Mahabub Rahman    ایک نیا مضمون بنایا
46 میں ·ترجمہ کریں۔

বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি | #বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি #face #2024face

বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি

বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি

বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি বর্তমানে একটি গুরুতর অর্থনৈতিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা বিভিন্ন দেশের জনগণের জ
4 میں ·ترجمہ کریں۔

ভূমিকম্পের ফল্ট ক্র্যাকিংয়ের প্রথম ভিডিও আরেকটি বিস্ময় প্রকাশ করেছে

সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এক নজিরবিহীন ঘটনাকে ক্যামেরাবন্দি করেছেন, যা ভূমিকম্প গবেষণার ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ভূ-পৃষ্ঠের নীচে ঘটে যাওয়া ফল্ট লাইনের ক্র্যাকিং বা ভাঙন প্রথমবারের মতো ভিডিও আকারে ধরা পড়েছে। এই দৃশ্য বিজ্ঞানী এবং ভূতত্ত্ববিদদের কাছে যেমন বিস্ময়ের, তেমনি মানবজাতির জন্য এটি সতর্কবার্তাও বয়ে এনেছে।

ফল্ট লাইনের ক্র্যাকিং কী?

পৃথিবীর ভূত্বক বিভিন্ন টেকটোনিক প্লেট দ্বারা গঠিত। এই প্লেটগুলো যখন একে অপরের দিকে সরে আসে বা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়, তখন ভূমিকম্প সৃষ্টি হয়। এই প্রক্রিয়ার সময়, ফল্ট লাইন নামক একটি নির্দিষ্ট রেখা বরাবর মাটি ভেঙে যায় বা সরে যায়। এই ভাঙনকে বলে ফল্ট ক্র্যাকিং।

সাধারণত এই ঘটনাগুলো পৃথিবীর গভীরে ঘটে, যা মানুষের চোখে দেখা যায় না। তবে এবার ক্যালিফোর্নিয়ার একটি পরীক্ষাগারে অত্যন্ত উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই ঘটনাটি ভিডিও আকারে ধারণ করা সম্ভব হয়েছে।

কিভাবে ধারণ করা হয় এই ভিডিও?

এই গবেষণাটি পরিচালনা করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ভূতাত্ত্বিক গবেষণা দল। তাঁরা একটি বিশেষ ধরনের “বিগ শেক সিমুলেটর” তৈরি করেন, যেখানে প্রাকৃতিকভাবে একটি ক্ষুদ্র ভূমিকম্পের অনুকরণ করা হয়। হাই-স্পিড ক্যামেরা এবং সেন্সর ব্যবহার করে তারা ফল্ট লাইনের আচরণ পর্যবেক্ষণ করেন। কয়েক মিলিসেকেন্ডের মধ্যে কীভাবে একটি শিলা ভেঙে যায়, চাপ ছড়িয়ে পড়ে এবং তরঙ্গ সৃষ্টির মাধ্যমে চারপাশে কাঁপুনি পৌঁছায়, তা অত্যন্ত স্পষ্টভাবে ধরা পড়ে।

ভিডিওটি থেকে কী জানা যায়?

ভিডিওটি প্রকাশের পর বিজ্ঞানীরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আবিষ্কার করেছেন। যেমন—

ভাঙনের গতি: আগে ধারণা করা হতো, ফল্ট ক্র্যাকিং ধীরে ধীরে ঘটে। কিন্তু এই ভিডিও দেখায়, এটি অনেক বেশি দ্রুত, শব্দের গতির কাছাকাছি হারে ঘটে।

ভাঙনের শুরু ও বিস্তার: কোন স্থানে প্রথম চাপ জমা হয় এবং তা কোথা থেকে ফেটে পড়ে, সেই তথ্যও স্পষ্টভাবে বিশ্লেষণ করা যায়।

পূর্বাভাসের সম্ভাবনা: ভিডিও এবং সেন্সর ডেটা বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা ভূমিকম্প পূর্বাভাস দেওয়ার নতুন সম্ভাবনার কথা বলছেন।

কেন এটি বিস্ময়কর?

