Tushar109    Yeni makale yazdı
14 w ·çevirmek

ছলনাময় এক নারী | #ছলনাময়ী নারী।

ছলনাময় এক নারী

ছলনাময় এক নারী

সেই নারী কিন্তু মায়াবতী তার মায়ার শত চিহ্ন
4 d ·çevirmek

🌸 "নারীরা অভাব সহ্য করতে পারে, কিন্তু অবহেলা কখনোই মেনে নিতে পারে না" 😪

একটি চিরন্তন সত্য, যা প্রতিটি পুরুষের হৃদয়ে ধারণ করা উচিত

🔍 নারীর মন বোঝা মানেই সম্পর্কের গভীরতা বোঝা
নারী গয়না, ধন-সম্পদ কিংবা বিলাসিতার পেছনে ততটা তৃষ্ণার্ত নয়, যতটা সে ভালোবাসা, সম্মান আর যত্নের খোঁজে।
অভাব থাকলেও, যদি ভালোবাসা ও সম্মান থাকে—নারী সেই জীবনকে আপন করে নেয়। কিন্তু অবহেলা একে একে তার মনটাকে মেরে ফেলে।

💔 অবহেলা কেন নারীর হৃদয়ে সবচেয়ে বড় আঘাত?
🔹 ১. নারীর হৃদয় ভালোবাসায় তৈরি
সে চায় কেউ তাকে গুরুত্ব দিক, কথা শুনুক, অনুভব করুক যে সে প্রয়োজনীয়।

🔹 ২. অবহেলা মানে ভালোবাসার অনুপস্থিতি
যখন আপনি বারবার তার কথা উপেক্ষা করেন, তার অনুভূতি নিয়ে হাসাহাসি করেন—সে নিজেকে মূল্যহীন মনে করতে শুরু করে।

🔹 ৩. অর্থ নয়, নারীর হৃদয়ে বাস করে আবেগ
যদি অভাব থাকে, কিন্তু পাশে থেকে সাহস দেন—নারী দশটা বছরও হাসিমুখে কাটিয়ে দিতে পারে। কিন্তু যদি আপনি তার অস্তিত্বটাই অস্বীকার করেন, তাহলে সেখানেই সম্পর্ক ভেঙে পড়ে।

🟩 আপনি যদি একজন দায়িত্ববান পুরুষ হতে চান:
✅ সময় দিন
✅ শ্রদ্ধা করুন
✅ ছোট খুশিগুলো ভাগ করে নিন
✅ দিনে অন্তত একবার বলুন—“তুমি আমার জীবনের আশীর্বাদ”

💬 কমেন্টে লিখুন: “আমি নারীর সম্মানে বিশ্বাসী”
❤️ যারা নারীদের সম্মান করেন, তাদের সঙ্গে শেয়ার করুন এই বার্তাটি।
🔁 মা, বোন, স্ত্রী কিংবা বন্ধুকে ট্যাগ করে তাদের মূল্য বুঝিয়ে দিন।

📌 উপসংহার:
নারীরা অর্থের পিছনে নয়, মনের পাশে হাঁটে।
তাদের অবহেলা করবেন না, বরং ভালোবাসা দিয়ে জয় করুন।

#নারীরসম্মান #নারীরঅধিকার #ভালোবাসা_না_অবহেলা #মানসিকঅবহেলা #নারীরমন #banglarelationshipadvice #islamicfamilylife #respectwomen #lovenotneglect #নারীরমনস্তত্ত্ব #নারীরপ্রশান্তি #bivagdurkorun #দাম্পত্যসম্পর্ক #aboholathekebachun

5 d ·çevirmek

ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত মেয়েকে বিয়ে করলে নিজ সন্তানকে যেরকম একজন লজ্জাশীলা মা দিতে পারবেন না,
তেমনিভাবে ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত ছেলেকে বিয়ে করলে নিজ সন্তানকে একজন গাইরতওয়ালা বাবা দিতে পারবেন না।
.
ভার্সিটিপড়ুয়া অধিকাংশ মেয়েই ফ্রিমিক্সিং এ অভ্যস্ত লিপ্ত। তার মানে এটা না যে সবাই ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত,'ভার্সিটিপড়ুয়া মেয়ে বিয়ে করবো না' ন্যারেটিভ শতভাগ কার্যকর না।
মাদরাসাপড়ুয়া অধিকাংশ ছেলেই আমল,আখলাকওয়ালা।
তার মানে এটা না যে মাদরাসাপড়ুয়া সব ছেলেই সুফী,হাজবেন্ড ম্যাটেরিয়াল।
.
ভার্সিটির ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ থেকে বেঁচে থাকা কেবল মেয়ে শিক্ষার্থীর দায়িত্ব না,
পুরুষ শিক্ষার্থীরও ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ থেকে দূরে থাকা সমানভাবে জরুরী।
.
ফ্রীমিক্সিং কেবল নারীর জন্য হারাম না,
পুরুষের জন্যও সমানভাবে হারাম।
.
নারীর পর্দা রক্ষা করা যেমন জরুরী,
পুরুষের নজরের হেফাজতে সমানভাবে জরুরী।
.
দুশ্চরিত্রা নারী সমাজের জন্য যতটা ভয়ংকর,
লম্পট পুরুষও সমাজের জন্য ততটাই ভয়ংকর।
.
ভার্সিটিপড়ুয়া সব মেয়ে যেরকম খারাপ না,
মাদরাসাপড়ুয়া সব মেয়ে সেরকম ধোয়া তুলসীপাতা না।
.
শরঈ ওজনহীন মেয়েদের ফ্রীমিক্সিং ভার্সিটিতে যাওয়া যেরকমভাবে এড়িয়ে চলা উচিত,
তেমনি দ্বীনের দোহাই দিয়ে ছেলেদের দুনিয়াবি শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাওয়া অনুচিত।
.
পুরুষের বৈশ্বিক জ্ঞানার্জন যতটা জরুরী,
নারীদেরকে পারিবারিক শিক্ষা প্রদান তারচেয়ে বেশি জরুরী।
.
দ্বীনি ইলম অর্জন করা পুরুষের জন্য যেমন ফরজ,
নারীর জন্যও সমানভাবে ফরজ।
.
পুরুষকে যেরকমভাবে তাকওয়া দিয়ে বিচার করা উচিৎ,
নারীকেও সেরকমভাবে তাকওয়া দিয়েই বিচার করা উচিৎ।
.
ফেমিনিস্টদের যেরকম প্রতিহত করা উচিৎ,
এক্সট্রিম মিসোজিনিস্টদেরও তেমন প্রশ্রয় দেয়া অনুচিত।
.
পুরুষ যদি হয় সভ্যতার নির্মাতা,
নারী তবে পুরুষ গড়ার কারিগর!
.

