Mahabub Rony    Создал новую статью
45 ш ·перевести

কমেডি কিংবদন্তি: চার্লি চ্যাপলিন | #comedy #face #2024face

কমেডি কিংবদন্তি: চার্লি চ্যাপলিন

কমেডি কিংবদন্তি: চার্লি চ্যাপলিন

চার্লি চ্যাপলিন হলেন এক কিংবদন্তি কমেডিয়ান এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা, যিনি সাইলেন্ট ফিল্মের যুগের সবচেয়ে প্র?
9 ш ·перевести

"ফিফা বিশ্বকাপ" সম্পর্কে একটি রচনা নিচে দেওয়া হলো:
ফিফা বিশ্বকাপ: উন্মাদনা ও ঐতিহ্যের
ফিফা বিশ্বকাপ হলো ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট। এটি ফুটবলের বিশ্ব নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা (Federation Internationale de Football Association) দ্বারা প্রতি চার বছর অন্তর আয়োজিত হয়। এটি শুধুমাত্র একটি ফুটবল প্রতিযোগিতা নয়, বরং বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষের আবেগ, আশা এবং উন্মাদনার এক বিশাল উৎসব।
ইতিহাস ও বিবর্তন:
ফিফা বিশ্বকাপের প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হয় ১৯৩০ সালে উরুগুয়েতে। এর পর থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালের টুর্নামেন্ট বাদে প্রতি চার বছর পর পর নিয়মিতভাবে এটি অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। প্রথমদিকে সীমিত সংখ্যক দল অংশ নিলেও, সময়ের সাথে সাথে এর কলেবর বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বর্তমানে ৩২টি দল চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। ২০২৬ সাল থেকে অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা ৪৮-এ উন্নীত হবে।
ফরম্যাট ও প্রতিযোগিতা:
বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে পৌঁছানোর জন্য দলগুলোকে দীর্ঘ বাছাই পর্ব (Elimination Rounds) পেরিয়ে আসতে হয়। এই বাছাই পর্বগুলো মহাদেশীয় কনফেডারেশন (যেমন - এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ, দক্ষিণ আমেরিকা ইত্যাদি) দ্বারা পরিচালিত হয়। চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণকারী ৩২টি দলকে কয়েকটি গ্রুপে ভাগ করা হয়। প্রতিটি গ্রুপ থেকে শীর্ষস্থানীয় দলগুলো নক-আউট পর্বে (Knockout Rounds) প্রবেশ করে, যেখানে প্রতিটি ম্যাচই বাঁচা-মরার লড়াই। এরপর কোয়ার্টার-ফাইনাল, সেমি-ফাইনাল এবং সবশেষে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়।
সাফল্য ও কিংবদন্তি:
ব্রাজিল এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি (পাঁচবার) বিশ্বকাপ জিতেছে। জার্মানি ও ইতালি চারটি করে এবং আর্জেন্টিনা তিনটি বিশ্বকাপ জিতেছে। উরুগুয়ে ও ফ্রান্স দু'বার করে এবং ইংল্যান্ড ও স্পেন একবার করে বিশ্বকাপ জিতেছে। পেলে, ম্যারাডোনা, বেকেনবাওয়ার, জিদান, রোনালদো (ব্রাজিল), মেসি, ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোসহ অসংখ্য কিংবদন্তি খেলোয়াড় তাদের জাদুকরী পারফরম্যান্স দিয়ে বিশ্বকাপের ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন।
সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব:
ফিফা বিশ্বকাপ শুধুমাত্র একটি ক্রীড়া ইভেন্ট নয়, এর সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাবও বিশাল। আয়োজক দেশগুলোর জন্য এটি ব্যাপক অর্থনৈতিক সুযোগ নিয়ে আসে। পর্যটন, অবকাঠামো উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডিংয়ে এর ইতিবাচক প্রভাব দেখা যায়। এছাড়া, এটি বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করে এবং বিশ্বব্যাপী মানুষের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বাড়াতে সাহায্য করে।
উন্মাদনা ও জনজীবনে প্রভাব:
বিশ্বকাপের সময় ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে এক ভিন্ন রকম উন্মাদনা দেখা যায়। নিজ নিজ দলের প্রতি সমর্থন জানাতে তারা জার্সি পরা, পতাকা উড়ানো, বড় পর্দায় খেলা দেখা এবং নানা ধরনের উৎসবের আয়োজন করে। বিশ্বকাপকে কেন্দ্র করে সারা বিশ্বে এক আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। খেলোয়াড়দের প্রতিটি গোল, প্রতিটি জয়-পরাজয় কোটি কোটি মানুষকে আনন্দ-বেদনায় ভাসায়।
উপসংহার:
ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক এবং বিশ্বজুড়ে কোটি মানুষের এক আবেগময় মিলনমেলা। এটি খেলাধুলার আনন্দ, প্রতিযোগিতা এবং বিশ্বজনীনতার এক অসাধারণ দৃষ্টান্ত। এই টুর্নামেন্ট ভবিষ্যতেও তার ঐতিহ্য ও উন্মাদনা ধরে রাখবে এবং ফুটবলপ্রেমীদের জীবনে অবিস্মরণীয় স্মৃতি তৈরি করবে বলে আশা করা যায়।

