#বাবা
একজন বাবা তার সন্তানের জন্য অনেক কিছু করতে পারেন, যা সন্তানের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং শিক্ষাগত বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নিচে এর কিছু দিক আলোচনা করা হলো:
১. ভালোবাসা এবং মানসিক সমর্থন
একজন বাবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হলো সন্তানকে নিঃশর্ত ভালোবাসা এবং মানসিক সমর্থন দেওয়া। এর মধ্যে রয়েছে:
সময় দেওয়া: সন্তানের সাথে গুণগত সময় কাটানো, যেমন - খেলাধুলা করা, গল্প বলা, বেড়াতে যাওয়া, বা শুধু তাদের কথা শোনা।
আবেগিক বন্ধন: সন্তানের প্রতি স্নেহ, মমতা এবং উষ্ণতা প্রকাশ করা। তাদের অনুভূতিগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া এবং তাদের পাশে থাকা।
উৎসাহ দেওয়া: সন্তানের ছোট-বড় সব অর্জনে প্রশংসা করা এবং তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করা।
নিরাপত্তা অনুভব করানো: সন্তানকে বোঝানো যে বাবা সর্বদা তাদের পাশে আছেন এবং তাদের সুরক্ষা দেবেন।
২. দৈনন্দিন চাহিদা পূরণ
সন্তানের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করা বাবার অন্যতম প্রধান দায়িত্ব। এর মধ্যে রয়েছে:
খাদ্য ও পুষ্টি: স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করা যাতে সন্তানের সঠিক শারীরিক বিকাশ হয়।
পোশাক: ঋতু এবং প্রয়োজন অনুযায়ী আরামদায়ক ও পরিচ্ছন্ন পোশাক সরবরাহ করা।
আবাসন: একটি নিরাপদ, স্বাস্থ্যকর এবং আরামদায়ক পরিবেশে বসবাসের ব্যবস্থা করা।
শিক্ষা: সন্তানের পড়াশোনার খরচ বহন করা, স্কুলে ভর্তি করানো এবং শিক্ষামূলক উপকরণ সরবরাহ করা।
৩. সুশিক্ষা এবং দিকনির্দেশনা
সন্তানের সঠিক বিকাশের জন্য বাবার উচিত তাদের সুশিক্ষা এবং নৈতিক দিকনির্দেশনা দেওয়া:
শিক্ষায় সহায়তা: পড়াশোনায় উৎসাহিত করা, হোমওয়ার্কে সাহায্য করা এবং তাদের শিক্ষামূলক আগ্রহ বাড়ানো।
মূল্যবোধ শেখানো: সততা, সম্মান, সহানুভূতি, দায়িত্বশীলতা এবং কঠোর পরিশ্রমের মতো গুণাবলী শেখানো।
শৃঙ্খলা শেখানো: সঠিক-ভুল চিনতে সাহায্য করা এবং নিয়ম-শৃঙ্খলা শেখানো, তবে তা যেন ইতিবাচক এবং গঠনমূলক হয়।
উদাহরণ স্থাপন: বাবা নিজে ভালো আচরণ এবং ইতিবাচক মূল্যবোধের উদাহরণ স্থাপন করেন, যা সন্তান অনুসরণ করে।
৪. স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ
সন্তানের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বাবার একটি মৌলিক দায়িত্ব:
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা: সন্তানের নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া এবং প্রয়োজনীয় টিকা নিশ্চিত করা।
সুস্থ জীবনযাপন: ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের গুরুত্ব সম্পর্কে শেখানো এবং নিজে তা অনুসরণ করা।
নিরাপত্তা: বাড়িতে এবং বাইরে সন্তানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। বিপদ সম্পর্কে সচেতন করা এবং তাদের সুরক্ষার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া।
৫. সামাজিক এবং মানসিক বিকাশ
সন্তানকে সমাজের উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য বাবার ভূমিকা অপরিহার্য:
সামাজিক দক্ষতা: অন্যদের সাথে মিশতে এবং বন্ধুত্ব তৈরি করতে সাহায্য করা। ভাগ করে নেওয়া, সহযোগিতা করা এবং অন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে শেখানো।
সমস্যা সমাধানের দক্ষতা: ছোটবেলা থেকেই সন্তানকে সমস্যা সমাধানের সুযোগ দেওয়া এবং তাদের ভুল থেকে শিখতে উৎসাহিত করা।
স্বাধীনতা দেওয়া: বয়স অনুযায়ী সন্তানকে স্বাধীনতা দেওয়া, যাতে তারা নিজেদের সিদ্ধান্ত নিতে এবং দায়িত্ব নিতে শেখে।
একজন বাবা তার সন্তানের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করতে পারেন, যা তাদের সারা জীবনের পথচলায় সাহায্য করবে। উপরোক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও প্রতিটি বাবার নিজস্ব কিছু বিশেষ উপায় থাকতে পারে যা তার সন্তানের জন্য সবচেয়ে উপকারী।
গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট...পুরোটা পড়বেন প্লিজ...🙏
🐾 কুকুর মিলনের সময় "আটকে যাওয়া" কেন ঘটে?
জনসচেতনতার জন্য একটি বার্তা -
পশু চিকিৎসক ও প্রাণীবিজ্ঞানীরা প্রকৃতিতে এমন অনেক বিষয় পর্যবেক্ষণ করেন যা অনেকের কাছে অদ্ভুত বা অস্বস্তিকর মনে হতে পারে — যেমন, কুকুর মিলনের সময় “আটকে” যাওয়া।
দুঃখজনকভাবে, এই প্রাকৃতিক আচরণটি অনেকেই ভুলভাবে ব্যাখ্যা করেন এবং তখন অনেকেই নিষ্ঠুর আচরণ করেন — কুকুরকে লাথি মারা, আঘাত করা বা জোরপূর্বক আলাদা করার চেষ্টা করেন।
🧠 কিন্তু চলুন জেনে নিই, আসলে কী ঘটে তখন?
কুকুরের প্রজনন প্রক্রিয়ায় একাধিক ধাপ থাকে। এর মধ্যে একটি ধাপ হলো “টাই” বা আটকে থাকার ধাপ। এই সময় পুরুষ কুকুরের পুরুষাঙ্গের একটি অংশ (Bulbus glandis) ফুলে যায়, আর একই সময়ে স্ত্রী কুকুরের যৌন অঙ্গে পেশি সংকোচন ঘটে — ফলে দু’জন স্বাভাবিকভাবেই আটকে যায়।
⏱ এই অবস্থা ৫ থেকে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এটা দেখতে অস্বাভাবিক মনে হলেও এটি একেবারে স্বাভাবিক এবং কুকুরদের জন্য বেদনার নয়। এই সময়টাতে প্রজননের জন্য প্রয়োজনীয় তরল নির্গত হয়।
❌ জোরপূর্বক আলাদা করলে কী হতে পারে?
🔴 উভয় কুকুরের দেহে পেশি ছিঁড়ে যেতে পারে।
🔴 স্ত্রী কুকুরের প্রজননতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, এমনকি বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।
🔴 পুরুষ কুকুরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ যেমন কিডনি পর্যন্ত ক্ষতির আশঙ্কা থাকে।
✅ অনুরোধ:
দয়া করে হস্তক্ষেপ করবেন না।
কুকুররা তাদের স্বাভাবিক প্রজনন আচরণ অনুসরণ করছে। তারা কাউকে ক্ষতি করছে না।
দয়া করে তাদের প্রতি সদয় হন।
🕊️ প্রকৃতিকে তার নিজস্ব নিয়মে চলতে দিন।
📣 মনে রাখুন:
সচেতনতা ও সহানুভূতি — এ দুটোই সবচেয়ে বড় মানবতা।
সব প্রাণীর প্রতি সদয় হোন। 🌺 #savelife
গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট...পুরোটা পড়বেন প্লিজ...🙏
🐾 কুকুর মিলনের সময় "আটকে যাওয়া" কেন ঘটে?
