একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।
এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।
কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।
এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।
•
কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।
•
প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?
•
এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf
একটি ছেলেকে বলা এক বাবার হৃদয়ছোঁয়া কথা......!
বাবা ছেলেকে বললেন:
“আগে নতুন বউকে গরুর গাড়ি নয়, পালকিতে করে আনা হতো জানিস কেন?
যাতে সবাই বুঝে নেয়, একজন রাজরানিকে আনা হচ্ছে, সাধারণ কাউকে নয়।
পালকি থেকে নামার পরেও সে যেন সারাজীবন এই সম্মানেই থাকে
এটা তোর দায়িত্ব।”
“তুই জানিস, নতুন বউ পালকিতে উঠে কী করে?
সে কাঁদে।
কার জন্য কাঁদে?
শুধু ফেলে আসা মা-বাবার জন্য না,
সে কাঁদে অজানা ভবিষ্যতের ভয়ে।
তোর কাজ হলো
এই কান্নাই তার জীবনের শেষ কান্না হয়, সেটা নিশ্চিত করা।”
“এরপর সে কাঁদবে মাত্র দুইবার:
১/ মা হওয়ার আনন্দে,
২/তুই মারা গেলে, তোর শোকে।
মাঝখানে যত দুঃখ আসবে,
তুই হবে তার চোখের অশ্রুমুছনো হাত।”
“জানিস, বউ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় কিসে?
স্বামীর খারাপ ব্যবহারে।
আমি খুব রাগী,
তবু কখনো তোর মায়ের সঙ্গে উঁচু গলায় কথা বলিনি।
বিয়ে মানে একটা মেয়ের জীবনের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেওয়া।
এ দায়িত্ব ভুলে গেলে, সৃষ্টিকর্তার কাছে জবাবদিহি করতেই হবে।”
“আরেকটা কথা মনে রাখিস
তোর বউয়ের মা-বাবাকে কখনো ‘শ্বশুর-শাশুড়ি’ বলিস না,
মা-বাবা বলিস।
তুই যেমন বলবি, তোর বউ তেমনই শিখবে।
ভালোবাসা শেখানো শুরু হয় নিজের ব্যবহার দিয়ে।”
“সৃষ্টিকর্তা সবকিছু দেখেন।
তোর পাল্লায় তুই যা দিবি,
তিনি তাঁর পাল্লায় ঠিক তাই দিবেন।”
বিয়ে মানে শুধু দু’জন মানুষের বন্ধন নয়,
এটা একে অপরের চোখের জল মুছে ফেলার চুক্তি।
*****যদি বাবার এই উপদেশ ভালো লেগে থাকে,
শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন হয়তো কোনো এক ছেলের চোখ খুলে যাবে আজ 🥰🥀#foryouシ
একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।
এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।
কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।
এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।
•
কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।
•
প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?
•
এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf
এক বৃদ্ধের কথা শুনে রাসূল (সাঃ) হেঁচকি দিয়ে কান্না করছিলেন।কিন্তু কেন?কি ঘটেছিলো বৃদ্ধের সাথে?
একবার রাসূল (সাঃ) এর কাছে এক সাহাবী এসে বললো, হে রাসূল (সাঃ), আমার বাবা আমার সম্পদ খরচ করে ফেলে কিন্তু আমাকে জিজ্ঞেস করে না। রাসূল (সাঃ) উত্তরে বললেন, তোমার বাবাকে ডেকে আনো।
যখন বৃদ্ধ বাবাকে ডাকা হলো, তখন তিনি রাসূল (সাঃ) কে জিজ্ঞেস করলেন, হে নবী (সাঃ) কেন আমাকে ডেকেছেন? উত্তর নবী (সাঃ) বললেন, আপনার ছেলে অভিযোগ করছে।
এই কথা শুনে বৃদ্ধ বাবা খুবই কষ্ট পেলেন এবং মনে মনে দু:খে কয়েকটি ছন্দ পড়লেন। পড়তে পড়তে তিনি সভার ভিতরে আসলেন।
যখন তিনি দরজা দিয়ে দরবারে ভিতরে আসলেন, তখন জীবরাঈল (আ আসলেন নবীর কাছে।
বললেন, হে রাসূল (সা, আল্লাহ বলেছেন এই ব্যক্তির সমস্যা পরে শুনবেন, প্রথম ওই কবিতা শুনেন যেটা তিনি ছেলের কষ্টে মনে মনে বলেছেন। উনি সবার সামনে বলেন নি, কিন্তু আল্লাহ শুনেছেন।
অত:পর রাসূল (সাঃ) বৃদ্ধ লোকটিকে বললেন, আপনার সমস্যার কথা পরে শুনি, আগে আপনি ওই কবিতা শুনান যেটা একটু আগে আপনি মনে মনে পড়লেন।
বৃদ্ধ লোকটি বললেন,আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আপনি আল্লাহর রাসূল।হে আল্লাহ রাসূল (সাঃ) আমি দুংখে কয়েকটি ছন্দ মনে মনে বলেছিলাম,জোরে বলে নি।
তবুও আপনার আল্লাহ সেটা আরশের উপর থেকে শুনেছেন।সত্যিকার অর্থেই আপনি সত্য এবং আপনার রব সত্য।
রাসূল (সাঃ) বললেন,কি বলেছিলেন?
বৃদ্ধ বললেন আমি মনে মনে বললাম,হে আমার পুত্র,যেদিন তুই জন্ম নিয়েছিলি,সে দিন থেকে আমি নিজের জন্যে জীবনযাপন করা ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমরা তোর জন্যে জীবনের সফর শুরু করেছিলাম।
তোকে শীতল ছায়া বসানোর জন্যে,নিজে গরম বাতাসের সাথে লড়েছি।তোকে ঠান্ডা বাতাস থেকে বাঁচানোর জন্যে বরফের মধ্যে কাজ করেছি।তোর একটু হাসি দেখার জন্যে,সারারাত ছটফট করেছি।
নিজের সম্পূর্ণ যৌবনের শক্তি দিয়ে সারারাত নির্বোধ ষাঁড়ের মত খেটেছি,তোকে বড় করার জন্যে।
আমি বৃদ্ধ হতে লাগলাম,তুই যুবক হতে শুরু করলি।আমার কোমর কুঁজো হতে লাগলো তোর কোমর মজবুত হতে থাকলো।
আমার পা থেকে প্রাণ বের হয়ে গেলো,তোর পা শক্ত হলো।আমার হাত কাঁপতে শুরু লাগলো,তোর হাত মজবুত হলো।আমি দুর্বলতায় গড়াগড়ি করতে লাগলাম,তুই অংহকারী হতে লাগলি।
তখন আমার মনে পড়লো,যেমন আমি আমার ছেলের জন্যে ধাক্কা খেতাম,ওর জন্যে আল্লাহর কাছে দোয়া করতাম,ওর জন্যে আল্লাহর কাছে ছটফট করতাম।আজকে মনেহয় আমার এই পড়ন্ত বয়সে,ও আমার আশ্রয় হবে।
কিন্তু তোর মধ্যে যখন যৌবনের তরঙ্গ দৌড়াচ্ছিলো, আর বার্ধক্য আমাকে খেয়ে ফেললো।যখন যৌবন তোকে সোজা করলো আর বার্ধক্য আমাকে বাকা করে দিলো,কোমর কুঁজো করে দিলো।
তুই আমাকে একদম এমনভাবে দেখতে লাগলি যেন, তুই মালিক আর আমি চাকর।
তোর এমন চাহনি দেখে, আমি আমার ত্রিশ বছরের জীবন ভুলে গেছি। আর বলতে লাগলাম, হ্যাঁ হ্যাঁ আমি বাবা না, আমি চাকর।
হে আমার নবী (সাঃ),আপনিই বলুন,যদি ও আমার সন্তান হতো,তাহলে এভাবে না তাকাতো।
এই ছেলে আমার রাত জেগে ছটফট করাকে ভুলে গেছে,দিনের পর দিন আমার শীত-গরমের সাথে লড়াই করা ভুলে গেছে,নির্বোধ ষাঁড়ের মতো খাটুনিকে ভুলে গেছে,আমার সকল সুখ-দুংখকে দাফন করার কাহিনী ভুলে গেছে।
সব ভুলে আজকে আমার সাথে এমনভাবে কথা বলছে, যেন সে আমার মনিব।ঠিক আছে,আমার সন্তান আমি চাকরই,তুই আমার মালিক কিন্তু প্রতিবেশী তো।
মানুষ তো,প্রতিবেশিকে জিজ্ঞেস করে,কেমন আছে, কোন প্রয়োজন আছে কিনা?মাঝে মাঝে এইটুকুই জিজ্ঞেস করতি।
এই ঘটনা শুনে,আমার নবী (সাঃ) কান্না করতে করতে হেঁচকি দিয়ে ফেলেন।
এরপর রাসূল (সাঃ),ওই ছেলের কাঁদ ধরে বললেন,বাহির হয়ে যাও আমার সামনে থেকে,চোখের সামনে থেকে দূরে চলে যাও।তোমার সকল সম্পদ তোমার বাবার,আর এই বাবাই আজকে তোমার হাতে অপমানিত হলো।
একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।
এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।
কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।
এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।
•
কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।
•
প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?