image
10 ш ·перевести

আজকের ম্যাচে আমাদের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো আমাদের সলিড ডিফেন্স। মিডফিল্ড এ নিয়ন্ত্রণ ছিল না জন্য ম্যাচ টা চোখের দেখায় একদমই বাজে মনে হয়েছে। তবে হতাশার মধ্যেও আশার আলো আমাদের ডিফেন্স লাইন। ভেন্ডারসন কিছু মিস করলেও যথেষ্ট সাপোর্ট দিয়েছেন। এলেক্স সান্দ্রো, রিবেইরো, মার্কুইনহোস, ভেন্ডারসন সবাই মিলে একদম সলিড ডিফেন্স করে গেছেন। সো এই বিষয়টা কিন্তু আমাদের মানতেই হবে।

ডোরিভাল এর আমলে কোনোদিন ডিফেন্স নিয়ে সন্তুষ্ট হতে পেরেছেন? নিশ্চয়ই না। কিন্তু আনচেলোত্তির প্রথম ম্যাচেই ডিফেন্ডারদের সলিড পারফরম্যান্স আমরা পেয়েছি। অ্যালিসনও যথেষ্ট ভালো ছিল।

মিড নিয়ে কিছু বলার নাই৷ মিডে নিয়ন্ত্রণ ছিলনা বলেই পুরো ম্যাচ বিচ্ছিরি লেগেছে। ফরোয়ার্ড দের নিয়ে কথা বললে বলব ভিনি আজকে যথেষ্ট ভালো খেলেছে, তাকে নিয়ে অভিযোগ নেই। রিচার্লিসন, এস্তেভাও হতাশ করেছে। আমি আগেও বলেছি এস্তেভাও এখনও জাতীয় দলে স্টার্ট করার মতো ম্যাচুর্ড না। হালকা বডি, বল না ছাড়া, একা গোল করার চেষ্টা এগুলাই বলে দেয় এস্তেভাও এর আরও সময় প্রয়োজন।

নেক্সট ম্যাচে রাইট উইং সামলাবে রাফিনহা আর অ্যান্টোনি। আশা করি ফরোয়ার্ড নিয়ে আমাদের সমস্যা হবে না। তাহলে বলা যায় ডিফেন্স আর ফরোয়ার্ড ঠিকঠাক, বাকি শুধু মিডফিল্ড।একটু সময় দেন আনচেলোত্তি সেটাও ঠিক করে

10 ш ·перевести

প্যারাগুয়ের বিপক্ষে কেমন একাদশ হতে পারে তা সম্পূর্ণই আনচেলোত্তির উপর নির্ভর করছে। তবে আমি আমার পছন্দের একাদশ নিয়ে একটু আলোচনা করি। আনচেলোত্তি ইকুয়েডরের বিপক্ষে ৪-৩-৩ ফর্মেশন খেলায় ৪-৩-৩ ফর্মেশনেই একাদশ সাজিয়েছি। যেহেতু আমাদের নেক্সট ম্যাচ জিততে হবে সেহেতু একটু অ্যাটাকিং বেস ফুটবল খেলা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।

গোল কিপার : অ্যালিসন বেকার ( অপরিবর্তিত)

লেফট ব্যাক: কার্লোস অগাস্তো ( আলেক্স সান্দ্রো ডিফেন্সিভলি যথেষ্ট ভালো খেলেছে,যেহেতু আমাদের অ্যাটাকে সহায়তা লাগবে সেহেতু আমার মনে হয় অগাস্তো বেটার অপশন)

সিবি: মার্কুইনহোস + আলেক্সান্দ্রো রিবেইরো ( অপরিবর্তিত)

মিড: ব্রুনো গিমারায়েস + আন্দ্রে সান্তোস + ক্যাসেমিরো ( গত ম্যাচে গার্সন খারাপ করায় আন্দ্রে সান্তোসকে রেখেছি৷ এখানে মিডফিল্ডারদের পজিশন নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেন তবে এরা সবাই সিএম, ডিএম দুইটাতেই পারদর্শী। তাই পজিশন নিয়ে খুব একটা সমস্যা হবে বলে মনে হয় না।

আক্রমণ ভাগ: ভিনি+কুনহা+রাফিনহা ( গত ম্যাচে অতিরিক্ত বাজে করায় রিচার্লিসন এবং এস্তেভাও এর পরিবর্তে কুনহা এবং রাফিনহাকে অন্তর্ভুক্ত করেছি৷)

