কাঁঠাল একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল, যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী। এটি ভিটামিন, খনিজ, এবং ফাইবারের একটি চমৎকার উৎস। কাঁঠাল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, হজম ভালো হয়, এবং ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
কাঁঠাল খাওয়ার কিছু উপকারিতা নিচে উল্লেখ করা হলো:
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
হজমে সাহায্য করে:
কাঁঠালে থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
ত্বকের জন্য উপকারী:
ভিটামিন এ এবং সি ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে।
দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে:
ভিটামিন এ চোখের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এবং কাঁঠালে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ থাকায় এটি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সহায়ক।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
কাঁঠালে উপস্থিত পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে:
কাঁঠালে থাকা ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক:
কাঁঠালে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য উপাদান কিছু ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়:
কাঁঠালে থাকা ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।
ওজন কমাতে সহায়ক:
কাঁঠালে থাকা ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে, যা অতিরিক্ত ওজনের মানুষদের জন্য ওজন কমাতে সহায়ক হতে পারে।
তবে, যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের অতিরিক্ত কাঁঠাল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে, কারণ এতে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকে। এছাড়াও, যাদের হজমের সমস্যা আছে, তাদেরও পরিমিত পরিমাণে কাঁঠাল খাওয়া উচিত।
প্রিয় নিসফ আল আফদাল, ভবিষ্যতে সহধর্মিণী
জানো, আমি কোনো রাজপুত্র না। আমার নেই সুগঠিত শরীর, চোখে নেই রোমান্টিক গল্পের মতো মায়া, কণ্ঠেও নেই কবির কাব্যের সুর। আমি হয়তো তোমার স্বপ্নের সেই পারফেক্ট ছেলে না।আমার নেই দামি গাড়ি, ব্র্যান্ডেড ঘড়ি, বা ব্যাংক ব্যালেন্সের ঘনত্ব—কিন্তু আমার আছে একটা হৃদয়, যেখানে শুধুই তোমার জন্য ভালোবাসা জমা আছে।
তুমি যদি কখনো ভাবো (আমার স্বামীটা কেন এমন সাধারণ?)তাহলে আমি বলব, আমি সাধারণই থাকতে চাই, যাতে তোমার ভালোবাসার প্রতিটি স্পর্শে নিজেকে বিশেষ মনে করতে পারি।
জানো, আমি স্বপ্ন দেখি এমন একজন সঙ্গিনীর,
যে পর্দা ভালোবাসে, নম্রতা ধারণ করে,
যে আধুনিকতা নয়, বরং সরলতাকে সম্মান করে,
যে কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জীবনকে গঠন করতে চায়,
যে ঘরকে জান্নাত বানাতে চায়—লোক দেখানো সংসার না।আমি চাই না তুমি সাজগোজ করে সবাইকে দেখাওআমি চাই, তুমি আমার জন্য সাজো।
আমি চাই না তুমি হাজার লোকের সামনে হাসো, আমি চাই তুমি শুধু আমার সামনে সেই নিঃশব্দ হেসে বলো তুমি আছো বলেই আমি ভালো আছি।
জানো, আমি চাই না সোনা-দানা, বা সৌন্দর্যের মাপকাঠিতে মাপা কোনো রমণী।
আমি চাই এমন একজন, যার সাথে মিলেমিশে নামাজে দাঁড়াতে পারব, একসাথে কোরআন পড়তে পারব, কাঁধে মাথা রেখে আখিরাতের গল্প করতে পারব।
তুমি ক্লান্ত হলে আমি তোমার পাশে চুপচাপ বসে থাকব।তুমি অসুস্থ হলে আমি গভীর রাতেও তোমার জন্য দোয়া করব।তুমি চোখের পানি ফেললে আমি কাঁদতে না পারলেও ভেতরটা কেঁপে উঠবে কারণ তুমি আমার হৃদয়ের অর্ধেক।তুমি যদি একদিনও বলতে আমার দিনটা খুব কঠিন ছিল,আমি বলব চলো, দু’জন মিলে আল্লাহর কাছে সেজদা দেই… ইনশাআল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে,,,,,
আমার একটাই চাওয়াতুমি আমাকে ভালোবাসো, আমার প্রতি বিশ্বস্ত থাকো।আমি কোনো প্রতিদান চাই না। চাই শুধু ভালোবাসার বিনিময়ে ভালোবাসা। আর আমার শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত তোমার পাশে থেকে দায়িত্ব পালন করতে চাই।আল্লাহ জানেন, আমি কাকে চাচ্ছি আর আমি তাঁর কাছেই প্রার্থনা করি হে রব, আমাকে এমন একজন দাও, যার সঙ্গে আমি শুধু দুনিয়া নয়, আখিরাতেও থাকব।
আমি অপেক্ষায় আছি.......