এক হাতে যেরকম তালি বাজে না,তেমনি নারী-পুরুষ একপাক্ষিক চিন্তা দ্বারা সমাজ সংস্কার হয় না।দুটি চোখ ঠিকমতো কাজ না করলে যেরকম দেহ 'সুস্থ দেহ' হিসেবে গণ্য হয় না।ঠিক তেমনি নারী-পুরুষ যার যার দায়িত্ব পালন না করলে সমাজ সুশৃঙ্খল হয় না।।বাঁ চোখ আগ বাড়িয়ে ডান চোখের কাজ করতে গেলে যেরকম চোখে ব্যথা হয়,ফাংশন করে না।ঠিক তেমনি পুরুষের কাজ নারী করলে কিংবা নারীর কাজ পুরুষ করতে চাইলে যথাযথ কার্যসিদ্ধি হয় না।
নারীর জন্য শর্ত বেঁধে দিলে,পুরুষের দায়িত্ব গুলোও স্বরণ করিয়ে দিন।দ্বীনের বিধিবিধান,নির্দেশনা নারীর জন্য যেরকম কনস্ট্যান্ট,পুরুষের জন্যও কনস্ট্যান্ট।কোনো নারী শরঈ বিধানের বাইরে যেয়ে কোনো পশ্চিমা মতবাদ গ্রহণ করলে সে যেরকমভাবে ইসলামের গণ্ডির বাইরে চলে যায়,তেমনি পুরুষ তার শরঈ দায়িত্বে অবহেলা করলে ইসলাম থেকে দূরে সরে যায়।
.
শরঈ বিধান মানা নারীর জন্য যেমন জরুরী,পুরুষের জন্যও সমানভাবে জরুরী।নারীপুরুষ কাঁদা ছোড়াছুড়ি কোনো সমাধান বয়ে আনে না।নারী-পুরুষ নিজ নিজ জায়গায় নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই সমাজ পূর্ণতা পায়।
নানা মতবাদ,অধিকারের নামে যারা বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায় তাদেরকে প্রতিহত করা নারী-পুরুষ সকলরেই দায়িত্ব।

5 d ·çevirmek

ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত মেয়েকে বিয়ে করলে নিজ সন্তানকে যেরকম একজন লজ্জাশীলা মা দিতে পারবেন না,
তেমনিভাবে ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত ছেলেকে বিয়ে করলে নিজ সন্তানকে একজন গাইরতওয়ালা বাবা দিতে পারবেন না।
.
ভার্সিটিপড়ুয়া অধিকাংশ মেয়েই ফ্রিমিক্সিং এ অভ্যস্ত লিপ্ত। তার মানে এটা না যে সবাই ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত,'ভার্সিটিপড়ুয়া মেয়ে বিয়ে করবো না' ন্যারেটিভ শতভাগ কার্যকর না।
মাদরাসাপড়ুয়া অধিকাংশ ছেলেই আমল,আখলাকওয়ালা।
তার মানে এটা না যে মাদরাসাপড়ুয়া সব ছেলেই সুফী,হাজবেন্ড ম্যাটেরিয়াল।
.
ভার্সিটির ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ থেকে বেঁচে থাকা কেবল মেয়ে শিক্ষার্থীর দায়িত্ব না,
পুরুষ শিক্ষার্থীরও ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ থেকে দূরে থাকা সমানভাবে জরুরী।
.
ফ্রীমিক্সিং কেবল নারীর জন্য হারাম না,
পুরুষের জন্যও সমানভাবে হারাম।
.
নারীর পর্দা রক্ষা করা যেমন জরুরী,
পুরুষের নজরের হেফাজতে সমানভাবে জরুরী।
.
দুশ্চরিত্রা নারী সমাজের জন্য যতটা ভয়ংকর,
লম্পট পুরুষও সমাজের জন্য ততটাই ভয়ংকর।
.
ভার্সিটিপড়ুয়া সব মেয়ে যেরকম খারাপ না,
মাদরাসাপড়ুয়া সব মেয়ে সেরকম ধোয়া তুলসীপাতা না।
.
শরঈ ওজনহীন মেয়েদের ফ্রীমিক্সিং ভার্সিটিতে যাওয়া যেরকমভাবে এড়িয়ে চলা উচিত,
তেমনি দ্বীনের দোহাই দিয়ে ছেলেদের দুনিয়াবি শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাওয়া অনুচিত।
.
পুরুষের বৈশ্বিক জ্ঞানার্জন যতটা জরুরী,
নারীদেরকে পারিবারিক শিক্ষা প্রদান তারচেয়ে বেশি জরুরী।
.
দ্বীনি ইলম অর্জন করা পুরুষের জন্য যেমন ফরজ,
নারীর জন্যও সমানভাবে ফরজ।
.
পুরুষকে যেরকমভাবে তাকওয়া দিয়ে বিচার করা উচিৎ,
নারীকেও সেরকমভাবে তাকওয়া দিয়েই বিচার করা উচিৎ।
.
ফেমিনিস্টদের যেরকম প্রতিহত করা উচিৎ,
এক্সট্রিম মিসোজিনিস্টদেরও তেমন প্রশ্রয় দেয়া অনুচিত।
.
পুরুষ যদি হয় সভ্যতার নির্মাতা,
নারী তবে পুরুষ গড়ার কারিগর!
.

এক হাতে যেরকম তালি বাজে না,তেমনি নারী-পুরুষ একপাক্ষিক চিন্তা দ্বারা সমাজ সংস্কার হয় না।দুটি চোখ ঠিকমতো কাজ না করলে যেরকম দেহ 'সুস্থ দেহ' হিসেবে গণ্য হয় না।ঠিক তেমনি নারী-পুরুষ যার যার দায়িত্ব পালন না করলে সমাজ সুশৃঙ্খল হয় না।।বাঁ চোখ আগ বাড়িয়ে ডান চোখের কাজ করতে গেলে যেরকম চোখে ব্যথা হয়,ফাংশন করে না।ঠিক তেমনি পুরুষের কাজ নারী করলে কিংবা নারীর কাজ পুরুষ করতে চাইলে যথাযথ কার্যসিদ্ধি হয় না।
নারীর জন্য শর্ত বেঁধে দিলে,পুরুষের দায়িত্ব গুলোও স্বরণ করিয়ে দিন।দ্বীনের বিধিবিধান,নির্দেশনা নারীর জন্য যেরকম কনস্ট্যান্ট,পুরুষের জন্যও কনস্ট্যান্ট।কোনো নারী শরঈ বিধানের বাইরে যেয়ে কোনো পশ্চিমা মতবাদ গ্রহণ করলে সে যেরকমভাবে ইসলামের গণ্ডির বাইরে চলে যায়,তেমনি পুরুষ তার শরঈ দায়িত্বে অবহেলা করলে ইসলাম থেকে দূরে সরে যায়।
.
শরঈ বিধান মানা নারীর জন্য যেমন জরুরী,পুরুষের জন্যও সমানভাবে জরুরী।নারীপুরুষ কাঁদা ছোড়াছুড়ি কোনো সমাধান বয়ে আনে না।নারী-পুরুষ নিজ নিজ জায়গায় নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই সমাজ পূর্ণতা পায়।
নানা মতবাদ,অধিকারের নামে যারা বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায় তাদেরকে প্রতিহত করা নারী-পুরুষ সকলরেই দায়িত্ব।

1 w ·çevirmek

অনেক সময় নারীরা খুব চাপা স্বভাবের,,,
প্রাণের ভালোবাসা কেমন করে ব্যক্ত করতে হয়,,,,
তা জানেন না _____________________________
এত অবোধ জীবন তাদের।
...................

