জাতিসংঘের প্রতিবেদনে জনসাধারণের প্রতিক্রিয়া কেমন? | #bangladeshcrisis #news #politics #un #bangladeshnews #intreimgoverment #humanrights #sheikhhasina
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে জনসাধারণের প্রতিক্রিয়া কেমন? | #bangladeshcrisis #news #politics #un #bangladeshnews #intreimgoverment #humanrights #sheikhhasina
যত্ন হাসপাতাল
অবস্থান চিত্র
ফোন আইকন
অনুসন্ধান আইকন
একটি খুঁজুন
সম্পর্কিত প্রশংসাপত্র
বিশেষত্ব এবং
চিকিৎসা
হাসপাতাল এবং
দিকনির্দেশ
হোম আইকন
ব্লগ
খাদ্যতালিকা এবং পুষ্টি
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পুষ্টির মূল্য
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পুষ্টির মূল্য
25 জুন 2024 তারিখে আপডেট করা হয়েছে
পেঁপে ফলের উপকারিতা
সূচি তালিকা
পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা
পেঁপের ব্যবহার
পেঁপের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
উপসংহার
পেঁপে মধ্য আমেরিকার সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফলগুলির মধ্যে একটি। এটি দীর্ঘকাল ধরে এর ব্যতিক্রমী পুষ্টির প্রোফাইল এবং উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য সুবিধার জন্য সম্মানিত হয়েছে। এই বহুমুখী ফল, এর প্রাণবন্ত কমলা মাংস এবং স্বতন্ত্র কালো বীজ সহ, স্বাস্থ্য উত্সাহীদের মনোযোগ কেড়েছে এবং পেশাদার স্বাস্থ্যকর্মীএকই রকম এই বিস্তৃত ব্লগে, আসুন পেঁপের অলৌকিক বৈশিষ্ট্য, পুষ্টির মান, অগণিত স্বাস্থ্য সুবিধা এবং সুস্থতার ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রয়োগগুলি অন্বেষণ করি।
পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপে একটি সত্যিকারের পুষ্টির পাওয়ার হাউস, যা অত্যাবশ্যকীয় খনিজ, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির একটি চিত্তাকর্ষক অ্যারের গর্ব করে। পেঁপে একটি একক পরিবেশন (প্রায় 1 কাপ, কিউব করা) নিম্নলিখিত পুষ্টির প্রাচুর্য প্রদান করে:
ভিটামিন সি: পেঁপে এমন সব ফলের মধ্যে রয়েছে যার মধ্যে সর্বাধিক সাইট্রাস অ্যাসিড বা ভিটামিন সি রয়েছে, যা প্রতিদিনের খাওয়ার প্রস্তাবিত খাবারের 1.5 গুণেরও বেশি। এই শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইমিউন ফাংশন, কোলাজেন উত্পাদন এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য একটি বিল্ডিং ব্লক।
ভিটামিন এ: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে, ভিটামিন এ-এর অগ্রদূত, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের অখণ্ডতা এবং কোষের বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
ফোলেট: পেঁপে ফোলেটের একটি উল্লেখযোগ্য উত্স, একটি বি ভিটামিন যা কোষ বিভাজন, ডিএনএ সংশ্লেষণ এবং ভ্রূণের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
পটাসিয়াম: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে এই প্রয়োজনীয় খনিজটি রক্তচাপ, পেশীর কার্যকারিতা এবং স্নায়ু সংক্রমণ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ফাইবার: পেঁপেতে রয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে খাদ্যতালিকাগত ফাইবার, যা সমর্থন করে পাচক স্বাস্থ্য, পূর্ণতার অনুভূতি প্রচার করে এবং ওজন ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করতে পারে।
উপরন্তু, পেঁপে ভিটামিন ই সহ অন্যান্য ভিটামিন এবং প্রয়োজনীয় খনিজগুলির উত্স। ভিটামিন কে, ক্যালসিয়াম, এবং ম্যাগনেসিয়াম, এটি পুষ্টির মান পরিপ্রেক্ষিতে একটি সত্যিকারের ভাল গোলাকার ফল তৈরি করে।
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা
