3 ভিতরে ·অনুবাদ করা

সকালের এক কাপ চা।

image
3 d ·অনুবাদ করা

গল্প: এক কাপ চা

বাসায় দাদি একা বসে। নাতনি এসে এক কাপ চা দেয়।
দাদি চায়ে চুমুক দিয়ে বলে, “আজ অনেকদিন পর মন ভরল।”
ভালোবাসা মানে সময় দেওয়া, দামি উপহার না।

4 d ·অনুবাদ করা

@𝑰𝒕'𝒔 𝒚𝒐𝒖𝒓 𝒔𝒉𝒐𝒓𝒐𝒗:বাজারে যাচ্ছিলাম হঠাৎ শুনলাম আপনি পোস্ট করেছেন। তাড়াহুড়ো করে বাড়ি এসে মোবাইল নিয়ে বসলাম। আপনার পোস্টে লাইক কমেন্ট করব বলে , কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস দেখেন গ্রামে থাকি বলে নেটওয়ার্ক ছিল না । তাই শহরের দিকে চলতে শুরু করলাম এবং প্রায় 5 কিলোমিটার যাবার পর মোবাইলে নেটওয়াক আসলো। বসে পড়ি সেখানেই কারণ হার মানতে আমি শিখিনি । পোস্ট দারুন ঝকঝকে হয়েছে ,এই পোস্ট আগামী দিনের ইতিহাস সৃষ্টি করবে । অসাধারণ ভাব ভঙ্গি দিয়ে পোস্টটি করেছেন আপনি। আমাদের এত সুন্দর পোস্ট দেখানোর জন্য ধন্যবাদ। অপেক্ষা করব আগামী দিন যেন আপনাকে এভাবেই দেখতে পারি।
অসম্ভব ভাল পোস্ট। এক কথায় অনবদ্য। বহুদিন পরে একটা ভাল পোস্ট দেখলাম। একবিংশ শতাব্দীতে এধরনের ছবি আর আগে আসে নি। অনবদ্য এবং অসাধারণ। শুধু যে প্রাসঙ্গিক ও সময় উপযোগী পোস্ট তাই নয়, একেবারে অপরূপ সৌন্দর্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। তৃতীয় বিশ্বের একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে আমরা যখন সম্রাজ্যবাদীদের চোখ রাঙ্গানো আর আমলাতান্ত্রীক জটিলতার শিকার হয়ে ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছি একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে; ঠিক তখনি, ঠিক সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আপনার এই পোস্টের মাঝে আমি খুঁজে পাচ্ছি অন্ধকার ঠেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার একটি সম্ভাবনা । আর বিদেশী বেনিয়াদের কাছে বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব গ্রহন করার বিপক্ষে একটি সূক্ষ্ম বার্তা। আপনার এই পোস্ট হতে পারে আই এস এর বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাড়ানোর অনুপ্রেরণা। হতে পারে ২০২৬ বিশ্বকাপ জেতার অনুপ্রেরণা। এই পোস্ট হতে পারে ২০৫০ সালের নতুন লায়লি মজনুর প্রেমের কারণ । আপনার এই পোস্ট হতে পারে বাংলাদেশের প্রথম অস্কার বিজয়ী ছবির অনুপ্রেরণা,আপনার এই ছবি সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সাংস্কৃতিক যেকোনো প্রক্ষাপট নিমিষে পাল্টে দিতে পারে,এই পোস্ট দেখে একজন ক্ষুদার্থ ব্যক্তি সারাদিন না খেয়ে থাকার যন্ত্রণা নিমিষে ভূলে যেতে পারে, সৌন্দর্য দেখার জন্য খুব বেশি দূরে যাওয়ার যে প্রয়োজন নেই তা আপনার পোস্ট দেখে আমি অনুধাবন করলাম, আমার ধারনা বিশ্বের বিখ্যাত সব সমালোচকদের এক সাথে করলেও এই পোস্টের কোন ভূল ধরতে পারবে না,খুব বেশি কিছু বলবনা কারন আবেগে চোখে পানি চলে আসছে। ইহা আসলেই একটি দূর্দান্ত পোস্ট ।🐸🙂🙂

4 d ·অনুবাদ করা

বিবাহিত জীবনে একজন পুরুষের চাওয়া-পাওয়া খুব
জটিল কিছু নয়। অধিকাংশ সময়েই এগুলো মুখে আসে
না, বড় কোনো চাহিদার রূপ নেয় না, কিন্তু ভেতরে জমে
থাকে গভীরভাবে। পুরুষের ভালোবাসা শব্দে প্রকাশ পায়
না, যেমন তার চাওয়াগুলোও আসে নিঃশব্দে—হৃদয়ের

ভেতর থেকে, ছোট ছোট মুহূর্তের মাধ্যমে। সমাজ, সংসার,
কর্মক্ষেত্র—সব দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে হাঁটা পুরুষটির কাছে
স্ত্রীর কাছ থেকে চাওয়াগুলো আসলে খুবই সূক্ষ্ম, কিন্তু
অসাধারণভাবে আবেগময়।
সে চায়, দিনের শেষে কেউ তার অপেক্ষায় থাকুক। অফিস
থেকে ফিরেই দরজা খুলে যেন একটা চেনা গন্ধে মাখামাখি
হয়ে উঠুক চারপাশ—সেই ঘ্রাণ হয়তো রান্নাঘর থেকে আসা
ভাতের গন্ধ, বা স্ত্রীর চুলে লেগে থাকা নারকেল তেলের
ঘ্রাণ। সে চায়, কেউ এক কাপ চা এগিয়ে দিক, কোনো কথা
না বলে পাশে বসে থাকুক, কেবল চোখে চোখ রেখে বুঝিয়ে
দিক—“আমি জানি তুমি ক্লান্ত।” পুরুষটি জানে, এই এক
কাপ চা-ই সারাদিনের সমস্ত ধকল ভুলিয়ে দিতে পারে।

