AFace1 AFace1
    #face #bangladesh #international #aface1 #aface
    البحث المتقدم
  • تسجيل الدخول
  • التسجيل

  • وضع اليوم
  • © 2025 AFace1
    حول • الدليل • إتصل بنا • سياسة الخصوصية • شروط الاستخدام • إعادة مال • Work • Points and Payments • DMCA

    تحديد اللغة

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

يشاهد

يشاهد بكرات

أحداث

تصفح الأحداث أحداثي

مدونة

تصفح المقالات

السوق

آخر المنتجات

الصفحات

صفحاتي صفحات أعجبتني

أكثر

إستكشاف منشورات شائعة الألعاب وظائف عروض بالتمويل
بكرات يشاهد أحداث السوق مدونة صفحاتي الكل
Md soni soni
User Image
اسحب لتعديل الصورة
Md soni soni

Md soni soni

@1750268424443802_19224
  • الجدول الزمني
  • المجموعات
  • الإعجابات
  • متابَعون 0
  • متابِعون 9
  • الصور
  • الفيديو
  • بكرات
  • منتجات
0 متابَعون
9 متابِعون
22 المشاركات
ذكر
image
image
image
image
image
image
Md soni soni
Md soni soni
2 ساعة

বেগুন চাষের পদ্ধতি বিবরণ :
বেগুন চারার বয়স ৩০-৪০ দিন অথবা ৪-৬টি পাতা হলে জমিতে বোনতে হবে।
অল্প সংখ্যক চারা উৎপাদনের জন্য বীজতলা হিসেবে কাঠের বাক্স, প্লাস্টিকের ট্রে অথবা বড় টব ব্যবহার করা যেতে পারে।
প্রতি বর্গ মিটার বীজতলার জন্য ০.১০ ঘন মিটার পচা গোবর সার ও ৩০ গ্রাম টিএসপি সার ব্যবহার করা যেতে পারে। চাষের পর সম্পূর্ণ জমিকে কয়েকটি ছোট ছোট বীজতলাতে ভাগ করে নিতে হবে।

জমি তৈরি ও চারা বপন
বেগুনের চাষাবাদের জমি সেচ ও পানি নিকাশের সুবিধাযুক্ত পর্যাপ্ত সূর্যালোক পায় এমন স্থান নির্বাচন করতে হবে।

সাধারনত বেগুন চাষের জমি ভালো করে ৪-৫ বার চাষ ও মই দিয়ে আগাছামুক্ত করে মাটি ঝুরঝুরে ও সমান করে নিতে হবে।

জমির নকশা…

জমিতে বেডের আকার হবে প্রস্থ ৭০ সেমি।
দৈর্ঘ্য জমির দৈর্ঘের উপর নির্ভর করবে।
চার বপনের দূরত্ব ১০০ থেকে৭৫ সেমি।
নালার আকার ৩০ সেমি প্রস্থ হঅয়া উত্তম।
গভীরতা হবে ২০ সেমি।
বেগুন চারা বোনার জন্য চার বয়স ৩৫-৪৫ দিনে হতে হয়, এ সময় চারাতে ৫-৬টি পাতা গজায় এবং প্রায় ১৫ সেমি. লম্বা হয়।

বেগুনের চারার বয়স একটু বেশী হলেও লাগানো যেতে পারে।
প্রয়োজনে দু’মাস পর্যন্ত চারা বীজতলার রেখে দেওয়া যায়।
চারা তোলার সময় যাতে শিকড় নষ্ট না হয সেজন্য চারা তোলার ১-২ ঘন্টা আগে বীজতলায় পানি দিয়ে মাটি ভিজিয়ে নিতে হবে।
চারা রোপণ দূরত্ব জাত, মাটির উর্বরতা ও উৎপাদন মৌসুমের উপর নির্ভর করে।
সাধারণত বড় আকারের বেগুনের জাতের ক্ষেত্রে ৯০ সেমি. দূরে সারি করে সারিতে ৬০ সেমি. ব্যবধানে চারা লাগানো যেতে পারে এবং ক্ষুদ্রাকার জাতের ক্ষেত্রে ৭৫ সেমি. সারি করে সারিতে ৫০ সেমি. ব্যবধানে চারা লাগানো যেতে পারে।