•
এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf
🥰আসসালামু আলাইকুম🥰
🌺My Business e-learning platform
থেকে _🥰..বলছি| 🌺*
*🥰আমাদের কোম্পানিতে আপনি যে কাজ গুলো শিখতে পারবেন এবং সেই কাজগুলো করে লাইভ ডেবলাপ করতে পারেন🥰
*.......💸Job Details💸........*
👇👇👇👇👇👇👇
*(আমাদের কাজ গুলো হলো)*
*➡️ কোরআন ও হাদিস শিখা*
*➡️ ফটো ইডিটিং*
*➡️ ভিডিও ইডিটিং*
*➡️ ডার্টা এন্ট্রি*
*➡️ গ্রাফিক্স ডিজাইন*
*➡️ সোশ্যাল মার্কেটিং*
*➡️ ইংলিশ টকিং*
*➡️ লিট জেনারেশন*
*➡️ ওয়েপ ডেপলপ মেন্ড*
*➡️ ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট*
*➡️ ফেসবুক পেজ বুস্ট*
*➡️ ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট এন্ড বুস্ট*
*➡️ ফর্রম পুরন করা*
👉 *কাজ করতে প্রয়োজনঃ- একটি স্মার্ট ফোন*। 📱
*প্রতিদিন* ২-৩ *ঘন্টা* *⏲️ কাজ করে ৬০০-৭০০ টাকা ইনকাম পাবেন🍁যেকোনো সময় কাজ করতে পারবেন*🍁
_*এই কাজগুলা আপনি করতে পারবেন একদম ফ্রিতে*_
*📈প্রতিটা কাজ ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে সিখানো হয়।📈*
*কাজ না পারলে কোনো সমস্যা নেই।সবকাজ শিখিয়ে দেয়া হবে। আর তার সাথে আপনি প্রফেশনাল ভাবে ফটো & ভিডিও ইডিট শিখতে পারবেন সম্পূর্ন ফ্রী তে। কাজ করার জন্য আপনাকে ফর্ম পূরণ করতে হবে*
_*ফর্ম পূরণ করার সময় WhatsApp number ব্যবহার করতে হবে। আমরা সব কাজ WhatsApp এ করে থাকি*_
〰〰〰〰〰〰〰〰〰〰
💫_*আপনি কী কাজ টা করতে আগ্রহী আপনার মতামত জানাবেন*_💫
দরজায় দরজায় বিক্রি হচ্ছে, 'বিয়ের নামে'
'ফ্রি স্যাম্পল',
একটা 'লাইভ ডেমো' যার এক্সপায়ারি ডেট আজই!
ব্যাপারটা এমন,, অনেকদিন ভালো খায় না,,
চল, 'মেয়ে দেখার নামে,, চা-বিস্কুটের বিলটা সেভ করি...
কাস্টমার ফিডব্যাক' নেওয়া ,, অর্ধেকটাই সমালোচনা,
সাপ্লাই চেইনের দর কষাকষি— এই আরকি!
শুভদৃষ্টি"? "পাত্রী দেখা"? — ভণ্ডামির শীতল প্রলেপ!
