ইসমাইল (আঃ) ছিলেন অসাধারণ ধৈর্যশীল ও আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্যশীল। আল্লাহর পক্ষ থেকে পিতা ইব্রাহিম (আঃ)-কে যখন স্বপ্নে ইসমাইল (আঃ)-কে কোরবানি করার আদেশ দেয়া হয়, তখন তিনি নিঃসংকোচে বলেছিলেন— “পিতা, আপনি আল্লাহর আদেশ পালন করুন। ইনশাআল্লাহ আপনি আমাকে ধৈর্যশীলদের একজন হিসেবে পাবেন।”
এই মহান ত্যাগের ঘটনা মুসলিমদের কুরবানি উৎসবের ভিত্তি। হযরত ইসমাইল (আঃ)-এর জীবন আমাদের শিক্ষা দেয়—আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও আনুগত্যই প্রকৃত ঈমানদারির পরিচয়।
উপসংহার:
ইসমাইল (আঃ) শুধু একজন নবী নন, বরং ত্যাগ, ধৈর্য ও আনুগত্যের এক উজ্জ্বল আদর্শ। তাঁর জীবন প্রতিটি মুসলমানের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস।