AFace1 AFace1
    #bangladesh #education #web #life #series
    Búsqueda Avanzada
  • Acceder
  • Registrar

  • Modo nocturno
  • © 2025 AFace1
    Pin • Directorio • Contacto • Política • Condiciones • Reembolso • Work • Points and Payments • DMCA

    Seleccionar Idioma

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Mirar

Mirar Bobinas Películas

Eventos

Examinar eventos Mis eventos

Blog

Examinar artículos

Mercado

últimos productos

Páginas

Mis páginas Páginas Me gusta

Más información

Foro Explorar entradas populares Trabajos Ofertas Financiaciones
Bobinas Mirar Eventos Mercado Blog Mis páginas Ver todo

Descubrir Mensajes

Posts

Usuarios

Páginas

Grupo

Blog

Mercado

Eventos

Foro

Películas

Trabajos

Financiaciones

Araf Hassan
Araf Hassan  Creó nuevo artículo
10 w ·Traducciones

চোখের তারায় ভালোবাসা | #জীবন সুন্দর

চোখের তারায় ভালোবাসা
Entretenimiento

চোখের তারায় ভালোবাসা

আমাদের লাইফে কেউ না কেউ এসেছে দিন শেষে আমরা তাকেই খুঁজি এ হলো প্রিয় মানুষ
Me gusta
Comentario
Compartir
Araf Hassan
Araf Hassan  Creó nuevo artículo
10 w ·Traducciones

নিজেকে কখনো ছোট ভাববেন না | #এটাই রাইট

নিজেকে কখনো ছোট ভাববেন না
Educación

নিজেকে কখনো ছোট ভাববেন না

বেশি কথা বলে নিজের ভ্যালু কমাবেন না আপনি যেমনটাই হোন না কেন নিজে মনে করবেন আপনি নিজেই বেস্ট
Me gusta
Comentario
Compartir
Najib678
Najib678
10 w ·Traducciones

1 m
দুই মুসাফির

নিঃসঙ্গ দুপুরে শহরের এক পুরোনো রেলস্টেশন। ছোট্ট শহরের এই স্টেশনটিতে এখন আর আগের মতো ভিড় থাকে না। কাঠের পুরোনো বেঞ্চ, ছাঁদের খসে পড়া রঙ, আর ধুলোমাখা জানালা যেন সাক্ষী হয়ে আছে সময়ের অদৃশ্য স্রোতের। ঠিক সেই সময়, স্টেশনের নির্জন এক কোণে এসে বসে দুই ভিন্ন মানুষ — দুই মুসাফির।

প্রথমজনের নাম হাফিজ। বয়স ষাটের কাছাকাছি। মাথায় সাদা টুপি, হাতে একটি পুরোনো কাপড়ের ব্যাগ। তিনি একজন হজ করে ফেরা বৃদ্ধ, যিনি জীবনের শেষ সময়ে এসে আত্মিক শান্তির খোঁজে আছেন। জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন ব্যবসায়, পরিবারে, সমাজে নানা দ্বন্দ্বে। এখন সব ছেড়ে দিয়ে ফিরেছেন নিজের গ্রামে, অথচ মনটা কেমন যেন অস্থির।

দ্বিতীয়জনের নাম রাকিব। বয়স আনুমানিক পঁচিশ। চোখে চশমা, হাতে একটি খাতা আর কলম। শহরের এক কলেজের ছাত্র, কিন্তু বাস্তবতার নির্মম চাপে পড়াশোনা বন্ধ হয়ে গেছে। নিজের পরিচয় খুঁজতে, লেখক হবার স্বপ্ন নিয়ে বের হয়েছেন অজানার পথে। বাড়িতে মা আছেন, ছোট দুই বোন। বাবাকে হারিয়েছেন শৈশবে। নিজেকে প্রমাণ করার তাড়নায় রাকিব শহর ছেড়ে বেরিয়ে পড়েছে — কিন্তু কোথায় যাবে, কী করবে, তা নিজেও জানে না।

দুই জনেই স্টেশনের বেঞ্চে বসে। তারা আগে কখনো দেখা করেনি, কিন্তু ভাগ্যের এক অদ্ভুত টানে আজ তাদের দেখা হয়ে গেল।

হাফিজ প্রথমে মুখ খুললেন, “তুমি কোথায় যাও, ছেলে?”

রাকিব কিছুটা ইতস্তত করে বলল, “ঠিক জানি না। কোথাও যেতে চাই, একটু দূরে... একটু নির্জনে।”

হাফিজ হেসে বললেন, “আমারও তেমনই। এই বয়সেও মনে হয়, কোথাও চলে যাই, যেখানে কেউ চিনে না। নিজের সঙ্গে দেখা হোক আবার।”

রাকিব অবাক হয়ে বলল, “আপনিও কি পালাতে চান?”

“পালানো নয় বাবা,” হাফিজ বললেন। “কখনো কখনো মানুষ নিজেকে খুঁজে পেতে চায়। তখন সে চলে যায়। হয়তো সে মুসাফির হয় – পথিক, যার কোনো গন্তব্য নেই, শুধু পথ আছে।”

এই কথাগুলো রাকিবের হৃদয়ে ঝড় তুলল। সে নিজের খাতায় কলম চালিয়ে লিখতে লাগল – “মুসাফির মানে কেবল ভ্রমণকারী নয়, সে এক অনুসন্ধানী, এক অন্তর্জগতে যাত্রী।”

হাফিজ মৃদু হেসে খেয়াল করলেন ছেলেটির চোখে একরাশ আগ্রহ। তিনি বললেন, “তোমার লেখালেখি ভালো লাগে বুঝি?”

“হ্যাঁ,” রাকিব বলল, “লিখি। ছোটগল্প, কবিতা, ডায়েরি। মাঝে মাঝে মনে হয়, এগুলোই আমার সত্যি সঙ্গী।”

হাফিজ দীর্ঘশ্বাস ফেললেন। “জীবনের অনেকটা সময় আমি কাটিয়েছি টাকার পেছনে ছুটে। এখন বুঝি, সবচেয়ে বড় সঙ্গী ছিল মনটা। কিন্তু তাকে সময় দিইনি।”

দুজনের মধ্যে এক অনন্য বন্ধনের সূচনা হলো। তারা একে অপরকে নিজের গল্প বলতে লাগল। হাফিজ বললেন তার যৌবনের প্রেম, যে মেয়েটিকে তিনি ভালোবাসতেন কিন্তু পরিবার মেনে নেয়নি। এরপর দায়িত্বের বেড়াজালে আটকে গিয়ে বিয়ে করেন অন্যকে, সংসার চালান, কিন্তু মনের কোথাও সেই প্রেমটা থেকে যায়।

রাকিবও খুলে বলল তার গল্প — কীভাবে সে লেখালেখিতে ডুবে যেতে যেতে বাস্তব জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে, বন্ধুদের ছেড়ে দিয়েছে, পরিবারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছে, আর এখন মনে হচ্ছে সে হয়তো ভুল পথে হাঁটছে।

হাফিজ বললেন, “ভুল বলে কিছু নেই রাকিব। যাত্রা মানেই শেখা। তুমি যদি পথটা বুঝতে পারো, সেটাই সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।”

একটি ট্রেন আসলো, কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে আবার চলে গেল। তারা কেউ উঠল না। রাকিব বলল, “আমরা কি যাচ্ছি না?”

হাফিজ উত্তর দিলেন, “হয়তো আমাদের যাওয়াটা এই কথোপকথনের মধ্যেই। হয়তো এই বসে থাকাই আমাদের যাত্রা।”

রাত ঘনিয়ে এল। স্টেশন প্রায় ফাঁকা। দু’জনে এখন একে অপরের অনেক আপন। যেন বহু পুরোনো পরিচয়।

হঠাৎ হাফিজ বললেন, “চলো, আজ রাতে স্টেশনেই থাকি। কাল সকালে আমি তোমাকে নিয়ে যাব আমার গ্রামে। তোমাকে এক জায়গা দেখাবো, যেখানে প্রকৃতি আর নীরবতা মিলে জীবনের মানে বোঝায়।”

রাকিব রাজি হলো। রাতে তারা একসঙ্গে গল্প করল, কিছু পুরোনো গান গাইল, আকাশের তারা গুনল। দুজনেই যেন জীবনের এক নতুন দিগন্তে পা রাখছে।

পরদিন তারা রওনা দিল হাফিজের গ্রামের দিকে। ছোট্ট, সবুজে ঘেরা এক গ্রাম। ঝিরঝিরে নদী, বাঁশবন, খেজুরগাছের সারি। রাকিব প্রথমবার এমন প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখল। তারা নদীর পাড়ে বসে ছিল, হাফিজ বললেন, “তুমি এখানে থাকতে পারো কিছুদিন। লিখো, ভাবো, নিজেকে খুঁজে পাও। আমি থাকব পাশে।”

সেই থেকেই রাকিব রয়ে গেল হাফিজের সঙ্গে। গ্রামের একটি খালি ঘরে থাকত, সকালবেলা হাঁটত, দুপুরে লিখত, সন্ধ্যায় হাফিজের সঙ্গে কথা বলত। হাফিজও যেন জীবনের শেষ প্রহরে পেয়ে গেলেন এক সঙ্গী, এক সন্তানস্বরূপ পথিক।