জমিতে লাগানোর পর পরই যাতে চারা শুকিয়ে না যায় সে জন্য সম্ভব হলে বিকালের দিকে চারা লাগানো উচিত।

সার প্রয়োগ
বেগুন গাছ মাটি থেকে প্রচুর খাদ্য উপাদান শোষণ করে, তাই বেগুনের ভালো ফলন সার ব্যতীত সম্ভব নয়। তবে সারের পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে জমির উর্বরতার উপর নির্ভর করে।

বেগুন চাষের জন্য হেক্টর প্রতি নিম্ন লিখিত পরিমাণে সার সুপারিশ করা যেতে পারে।

image
إعجاب
علق
شارك
Md soni soni
Md soni soni
1 د

পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
পেয়ারা শুধুমাত্র একটি সুস্বাদু গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফল নয়, এটি পুষ্টির একটি পাওয়ার হাউস, যা প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। ভেনিজুয়েলা, মেক্সিকো এবং কলম্বিয়ার মতো অঞ্চল থেকে উদ্ভূত এই ফলটি বহু শতাব্দী ধরে লালন করা হয়েছে।

আসুন পেয়ারার সেরা 10টি স্বাস্থ্য উপকারিতা অন্বেষণ করি যা এটিকে আপনার ডায়েটে থাকা আবশ্যক করে তোলে।

প্রতিদিন পেয়ারা খাওয়ার সেরা ১০টি উপকারিতা
পেয়ারার উপকারিতা এবং প্রতিদিন এটি খাওয়ার উপায়গুলি আমাদের স্বাস্থ্যকে বাড়িয়ে তোলে তা সন্ধান করুন।

পুষ্টিগুণে ভরপুর
পেয়ারা অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে ভরপুর। এতে কমলালেবুর চেয়ে বেশি ভিটামিন সি, প্লাস ভিটামিন এ, ফোলেট, পটাসিয়াম এবং ফাইবার রয়েছে। পেয়ারার এই পুষ্টিগুণগুলি চিত্তাকর্ষক।

প্রতিক্রিয়া বাড়াতে
পেয়ারার অন্যতম প্রধান স্বাস্থ্য উপকারিতা হল এর আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার ক্ষমতা। উচ্চ ভিটামিন সি কন্টেন্ট আপনার শরীরকে সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে, সর্দি এবং ফ্লুকে দূরে রাখে।

বিশ্বস্ত বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে দ্বিতীয় মতামত নিন এবং তৈরি করুন
আত্মবিশ্বাসী, অবগত সিদ্ধান্ত।

দ্বিতীয় মতামত পান
হার্টের স্বাস্থ্য সমর্থন করে
পেয়ারার অনেক সুবিধার মধ্যে এটি হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। পেয়ারায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম এবং ফাইবার সাহায্য করে নিম্ন রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

হজমে সাহায্য করে
পেয়ারা ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ, যা হজমে সাহায্য করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং প্রচার করে সুস্থ অন্ত্র আন্দোলনপেয়ারার আরেকটি স্বাস্থ্য উপকারিতা দেখানো হয়েছে।

রক্তে সুগারকে নিয়ন্ত্রণ করে
পেয়ারা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি বুদ্ধিমান পছন্দ। এর উচ্চ ফাইবার উপাদান চিনির শোষণকে ধীর করে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। পেয়ারা পাতার নির্যাস রক্তে শর্করাকেও কমাতে পারে, ওষুধে এর ব্যবহার তুলে ধরে।

