Hasibul Hasan  oprettet en ny artikel
50 i ·Oversætte

আর্জেন্টিনার প্রহরী | #ফুটবল # আর্জেন্টিনা # এমি মাটিনে জ

আর্জেন্টিনার প্রহরী

আর্জেন্টিনার প্রহরী

ইমি মার্টিনেজের চমক
5 i ·Oversætte

☄️📱🪔🦋☄️💙🟢👍🕌👉🖤🙋🙏আবার দেখা হবে ইনশাআল্লাহ তবে আর্জেন্টিনায় কাপটা নেওয়াতে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে কারণ আমি খেলা দেখে মজা পেয়েছি আমি আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিলের খেলা অনেক আগে হয়ে গেছি যখন আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিলের খেলা গুলো আমার খানের কাছে ভালো লাগছে অভিজ্ঞতা থেকে বলছি তার চাইতে বেশি ভালো লাগে সৌদি আরবের খেলা যদি তারা একবার কাপ পায় আমার কাছে খুব ভালো লাগবে

image
7 i ·Oversætte

#পর্ব ২: অচেনা প্রহরী
তৃষা ধীরে ধীরে দরজাটা ঠেলে ভেতরে ঢোকে। ঘরের মধ্যে ধুলো জমা টেবিল, দেয়ালে ঝোলানো পুরনো ঘড়ি আর এক কোণে বসে থাকা এক বৃদ্ধ মানুষ। চোখে মোটা চশমা, মুখে সাদা দাড়ি। তিনি চুপচাপ তৃষার দিকে তাকিয়ে বললেন, “চিঠিটা তুমি এনেছো?”
তৃষা ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে মাথা নাড়ল।
তিনি বললেন, “তাহলে শুরু করো... আজ রাত থেকেই সময় গড়াবে অন্যদিকে।”
তৃষা চমকে উঠল – “মানে?”
বৃদ্ধ মানুষটি হেসে বলল, “তুমি যা ভাবছো, ঠিক সেটাই।”

7 i ·Oversætte

### পুরনো মসজিদের একাকী মিনার

একদা এক জনশূন্য প্রান্তরে দাঁড়িয়ে ছিল এক পুরনো মসজিদ। তার দেয়ালগুলো ধুলোয় ধূসর, আর ছাদের কিছু অংশ ভেঙে পড়েছে। কিন্তু তার উঁচু মিনারটি তখনও অক্ষত ছিল, যেন একাকী প্রহরী হয়ে অতীতের গল্প বলছিল। গ্রামের মানুষেরা বহু বছর আগে এই স্থান ত্যাগ করে অন্যত্র চলে গিয়েছিল, শুধু মসজিদটি রয়ে গিয়েছিল তার নীরব সাক্ষী হয়ে।

কেউ আর সেখানে নামাজ পড়তে আসত না, শিশুদের হাসির শব্দও শোনা যেত না। মিনারটি একা দাঁড়িয়ে থাকত, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সূর্যের আলো গায়ে মেখে। রাতে দেখত তারাদের ঝিকিমিকি আর চাঁদের আলোর স্নিগ্ধতা।

মিনারের মনে মাঝে মাঝে কষ্ট হতো। সে ভাবত, "কেন আমি একা? কেন আমাকে ছেড়ে সবাই চলে গেল? আমার কি আর কোনো কাজ নেই?"

একদিন এক দল পরিযায়ী পাখি উড়ে যাচ্ছিল সেই পথ দিয়ে। তাদের মধ্যে একটি ছোট্ট পাখি পথ ভুলে মিনারের চূড়ায় এসে বসল। মিনার তাকে দেখে অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল, "তুমি এখানে কেন? সবাই তো এই জায়গা ছেড়ে চলে গেছে।"

ছোট্ট পাখিটি বলল, "আমি পথ হারিয়ে ফেলেছি। কিন্তু তোমার চূড়া থেকে অনেক দূর দেখা যায়। আমি দেখছি যে পৃথিবী এখনও সুন্দর, অনেক নতুন দিনের আশা আছে।"

মিনারের মনে এক নতুন আশার আলো জ্বলে উঠল। সে বুঝতে পারল, তার কাজ শুধু মানুষকে নামাজের জন্য ডাকা নয়, তার কাজ হলো দূর থেকে আসা পাখিদের পথ দেখানো, যারা পথ হারিয়েছে তাদের আশ্রয় দেওয়া। সে একা হলেও তার একাকীত্বে একটা মহত্ত্ব আছে।