1 w ·çevirmek

নারীর রূপের চরম সার্থকতা
বিশেষ কোনো ব্যক্তিকে ভালোবেসে
এবং বিশেষ কোনো মানুষের
ভালোবাসা পেয়ে।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

2 w ·çevirmek

আসলে নারী আটকায় রিলসে
শিল্প দেখতে দেখতে আর খবর থাকে না
অন্য দের মেসেজ ও চোখে পড়ে না

image
2 w ·çevirmek

বাংলাদেশ, দক্ষিণ এশিয়ার এক চিরসবুজ ব-দ্বীপ রাষ্ট্র, ইতিহাস, সংস্কৃতি আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অনন্য মিশ্রণ। সুদীর্ঘ সংগ্রাম আর আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে স্বাধীন হওয়া এই দেশটি আজ বিশ্বের বুকে এক সম্ভাবনাময় জাতি হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। এর পরিচিতি শুধু প্রাকৃতিক দুর্যোগ আর ঘনবসতিতেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এর রয়েছে এক সমৃদ্ধ ঐতিহ্য, প্রাণবন্ত জনশক্তি আর অপার অর্থনৈতিক সম্ভাবনা।
ভূগোলগতভাবে বাংলাদেশ বিশ্বের বৃহত্তম ব-দ্বীপ অঞ্চল, যা পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা নদীর পলিমাটিতে গঠিত। এই উর্বর ভূমি কৃষির জন্য অত্যন্ত উপযোগী এবং ধান উৎপাদনে দেশকে স্বাবলম্বী করেছে। সুন্দরবন, বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন, জীববৈচিত্র্যে ভরপুর এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত। এছাড়াও কক্সবাজারের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক বালুকাময় সমুদ্রসৈকত পর্যটকদের জন্য এক দারুণ আকর্ষণ।
বাংলাদেশের সংস্কৃতি হাজার বছরের ঐতিহ্য আর প্রগতিশীলতার এক সুসংবদ্ধ রূপ। বাংলা ভাষা, যা বিশ্বে পঞ্চম বৃহত্তম কথ্য ভাষা, এই সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র। পয়লা বৈশাখ, ঈদ, দুর্গাপূজা, বুদ্ধ পূর্ণিমা এবং বড়দিন—এসব উৎসব ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল বাঙালির মিলনমেলায় পরিণত হয়। লোকসংগীত, লোকনৃত্য, জারি-সারি, ভাটিয়ালি, রবীন্দ্রসংগীত, নজরুলগীতি—এগুলো বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে ধারণ করে। মসলিন, জামদানি, নকশি কাঁথা, এবং মৃৎশিল্পের মতো ঐতিহ্যবাহী শিল্পকর্মগুলো দেশের সমৃদ্ধ কারুশিল্পের সাক্ষ্য বহন করে। ক্রিকেট বাংলাদেশে এক উন্মাদনার নাম, যা জাতীয় সংহতির প্রতীক হয়ে উঠেছে।
অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ সাম্প্রতিক দশকগুলোতে এক অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে। কৃষি থেকে শিল্প ও সেবা খাতে অর্থনীতির রূপান্তর চোখে পড়ার মতো। তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড, যা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। রেমিট্যান্স, অর্থাৎ প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো অর্থ, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে শক্তিশালী করেছে এবং গ্রামীণ অর্থনীতিতে গতি এনেছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের দিকেও দেশটি দ্রুত এগিয়ে চলেছে, যা তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছে। পদ্মা সেতু, ঢাকা মেট্রো রেলের মতো মেগা প্রকল্পগুলো অবকাঠামোগত উন্নয়নে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে।
তবে বাংলাদেশের সামনে এখনও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব, ঘনবসতির চাপ, নগরায়নের সমস্যা, এবং সুশাসনের মতো বিষয়গুলোতে আরও মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখা এবং সবার জন্য মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। নারী ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে দেশ বেশ অগ্রগতি অর্জন করলেও, এই প্রচেষ্টা আরও জোরদার করা উচিত।
সংক্ষেপে, বাংলাদেশ এক সাহসী এবং কর্মঠ জাতির আবাসস্থল, যারা প্রতিকূলতা পেরিয়ে উন্নতির পথে হাঁটতে জানে। এর জনগণ তাদের স্থিতিস্থাপকতা, সৃজনশীলতা এবং অতিথিপরায়ণতার জন্য পরিচিত। পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলার সাথে সাথে, বাংলাদেশ ২১ শতকে বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং গতিশীল অর্থনীতি হিসেবে নিজের স্থান করে নিতে প্রস্তুত। এটি এমন একটি দেশ যা তার অতীত থেকে শিখেছে এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আছে।

3 w ·çevirmek

ডিলান ড্রেয়ার: আধুনিক টেলিভিশন সাংবাদিকতার উজ্জ্বল এক মুখ

ডিলান ড্রেয়ার একজন খ্যাতিমান মার্কিন আবহাওয়াবিদ, টেলিভিশন উপস্থাপক ও সাংবাদিক। তিনি এনবিসি নিউজের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে পরিচিত, বিশেষত 'টুডে শো' (Today Show) ও 'উইকেন্ড টুডে' (Weekend Today)-এর জন্য। সংবাদ পরিবেশনার পাশাপাশি আবহাওয়া সংক্রান্ত বিশ্লেষণ এবং জীবনধর্মী বিষয়েও তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।

ডিলান ড্রেয়ারের জন্ম ১৯৮১ সালের ২ আগস্ট, নিউ জার্সির ম্যানালাপান শহরে। ছোটবেলা থেকেই প্রকৃতি ও আবহাওয়ার প্রতি তার আগ্রহ ছিল প্রবল। তিনি রাটগার্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন, আবহাওয়াবিদ্যায় বিশেষত্ব নিয়ে। শিক্ষাজীবনের শুরুতেই তিনি টেলিভিশন সাংবাদিকতার প্রতি আকৃষ্ট হন।

ড্রেয়ারের ক্যারিয়ার শুরু হয় ছোটখাটো টিভি চ্যানেলে আবহাওয়া উপস্থাপনার মাধ্যমে। তিনি প্রথমে WICU-TV (এরি, পেনসিলভানিয়া), তারপর WJAR-TV (প্রভিডেন্স, রোড আইল্যান্ড)-এ কাজ করেন। পরে ২০১২ সালে তিনি এনবিসি নিউজে যোগ দেন, যা তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
ডিলান ‘টুডে শো’ ও 'ডে অফ' সেগমেন্টে আবহাওয়া রিপোর্টিং ছাড়াও মানবিক গল্প, জীবনধর্মী প্রতিবেদন এবং মজার ঘটনাও তুলে ধরেন। তার প্রাণবন্ত উপস্থাপনা, হাসিখুশি মনোভাব এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষমতা তাকে অনন্য করে তোলে।

ড্রেয়ার ২০১২ সালে ব্রায়ান ফিচেরাকে বিয়ে করেন। এই দম্পতির তিনটি সন্তান রয়েছে। তিনি একাধারে একজন মা, সাংবাদিক এবং মোটিভেশনাল ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত। পারিবারিক জীবন ও পেশাগত জীবনের ভারসাম্য বজায় রেখে তিনি অনেক নারীর অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন।

ডিলান ড্রেয়ার শুধু একজন আবহাওয়াবিদ নন, তিনি একজন গল্প বলিয়ে, একজন চিন্তাশীল নারী। 'টুডে' শোতে তার উপস্থিতি প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ দর্শক উপভোগ করেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে 'বেস্ট টিভি হোস্ট' এবং 'ইনস্পিরেশনাল ওম্যান' হিসেবে বিভিন্ন পত্রিকায় স্বীকৃতিও পেয়েছেন। ডিলান ড্রেয়ার আধুনিক টেলিভিশন সাংবাদিকতার এক উজ্জ্বল মুখ। তাঁর কর্মজীবন আমাদের শেখায়—প্রতিভা, অধ্যবসায় এবং ইতিবাচক মনোভাব থাকলে যেকোনো ক্ষেত্রেই সফলতা সম্ভব। ভবিষ্যতেও তিনি তার কাজের মাধ্যমে আরও মানুষের মনে জায়গা করে নেবেন, এটাই প্রত্যাশা।

image
3 w ·çevirmek

নারী যা চায়

image
3 w ·çevirmek

নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণ

নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণ
ভিটামিন ‘ডি’ শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। তবে বিভিন্ন কারণে
শরীরে অনেক সময় ভিটামিন ডির ঘাটতি হয়। ভিটামিন ডির প্রধান উৎস সূর্যের
আলো। ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে সাধারণত সকালবেলার সূর্যের আলোর কাছে
যেতে বলা হয়। এ ছাড়া কিছু খাবার থেকে ভিটামিন ডি সামান্য পরিমাণে পাওয়া যায়।
যেমন : ডিমের কুসুম, চর্বি জাতীয় মাছ, মাশরুম, দুধ, দুই ইত্যাদি। এগুলোও খাওয়া যেতে পারে।


নারীদের ভিটামিন ডি এর ঘাটতি, যেভাবে বুঝবেন?
১. দুর্বলতা

ভিটামিন ডির অভাবে হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে। ভিটামিন ডির ঘাটতির অন্যতম একটি লক্ষণ এটি।

২. হাড় ও পেশি ব্যথা

হাড় ও পেশি ব্যথা নারীদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ডির অভাবের অন্যতম আরেকটি লক্ষণ।
প্রবীণদের ক্ষেত্রে হাড় দুর্বল হওয়ার খুব প্রচলিত সমস্যা। তবে তরুণ বয়সে পেশি
ব্যথা ভিটামিন ডির অভাবের বড় কারণ।

৩. হাড় ফ্র্যাকচার

হাড় দুর্বল হয়ে গেলে হালকাভাবে পড়ে গেলেও হাড় ফ্র্যাকচার হয়। অল্পতেই প্রায়ই
হাড় ফ্র্যাকচার ভিটামিন ডির ঘাটতির বড় একটি কারণ।

৪. বিষণ্ণতা

গবেষণায় বলা হয়, ভিটামিন ডির ঘাটতির কারণে বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা
থাকে। বিশেষত নারীদের ক্ষেত্রে। মস্তিষ্কের কাজ ভালোভাবে হওয়ার জন্য ভিটামিন ডি
জরুরি। সুতরাং শরীরে ভিটামিন ডির অভাব হলে, বিষণ্ণতাসহ অন্যান্য মানসিক স্বাস্থ্য
সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৫. ক্ষত না সারা
ভিটামিন ডির ঘাটতি হলে ক্ষত সারতে দেরি হয়। তাই এ ধরনের সমস্যা হলে ভিটামিন
ডির ঘাটতি হয়েছে কি না পরীক্ষা করুন।

৬. প্রায়ই অসুস্থ হওয়া

ভিটামিন ডির অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে। এই ভিটামিনের অভাব হলে শরীর
দুর্বল লাগতে পারে। ভিটামিন ডি শরীরে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান উৎপাদনে
সাহায্য করে। এটি সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

image
3 w ·çevirmek

নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণ

নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণ
ভিটামিন ‘ডি’ শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। তবে বিভিন্ন কারণে
শরীরে অনেক সময় ভিটামিন ডির ঘাটতি হয়। ভিটামিন ডির প্রধান উৎস সূর্যের
আলো। ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে সাধারণত সকালবেলার সূর্যের আলোর কাছে
যেতে বলা হয়। এ ছাড়া কিছু খাবার থেকে ভিটামিন ডি সামান্য পরিমাণে পাওয়া যায়।
যেমন : ডিমের কুসুম, চর্বি জাতীয় মাছ, মাশরুম, দুধ, দুই ইত্যাদি। এগুলোও খাওয়া যেতে পারে।


নারীদের ভিটামিন ডি এর ঘাটতি, যেভাবে বুঝবেন?
১. দুর্বলতা

ভিটামিন ডির অভাবে হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে। ভিটামিন ডির ঘাটতির অন্যতম একটি লক্ষণ এটি।

২. হাড় ও পেশি ব্যথা

হাড় ও পেশি ব্যথা নারীদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ডির অভাবের অন্যতম আরেকটি লক্ষণ।
প্রবীণদের ক্ষেত্রে হাড় দুর্বল হওয়ার খুব প্রচলিত সমস্যা। তবে তরুণ বয়সে পেশি
ব্যথা ভিটামিন ডির অভাবের বড় কারণ।

৩. হাড় ফ্র্যাকচার

হাড় দুর্বল হয়ে গেলে হালকাভাবে পড়ে গেলেও হাড় ফ্র্যাকচার হয়। অল্পতেই প্রায়ই
হাড় ফ্র্যাকচার ভিটামিন ডির ঘাটতির বড় একটি কারণ।

৪. বিষণ্ণতা

গবেষণায় বলা হয়, ভিটামিন ডির ঘাটতির কারণে বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা
থাকে। বিশেষত নারীদের ক্ষেত্রে। মস্তিষ্কের কাজ ভালোভাবে হওয়ার জন্য ভিটামিন ডি
জরুরি। সুতরাং শরীরে ভিটামিন ডির অভাব হলে, বিষণ্ণতাসহ অন্যান্য মানসিক স্বাস্থ্য
সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৫. ক্ষত না সারা
ভিটামিন ডির ঘাটতি হলে ক্ষত সারতে দেরি হয়। তাই এ ধরনের সমস্যা হলে ভিটামিন
ডির ঘাটতি হয়েছে কি না পরীক্ষা করুন।