ওজন কমাতে সাহায্য করে
পেয়ারাতে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি, ওজন কমানোর জন্য এটি একটি নিখুঁত খাবার। ফাইবার আপনাকে দীর্ঘক্ষণ পূর্ণ বোধ করতে সাহায্য করে, ঘন ঘন নাস্তা করার প্রয়োজনীয়তা হ্রাস করে। যারা তাদের ওজন পরিচালনা করেন তাদের জন্য এটি একটি ব্যবহারিক পেয়ারার সুবিধা।

ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করে
পেয়ারার উচ্চ ভিটামিন সি উপাদান কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায়, যা স্বাস্থ্যকর ত্বকের জন্য অপরিহার্য। নিয়মিত সেবনের ফলে উজ্জ্বল ত্বক এবং উন্নত টেক্সচার হতে পারে, যা পেয়ারার আরেকটি স্বাস্থ্য উপকারিতাকে আন্ডারস্কোর করে।

তোমার স্বাস্থ্যই সবকিছু - আজই তোমার সুস্থতাকে অগ্রাধিকার দাও।

আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্ট সময়সূচী
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়
পেয়ারায় রয়েছে ভিটামিন এ, যা চোখের জন্য ভালো। নিয়মিত পেয়ারা খাওয়া চোখের সমস্যা যেমন ছানি এবং ম্যাকুলার ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে পারে, এর পুষ্টিগুণ যোগ করে।

মাসিকের ব্যথা কমায়
পেয়ারা পাতার নির্যাস মাসিকের ব্যথা এবং খিঁচুনি কমাতে পারে। পেয়ারা পাতার চা পান করা বিশেষত বেদনাদায়ক পিরিয়ড সহ মহিলাদের জন্য উপকারী হতে পারে, ওষুধে পেয়ারার গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার তুলে ধরে।

ক্যান্সারের সাথে লড়াই করে
পেয়ারার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন লাইকোপিন এবং ভিটামিন সি, ক্ষতিকারক ফ্রি র্যাডিকেলগুলিকে নিরপেক্ষ করে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। পেয়ারা পাতার নির্যাসও বাধা দিতে দেখা গেছে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি, এর স্বাস্থ্য উপকারিতা যোগ করে।

উপসংহার
পেয়ারা হল একটি সুপারফ্রুট যা অনাক্রম্যতা এবং হার্টের স্বাস্থ্য বাড়ানো থেকে শুরু করে হজমে সহায়তা করে এবং অনেক স্বাস্থ্য উপকার করে। ওজন কমানোর. আপনার ডায়েটে পেয়ারা যোগ করা আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নতি করতে পারে। পরের বার যখন আপনি বাজারে আসবেন, কিছু পেয়ারা নিতে ভুলবেন না এবং তাদের অনেক সুবিধা উপভোগ করুন!

image
إعجاب
علق
شارك
Md soni soni
Md soni soni
1 د

নিয়মিত মেথি খেলে সারবে যেসব কঠিন রোগ
ভেষজ উপাদান মেথি অনেকেই চেনেন। সাধারণত এটি রান্নায় পাঁচ ফোড়ন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন? নিয়মিত মেথি খেলে অনেক কঠিন রোগও ভালো হয়!



আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে মেথির নানা ভেষজ গুণ সম্পর্কে উল্লেখ রয়েছে। আসুন মেথির উপকারিতা একে একে জেনে নিই-


মেথিতে রয়েছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ। এছাড়াও রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্টস এবং অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরির মতো উপাদান। যা হজম শক্তি বাড়ায় ও পেটের নানা সমস্যা দূর করে।

সকালে খালি পেটে মেথি পানি খেলে অনেক সমস্যা দূর হতে পারে।


ভেষজ ওষুধ হিসেবে পিরিয়ড ক্র্যাম্প, স্ট্রোক, বর্ধিত প্রোস্টেট এবং মুটিয়ে যাওয়ার মতো সমস্যায় চিকিৎসা শাস্ত্রে ব্যবহৃত হয়। বর্ষজীবী এই উদ্ভিদের রয়েছে রোগ প্রতিরোধ বৃদ্ধি করার মতো প্রাকৃতিক ক্ষমতাও।

