AFace1 AFace1
    #bangladesh #lifestyle #education #web #life
    Pencarian Lanjutan
  • Gabung
  • Daftar

  • Modus siang
  • © {tanggal} {nama_situs}
    Tentang • Direktori • Hubungi kami • Kebijakan pribadi • Syarat Penggunaan • Pengembalian dana • Work • Points and Payments • DMCA

    Pilih Bahasa

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Jam tangan

Jam tangan Gulungan Film

Acara

Jelajahi Acara Acara saya

Blog

Jelajahi artikel

Pasar

Produk Terbaru

halaman

Halaman Saya Halaman yang Disukai

Lagi

Forum Mengeksplorasi postingan populer Pekerjaan Penawaran Pendanaan
Gulungan Jam tangan Acara Pasar Blog Halaman Saya Lihat semua

Menemukan posting

Posts

Pengguna

halaman

Kelompok

Blog

Pasar

Acara

Forum

Film

Pekerjaan

Pendanaan

Tajrin Nesa
Tajrin Nesa  
9 di ·Menerjemahkan

আবু ওমামা বাহেলী (রা) বলেন, নবী করীম (সা) বলেছেনঃ

আল্লাহর নিকট দুটি ফোঁটা এবং দুটি চিহ্নের চেয়ে প্রিয় কিছু নেই।

১. আল্লাহর ভয়ে চক্ষু হতে প্রবাহিত পানির ফোঁটা,
২. আল্লাহর রাস্তায় প্রবাহিত রক্তের ফোঁটা।

আর প্রিয় (দুটি) চিহ্ন হচ্ছে-

১. আল্লাহর পথে জখমের চিহ্ন,
২. আল্লাহর ফরয আদায় করতে করতে পায়ে বা কপালের চিহ্ন।

- [তিরমিযী, আত তারগীব হা/ ৪৭১৭]

Suka
Komentar
Membagikan
avatar

Suraiya Soha

Hgbn
Suka
· Membalas · 1748506952

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

avatar

RB Siyam

 
Dujdj
Suka
· Membalas · 1750132849

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

Mst Jannat
Mst Jannat
9 di ·Menerjemahkan

ইংরেজ সিভিলিয়ানদের ভারতীয় ভাষা ও বিভিন্ন বিষয়াদি শিক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্যে ১৮০০ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয় ফোর্ট উইলিয়ম কলেজ। এখান থেকেই ধারাবাহিকভাবে বাংলা গদ্য রচনা ও চর্চার সূত্রপাত হয়। ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলা গদ্যের ক্ষেত্রে এই কলেজের অবদান ইতিহাস খ্যাত। শেষ দিকে বিদ্যাসাগরের মতো ব্যক্তিত্ব এখানে বাংলা বিভাগের অধ্যক্ষ ছিলেন।

বাংলা গদ্যচর্চায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন উইলিয়ম কেরী (১৭৬১-১৮৩৪) নামে একজন ইংরেজ কর্মকর্তা। তিনি বাংলা গদ্যচর্চাকে ধর্মপ্রচারের অনুরূপ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে গ্রহণ করেন। ১৮০০ খ্রিস্টাব্দে শ্রীরামপুর মিশন থেকে বাইবেলের বঙ্গানুবাদ মথী রচিত মঙ্গল সমাচার প্রকাশের মধ্য দিয়ে তাঁর যাত্রা শুরু হয়। পরে তিনি ফোর্ট উইলিয়ম কলেজে গিয়ে গদ্যে পাঠ্যপুস্তক রচনা ও প্রকাশের কাজ আত্মনিয়োগ করেন। তাঁর নেতৃত্বে একদল বাঙালি পন্ডিত বাংলা পাঠ্যপুস্তক রচনা ও বাংলা ভাষা শিক্ষার কাজ শুরু করেন। এভাবে কেরী এবং ফোর্ট উইলিয়ম কলেজের প্রচেষ্টায় বাংলা ভাষার একটা পরিকল্পিত ধারার প্রবর্তন ঘটে। কলেজের বাংলা বিভাগের পন্ডিত রামরাম বসু (১৭৫৭-১৮১৩) ও মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার (১৭৬২-১৮১৯) সর্বপ্রথম বাংলায় যথাক্রমে ফারসি ও সংস্কৃত শব্দ ব্যবহার করেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্য কেরীর অবদানই বেশি। বাংলা ভাষার উৎকর্ষ সাধনে কেরী যে অবদান রাখেন, তার জন্য তিনি বঙ্গদেশ ও বাংলা ভাষার ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন।

Suka
Komentar
Membagikan
avatar

Suraiya Soha

Bhggfvbbhg
Suka
· Membalas · 1748506969

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

Mst Jannat
Mst Jannat
9 di ·Menerjemahkan

গদ্যরচনার যুগ উনিশ শতকের পূর্বে বাংলায় যেসব গদ্য রচিত হয়েছিল তা সাহিত্যপদবাচ্য নয়। সতেরো শতকের শেষভাগে দোম আন্তোনিও ছিলেন প্রথম বাঙালি লেখক এবং তাঁর রচিত ব্রাহ্মণ-রোমান-ক্যাথলিক-সংবাদ প্রথম মুদ্রিত বাংলা গ্রন্থ। পরে পর্তুগিজ পাদ্রি মানোএল-দ্য আস্সুম্পসাঁও সংকলিত কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ এবং বাঙ্গলা ব্যাকরণ ও বাঙ্গলা-পর্তুগীজ শব্দকোষ ১৭৪৩ খ্রিস্টাব্দে পর্তুগালের লিসবন শহর থেকে রোমান অক্ষরে মুদ্রিত হয়। রাষ্ট্রক্ষমতা লাভের পর ইংরেজ শাসকবর্গ দেশীয় ভাষা রপ্তকরণের আবশ্যকতা উপলব্ধি করেন। ইতোমধ্যে এদেশে মুদ্রণব্যবস্থা প্রচলিত হলে ইংরেজদের বাংলা শেখাবার উদ্দেশ্যে নাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড ১৭৭৬ খ্রিস্টাব্দে রচনা করেন A Grammar of the Bengal Language। গ্রন্থটি ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে হুগলি প্রেস থেকে মুদ্রিত হয় এবং এতে দৃষ্টান্তস্বরূপ উদাহরণ ও উদ্ধৃতিতে বাংলা হরফ ব্যবহূত হয়। এর কাছাকাছি সময়ে খ্রিস্টান পাদ্রিগণ বাংলা গদ্যে আরও কিছু পুস্তক রচনা করেন, যার সবগুলিরই উদ্দেশ্য ছিল ধর্মপ্রচার। এক কথায় বলা যায় যে, শাসনকার্য পরিচালনা ও ধর্মপ্রচারের প্রয়োজনেই আঠারো শতকে বাংলা গদ্যচর্চার প্রসার ঘটে; তাই তাতে সাহিত্য সৃষ্টি হয়নি। রাজকার্য পরিচালনায় আইনগ্রন্থের বাংলা অনুবাদই প্রথম প্রয়োজন হয়, তাই এ সময়ে কিছু আইন গ্রন্থের অনুবাদ প্রকাশিত হয়। এ ক্ষেত্রে ১৭৭৮ থেকে ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত হ্যালহেডের পরে উল্লেখযোগ্য হলেন ফরস্টার। তিনি কর্নওয়ালীসী কোড (১৭৯৩) ও শব্দকোষ (১৭৯৯) বাংলায় অনুবাদ করেন। এ দুটি মৌলিক রচনা না হলেও এ থেকে বাংলা গদ্যের প্রকৃতি সম্পর্কে ধারণা জন্মে। উনিশ শতকে এই গদ্য-প্রচেষ্টা আরও বেগবান ও সমৃদ্ধ হতে থাকে।

Suka
Komentar
Membagikan
avatar

Suraiya Soha

Hggg
Suka
· Membalas · 1748506977

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

Tajrin Nesa
Tajrin Nesa  
9 di ·Menerjemahkan

আবু যার (রা) বলেন, নবী করিম (সা) বলেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা'আলা তিন শ্রেণীর লোকের সাথে কথা বলবেন না, তাদের প্রতি করুণার দৃষ্টি দিবেন না, তাদের পরিশুদ্ধও করবেন না, বরং তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।

আবু যার (রা) বলেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা)! তারা কারা?

রাসূল (সা) বললেন,

(১) গিঁটের নিচে কাপড় পরিধানকারী,
(২) অনুগ্রহ করে প্রকাশকারী,
(৩) মিথ্যা কসমের মাধ্যমে মাল বিক্রয়কারী।

- [মুসলিম, মিশকাত হা/ ২৬৭৩]

Suka
Komentar
Membagikan
avatar

Suraiya Soha

Hhgg
Suka
· Membalas · 1748506985

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

avatar

RB Siyam

 
Dudhjd
Suka
· Membalas · 1750132854

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

Mst Jannat
Mst Jannat
9 di ·Menerjemahkan

উনিশ শতক হচ্ছে বাঙালির নবজাগরণের যুগ। এ সময় বাঙালি-প্রতিভার সর্বতোমুখী বিকাশ ঘটে এবং জাতি হিসেবে বাঙালির অভ্যুদয়ের সর্ববিধ প্রচেষ্টারও সূত্রপাত ঘটে। এ যুগেই একটি শক্তিশালী সাহিত্যেরও সৃষ্টি হয়। এ সময়ের বাংলা সাহিত্যের প্রধান কয়েকটি বিশেষত্ব হচ্ছে: ক. শক্তিশালী গদ্য-সাহিত্যের সৃষ্টি ও তার অসাধারণ বিকাশ; খ. উনিশ শতকের প্রথম পঞ্চাশ বছরের গদ্য-সাহিত্যে সংস্কৃত পন্ডিতদের প্রভাব; গ. বিশ্বসাহিত্য ও বিশ্বের আধুনিক চিন্তাধারার সঙ্গে বাংলা সাহিত্যের নিবিড় সংযোগ; ঘ. জ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক সাহিত্য সৃষ্টি; ঙ. সাময়িক সাহিত্য সৃষ্টি; চ. মান-বাংলা হিসেবে চলিত ভাষার সাহিত্যিক মর্যাদা লাভ ও পরবর্তী ধারায় এর ক্রমবর্ধিষ্ণু প্রভাব; ছ. কাব্য-সাহিত্যের অসামান্য উন্নতি; জ. সর্বদেশীয়, সর্বকালীয় ও সর্বজাতীয় সার্বভৌম সাহিত্য সৃষ্টির আদর্শ এবং ঝ. জাতীয় জীবনে সাহিত্যের প্রভাব সর্বাধিক অনুভূত হওয়া এবং সাহিত্যই যে জাতীয় চরিত্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মানদন্ড এ সত্য প্রতিষ্ঠিত হওয়া।

উপর্যুক্ত সংঘটনগুলির প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে দেখা যাবে যে, ১৭৫৭ সালে বঙ্গদেশের রাষ্ট্রক্ষমতা ইংরেজদের হস্তগত হলেও সাংস্কৃতিক জীবনে উনিশ শতকের পূর্বে ইংরেজি তথা পাশ্চাত্য প্রভাব অনুভূত হয়নি। প্রধানত ইংরেজদের শিক্ষা ও সাহিত্যের সঙ্গে পরিচয় ঘটার মধ্য দিয়েই আধুনিক যুগের সূত্রপাত হয় এবং বাঙালি বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায় ইউরোপীয় সংস্কৃতির নিকটবর্তী হয়। মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগে যে সামাজিক-সাংস্কৃতিক বিবর্তন ঘটে, তাকে ঐতিহাসিকগণ ‘নবজাগৃতি’ বা ‘রেনেসাঁ’ নামে আখ্যায়িত করেন। এর ফলস্বরূপ উনিশ শতকের সাহিত্যে মানব-প্রাধান্য, গদ্য-সাহিত্যের উদ্ভব, সাময়িক পত্রের আবির্ভাব ইত্যাদি বৈচিত্র্যের সূত্রপাত হয়। এ সময় উপন্যাস, ছোটগল্প, প্রবন্ধ প্রভৃতি বিচিত্র ধরনের গদ্য-সাহিত্য এবং ইংরেজির আদর্শে নাটক ও কাব্যসাহিত্য (মহাকাব্য-আখ্যায়িকা, সনেট, গীতিকবিতা) রচিত হতে থাকে; এমনকি ইউরোপীয় ধাঁচে নতুন নতুন রঙ্গমঞ্চও নির্মিত হতে থাকে।