কারণ আমি এমন এক সত্তার বান্দা, যিনি কারো দোয়া কখনোই বৃথা যেতে দেন না। তিনি অন্তরগুলোকে বদলে দেন, আর সঠিক সময়েই সঠিক মানুষ পাঠান…✨🌼
কখনো কখনো কাউকে খুব কাছ থেকে দেখতে ইচ্ছে করে। কিন্তু বাস্তবতার দূরত্ব সব চাওয়াকে থামিয়ে দেয়। মন চায় একটু গল্প হোক, একটু মায়া থাকুক… অথচ সে তো বুঝেই না! 🥀
#lovefeeling #hearttalk #silentlove
ভেবে ছিলাম তোমাকে নিয়ে একদিন
পরু পৃথিবী ঘুরে বেড়াবো।
সকল ক্লান্তি শেষে
দীর্ঘ একটা সময়ের ছুটি নিবো।
সেদিন শুধু তোমারই প্রেমিক হবো নীলা
আমি শুধুই তোমারই হবো!
তোমাকে বিলিয়ে দিবো বুকের পাঁজর খান
তুমি মাথা রেখে অহেতুক ক্লান্তি মিটিয়ে দিবে।
তোমাকে নিয়ে দিনের পর দিন গুনা
আমার অপেক্ষার অহেতুক ক্লান্তি সর্বশেষে পূর্ণতাই হেঁসে বেড়াবে।
অথচ দেখো আমরা আজ কত দূরে
না ভাঙবে মাঝ পথের দেয়ালের অভিশাপ।
না ভুলবো ছেড়ে যাওয়ার অভিযোগ
কতটা দুঃখের বেবাক নিল আমাদের স্পর্শ করেছে।
আমাদের হারিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো না নীলা
এমন মাঝ পথে সমাপ্তি নেওয়ার কথা ছিলো না।
চলেই যাবে তবে কেনো এতো রঙিন ঘুরির নাটাই সুতো"
ছিঁড়েই ফেলবে যেহেতু
তবে কেনো এত ভালোবাসা মায়াতে মুগ্ধ?
পৃথিবী ঘুরে দেখা মানুষেরও বুঝি সমাপ্তি হয়?
বুক জড়িয়ে ধরার তীব্র ইচ্ছাও বুঝি সমাপ্তি হয়?