তিন মাস পর, রাকিব ফিরে গেল শহরে। সাথে নিয়ে গেল একখানা পাণ্ডুলিপি — “দুই মুসাফির” নামে একটি উপন্যাস। সেখানে লেখা আছে তাদের গল্প, পথ চলা, বন্ধন, আর আত্ম-অনুসন্ধানের কথা।

বইটি প্রকাশ পেল, পাঠকের মন ছুঁয়ে গেল। রাকিব এখন একজন লেখক। আর হাফিজ? তিনি গ্রামে আছেন, মাঝে মাঝে চিঠি পাঠান রাকিবকে। তার চিঠিতে একটাই কথা লেখা থাকে —

“মুসাফির কখনো থামে না, সে শুধু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজের ভেতর দিয়ে এগোয়। তুমি হাঁটো, আমি থাকবো, এই পথে, চিরকাল।”

Read More

image
Me gusta
Comentario
Compartir
Rafi7676
Rafi7676
10 w ·Traducciones

তঢথঢথঘ আমার প্রিয় মানুষটির জন্য মনোনীত করা হয় উর্মির ভোদাটা ছিল যতটুকু তোমার জন্য হে আল্লাহ আমি বিতারিত শয়তান বলেছেন আমি মনে হয় উর্মির মা আমার ইউ আমার ইউ আইডি

Me gusta
Comentario
Compartir
Rafi7676
Rafi7676
10 w ·Traducciones

He was a baby and then I can do it 😂🎉 I 4 I 4 I have to get up and watch ⌚

Me gusta
Comentario
Compartir
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Traducciones
উপসংহারঃ

আমরা মাছে-ভাতে বাঙালি। তাই মৎস্য সম্পদের উন্নতির লক্ষ্যে শুধু দেশীয় চাহিদা নয় বৈদেশিক চাহিদার দিকে লক্ষ্য রেখে এ সম্পদের উন্নতি করা দরকার। দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে এবং মৎস্য সম্পদকে স্থায়ী সম্পদে পরিণত করতে প্রয়োজনী সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টা।
Me gusta
Comentario
Compartir
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Traducciones
সরকারি প্রচেষ্টাঃ

মৎস্য সম্পদ উন্নয়নে সরকার নানাভাবে চেষ্টা করছে। এজন্য সরকার একটি পৃথক বিভাগ রেখেছে। তাছাড়া জেলেদের নৌকা ও জাল কেনার জন্য সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করছে। বড় বড় নদী, খাল ও বিলগুলো সমিতির মাধ্যমে জেলেদের নিকট বন্দোবস্ত দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া মৎস্য সংরক্ষণের জন্য হিমাগার ও পোতাশ্রয় নির্মিত হয়েছে। মৎস্য শিল্পের বিকাশের জন্য মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র ও মৎস্য শিকার ট্রেনিং কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। সর্বোপরি মৎস্য সম্পদ বিকাশের জন্য সরকার নানামুখী ব্যবস্থা নিচ্ছে।
Me gusta
Comentario
Compartir
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Traducciones
মৎস্য সম্পদ উন্নয়নে গৃহীত পদক্ষেপঃ

বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ উন্নয়নের জন্য সকলের সদিচ্ছা থাকা দরকার। প্রতিবছর পানির অভাবে ব্যাপকভাবে মাছচাষ ব্যহত হচ্ছে। এজন্য সঠিক পানি সরবরাহের জন্য দরকার গঙ্গা ও তিস্তা পানি বণ্টন চুক্তি। তাছাড়া পানি সংরক্ষণের জন্য নদী খননের ব্যবস্থা করতে হবে। ডিমওয়ালা ও পোনা জাতীয় মাছ ধরা থেকে বিরত থাকতে হবে। নদীতে বাঁধ দিয়ে মাছ ধরা থেকে সরে আসতে হবে। মাছ সংরক্ষণের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবহনের ব্যবস্থা করতে হবে। সর্বোপরি মৎস্য ব্যবসায়ীদের আধুনিক নিয়মাবলীর শিক্ষা দেওয়া ও মৎস্য বিশেষজ্ঞ বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় ট্রেনিং কেন্দ্র স্থাপন করতে হবে
Me gusta
Comentario
Compartir
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Traducciones
মৎস্য সম্পদের বর্তমান অবস্থাঃ

