছে।

দিনলিপি তাকে মনে করিয়ে দিল—সে এখনো লিখতে পারে। সেদিন রাতে খাতাটা বুকে চেপে প্রতিজ্ঞা করল—আবার লিখবে। হয়তো পেশাদার লেখক হবে না, তবু তার ভেতরের স্বপ্নটা আবার বাঁচবে।


---

গল্প ৩: ভিখারির গান

ঢাকার ব্যস্ত মোড়ে বসে আছে এক ভিখারি। বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি। হাতে ভাঙা একটুখানি একতারা। মানুষ তাকে কয়েন দেয় না, তবু সে গান ছাড়ে না।

এক তরুণ দাঁড়িয়ে শোনে। সুরে যেন কষ্ট আর আশার মিশ্রণ। তরুণটি বিস্মিত হয়ে জিজ্ঞেস করে—“আপনি ভিক্ষা করেন কেন? এত সুন্দর গান গাইতে পারেন!”

ভিখারি হেসে বলে—“গান আমার জীবন, ভিক্ষা আমার বাঁচা। দুটো মিলে আমি টিকে আছি।”

তরুণটি সেদিন তার ভিডিও করে অনলাইনে দেয়। কয়েক মাসের মধ্যে সেই ভিখারি হয় ভাইরাল। গানের কদর মেলে, আর ভিক্ষার বদলে আবার গানই হয়ে ওঠে তার রুজি।


---

গল্প ৪: ছোট্ট উপহার

এক ছোট্ট মেয়ে, নাম টুনি। খুব গরিব ঘরে জন্ম। স্কুলে সবাই বড় ব্যাগ, রঙিন খাতা নিয়ে আসে। টুনির কাছে নেই কিছুই।

একদিন শিক্ষক তাকে ডেকে দিলেন। হাতে দিলেন একটি নতুন খাতা আর কলম। টুনির চোখ ঝলমল করে উঠল। সে যেন দুনিয়ার সবচেয়ে দামি উপহার পেল।

সেই খাতাতেই সে প্রথম অক্ষর লিখল, প্রথম আঁকিবুকি করল। ছোট্ট সেই উপহার তার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রেরণা হয়ে গেল।


---

গল্প ৫: নীলচোখ কুকুর

বৃষ্টির রাতে রাস্তার পাশে কাঁদছিল এক কুকুরছানা। তার চোখ ছিল আশ্চর্য নীল। রিমা তাকে কোলে তুলে বাসায় নিয়ে এল।

পরিবার প্রথমে মানতে চাইছিল না, কিন্তু ধীরে ধীরে সবাই কুকুরটিকে ভালোবেসে ফেলল।

কয়েক বছর পর কুকুরটা রিমাকে একবার জীবন বাঁচাল—রাতের অন্ধকারে চোর ঢুকেছিল, সে ঘেউ ঘেউ করে সবাইকে জাগিয়ে দেয়।

রিমা বুঝল—এক বৃষ্টির রাতে যাকে সে আশ্রয় দিয়েছিল, সে-ই হয়ে উঠেছে তার জীবনের রক্ষাকর্তা।


---

👉 এগুলো প্রথম ৫টি গল্প। চাইলে আমি এভাবে বাকিগুলো লিখে দিতে পারি, মোট ২০টা পূর্ণ হবে।

আপনি কি চান আমি এখনই বাকি ১৫টা গল্প লিখে দিই, নাকি কয়েক ভাগে দেব যাতে পড়তে সহজ হয়?

1 د ·ترجمه کردن

একটি চমৎকার ঘটনাঃ
একবার নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবীগণ সফরে ছিলেন। মরুভূমির সফর। সকলেরই প্রচণ্ড পানির পিপাসা লেগেছে।
পানিও শেষ! কী করা যায়? তারা নবীজীকে জানালেন। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলী রা. ও আরেকজন সাহাবীকে পাঠালেন পানির খোঁজে। কোথাও পানি নেই। ইতিমধ্যে দেখলেন, এক বৃদ্ধা দুই মশক পানি নিয়ে উটে চড়ে যাচ্ছে। এই তো পানির সন্ধান পাওয়া গেছে! এই বুড়ির কাছে জিজ্ঞেস করলেই পাওয়া যাবে পানির সন্ধান। কিন্তু হতাশ হলেন, যখন বুড়ি বলল- এখান থেকে পানির দূরত্ব এক দিনের রাস্তা। গতকাল এ সময় আমি পানি নিয়ে রওয়ানা হয়েছি।

কী করা যায়! অগত্যা তারা বুড়িকে বললেন, বুড়ি মা! আপনি যদি একটু কষ্ট করে আমাদের সাথে আসতেন।
তারা বুড়িকে নবীজীর কাছে নিয়ে এলেন। নবীজী বুড়ির মশকের মুখ খুললেন। সেখান থেকে একটি পাত্রে কিছু পানি ঢালা হল। (সেখান থেকে নবীজী মুখে একটু পানি নিলেন। সেই পানি আবার মশকের মধ্যে ঢেলে দেওয়া হল।) তারপর মশকের উপরের মুখ বেঁধে দেওয়া হল এবং নিচের মুখ খুলে দেওয়া হল। ট্যাপের মত সেখান থেকে পানি বের হতে লাগল।
তারপর সবাইকে বলা হল, এখান থেকে পানি নাও; নিজেরা পান কর, তোমাদের বাহনজন্তুকে খাওয়াও। সকলে পানি নিল। দুই মশকে কতটুকু আর পানি থাকে। কিন্তু ওই দুই মশক থেকে কাফেলার সকলে তাদের প্রয়োজন মত পানি নিল। যেভাবে আমরা কল থেকে পানি নিই। এমন কি সেই পানি থেকে কেউ কেউ গোসলের পানিও নিল!
#fastpart
#foryou #support

4 د ·ترجمه کردن

বৃষ্টি থেমে গেলে, ভিজা ছাতাটা আমরা বাইরে রাখি।
কারণ সেটা ভেজা। ঘরের ভেতরে আনলে floor ভিজে যাবে। অসুবিধা হবে।

কিন্তু ছাতাটা বৃষ্টিতে আপনাকে ভিজতে দেয়নি।

আপনিও কি সেই ছাতার মতো সবাইকে শুধু দিয়েই যাচ্ছেন ?

Don’t be that umbrella.
যাকে শুধু কষ্টের সময়ে মনে পড়ে,
আর ভালো দিনে ভুলে যায়।

ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, সম্পর্ক সব কিছু একতরফা হলে সেটা হয়ে যায় ব্যবহার । আপনার মূল্যায়ন যদি কেও না করতে পারে তার থেকে দূরে সরে যাওয়া সবচেয়ে উত্তম।

মনে রাখবেন নিজেকে এমন কারো জন্য খরচ করবেন না,
যে আপনাকে শুধু প্রয়োজনের সময় মনে রাখে।

You deserve to be valued,
not Used !! ❤️