Akhi Akter Mim    Criou um novo artigo
48 C ·Traduzir

লায়লী মনজু প্রেমকাহিনী | ##

লায়লী মনজু প্রেমকাহিনী

লায়লী মনজু প্রেমকাহিনী

জীবনে প্রেমই করতে পারলাম না আর কিরবো কপালে জুটে নাই প্রেম আর লায়লী মনজুর কাহিনী শুনে প্রেমের স্বাদ উঠে গেছে।
9 C ·Traduzir

সুলতান সুলেমান ও হুররাম সুলতানের (রক্সেলানা) প্রেমকাহিনী
৷৷ “দাসীর হৃদয়ে সিংহাসন” ৷৷

সে এসেছিল কাঁদতে কাঁদতে—দূর দেশের এক দাসী, নাম ছিল আলেক্সান্দ্রা।
বিক্রি হয়েছিল অটোমান হারেমে, তুরস্কের রাজপ্রাসাদে।

তখনকার হারেম ছিল রাজার আনন্দের জায়গা, আর মেয়েদের শুধু সৌন্দর্যে বিচার করা হতো।
কিন্তু এই মেয়েটি ছিল ভিন্ন।

চোখে ভয় নয়—ছিল আগুন। আর ঠোঁটে—অভিমান নয়, ছিল ব্যঙ্গ।

সুলতান সুলেমান প্রথম যেদিন তাকে দেখলেন, সে নতমস্তকে সিজদা করেনি।
বরং বলল,
“আমি দাসী হতে আসিনি, আমি তোমার সমান হতে এসেছি। শুধু সময় দাও।”

সুলতান চমকে গেলেন, আর মোহে পড়ে গেলেন।

তার আসল নাম রাখা হল হুররাম—মানে “আনন্দের উৎস”।
সে শুধু প্রিয় হয়নি, ধীরে ধীরে হয়ে উঠল সুলতানের পরামর্শদাতা, বন্ধু, আর জীবনসঙ্গী।

সারা রাজপ্রাসাদ গুঞ্জনে কাঁপল—
"এক দাসী রাণী হয়ে যাচ্ছে!"

কিন্তু হুররামের বুদ্ধিমত্তা, সাহস, আর প্রেমে সুলতান এতটাই আস্থাশীল হলেন যে, তিনি রাজনীতির বড় বড় সিদ্ধান্তে তার মত নিতেন।

আর একদিন, ইতিহাসে প্রথমবারের মতো, অটোমান সুলতান এক দাসীকে রাণী করে তুললেন।

তারা একসঙ্গে লিখতেন কবিতা—
হুররাম লিখতেন সুলতানকে নিয়ে,
আর সুলতান লিখতেন তাঁর হৃদয়ের রানীকে নিয়ে।

এই প্রেম ছিল শাসকের ও শাসিতার নয়—
এই প্রেম ছিল দুই স্বাধীন আত্মার মিলন।

---
শেষ কথা:
এই প্রেম শুধু হারেমে আটকে থাকেনি, ইতিহাসে লেখা হয়ে গেছে।
যে দাসী এসেছিল চোখে জল নিয়ে,
সে রেখে গেছে এমন এক ভালোবাসা—যার সামনে সিংহাসনও মাথা নত করে।
---

10 C ·Traduzir

জনাব আরিফ হাসান সাহেবের বাড়ির সামনের পরিবেশ। দেখলে মনজুর যায় এত সুন্দর লাগছে এই জায়গা টা

12 C ·Traduzir

শবনম

প্রেমের উপন্যাসের তালিকা করলে বাংলায় রচিত 'শবনম' শীর্ষে থাকবে। নায়িকার নামে উপন্যাসের নাম। একজন তুর্কি বংশোদ্ভূত আফগান বড়লোকের একমাত্র মেয়ের সঙ্গে এক বাঙালি যুবকের প্রেমকাহিনী নিয়ে 'শবনম' উপন্যাসটি লিখেছেন সৈয়দ মুজতবা আলী। কেউ কেউ বলে থাকেন, বাঙালি তরুণ-তরুণীদের প্রেমে পড়ার পূর্বে 'শবনম' উপন্যাসটি পড়ে নেওয়া উচিৎ। 'শবনম' কলকাতার একটি পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল বইয়ের কাহিনি যা ১৯৬০ সালে প্রকাশ হয়।

উপন্যাসের নায়ক মজনূনের সাথে শবনমের প্রথম দেখা হয় অস্থিতিশীল আফগানিস্তানের পাগমান শহরে। শবনমের সাথে মজনুনের সাক্ষাৎ, প্রেম, পরিণয়, বিচ্ছেদের মাধ্যমে এগিয়েছে উপন্যাসের কাহিনী।
শবনম তার প্রেমিক মজনুনের প্রতি আবেদন জানিয়েছিল, "আমার মিলনে তুমি অভ্যস্ত হয়ে যেও না।" হয়ত সে কারণে তাদের সুখের দিনগুলো বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। আবার বিপরীত আকুতিও ছিল শবনমের, "আমার বিরহে তুমি অভ্যস্ত হয়ে যেও না"। তাই তো উপন্যাস পড়া শেষ করেও পাঠকের মনে হবে, শেষ হয়েও হইল না শেষ। প্রেম, প্রেমের সফল পরিণতি কিন্তু পরিশেষে শবনমের চলে যাওয়া পাঠককে ফেলে দেয় দ্বিধার জগতে। শবনমকে যখন ডাকাতরা উঠিয়ে নিয়ে যায়, তখন সে তার মজনুনকে উদ্দেশ্য করে লিখেছিল, 'বাড়িতে থেকো, আমি ফিরব'। শবনমের গুণমুগ্ধ পাঠকেরা আজও মজনুনের মতই তার ফেরার অপেক্ষায় থাকে। কেউ কেউ হয়ত শবনম ফিরে এসেছে মজনুনের কাছে- এই কল্পনায় ভেসে তৃপ্ত করে রাখে পাঠক আত্মাকে।

Rx Munna    Criou um novo artigo
32 C ·Traduzir

মনজু কাকা বলেছেন | #মাইক্রো

মনজু কাকা বলেছেন

মনজু কাকা বলেছেন

মনজু কাকা বলেছেন বাবা ফোন করেছেন তার অফিসে। আসবেন। আমার প্রসঙ্গে কোনও কথা হয়নি। আমি কিন্তু অনুমান করি বাবা স?
Rx Munna    Criou um novo artigo
32 C ·Traduzir

মনজু কাকা বলেছেন | #foot ober biriz

মনজু কাকা বলেছেন

মনজু কাকা বলেছেন

মনজু কাকা বলেছেন বাবা ফোন করেছেন তার অফিসে। আসবেন। আমার