7 안에 ·번역하다

মুনিয়া জাহান (রাত্রি) বাবা মায়ের আদরের একমাত্র মেয়ে,ডাঃ মাহাবুব আলম রাত্রির বাবা শহরের সব থেকে বড় ডাক্তারদের একজন,মিসেস ফিরোজা আক্তার রাত্রির মা একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষিকা, রাত্রি সেই স্কুলের ১০ম শ্রেণির ছাত্রী, রাত্রি ছোট থেকেই খুব শান্ত কিন্তু খুব মিশুক,রাত্রির মায়াবী চেহারা আর মিস্টি হাঁসি যেনো বিধাতার এক অসাধারণ সৃস্টি,রাত্রির মায়াবি মুখের মিস্টি হাঁসির দিকে তাকালে শুধু মাত্র ছেলেরাই না যে কোন মানুষই তার প্রেমে পড়ে যাবে,,,,রাত্রির জীবনটা খুব সাধাসিধে অন্য আর সব ছেলে মেয়ের মতো না,বাবা মা এক মিনিটের জন্য ও চোঁখের আরাল হতে দেই না রাত্রিকে,মায়ের সাথে স্কুল কোচিং এ যাওয়া আবার মায়ের সাথেই বাসাই ফেরা ব্যাস বাসার বাইরে বলতে এতটুকুই,অবশ্য মাঝে মাঝে বাবা মায়ের সাথে বাইরে ঘুরতে বের হবার সুযোগ হয় তবে সে সুযোগ খুব কমই মেলে,,,গল্পের বই পড়তে খুব ভালো লাগে রাত্রির, প্রতিদিন বিকালে বারান্দায় বসে গল্পের বই পড়ে সে,আর যেদিন মন খারাপ থাকে সেদিন ছাদে যেয়ে আকাশ দেখে আকাশ দেখতে খুব ভালোবাসে রাত্রি,বিশাল আকাশের দিকে তাকালেই নাকি তার মন ভালো হয়ে যায়,,,বারান্দায় চেয়ারে বসে গল্পের বই পড়ছে রাত্রি হঠাৎ তার চোঁখ পড়লো নিচে দাঁড়িয়ে একটি ছেলে তার দিকে তাকিয়ে আছে রাত্রির চোঁখ পড়ার সাথে সাথে সেই ছেলেটি অন্য দিকে তাকালো,রাত্রি আবার বই পরতে থাকে কিছুক্ষন পরে তাকিয়ে দেখে আবার সেই ছেলেটি তার দিকে তাকিয়ে আছে,তাড়াতাড়ি বাসার ভিতরে চলে আসে রাত্রি,,রাত্রি ভাবতে থাকে কে ছেলেটি কেনো এই ভাবে তার দিকে তাকিয়ে ছিলো,,পরের দিন ঠিক একই সময়ে রাত্রি অন্য রুম থেকে তাকিয়ে দেখে আজ ও সেই ছেলেটি একভাবে তাকিয়ে আছে তার বাসার বারান্দার দিকে সে বসে থাকা সেই চেয়ারের দিকে,ছেলেটির চোঁখে মুখে হারিয়ে ফেলা কোন কিছু খুজে না পাওয়ার ভাব স্পট,,,,সন্ধ্যা
হয়ে গেলো তার পর ছেলেটি চলে গেলো, ততোক্ষন রাত্রি বোঝার চেস্টা করছিলো আসলে কি খুজছিলো ছেলেটা,,,,?আবারপরেরদিন ঠিক একই সময়ে ছেলেটি একই যায়গা দাঁড়িয়ে,পাশের রুম থেকে রাত্রি মাঝে মাঝে দেখছে এইভাবে কেটে গেলো কিছুদিন,মাঝে কয়েকদিন প্রচুর ঝর বৃস্টি তার ভিতর ও প্রতিদিন ছেলেটি ঠিক সময় মতোই আসছে,আর ব্যাপারটা খেয়াল ও করে রাত্রি কিন্তু তার এতে কিছু আশে যায় না,,,আজ রাত্রির মন খারাপ বিকালে ছাদে উঠলো আকাশ দেখতে,আকাশ দেখতে দেখতে কিছুক্ষন পড় দেখতে পেলো কে যেনো তার দিকে তাকিয়ে আছে,হ্যা সেই ছেলেটাই তো ? রাত্রিকে দেখে ছেলেটির চোঁখ আনন্দে ছল ছল করে উঠলো অনেক দিনের হারানো কিছু ফিরে পেয়েছে মনে হয় সে, ব্যাপারটা বুঝতে পারলো রাত্রি ও এর ভিতর রাত্রিকে তার আম্মু ডাক দিতেই রাত্রি নেমে গেলো ছাদ থেকে,,
নিচে নেমে ভাবতে থাকে কে ছেলেটি ? কি চাই তার কাছে ? কেনইবা তার জন্য প্রতিদিন অপেক্ষা করে ?