যেহেতু ২৩ জনকে স্কোয়াডে রাখতে হবে সেহেতু আমার মতে এস্তেভাও এবং দানিলোকে বাদ দেয়া উচিত। এই ছিল আমার পছন্দের একাদশ। যেহেতু আমাদের সবার পছন্দ আলাদা আলাদা তাই মতামতেও পার্থক্য থাকতে পারে। তাই আপনিও আপনার পছন্দের একাদশ কি তা জানাতে

10 ш ·перевести

আজকের ম্যাচে আমাদের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি হলো আমাদের সলিড ডিফেন্স। মিডফিল্ড এ নিয়ন্ত্রণ ছিল না জন্য ম্যাচ টা চোখের দেখায় একদমই বাজে মনে হয়েছে। তবে হতাশার মধ্যেও আশার আলো আমাদের ডিফেন্স লাইন। ভেন্ডারসন কিছু মিস করলেও যথেষ্ট সাপোর্ট দিয়েছেন। এলেক্স সান্দ্রো, রিবেইরো, মার্কুইনহোস, ভেন্ডারসন সবাই মিলে একদম সলিড ডিফেন্স করে গেছেন। সো এই বিষয়টা কিন্তু আমাদের মানতেই হবে।

ডোরিভাল এর আমলে কোনোদিন ডিফেন্স নিয়ে সন্তুষ্ট হতে পেরেছেন? নিশ্চয়ই না। কিন্তু আনচেলোত্তির প্রথম ম্যাচেই ডিফেন্ডারদের সলিড পারফরম্যান্স আমরা পেয়েছি। অ্যালিসনও যথেষ্ট ভালো ছিল।

মিড নিয়ে কিছু বলার নাই৷ মিডে নিয়ন্ত্রণ ছিলনা বলেই পুরো ম্যাচ বিচ্ছিরি লেগেছে। ফরোয়ার্ড দের নিয়ে কথা বললে বলব ভিনি আজকে যথেষ্ট ভালো খেলেছে, তাকে নিয়ে অভিযোগ নেই। রিচার্লিসন, এস্তেভাও হতাশ করেছে। আমি আগেও বলেছি এস্তেভাও এখনও জাতীয় দলে স্টার্ট করার মতো ম্যাচুর্ড না। হালকা বডি, বল না ছাড়া, একা গোল করার চেষ্টা এগুলাই বলে দেয় এস্তেভাও এর আরও সময় প্রয়োজন।

নেক্সট ম্যাচে রাইট উইং সামলাবে রাফিনহা আর অ্যান্টোনি। আশা করি ফরোয়ার্ড নিয়ে আমাদের সমস্যা হবে না। তাহলে বলা যায় ডিফেন্স আর ফরোয়ার্ড ঠিকঠাক, বাকি শুধু মিডফিল্ড।একটু সময় দেন আনচেলোত্তি সেটাও ঠিক করে ফেলবেন।

আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা ভুল পাস৷ এটার সমাধান অতীব জরুরি প্রয়োজন, সেই সাথে দ্রুত বল রিকোভারি করার জন্য হাই প্রেসিং এর বিকল্প নেই। আমি বিশ্বাস করি আনচেলোত্তি ব্রাজিলকে ঠিক করে ফেলবে। সিজনাল দের মতো চিল্লাপাল্লা না করে ধৈর্য ধরুন আনচেলোত্তি আমাদের বেটার কিছু দিবে।

একটা কোচ রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান দিতে পারবে না এটা আপনাকে বুঝতে হবে।

10 ш ·перевести

ড্র দিয়েই শুরু করলেন কার্লো আনচেলোত্তি।ফলাফল যাই হোক না কেন আনচেলোত্তির উপর আস্থা হারাচ্ছি না। একে তো প্রথম ম্যাচ তার উপর সময় পেয়েছেন খুবই কম৷ তাই ফলাফল নিয়ে একদমই হতাশ হচ্ছি না।

তবুও কিছু অভিযোগ থেকেই যায়। এস্তেভাও কে স্টার্ট করা নিয়ে কোনোরকম আপত্তি ছিল না। যেহেতু প্রথম হাফে ব্যার্থ সেহেতু আমার মনে হয় ২য় হাফের শুরুতেই এস্তেভাওকে তুলে অ্যান্টোনিকে নামাতে হতো । রিচার্লিসনকেও ২য় হাফের শুরুতে সাব করলে হয়তো ভালো হতো৷

ভ্যান্ডারসন বেশ ভালোই মিস করেছে, ব্রুনো গিমারায়েস কেও সাব করাতে হতো। সবথেকে বড় কথা খেলায় নেই কোনো কম্বিনেশন, কয়েক মিনিট পর বল পেলে কয়েক সেকেন্ড লাগে বল হারাতে। আমরা ঠিক মতো পাস দিতে পারিনা বললেই চলে।

আশা করি আনচেলোত্তি সমস্যা গুলো ধরতে পেরেছেন। নেক্সট ম্যাচে বেটার