হজমের স্বাস্থ্য: পেপেন এনজাইমের উপস্থিতির কারণে হজমে সাহায্য করার ক্ষমতার জন্য পেঁপে বিখ্যাত। এই এনজাইম প্রোটিন ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করে, ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা কমায়, কোষ্ঠকাঠিন্য, এবং অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা।
ইমিউন সিস্টেম সাপোর্ট: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এই ভিটামিনটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে, শরীরের সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা বাড়ায়।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য: পেঁপেতে রয়েছে অনন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন লাইকোপিন এবং বিটা-ক্যারোটিন, যা শক্তিশালী প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। এই বৈশিষ্ট্যটি দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনক অবস্থার সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি উপশম করতে সহায়তা করতে পারে।
কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য: পেঁপের ফাইবারের সংমিশ্রণ, পটাসিয়াম, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে, সর্বোত্তম রক্তচাপের মাত্রা বজায় রাখতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ: গবেষণায় দেখা গেছে যে ক্যারোটিনয়েড এবং ফ্ল্যাভোনয়েড সহ পেঁপেতে থাকা ফাইটোকেমিক্যালগুলি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পারে, সম্ভাব্যভাবে নির্দিষ্ট ধরণের ক্যান্সারের সম্ভাবনা হ্রাস করে।
ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা: পেঁপে ডায়াবেটিসের জন্য ভালো। এটির কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি উপযুক্ত ফল করে তোলে। উচ্চ ফাইবার সামগ্রী রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।
ত্বকের স্বাস্থ্য: পেঁপেতে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং এ অবদান রাখে সুস্থ ত্বক কোলাজেন উত্পাদন প্রচার করে। এগুলি সূক্ষ্ম রেখা এবং বলিরেখার বিকাশও হ্রাস করে এবং সূর্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
ক্ষত নিরাময়: পেঁপেতে পাওয়া এনজাইম Papain এর ক্ষত নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য দেখানো হয়েছে। এই এনজাইম ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু মেরামত করতে সাহায্য করে এবং দ্রুত পুনরুদ্ধারের প্রচার করে।
চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি: পেঁপেতে থাকা ক্যারোটিনয়েড (লুটেইন এবং জেক্সানথিন) চোখকে বয়স-সম্পর্কিত ম্যাকুলার অবক্ষয় এবং ছানি থেকে রক্ষা করতে পারে।
হাড় স্বাস্থ্য: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন কে রয়েছে। এই দুটি পুষ্টিই শক্তিশালী, সুস্থ হাড় বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য: পেঁপের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের অবস্থার সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে, যেমন হাঁপানি এবং দীর্ঘস্থায়ী অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি)।
উর্বরতা এবং প্রজনন স্বাস্থ্য: খাওয়া এড়ানো উচিত কারণ এটি অযৌক্তিক জরায়ু সংকোচন প্ররোচিত করতে পারে।
পেঁপের
ট্রাম্প প্রশাসন গ্রামীণ হাসপাতালগুলিকে সহায়তা করার জন্য $৫০ বিলিয়ন ডলারের পরিকল্পনা উন্মোচন করেছে
আমেরিকার স্বাস্থ্যসেবার গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো গ্রামীণ হাসপাতালসমূহ। দেশটির প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে বসবাসরত নাগরিকদের জন্য এই হাসপাতালগুলো প্রাথমিক ও জরুরি চিকিৎসা সেবা প্রদান করে থাকে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এসব হাসপাতাল আর্থিক সংকটে ভুগছে এবং অনেক হাসপাতাল বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প প্রশাসন এক যুগান্তকারী উদ্যোগ নিয়েছে — গ্রামীণ হাসপাতালগুলোর উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটি ৫০ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা পরিকল্পনা উন্মোচন করেছে।
পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য
এই পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য হলো আর্থিক সংকটে থাকা গ্রামীণ হাসপাতালগুলিকে টিকিয়ে রাখা, চিকিৎসাসেবা উন্নত করা, এবং করোনা মহামারি পরবর্তী পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা। পরিকল্পনার আওতায় হাসপাতালগুলো অবকাঠামোগত উন্নয়ন, চিকিৎসা সরঞ্জাম আধুনিকীকরণ, এবং চিকিৎসা কর্মীদের প্রশিক্ষণ গ্রহণে সহায়তা পাবে।
সহায়তার উপাদান
১. প্রত্যক্ষ আর্থিক অনুদান: গ্রামীণ হাসপাতালগুলোকে সরাসরি আর্থিক অনুদান প্রদান করা হবে, যাতে তারা জরুরি খরচ মেটাতে পারে এবং চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যেতে পারে।
২. স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা: হাসপাতালগুলিকে স্বল্প সুদে ঋণ প্রদান করা হবে, যা ভবিষ্যতের অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যবহার করা যাবে।
৩. টেলিমেডিসিন উন্নয়ন: দূরবর্তী অঞ্চলের রোগীদের জন্য উন্নত টেলিমেডিসিন সেবা চালু করতে সহায়তা করা হবে, যাতে রোগীরা ঘরে বসেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারে।
৪. কর্মী প্রশিক্ষণ: স্বাস্থ্যসেবাকর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করা হবে।
প্রশাসনের মন্তব্য
সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, "আমাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোও আধুনিক ও মানসম্পন্ন চিকিৎসা সেবা পাওয়ার অধিকার রাখে। এই পরিকল্পনার মাধ্যমে আমরা গ্রামীণ স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করছি।"
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, এই পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রায় ১,২০০টিরও বেশি গ্রামীণ হাসপাতাল সরাসরি উপকৃত হবে। এছাড়া, এটি প্রায় ২০ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির পথ সহজ করবে।
বিশ্লেষকদের প্রতিক্রিয়া
স্বাস্থ্যনীতি বিশ্লেষকরা এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন। অনেকে মনে করছেন, দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত গ্রামীণ স্বাস্থ্যখাত অবশেষে প্রয়োজনীয় মনোযোগ পেতে যাচ্ছে। তবে তারা সতর্ক করেছেন যে, এই তহবিলের যথাযথ ব্যবহার এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করাই হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
সমালোচনাও রয়েছে
তবে এই পরিকল্পনার কিছু সমালোচক রয়েছেন। তাদের মতে, এটি মূলত একটি রাজনৈতিক পদক্ষেপ, যেখানে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যথেষ্ট জবাবদিহিতা থাকবে না। কেউ কেউ বলছেন, এটি নির্বাচনের আগে ট্রাম্প প্রশাসনের একটি জনপ্রিয়তা অর্জনের কৌশল হতে পারে।
উপসংহার
গ্রামীণ হাসপাতালগুলির টিকে থাকা শুধু স্বাস্থ্যসেবা নয়, বরং একটি সম্প্রদায়ের অস্তিত্বের সাথে জড়িত। ট্রাম্প প্রশাসনের এই ৫০ বিলিয়ন ডলারের পরিকল্পনা, যদি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তবে তা গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবার চিত্র বদলে দিতে পারে। এটি শুধু একটি সহায়তা প্রকল্প নয়, বরং এটি গ্রামীণ আমেরিকার মানুষদের প্রতি একটি দায়িত্ব পালনের প্রতিফলন।
বিশ্ব কোডিং চ্যাম্পিয়নশিপে এআই মডেলকে পরাজিত করলেন ক্লান্ত মানুষ
—এক ঐতিহাসিক ঘটনার পেছনের গল্প