Suka
Komentar
Membagikan
avatar

Suraiya Soha

Hhg
Suka
· Membalas · 1748506992

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

Tajrin Nesa
Tajrin Nesa  
9 di ·Menerjemahkan

আনাস ইবনে মালিক (রা) বলেন, নবী করীম (সা) বলেছেন, তোমরা আমার থেকে ছয়টি জিনিস গ্রহণ কর, আমি তোমাদের জন্য জান্নাত এর ব্যবস্থা করবো।

(১) তোমাদের কেউ কথা বললে মিথ্যা বলবে না,
(২) ওয়াদা করলে খেলাফ করবে না,
(৩) আমানত রাখা হলে খিয়ানত করবে না,
(৪) (বেগানা নারী-পুরুষ হতে) চক্ষু নীচু রাখো,
(৫) (অন্যায় কর্ম থেকে) হাত বিরত রাখো,
(৬) লজ্জাস্থান হিফাযতে রাখো।

- [বায়হাকী, তারগীব হা/ ৪১৭৮]

Suka
Komentar
Membagikan
avatar

Suraiya Soha

Hg
Suka
· Membalas · 1748507002

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

avatar

RB Siyam

 
Sjshh
Suka
· Membalas · 1750132858

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

Mst Jannat
Mst Jannat
9 di ·Menerjemahkan

আধুনিক যুগ বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগের প্রথম পর্ব নির্মাণ করেন পাদ্রি আর সংস্কৃত পন্ডিতরা। তাঁদের গদ্যরচনার মধ্য দিয়ে প্রারম্ভিক স্তরটি নির্মিত হয়। দ্বিতীয় পর্বে আগমন ঘটে চিন্তাশীল ও সৃষ্টিশীল বাঙালি সাহিত্যিকদের। তৃতীয় পর্বের ব্যাপ্তি কম হলেও এর রচনাসম্ভার উৎকৃষ্ট ও প্রাচুর্যময় এবং গোটা সময়েই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) প্রাধান্য বিস্তার করে আছেন। চতুর্থ পর্বের শুরু রবীন্দ্রনাথের জীবৎকালেই, যার স্থায়িত্ব ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে ভারত বিভাগ পর্যন্ত; একে তিরিশোত্তর বা রবীন্দ্রোত্তর পর্বও বলা হয়। এরপর রাষ্ট্রীয় পরিস্থিতির পরিবর্তনের কারণে সাহিত্যিক ভাবধারারও পরিবর্তন ঘটে; ফলে বাংলা সাহিত্য পশ্চিমবঙ্গ, বিশেষত কলকাতা এবং সদ্যোজাত পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ভিত্তিক দুটি ধারায় বিভক্ত হয়ে যায়। তাই সবশেষে যে পর্বের সূচনা হয় তাকে এক কথায় বাংলাদেশ পর্ব (১৯৪৭-) বলা চলে।

প্রস্ত্ততিপর্ব সাহিত্যে নতুন যুগের সূচনা সাধারণত সুনির্দিষ্ট কোনো সন-তারিখ মেনে হয় না, কিন্তু বাংলা সাহিত্যে আধুনিক যুগের শুরু প্রায় সুনিশ্চিতভাবেই ১৮০০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ধরা হয়। এ যুগ নানা দিক থেকে বাংলা সাহিত্যের বিকাশ, সমৃদ্ধি ও বেগবান হওয়ার যুগ; বিশ্ব দরবারে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য সুবিখ্যাত ও সমাদৃত হওয়ার যুগ।

