গল্প ৬: স্কন্ধকাটা
রেললাইনের ধারে ছিল কদম আলির ডিউটি। সে ছিল রেলের লাইনম্যান। এক পূর্ণিমার রাতে সে লাইন পরীক্ষা করতে বেরিয়েছিল। দূরে দেখতে পেল, একটা লোক টলতে টলতে লাইনের ওপর দিয়ে হেঁটে আসছে। লোকটা কাছাকাছি আসতেই কদম আলির রক্ত জল হয়ে গেল। লোকটার কাঁধের ওপর মাথা নেই! সেই মাথাকাটা শরীরটা সোজা তার দিকেই এগিয়ে আসছে। কদম আলি ভয়ে পাশের ঝোপে লুকিয়ে পড়ল। স্কন্ধকাটা ভূতটা তার পাশ দিয়েই চলে গেল, যেন কিছু খুঁজছে। বাতাসে একটা চাপা গোঙানির শব্দ ভাসছিল। শোনা যায়, ওই লাইনে কাটা পড়ে এক লোক মারা গিয়েছিল, যার মাথাটা খুঁজে পাওয়া যায়নি। সেই থেকেই তার আত্মা নিজের মাথা খুঁজে বেড়ায়।
#স্কন্ধকাটা #মাথাকাটাভূত #রেললাইন #ভৌতিকগল্প #urbanlegend
গল্প: হাসপাতালের বেড নম্বর তেরো
সরকারি হাসপাতালের ১৩ নম্বর বেডটা কুখ্যাত ছিল। লোকে বলত, ওই বেডে যে রোগীই ভর্তি হয়, সে আর বাঁচে না। আমার বাবা অসুস্থ হওয়ায় অন্য কোনো বেড খালি না পেয়ে ওখানেই ভর্তি করতে বাধ্য হলাম। প্রথম রাতটা ঠিকঠাক কাটল। কিন্তু দ্বিতীয় রাতে বাবা বলতে লাগলেন, একজন নার্স নাকি তাঁকে বারবার বিরক্ত করছে, সাদা পোশাক পরা, মুখে হাসি নেই। অথচ আমরা সবাই জানি, সেই ওয়ার্ডে সেদিন কোনো মহিলা নার্স ডিউটিতেই ছিলেন না। পরের দিন মাঝরাতে বাবা ভয়ে চিৎকার করে উঠলেন। আমরা দৌড়ে গিয়ে দেখি, তিনি হাঁপাচ্ছেন আর বলছেন, "ওই নার্সটা আমার মুখে বালিশ চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছিল! ও বলছে, 'শান্তি দিলাম'।" বাবার চোখের দিকে তাকিয়ে আমার মনে হলো, তিনি তীব্র আতঙ্কে জমে গেছেন। এর কিছুক্ষণ পরেই তিনি মারা যান। ডাক্তাররা বললেন হার্ট অ্যাটাক। কিন্তু আমি জানি, বাবার মৃত্যুর কারণ অন্য কিছু।
#বেড_নম্বর_১৩ #হাসপাতালের_ভৌতিকতা #বাংলা_হরর #ভূতের_নার্স #ভয়ানক_রাত #অলৌকিক_মৃত্যু #hauntedhospital #ghostnurse #banglahorrorstory #ভূতের_গল্প
গল্প : শেষ ট্রেনের যাত্রী
প্রথম পাঠ
অনির্বাণ সেন একজন রেলওয়ে কর্মচারী। তার পোস্টিং হয়েছে এক ছোট, নিরিবিলি স্টেশনে, যার নাম পলাশপুর। স্টেশনটা শহর থেকে বেশ দূরে, চারপাশে শুধু দিগন্তবিস্তৃত মাঠ আর জঙ্গল। দিনে কয়েকটা লোকাল ট্রেন থামে, কিন্তু রাত ন'টার পর শেষ ট্রেনটা চলে গেলে স্টেশনটা একেবারে জনশূন্য হয়ে যায়। একাই ডিউটি করতে হয় অনির্বাণকে। প্রথম প্রথম তার বেশ ভালোই লাগত এই শান্ত পরিবেশ। কিন্তু কিছুদিন যেতেই সে বুঝতে পারল, এই নিস্তব্ধতা আসলে স্বাভাবিক নয়। রাতের বেলা স্টেশনটা কেমন যেন ভুতুড়ে হয়ে ওঠে। প্ল্যাটফর্মের আবছা আলোয় দূরের জঙ্গলটাকে দেখলে মনে হয়, ওখান থেকে কেউ যেন তাকে লক্ষ্য করছে। একদিন রাতে শেষ ট্রেনটা চলে যাওয়ার পর সে স্টেশন মাস্টারের ঘরে বসে খাতা-কলম নিয়ে কাজ করছিল। হঠাৎ তার কানে এলো, প্ল্যাটফর্মে কেউ যেন হাঁটছে। কিন্তু এত রাতে তো স্টেশনে কারও থাকার কথা নয়। সে বেরিয়ে এসে দেখল, প্ল্যাটফর্ম ফাঁকা। হয়তো কোনো কুকুর-বেড়াল হবে ভেবে সে আবার ঘরে ফিরে এলো।