এই ভিডিও শুধু একটি বৈজ্ঞানিক কীর্তি নয়, এটি আমাদের কাছে প্রকৃতির ভেতরের রহস্য উন্মোচনের একটি জানালা খুলে দিয়েছে। আমরা এতদিন যা কেবল হিসাব-নিকাশ ও কম্পিউটার মডেলের মাধ্যমে বুঝতাম, এবার তা চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি। এটি ভূমিকম্প গবেষণার জন্য এক ঐতিহাসিক মাইলফলক।

সাধারণ মানুষের জন্য এর গুরুত্ব

যদিও এটি একটি গবেষণাগার-ভিত্তিক ভিডিও, তবুও এর তাৎপর্য অত্যন্ত গভীর। বিশ্বব্যাপী ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকাগুলোর জন্য এই গবেষণা একটি নতুন আশার আলো নিয়ে এসেছে। ভূমিকম্পের আগাম সতর্কবার্তা বা কম ক্ষয়ক্ষতি নিশ্চিত করার জন্য ভবিষ্যতে এই ধরনের গবেষণা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বিজ্ঞানীদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

গবেষকরা জানান, তাঁরা এখন আরও বড় এবং জটিল সিমুলেশন তৈরির পরিকল্পনা করছেন। ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন গঠন অনুযায়ী ফল্ট লাইনের ভিন্ন আচরণ কেমন হয়, তা নিয়েও গবেষণা চলছে। তাছাড়া AI (Artificial Intelligence) প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফল্ট লাইনের ক্রমাগত পর্যবেক্ষণ করা এবং পূর্বাভাস উন্নত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

উপসংহার

এই প্রথমবারের মতো ফল্ট ক্র্যাকিংয়ের ভিডিও আমাদের কাছে এক নতুন বাস্তবতা উন্মোচন করেছে। এটি প্রমাণ করে, বিজ্ঞান কতদূর এগিয়েছে এবং মানবজাতি এখন প্রকৃতির সবচেয়ে গভীর ও শক্তিশালী ঘটনাগুলো বুঝতে পারছে। তবে এ থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের আরও সতর্ক হতে হবে এবং দুর্যোগ মোকাবেলার প্রস্তুতি জোরদার করতে হবে। ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির হাত ধরেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

image
4 میں ·ترجمہ کریں۔

ওপেন সোর্স এআই কীভাবে চীনকে হৃদয় এবং বাজারের শেয়ার জিততে সহায়তা করছে

বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence বা AI) শুধু প্রযুক্তির উন্নয়নেই নয়, বৈশ্বিক প্রতিযোগিতাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। AI এর এই প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরেই শীর্ষে থাকলেও, চীন দ্রুত তাদের অবস্থান শক্তিশালী করছে। বিশেষ করে ওপেন সোর্স AI-এর মাধ্যমে চীন বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি প্রেমীদের হৃদয় জয় করছে এবং একই সঙ্গে বিশাল বাজার শেয়ার অর্জন করছে।

ওপেন সোর্স AI কী?

ওপেন সোর্স AI হলো এমন এক ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি যার সোর্স কোড উন্মুক্ত রাখা হয়। এটি যে কেউ দেখতে, পরিবর্তন করতে এবং উন্নয়ন করতে পারে। যেমন GPT, LLaMA, বা Baichuan-এর কিছু সংস্করণ ওপেন সোর্স হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এই নীতির ফলে গবেষক, শিক্ষার্থী ও উদ্যোক্তারা কম খরচে বা বিনামূল্যে AI প্রযুক্তি ব্যবহার ও উন্নয়ন করতে পারেন।

চীনের ওপেন সোর্স উদ্যোগ

চীন সরকার ও বড় বড় টেক কোম্পানিগুলো — যেমন Baidu, Alibaba, SenseTime এবং Huawei — নিজেদের AI মডেল ওপেন সোর্স করছে। Baichuan, InternLM, এবং ChatGLM এর মতো চীনা ওপেন সোর্স ভাষা মডেলগুলো ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি মহলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। এরা ইংরেজির পাশাপাশি চাইনিজ ভাষায় শক্তিশালী পারফর্ম করছে, যা একে বিশ্বজুড়ে বহুভাষাভিত্তিক ব্যবহারে উপযোগী করে তুলছে।

কেন চীন ওপেন সোর্স AI-কে গুরুত্ব দিচ্ছে?

১. বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা: ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীনা AI মডেলগুলো আন্তর্জাতিক ডেভেলপারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। এটি এক ধরনের 'সফট পাওয়ার', যা প্রযুক্তির মাধ্যমে চীনের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে তুলছে।

২. তৃতীয় বিশ্বের আকর্ষণ: আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো উচ্চমূল্যের পশ্চিমা প্রযুক্তি কেনার সামর্থ্য না রাখলেও ওপেন সোর্স চীনা মডেল ব্যবহার করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারছে।

৩. স্থানীয়করণে সুবিধা: চীনা ওপেন সোর্স মডেলগুলো সহজে স্থানীয় ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার মতো করে তৈরি করা হচ্ছে, যা মার্কিন মডেলগুলোর তুলনায় অনেক সময় বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে।
মার্কিন ওপেন সোর্স বনাম চীনা ওপেন সোর্স

মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন OpenAI, Google বা Anthropic অনেক সময় নিজেদের উন্নত AI মডেলগুলো সম্পূর্ণ ওপেন রাখে না। তবে চীনা কোম্পানিগুলো কম বাধা দিয়ে তাদের মডেল ওপেন করে দিচ্ছে, যাতে করে বিশ্বের যে কোনো দেশ সহজেই এটি ব্যবহার করতে পারে। ফলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ডেভেলপার ও উদ্যোক্তারা চীনা মডেল বেছে নিচ্ছেন।

অর্থনৈতিক প্রভাব

চীনের ওপেন সোর্স কৌশলের ফলে তারা শুধু প্রযুক্তিগত ভাবেই নয়, অর্থনৈতিক দিক থেকেও লাভবান হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ:

ওপেন সোর্স মডেল ব্যবহার করে গড়ে ওঠা অ্যাপ বা সার্ভিসের মাধ্যমে স্থানীয় উদ্যোক্তারা চীনা ক্লাউড সেবা গ্রহণ করছে।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা চীনা ওপেন সোর্স মডেল নিয়ে গবেষণা ও উন্নয়ন করছে, যার ফলে চীনের প্রযুক্তি রপ্তানি ও সেবা বাড়ছে।

রাজনৈতিক ও কৌশলগত দিক

চীন এই ওপেন সোর্স কৌশলকে শুধু অর্থনৈতিক বা প্রযুক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গিতে নয়, বরং কৌশলগত ভাবেও ব্যবহার করছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ নীতির বিরুদ্ধে এটি একটি কৌশলগত প্রতিক্রিয়া। ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীন বলছে — “আমরা সবাইকে অংশগ্রহণের সুযোগ দিচ্ছি” — যা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক বেশি উন্মুক্ত মনে হয়।

ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ

তবে চীনের এই ওপেন সোর্স কৌশলের কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে:

নিরাপত্তা ও নজরদারি নিয়ে অনেক দেশ সন্দিহান।

কিছু চীনা মডেলের মান এখনও পশ্চিমা মডেলের তুলনায় দুর্বল।

ওপেন সোর্স হলেও অনেক সময় চীন সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণ থাকে এই প্রযুক্তিগুলোর ওপর।

উপসংহার

ওপেন সোর্স AI এখন কেবল একটি প্রযুক্তি কৌশল নয়, বরং একটি বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তারকারী হাতিয়ার। চীন অত্যন্ত কৌশলীভাবে এটি ব্যবহার করছে — তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোকে পাশে টানছে, উন্নয়নশীল উদ্যোক্তাদের সহায়তা করছে এবং নিজেদের প্রযুক্তিগত ক্ষমতা বাড়াচ্ছে। এই পথেই চীন হৃদয় এবং বাজার দুই-ই জিততে সক্ষম হচ্ছে। তবে এই প্রতিযোগিতা ভবিষ্যতে কোন দিকে মোড় নেয়, তা নির্ভর করবে বিশ্ব রাজনীতি ও প্রযুক্তির ভারসাম্যের ওপর।

image
4 میں ·ترجمہ کریں۔

বিশ্ব কোডিং চ্যাম্পিয়নশিপে এআই মডেলকে পরাজিত করলেন ক্লান্ত মানুষ
—এক ঐতিহাসিক ঘটনার পেছনের গল্প