বিশ্ব প্রযুক্তি জগতের ইতিহাসে একটি চমকপ্রদ অধ্যায় যুক্ত হলো যখন এক ক্লান্ত ও নিদ্রাহীন মানুষ বিশ্ব কোডিং চ্যাম্পিয়নশিপে পরাজিত করলেন অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) মডেলকে। এটি শুধু এক প্রতিযোগিতার ফলাফল নয়, বরং মানুষ বনাম মেশিনের চিরন্তন দ্বন্দ্বে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা।
প্রতিযোগিতার প্রেক্ষাপট
এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করে বিশ্বব্যাপী পরিচিত "গ্লোবাল কোডিং অলিম্পিয়াড" সংস্থা। প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় বিশ্বের সেরা প্রোগ্রামাররা ও বিভিন্ন টেক জায়ান্টদের তৈরি করা আধুনিক AI কোডিং সিস্টেম। এবারের আসরে প্রতিযোগিতার মূল আকর্ষণ ছিল, গুগলের তৈরি সর্বশেষ AI মডেল ‘CodeMind X’ এবং ভারতের বেঙ্গালুরু থেকে আসা ২৭ বছর বয়সী এক প্রোগ্রামার, যার নাম—রাহুল সেন।
ক্লান্তির মাঝে অসাধারণ দৃঢ়তা
রাহুল গত ৩৬ ঘণ্টা ঘুমাননি। প্রতিযোগিতার ঠিক আগের দিন রাত পর্যন্ত একটি ফ্রিল্যান্স প্রকল্প শেষ করছিলেন। শরীর ছিল ক্লান্ত, চোখ ছিল লাল, মন ছিল দ্বিধাগ্রস্ত। অনেকে ভেবেছিলেন তিনি হয়তো প্রথম রাউন্ডই টিকতে পারবেন না। কিন্তু শুরু থেকেই তিনি এমন সব সমাধান দিতে থাকেন, যেগুলোতে যুক্তি, দক্ষতা এবং মানবিক অভিজ্ঞতার স্পষ্ট ছাপ ছিল।
AI বনাম মানুষের যুদ্ধ
চূড়ান্ত রাউন্ডে মুখোমুখি হয় রাহুল সেন ও CodeMind X। চ্যালেঞ্জ ছিল এমন একটি সমস্যা সমাধান করা যা ছিল বহুস্তর বিশিষ্ট এবং যার সমাধানে শুধু গাণিতিক দক্ষতাই নয়, প্রয়োজন ছিল নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি, মানবিক বিবেচনা ও তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ।
AI মডেল দ্রুততার সঙ্গে কোড লিখে ফেললেও, তার সমাধানে ছিল কিছু গুরত্বপূর্ণ ভুল। অপরদিকে, রাহুল ধীরে, ধৈর্য্যসহকারে বিশ্লেষণ করে নির্ভুল ও অপ্টিমাইজড সমাধান উপস্থাপন করেন। বিচারকদের মতে, “AI হয়তো দ্রুত, কিন্তু রাহুল ছিলেন গভীর, পরিপক্ব ও সৃষ্টিশীল।”
বিশ্বজুড়ে আলোড়ন
এই ঘটনাটি বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তি অনুরাগীদের মাঝে আলোড়ন তুলেছে। সামাজিক মাধ্যমে চলছে আলোচনা—"মানুষ কি এখনও মেশিনের চেয়ে এগিয়ে?" কেউ বলছেন, "এটা প্রমাণ করল, আবেগ, অভিজ্ঞতা ও চিন্তাশক্তির সম্মিলনই মানুষকে অনন্য করে তোলে।"
রাহুলের প্রতিক্রিয়া
পুরস্কার গ্রহণের পর রাহুল বলেন,
“আমি বিশ্বাস করি, AI একটি শক্তিশালী হাতিয়ার, তবে এটি কেবল তখনই কার্যকর যখন তা মানুষের সৃজনশীলতা ও বিচারবুদ্ধির সঙ্গে কাজ করে। আমি ক্লান্ত ছিলাম, কিন্তু আমার ইচ্ছাশক্তি ও অভিজ্ঞতা ছিল আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ।”
ভবিষ্যতের দৃষ্টিভঙ্গি
এই ঘটনার পর অনেকে প্রশ্ন তুলছেন—AI কি মানুষের কাজ কেড়ে নেবে, নাকি এটি মানুষের সহযোগী হিসেবে কাজ করবে? প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা বলছেন, এই প্রতিযোগিতা দেখিয়েছে AI যতই শক্তিশালী হোক না কেন, মানুষ এখনও তার চেয়ে এগিয়ে থাকতে পারে—যদি তার মধ্যে থাকে দৃঢ়তা, অভিজ্ঞতা, এবং চিন্তার গভীরতা।
উপসংহার
রাহুল সেনের এই বিজয় নিঃসন্দেহে একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এটি শুধুমাত্র কোডিং প্রতিযোগিতায় একটি জয় নয়, বরং এটি এক অনুপ্রেরণার গল্প—যা ক্লান্তি, প্রতিবন্ধকতা ও প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতার মধ্যেও মানুষের অদম্য শক্তির প্রতীক।
মানুষ বনাম মেশিনের লড়াইয়ে মানুষ এখনো হারে না—যদি সে চায়, তবে জয় নিশ্চিত।
কেমন আছিস রে? তোর উপর কেমন যেন মায়া হয়ে গেছে জানিস....?
তুই নিজেও এটা জানিস যে, তুই আমার ক্রাশ! আমার সারাদিনের প্রায় প্রত্যেকটা মুহূর্তে তোর কথা মনে পড়ে। কেন মনে পড়ে তা জানি না!!