যাদের কৃমির সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এবং সদ্য মা হয়েছেন এমন নারীর ক্ষেত্রে মেথি ভালো কাজে আসে। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ফলাফল পাওয়া যায় মেথি সেবনে।




ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল ফর ভিটামিন অ্যান্ড নিউট্রিশন রিসার্চ -এ প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, নিয়মিত পথ্য হিসেবে মেথি সেবনে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। রক্তে চিনি, কোলেস্টেরল আর চর্বির মাত্রা কমতে শুরু করে।

মেথিতে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড অগ্ন্যাশয়ে ইনসুলিন তৈরিতে সাহায্য করে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, নিয়মিত ১০ গ্রাম মেথি গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে সে পানি পান করলে টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকটাই কমে আসে।
: ডায়রিয়ায় যেসব ভুল বিপজ্জনক!

এই সমীক্ষায় ৩০টি দেশের ২৫ হাজার পুরুষ অংশগ্রহণ করে। যারা সবাই দিনে ২ বার মেথির পানীয় সেবন করেছিল। ফলাফল হিসেবে গবেষকরা যে বিষয়টি লক্ষ্য করেছিলেন সেটি হলো, মেথির রসে সাপোনিস বা ডাইওসজেনিন নামে এক ধরনের যৌগ পদার্থ আছে, যা মানবদেহের হরমোন স্তরকে বাড়িয়ে তোলে।

এছাড়া চুল পড়া, চুল রুক্ষ হয়ে যাওয়া, ত্বকের বিভিন্ন ক্ষত, কালো দাগ, মুখের ব্রণ, ফুসকুড়ি, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো নানা ধরনের সমস্যাতেও মেথির উপকারিতা রয়েছে।
: মেথি শাকের জাদুকরী গুণাগুণ!

মেথির এসব উপকারিতা পেতে ১ চামচ মেথি ১ গ্লাস গরম পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে তা ঠাণ্ডা করে সেবন করতে পারেন। কিংবা আদা, দারুচিনি দিয়ে মেথির চা তৈরি করেও নিয়মিত তা পান করতে পারেন। ৩ মাসের মধ্যেই মেথির জাদুকরী ক্ষমতা উপভোগ করতে পারবেন।

image
إعجاب
علق
شارك
Md soni soni
Md soni soni
2 د

পাঙ্গাস মাছের চাষ পদ্ধতি8

আবহমানকাল থেকে পাঙ্গাস মাছ এদেশের মানুষের জন্য রসনার উৎস হিসেবে পরিচিত। এই মাছটি প্রাকৃতিক মুক্ত জলাশয়ে বিশেষ করে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের নদীসহ উপকূলীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। এক সময়ে পাঙ্গাস মাছ আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে উচ্চবিত্তের মাছ হিসেবে বিবেচিত ছিল। বর্তমানে পরিবেশগত পরিবর্তনের ফলে নদীর নাব্যতা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। সাথে সাথে এর প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্রসমূহ ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার ফলে পাঙ্গাস মাছের উৎপাদনও ক্রমশঃ কমে যাচ্ছে। তবে পুকুরে পাঙ্গাস চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা থাকায় আশির দশক থেকেই এর ওপর কার্যক্রম অব্যহত রয়েছে।

পাঙ্গাস মাছের বিভিন্ন জাত:
পাঙ্গাস মাঝের জাতগুলোর মধ্যে দেশী পাঙ্গাস ও থাই পাঙ্গাস সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। চলুন এদের পরিচয় সম্পর্কে এখন কিছু তথ্য জেনে নেই,