এই রকম ভাবতে ভাবতে আর পাশের রুম থেকে ছেলেটির রোজ বিকালে তার বাসার দিক তাকিয়ে থাকা দেখতে দেখতে কেটে গেলো বেশ কিছুদিন,,,,,,,রাত্রির ভিতর জানার আগ্রহ হলো আসলে ছেলেটি কে কি চাই তার কাছে ? আস্তে আস্তে ছেলেটির প্রতি মায়া বাড়তে থাকে রাত্রির সিদ্ধান্ত নিলো ছেলেটির সাথে কথা বলার,,ছেলেটি প্রতিদিনের মতো বিকালে নিচে দাঁড়ানো, রাত্রি বারান্দা থেকে একটি কাগজ নিচে ফেললো কাগজটি তুলে নিলো ছেলেটি তাতে লেখা ছিলো - ( *****-****** ) এইটা কিন্তু আমার না, আমার আম্মুর নাম্বার,ঠিক কাল বিকাল ৫ টায় কল দিবেন আগে ও না পরে ও না,,,,,,,,,
ঠিক বিকাল ৫টা রাত্রির হাতে মোবাইল নিচে দাঁড়ানো ছেলেটি কল দিলো,,,,,, রাত্রি - হ্যালো কে,,?
~ আমি আকাশ - ইন্টার ফাস্ট ইয়ারে পড়ি,,,, \
~ রাত্রি - কি চান আপনি আমার কাছে,, ? কি খুজেন রোজ আমার বাসার দিকে তাকিয়ে ?
~ আকাশ - অনেক কিছু ,,,,\
~ রাত্রি - মানে,, ?
~ আকাশ আপনার মায়াবি মুখের ওই মিস্টি হাঁসিটা,, দিবেন আমাকে,,,,?
~ রাত্রি - কিভাবে,, ?
~ আকাশ - প্রতিদিন একবার করে দেখতে দিলেই হবে আপনার ওই হাঁসিটা,,,,\
~ রাত্রি - আচ্ছা দিতে পারি তবে,, ?
~ আকাশ -কি,, ?
~ রাত্রি - আমাকে ও আকাশ দেখতে দিতে হবে প্রতিদিন, আকাশ দেখতে আমার অনেক ভালো লাগে,,
~ আকাশ - আপনি তো অনেক দুষ্টু,, ঠিক আছে দিবো,,,,\
এরপর থেকে প্রতিদিন তাদের দূর থেকে দুজন দুজনকে দেখা আর মোবাইলে ৩/৪ মিনিট কথা বলা চলতে থাকে আর এতেই তারা অনেক খুশি,,,,
এই ভাবে প্রথমে ভালোলাগা তার পর দুজন দুজন কে ভালোবেসে ফেলে,,,,,,,বেশকিছুদিন রাত্রি খুব অসুস্থ খুব মাথা ব্যথা খাওয়া দাওয়া পড়ালেখা সব বন্ধ,অসুস্থতা বেড়েই চলছে,দিন দিন শুকিয়ে যাচ্ছে রাত্রি,খুব চিন্তায় পরে গেলো রাত্রির মা বাবা,রাত্রিকে নিজের ক্লিনিকে নিয়ে টেস্ট করায় রাত্রির বাবা ডাঃ মাহাবুব আলম, দুই দিন পড় রিপোর্ট দিবে অনেক ভয় হচ্ছে ডাঃ মাহাবুবের খারাপ কিছু হবার সন্দেহ ও,,রিপোর্ট দিলো রিপোর্ট হাতে নিয়ে অনেকক্ষন দাঁড়িয়ে আছে ডাঃমাহাবুব দেখার সাহস পাচ্ছে না,ভুলে গেছে তিনি শহরের সব থেকে বড় ডাক্তারদের একজন এরকম হাজারো রিপোর্ট তিনি আগে দেখেছে,হাত কাপছে এর ভিতরই রিপোর্টটি দেখলো ডাঃমাহাবুব নিজের চোঁখকে ও সে বিশ্বাস করতে পারছে না,বার বার দেখছে কিন্তু ফল একই তার আদরের একমাত্র সন্তানের ব্রেইন ক্যান্সার হয়েছে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঢলে পরবে তার মেয়ে , # #

✨🌸…!🖤🥀
-স্বার্থ যেখানে শেষ,
– বদনাম সেখান থেকে শুরু…!! 🙂🥀
🖤•─┼┼•🖤
000●━━━━━━━━━━━━● 042
⇆ㅤㅤㅤㅤ. ◁ㅤㅤ❚❚ㅤㅤ▷ㅤㅤㅤㅤ↻

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

7 시간 ·번역하다

পরিশেষে বলা যায়, লজ্জাপতি গাছ একটি সহজলভ্য অথচ অত্যন্ত কার্যকর ঔষধি উদ্ভিদ। তবে যেকোনো প্রাকৃতিক ঔষধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম, বিশেষ করে যদি আপনি আগে থেকে কোনো ওষুধ সেবন করেন বা স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।

7 시간 ·번역하다

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

7 시간 ·번역하다

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।