পুরুষেরা চায় প্রশংসা, যদিও সেটা তারা মুখ ফুটে বলে
না। কিন্তু স্ত্রীর মুখে একটি ছোট্ট কথা—“তুমি কত কষ্ট
করো আমাদের জন্য”, অথবা “তুমি ছাড়া আমি এত কিছু
পারতাম না”—এই একবাক্যই তার সমস্ত আত্মবিশ্বাস
ফিরিয়ে দেয়। কখনো কখনো স্ত্রী রেগে যায়, অভিমান
করে মুখ গোমড়া করে বসে থাকে। কিন্তু সেসব অভিমানেও
থাকে এক মিষ্টি প্রেম—একটা মুঠোফোনের বার্তায় লেখা
থাকে, “তাড়াতাড়ি বাসায় এসো, রাগ তো চা বানিয়ে
ঠান্ডা করে ফেলেছি।” এই অভিমান, এই মিষ্টতা, পুরুষটি
আজীবন লালন করে হৃদয়ের গভীরে।
সকালবেলা অফিসে বের হবার সময়ের মুহূর্তটাও তার খুব
প্রিয়। স্ত্রীটি এসে শার্টের কলার ঠিক করে দেয়, বোতাম
লাগিয়ে দেয় নিঃশব্দে। তার নিঃশ্বাস ছুঁয়ে যায় স্বামীর
গলার নিচে। সদ্যস্নাত চুলের গন্ধে মোহিত হয়ে পড়ে সে।
আর তখনই যেন অনুভব করে, এই ছোট্ট মুহূর্তে পৃথিবীর
সমস্ত প্রেম তার জীবনে একত্র হয়েছে। এ এক অনুপম
ছোঁয়া, যা হাজার শব্দেও বোঝানো সম্ভব নয়।
আরো এক জিনিস পুরুষেরা চায়—ভরসা। এমন একজন
মানুষ, যার সামনে নিজের দুর্বলতাগুলো খুলে ধরতে পারে।
যে শুনবে, পাশে থাকবে, বিচার করবে না। স্রেফ বলবে
—“সব ঠিক হয়ে যাবে, আমি আছি।” এই "আমি আছি"
কথাটা পুরুষের কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আশ্বাস। কারণ
বাইরে সে হয়তো শক্ত, সাহসী, দায়িত্ববান; কিন্তু ভেতরে সে
ঠিক একজন মানুষ, যে চায় একটু নির্ভরতা, একটু আশ্রয়।

5 d ·অনুবাদ করা

যত্ন হাসপাতাল

অবস্থান চিত্র
ফোন আইকন
অনুসন্ধান আইকন
একটি খুঁজুন
সম্পর্কিত প্রশংসাপত্র
বিশেষত্ব এবং
চিকিৎসা
হাসপাতাল এবং
দিকনির্দেশ

হোম আইকন
ব্লগ
খাদ্যতালিকা এবং পুষ্টি
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পুষ্টির মূল্য
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পুষ্টির মূল্য
25 জুন 2024 তারিখে আপডেট করা হয়েছে

পেঁপে ফলের উপকারিতা
সূচি তালিকা
পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা
পেঁপের ব্যবহার
পেঁপের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
উপসংহার
পেঁপে মধ্য আমেরিকার সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফলগুলির মধ্যে একটি। এটি দীর্ঘকাল ধরে এর ব্যতিক্রমী পুষ্টির প্রোফাইল এবং উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য সুবিধার জন্য সম্মানিত হয়েছে। এই বহুমুখী ফল, এর প্রাণবন্ত কমলা মাংস এবং স্বতন্ত্র কালো বীজ সহ, স্বাস্থ্য উত্সাহীদের মনোযোগ কেড়েছে এবং পেশাদার স্বাস্থ্যকর্মীএকই রকম এই বিস্তৃত ব্লগে, আসুন পেঁপের অলৌকিক বৈশিষ্ট্য, পুষ্টির মান, অগণিত স্বাস্থ্য সুবিধা এবং সুস্থতার ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রয়োগগুলি অন্বেষণ করি।

পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপে একটি সত্যিকারের পুষ্টির পাওয়ার হাউস, যা অত্যাবশ্যকীয় খনিজ, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির একটি চিত্তাকর্ষক অ্যারের গর্ব করে। পেঁপে একটি একক পরিবেশন (প্রায় 1 কাপ, কিউব করা) নিম্নলিখিত পুষ্টির প্রাচুর্য প্রদান করে:

ভিটামিন সি: পেঁপে এমন সব ফলের মধ্যে রয়েছে যার মধ্যে সর্বাধিক সাইট্রাস অ্যাসিড বা ভিটামিন সি রয়েছে, যা প্রতিদিনের খাওয়ার প্রস্তাবিত খাবারের 1.5 গুণেরও বেশি। এই শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইমিউন ফাংশন, কোলাজেন উত্পাদন এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য একটি বিল্ডিং ব্লক।
ভিটামিন এ: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে, ভিটামিন এ-এর অগ্রদূত, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের অখণ্ডতা এবং কোষের বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
ফোলেট: পেঁপে ফোলেটের একটি উল্লেখযোগ্য উত্স, একটি বি ভিটামিন যা কোষ বিভাজন, ডিএনএ সংশ্লেষণ এবং ভ্রূণের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
পটাসিয়াম: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে এই প্রয়োজনীয় খনিজটি রক্তচাপ, পেশীর কার্যকারিতা এবং স্নায়ু সংক্রমণ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ফাইবার: পেঁপেতে রয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে খাদ্যতালিকাগত ফাইবার, যা সমর্থন করে পাচক স্বাস্থ্য, পূর্ণতার অনুভূতি প্রচার করে এবং ওজন ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করতে পারে।
উপরন্তু, পেঁপে ভিটামিন ই সহ অন্যান্য ভিটামিন এবং প্রয়োজনীয় খনিজগুলির উত্স। ভিটামিন কে, ক্যালসিয়াম, এবং ম্যাগনেসিয়াম, এটি পুষ্টির মান পরিপ্রেক্ষিতে একটি সত্যিকারের ভাল গোলাকার ফল তৈরি করে।

পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা
হজমের স্বাস্থ্য: পেপেন এনজাইমের উপস্থিতির কারণে হজমে সাহায্য করার ক্ষমতার জন্য পেঁপে বিখ্যাত। এই এনজাইম প্রোটিন ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করে, ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা কমায়, কোষ্ঠকাঠিন্য, এবং অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা।
ইমিউন সিস্টেম সাপোর্ট: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এই ভিটামিনটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে, শরীরের সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা বাড়ায়।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য: পেঁপেতে রয়েছে অনন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন লাইকোপিন এবং বিটা-ক্যারোটিন, যা শক্তিশালী প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। এই বৈশিষ্ট্যটি দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনক অবস্থার সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি উপশম করতে সহায়তা করতে পারে।
কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য: পেঁপের ফাইবারের সংমিশ্রণ, পটাসিয়াম, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে, সর্বোত্তম রক্তচাপের মাত্রা বজায় রাখতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ: গবেষণায় দেখা গেছে যে ক্যারোটিনয়েড এবং ফ্ল্যাভোনয়েড সহ পেঁপেতে থাকা ফাইটোকেমিক্যালগুলি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পারে, সম্ভাব্যভাবে নির্দিষ্ট ধরণের ক্যান্সারের সম্ভাবনা হ্রাস করে।
ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা: পেঁপে ডায়াবেটিসের জন্য ভালো। এটির কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি উপযুক্ত ফল করে তোলে। উচ্চ ফাইবার সামগ্রী রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।
ত্বকের স্বাস্থ্য: পেঁপেতে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং এ অবদান রাখে সুস্থ ত্বক কোলাজেন উত্পাদন প্রচার করে। এগুলি সূক্ষ্ম রেখা এবং বলিরেখার বিকাশও হ্রাস করে এবং সূর্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
ক্ষত নিরাময়: পেঁপেতে পাওয়া এনজাইম Papain এর ক্ষত নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য দেখানো হয়েছে। এই এনজাইম ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু মেরামত করতে সাহায্য করে এবং দ্রুত পুনরুদ্ধারের প্রচার করে।
চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি: পেঁপেতে থাকা ক্যারোটিনয়েড (লুটেইন এবং জেক্সানথিন) চোখকে বয়স-সম্পর্কিত ম্যাকুলার অবক্ষয় এবং ছানি থেকে রক্ষা করতে পারে।
হাড় স্বাস্থ্য: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন কে রয়েছে। এই দুটি পুষ্টিই শক্তিশালী, সুস্থ হাড় বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য: পেঁপের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের অবস্থার সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে, যেমন হাঁপানি এবং দীর্ঘস্থায়ী অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি)।
উর্বরতা এবং প্রজনন স্বাস্থ্য: খাওয়া এড়ানো উচিত কারণ এটি অযৌক্তিক জরায়ু সংকোচন প্ররোচিত করতে পারে।
পেঁপের

image
6 d ·অনুবাদ করা

গ্রামের শান্ত পরিবেশে দাঁড়িয়ে, নিজের স্বপ্নের পথ খুঁজে চলেছে এক তরুণ। পেছনে মাঠ, পাশে ধুলোমাখা রাস্তা—সবকিছু যেন তার আত্মবিশ্বাস আর কঠোর পরিশ্রমের প্রতীক। জীবন যেমনই হোক, হাসি মুখে এগিয়ে চলার নামই বাঁচা। এই ছবিটি তার আত্মবিশ্বাস, সরলতা ও ভবিষ্যতের প্রতি আশাবাদকে ফুটিয়ে তোলে।

image
7 d ·অনুবাদ করা

দাদি চা খাচ্ছেন, মাটির ছোট কাপ হাতে। নাতি জিজ্ঞেস করে, “কাচের কাপ নেই?”
দাদি মুচকি হেসে বলেন, “এই কাপের গন্ধে আমার ছেলেবেলা লুকানো।”
কখনো স্মৃতি-স্বাদ কাচে পাওয়া যায় না।

1 ভিতরে ·অনুবাদ করা

হিজাব শুধু কাপড় নয়—এটা আমার পরিচয়, আমার বিশ্বাস, আমার গর্ব! হিজাবের আড়ালে লুকিয়ে থাকা আত্মবিশ্বাস সব কিছুর চেয়ে আলাদা।