প্রাচীন ও মধ্য যুগীয় বাংলা সাহিত্য শুধু পদ্যেই রচিত হতো। তখন সাহিত্যের বিষয়বস্ত্ত ছিল সীমাবদ্ধ এবং তাতে বাঙালি জীবনের প্রতিফলন ঘটত কম। প্রাচীন কবিদের জীবনী সম্পর্কেও নির্ভরযোগ্য তথ্যের অভাব ছিল। সাহিত্যচর্চা হতো প্রধানত রাজপৃষ্ঠপোষকতায়। আঠারো শতক পর্যন্ত বাংলা সাহিত্যের মূল লক্ষণগুলি হলো অনুকরণপ্রিয়তা, বৈচিত্র্যহীনতা, ধর্মমত প্রচারের প্রবণতা (প্রণয়কাব্য ও লোকগাথা ব্যতিক্রম) এবং হূদয়াবেগ ও ভাবোচ্ছ্বাসের আধিক্য।

Suka
Komentar
Membagikan
avatar

Suraiya Soha

Hhg
Suka
· Membalas · 1748507009

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

Tajrin Nesa
Tajrin Nesa  
9 di ·Menerjemahkan

আবু হুরায়রা (রা) বলেন, রাসূল (সা) বলেছেন, তোমরা সাতটি ধ্বংসকারী জিনিস থেকে বেঁচে থাক। সাহাবীগণ বললেন, সেগুলো কী? রাসূল (সা) বলেন:

(১) শিরক করা
(২) যাদু করা
(৩) অবৈধভাবে মানুষ হত্যা করা
(৪) সূদ ভক্ষণ করা
(৫) ইয়াতীমের সম্পদ ভক্ষণ করা
(৬) যুদ্ধে মাঠ হতে পালিয়ে যাওয়া এবং
(৭) নিরীহ সতীসাধ্বী ঈমানদার নারীদের প্রতি মিথ্যা অপবাদ দেওয়া।

- [বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৪৭]

Suka
Komentar
Membagikan
avatar

Suraiya Soha

Hgg
Suka
· Membalas · 1748507015

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

avatar

RB Siyam

 
Sushh
Suka
· Membalas · 1750132864

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

Mst Jannat
Mst Jannat
9 di ·Menerjemahkan

লোকগাথা আঠারো শতকের অন্যতম সাহিত্যধারা। এর প্রধান বিষয় প্রণয়কাহিনী। অধিকাংশ লোকগাথাই ছিল অলিখিত, লোকমুখে প্রচলিত; ফলে সেগুলির ভাব, ভাষা ও উপমায় প্রক্ষেপণ ঘটেছে উনিশ শতক পর্যন্ত গাথাগুলির প্রায় সবটিতেই নারীর ভূমিকা প্রধান। এ ধারার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো মৈমনসিংহ-গীতিকা ও পূর্ববঙ্গ-গীতিকা। গীতিকাগুলির কালনির্ণয় দুরূহ। প্রথমটি দীনেশচন্দ্র সেন (১৮৬৬-১৯৩৯) ও দ্বিতীয়টি চন্দ্রকুমার দে ময়মনসিংহের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করে প্রকাশ করেন। এগুলিতে পল্লীর লোকজীবন চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে।

অবক্ষয়িত সমাজ-মানসের বিস্রস্ত রুচির প্রকাশ ঘটে পাঁচালি, যাত্রা, তরজা, কবিগান ইত্যাদিতে। বাংলায় পাঁচালি গানের প্রচলন ছিল বহু আগে থেকেই। যাত্রার উদ্ভব হয় দেবদেবীদের বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষে এবং কৃষ্ণলীলা ছিল এর মূল বিষয়; পরে অবশ্য বিদ্যাসুন্দর কাহিনীও এর সঙ্গে যুক্ত হয়। তরজার প্রচলন হয় চৈতন্যদেবের সময় থেকে এবং অবক্ষয়কালে তা হয়ে যায় উত্তর-প্রত্যুত্তর ঢঙের ছড়াগান। এ থেকে আবার আসে কবিগান, যা দুটি পক্ষের মাধ্যমে উপস্থাপিত হয়। এরই চরম রূপ হচ্ছে খেড় বা খেউড়।

