আমার জীবনের গল্প পর্ব ৯২

অনলাইনের কোন প্ল্যাটফর্ম থেকে নেওয়া না সম্পূর্ণ আমার জীবনের গল্প তুলে ধরছি

আগের দিন আপনাদের সাথে সিকিউরিটির ম্যানেজারের যে চোরের মামলাটার বিষয়ে আলোচনা করে ছিলাম৷ 

সেটার ফলাফল আজ হয়েছে৷ 

সিকিউরিটি ক্যামেরা যে প্যান্ট বিষয়টা এরা তদন্তের স্বার্থে যে সিকিউরিটি গার্ড চেক দেয় গেটে তার কাছে জবান নিয়ে নিলাম ম্যানেজার বের হওয়ার সময় চেক দেওয়া হয়েছিল সেই সিকিউরিটি গার্ড জবান বন্দিতে বললেন৷ 

ম্যানেজার বের হওয়ার সময় তার হাতে তিনটা ব্যক্তি ছিল একটা মাছ কিনেছিলেন বাজার থেকে সেই মাসের ব্যাগ আরেকটি হলো ওনার একটা কাপড়ের ব্যাগ আরেকটি হলো ছোট খাবার মাটির ব্যগ৷ 

কাপড়ের ব্যাগ এবং একটি চেক দিয়েছিলেন আর খাবার বাটির প্র্যাকটিস ছোট হওয়ার কারণে ওটার চেক দেন নি যার জবানবন্দী নেওয়ার পর আমরা সিসিটিভি ফুটেজে গেলাম৷ 

যা দেখলাম এই চুরির সাথে মরে যাবে এর সাথে কয়েকটা সিকিউরিটি গার্ড ও জড়িত রয়েছে৷ 

সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেল ওই ১ নং গেটের গার্ড৷ বিউটি ম্যানেজারের কোন ব্যাগে চেক দেন নাই আরো বের হয়ে যাওয়ার সময় এক্সট্রা দুইটার ব্যগ৷ হাতে ধরিয়ে দিলেন৷ 

এবং ম্যানেজার দ্রুত সেই ব্যাগগুলো নিয়ে সাইকেলে করে ২ নং নাম্বার গেটে গেলেন৷ 

২ নং গেটে আরেকজন সিকিউরিটি গার্ডের হাতে তার ব্যাগগুলো দিলেন৷ 

এবং গেটের ভিতরে ঢুকে আবার বেরিয়ে আসার সময় তার ব্যাগগুলো বাজারে হাতে দিয়ে চলে গেল৷ এবং ম্যানেজার ব্যাগগুলো মোটরসাইকেলের পিছনে ঝুলিয়ে চলে গেলেন৷ 

এখন চেক দিয়ে দেখলাম পাঁচটি ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে গেলেন অফিসে ঢোকার সময় কয়টি ব্যাগ নিয়ে আসলেন চেক দেওয়ার জন্য হোটেল বের করলাম এটা দেখে সবাই অবাক হল৷ 

সিসিটিভি ফোটে যে দেখা গেল উনি সকালবেলা অফিসে প্রবেশের সময় কোন ব্য বা কোন কিছু নিয়ে ঢোকেন নাই মোটরসাইকেলের খালি হাতে অফিসে প্রবেশ করলেন কোন খাবারের বাটির ব্যাগ নাই কোন এক্সট্রা ব্যাগ নাই পুরোপুরি খালি হাতে উনি অফিসে বড় পেশ করলেন৷ 

কিন্তু অফিস থেকে বের হওয়ার সময় পাচ্ছি ব্যাগ আসলো কোথা থেকে৷ 

সাধারণত মানুষ খাবার ভর্তি ব্যাগ বাড়ি সেখানে নিয়ে আসে সেটা খেয়ে খালি বাটি রাত্রে নিয়ে চলে যায় ভাড়া নিবেন না৷ 

তারপর এই ফুটেজটা তদন্ত করে তাদেরকে আবার নতুন করে রেজেরা করা হলো৷ সিকিউরিটি গার্ড শিকার করে দিলেন৷ 

এরপর তদন্ত কমিটির ভিত্তিতে প্রমাণ করিয়ে ওকে হেড অফিসে নিয়ে গিয়ে বিচারের ব্যবস্থা বসানো হলো এবং সেখানে বলছি পুরো টিমকে চলে যায় তাদেরকে তাই চোরের দায় ব্যবস্থা করে শাস্তির ব্যবস্থা করা হলো৷ 

তাদের শাস্তি হিসেবে প্রত্যেকের চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হল৷ 

কিন্তু এটা অফিশিয়াল বিষয়ে এজন্য বের করে দেওয়াই সবথেকে বড় শাস্তি৷। এবং এভাবে তাদেরকে অপবাদ নিয়ে শান্তি প্রমাণের ভিত্তিতে তাদেরকে অফিস থেকে হল বাংলা আনচানার মাধ্যমে তাদেরকে কঠিন একটা শাস্তির ব্যবস্থা করা হলো৷ 

আপনাদের কাছে আমি বলেছিলাম কি শাস্তি দিলে ভালো হয় অনেকে কমেন্ট করেছেন অফিস থেকে বের করে দেওয়াই সবথেকে ভালো হবে আমাদের তদন্ত চোরের প্রমাণ স্বাস্থ্য তাদের উপরে সঠিক হওয়ার কারণে যাওয়ার ব্যবস্থা করলাম৷ 

জানি জড়িয়ে একটা মহাপাপ আমরা অনেক সময় আমাদের এই পাপের কথাটা ভুলে যাই বাড়তে বাড়তে পরবর্তীতে আমাদের জীবনে বড় একটি ফটো তৈরি করে ফেলে৷ 

আর শেষমেশ আমাদের জীবনে  ক্ষতি সাধিত হয়৷ 

সব সময় চেষ্টা করব নিজেদেরকে ভালো রাখার এ ধরনের খারাপ কাজ থেকে নিজেদেরকে দূরে আমরা কখনো ভাব করি না যে আমি অন্যের কোন জিনিস আমার বাহিরে হাত কেটে নেওয়া হয় 

তার মানে বুঝতে হবে এটি জঘন্যতম একটি অপরাধ৷ 

আজ তাহলে এ পর্যন্তই আগামী বিকেলে তাহলে সবাই ভালো থাকবেন আমাদের দেশটি ভালো করে আমাদের সাথে থাকুন৷ সবাইকে ধন্যবাদ সময় করে আমাদের সাথে থাকার জন্য৷ 


Ariful Hasanrakib

146 ब्लॉग पदों

टिप्पणियाँ