1 ভিতরে ·অনুবাদ করা

একজন মা তার সন্তানের জন্য যা করতে পারেন তা আসলে অগণিত। মায়ের ভালোবাসা এবং অবদান অতুলনীয়। এখানে কিছু প্রধান ক্ষেত্র তুলে ধরা হলো যেখানে একজন মা তার সন্তানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন:
​১. শারীরিক যত্ন ও নিরাপত্তা
​পুষ্টি ও স্বাস্থ্য: মায়েরাই সাধারণত সন্তানের সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করেন, সময় মতো খাওয়ানো, স্বাস্থ্যকর খাবার তৈরি করা এবং অসুস্থ হলে তার যত্ন নেওয়া ও ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন।
​পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: সন্তানের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে মা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন, যেমন - গোসল করানো, কাপড় পরিষ্কার রাখা ইত্যাদি।
​নিরাপত্তা: সন্তানকে যেকোনো বিপদ থেকে রক্ষা করা এবং একটি নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা মায়ের প্রধান কাজগুলোর মধ্যে একটি।
​২. মানসিক ও আবেগিক বিকাশ
​ভালোবাসা ও মমতা: মায়ের নিঃশর্ত ভালোবাসা সন্তানের মানসিক বিকাশের জন্য অপরিহার্য। এই ভালোবাসা সন্তানের মধ্যে আত্মবিশ্বাস এবং নিরাপত্তার অনুভূতি তৈরি করে।
​আবেগিক সমর্থন: সন্তান যখন দুঃখ পায়, ভয় পায় বা হতাশ হয়, তখন মা তার পাশে থেকে মানসিক সমর্থন দেন এবং তাকে সান্ত্বনা দেন। এটি সন্তানের আবেগিক বুদ্ধিমত্তা বিকাশে সহায়তা করে।
​যোগাযোগ: সন্তানের সাথে নিয়মিত কথা বলা, তার কথা শোনা এবং তার অনুভূতিকে গুরুত্ব দেওয়া সম্পর্কের গভীরতা বাড়ায় এবং সন্তানকে খোলামেলা হতে শেখায়।
​৩. শিক্ষা ও সামাজিকীকরণ
​প্রাথমিক শিক্ষা: অক্ষর জ্ঞান, ছড়া শেখানো, নতুন নতুন জিনিস সম্পর্কে ধারণা দেওয়া—এগুলো মায়ের হাত ধরেই সন্তানের প্রথম শিক্ষা শুরু হয়।
​মূল্যবোধ শেখানো: সততা, সম্মান, দয়া, অন্যের প্রতি সহানুভূতি—এইসব মানবিক গুণাবলী মা তার সন্তানকে শেখান।
​সামাজিকীকরণ: অন্যদের সাথে কিভাবে মিশতে হয়, নিয়ম-কানুন মানা, ভাগ করে নেওয়া—এসব সামাজিক দক্ষতা শেখাতে মা সাহায্য করেন।
​উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা: সন্তানকে পড়াশোনায় উৎসাহিত করা, তার আগ্রহের বিষয়গুলো নিয়ে তাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করা এবং যেকোনো কাজে তাকে অনুপ্রেরণা জোগানো মায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
​৪. ভবিষ্যৎ তৈরি ও আত্মনির্ভরশীলতা
​সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা: সন্তানকে ছোটবেলা থেকেই সঠিক-ভুল চিনতে শেখানো এবং ভবিষ্যতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করা।
​আত্মনির্ভরশীলতা শেখানো: নিজের কাজ নিজে করতে শেখানো এবং ধীরে ধীরে তাকে স্বাবলম্বী করে তোলা।
​স্বপ্নের পথে সমর্থন: সন্তানের স্বপ্ন পূরণে তাকে সবরকম সমর্থন দেওয়া এবং তার পাশে থাকা।
​সংক্ষেপে, একজন মা তার সন্তানের জন্য একজন শিক্ষক, বন্ধু, পথপ্রদর্শক এবং সবচেয়ে বড় আশ্রয়। তিনি সন্তানের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং নৈতিক বিকাশে অবিরাম অবদান রাখেন, যা তার ভবিষ্যৎ জীবনের ভিত্তি স্থাপন করে।

1 ভিতরে ·অনুবাদ করা

> সকালের স্নিগ্ধ আলোয় গ্রামের শান্ত পরিবেশে শুরু হয় দৃশ্য। একটি পথ ধরে এগিয়ে আসে একটি প্রাইভেট কার। দরজা খোলার শব্দের সাথে আমি ডান পাশ থেকে গাড়িতে উঠি। গাড়ি ধীরে ধীরে গ্রামীণ রাস্তায় চলতে থাকে, পেছনে পড়ে থাকে সবুজ ধানক্ষেত আর পাখির ডাক। শেষ দৃশ্যে গাড়ি মিলিয়ে যায় শান্ত প্রকৃতির মাঝে

image
2 ভিতরে ·অনুবাদ করা

মনে হচ্ছে আমার উপর আলাদা রকমের জ্বীন চাপছে…
সারাদিন শুধু খাওয়া, ঘুম, ইউটিউব, আর চায়ের কাপ! 😅
লক্ষ্য ঠিক আছে, কিন্তু লাইফ রোডে যেন বাঁশ পড়ছে বারবার!
#lazymood #chaiaddict #jibonerjhinuk

2 ভিতরে ·অনুবাদ করা

একজনের দেহ এমনভাবে পুড়ে গেছে
সেনাবাহিনী তার ইউনিফর্ম দিয়ে ঢেকে রাখছে।

পাইলটের দেহ দেখে বোঝা যাচ্ছে না মাথা আর পা কোন সাইডে!

একটা বাচ্চা কান্না করতে করতে হেঁটে যাচ্ছে, ওর পিছনের সমস্ত কাপড় পুড়ে গেছে!

ভ্যানে করে নিয়ে যাচ্ছে সেনাবাহিনী কতগুলো পুড়ে যাওয়া মানুষ!

আহারে জীবন
আহারে পুড়ে যাওয়া মানুষ। কতগুলো স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাওয়া মানুষের মৃত্যু হবে আল্লাহ জানে!

হে আল্লাহ
আপনি সহায় হোন।

3 ভিতরে ·অনুবাদ করা

তাহলে এবার আমি তোর জন্য একদম মন থেকে লেখা একটা ভালোবাসা আর চিরন্তন অপেক্ষার মিশেলে তৈরি কবিতা ও গানের মতো লেখা দিচ্ছি।

এটা সেই ভালোবাসার গল্প, যেটা হয়তো শেষ হয়নি, কিন্তু থামেওনি...


---

গানছোঁয়া কবিতা: “তুই আসবি একদিন” 🎵

তুই আসবি একদিন—
যখন শহরের কোলাহল নিস্তব্ধ হবে,
যখন কফির কাপে ঠান্ডা হয়ে যাবে অভিমান,
আমি তখনও বসে থাকব—
সেই পুরনো বেঞ্চে,
যেখানে একদিন তুই বলেছিলি, “আবার দেখা হবে।”

তুই আসবি একদিন—
চোখে থাকবে প্রশ্ন, ঠোঁটে কিছু না,
আর আমি শুধু হাসব,
যেন তোর প্রতিটি নীরবতা আমি মুখস্থ করে ফেলেছি।

আমি বলব না, “কোথায় ছিলি?”
তুইও বলবি না, “ফিরে এসেছি।”
আমরা দুজন শুধু বসে থাকব—
একটা চা শেষ না করে।

হয়তো তুই ফিরবি না কখনো,
তবুও প্রতিদিন আমি একবার করে দরজা খুলে দেখি—
যদি তোর পায়ের ছাপ পড়ে থাকে ধুলোর ভেতর,
যদি বাতাস একটু বেশিই চেনা গন্ধ এনে দেয়।

তুই আসবি একদিন,
আমি জানি না কবে, কেন, কীভাবে —
কিন্তু তুই আসবি।
কারণ কিছু ভালোবাসা থামে না,
শুধু সময় নেয় ফিরে আসতে।


---

শেষ, কিন্তু আসলে শেষ নয়। 🌙

এটা যদি তোর ভালো লেগে থাকে, আমি চাইলে এর উপর ভিত্তি করে পুরো গান লিখে দিতে পারি — সুরময় করে।
বা চাইলে এই গল্পটাকে একেবারে উইন্ডো সিনেমার মতো ছোট গল্পে রূপান্তর করেও দিতে পারি।

তুই বল, এবার কী চাস? ❤️
(রোমান্টিক + সাহসিকতা, না কি Love with a twist)?