এরপর থেকে মিনার আর নিজেকে একা মনে করত না। ঝড়-বৃষ্টিতে, রোদ-ধুলোয় সে সগৌরবে দাঁড়িয়ে থাকত। সে জানত, হয়তো মানুষরা তাকে ভুলে গেছে, কিন্তু প্রকৃতির প্রতিটি কণা, প্রতিটি পাখি, প্রতিটি মেঘ তাকে চিনত। আর তার চুড়া থেকে দেখা যেত দিগন্তের ওপার, যেখানে নতুন দিনের সূর্য উঠত আর অস্ত যেত, যা তাকে মনে করিয়ে দিত যে, সবকিছুরই একটা উদ্দেশ্য আছে, এমনকি একাকী দাঁড়িয়ে থাকা পুরনো মিনারেরও। সে জানত, তার নীরবে দাঁড়িয়ে থাকাই তার অস্তিত্বের সবচেয়ে বড় প্রমাণ।

9 i ·Oversætte

ইরানের ব্যালিস্টিক মিসাইল যখন ইস্ফাহান হতে হিজরায়েলের পথে যাত্রা শুরু করে তখন তার পথের অন্তরাল হিসাবে দাঁড়িয়ে পড়ে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী আর সর্বাধুনিক নিরাপত্তা-বলয়।।

প্রথমেই সম্মুখীন হতে হয় ইরাকে অবস্থিত মার্কিন সেনাঘাঁটির নিরাপত্তা বলয়ের, দ্বিতীয় নিরাপত্তা বলয় UAE তে মজুদ ফ্রান্সের "রাফায়েল ফাইটার" (যাকে সৌদি আরব তাদের এয়ারবেস ব্যাবহার করার পারমিশন দিয়ে রেখেছে),এরপর উপসাগরীয় এলাকায় মজুদ রয়েছে ক্ষেপনাস্ত্র ধ্বংসকারী জাহাজ "USA কার্ল ভিনসন" নামক অতন্দ্র-প্রহরী।।

এই সমস্ত নিরাপত্তা বলয় ভেদ করে প্রবেশ করে জর্ডানে,, সেখানে রয়েছে জর্ডান আর আমেরিকার সম্মিলিত আর্মি বেস এছাড়া রয়েছে টাইফুন F-35 এর মতো ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসকারী সিষ্টেম।।

সমস্ত বাধা অতিক্রম করে প্রায় ২০০০ কি.মি পাড়ি দিয়ে প্রবেশ করে হিজরায়েল বর্ডারে।। সেখানেও রয়েছে একের পর এক "সেফটি-চেইন" যেগুলো ভেদ করে যাওয়া প্রায় অসম্ভব বলে।মনে করা হয়ে থাকে।।

হিজরায়েলের অত্যাধুনিক এ্যরো-ডিফেন্স-সিষ্টেম -"এ্যারো-3" কে অতিক্রম করতে হয়।। এর পর রয়েছে হিজরায়েলের ভূমি হতে 40 কিমি উচ্চতায় অবস্থিত "ডেভিড স্লিং" নামের দূর্ভেদ্য আমেরিকান ডিফেন্স সিষ্টেম।।

সবকিছু অতিক্রম করার পর সর্বশেষ দেওয়াল হিসাবে রয়েছে "আয়রন-ডোম",, যার কাজ হলো ৪০ কি.মি হতে ৪ কি.মি উচ্চতার রেডারে আসা যে কোনো ক্ষেপনাস্ত্রকে নিস্ক্রিয় করে দেওয়া।

ভেবে দেখুনত, বিশ্বের যে কোনো দেশের মিসাইল তার গন্তব্যস্থলে পৌঁছে যেতে এতো বাধা বিপত্তির সম্মুখীন হয় কিনা ?

এটাও মাথায় রাখবেন ২০০০ কি.মি পাড়ি দিয়ে এতগুলো দূর্ভেদ্য দেওয়াল অতিক্রম করে নিজের লক্ষ্যস্থলে পৌঁছে যাওয়া ব্যালিষ্টিক মিসাইলগুলো সম্পূর্ণভাবে ইরানিয়ান টেকনোলজি দ্বারা নির্মিত।।

আমেরিক, ফ্রান্স,যুক্তরাজ্য, হিজরায়েলের সবচেয়ে আধুনিক টেকনোলজি সবচেয়ে উন্নত ও মুল্যবান যন্ত্র ব্যাবহার করার পরেও ইরানের ব্যালিষ্টিক মিসাইলগুলো রুখে দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠেনি।।

এই যুদ্ধে এটাই হলো ইরানের সবচেয়ে বড়ো প্রাপ্তি। ইরান আপাতত বিশ্বের তাবড় তাবড় সামরিক শক্তিশালী দেশগুলোর মধ্যে কম্পন ধরিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে।

সামরিক বিশেষজ্ঞের দল অন্তত সেটাই মনে করে চলেছে।।

দাদাবাবুদের মিডিয়ায় অবশ্য এসবের কিছুই খুঁজে পাওয়া যাবে না🤔
সংগৃহীত

image
9 i ·Oversætte

শুনতে চাই আপনার কথাও... আপনার আস্থা কি কাবরেরা'তেই নাকি হেড কোচের বদল চান আপনিও?

