Adeel Hossain  oprettet en ny artikel
1 Y ·Oversætte

সায়ন্তিনি পুতুতুন্ডু কে? | ##sayontini #writer #novel #bangla #kolkata

সায়ন্তিনি পুতুতুন্ডু কে?

সায়ন্তিনি পুতুতুন্ডু কে?

বর্তমান সময়ের একজন লেখিকার পরিচয়
1 h ·Oversætte

তুমি অমন ক’রে গো বারে বারে জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না,
জল-ছল-ছল চোখে চেয়ো না।
ঐ কাতর কন্ঠে থেকে থেকে শুধু বিদায়ের গান গেয়ো না,
শুধু বিদায়ের গান গেয়ো না।।
হাসি দিয়ে যদি লুকালে তোমার সারা জীবনের বেদনা,
আজো তবে শুধু হেসে যাও, আজ বিদায়ের দিনে কেঁদো না।
ঐ ব্যথাতুর আঁখি কাঁদো-কাঁদো মুখ
দেখি আর শুধু হেসে যাও,আজ বিদায়ের দিনে কেঁদো না।
চলার তোমার বাকী পথটুকু-
পথিক! ওগো সুদূর পথের পথিক-
হায়, অমন ক’রে ও অকর”ণ গীতে আঁখির সলিলে ছেয়ো না,
ওগো আঁখির সলিলে ছেয়ো না।।

দূরের পথিক! তুমি ভাব বুঝি
তব ব্যথা কেউ বোঝে না,
তোমার ব্যথার তুমিই দরদী একাকী,
পথে ফেরে যারা পথ-হারা,
কোন গৃহবাসী তারে খোঁজে না,
বুকে ক্ষত হ’য়ে জাগে আজো সেই ব্যথা-লেখা কি?
দূর বাউলের গানে ব্যথা হানে বুঝি শুধু ধূ-ধূ মাঠে পথিকে?
এ যে মিছে অভিমান পরবাসী! দেখে ঘর-বাসীদের ক্ষতিকে!
তবে জান কি তোমার বিদায়- কথায়
কত বুক-ভাঙা গোপন ব্যথায়
আজ কতগুলি প্রাণ কাঁদিছে কোথায়-
পথিক! ওগো অভিমানী দূর পথিক!
কেহ ভালোবাসিল না ভেবে যেন আজো
মিছে ব্যথা পেয়ে যেয়ো না,
ওগো যাবে যাও, তুমি বুকে ব্যথা নিয়ে যেয়ো না।।

image
1 h ·Oversætte

গাহি সাম্যের গান-
মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান,
নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি,
সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
‘পূজারী, দুয়ার খোল,
ক্ষুদার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হলো!’
স্বপ্ন দেখিয়া আকুল পূজারী খুলিল ভজনালয়
দেবতার বরে আজ রাজা-টাজা হ’য়ে যাবে নিশ্চয়!
জীর্ণ-বস্ত্র শীর্ণ-গাত্র, ক্ষুদায় কন্ঠ ক্ষীণ
ডাকিল পান্থ, ‘দ্বার খোল বাবা, খাইনি তো সাত দিন!’
সহসা বন্ধ হ’ল মন্দির, ভুখারী ফিরিয়া চলে,
তিমির রাত্রি, পথ জুড়ে তার ক্ষুদার মানিক জ্বলে!
ভুখারী ফুকারি’ কয়,
‘ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়!’