৬. প্রায়ই অসুস্থ হওয়া

ভিটামিন ডির অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে। এই ভিটামিনের অভাব হলে শরীর
দুর্বল লাগতে পারে। ভিটামিন ডি শরীরে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান উৎপাদনে
সাহায্য করে। এটি সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

image
3 w ·çevirmek

নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণ

নারীদের শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ অভাবের কিছু লক্ষণ
ভিটামিন ‘ডি’ শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। তবে বিভিন্ন কারণে
শরীরে অনেক সময় ভিটামিন ডির ঘাটতি হয়। ভিটামিন ডির প্রধান উৎস সূর্যের
আলো। ভিটামিন ডির ঘাটতি পূরণে সাধারণত সকালবেলার সূর্যের আলোর কাছে
যেতে বলা হয়। এ ছাড়া কিছু খাবার থেকে ভিটামিন ডি সামান্য পরিমাণে পাওয়া যায়।
যেমন : ডিমের কুসুম, চর্বি জাতীয় মাছ, মাশরুম, দুধ, দুই ইত্যাদি। এগুলোও খাওয়া যেতে পারে।


নারীদের ভিটামিন ডি এর ঘাটতি, যেভাবে বুঝবেন?
১. দুর্বলতা

ভিটামিন ডির অভাবে হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে। ভিটামিন ডির ঘাটতির অন্যতম একটি লক্ষণ এটি।

২. হাড় ও পেশি ব্যথা

হাড় ও পেশি ব্যথা নারীদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ডির অভাবের অন্যতম আরেকটি লক্ষণ।
প্রবীণদের ক্ষেত্রে হাড় দুর্বল হওয়ার খুব প্রচলিত সমস্যা। তবে তরুণ বয়সে পেশি
ব্যথা ভিটামিন ডির অভাবের বড় কারণ।

৩. হাড় ফ্র্যাকচার

হাড় দুর্বল হয়ে গেলে হালকাভাবে পড়ে গেলেও হাড় ফ্র্যাকচার হয়। অল্পতেই প্রায়ই
হাড় ফ্র্যাকচার ভিটামিন ডির ঘাটতির বড় একটি কারণ।

৪. বিষণ্ণতা

গবেষণায় বলা হয়, ভিটামিন ডির ঘাটতির কারণে বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা
থাকে। বিশেষত নারীদের ক্ষেত্রে। মস্তিষ্কের কাজ ভালোভাবে হওয়ার জন্য ভিটামিন ডি
জরুরি। সুতরাং শরীরে ভিটামিন ডির অভাব হলে, বিষণ্ণতাসহ অন্যান্য মানসিক স্বাস্থ্য
সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

৫. ক্ষত না সারা
ভিটামিন ডির ঘাটতি হলে ক্ষত সারতে দেরি হয়। তাই এ ধরনের সমস্যা হলে ভিটামিন
ডির ঘাটতি হয়েছে কি না পরীক্ষা করুন।

৬. প্রায়ই অসুস্থ হওয়া

ভিটামিন ডির অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে। এই ভিটামিনের অভাব হলে শরীর
দুর্বল লাগতে পারে। ভিটামিন ডি শরীরে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান উৎপাদনে
সাহায্য করে। এটি সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

4 w ·çevirmek

"ইতালি বনাম নেদারল্যান্ডস: ফুটবলের এক ঐতিহাসিক দ্বৈরথ"


১. প্রারম্ভিকা 📝

ইতালি ও নেদারল্যান্ডস— দুটো ইউরোপের ফুটবল জায়ান্ট, যাদের মধ্যকার দ্বৈরথ ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে চিরকাল আকর্ষণ সৃষ্টি করে। উভয় দেশই কঠিন, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ফুটবল খেলায় স্বতন্ত্র পরিচয় গড়ে রেখেছে; ইতালি তার সতর্ক প্রতিরক্ষা ও শারীরিকতাপূর্ণ খেলায়, এবং নেদারল্যান্ডস তার আক্রমণাত্মক, প্যাসিং-ভিত্তিক "টোটাল ফুটবল" বি‌ধানে খ্যাত।

২. ঐতিহাসিক দ্বৈরথ

• UEFA Euro 2000 সেমিফাইনালে সংঘর্ষ

২০০০ সালের ইউরো সেমিফাইনালে প্রথম দেখা যায় এই দুই দেশের শক্তির দ্বৈর্যপরীক্ষা। ম্যাচ ছিল ০–০ ফুরিয়ে, অতিরিক্ত সময়েও গোল হয়নি। অবশেষে পেনাল্টি শুট-আউটে ইতালি ৩–১ এ জয়ী হয় ([Outlook India][1])। এই ম্যাচ ফুটবল ইতিহাসে ক্লাসিক হিসেবে স্মরণীয় রয়েছে।

৩. সাম্প্রতিক এফএফএফ/জাতীয় দলের দ্বৈরথ

• UEFA Nations League & ফ্রেন্ডলি

Latest কিছু আন্তর্জাতিক মেলবন্ধনে দেখা যায় Italy–Netherlands-এ মিশ্র ম্যাচফল। বর্ণাঢ্য ফলাফলের মাঝে আছে একটা ১–১ ড্র ম্যাচ (ইতালির গোল পেলে গ্রিনি, ডাচদের পায় ভেন দে বে‌ক) মানবিক উদাহরণ ।

– 최근 ৯টি ম্যাচের Head‑to‑Head: নেদারল্যান্ডস জয় ১, ইতালি জয় ৪, ড্র ৪—এর ফলে মোটামুটি সমতা রয়েছে। ।

৪. Women’s Euro 2025-এর প্রাসঙ্গিক তথ্য

দ্বৈরথ শুধুমাত্র পুরুষ ফুটবলেই নয়, নারী ফুটবলেও সমানভাবে তীব্র:

• Netherlands Women—Euro 2025

উনিশটি ম্যাচে ৪–২–৩–১ বা ৪–৩–৩ গঠন নিয়ে খেলা নেদারল্যান্ডস সমত্রিয়; বিশেষ করে مهاجم মিয়েদেমা, বেয়ারেনস্টেইন সহ তরুণরা আক্রমণে ঝাঁপিয়ে পড়ে খেলছে ।

• Italy Women—Euro 2025

ইতালির পক্ষেও নির্দিষ্ট গঠন (৪–২–৩–১) উপস্থাপন করেছেন কোচ সোনচিন, তবে গোলসংখ্যায় কিছুটা দুর্বলতা দেখা যাচ্ছে ।

– Head-to-Head: ৮ ম্যাচে নেদারল্যান্ডস জয় পেয়েছে ৪ বার, ইতালি ২ বার, ড্র ২ বার ।

৫. দ্বৈরথের উল্লেখযোগ্য ম্যাচ বিষয়ক তথ্য

• ৫ এপ্রিল ২০২৪ – Women’s Euro অতিমাত্রা

Cosenza স্টেডিয়ামে চার বছর পর weer আন্তর্জাতিক ম্যাচ (ইতালি ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যকার) আয়োজন হয়; তখন ইতালি ২–১ গোল করে জয় লাভ করে ([figc.it][2])।

• ক্রিকেটে দ্বৈরথ?