আমাদের আর দেখা হবে না পৃথিবী
দেখা হবো না গ্রামের শস্য ফুল
কিংবা বসন্তের সকালে তোমার কামনি।
আমার আর ছুটি হবে না নীলা
আমি ফিরবো না তোমার শহরে।
কেবল থেকে যাবে কিছু স্মৃতি
মেঘ বেলি সাজেক দুঃখ হয়ে।
কবিতা -আমি আর ফিরবো না তোমার শহরে
ছবি সংগ্রহিত
লেখা কাব্য আহমেদ হৃদয়
Book My Show (BMS) অন্তর্ভুক্তির প্রথম ২৪ ঘন্টায় হাইয়েস্ট ইন্টারেস্ট অর্জনকারী সিনেমার তালিকা —
▪️বাহুবালি দ্য এপিক — 29.2K
▪️রামায়াণা — 25K
▪️স্পিরিট — 17.7K
▪️দ্য রাজাসাব — 10K
▪️ব্যাটল অফ গালওয়ান — 1.8K
▪️জলি এল এল বি থ্রি — 1.5K
লিস্টের এই বড় বড় নতুন সিনেমাগুলোর মধ্যে বাহুবালি দ্য এপিক রি-রিলিজ হতে যাওয়া সিনেমা।
একটা সিনেমার কি পরিমান হাইপ থাকলে রি রিলিজ হতে গিয়েও বাঘা বাঘা সব নতুন প্রজেক্ট কে পেছনে ফেলে টপ পজিশনে চলে যায়! রি রিলিজে নতুন ইতিহাস দেখার জন্য প্রস্তুত হয়ে যান!
Popularity,hype, franchise value, stardom — all at It's peak 🔥👏
Baahubali — The Biggest brand of Indian cinema 🗿✌️
পৃথিবীতে সবচেয়ে ভয়ংকর নেশা হচ্ছে কারো মায়ার নেশা! একবার কারো মায়ার নেশায় জড়িয়ে পড়লে, নিজের সমস্ত সুখ বিসর্জন দিয়েও সে মায়া কাটানো যায় না!
এই মায়া ব্যাপারটা তৈরি হয় মূলত কথার মাধ্যমে। কথা বলতে বলতে একটা মানুষের প্রতি তীব্র ভাবে আসক্ত হয়ে পড়ে মানুষ৷ আর তারপর সেই মায়া শুধু বাড়তেই থাকে, কমে না।
মানুষ যখন মায়ার নেশায় জড়িয়ে পড়ে, তখন সে ঠিক না ভুল সেটা বোঝে না৷ কোনো বাঁধা মানে না, কোনোকিছু চিন্তা করে না। সে শুধু মায়ার টানে সবকিছু মেনে নেয়, মেনে নিতে বাধ্য হয়।
যখন কারো প্রতি মায়া জন্মায়, ঠিক তার আগের মূহুর্ত অবধি মানুষ নিজের আয়ত্তে থাকে। আর যখন কারো প্রতি মায়া জন্মায়, তখন নিজের নিয়ন্ত্রণ আর মানুষের হাতে থাকে না। যার প্রতি মায়া জন্মায়, নিজের অনুভূতির সমস্ত নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় সেই মানুষটা!
মানুষ চায় নিজেকে সেই মায়া থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে নিয়ে আসতে, কিন্তু পারে না! হাজার যন্ত্রণা, কষ্ট পাওয়ার পরেও সে এই মায়ার নেশা থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না।
যে একবার কারো মায়ার নেশায় পড়ে, সে তার ভালো থাকার চাবিটা তার হাতে ছেড়ে দেয়। তারপর কথা ফুরায়, সময় ফুরায়, সম্পর্ক এবং মানুষ হারিয়ে যায়, শুধু মায়া ফুরায় না!