জনসচেতনতার জন্য একটি বার্তা -
পশু চিকিৎসক ও প্রাণীবিজ্ঞানীরা প্রকৃতিতে এমন অনেক বিষয় পর্যবেক্ষণ করেন যা অনেকের কাছে অদ্ভুত বা অস্বস্তিকর মনে হতে পারে — যেমন, কুকুর মিলনের সময় “আটকে” যাওয়া।
দুঃখজনকভাবে, এই প্রাকৃতিক আচরণটি অনেকেই ভুলভাবে ব্যাখ্যা করেন এবং তখন অনেকেই নিষ্ঠুর আচরণ করেন — কুকুরকে লাথি মারা, আঘাত করা বা জোরপূর্বক আলাদা করার চেষ্টা করেন।
🧠 কিন্তু চলুন জেনে নিই, আসলে কী ঘটে তখন?
কুকুরের প্রজনন প্রক্রিয়ায় একাধিক ধাপ থাকে। এর মধ্যে একটি ধাপ হলো “টাই” বা আটকে থাকার ধাপ। এই সময় পুরুষ কুকুরের পুরুষাঙ্গের একটি অংশ (Bulbus glandis) ফুলে যায়, আর একই সময়ে স্ত্রী কুকুরের যৌন অঙ্গে পেশি সংকোচন ঘটে — ফলে দু’জন স্বাভাবিকভাবেই আটকে যায়।
⏱ এই অবস্থা ৫ থেকে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এটা দেখতে অস্বাভাবিক মনে হলেও এটি একেবারে স্বাভাবিক এবং কুকুরদের জন্য বেদনার নয়। এই সময়টাতে প্রজননের জন্য প্রয়োজনীয় তরল নির্গত হয়।
❌ জোরপূর্বক আলাদা করলে কী হতে পারে?
🔴 উভয় কুকুরের দেহে পেশি ছিঁড়ে যেতে পারে।
🔴 স্ত্রী কুকুরের প্রজননতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, এমনকি বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।
🔴 পুরুষ কুকুরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ যেমন কিডনি পর্যন্ত ক্ষতির আশঙ্কা থাকে।
✅ অনুরোধ:
দয়া করে হস্তক্ষেপ করবেন না।
কুকুররা তাদের স্বাভাবিক প্রজনন আচরণ অনুসরণ করছে। তারা কাউকে ক্ষতি করছে না।
দয়া করে তাদের প্রতি সদয় হন।
🕊️ প্রকৃতিকে তার নিজস্ব নিয়মে চলতে দিন।
📣 মনে রাখুন:
সচেতনতা ও সহানুভূতি — এ দুটোই সবচেয়ে বড় মানবতা।
সব প্রাণীর প্রতি সদয় হোন। 🌺 #savelife
গল্প: নাইট গার্ডের রেকর্ডিং
অলোকেশ বাবু একটা পুরোনো ফ্যাক্টরির নাইট গার্ড। রাতের বেলা পুরো এলাকাটা নিশুতি হয়ে থাকত, কেবল তাঁর টর্চের আলো আর কুকুরের ডাক। কাজটা একঘেয়ে হওয়ায় তিনি একটা ভয়েস রেকর্ডার সাথে রাখতেন, রাতে বিভিন্ন শব্দ রেকর্ড করতেন। একদিন সকালে রেকর্ডিং শুনতে গিয়ে তিনি চমকে উঠলেন। রাত দুটো নাগাদ তিনি যখন ফ্যাক্টরির করিডোর দিয়ে হাঁটছিলেন, তাঁর ভারী বুটের শব্দের পাশাপাশি আরও একজোড়া খালি পায়ের ছপছপ শব্দ শোনা যাচ্ছে। অথচ তিনি হলফ করে বলতে পারেন, সেদিন রাতে তিনি একা ছিলেন। আরও ভয়ংকর ব্যাপার হলো, রেকর্ডিং-এর শেষে এক অস্পষ্ট, ভাঙা গলায় কেউ ফিসফিস করে বলছে, "তোমাকে আমি রোজ দেখি। খুব একা লাগে, তাই না?" অলোকেশ বাবু সেদিনই চাকরিটা ছেড়ে দেন। কিন্তু সেই খালি পায়ের শব্দ আর ফিসফিসানিটা আজও রাতের অন্ধকারে তাঁর পিছু ছাড়েনি।