মসজিদে কাল শিরনী আছিল, অঢেল গোস্ত রুটি
বাঁচিয়া গিয়াছে, মোল্লা সাহেব হেসে তাই কুটিকুটি!
এমন সময় এলো মুসাফির গায়ে-আজারির চিন্
বলে ‘বাবা, আমি ভুকা ফাকা আছি আজ নিয়ে সাত দিন!’
তেরিয়াঁ হইয়া হাঁকিল মোল্লা – ভ্যালা হ’ল দেখি লেঠা,
ভুখা আছ মর গো-ভাগাড়ে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?
ভুখারী কহিল, ‘না বাবা!’ মোল্লা হাঁকিল – তা’ হলে শালা
সোজা পথ দেখ!’ গোস্ত-রুটি নিয়া মসজিদে দিল তালা!
ভুখারী ফিরিয়া চলে,
চলিতে চলিতে বলে-
আশিটা বছর কেটে গেল, আমি ডাকিনি তোমায় কভু,
আমার ক্ষুদার অন্ন তা’বলে বন্ধ করোনি প্রভু
তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবী,
মোল্লা-পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবী!
কোথা চেঙ্গিস্‌, গজনী-মামুদ, কোথায় কালাপাহাড়?
ভেঙে ফেল ঐ ভজনালয়ের যত তালা-দেওয়া-দ্বার!
খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়, কে দেয় সেখানে তালা?
সব দ্বার এর খোলা রবে, চালা হাতুড়ি শাবল চালা!
হায় রে ভজনালয়,
তোমার মিনারে চড়িয়া ভন্ড গাহে স্বার্থের জয়!
মানুষেরে ঘৃণা করি’
ও’ কারা কোরান, বেদ, বাইবেল চুম্বিছে মরি’ মরি’
ও’ মুখ হইতে কেতাব গ্রন’ নাও জোর ক’রে কেড়ে,
যাহারা আনিল গ্রন’-কেতাব সেই মানুষেরে মেরে,
পূজিছে গ্রন’ ভন্ডের দল! মূর্খরা সব শোনো,
মানুষ এনেছে গ্রন’;-গ্রন’ আনেনি মানুষ কোনো।
আদম দাউদ ঈসা মুসা ইব্রাহিম মোহাম্মাদ
কৃষ্ণ বুদ্ধ নানক কবীর,-বিশ্বের সম্পদ,
আমাদেরি এঁরা পিতা-পিতামহ, এই আমাদের মাঝে
তাঁদেরি রক্ত কম-বেশী ক’রে প্রতি ধমনীতে রাজে!
আমরা তাঁদেরি সন্তান, জ্ঞাতি, তাঁদেরি মতন দেহ,
কে জানে কখন মোরাও অমনি হয়ে যেতে পারি কেহ।
হেসো না বন্ধু! আমার আমি সে কত অতল অসীম,
আমিই কি জানি-কে জানে কে আছে
আমাতে মহামহিম।

হয়ত আমাতে আসিছে কল্কি, তোমাতে মেহেদী ঈসা,
কে জানে কাহার অন- ও আদি, কে পায় কাহার দিশা?
কাহারে করিছ ঘৃণা তুমি ভাই, কাহারে মারিছ লাথি?
হয়ত উহারই বুকে ভগবান্‌ জাগিছেন দিবা-রাতি!
অথবা হয়ত কিছুই নহে সে, মহান্‌ উ”চ নহে,
আছে ক্লেদাক্ত ক্ষত-বিক্ষত পড়িয়া দুঃখ-দহে,
তবু জগতের যত পবিত্র গ্রন’ ভজনালয়
ঐ একখানি ক্ষুদ্র দেহের সম পবিত্র নয়!
হয়ত ইহারি ঔরসে ভাই ইহারই কুটীর-বাসে
জন্মিছে কেহ- জোড়া নাই যার জগতের ইতিহাসে!
যে বাণী আজিও শোনেনি জগৎ, যে মহাশক্তিধরে
আজিও বিশ্ব দেখনি,-হয়ত আসিছে সে এরই ঘরে!
ও কে? চন্ডাল? চম্‌কাও কেন? নহে ও ঘৃণ্য জীব!
ওই হ’তে পারে হরিশচন্দ্র, ওই শ্মশানের শিব।
আজ চন্ডাল, কাল হ’তে পারে মহাযোগী-সম্রাট,
তুমি কাল তারে অর্ঘ্য দানিবে, করিবে নান্দী-পাঠ।
রাখাল বলিয়া কারে করো হেলা, ও-হেলা কাহারে বাজে!
হয়ত গোপনে ব্রজের গোপাল এসেছে রাখাল সাজে!
চাষা ব’লে কর ঘৃণা!
দে’খো চাষা-রূপে লুকায়ে জনক বলরাম এলো কি না!
যত নবী ছিল মেষের রাখাল, তারাও ধরিল হাল,
তারাই আনিল অমর বাণী-যা আছে র’বে চিরকাল।
দ্বারে গালি খেয়ে ফিরে যায় নিতি ভিখারী ও ভিখারিনী,
তারি মাঝে কবে এলো ভোলা-নাথ গিরিজায়া, তা কি চিনি!
তোমার ভোগের হ্রাস হয় পাছে ভিক্ষা-মুষ্টি দিলে,
দ্বারী দিয়ে তাই মার দিয়ে তুমি দেবতারে খেদাইলে।
সে মার রহিল জমা-
কে জানে তোমায় লাঞ্ছিতা দেবী করিয়াছে কিনা ক্ষমা!