১. দেশী পাঙ্গাস: দেশী পাঙ্গাসের রূপালী রঙের পিঠের দিকে কালচে এবং পার্শ্ব রেখার ওপরে সামান্য ধূসর। এ মাছের দেহে কোন আঁশ নেই। এখনও আমাদের দেশীয় প্রজাতির পাঙ্গাস সুস্বাদু এবং বেশি মূল্যে বিক্রি হয়ে থাকে। বাংলাদেশের পদ্মা, মেঘনা, বহ্মপুত্র ও যমুনা নদীতে এ মাছটি বেশি পাওয়া যায়। এরা প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারে। মার্চ থেকে জুন মাস পর্যন্ত দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের বিভিন্ন নদীসহ প্রধান নদীগুলোতে এর পোনা পাওয়া যায়।

২. থাই পাঙ্গাস: এদের আদিবাস থাইল্যান্ডে, কম্পুচিয়া, ভিয়েতনাম এবং পাশ্ববর্তী অঞ্চলের দেশে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ১৯৯৩ সনে বিদেশী এ প্রজাতির মাছের সফল প্রজনন করানো সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে বাণিজ্যিক চাষাবাদের ক্ষেত্রে থাই পাঙ্গাস একটি জনপ্রিয় নাম। দেশী পাঙ্গাসের চেয়ে এ জাত দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এ মাছটি সর্বোচ্চ ১০-১২ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

পাঙ্গাস মাছের চাষ পদ্ধতি:
মাছ চাষের পদ্ধতিটি নির্ভর করে পুকুর বা জলাশয়ের বৈশিষ্ট্য, পরিবেশেগত অবস্থা, পানি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা, পুঁজি, মানসম্মত পোনা প্রাপ্তি, বাজার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়ের ওপরে। এসব বিষয়গুলোকে মাথায় রেখেই সিদ্ধান্ত নিতে হয় চাষ পদ্ধতিটি কেমন হবে। আজকে আমরা জানব পাঙ্গাস মাছের একক চাষ বা নিবিড় চাষ সম্পর্কে।

পাঙ্গাস মাছের একক বা নিবিড় চাষাবাদ কি?
এ পদ্ধতিতে কম সময়ে বেশি উৎপাদনের উদ্দেশ্যে বেশি ঘনত্বে পোনা মজুদ করা হয়। এক্ষেত্রে আমিষ সমৃদ্ধ কৃত্রিম খাবার প্রয়োগের মাধ্যমে বেশি মুনাফা করা যায়। উন্নত চাষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে হেক্টর প্রতি ১৫ থেকে ২০ টন পাঙ্গাস উৎপাদন করা সম্ভব। একক চাষে প্রতি হেক্টরে ৮ থেকে ১০ সেমি. আকারের ২০,০০০ থেকে ২৫,০০০ টি পোনা মজুদ করা যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে বিগত বছরের পোনা মজুদ করে অধিক উৎপাদন ও বেশি মুনাফা বাড়ানো সম্ভব।

পাঙ্গাস চাষের পুকুর নির্বাচন:

পাঙ্গাস চাষের পুকুর আয়তাকার হলে ভাল হয়। পুকুরের তলা ভালভাবে সমতল করে নিতে হবে। পুকুরের পানির গভীরতা ১.৫ থেকে ২ মিটার পর্যন্ত রাখা দরকার।
পাঙ্গাস চাষের জন্য দোআঁশ মাটির পুকুর সবেচেয়ে ভাল। জরুরি প্রয়োজনে যাতে দ্রুত পানি দেয়া যায় সেজন্য পুকুরের কাছেই গভীর বা অগভীর নলকূপের ব্যবস্থা রাখা দরকার।
বর্ষায় বা অতিরিক্ত বৃষ্টিতে যাতে করে পুকুর ভেঙ্গে না যায় সেজন্য আগে থেকেই প্রয়োজনীয় মেরামত সেরে ফেলতে হয়।
সর্বোপরি এমন জায়গায় পুকুরটি বেছে নিতে হবে যেখানে যোগাযোগের সুবিধা ভাল এবং পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে।