#নাইটগার্ডেররেকর্ডিং #ভৌতিকগল্প #রাতেরঅন্ধকার #অদৃশ্যপায়েরছাপ #ফিসফিসানি #বাংলাঘোস্টস্টোরি #অপরিচিতশব্দ #রেকর্ডিংভয় #বাংলাহরর #অলোকেশবাবুরভয়
কেনো ডেকেছেন এখানে। (জয়)
-কেনো ডেকেছি সেটা তো জানবেন
কিছুক্ষনের মধ্যেই।(অনু)
আপনার নামটা জয় না।
-হ্যাঁ।
-আপনার সাথেই তাহলে আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে।
(অনু)হ্যাঁ।আপনার মতন ছেলের সাথে বাবা কেনো যে আমার বিয়ে ঠিক করল জানিনা । আপনার মতন ছেলেরা এমনি ভালো সুন্দর মেয়েদেরকে বিয়ে করার জন্য কুকুরের মতন লেগে থাকেন। বাবা মাকে কোনরকম সাঁতপাঁচ বুঝিয়ে আমাদের মতন মেয়েকে বিয়ে করে সব কিছুর মালিক হবার চিন্তা করেন।
-এসব কি বলছেন আপনি। (জয়)
-যেটা সত্য আমি ওটাই বলছি।
আপনি কি আমার যোগ্য বর।
-ওহ তার মানে আমাকে আপনার পছন্দ হয় নি। এটা সহজে বলে ফেললেই পারতেন। এতো অপমান করার কি আছে। আমি আপনার বাবাকে না করে দিবো বিয়েতে।
-ধন্যবাদ আপনাকে।
-আপনার মতন মেয়ের মুখে ধন্যবাদ শব্দটা মানাই না। আর কি বলছেন আপনি অনেক সুন্দরী। আয়নাতে নিজের চেহারাটা দেখেছেন কখনো। আপনার পেছনে এখন দশটি ছেলে ঘুরে, কারন আপনার শরিরটাকে ভোগ করার জন্য। সবাই লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে আপনার দিকে। এতে করেই ভেবে নিয়েছেন আপনি কতমহামুল্যবান জিনিষ। আরে দশ বছর পর আপনার দিকে কেউ তাকাবে না। তখন সবাই নতুনের দিকে তাঁকাবে। তখন মনে পড়বে আপনার সোন্দর্যের কথা। আর টাকা পয়সার কথা বলছেন,টাকা আজ আছে কাল নেই। সেইজন্য বলে গেলাম রুপ যৌবন আর টাকা পয়সা নিয়ে কখনো অহংকার বা গর্ব করবেন না। যখন আপনার বয়স ৫০ বছর হবে তখন আপনার শরিরের চামড়া হয়ে যাবে ঢিলে ঢালা। তখন আপনার কাছের লোকও আপনাকে আর ভালোবাসবে না। ছিঃ ছিঃ করবে। সেইসময় আপনার স্বামীই আপনাকে ভালোবাসবে। আপনাকে অনেক কিছু বলে ফেলেছি। আর হ্যাঁ আমি আজকেই না বলে দিবো আপনার বাবাকে। আমাদের মতন কালো মুর্খ গরীবদের ভেবে চিন্তে বিয়ে করা উচিত। আমাদের বামন হয়ে চাঁদ ধরতে যাওয়া ঠিক না।কথাগুলো বলে সেখান থেকে চলে আসলাম। মেয়েটির ভাব দেখে মনে হচ্ছিলো একটা ঠাপ্পর মেরে দিই।
কিন্তু প্রথমবার বলে দিলাম না।
-সেদিন অনুর বাবার সাথে দেখা করলাম।
-আমি আপনার মেয়েকে বিয়ে করতে পারবোনা। (আমি)
