আমার জীবনের গল্প পর্ব ৯৩

অনলাইনের কোন প্ল্যাটফর্ম থেকে নেওয়া না সম্পূর্ণ আমার জীবনের গল্প তুলে ধরছি

আমার ছোট ভাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ঢুকেছিলেন পাঁচ বছর আগে সে অনেক শক্তিশালী হতে তার খেলাধুলায় ভালো হওয়ার কারণে তাকে বক্সিম পেলেয়ার হিসেবে ব্যথায় করা হলো কিন্তু বক্সিং প্লেয়ারে শক্তিশালী আর ক্লাবে ভালো হলেই হয় না কিছু বিষয় থাকতে হয় কিন্তু আমার ছোট ভাইয়ের ভিতরে সঠিক বলতে একটু কম থাকার কারণে সে ওখানে টিকতে পারল না৷ 

পরবর্তীতে তাকে সিও স্যারের রানার হিসেবে নিযুক্ত করা হলো৷ এবং সে হিসেবে ভালোভাবে বছর কাটিয়ে দিল৷ তারপর পাঁচ বছর সুন্দরভাবে ডিউটি পালন করার পর 

ওকে পোস্টিং করে দিল যশোর থেকে বরিশালে বরিশালে যাওয়ার পর ছয় মাসের মত সৈনিক ডিউটি করার পর ওকে আবারও সিও স্যারের রানার হিসেবে নিযুক্ত করা হলো আমার ছোট ভাইয়ের চেহারাটা একটু সুন্দর হওয়াতে অফিসিয়াল স্যারের রানার হিসেবে নিযুক্ত করে৷ 

এবং পরবর্তীতে সে রেবে নাম আসলে সেখানে নাম দেয় 

 

এবং তার এক মাস পর ভিজিট করতে এসে এবং এলাকাতে তার নামে ভালো কোন কিছু পাওয়া যায়নি৷ এবং সে রিপোর্ট অনুযায়ী৷ 

পরবর্তীতে এক মাস পর রেবের নাম এর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হলো এবং দেড় মাস পর সে র্যাবে জয়েন করলো ল্যাবে জয়েন করার পর তাকে রেব হেডকোয়ার্টারে পাঠানো হলো জাবেদ করার পাঠিয়ে তাকে একটি পাঠানো হলো র্যাবের ট্রেনিং শেষ করে তাকে চাকরিতে জয়েন্ট করানো হলো এখন আমার ছোট ভাই একজন রেবের সদস্য৷ 

হে এখানে এসে অনেক কিছু জানতে পারলো অনেক কিছু শিখতে পারল ধারণা বাড়লো সে আইন-শৃঙ্খলার অনেক বিষয় নিয়ে পড়াশোনা  করতেছে৷ 

তার জন্য সবাই দোয়া করবেন সে জীবনের তার লক্ষ্য অর্জন করতে পারে৷ 

সে এখন মাঝে মাঝে বাইরের পরিবেশে ধরে এবং হলে আর মেয়ের শৃঙ্খলা একরকম রেবের শৃঙ্খলা একরকম৷ 

তবে জীবনে অনেক কিছু শিক্ষা গ্রহণের আছে এক জায়গায় বসে থাকলে পড়ে থাকলে শিক্ষা অর্জন করতে পারবেন যদি ধোপা বাড়িয়ে কোথাও যান বাড়ানোর জায়গাটার অনেক কিছু জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন৷ 

জ্ঞান অর্জন করার কোন বয়স হয় না কোন সময়ও হয় না আপনি তোমায় যে কোন বিষয় নিয়ে রিচার্জ করলে সেই পরিবর্তন চলাফেরা করলে আপনি সেই জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন ন 

আমার ছোট ভাই অনেক ভালো জীবন কাটাচ্ছে তার বিয়ের পারমিশন হয়েছে চাকরি থেকে সে এখন বিয়ের জন্য মেয়ে খুজতেছে৷ 

সবাই তার জন্য দোয়া করবেন সে যেন জীবন সঙ্গী পেয়ে লাইফটা সুন্দর করে সাজাতে পারে আমার ছোট ভাই চাকরি করে পরিবারের দায়িত্ব নিয়েছে সে অনেক ভালো মানুষ সে এর দিকে পরে নিজের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা না করে নিজের পরিবারকে সাপোর্ট দেয়৷ 

আমাদেরও উচিত ভবিষ্যৎটা গুছিয়ে সুন্দর একটা জীবনে তাকে পদার্পণ করানো৷ 

এই দুনিয়ার সবাই ভালো থাকতে চায় তারপরও আমাদের কিছু আপন মানুষদেরকে নিয়ে দায়িত্ব-কর্তব্য থেকেই যায় যে দায়িত্ব কর্তব্যের মাধ্যমে স্বার্থপরতা কমিয়ে তাদের জন্য গর্জন দিতে হয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ সময় গুরুত্বপূর্ণ জিনিস সম্পদ তোমাদের পেছনে ব্যয় করতে হয়৷ 

আর এগুলো সম্ভব হয় যদি আপনার জীবনে একজন পারফেক্ট মানুষ আসে পারফেক্ট জীবনসঙ্গিনী আসে যদি আপনার জীবনে জীবন সঙ্গে নিয়ে এসে যায় তাহলে আপনি কখনো আপনার কোন কিছু দিয়ে আপন মানুষদের খুশি করতে পারবেন না৷ 

নিজে কষ্ট করে ও আপন মানুষ খুশি করলে যদি জীবনের লাস্টে যে আপনি হেরেও যান তবুও কাছে আপনার এই দায়বদ্ধতাটুকু অনেক কাজে লাগবে৷ 

শেষ জীবনে চলার জন্য মানুষের একটা জীবনসঙ্গিনী প্রয়োজন হয় শেষ জীবনে মানুষ একা হয়ে যায় তখন ঠিকই তারা ভালো থাকে৷ 

কিন্তু যতক্ষণ আপনার আপন মানুষ আপনার পাশে থাকবে আমি বাসায় আসার চেষ্টা করবেন তাদেরকে জীবনের অল্প কিছু দিয়ে হলেও তাদেরকে খুশি করা উচিত৷ 

যদি আপনি তাদেরকে আপনার জীবন সঙ্গিনীর জন্য না পারেন তাহলে আপনি মনে করবেন আপনার জীবনটা ব্যর্থ আপনার জীবনে আপনি একটা ব্যর্থ সারা জীবন আপনার কাটাতে হবে৷ 


Ariful Hasanrakib

146 Blog Beiträge

Kommentare