বিশ্ব প্রযুক্তি জগতের ইতিহাসে একটি চমকপ্রদ অধ্যায় যুক্ত হলো যখন এক ক্লান্ত ও নিদ্রাহীন মানুষ বিশ্ব কোডিং চ্যাম্পিয়নশিপে পরাজিত করলেন অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) মডেলকে। এটি শুধু এক প্রতিযোগিতার ফলাফল নয়, বরং মানুষ বনাম মেশিনের চিরন্তন দ্বন্দ্বে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা।

প্রতিযোগিতার প্রেক্ষাপট

এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করে বিশ্বব্যাপী পরিচিত "গ্লোবাল কোডিং অলিম্পিয়াড" সংস্থা। প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় বিশ্বের সেরা প্রোগ্রামাররা ও বিভিন্ন টেক জায়ান্টদের তৈরি করা আধুনিক AI কোডিং সিস্টেম। এবারের আসরে প্রতিযোগিতার মূল আকর্ষণ ছিল, গুগলের তৈরি সর্বশেষ AI মডেল ‘CodeMind X’ এবং ভারতের বেঙ্গালুরু থেকে আসা ২৭ বছর বয়সী এক প্রোগ্রামার, যার নাম—রাহুল সেন।

ক্লান্তির মাঝে অসাধারণ দৃঢ়তা

রাহুল গত ৩৬ ঘণ্টা ঘুমাননি। প্রতিযোগিতার ঠিক আগের দিন রাত পর্যন্ত একটি ফ্রিল্যান্স প্রকল্প শেষ করছিলেন। শরীর ছিল ক্লান্ত, চোখ ছিল লাল, মন ছিল দ্বিধাগ্রস্ত। অনেকে ভেবেছিলেন তিনি হয়তো প্রথম রাউন্ডই টিকতে পারবেন না। কিন্তু শুরু থেকেই তিনি এমন সব সমাধান দিতে থাকেন, যেগুলোতে যুক্তি, দক্ষতা এবং মানবিক অভিজ্ঞতার স্পষ্ট ছাপ ছিল।

AI বনাম মানুষের যুদ্ধ

চূড়ান্ত রাউন্ডে মুখোমুখি হয় রাহুল সেন ও CodeMind X। চ্যালেঞ্জ ছিল এমন একটি সমস্যা সমাধান করা যা ছিল বহুস্তর বিশিষ্ট এবং যার সমাধানে শুধু গাণিতিক দক্ষতাই নয়, প্রয়োজন ছিল নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি, মানবিক বিবেচনা ও তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ।

AI মডেল দ্রুততার সঙ্গে কোড লিখে ফেললেও, তার সমাধানে ছিল কিছু গুরত্বপূর্ণ ভুল। অপরদিকে, রাহুল ধীরে, ধৈর্য্যসহকারে বিশ্লেষণ করে নির্ভুল ও অপ্টিমাইজড সমাধান উপস্থাপন করেন। বিচারকদের মতে, “AI হয়তো দ্রুত, কিন্তু রাহুল ছিলেন গভীর, পরিপক্ব ও সৃষ্টিশীল।”

বিশ্বজুড়ে আলোড়ন

এই ঘটনাটি বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তি অনুরাগীদের মাঝে আলোড়ন তুলেছে। সামাজিক মাধ্যমে চলছে আলোচনা—"মানুষ কি এখনও মেশিনের চেয়ে এগিয়ে?" কেউ বলছেন, "এটা প্রমাণ করল, আবেগ, অভিজ্ঞতা ও চিন্তাশক্তির সম্মিলনই মানুষকে অনন্য করে তোলে।"