আগে এক ম্যাচে নেদারল্যান্ডস ক্রিকেটে ইতালির বিরুদ্ধে নায়কদের আগমন ঘটায় এবং ইটালির প্রথমবারের মতো টি২০ বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করে ।

৬. খেলোয়াড় ও গঠন

⚽ পুরুষ ফুটবল

– **লুচিয়ানো ভ্যালেন্টে**: ইতালি–ডাচ মিশ্র বংশোদ্ভূত, ডাচ U21 দলে খেলছেন ।
– **তিজিয়ানি রেইজেন্ডার্স**: ডাচ মিডফিল্ডার, একদম আধুনিক ধরনে AC Milan–এ ছাপ ফেলেছেন ।
– **ডাভিদে ফ্রাত্তেসি**: ইতালির মিডফিল্ডার; Netherlands-র বিরুদ্ধে Nations League–এ গোল করেছেন ।

⚽ নারী ফুটবল

– **নেদারল্যান্ডসের Vivianne Miedema**: স্ট্রাইকার, মার্চ ২০২৫–এ উপার্জন করেছেন ৯৭ গোল; আর মাত্র ৩ গোলে তিনি পৌঁছাবেন ১০০–এ ।
– **ইতালির Lisa Boattin**: Juventus–এর ডিফেন্ডার, গঠনে গুরুত্ব পাচ্ছেন ([FourFourTwo][3])।


৭. ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

• Euro 2025 (নারী)

নেদারল্যান্ডস বিভাগে A–র, ইতালি গ্রুপ–এ। এখনো শুরু হয়নি নির্দিষ্ট ম্যাচ, তবে উভয় দলই শক্তিশালী।
উভয়ের মধ্যে ২০২৫ সালের সমসাময়িক দ্বৈরথ ফুটবলপ্রেমীদের জন্য আকর্ষণীয় চ্যালেঞ্জ সরূপ হতে চলেছে ।

• পুরুষ ফুটবল

২০২৫–২৬ বিশ্বকাপ ও Nations League–এ উভয়েরই ম্যাচের সম্ভাবনা নিয়েই আলোচনা হচ্ছে; এখানেও প্রাসঙ্গিক দ্বৈরথ দেখার অপেক্ষা।



৮.উপসংহার

Itаly এবং Netherlands-এর দ্বৈরথ ফুটবল বিশ্বে এক অনন্য শ্রেণীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা। পুরুষ ও নারী—উভয়ই বিভাগেই ইতিহাস, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের লড়াই ফুটবলপ্রেমীদের জন্য ভিন্ন মাত্রায় আনন্দদায়ক। প্রত্যাশা করা যায়, আগামী ম্যাচগুলোও হবে নজরকাড়|

4 w ·çevirmek

🔥এক নজরে গুরুত্বপূর্ণ দিবসগুলো 🔥
০১। জাতীয় শিক্ষক দিবস- ১৯ জানুয়ারি
০২। জাতীয় পতাকা দিবস - ২ মার্চ
০৩। বিশ্ব নারী দিবস- ৮ মার্চ
০৪। শিশু দিবস- ১৭ মার্চ
০৫। বিশ্ব আবহাওয়া দিবস- ২৩ মার্চ
০৬। স্বাধীনতা দিবস- ২৬ মার্চ
০৭। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস- ৭ এপ্রিল
০৮। মুজিবনগর দিবস- ১৭ এপ্রিল
০৯। বিশ্ব মেধা সম্পদ দিবস- ২৬ এপ্রিল
১০। মহান মে দিবস- ১ মে
১১। আন্তর্জাতিক শিশু দিবস- ৪ মে
১২। বিশ্ব মা দিবস- ১৩ মে
১৩। বিশ্ব পরিবার দিবস- ১৫ মে
১৪। বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস- ১৭ মে
১৫। নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস- ২৮ মে
১৬। বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস- ৩১ মে
১৭। বিশ্ব পরিবেশ দিবস- ৫ জুন
১৮। ছয় দফা দিবস- ৭ জুন
১৯। বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস- ১২ জুন
২০। পলাশী দিবস- ২৩ জুন
২১। বিশ্ব সংগীত দিবস- ২১ জুন
২২। জন্ম নিবন্ধন দিবস- ৩ জুলাই
২৩। বিশ্ব সমবায় দিবস- ৭ জুলাই
২৪। বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস- ১১ জুলাই
২৫। ম্যান্ডেলা দিবস- ১৮ জুলাই
২৬। বিশ্ব বাঘ দিবস- ২৯ জুলাই
২৭। হিরোশিমা দিবস- ৬ আগস্ট
২৮। বিশ্ব যুব দিবস- ১২ আগস্ট
২৯। জাতীয় শোক দিবস- ১৫ আগস্ট
৩০। বিশ্ব স্বাক্ষরতা/ নিরক্ষরতা দিবস- ৮ সেপ্টেম্বর
৩১। মহান শিক্ষা দিবস- ১৭ সেপ্টেম্বর
৩২।বিশ্ব শিক্ষক দিবস- ৫ অক্টোবর
৩৩। বিশ্ব ডাক দিবস- ৯ অক্টোবর
৩৪। বিশ্ব খাদ্য দিবস- ১৬ অক্টোবর
৩৫। জাতীয় সড়ক নিরাপদ দিবস- ২২ অক্টোবর
৩৬। জেলহত্যা দিবস- ৩ নভেম্বর
৩৭। সংবিধান দিবস- ৪ নভেম্বর
৩৮। সশস্ত্রবাহিনী দিবস- ২১ নভেম্বর
৩৯। রোকেয়া দিবস- ৯ ডিসেম্বর
৪০। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস- ১০ ডিসেম্বর
৪১। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস- ১৪ ডিসেম্বর
৪২। বিজয় দিবস- ১৬ ডিসেম্বর
৪৩। অান্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস- ২১ ফেব্রুয়ারি
৪৪। সুন্দরবন দিবস - ১৪ ফেব্রুয়ারি
৪৫। জাতীয় আয়কর দিবস- ৩০ নভেম্বর
৪৬। মূসক দিবস- ১০ ডিসেম্বর
৪৭। জাতীয় বিমা দিবস- ১মার্চ

image
4 w ·çevirmek

📘 কাজী নজরুল ইসলাম: চাকরি পরীক্ষাভিত্তিক ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

🔹 পরিচিতি ও জীবনী

1. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম তারিখ কী?
উত্তর: ২৪ মে ১৮৯৯

2. প্রশ্ন: তিনি কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: চুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

3. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের উপাধি কী?
উত্তর: বিদ্রোহী কবি

4. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষিত হন কবে?
উত্তর: ১৯৭২ সালে

5. প্রশ্ন: নজরুল ইসলাম কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ২৯ আগস্ট ১৯৭৬


6. প্রশ্ন: তাঁকে কোথায় সমাধিস্থ করা হয়?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে

7. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের স্ত্রী কে ছিলেন?
উত্তর: প্রমীলা দেবী

8. প্রশ্ন: নজরুল ইসলাম কোন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন?
উত্তর: প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে)

9. প্রশ্ন: নজরুল কত বছর বয়সে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন?
উত্তর: ১৯ বছর বয়সে

10. প্রশ্ন: নজরুল কত সালে অসুস্থ হয়ে পড়েন?
উত্তর: ১৯৪২ সালে

---

🔹 সাহিত্য ও সংগীত

11. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: অগ্নিবীণা


12. প্রশ্ন: ‘বিদ্রোহী’ কবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় কোন পত্রিকায়?
উত্তর: বিজলী