স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশ মৎস্য রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেছে। বাংলাদেশ থেকে গুণগত মানসম্পন্ন হিমায়িত চিংড়ি ও মৎস্যজাত পণ্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, ফ্রান্স, হংকং, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব, সুদানসহ অন্যান্য উন্নত দেশে রপ্তানি করা হয়। যা থেকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে থাকে। নিম্নে বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ থেকে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ও অবদান তুলে ধরা হলো-
প্রবৃদ্ধির হার%সাল ২০১১-১২ ২০১২-১৩মৎস্য সম্পদ ৫.৩৯ ৫.৫২অবদানের হার%সাল ২০১১-১২ ২০১২-১৩মৎস্য সম্পদ ৪.৩৯ ৪.৩৭উৎসঃ বাংলাদেশের অর্থনেতিক সমীক্ষা ২০১৩মৎস্য শিল্পের সমস্যা বা অবনতির কারণ: বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ আজ বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। নিম্নে মৎস্য সম্পদ অবনতির কারণ তুলে ধরা হলো-
- নদীতে চর পড়ায় মৎস্য বিচরণ ক্ষেত্রের পরিমাণ যথেষ্ট কমে যাচ্ছে। ফলে মাছের সংখ্যা কমে যাচ্ছে।
- মানুষ দিনদিন নদীনালা খাল-বিল ভরাট করে বাড়ি ঘর তৈরি করছে। ফলে মাছের আবাসস্থল ও বংশবৃদ্ধির ব্যাঘাত ঘটে।
- জমিতে প্রচুর পরিমাণে কীটনাশক ব্যবহার করার ফলে প্রচুর মাছ মারা যায়।
- সময়মতো বৃষ্টির অভাবে নদীর পানি শুকিয়ে যায়।
- নদী থেকে ডিমওয়ালা ও পোনা জাতীয় মাছ অপরিকল্পিতভাবে নিধন করা হচ্ছে।
- শিল্প কারখানার বর্জ্য পদার্থের মাধ্যমে পানি দুষিত হয়ে মাছ মারা যায়।
- সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অভাবে প্রতিবছর বহু মাছ পঁচে যায়।
- বাজারজাতকরণের অসুবিধার জন্য অনেক মাছ নষ্ট হয়ে যায়।
Me gusta
Comentario
Compartir
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Traducciones
মৎস্য সম্পদের বর্তমান অবস্থাঃ

স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশ মৎস্য রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেছে। বাংলাদেশ থেকে গুণগত মানসম্পন্ন হিমায়িত চিংড়ি ও মৎস্যজাত পণ্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, ফ্রান্স, হংকং, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব, সুদানসহ অন্যান্য উন্নত দেশে রপ্তানি করা হয়। যা থেকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে থাকে। নিম্নে বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ থেকে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ও অবদান তুলে ধরা হলো-
প্রবৃদ্ধির হার%সাল ২০১১-১২ ২০১২-১৩মৎস্য সম্পদ ৫.৩৯ ৫.৫২অবদানের হার%সাল ২০১১-১২ ২০১২-১৩মৎস্য সম্পদ ৪.৩৯ ৪.৩৭উৎসঃ বাংলাদেশের অর্থনেতিক সমীক্ষা ২০১৩মৎস্য শিল্পের সমস্যা বা অবনতির কারণ: বাংলাদেশের মৎস্য সম্পদ আজ বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। নিম্নে মৎস্য সম্পদ অবনতির কারণ তুলে ধরা হলো-
- নদীতে চর পড়ায় মৎস্য বিচরণ ক্ষেত্রের পরিমাণ যথেষ্ট কমে যাচ্ছে। ফলে মাছের সংখ্যা কমে যাচ্ছে।
- মানুষ দিনদিন নদীনালা খাল-বিল ভরাট করে বাড়ি ঘর তৈরি করছে। ফলে মাছের আবাসস্থল ও বংশবৃদ্ধির ব্যাঘাত ঘটে।
- জমিতে প্রচুর পরিমাণে কীটনাশক ব্যবহার করার ফলে প্রচুর মাছ মারা যায়।
- সময়মতো বৃষ্টির অভাবে নদীর পানি শুকিয়ে যায়।
- নদী থেকে ডিমওয়ালা ও পোনা জাতীয় মাছ অপরিকল্পিতভাবে নিধন করা হচ্ছে।
- শিল্প কারখানার বর্জ্য পদার্থের মাধ্যমে পানি দুষিত হয়ে মাছ মারা যায়।
- সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অভাবে প্রতিবছর বহু মাছ পঁচে যায়।
- বাজারজাতকরণের অসুবিধার জন্য অনেক মাছ নষ্ট হয়ে যায়।
Me gusta
Comentario
Compartir
Showing 4153 out of 10421
  • 4149
  • 4150
  • 4151
  • 4152
  • 4153
  • 4154
  • 4155
  • 4156
  • 4157
  • 4158
  • 4159
  • 4160
  • 4161
  • 4162
  • 4163
  • 4164
  • 4165
  • 4166
  • 4167
  • 4168

Editar oferta

Agregar un nivel








Seleccione una imagen
Elimina tu nivel
¿Estás seguro de que quieres eliminar este nivel?

Comentarios

Para vender su contenido y publicaciones, comience creando algunos paquetes. Monetización

Pagar por billetera

Alerta de pago

Está a punto de comprar los artículos, ¿desea continuar?

Solicitar un reembolso