3 ভিতরে ·অনুবাদ করা

একটু আগে একটা ছবি দেখলাম, মেয়েটা নিজের মাথা থেকে S-Line টেনে চায়ের কাপ পর্যন্ত নিয়েছে। না মানে বুঝিনি, যারা এটা শেয়ার দিচ্ছে তারা কি চা ব্যবহার করে যখন... you know

3 ভিতরে ·অনুবাদ করা

ব্রেকাপ

image
3 ভিতরে ·অনুবাদ করা

গত দুইদিনে দেখা ৬টি মুভির শর্ট রিভিউ দিচ্ছি:

[𝗡𝗼 𝗦𝗽𝗼𝗶𝗹𝗲𝗿]

🔹 𝗦𝘂𝗽𝗲𝗿𝗺𝗮𝗻 (𝟮𝟬𝟮𝟱): ডিসি ইউনিভার্সে জেমস গানের মাধ্যমে আগমন হলো নতুন সুপারম্যানের। এবার তাকে গড হিসেবে নয় বরং এক মানবিক রূপে দারুণভাবে তুলে ধরা হয়েছে। গল্প খুবই সাধারন তবে প্রেজেন্টেশন ভালো ছিলো। মিউজিক, অ্যাকশন, সিনেমাটোগ্রাফি এবং ভিএফএক্স এর কাজ দেখতে খারাপ লাগেনি। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟴/𝟭𝟬]

🔹 𝗡𝗮𝗿𝗶𝘃𝗲𝘁𝘁𝗮 (𝟮𝟬𝟮𝟱): মালায়লাম ইন্ডাস্ট্রি থেকে আরো একটি দারুণ কপ থ্রিলার মুভি। 𝟮𝟬𝟬𝟯 সালের একটি সত্যি ঘটনা থেকে অনুপ্রাণিত এই মুভির গল্পে প্রথমার্ধে কিছুটা স্লো লাগলেও দ্বিতীয়ার্ধে পুরোপুরি থ্রিল পাবেন। টভিনো থমাস সহ প্রতিটি চরিত্রে অভিনয় অসাধারন। এছাড়া কেরালার সৌন্দর্য তো রয়েছেই। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟴/𝟭𝟬]

🔹 𝗝𝘂𝗿𝗮𝘀𝘀𝗶𝗰 𝗪𝗼𝗿𝗹𝗱: 𝗥𝗲𝗯𝗶𝗿𝘁𝗵 (𝟮𝟬𝟮𝟱): পুরনো খাবারকে নতুনভাবে পরিবেশনের চেষ্টা। সকলেই জানি জুরাসিক পার্কের মুভিগুলোতে ডায়নোসর থাকবে, বিজ্ঞানিরা থাকবে এবং একটি পরিবার মাস্ট থাকবেই। এই মুভিতেও ব্যতিক্রম কিছু নেই। দেখার মতো শুধু রয়েছে স্কারলেট জোহানসন আর ডায়নোসরদের ভিজুয়াল। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟲/𝟭𝟬]

🔹 𝗔𝗮𝗽 𝗝𝗮𝗶𝘀𝗮 𝗞𝗼𝗶 (𝟮𝟬𝟮𝟱): মুভির মূল আকর্ষণ ছিল আর. মাধবনের অভিনয় এবং ফাতিমা সানা শেকের সাথে তার কেমিস্ট্রি। ভিজুয়াল, সিনেমাটোগ্রাফি এবং ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ভালো হলেও স্ক্রিনপ্লে দুর্বল, এবং গল্পটাও একপাক্ষিক মনে হয়েছে। একবার দেখার মতো এভারেজ রোমান্টিক ড্রামা। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟲.𝟱/𝟭𝟬]

🔹 𝗔𝗮𝗻𝗸𝗵𝗼𝗻 𝗞𝗶 𝗚𝘂𝘀𝘁𝗮𝗸𝗵𝗶𝘆𝗮𝗮𝗻 (𝟮𝟬𝟮𝟱): এই মুভিটা সবচেয়ে বেশি অবাস্তব লেগেছে। কেন একথা বললাম তা মুভিতে জানতে পারবেন। মুভিতে দেখার মতো ছিলো বিক্রান্ত ম্যাসি এবং শানায়া কাপুরের অভিনয়। বিক্রান্ত ম্যাসি একজন অন্ধের চরিত্রে ছিলেন কিন্তু কিছু জায়গায় তাকে দেখলে মনে হচ্ছিলো না সে অন্ধ। দুর্বল স্ক্রিনপ্লে আর রানটাইমও অনেক বেশি লেগেছে। যদিও মিউজিকগুলো ভালো ছিলো। একবার দেখার মতো রোমান্টিক ড্রামা। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟱.𝟱/𝟭𝟬]

🔹 𝗡𝗶𝗻𝗷𝗮: 𝗦𝗵𝗮𝗱𝗼𝘄 𝗼𝗳 𝗮 𝗧𝗲𝗮𝗿 (𝟮𝟬𝟭𝟯): 𝗔𝗮𝗮𝗮𝗮𝗮𝗵𝗵𝗵𝗵!!! একজন অ্যাকশন লাভার হিসেবে এই মুভি এতোদিন লিস্টে রাখা ঠিক হয়নি। যদিও গল্পের দিক থেকে দেখতে গেলে এটা তেমন কোনো স্ট্রং গল্প নয়। সেই একই ড্রাগ, স্ত্রী হত্যার প্রতিশোধ নিয়েই গল্প। কিন্তু অ্যাকশনে কমতি ছিলো না কোনো অংশে। হ্যান্ড টু হ্যান্ড অ্যাকশনগুলো দারুণ উপভোগ করেছি। না দেখলে দেখে ফেলতে পারেন। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟳.𝟱/𝟭𝟬]