রাহুলের প্রতিক্রিয়া

পুরস্কার গ্রহণের পর রাহুল বলেন,
“আমি বিশ্বাস করি, AI একটি শক্তিশালী হাতিয়ার, তবে এটি কেবল তখনই কার্যকর যখন তা মানুষের সৃজনশীলতা ও বিচারবুদ্ধির সঙ্গে কাজ করে। আমি ক্লান্ত ছিলাম, কিন্তু আমার ইচ্ছাশক্তি ও অভিজ্ঞতা ছিল আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ।”

ভবিষ্যতের দৃষ্টিভঙ্গি

এই ঘটনার পর অনেকে প্রশ্ন তুলছেন—AI কি মানুষের কাজ কেড়ে নেবে, নাকি এটি মানুষের সহযোগী হিসেবে কাজ করবে? প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা বলছেন, এই প্রতিযোগিতা দেখিয়েছে AI যতই শক্তিশালী হোক না কেন, মানুষ এখনও তার চেয়ে এগিয়ে থাকতে পারে—যদি তার মধ্যে থাকে দৃঢ়তা, অভিজ্ঞতা, এবং চিন্তার গভীরতা।

উপসংহার

রাহুল সেনের এই বিজয় নিঃসন্দেহে একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এটি শুধুমাত্র কোডিং প্রতিযোগিতায় একটি জয় নয়, বরং এটি এক অনুপ্রেরণার গল্প—যা ক্লান্তি, প্রতিবন্ধকতা ও প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতার মধ্যেও মানুষের অদম্য শক্তির প্রতীক।

মানুষ বনাম মেশিনের লড়াইয়ে মানুষ এখনো হারে না—যদি সে চায়, তবে জয় নিশ্চিত।

image
6 میں ·ترجمہ کریں۔

#প্রয়োজনীয়

আমরা সবাই জানি যে, ছেঁড়া টাকা ব্যাংকে দিলে তারা আমাদের ভালো টাকা দেয় অর্থাৎ টাকা এক্সচেঞ্জ করা যায় ব্যাংকে। কিন্তু এটা কি জানি যে, তারা এই টাকা কেনো নেয় এবং নিয়ে কি করে?

চলুন জেনে নেই 👇

১. ছেঁড়া টাকা ব্যাংক কেনো নেয়?

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম হলো, যেকোনো ব্যাংককে গ্রাহকের ছেঁড়া, পুরনো বা ক্ষতিগ্রস্ত টাকা নিতে হবে (যদি সেটা একেবারে ছিন্নভিন্ন না হয়)। এটা একটা ব্যাংকিং সেবা। তারা যদি চেক করে দেখতে পায় টাকাটা নকল নয় তাহলে বলতে পারেন তারা আইন অনুযায়ী বাধ্য। এরপর, তাদের উদ্দেশ্য গ্রাহক যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। বলতে পারেন বিষয়টা এরকম যে,“তুমি নাগরিক, তোমার টাকা নষ্ট হলেও আমরা দায় নিচ্ছি”।

২. ব্যাংক এই ছেঁড়া টাকা নিয়ে কি করে?

~ব্যাংক ছেঁড়া টাকা এক জায়গায় জমা রাখে। একটা নির্দিষ্ট সময় পর তারা সব ছেঁড়া টাকার একটা হিসাব করে বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠায়।

~বাংলাদেশ ব্যাংক ছেঁড়া/পুরনো টাকা গ্রহণ করে আর সেগুলো টুকরো টুকরো করে ধ্বংস করে ফেলে। এই প্রক্রিয়াকে বলে "Note Shredding"।

~সেই ধ্বংস হওয়া টাকার জায়গায় নতুন টাকা ছাপায় ও বাজারে ছাড়ে। অর্থাৎ, টাকা চালু রাখার প্রক্রিয়ারই একটা অংশ এটি।

এভাবেই প্রকিয়াটি চলমান থাকে এবং দেশে মুদ্রাস্ফীতি যেনো না হয় সেটি এভাবেই নিশ্চিত করা হয়।

ধন্যবাদ!