-কেনো কিহয়েছে বাবা, কোন ঝামেলা হয়েছে নাকি।
-জ্বী না তেমন কিছুই হয় নি আমি অনুর জন্য যোগ্য পাত্র না। অামার চেয়েও ভালো পাত্র তার দরকার।
-এসব কি বলছো জয়।
-হ্যাঁ ঠিকি বলছি। তবে কথাগুলো অনুই আমাকে বলেছে। আর বাকিটুকু অনুর কাছে থেকে শুনে নিবেন। আর হ্যাঁ বিয়েটা ক্যান্সিল।
-অনুর বাবাকে একটা ভালো শিক্ষা দিলাম। মেয়েকে শাষন করতে পারেনা সে কি করে বাবা হয়।
সেদিনের পর থেকে আর অনুর বাবার সামনে যায় নি। তিনি আমাকে দেখা করার জন্য অনেক বলেছেন।
তবুও কোন লাভ হয় নি তার।
-কিরে জয় কি শুনছি এসব। (বাবা)
-কি শুনেছো।
-তুই নাকি বিয়ে করবি না।
-হ্যাঁ তবে অনুকে না। অনুকে বাদ দিয়ে অন্য মেয়েকে বিয়ে করবো।
কেনো।
-অনুর অহংকার বেশি।
-তাহলে এখন কি করবি।
-নতুন মেয়ে দেখে বিয়ে করবো।
তবে মেয়েটা জেনো গ্রামের মেয়ে হয়।
পনেরো দিনের মাথাই জয় বিয়ে করেছে। শহর ছেড়ে গ্রামের ভিতরে। জয়ের ইচ্ছাতেই বিয়েটা হয়েছে।
জয়ের এখনকার স্ত্রীর টাকা পয়সার রুপের কোন অহংকার নেই। সহজ সরল মেয়ে। জয় এখন অনেক খুশি এমন বউ পেয়ে।
-আজকে অফিসে যাবেন (রুহি) (ওহ জয়ের নতুন বউয়ের নাম রুহি)
-হ্যাঁ কেনো।
-যদি সময় করে বাজারটা করে দিতেন।(রুহি)
-কি কি লাগবে বলো আমি করে এনে দিচ্ছি। রুহি একটা লিষ্ট করে দিলো আমি সেই অনুযায়ী বাজার করে নিয়ে আসলাম।
-আজকে অফিস বন্ধ। সকাল বেলাতে ঘুমের কারনে উঠতে ভালো লাগছিলো না তাই আর উঠিনি । দুপুরের দিকে রুহিই ঘুম থেকে ডেকে তুলে দিয়ে গোসল করতে বলে গেলো। গোসল করে এসে বাবা মা রুহি সবাই মিলে একসাথে খেলাম। বিয়ের পরে একদিনও রুহিকে নিয়ে বেড়াতে যায় নি তবুও রুহির কোন অভিযোগ নেই আমার উপর। ভাবছি আজকেই রুহিকে নিয়ে বেড়াতে যাবো। এমন স্ত্রীই দরকার যেসব স্ত্রীর চাওয়া গুলো হবে খুব ছোট যে গুলো পূরন করার ক্ষমতা আছে তার স্বামীর। এমন মেয়ে বিয়ে করা উচিত না যেসব মেয়ে হিজাব পড়তে চাই না, বিয়ের পরেও অনেক রাত করে বাড়ি ফেরে, বাবা মাকে অসম্মান করে। এমন মেয়ে প্রয়োজন যেসব মেয়ে কালো হলেও নিজের মাঝে আত্তসম্মানবোধ আছে ।
রুপ সৌন্দর্য টাকা দিয়ে কি হবে এগুলো তো আর সারাজীবন থাকে না ।
জয় যেমন টা করেছে ওসব মেয়েদেরকে এমনি করা উচিত, কিন্তু বর্তমানে মানুষ এসব না দেখে টাকার লোভে ওদেরকে বিয়ে করছে। বুঝবে একদিন,তবে যেদিন বুঝবে সেদিন কিছুই করার থাকবে না। # #
Iftekhar Rahat
Eliminar comentario
¿ Seguro que deseas eliminar esté comentario ?