পুকুর প্রস্তুতি:
পুকর নির্বাচন করার পরের কাজটি হলো পুকুরকে ভালভাবে প্রস্তুত করে নেয়া। এবার জেনে নেয়া যাক পুকুর প্রস্তুতি সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

পুকুরে নানা প্রকৃতির ও বৈশিষ্ট্যে জলজ আগাছা থাকলে প্রথমেই সেগুলোকে সরিয়ে ফেলতে হবে।
পাঙ্গাস চাষের পুকুরে অপ্রয়োজনীয় ও রাক্ষুসে মাছ যেমন-শোল, বোয়াল, গজার, টাকি, বাইম, মলা, ঢেলা ইত্যাদি মাছকে পাঙ্গাস চাষের আগেই অপসারণ করতে হবে। বিভিন্নভাবেই এদেরকে অপসারণ করা যায়। এসবের মধ্যে রয়েছে-
ঘন ফাঁসের জাল বারবার টেনে সব ধরণের অনাকাক্সিক্ষত মাছ সরিয়ে ফেলতে হবে;
পুকুরের পানি পরিষ্কার করে এবং সম্ভব হলে তলার মাটি লাঙ্গল দিয়ে চাষ করে দিতে হবে;
অনেক সময় বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করলেও অপ্রয়োজনীয় ও রাক্ষুসে মাছদের সম্পূর্ণ ধ্বংস করা সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে স্থানীয় মৎস্য অফিসের পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে এদের দমন করা যেতে পারে।
পুকুরকে মাছ চাষের উপযুক্ত ও টেকসই করতে চুন প্রয়োগ খুব গুরুত্বপূর্ণ। যে সব পুকুরের পানিতে অম্লত্বের সমস্য নেই সেখানে প্রতি হেক্টরের জন্য ২৫০ থেকে ৩০০ কেজি চুন প্রয়োগ করতে হয়। চুন প্রয়োগের আগে গুড়ো করে মিহি করে নিলে এর কার্যকারিতা অনেকগুণ বেড়ে যায়।
পুকুরের প্রাকৃতিক খাবার উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য জৈব এবং রাসায়নিক সার দুটোই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সাধারণত চুন প্রয়োগের ৪/৫ দিন পর সার প্রয়োগ করতে হয়। নতুন পুকুর এবং বেলে মাটির পুকুরে জৈব সার বেশি প্রয়োগ করতে হয়। তবে পুরাতন কাদাযুক্ত পুকুরে রাসায়নিক সার প্রয়োগের হার বেশি হবে। পুকুর প্রস্তুতকালীন সময়ে জৈব সার হিসেবে প্রতি শতকে ৮ থেকে ১০ কেজি গোবর অথবা ৪ থেকে ৫ কেজি মুরগীর বিষ্ঠা ব্যবহার করতে হবে। সারের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য প্রতি শতকে ১০০ গ্রাম টিএসপি জৈব সারের সাথে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে ব্যবহার করতে হয়। ব্যবহারের আগে প্রতি শতকে ১০০ গ্রাম ইউরিয়া মিশিয়ে মিশ্রনটি সমস্ত পুকুরে ছিটিয়ে দিতে হবে। সার প্রয়োগের ৪ থেকে ৫ দিন পর পুকুরের পানির রঙ সবুজ বা বাদামী হলে সাধারণত পোনা মজুদের উপযোগী হয়।