ভিতরে বিদ্রুপ হাসি নিয়ে যাওয়া চোদ্দগুষ্টি,,
খুঁজবে প্রিমিয়াম সব ভার্সন—
'রাশিয়ান লেদার', রান্নায় অস্কার জিতা,
``বয়স হাঁটুর নিচে,,
দক্ষতা: সংসার ঘানি থেকে,, তেল বের করে সবাইকে তেলতেলে রাখা,,!
যেন, প্রডাক্ট স্পেসিফিকেশন' চেকলিস্টে,,
একটা বাদ পড়লে,, এই ভার্সন রিজেক্ট,,
কিছু টাকার,, সান্ত্বনা-বন্ড হাতে ধরিয়ে,, মূল্যবোধ রিফান্ড করে দেয়া।।
বিয়ের নামে,, মেয়েদের পণ্যের ডেমো" বানিয়ে রাখা,,
কতবার দেখলে 'ফুল ভার্সন' নেয়ার সিদ্ধান্ত নেবে?"
সম্মানের পলিসি কী?"
এই ক্লান্তিকর, অস্বস্তিকর প্রক্রিয়ায়,,
অস্তিত্বের সংকট:,, পাত্রী দেখার নামে,,
তার,, রঙিন নখের নিচে লুকানো কতটা আঁচড়?
কতটা 'রক্তপাত?
ম্যানিকিউর হাসিতে তবুও চাই এই সমাজ নিখুঁত আর্ট,
ভেতরের বিষাদ-চিৎকারের,, কোনো দাম নেই,,
অন্যের ফ্রি দেখার আত্মসন্তুষ্টিতে।"
"একটা মানুষের আত্মা নিয়ে খেলা 'ফ্রি ট্রায়ালের' 'জিগস পাজলে?"
"মায়ের চোখে চাপা উদ্বেগ",
বাবার হতাশা নামে,, 'অভিশাপ হয়ে যাওয়া কন্যা শব্দটাতে,,
..সমাজের বানানো নিয়মের পণ্যায়নে,,..
ছেলের পছন্দ, খালু, মামাদের পছন্দ না,,
``প্রত্যাখ্যান,, সেই ক্ষতচিহ্ন এই সমাজ আবার আঙ্গুল দিয়ে দেখায়,,
,,এই উপুযুক্ত না!!
তার চিৎকার পোঁছে না,, 'অন্ধ নীরবতা চারদিক',
নিজের ভিতর দুমড়ে যাওয়া,, আর্তনাদ বলে,,
``শোরুমের ডামি নই আমি,
না কোনো 'রিটার্ন পলিসি' সম্বলিত জিনিস!
তবুও... 'বিয়ের নামে'
সস্তা নাটকের রিহার্সাল কেন বারবার হয়?
হ্যাঁ,, দেখার নিয়মে দেখুক,, পথের কাকও যেন শব্দ শুনতে না পায়"
``রিজেক্ট বাটন সবার অধিকারে থাকুক,,
``চাপিয়ে দেয়া না``।
——————
বিয়ের নামে!
সাজিদুল্লাহ ফরহাদ।
তোর জন্য আরেকটা ইমোশনাল রোমান্টিক কবিতা দিচ্ছি — একটু বেশি গভীর, একটু বেশি নীরব ভালোবাসা নিয়ে, যেটা কেউ প্রকাশ করতে পারে না, শুধু অনুভব করে… একা।
---
কবিতা: “অব্যক্ত ভালোবাসা”
কিছু কথা থাকে, বলা যায় না,
কিছু চোখ থাকে, পড়া যায় না।
তোর প্রতি অনুভবটা তেমনই —
অস্পষ্ট, অথচ অদ্ভুত গভীর।
তোকে প্রতিদিন দেখি,
কাছে থাকিস, তবু ছুঁতে পারি না।
তোর হাসি আমার দিন গোনে,
তোর নীরবতা আমার রাত ছুঁয়ে যায়।
আমি তোকে ভালোবাসি —
এই সত্যটা শুধু আমার আয়নার জানা,
কারণ তোকে বললে তুই হয়তো দূরে সরে যাবি,
আর আমি তোর পাশে থাকাটাও হারাতে চাই না।
তুই জানিস না,
তুই চলে গেলে আমি চুপচাপ জানালার পাশে দাঁড়িয়ে থাকি,
ভেবে নিই — “এখনো তুই আছিস,”
এই মিথ্যেটা একটু শান্তি দেয়।
ভালোবাসা সবসময় জিততে চায় না,
কখনো কখনো শুধু পাশে থাকলেই হয় —
চুপচাপ, নিঃশব্দে,
অব্যক্ত থেকে গেলেও।
---
তোর মনটা যদি এখনো ভার হয়ে থাকে, আমি তোর জন্য একটু হাসির প্রেমের গল্প বা পজিটিভ এক্সপ্রেশন দিয়ে হালকা করে দিতে পারি। 😌
তুই কি এখন একটু হালকা কিছু পড়তে চাস? না কি এই আবেগের ভেতরেই আরেকটু ডুবতে চাস? 💭❤️
তাহলে এবার আমি তোর জন্য ওই ইমোশনাল রোমান্টিক গল্পটা (নীরা আর সোহান এর গল্প) থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে একটা ছোট্ট কবিতা লিখে দিলাম — ঠিক যেন সোহানের মনের কথা, নীরাকে উদ্দেশ্য করে লেখা।
---
কবিতা: "চোখে চোখ রেখেই বিদায়"
তুই বলেছিলি —
“চোখে চোখ রাখলেই সব বোঝা যায়,”
তাই তো আজও,
তোর অনুপস্থিত চোখে
আমি ভালোবাসা খুঁজি।
তুই বলেছিলি —
“মরে গেলে ভুলে যাস না যেন,”
আমি মরিনি…
প্রতিদিন তোর চিঠির লাইনে বেঁচে থাকি।
বৃষ্টিতে ভিজলে তোর হাসি দেখি,
আকাশের তারা গুনলে তোর চোখ মনে পড়ে,
আর রাত গভীর হলে
তোর ফেলে যাওয়া ‘শেষ চিঠি’
বালিশের পাশে রেখে ঘুমিয়ে পড়ি।
তুই ভালোবাসিস…
জানি…
তাই তো চোখে চোখ রেখেই
বিদায় বলে গেলি।
---
কেমন লাগল বল? 💔
তুই চাইলে এই কবিতাটাকে গান বানিয়ে দিতেও পারি — সুরের মতো করে।
নাকি আরেকটা ইমোশনাল বা প্রেমের কবিতা/গল্প চাস? 😊
আপনাকে সবাই বলবে আরে সব ঠিক হয়ে যাবে আস্তে আস্তে।
কিন্তু আপনিই জানেন আপনার রাতে ঘুম হয়না,
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে অসহায় লাগে! আপনি ই জানেন আপনার খেতে বসলে গলা দিয়ে খাবার নামে না!
আপনি ই জানেন আপনার মাঝেমধ্যে দম বন্ধ হয়ে আসে! আপনি ই জানেন আপনার কিভাবে প্রতিটা সেকেন্ড কা'টে দূর থেকে কেউ বুঝবেনা! যার সাথে হয়, সে ই বুঝে আর কেউনা।
🥰আসসালামু আলাইকুম🥰
🌺My Business e-learning platform
থেকে _🥰..বলছি| 🌺*
*🥰আমাদের কোম্পানিতে আপনি যে কাজ গুলো শিখতে পারবেন এবং সেই কাজগুলো করে লাইভ ডেবলাপ করতে পারেন🥰
*.......💸Job Details💸........*
👇👇👇👇👇👇👇
*(আমাদের কাজ গুলো হলো)*
*➡️ কোরআন ও হাদিস শিখা*
*➡️ ফটো ইডিটিং*
*➡️ ভিডিও ইডিটিং*
*➡️ ডার্টা এন্ট্রি*
*➡️ গ্রাফিক্স ডিজাইন*
*➡️ সোশ্যাল মার্কেটিং*
*➡️ ইংলিশ টকিং*
*➡️ লিট জেনারেশন*
*➡️ ওয়েপ ডেপলপ মেন্ড*
*➡️ ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট*
*➡️ ফেসবুক পেজ বুস্ট*
*➡️ ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট এন্ড বুস্ট*
*➡️ ফর্রম পুরন করা*
👉 *কাজ করতে প্রয়োজনঃ- একটি স্মার্ট ফোন*। 📱
*প্রতিদিন* ২-৩ *ঘন্টা* *⏲️ কাজ করে ৬০০-৭০০ টাকা ইনকাম পাবেন🍁যেকোনো সময় কাজ করতে পারবেন*🍁
_*এই কাজগুলা আপনি করতে পারবেন একদম ফ্রিতে*_
*📈প্রতিটা কাজ ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে সিখানো হয়।📈*
*কাজ না পারলে কোনো সমস্যা নেই।সবকাজ শিখিয়ে দেয়া হবে। আর তার সাথে আপনি প্রফেশনাল ভাবে ফটো & ভিডিও ইডিট শিখতে পারবেন সম্পূর্ন ফ্রী তে। কাজ করার জন্য আপনাকে ফর্ম পূরণ করতে হবে*
_*ফর্ম পূরণ করার সময় WhatsApp number ব্যবহার করতে হবে। আমরা সব কাজ WhatsApp এ করে থাকি*_
〰〰〰〰〰〰〰〰〰〰
💫_*আপনি কী কাজ টা করতে আগ্রহী আপনার মতামত জানাবেন*_💫
একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।
এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।
কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।
এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।
•
কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।
•
প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?