লেখায়:- মোঃ ফাহাদ মিয়া🌼
বর্তমানে একটি মিথ প্রচলিত আছে—অনেকে মনে করেন, গরুর নেহারির তেলতেলে অংশটাই ক্যালসিয়াম এবং এটি খেলে শরীরে ক্যালসিয়াম বাড়ে। কিন্তু এ ধারণা একেবারেই ভুল।
নেহারি সাধারণত গরু বা ছাগলের পা দিয়ে তৈরি হয়, যেখানে হাড় থেকে বের হয় একটি হলুদাভ, নরম পদার্থ—যা আসলে অস্থিমজ্জা বা বোন ম্যারো। এটি মূলত চর্বিজাত উপাদানে ভরপুর, যেমন: কোলাজেন, গ্লুকোসামিন, কনড্রয়েটিন ও ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিডস। এগুলো শরীরের জন্য উপকারী হলেও এতে ক্যালসিয়াম প্রায় নেই বললেই চলে।
ক্যালসিয়াম হলো একটি খনিজ, যা থাকে হাড়ের শক্ত অংশে—গুঁড়া বা কঠিন আকারে। রান্নার সময় এতে অল্প কিছু ক্যালসিয়াম ঝোলে আসতে পারে, তবে তা এতই কম যে শরীরের চাহিদা পূরণে কোনো কাজ দেয় না।
তাই নেহারির হলুদ অংশকে ক্যালসিয়াম ভাবা যেমন ভুল, তেমনি এটি খেয়ে ক্যালসিয়াম বাড়ে মনে করাও বিভ্রান্তিকর। ক্যালসিয়াম পেতে নেহারি নয় দুধ, দই, পনির, সাদা মাছ ও অন্যান্য ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার খান।
গল্প : খেয়াঘাটের ডাক
নদীর নাম মায়াবতী। সেই নদীর খেয়াঘাটে একা নৌকা বাইত বৃদ্ধ হাসেম মাঝি। দিনের বেলা পারাপার চললেও, রাতে কেউ ওই ঘাট মাড়াত না। কারণ, প্রতি রাতে ঠিক বারোটায় ওপার থেকে কেউ একজন ডাকত, "মাঝি, ও মাঝি, পার করে নিয়ে যাও।" হাসেম জানত, ওটা মানুষের ডাক নয়। বছর দশেক আগে এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে এক যাত্রী পার হতে গিয়ে নৌকাডুবিতে মারা যায়। সেই যাত্রীর আত্মাই রোজ রাতে ডাকে। হাসেম কোনোদিন সাড়া দেয়নি। কিন্তু এক রাতে তার নাতি ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়ল। শহরে ডাক্তার দেখাতে হলে নদী পার হতেই হবে। হাসেম নাতিকে নিয়ে নৌকায় উঠল। মাঝনদীতে যেতেই সেই ডাক আবার শোনা গেল। এবার আরও কাছে, আরও করুণ। "মাঝি, আমাকেও সাথে নাও।" হাসেম দেখল, জলের ভেতর থেকে একটা ছায়ামূর্তি নৌকার দিকে হাত বাড়িয়েছে। সে ভয়ে আল্লাহকে ডাকতে ডাকতে কোনোমতে নৌকা চালিয়ে ওপারে পৌঁছায়।
#খেয়াঘাট #নদীরভূত #অতৃপ্তআত্মা #গ্রামবাংলারভূত #ভৌতিককাহিনী
গল্প : কবরস্থানের কান্না
পুরনো কবরস্থানের পাশ দিয়ে সাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফিরত করিম। রোজকার মতো সেদিনও ফিরছিল। কিন্তু সেদিন কানে এলো কান্নার আওয়াজ। একটা মেয়ের কান্নার শব্দ, যা কবরস্থানের ভেতর থেকে আসছিল। করিম সাইকেল থামিয়ে উঁকি মেরে দেখল, একটা নতুন কবরের পাশে অল্পবয়সী এক মেয়ে বসে কাঁদছে। তার পরনে বিয়ের পোশাক। মায়া হওয়ায় করিম জিজ্ঞেস করল, "আপনি এখানে একা কেন?" মেয়েটি মুখ না তুলেই বলল, "আমার বর আমাকে এখানে একা ফেলে চলে গেছে।" করিম কী বলবে ভাবছিল। মেয়েটি তখন মুখ তুলল। তার চোখ দুটো ছিল কোটর থেকে বেরিয়ে আসা আর সারা মুখে ছিল পচন। মেয়েটি হেসে বলল, "তুমি কি আমার বর হবে?" করিম ভয়ে সাইকেল ফেলে দৌড়েছিল।
#মামদোভূত #কবরস্থান #ভৌতিককাহিনী #অতৃপ্তআত্মা #bengalighoststory
mdalamingazi
מחק תגובה
האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?