S Litu  
44 w ·çevirmek

আমি জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগাতে চাই চাই জীবনকে সার্থক করে তুলতে আজ দশে মে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠেছি প্রতিদিনের মতোই রাত ভ্রমণ শেষে নাস্তা খাওয়া করতে বসা এবং গোসল শেষে কলেজে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেই যথাসময়ে কলেজে পৌঁছে আজ বাংলা ক্লাসের আগে জানতে পারি আমাদের কলেজের জন্য আমি প্রস্তুতি নেই যথা সময় কলেজে পৌঁছে আজ বাংলা ক্লাসের আগে জানতে পারি আমাদের কলেজের জন্য নতুন স্যার এসেছেন তিনি আমাদের বাংলা করাবেন এই কলেজেই তার প্রথম চাকরি তাই কি পড়াবেন কেমন পড়াবেন এ নিয়ে আমরা খুব উদ্বিগ্ন ছিলাম কিন্তু প্রথম ক্লাসে তিনি আমাদের মন জয় করে নিলেন স্যার শিক্ষকতায় নতুন হলেও তার জীবনে রয়েছে বিচিত্র ধরনের অভিজ্ঞতা গান কবিতা নাটক সব ক্ষেত্রেই যেদিন যথেষ্ট পারদর্শী প্রথম দিনই আমরা তা বুঝে গেলাম স্যারকে আমাদের সবারই খুব ভালো লাগলো স্যারের পড়ানোর ভঙ্গিটা ছিল অসাধারণ চমৎকার স্যারের ভিন্নরকম উপস্থাপনায় বইয়ের বিষয়গুলো যেন আমাদের সামনে জীবন্ত হয়ে উঠল কঠিন বিষয় হয়ে উঠল সহজ সরল ও স্বাভাবিক প্রথম দিনেই তিনি এভাবে আমাদের পাঠের ভেতর নিয়ে যাবেন তা ভাবতেই পারিনি বিকেলে বাসায় ফিরে খাওয়া দাওয়া করে ঘুমোতে যাই এরপর সন্ধ্যায় যথারীতি পড়তে বসা রাতের খাবার শেষে আবারো পড়ার টেবিলে ভুল করলাম আজ আর পড়া টেবিলে যায়নি আজ টেলিভিশনে একটি নাটক দেখে ঘুমাতে যাই।

şimdi ·çevirmek

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 m ·çevirmek

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 m ·çevirmek

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।

image