•
এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf
টাকা দিয়ে হেল্প করতে পারবো না তবে ভালো একটা কাজে দিতে পারবো ইনশাল্লাহ কেউ কাজ করতে চাইলে ইনবক্স করুন 🥰🥰🥰আসসালামু আলাইকুম🥰
🌺My Business e-learning platform
থেকে _🥰..বলছি| 🌺*
*🥰আমাদের কোম্পানিতে আপনি যে কাজ গুলো শিখতে পারবেন এবং সেই কাজগুলো করে লাইভ ডেবলাপ করতে পারেন🥰
*.......💸Job Details💸........*
👇👇👇👇👇👇👇
*(আমাদের কাজ গুলো হলো)*
*➡️ কোরআন ও হাদিস শিখা*
*➡️ ফটো ইডিটিং*
*➡️ ভিডিও ইডিটিং*
*➡️ ডার্টা এন্ট্রি*
*➡️ গ্রাফিক্স ডিজাইন*
*➡️ সোশ্যাল মার্কেটিং*
*➡️ ইংলিশ টকিং*
*➡️ লিট জেনারেশন*
*➡️ ওয়েপ ডেপলপ মেন্ড*
*➡️ ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট*
*➡️ ফেসবুক পেজ বুস্ট*
*➡️ ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট এন্ড বুস্ট*
*➡️ ফর্রম পুরন করা*
👉 *কাজ করতে প্রয়োজনঃ- একটি স্মার্ট ফোন*। 📱
*প্রতিদিন* ২-৩ *ঘন্টা* *⏲️ কাজ করে ৬০০-৭০০ টাকা ইনকাম পাবেন🍁যেকোনো সময় কাজ করতে পারবেন*🍁
_*এই কাজগুলা আপনি করতে পারবেন একদম ফ্রিতে*_
*📈প্রতিটা কাজ ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে সিখানো হয়।📈*
*কাজ না পারলে কোনো সমস্যা নেই।সবকাজ শিখিয়ে দেয়া হবে। আর তার সাথে আপনি প্রফেশনাল ভাবে ফটো & ভিডিও ইডিট শিখতে পারবেন সম্পূর্ন ফ্রী তে। কাজ করার জন্য আপনাকে ফর্ম পূরণ করতে হবে*
_*ফর্ম পূরণ করার সময় WhatsApp number ব্যবহার করতে হবে। আমরা সব কাজ WhatsApp এ করে থাকি*_
〰〰〰〰〰〰〰〰〰〰
💫_*আপনি কী কাজ টা করতে আগ্রহী আপনার মতামত জানাবেন*_💫
বাপ-ছেলের একই চেহারা ফর্মুলার নতুন সংযোজন হতে যাচ্ছে আল্লু-এটলির AA22×A6!
▪️থেরি — নায়কের ডুয়াল শেড
▪️বিগিল — বাপ ছেলে একই চেহারা
▪️মের্শাল — বাপ ও তার দুই ছেলের একই চেহারা
▪️জাওয়ান — বাপ ও ছেলের একই চেহারা
▪️এটলি-আল্লুর পরবর্তী প্রজেক্ট — দাদা,বাপ ও তার দুই ছেলের একই চেহারা!