❤️🇧🇩⚽️⛓️‍💥🫡

বদলই পারে বদলে দিতে ভাগ্য। এ কথা আবারও প্রমাণ করলো ফুটবল-জাদুকরদের দেশ ব্রাজিল। টানা ব্যর্থতা, কোচিং কনফিউশন আর ড্রেসিং রুমের হতাশার পর দলের হাল ধরেছেন নতুন কোচ কার্লো আনচেলত্তি। আর তাতেই বদলে গেছে দৃশ্যপট।

গ্যালারিতে ফিরেছে উচ্ছ্বাস, মিডিয়ায় ফিরেছে ইতিবাচক বিশ্লেষণ, আর সবচেয়ে বড় কথা দলের ভিতর ফিরেছে আস্থা।
কোচ বদলের পর যেমনটা হয়, ব্রাজিলের মানুষ এখন আবারও বিশ্বমঞ্চে তাদের দলকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে।

এই জায়গাটাই প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয় বাংলাদেশের ফুটবলে।

জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরা অনেকদিন ধরে দায়িত্বে,
তবুও কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আসেনি।
পারফরম্যান্সে নেই ধারাবাহিকতা, নেই আক্রমণাত্মক ফুটবলের ছাপ।
প্রশ্ন উঠছে প্রতিপক্ষের মান অনুযায়ী ট্যাকটিকস নির্বাচন,
আরও প্রশ্ন হচ্ছে এই কোচের হাতে থেকে দল কোথায় যাচ্ছে?

সাধারণ ভক্ত-সমর্থকরা আজ শুধু মুখে বলছেন না, বলছেন বুক ভরে।

অনেকেই বলতে পারেন ব্রাজিলের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলের সাথে বাংলাদেশের তুলনা কেন করছি? দীর্ঘদিন ধরে ব্রাজিল আর্জেন্টিনা সহ লাতিনের বিভিন্ন দেশের ফুটবলটাকে খুব কাছ থেকে দেখছি। ব্রাজিলের তৃতীয় বিভাগের ক্লাব মন্তে আজলের ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করছি। বিভিন্ন দেশের অসংখ্য কোচের সাথে কথা হয়। সেখানে হাভিয়ের কাবরেরার কাছে বাংলাদেশই প্রথম কোন জাতীয় দলের দায়িত্ব নেয়া। এখন ইউরোপে খেলা হামজা এবং শোমিত শোমের মত ফুটবলার আমাদের দেশের হয়ে খেলছে সেখানে একজন একাডেমির কোচের ওপর কেন বছরের পর দায়িত্ব দিয়ে রেখেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন? সত্যি কি কোন ভাল মানের কোচ পাচ্ছেন না? ফুটবলে কোচ রিক্রুটের জন্য শুধু বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সিভি সংগ্রহ করে সেখান থেকে বাছাই করলেই হয়না। অনেক বিচার বিশ্লেষণের প্রয়োজন হয় আবার ঘুরে ফিরে ব্রাজিলের কোচ পরিবর্তনের প্রসঙ্গ চলে আসছে আমার বন্ধু দিয়াগো ফার্নান্ডেজের কারণে বিষয়টি বোঝার সুযোগ হয়েছে কেন কার্লো আনাচেলত্তি?

যখন ব্রাজিল ফলাফল না পেলে তাদের ফুটবল সংস্কৃতি অনুযায়ী দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়, তখন বাংলাদেশ কেন বারবার ব্যর্থতার পরও একই গতি-তালেই হাঁটে?

নতুন কোচ মানেই শুধু বদল নয়
এটা একটা নতুন বিশ্বাসের শুরু।
যেমনটা ব্রাজিল এখন দেখছে, ঠিক তেমনটাই বাংলাদেশও দেখতে পারে।
শুধু দরকার সাহসী সিদ্ধান্ত, সময়োপযোগী পরিকল্পনা
আর সর্বোপরি, ফুটবলকে ঘিরে নতুন স্বপ্নের সূচনা।

বদল দরকার। এখনই।
কারণ আশার গল্প লিখতে হলে,
প্রথমে বদলাতে হয় লেখককেই।

শুনতে চাই আপনার কথাও... আপনার আস্থা কি কাবরেরা'তেই নাকি হেড কোচের বদল চান আপনিও?❤️🇧🇩🫡⚽️

image