image
إعجاب
علق
شارك
avatar

Shakil Hossain

 
ব চ ঁঞ্চবদনঞ্চন ঞ্চ এক্সন৷ নক্সজচ ঁচঞ্চভ
إعجاب
· الرد · 1750643044

حذف التعليق

هل أنت متاكد من حذف هذا التعليق ؟

Md soni soni
Md soni soni
2 د

তেলাপিয়া মাছ চাষের জন্য পুকুর প্রস্তুত করা, পোনা মজুদ করা, খাবার সরবরাহ করা এবং পানির গুণমান বজায় রাখা সহ বেশ কয়েকটি ধাপ রয়েছে। মনোসেক্স (একক পুরুষ) তেলাপিয়া চাষ লাভজনক, কারণ পুরুষ তেলাপিয়ার বৃদ্ধি স্ত্রী তেলাপিয়ার চেয়ে দ্রুত হয়।
তেলাপিয়া মাছ চাষের পদ্ধতি:
১. পুকুর প্রস্তুতি:
পুকুরের পাড় মেরামত করা এবং আগাছা পরিষ্কার করা।
পুকুরে চুন প্রয়োগ করা, যা পানির অম্লত্ব নিয়ন্ত্রণ করে এবং রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু ধ্বংস করে।
পুকুরে সার প্রয়োগ করা, যা প্রাকৃতিক খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
২. পোনা মজুদ:
মনোসেক্স তেলাপিয়ার পোনা মজুদ করা উত্তম, কারণ এদের প্রজনন ক্ষমতা কম এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
% পুকুরে পোনা ছাড়ার আগে নার্সারি পুকুরে পোনা পালন করা যেতে পারে।
পুকুরে পোনা ছাড়ার আগে অবশ্যই পোনাগুলোকে পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হবে।
৩. খাবার সরবরাহ:
তেলাপিয়া মাছ প্রাকৃতিক পরিবেশে শৈবাল, প্ল্যাঙ্কটন ইত্যাদি খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে।
তবে বাণিজ্যিক চাষে সম্পূরক খাবার সরবরাহ করা হয়।
খাবারের গুণমান এবং পরিমাণ সঠিক হওয়া জরুরি।
৪. পুকুরের পানি ব্যবস্থাপনা:
পুকুরে নিয়মিত পানি সরবরাহ করা এবং প্রয়োজনে পানি পরিবর্তন করা।
পানির তাপমাত্রা, অক্সিজেন এবং পিএইচ মাত্রা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা।
প্রয়োজনে পানির গুণগত মান উন্নত করার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া।
৫. রোগ ব্যবস্থাপনা:
মাছের রোগাক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া।
প্রয়োজনে অভিজ্ঞ মৎস্য কর্মকর্তার পরামর্শ নেওয়া।
৬. অন্যান্য বিষয়:
পুকুরের চারপাশে নাইলন বা জাল দিয়ে ঘেরা দেওয়া উচিত, যাতে অন্য মাছ বা প্রাণী পুকুরে প্রবেশ করতে না পারে।
মাছ ধরা এবং বাজারজাত করার জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা রাখা।
তেলাপিয়া মাছ চাষে লাভবান হতে হলে, সঠিক পরিকল্পনা, পরিচর্যা এবং ব্যবস্থাপনার উপর জোর দিতে হবে।

image
إعجاب
علق
شارك
avatar

Shakil Hossain

 
বফ ন৷ চন্দচ বন্দবচ ভচঞ্চঞ্চ্চ চঞ্চ চঞ্চঞ্চ৷ ব চন৷ চ্চ ফ
إعجاب
· الرد · 1750643094

حذف التعليق

هل أنت متاكد من حذف هذا التعليق ؟

تحميل المزيد من المنشورات

الغاء الصداقه

هل أنت متأكد أنك تريد غير صديق؟

الإبلاغ عن هذا المستخدم

تعديل العرض

إضافة المستوى








حدد صورة
حذف المستوى الخاص بك
هل أنت متأكد من أنك تريد حذف هذا المستوى؟

التعليقات

من أجل بيع المحتوى الخاص بك ومنشوراتك، ابدأ بإنشاء بعض الحزم. تحقيق الدخل

الدفع عن طريق المحفظة

تنبيه الدفع

أنت على وشك شراء العناصر، هل تريد المتابعة؟

طلب استرداد