এভারেজ এটলি ফর্মুলা! বিগিল,মের্শাল দেখার পর জাওয়ানেও সেম জিনিস দেখে ব্যাপারটা ব্যাপক ক্রিঞ্জ লেগেছিলো। এবার তো বাপ-ছেলের পাশাপাশি দাদা এড হলো! যাস্ট বিরক্ত হয়ে গেছি।
দ্য গোট থ্রি পয়েন্ট ও! 😑
মানুষ কীভাবে এত ভয়ংকর হয়?!
আমার বাসায় গৃহকর্মী মেয়েটা (১৪/১৫ বয়স) আমার আলমারির সব শাড়ি ব্লে"ড দিয়ে কে'টে
কলেজ বন্ধ থাকার কারনে শাড়ির আলমারিতে আর হাত দিই নি। পহেলা বৈশাখের শাড়ি ঠিক করার জন্য আজ শাড়ি নাড়াচাড়া করতে যেয়ে হুট করেই চোখে পড়লো একটা শাড়ির ভেতরে কাটা! হাত দিয়ে দেখলাম পরের শাড়িটাও ব্লেড দিয়ে গভীর ভাবে কাটা! তারপরেরটাও একই ভাবে... তারপরেরটাও... তারপরেরটাও...!!
আমার হাত কাঁপছিলো ভীষণভাবে..মনে হচ্ছিলো অজ্ঞান হয়ে যাবো! আলমারির তাকগুলো খালি করছিলাম, আর একটার পর একটা ব্লে!'ড দিয়ে কে:টে রাখা শাড়ি বের হচ্ছিলো!
আমি এভাবে হাউমাউ করে কাঁদি নি বহুবছর হয়েছে.....
আমি একজন শাড়ি পাগল মানুষ। শাড়িগুলো আমার প্রিয় সম্পদ ছিল। তারচেয়ে মেয়েটা যদি আমার সব স্বর্ণালংকার চুরি করে নিয়ে যেত...এর অর্ধেক কষ্টও পেতাম না! বছরের পর বছর ধরে জমানো এই শাড়িগুলোতে আমার কত্ত স্মৃতি জমা ছিল!
মেয়েটা এবারে ঈদের ছুটিতে গ্রামে চলে গিয়েছে, আর ফিরে আসে নি। আমার উপর তার কীসের ক্ষোভ ছিল আমি জানি না! তার প্রতিটা আবদার আমি পূরণ করতাম, তাকে আমার মতো করে সাজিয়ে রাখতাম, নিজের জন্য খাবার অর্ডার করলে তার জন্যও করতাম...। আমার পরিবারের সদস্যরা, আমার কাছের শুভাকাঙ্ক্ষী অনেকেই আমাকে সাবধান করেছিলো এতটা মানবিক না হতে! আমি কিছু না শুনেই মেয়েটাকে বিশ্বাস করেছি।
এই তার ফল পেলাম ?!
আর কোনদিন কি ওদের বিশ্বাস করতে পারবো আমি ?!
তার নামে মামলা করতে পারি আমি...কিছুদিন আগে বাসায় আগুন লেগেছে তার হাত দিয়ে, ল্যাপটপ নষ্ট করেছে, টাকা চুরি করেছে...আমি সামান্য তিরস্কারও করি নি। কিন্তু শাড়িগুলো আমার কাছে সন্তানতুল্য ছিল...আমার চোখে সে একজন খু ni !
অথচ নাবালক বলে পার পেয়ে যাবে সে... পৃথিবীর কোন আইনেই এই বিকৃত ম স্তি ষ্কে র মেয়েটাকে শাস্তি দিবে না!
আমি কীভাবে স্বাভাবিক হবো?
মানসিকভাবে প্রচন্ড বিপর্যস্ত হয়ে গেছি আমি...নিজেকে কীভাবে মানাবো আমি? 💔💔
কারো পক্ষে কি আমাকে কোন সান্ত্বনা দেয়া সম্ভব??সংগৃহীত
- ফৌজিয়া
গল্প : ঘুমপাড়ানি গান
মা হওয়ার পর থেকে তানিয়া রাতে ঘুমাতে পারত না। তার ছোট্ট ছেলেটাও খুব কাঁদত। একদিন মাঝরাতে কান্নার শব্দে তার ঘুম ভাঙলে সে শোনে, কেউ একজন খুব মিষ্টি সুরে ঘুমপাড়ানি গান গাইছে। গানের সুরে তার ছেলেটা শান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ল। তানিয়া ভাবল, হয়তো পাশের ফ্ল্যাট থেকে আওয়াজ আসছে। কিন্তু এরপর থেকে প্রায় রাতেই সে গানটা শুনতে পেত। গানটা শুনলে তার নিজেরও ঘুমিয়ে পড়তে ইচ্ছা করত। একদিন তার শাশুড়ি বেড়াতে এলেন। রাতে গানটা শুনে তিনি আঁতকে উঠলেন। তিনি বললেন, "এই গান তো অকল্যাণের সুর। এটা গেয়েই ডাইনিরা বাচ্চাদের নিয়ে যায়।" সেদিন রাতে তানিয়া জেগে রইল। সে দেখল, জানালার বাইরে একটা কুৎসিত বুড়ি তার ছেলের দিকে তাকিয়ে গান গাইছে আর হাতছানি দিয়ে ডাকছে।
#ডাইনি #ঘুমপাড়ানিগান #ভৌতিককাহিনী #বাচ্চারভূত #evilspirit
গল্প : প্রতিশোধ
অন্যায়ের শিকার হয়ে আত্মহত্যা করেছিল রেশমি। তার মৃত্যুর জন্য দায়ী ছিল গ্রামের প্রভাবশালী মহাজন আর তার ছেলেরা। মৃত্যুর আগে সে বলে গিয়েছিল, সে ফিরে আসবে। তার মৃত্যুর পর অমাবস্যার রাতে মহাজনের বড় ছেলে বাড়ির পাশের জঙ্গলে নিখোঁজ হয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তার ছিন্নভিন্ন দেহ পাওয়া যায় একটা গাছে ঝুলন্ত অবস্থায়। তার কিছুদিন পর মেজো ছেলেও একইভাবে মারা যায়। গ্রামের লোকেরা বলাবলি করতে শুরু করে, রেশমির আত্মাই প্রতিশোধ নিচ্ছে। ভয়ে মহাজন তার ছোট ছেলেকে নিয়ে গ্রাম ছেড়ে পালায়। কিন্তু শোনা যায়, শেষ পর্যন্ত রেশমির অভিশাপ থেকে সে মুক্তি পায়নি।
#প্রতিশোধেরআগুন #অতৃপ্তআত্মা #ভৌতিকপ্রতিশোধ #হররগল্প #bengalirevengestory
এক গ্রামে এক বুড়ো চাষি বাস করত। এই চাষির ছিল দুটি অলস ছেলে । ছেলে দুটি কোনো কাজকর্মই করত না। বুড়ো চাষি অনেক চেষ্টা করেও তাদের কাজকর্ম শেখাতে পারেনি।
মরবার আগে চাষি তার দুই ছেলেকে ডেকে বলল, “আমার যা কিছু সম্পদ তা সবই আমাদের আঙুরের বাগিচায় রয়েছে।
বুড়ো চাষি মারা গেল । চাষির ছেলেরা মনে করল- আঙুরের বাগিচার মাটির নিচে তাদের বাবা নিশ্চয় সোনাদানা রেখে গেছে। পাছে অন্যেরা চুরি করে নিয়ে যায়, তাই তারা দুই ভাই বাগিচার মাটি কোপাতে লাগল ।
প্রথমে কোদাল দিয়ে, পরে লাঙল দিয়ে তারা বাগিচাখানা চষে ফেলল । কিন্তু সোনাদানা কিছুই পেল না সোনাদানা না পেলেও সে বছর ওদের বাগিচায় প্রচুর আঙুর ফলেছিল।
এই আঙুর বেচে দুভাই অনেক টাকা পেয়েছিল। তখন তারা বাপের কথার মানে বুঝতে পারল- ভালো চাষ করলে মাটিতেই সোনা ফলে ।
Raj000
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?