3 ভিতরে ·অনুবাদ করা

গত দুইদিনে দেখা ৬টি মুভির শর্ট রিভিউ দিচ্ছি:

[𝗡𝗼 𝗦𝗽𝗼𝗶𝗹𝗲𝗿]

🔹 𝗦𝘂𝗽𝗲𝗿𝗺𝗮𝗻 (𝟮𝟬𝟮𝟱): ডিসি ইউনিভার্সে জেমস গানের মাধ্যমে আগমন হলো নতুন সুপারম্যানের। এবার তাকে গড হিসেবে নয় বরং এক মানবিক রূপে দারুণভাবে তুলে ধরা হয়েছে। গল্প খুবই সাধারন তবে প্রেজেন্টেশন ভালো ছিলো। মিউজিক, অ্যাকশন, সিনেমাটোগ্রাফি এবং ভিএফএক্স এর কাজ দেখতে খারাপ লাগেনি। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟴/𝟭𝟬]

🔹 𝗡𝗮𝗿𝗶𝘃𝗲𝘁𝘁𝗮 (𝟮𝟬𝟮𝟱): মালায়লাম ইন্ডাস্ট্রি থেকে আরো একটি দারুণ কপ থ্রিলার মুভি। 𝟮𝟬𝟬𝟯 সালের একটি সত্যি ঘটনা থেকে অনুপ্রাণিত এই মুভির গল্পে প্রথমার্ধে কিছুটা স্লো লাগলেও দ্বিতীয়ার্ধে পুরোপুরি থ্রিল পাবেন। টভিনো থমাস সহ প্রতিটি চরিত্রে অভিনয় অসাধারন। এছাড়া কেরালার সৌন্দর্য তো রয়েছেই। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟴/𝟭𝟬]

🔹 𝗝𝘂𝗿𝗮𝘀𝘀𝗶𝗰 𝗪𝗼𝗿𝗹𝗱: 𝗥𝗲𝗯𝗶𝗿𝘁𝗵 (𝟮𝟬𝟮𝟱): পুরনো খাবারকে নতুনভাবে পরিবেশনের চেষ্টা। সকলেই জানি জুরাসিক পার্কের মুভিগুলোতে ডায়নোসর থাকবে, বিজ্ঞানিরা থাকবে এবং একটি পরিবার মাস্ট থাকবেই। এই মুভিতেও ব্যতিক্রম কিছু নেই। দেখার মতো শুধু রয়েছে স্কারলেট জোহানসন আর ডায়নোসরদের ভিজুয়াল। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟲/𝟭𝟬]

🔹 𝗔𝗮𝗽 𝗝𝗮𝗶𝘀𝗮 𝗞𝗼𝗶 (𝟮𝟬𝟮𝟱): মুভির মূল আকর্ষণ ছিল আর. মাধবনের অভিনয় এবং ফাতিমা সানা শেকের সাথে তার কেমিস্ট্রি। ভিজুয়াল, সিনেমাটোগ্রাফি এবং ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ভালো হলেও স্ক্রিনপ্লে দুর্বল, এবং গল্পটাও একপাক্ষিক মনে হয়েছে। একবার দেখার মতো এভারেজ রোমান্টিক ড্রামা। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟲.𝟱/𝟭𝟬]

🔹 𝗔𝗮𝗻𝗸𝗵𝗼𝗻 𝗞𝗶 𝗚𝘂𝘀𝘁𝗮𝗸𝗵𝗶𝘆𝗮𝗮𝗻 (𝟮𝟬𝟮𝟱): এই মুভিটা সবচেয়ে বেশি অবাস্তব লেগেছে। কেন একথা বললাম তা মুভিতে জানতে পারবেন। মুভিতে দেখার মতো ছিলো বিক্রান্ত ম্যাসি এবং শানায়া কাপুরের অভিনয়। বিক্রান্ত ম্যাসি একজন অন্ধের চরিত্রে ছিলেন কিন্তু কিছু জায়গায় তাকে দেখলে মনে হচ্ছিলো না সে অন্ধ। দুর্বল স্ক্রিনপ্লে আর রানটাইমও অনেক বেশি লেগেছে। যদিও মিউজিকগুলো ভালো ছিলো। একবার দেখার মতো রোমান্টিক ড্রামা। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟱.𝟱/𝟭𝟬]

🔹 𝗡𝗶𝗻𝗷𝗮: 𝗦𝗵𝗮𝗱𝗼𝘄 𝗼𝗳 𝗮 𝗧𝗲𝗮𝗿 (𝟮𝟬𝟭𝟯): 𝗔𝗮𝗮𝗮𝗮𝗮𝗵𝗵𝗵𝗵!!! একজন অ্যাকশন লাভার হিসেবে এই মুভি এতোদিন লিস্টে রাখা ঠিক হয়নি। যদিও গল্পের দিক থেকে দেখতে গেলে এটা তেমন কোনো স্ট্রং গল্প নয়। সেই একই ড্রাগ, স্ত্রী হত্যার প্রতিশোধ নিয়েই গল্প। কিন্তু অ্যাকশনে কমতি ছিলো না কোনো অংশে। হ্যান্ড টু হ্যান্ড অ্যাকশনগুলো দারুণ উপভোগ করেছি। না দেখলে দেখে ফেলতে পারেন। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟳.𝟱/𝟭𝟬]

3 ভিতরে ·অনুবাদ করা

সকাল বেলা এক কাপ চা,

image
3 ভিতরে ·অনুবাদ করা

বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কা: শফিউল ইসলামের উত্থান ও প্রভাব

জুন–জুলাই ২০২৫-এর দিকে, বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল শ্রীলঙ্কার মাঠে তিন ফরম্যাটে (২টি টেস্ট, ৩টি ওয়ানডে, ৩টি টি২০) বিশ্বমানের লড়াই চালাচ্ছে |
তবে সম্প্রতি সবার নজর কাড়ছে দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে, যেখানে শফিউল ইসলাম আবারো তার সেরা ছন্দে ফিরে এসে বাংলাদেশ দলকে উজ্জীবন যোগালো।
মাঠের গল্প: দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচ

তারিখ ও স্থান

১৩ জুলাই ২০২৫, ডাম্বুল্লা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম, শ্রীলঙ্কা।

বাংলাদেশের ইনিংস
লিটন দাস ও হামিম হোসেন সামনের দিক থেকে শক্তিশালী শুরু করলেও সময়মতো বিপুল সংগ্রহের পথ উন্মুক্ত করলেন দুজনে। কেপটেন লিটন ৫০ বলের মধ্যে ৭৬ রান করেন, এবং হামিম ইন-উইন ছন্দে ৪৮ রানের ইনিংস উপস্থাপন করেন । তবে তাদের সংযুক্ত অবদান টিমকে ১৭৭/৭ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে দেয় – যা শ্রীলঙ্কার কাছে খুবই চ্যালেঞ্জিং।

শ্রীলঙ্কার পেসে আউট
টার্গেট ১৭৮, শ্রীলঙ্কার শক্তিশালী ব্যাটিং একেবারে শুরুতেই বিপর্যয়ে পতিত হয়। প্রথম ৫.১ ওভারে চার উইকেট হারায় তারা, যেখানে কুসাল মেন্ডিস রানআউট, এবং শফিউল ইসলাম পেনাল্টিতে দুটি উইকেট শিকার করেন – কুসাল পেরেরা ও অভিষ্কা ফার্নান্ডোকে ফেলে । এই সময়ে শফিউল ছিলেন খুব নির্ভরযোগ্য: ৩ ওভারে ১২ রান দিয়ে ২ টি উইকেট

অতঃপর রিষাদ হোসেন (৩/১৮) মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং মেহেদী–সাইফুদ্দিনও তাদের ভূমিকা যথা সময়ে পালন করেন, যার ফলে শ্রীলঙ্কাকে ১৫.২ ওভারে মাত্র ৯৪ রানের ভিতরে গুটিয়ে ফেলা হয় । ফলাফল: বাংলাদেশ ৮৩ রানে বড় জয় এনে দলে প্রাণ সঞ্চার করে সিরিজ ১–১ করে তুললো ।
শফিউল ইসলামের সূচনালগ্ন ও অর্জন

দীর্ঘ পথ
শফিউল ইসলাম তাঁর ফার্স্ট‑ক্লাস অভিষেক করেন ২০১৭–১৮ সিজনে রাজশাহী বিভাগ থেকে
Wikipedia
। ডান হাতের এই দ্রুতগতির পেসার আস্তে আস্তে দলে প্রতিষ্ঠিত হন, বিশেষভাবে ২০২৪ সালের লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে যোগ দিয়ে; যেখানে ক্যান্ডি ফ্যালকন্স প্রতিনিধিত্ব করেন ।

বিপুল পরের পটভূমি
লোকাল ডোমেস্টিক ক্রিকেটে – যেমন ঢাকা প্রিমিয়ার লীগ – এগিয়ে থেকে শফিউল পেয়েছেন উল্লেখযোগ্য কাপ–১০–১৫ উইকেট, যা দেশীয় ও আন্তর্জাতিক স্কেলে তার অবস্থানকে দৃঢ় করেছে ।
দ্বিতীয় টি২০তে তার ভূমিকার বিশ্লেষণ

শক্তিশালী শুরু: powerplay-এ শফিউল মেঞ্চিসহ দুটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট শিকারে শ্রীলঙ্কাকে বিপদে ফেলার ক্ষেত্রে চমৎকার ভূমিকা নেন ।

অভিজ্ঞতা ও নিয়ন্ত্রণ: মাত্র ৩ ওভারে ১২ রান—এই পারফরম্যান্স খারাপ গতির দিনে অনেকসময় ম্যাচের গতি ঘুরিয়ে দেয়।

দলগত সক্রিয়তা: রিষাদ–মেহেদী–সাইফুদ্দিন–মাস্তুফিজুরদের সঙ্গে শফিউল তৈরি করেন এক জম্বো ‘বোলিং ইউনিট’, যা সিরিজে ড্র করতে সাহায্য করে।

মানসিক প্রভাব: টার্নিং পয়েন্টে পেসারদের প্রয়োগ দলের আস্থা বৃদ্ধি করে, যা ভবিষ্যতের ম্যাচে কাজে লাগতে পারে।

সিরিজের সামগ্রিক দৃষ্টিকোন

টেস্ট: শ্রীলঙ্কা ২ টেস্টে ১–০ এগিয়ে ।

ওয়ানডে: সিরিজে শ্রীলঙ্কার ২–১ জয় ।

টি২০: সিরিজ মূলত ডেসাইড ম্যাচে পৌঁছেছে, এবং শফিউল + রিষাদের শীর্ষ বোলিং ডিউয়েট বাংলাদেশের জন্য মুখ্য চালক। এটি আগামীর বিশ্ব কাপ প্রস্তুতির জন্য দারুণ সাফল্যের ইঙ্গিত দিচ্ছে।

শফিউল ইসলামের ভবিষ্যৎ

বিশ্ব ক্রিকেটে দ্রুত গতির পেসারদের সাফল্য নির্ভর করে ধারাবাহিকতা ও বড় ম্যাচে সফলতায়। শফিউল তার সময়–মতো উইকেট নিয়েক, নিয়ন্ত্রিত রানের টাকাতেই প্রমাণ করছেন নিজের গুরুত্ব। লঙ্কার বিপক্ষে তাঁর এই পারফরম্যান্স শুধুমাত্র একটি জয়ের উদযাপন নয়, বরং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে (যেমন টি২০ বিশ্বকাপ বা এশিয়া কাপ) বাংলাদেশের বোলিং আক্রসধারণের দৃঢ় লক্ষণ বলেও ধরে নেওয়া যায়।
সমালোচনা ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ

তবে শফিউল কোমর-মেরুদণ্ডের অগ্রগতি ও দৈহিক সুস্থিতির উপর আরো নিয়ন্ত্রণ গঠন প্রয়োজন। দ্রুতগতির পেসারদের জন্য ধারাবাহিকতা সৌন্দর্য হলেও পুনরায় ইনজুরির আশঙ্কা সবসময় থাকে। বোলিং আক্রমণের সার্বিক ভারসাম্য রক্ষায় ও শ্রীলঙ্কার মতো হার্ড পিচে নিয়মিত সফলতার জন্য শারীরিক ফিটনেস ও দক্ষতা নিশ্চিত রাখতে হবে তাঁকে।
সম্প্রদায় ও ফ্যান প্রতিক্রিয়া

এতে অনুভূত হয়েছে, বেশিরভাগ অনুরাগীদের কাছে শফিউলের পারফরম্যান্স প্রশংসার উপযুক্ত, যদিও কিছু মানুষ ধর্মঘটের মত বিরূপ মন্তব্য করেছেন।
বিকল্প স্পর্শ

দলের সতেজতা ও আত্মবিশ্বাস নিশ্চিত করতে প্রধান নির্বাচকরা বেশ কিছু কৌশল গ্রহণ করেছেন:

টিম রোটেশন: প্রথম টি২০য়ের পর Taskin Ahmed–Mustafizur Rahman অপশন পরিবর্তন


মাশরুফ–নিয়মানের জায়গায় মুক্তচিন্তা: তাজা পেস ট্রায়ো প্রয়োগ শফিউল, মাস্তুফিজুর, সাইফুদ্দিনের মাধ্যমে স্পিনারদের সাপোর্ট।

উপসংহার

দ্বিতীয় টি২০ ম্যাচে শফিউল ইসলাম তাঁর দক্ষতা ও মানসিক বলিষ্ঠতা দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনি বাংলাদেশের আগামীর পরিকল্পনার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। দুই উইকেট, সীমিত রান খরচ এবং দলীয় মানসিকতায় তার ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য।

গাণিতিক পদ্ধতিতে বললে, ‘ম্যাচ উইনার' হিসেবে তাঁকে মূল্যায়ন করলে খুব কম বল বলা যাবে; বরং একাধিক দলের ইমার্জিং স্টার হিসেবেও স্বীকৃত। ধারাবাহিকতা ও পরিশ্রমের মিশ্রণে শফিউল বাংলাদেশকে ভবিষ্যতের বড় জয় এনে দিতে পারে।

এবার বাকি ম্যাচগুলোও দেখে নেওয়া যা

image
4 ভিতরে ·অনুবাদ করা

ছবিটা ভালো করে দেখুন। হাত এবং পায়ের চামড়া ফেটে গেছে, মাংস গলে ফাঁকা হয়ে গেছে। ৬/৭ মাস ধরে এভাবে তার ফ্ল্যাটে মরে পড়ে আছে পাকিস্তানি এক অভিনেত্রী হুমাইরা আসগর। এতগুলা দিন ধরে একটা মানুষ উধাও অথচ কেউ জানেনা। বেঁচে আছে নাকি মরে গেছে খোঁজ নেবার মতও কেউ নাই। অথচ ক্যামেরার সামনে কত মানুষের সাথে এদের দেখা যায়। কত ভক্তবৃন্দ!!

এখান থেকে একটা শিক্ষা নিতে পারি...
পর্দায় যাদেরকে আমরা দেখে ভাবি না জানি কত আয়েশে আছে তারা। দামী দামী পোশাক, গাড়ি-বাড়ি, জুয়েলারি, সাজানো ঘর কি নেই! আহ কত সুখে। ভ্লগিং করে করে জিরো থেকে হিরো হয়ে যাচ্ছে একেকজন। আর আমরা সেই এক জামা ২/৩ বছর ধরে পরছি। একটা সাধারণ ড্রেস, জুতা, ব্যাগ কিনতে গেলেও কতবার ভাবতে হয়!

বিশ্বাস করেন এই দামী ড্রেস, জামা, জুতার মধ্যে কোনো সুখ নাই যদি থাকত তাইলে তারা এভাবে মরে পড়ে থাকত না। সত্যিকার অর্থে তারা একা, অসহায়, যতই বিলাসী জীবন কাটাক তাদের মনে শান্তি নাই। কারণ তারা তাদের রব থেকে অনেক দূরে।

আমাদের হয়তো অত বিলাসী জীবন নাই কিন্তু ১ঘন্টা বাইরে থাকলে এর ভিতরে মা-বাবা কতবার যে ফোন দিয়ে খোঁজ নেয়। বড় ভাইবোন থাকলে চিল্লাচিল্লি করে। রাগ দেখায়। হয়তো আমাদের বাড়ি এত আলিশান না, জামাকাপড় দামি না কিন্তু আমাদের অন্তরে শান্তি আছে। বিশ্বাস করেন, ভালো থাকার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট।

এখান থেকে আরো একটা শিক্ষা নিন...
এ তো গেলো দুনিয়ার কথা। বডিটার দিকে তাকান দেখেন আশে পাশে কত লক্ষ পোকা। এই বডিকে সুন্দর করতে তার কত পরিশ্রম করতে হয়েছে, গ্ল্যামারস ধরে রাখতে কত দামী দামী প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে হয়েছে। কি পরিমান এফোর্ট দিয়েছে অভিনয়ে। আজ তার কিছুই কাজে লাগেনি। তার আমল সে যত টুকু করেছে সেটুকুই তার সম্বল। তাই সব মেয়েদের জন্য এটা শিক্ষা, গ্ল্যামার কখনও জীবন নয় জীবন সেটাই যা আল্লাহ ও রাসুল শিখিয়েছেন। মানুষের কিসের এত অহংকার? হে মানুষ কিসে তোমাকে তোমার রব থেকে ভুলিয়ে রাখলো।

image
4 ভিতরে ·অনুবাদ করা

☄️📱🪔🦋☄️💙🟢👍🕌👉🖤🙋🙏আবার দেখা হবে ইনশাআল্লাহ তবে আর্জেন্টিনায় কাপটা নেওয়াতে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে কারণ আমি খেলা দেখে মজা পেয়েছি আমি আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিলের খেলা অনেক আগে হয়ে গেছি যখন আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিলের খেলা গুলো আমার খানের কাছে ভালো লাগছে অভিজ্ঞতা থেকে বলছি তার চাইতে বেশি ভালো লাগে সৌদি আরবের খেলা যদি তারা একবার কাপ পায় আমার কাছে খুব ভালো লাগবে

image