13. প্রশ্ন: নজরুল গীতির আরেক নাম কী?
উত্তর: নজরুল সঙ্গীত


14. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের গানের সংখ্যা আনুমানিক কত?
উত্তর: প্রায় ৪০০০+


15. প্রশ্ন: ‘চল চল চল’ গানটি কোন বাহিনীর মার্চ সঙ্গীত?
উত্তর: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী


16. প্রশ্ন: নজরুল রচিত একটি বিখ্যাত ইসলামী গজলের নাম কী?
উত্তর: “রমজানের ঐ রোজার শেষে এল খুশির ঈদ”


17. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের গানে কোন বাদ্যযন্ত্রের প্রভাব বেশি?
উত্তর: হারমোনিয়াম, তবলা


18. প্রশ্ন: ‘কাণ্ডারী হুঁশিয়ার’ কবিতাটি কোন প্রেক্ষাপটে রচিত?
উত্তর: মুসলিম জাগরণ ও রাজনৈতিক চেতনার প্রেক্ষাপটে

19. প্রশ্ন: ‘বিদ্রোহী’ কবিতার বিখ্যাত চরণ কী?
উত্তর: “আমি চিরবিদ্রোহী বীর”


20. প্রশ্ন: নজরুলের গানে প্রধানত কোন বিষয়ের প্রাধান্য?
উত্তর: প্রেম, বিদ্রোহ, মানবতা, ধর্মীয় সম্প্রীতি


---

🔹 রচনাসমূহ

21. প্রশ্ন: নজরুলের প্রথম প্রকাশিত গল্প কী?
উত্তর: বাউণ্ডুলের আত্মকাহিনী


22. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের রচিত প্রথম উপন্যাস কোনটি?
উত্তর: বাঁধনহারা


23. প্রশ্ন: ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ কবিতার কারণে নজরুলের কী হয়েছিল?
উত্তর: কবিতাটি ব্রিটিশবিরোধী হওয়ায় তিনি কারাবরণ করেন


24. প্রশ্ন: নজরুল কারাগারে কোন কবিতাটি রচনা করেন?
উত্তর: মুক্তি


25. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত প্রবন্ধগ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: যুগবাণী


26. প্রশ্ন: ‘নারী’ প্রবন্ধে নজরুল নারীর কেমন অবস্থান চেয়েছিলেন?
উত্তর: নারীকে পুরুষের সমান মর্যাদাসম্পন্ন সহচর হিসেবে দেখতে চেয়েছেন


27. প্রশ্ন: নজরুল রচিত নাটকের নাম কী?
উত্তর: বুদ্ধদেব, ঝিলিমিলি, পুতুলের বিয়ে ইত্যাদি


28. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের কাব্য-অগ্নিবীণা উৎসর্গ করা হয়েছিল কাকে?
উত্তর: বসন্তকুমারী


29. প্রশ্ন: ‘নতুন চাঁদ’ কোন ধরনের রচনা?
উত্তর: কবিতা

30. প্রশ্ন: ‘রুদ্র মঙ্গল’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম

---

🔹 সমাজ ও দর্শন

31. প্রশ্ন: নজরুলের সাহিত্য ধর্মীয়ভাবে কেমন ছিল?
উত্তর: অসাম্প্রদায়িক, হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের প্রতীক

32. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলাম কোন সাময়িকী সম্পাদনা করতেন?
উত্তর: ধূমকেতু

33. প্রশ্ন: ‘ভাঙার গান গাইতে গাইতে গড়ার গান গাইব’ — কার উক্তি?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম

34. প্রশ্ন: নজরুল ইসলাম কোন শ্রেণির কবি ছিলেন?
উত্তর: বিপ্লবী ও মানবতাবাদী

35. প্রশ্ন: নজরুলের ধর্মীয় গানগুলোকে কী বলা হয়?
উত্তর: গজল ও ভক্তিগীতি

36. প্রশ্ন: নজরুল কতবার কারাবরণ করেন?
উত্তর: একাধিকবার; প্রথমবার ১৯২৩ সালে

37. প্রশ্ন: ‘কাবার পথে’ কবিতাটি কোন ধর্মীয় ভাবধারায় রচিত?
উত্তর: ইসলাম ধর্ম

38. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকী কোন দিন পালিত হয়?
উত্তর: ২৯ আগস্ট

39. প্রশ্ন: নজরুলের স্মরণে বাংলাদেশে কোন প্রতিষ্ঠান আছে?
উত্তর: নজরুল ইনস্টিটিউট, ঢাকা

40. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের জীবনীভিত্তিক চলচ্চিত্রের নাম কী?
উত্তর: বিদ্রোহী পদচিহ্নে (ডকুমেন্টারি ধাঁচে)

image
4 w ·çevirmek

ইবনু মাসউদ (রা) বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন,

"নারী হচ্ছে গোপন বস্তু। যখন সে বাড়ি থেকে বের হয়, তখন শয়তান তাকে নগ্নতার প্রতি ক্ষিপ্ত করে তুলে।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৩১০৯]


২৭/১০০. আবু হুরায়রা (রা) বলেন, রসূল (সা) বলেছেনঃ

"লজ্জা হচ্ছে ঈমান। ঈমান হচ্ছে জান্নাত লাভের মাধ্যম।"

- [আহমাদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৪৮৫৫]


২৮/১০০. উমার (রা) হতে বর্ণিত, রাসূল (সা) বলেনঃ

"অবশ্যই কোন পুরুষ কোন নারীর সাথে নির্জনে একত্রিত হলে, তৃতীয় জন হবে শয়তান।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ২৯৮৪]


২৯/১০০. ইবনু উমর (রা) বলেন, রাসূল (সা) বলেছেনঃ

"তিন শ্রেণীর লোক জান্নাতে যাবে না- (১) পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান (২) বাড়ীতে বেহায়াপনার সুযোগ প্রদানকারী (দাঈয়ুস) (৩) পুরুষের বেশ ধারণকারী নারী।"

- [নাসাঈ হা/২৫৬২; তারগীব হা/২৯৬৫]


৩০/১০০. আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেনঃ

"পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট, আর পিতা-মাতার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৪৭১০]


৩১/১০০. আবু উমামাহ (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেনঃ তিন শ্রেণীর মানুষের ফরয-নফল ইবাদাত আল্লাহ কবুল করেন না।

১. পিতা-মাতার অবাধ্য ব্যক্তি,
২. খোটাদানকারী,
৩. ভাগ্য অস্বীকারকারী ।

- [তারগীব হা/ ৩৫৭৩]

4 w ·çevirmek

ইবনু মাসউদ (রা) বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন,

"নারী হচ্ছে গোপন বস্তু। যখন সে বাড়ি থেকে বের হয়, তখন শয়তান তাকে নগ্নতার প্রতি ক্ষিপ্ত করে তুলে।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৩১০৯]