8 میں ·ترجمہ کریں۔

( সকল ধরনের সত্য খবর পেতে আমাদের অফিসিয়াল এই পেইজটি ফলো করুন )

আজকের সেরা পোস্ট 💚💚💚💚👉👌👌👌👌 পেইজটি ফলো করুন

#bmw সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য

১. প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাস: বিএমডব্লিউ, বায়ারিশে মোটরেন ওয়ার্ক এজি, ১৯১৬ সালে মিউনিখ, জার্মানিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, প্রথমে বিমানের ইঞ্জিন উৎপাদন করে। কোম্পানী 1920 এর দশকে মোটর সাইকেল উৎপাদনে রূপান্তরিত হয় এবং অবশেষে 1930 এর দশকে অটোমোবাইলে পরিণত হয়।

২। আইকনিক লোগো: বিএমডব্লিউ লোগো, যাকে প্রায়শই "রাউন্ডেল" বলা হয়, একটি কালো আংটি নিয়ে গঠিত যা নীল এবং সাদা চার চতুর্থাংশ দিয়ে ছেদ করে। এটি বিমানের কোম্পানির উত্সকে প্রতিনিধিত্ব করে, নীল এবং সাদা একটি স্পষ্ট নীল আকাশের বিরুদ্ধে একটি ঘূর্ণন প্রপেলার প্রতীক।

৩। প্রযুক্তিতে উদ্ভাবন: বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের জন্য বিখ্যাত। এটি ২০১৩ সালে বিশ্বের প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি, বিএমডব্লিউ আই৩ চালু করে, এবং উন্নত ড্রাইভিং সহায়তা সিস্টেম (এডিএএস) এবং হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন উন্নয়নে একজন নেতা হয়েছে।

৪. কর্মক্ষমতা এবং মোটরস্পোর্ট হেরিটেজ: মোটরস্পোর্টে বিএমডব্লিউ এর একটি শক্তিশালী ঐতিহ্য আছে, বিশেষ করে ভ্রমণের গাড়ি এবং ফর্মুলা 1 রেসিং এ। ব্র্যান্ড এর এম বিভাগ তাদের নিয়মিত মডেলগুলির উচ্চ-পারফরম্যান্স সংস্করণ তৈরি করে, যা তাদের নির্ভুলতা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং উত্তেজনাপূর্ণ ড্রাইভিং গতিশীলতার জন্য পরিচিত।

৫। বিশ্বব্যাপী উপস্থিতি: বিএমডব্লিউ একটি বিশ্বব্যাপী অটোমোটিভ কোম্পানি

৬. বিলাসিতা এবং নকশা: বিএমডব্লিউ বিলাসিতা এবং স্বতন্ত্র নকশার সমার্থক, কারুশিল্প যা আধুনিক প্রযুক্তি এবং আরামের সাথে কমনীয়তা মিশ্রিত করে।

৭. টেকসই অনুশীলন: বিএমডব্লিউ স্থায়িত্বের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার যানবাহনের মধ্যে পরিবেশ বান্ধব উপকরণ এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করে, পাশাপাশি বিএমডব্লিউ আই৪ এবং আইএক্স এর মত মডেলের সঙ্গে বৈদ্যুতিক যানবাহন প্রযুক্তির অগ্রগতি।

৮. গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং: বিএমডব্লিউ বিশ্বব্যাপী অসংখ্য প্রোডাকশন সুবিধা পরিচালনা করে, যার মধ্যে আছে জার্মানি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং অন্যান্য দেশ আছে, যাতে একটি বিশ্বব্যাপী পৌঁছানোর এবং স্থানীয় উত্পাদনের নিশ্চিত হয়।

৯। ব্র্যান্ড পোর্টফোলিও: এর বিখ্যাত বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ড ছাড়াও, কোম্পানী মিনি এবং রোলস-রয়েস এর মালিক, বিভিন্ন ধরণের অটোমোটিভ স্বাদ এবং বিলাসবহুল সেগমেন্টস সরবরাহ করে।

১০। BMW

image