যুগ-পরবির্তন সত্ত্বেও পূর্ববঙ্গে জারি গান, সারি গান ইত্যাদি লোকগীতির ধারা সচল থাকে; কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে নাগরিক সংস্কৃতির প্রভাবে পাঁচালি-কীর্তন ঢঙ বদলে আখড়াই ও পরে হাফ-আখড়াইতে পরিণত হয়। এই বিস্রস্ত ধারার মধ্য দিয়েই চলে আসে যুগান্তর।

Suka
Komentar
Membagikan
avatar

Suraiya Soha

Hh
Suka
· Membalas · 1748507022

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

Tajrin Nesa
Tajrin Nesa  
9 di ·Menerjemahkan

মু'আয ইবনে জাবাল (রা) বলেন, রাসূল (সা) আমাকে দশটি বিষয়ে উপদেশ দিয়েছেন। তিন বলেছেনঃ

(১) আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করবে না, যদিও তোমাকে নিহত করা হয় বা জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
(২) তুমি তোমার পিতা-মাতার অবাধ্য হবে না, যদি তারা তোমাকে তোমার পরিবার-পরিজন ও মাল-মাত্তা ছেড়ে যেতে বলেন।
(৩) ইচ্ছা করে কখনও ফরয সালাত ছাড়বে না। কেননা যে ইচ্ছা করে ফরয সালাত ছেড়ে দেয়, তার (হেফাজতের) পক্ষে আল্লাহর প্রদত্ত দায়িত্ব উঠে যায়।
(৪) কখনও শরাব পান করবে না। কেননা তা সসমস্ত অশ্লীলতার মূল।
(৫) সাবধান! গোনাহ হতে বেঁচে থাকবে । কেননা গোনাহ দ্বারা আল্লাহর ক্রোধ পৌঁছে থাকে।
(৬) খবরদার! জিহাদ হতে পলায়ন করবে না! যদিও সকল লোক ধ্বংস হয়ে যায়।
(৭) যখন লোকের মধ্যে মহামারী দেখা দিবে আর তুমি সেখানে থাকবে, তখন তথায় অবস্থান করবে (পলায়ন করবে না)।
(৮) তোমার সামর্থ্য অনুযায়ী তোমার পরিবারের জন্য ব্যয় করবে (কার্পণ্য করে তাদের ভরণ-পোষণে কষ্ট দিবে না)।
(৯) তাদের (পরিবারের লোকদের) আদব-কায়দা শিক্ষা দান ব্যাপারে শাসন হতে কখনও বিরত থাকবে না ।
(১০) এবং আল্লাহ সম্পর্কে তাদের ভয় প্রদর্শন করতে থাকবে।

- [আহমাদ, মিশকাত হা/ ৫৫]

Suka
Komentar
Membagikan
avatar

Suraiya Soha

Uyy
Suka
· Membalas · 1748507031

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

avatar

RB Siyam

 
Didjjd
Suka
· Membalas · 1750132868

Hapus Komentar

Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?

Showing 3132 out of 10417
  • 3128
  • 3129
  • 3130
  • 3131
  • 3132
  • 3133
  • 3134
  • 3135
  • 3136
  • 3137
  • 3138
  • 3139
  • 3140
  • 3141
  • 3142
  • 3143
  • 3144
  • 3145
  • 3146
  • 3147

Sunting Penawaran

Tambahkan tingkat








Pilih gambar
Hapus tingkat Anda
Anda yakin ingin menghapus tingkat ini?

Ulasan

Untuk menjual konten dan postingan Anda, mulailah dengan membuat beberapa paket. Monetisasi

Bayar Dengan Dompet

Peringatan Pembayaran

Anda akan membeli item, apakah Anda ingin melanjutkan?

Minta Pengembalian Dana