২৭/১০০. আবু হুরায়রা (রা) বলেন, রসূল (সা) বলেছেনঃ

"লজ্জা হচ্ছে ঈমান। ঈমান হচ্ছে জান্নাত লাভের মাধ্যম।"

- [আহমাদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৪৮৫৫]


২৮/১০০. উমার (রা) হতে বর্ণিত, রাসূল (সা) বলেনঃ

"অবশ্যই কোন পুরুষ কোন নারীর সাথে নির্জনে একত্রিত হলে, তৃতীয় জন হবে শয়তান।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ২৯৮৪]


২৯/১০০. ইবনু উমর (রা) বলেন, রাসূল (সা) বলেছেনঃ

"তিন শ্রেণীর লোক জান্নাতে যাবে না- (১) পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান (২) বাড়ীতে বেহায়াপনার সুযোগ প্রদানকারী (দাঈয়ুস) (৩) পুরুষের বেশ ধারণকারী নারী।"

- [নাসাঈ হা/২৫৬২; তারগীব হা/২৯৬৫]


৩০/১০০. আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেনঃ

"পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট, আর পিতা-মাতার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৪৭১০]


৩১/১০০. আবু উমামাহ (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেনঃ তিন শ্রেণীর মানুষের ফরয-নফল ইবাদাত আল্লাহ কবুল করেন না।

১. পিতা-মাতার অবাধ্য ব্যক্তি,
২. খোটাদানকারী,
৩. ভাগ্য অস্বীকারকারী ।

- [তারগীব হা/ ৩৫৭৩]

4 w ·çevirmek

ইবনু মাসউদ (রা) বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন,

"নারী হচ্ছে গোপন বস্তু। যখন সে বাড়ি থেকে বের হয়, তখন শয়তান তাকে নগ্নতার প্রতি ক্ষিপ্ত করে তুলে।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৩১০৯]


২৭/১০০. আবু হুরায়রা (রা) বলেন, রসূল (সা) বলেছেনঃ

"লজ্জা হচ্ছে ঈমান। ঈমান হচ্ছে জান্নাত লাভের মাধ্যম।"

- [আহমাদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৪৮৫৫]


২৮/১০০. উমার (রা) হতে বর্ণিত, রাসূল (সা) বলেনঃ

"অবশ্যই কোন পুরুষ কোন নারীর সাথে নির্জনে একত্রিত হলে, তৃতীয় জন হবে শয়তান।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ২৯৮৪]


২৯/১০০. ইবনু উমর (রা) বলেন, রাসূল (সা) বলেছেনঃ

"তিন শ্রেণীর লোক জান্নাতে যাবে না- (১) পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান (২) বাড়ীতে বেহায়াপনার সুযোগ প্রদানকারী (দাঈয়ুস) (৩) পুরুষের বেশ ধারণকারী নারী।"

- [নাসাঈ হা/২৫৬২; তারগীব হা/২৯৬৫]


৩০/১০০. আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেনঃ

"পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট, আর পিতা-মাতার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৪৭১০]


৩১/১০০. আবু উমামাহ (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেনঃ তিন শ্রেণীর মানুষের ফরয-নফল ইবাদাত আল্লাহ কবুল করেন না।

১. পিতা-মাতার অবাধ্য ব্যক্তি,
২. খোটাদানকারী,
৩. ভাগ্য অস্বীকারকারী ।

- [তারগীব হা/ ৩৫৭৩]

4 w ·çevirmek

ইবনু মাসউদ (রা) বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন,

"নারী হচ্ছে গোপন বস্তু। যখন সে বাড়ি থেকে বের হয়, তখন শয়তান তাকে নগ্নতার প্রতি ক্ষিপ্ত করে তুলে।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৩১০৯]


২৭/১০০. আবু হুরায়রা (রা) বলেন, রসূল (সা) বলেছেনঃ

"লজ্জা হচ্ছে ঈমান। ঈমান হচ্ছে জান্নাত লাভের মাধ্যম।"

- [আহমাদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৪৮৫৫]


২৮/১০০. উমার (রা) হতে বর্ণিত, রাসূল (সা) বলেনঃ

"অবশ্যই কোন পুরুষ কোন নারীর সাথে নির্জনে একত্রিত হলে, তৃতীয় জন হবে শয়তান।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ২৯৮৪]


২৯/১০০. ইবনু উমর (রা) বলেন, রাসূল (সা) বলেছেনঃ

"তিন শ্রেণীর লোক জান্নাতে যাবে না- (১) পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান (২) বাড়ীতে বেহায়াপনার সুযোগ প্রদানকারী (দাঈয়ুস) (৩) পুরুষের বেশ ধারণকারী নারী।"

- [নাসাঈ হা/২৫৬২; তারগীব হা/২৯৬৫]


৩০/১০০. আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেনঃ

"পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট, আর পিতা-মাতার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৪৭১০]


৩১/১০০. আবু উমামাহ (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেনঃ তিন শ্রেণীর মানুষের ফরয-নফল ইবাদাত আল্লাহ কবুল করেন না।

১. পিতা-মাতার অবাধ্য ব্যক্তি,
২. খোটাদানকারী,
৩. ভাগ্য অস্বীকারকারী ।

- [তারগীব হা/ ৩৫৭৩]

4 w ·çevirmek

ইবনু মাসউদ (রা) বলেন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন,

"নারী হচ্ছে গোপন বস্তু। যখন সে বাড়ি থেকে বের হয়, তখন শয়তান তাকে নগ্নতার প্রতি ক্ষিপ্ত করে তুলে।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৩১০৯]


২৭/১০০. আবু হুরায়রা (রা) বলেন, রসূল (সা) বলেছেনঃ

"লজ্জা হচ্ছে ঈমান। ঈমান হচ্ছে জান্নাত লাভের মাধ্যম।"

- [আহমাদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৪৮৫৫]


২৮/১০০. উমার (রা) হতে বর্ণিত, রাসূল (সা) বলেনঃ

"অবশ্যই কোন পুরুষ কোন নারীর সাথে নির্জনে একত্রিত হলে, তৃতীয় জন হবে শয়তান।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ২৯৮৪]


২৯/১০০. ইবনু উমর (রা) বলেন, রাসূল (সা) বলেছেনঃ

"তিন শ্রেণীর লোক জান্নাতে যাবে না- (১) পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান (২) বাড়ীতে বেহায়াপনার সুযোগ প্রদানকারী (দাঈয়ুস) (৩) পুরুষের বেশ ধারণকারী নারী।"

- [নাসাঈ হা/২৫৬২; তারগীব হা/২৯৬৫]


৩০/১০০. আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেনঃ

"পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহ সন্তুষ্ট, আর পিতা-মাতার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহ অসন্তুষ্ট।"

- [তিরমিযী, মিশকাত হা/ ৪৭১০]


৩১/১০০. আবু উমামাহ (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেনঃ তিন শ্রেণীর মানুষের ফরয-নফল ইবাদাত আল্লাহ কবুল করেন না।

১. পিতা-মাতার অবাধ্য ব্যক্তি,
২. খোটাদানকারী,
৩. ভাগ্য অস্বীকারকারী ।

- [তারগীব হা/ ৩৫৭৩]