ইদানীং তোর কিছু অপ্রত্যাশিত আচরণ উপলব্ধি করতে হচ্ছে।
অকারনেই আমাকে ফেসবুকে ব্লক করিস, মেসেঞ্জারে নাম পরিবর্তন করলে বকা দিস, যেকোনো পোস্টে মেনশন করলে বকা দিস ইত্যাদি ইত্যাদি।
কয়েকদিন আগেও ফজরের নামায পড়তে যাওয়ার সময় শীতের যন্ত্রণা থেকে বাঁচতে শার্টের কলার দিয়ে কান ঢাকার ব্যর্থ চেষ্টা করতাম !
খুব কষ্ট হতো তখন। কিন্তু বিশ্বাস কর, তোর এই ছোট্ট ছোট্ট মিসবিহেভ এর কারনে এখন তার চেয়ে অনেক বেশি কষ্ট পাই। কিন্তু কিছু বলতে পারি না।
তোর ব্যবহারে আমার শীতের কোমল চাদরটা ফালাফালা হয়ে যায় ! কিন্তু কিছু বলতে গেলে ভেতর থেকে কেউ একজন নিষেধ করে।
তবে একটা কথা কি জানিস?
কাউকে ভালবাসিকথাটা বলার অধিকার অনেক আগেই হারিয়ে গেছে।
নিজের ভালবাসাটা নিজের হাতে মনের কারাগারে বন্দি করেছি।
সেই ভালবাসানামক পাখিটা তোর মতো কোন ললনাকে দেখলেই পাখা ঝাপটে আর্তনাদ প্রকাশ করতে শুরু করে। কি ভয়ংকর সেই আর্তনাদ !
সেই ভালবাসার ব্যক্তিটা এখন অন্যের ঘরে খুব ভাল আছে হয়তো!
সেটাই থাকার কথা, চার বছরের অভিজ্ঞতার কাছে আমি তো মাত্র চার মাসের অতিথি ছিলাম।
হয়তো মনের কারাগারটা একদিন খুলবে, ভালবাসা নামক পাখিটা খুজে পাবে কোন এক নীড়। কে হবে সেই নীড়? কে জানে....
তুই হয়তো ভাবতে পারিস, আমার বর্ত্তমান পরিপ্রেক্ষিতে এসব কথা আমার সাথে মিলছে না।
হ্যা, না মেলারই কথা।
জানিস, একসময় আমিও বর্তমান স্টাইলিশছেলেদের মতো বখাটে ছিলাম। রাস্তায় অতিরিক্ত গতিতে সাইকেল চালানোর সময় হেডফোনে ফুল ভলিউমে গান শুনতাম, আর বাসায় ফিরে আব্বুর বকুনি শুনতাম (কোন এক হুজুর রিপোর্ট করায়)।
কিন্তু ঠিক কতটা গরম লোহার ছ্যাঁকা খেয়ে একটা বিষধর সাপ সাপুড়ের সাপ খেলার খেলোয়াড় হয় সেটা কি জানিস? জানিস না, আমরা কেউই জানি না।
আসলে জানার কোন ইচ্ছা নেই আমাদের, খেলা দেখলেই তো হলো,তাই না?
,শুনেছি সময়ের স্রোতে মানুষ বদলে যায়। কে জানে, হয়তো আমিও সেই স্রোতেরই এক নির্বাক যাত্রী !
তবে একটা কথা, আমার সাথে কোন মিসবিহেভ করিস না। না হলে হয়তো দেখবি মিসবিহেভ করার মতো আর কাউকে পাবি না, হয়তো কালের স্রোতে হারিয়ে যাব।
তোকে নিয়ে মাঝে মাঝে কল্পনার দেশে হারিয়ে যাই,জানিস?
,কি মিষ্টি সেই কল্পনার মুহূর্তগুলো !
মাঝে মাঝে তুইও কল্পনায় হারানোর চেষ্টা করবি।
ইচ্ছে হলে আমায় সাথে নিশ, কেমন?
ঘুম পাচ্ছে রে। ঘুমও এখন বেইমানী করে, জানিস? হালকা ঘুম পায়, কিছুক্ষণ ঘুমানোর পর কোন এক দুঃস্বপ্নে ঘুমটা ভেঙ্গে যায় !
তুইও ঘুমিয়ে পড়, ভয় নেই !
আমি আর তোর স্বপ্নে হানা দেবো না।।।
ভাল থাকিস।। # @
Adeel Hossain
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?