5 w ·çevirmek

প্রকৃতি বলতে সাধারণত এই ভৌত জগত এবং এর মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে বিদ্যমান সবকিছুকে বোঝায়, যা মানুষের দ্বারা তৈরি হয়নি। এর মধ্যে রয়েছে প্রাণী, উদ্ভিদ, পাহাড়, নদী, সমুদ্র, বন, আবহাওয়া এবং মহাজাগতিক বস্তু — সহজভাবে বললে, আমাদের চারপাশে থাকা প্রতিটি প্রাকৃতিক উপাদান।
প্রকৃতির বিভিন্ন দিক
প্রকৃতির বিভিন্ন দিক রয়েছে যা আমাদের জীবন ও পরিবেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ:
* জীববৈচিত্র্য: প্রকৃতিতে রয়েছে অসংখ্য প্রজাতির প্রাণী ও উদ্ভিদ। এই বৈচিত্র্য বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য রক্ষা করে এবং একে অপরের উপর নির্ভরশীলতা বজায় রাখে।
* প্রাকৃতিক সম্পদ: প্রকৃতি আমাদের জীবন ধারণের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত প্রাকৃতিক সম্পদ সরবরাহ করে, যেমন—বিশুদ্ধ জল, বাতাস, খাদ্য, জ্বালানি এবং কাঁচামাল।
* বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য: প্রকৃতির প্রতিটি উপাদান একটি সুনির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, গাছপালা অক্সিজেন তৈরি করে, যা প্রাণীজগতের বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য; আবার মৌমাছি পরাগায়নে সাহায্য করে, যা ফসল উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ।
* জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ: বনভূমি এবং মহাসাগর পৃথিবীর জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে এবং তাপমাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে।
* সৌন্দর্য ও অনুপ্রেরণা: প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য মানুষের মনকে শান্ত করে এবং সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে। পাহাড়, সমুদ্র, বন, ফুল - সবকিছুই আমাদের জীবনে আনন্দ ও শান্তি এনে দেয়।
প্রকৃতির গুরুত্ব
মানুষের জীবন এবং পৃথিবীর টিকে থাকার জন্য প্রকৃতি অপরিহার্য। এর গুরুত্ব কয়েকটি প্রধান উপায়ে বোঝা যায়:
* জীবন ধারণ: আমরা প্রকৃতি থেকে অক্সিজেন, জল এবং খাদ্য পাই। প্রাকৃতিক পরিবেশ আমাদের আশ্রয় এবং প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহ করে।
* মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য: প্রকৃতির কাছাকাছি সময় কাটালে মানসিক চাপ কমে, মন শান্ত হয় এবং শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
* অর্থনৈতিক মূল্য: কৃষি, মৎস্য চাষ, বনজ সম্পদ এবং পর্যটনের মতো অনেক শিল্প প্রকৃতির উপর নির্ভরশীল।
* গবেষণা ও আবিষ্কার: প্রকৃতি নতুন বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও আবিষ্কারের উৎস। এটি ঔষধ, প্রযুক্তি এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে নতুন সমাধানের পথ খুলে দেয়।
প্রকৃতির প্রতি আমাদের দায়িত্ব
বর্তমানে, মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে প্রকৃতি হুমকির মুখে। দূষণ, বন উজাড়, জলবায়ু পরিবর্তন এবং জীববৈচিত্র্যের হ্রাস প্রকৃতির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এই সমস্যাগুলো মোকাবিলা করতে এবং প্রকৃতিকে রক্ষা করতে আমাদের সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। গাছ লাগানো, জল সংরক্ষণ করা, বর্জ্য কমানো এবং পরিবেশবান্ধব জীবনযাপন করা—এগুলো সবই প্রকৃতির সুরক্ষায় সাহায্য করতে পারে।
প্রকৃতি আমাদের মা স্বরূপ; এর যত্ন নেওয়া এবং এর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।

image
image
şimdi ·çevirmek

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 m ·çevirmek

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 m ·çevirmek

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।

image