কিন্তু পলাশপুরের রাতের নিস্তব্ধতা যে আসলে শূন্যতা নয়, বরং কোনো অশরীরী উপস্থিতির আবরণ, তা সে টের পেতে শুরু করেছিল মাত্র।
#রহস্যময় গল্প 😱😱😱
গল্প : শেষ ট্রেনের যাত্রী
প্রথম পাঠ
অনির্বাণ সেন একজন রেলওয়ে কর্মচারী। তার পোস্টিং হয়েছে এক ছোট, নিরিবিলি স্টেশনে, যার নাম পলাশপুর। স্টেশনটা শহর থেকে বেশ দূরে, চারপাশে শুধু দিগন্তবিস্তৃত মাঠ আর জঙ্গল। দিনে কয়েকটা লোকাল ট্রেন থামে, কিন্তু রাত ন'টার পর শেষ ট্রেনটা চলে গেলে স্টেশনটা একেবারে জনশূন্য হয়ে যায়। একাই ডিউটি করতে হয় অনির্বাণকে। প্রথম প্রথম তার বেশ ভালোই লাগত এই শান্ত পরিবেশ। কিন্তু কিছুদিন যেতেই সে বুঝতে পারল, এই নিস্তব্ধতা আসলে স্বাভাবিক নয়। রাতের বেলা স্টেশনটা কেমন যেন ভুতুড়ে হয়ে ওঠে। প্ল্যাটফর্মের আবছা আলোয় দূরের জঙ্গলটাকে দেখলে মনে হয়, ওখান থেকে কেউ যেন তাকে লক্ষ্য করছে। একদিন রাতে শেষ ট্রেনটা চলে যাওয়ার পর সে স্টেশন মাস্টারের ঘরে বসে খাতা-কলম নিয়ে কাজ করছিল। হঠাৎ তার কানে এলো, প্ল্যাটফর্মে কেউ যেন হাঁটছে। কিন্তু এত রাতে তো স্টেশনে কারও থাকার কথা নয়। সে বেরিয়ে এসে দেখল, প্ল্যাটফর্ম ফাঁকা। হয়তো কোনো কুকুর-বেড়াল হবে ভেবে সে আবার ঘরে ফিরে এলো।
কিন্তু পলাশপুরের রাতের নিস্তব্ধতা যে আসলে শূন্যতা নয়, বরং কোনো অশরীরী উপস্থিতির আবরণ, তা সে টের পেতে শুরু করেছিল মাত্র।
#রহস্যময় গল্প 😱😱😱
যে দেশে ১৭ বছর পড়ালেখা করার পর,, পড়ালেখার পাঠ চুকিয়ে,, চাকরির আবেদন করতে গিয়ে বেকার যুবককে শুনতে হয়,, অভিজ্ঞতা ছাড়া চাকরি দেওয়া হয় না তখন প্রশ্ন জাগে,,♡ ১৭ বছর পড়ালেখা না করে,,♡ কোন ওয়ার্কশপে কাজ শিখলে তো হতো যে দেশে পাস করার চার বছরের মধ্যে বছরের
মধ্যে,, বিয়ে করতে গেলে,, পাত্রির মা প্রতিষ্ঠিত পাত্রের দোহাই দিয়ে,, বিদায় করে দেয়,,♡ তখনো প্রশ্ন আসে,,♡ ১৭ বছর পড়ালেখা না করে ব্যবসা চিন্তা করলে
তো হতো,,♡ কারি কারি টাকা থাকতো,,♡ এই দেশের সার্টিফিকেট আর দুই টাকার পুরনো
নোটের মধ্যে,,♡ আদৌ কি কোন পার্থক্য থাকছে,,♡ ১৭ বছর পড়ালেখার পর,, ১২০০০ হাজার টাকা বেতনে, সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত,, ডিউটি করার অফার আসে, তাহলে নামের আগে গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার, এসবের কি দরকার,,♡ - সিএনজি চালিয়েও তো ১৫ হাজারের চেয়েও বেশি ইনকাম করা যায়,,♡#amicaptionboy10