বন্ধু, তোমার বুক-ভরা লোভ, দু’চোখে স্বার্থ-ঠুলি,
নতুবা দেখিতে, তোমারে সেবিতে দেবতা হ’য়েছে কুলি।
মানুষের বুকে যেটুকু দেবতা, বেদনা-মথিত সুধা,
তাই লুটে তুমি খাবে পশু? তুমি তা দিয়ে মিটাবে ক্ষুধা?
তোমার ক্ষুধার আহার তোমার মন্দোদরীই জানে
তোমার মৃত্যু-বাণ আছে তব প্রাসাদের কোন্‌খানে!
তোমারি কামনা-রাণী
যুগে যুগে পশু, ফেলেছে তোমায় মৃত্যু-বিবরে টানি’।

image
3 d ·Oversætte

#32
রাত একটা।
বাইরে বেশ ঝড় তুফান হচ্ছে। তীব্র বাতাসের শোঁ শোঁ শব্দ মনে ভয় ঢুকিয়ে দেয়। ধূম ধূম বাজ পড়ছে। মনে হচ্ছে সারা শহর আজ ধ্বংস হয়ে যাবে। আমি দরজা জানালা বন্ধ করে কুন্ডুলী পাকিয়ে বিছানায় শুয়ে আছি। আজ বাসায় কেউ নেই। আমি একা। ঘুমাতে চেষ্টা করছি। কিন্তু কিছুতেই ঘুম আসছে না। এমন সময় শুনতে পেলাম দরজায় কে যেন নক করছে।

এত রাতে কে এলো? তাও এই ঝড় তুফানের রাতে। আমি বিরক্ত হয়ে বললাম, কে? কে? কোনো সাড়া শব্দ পেলাম না। কিন্তু আবার দরজায় খট খট শব্দ। মেজাজ খুব খারাপ হলো। দরজা খুললাম। দরজা খুলে আমি প্রচন্ড অবাক! রফিক এসেছে। আমার বাল্য বন্ধু। স্কুল কলেজে আমরা একসাথে পড়েছি। রফিককে দেখে আমি সীমাহীন ভয় পেলাম। আমার মাথা কাজ করছে না। সমস্যা হলো রফিক আজ থেকে তিন বছর আগে সড়ক দূর্ঘটনায় মারা গেছে।

6 i ·Oversætte

📘 কাজী নজরুল ইসলাম: চাকরি পরীক্ষাভিত্তিক ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

🔹 পরিচিতি ও জীবনী

1. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম তারিখ কী?
উত্তর: ২৪ মে ১৮৯৯

2. প্রশ্ন: তিনি কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: চুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

3. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের উপাধি কী?
উত্তর: বিদ্রোহী কবি

4. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষিত হন কবে?
উত্তর: ১৯৭২ সালে

5. প্রশ্ন: নজরুল ইসলাম কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ২৯ আগস্ট ১৯৭৬


6. প্রশ্ন: তাঁকে কোথায় সমাধিস্থ করা হয়?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে

7. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের স্ত্রী কে ছিলেন?
উত্তর: প্রমীলা দেবী

8. প্রশ্ন: নজরুল ইসলাম কোন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন?
উত্তর: প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে)

9. প্রশ্ন: নজরুল কত বছর বয়সে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন?
উত্তর: ১৯ বছর বয়সে

10. প্রশ্ন: নজরুল কত সালে অসুস্থ হয়ে পড়েন?
উত্তর: ১৯৪২ সালে

---

🔹 সাহিত্য ও সংগীত

11. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: অগ্নিবীণা


12. প্রশ্ন: ‘বিদ্রোহী’ কবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় কোন পত্রিকায়?
উত্তর: বিজলী


13. প্রশ্ন: নজরুল গীতির আরেক নাম কী?
উত্তর: নজরুল সঙ্গীত


14. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের গানের সংখ্যা আনুমানিক কত?
উত্তর: প্রায় ৪০০০+


15. প্রশ্ন: ‘চল চল চল’ গানটি কোন বাহিনীর মার্চ সঙ্গীত?
উত্তর: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী


16. প্রশ্ন: নজরুল রচিত একটি বিখ্যাত ইসলামী গজলের নাম কী?
উত্তর: “রমজানের ঐ রোজার শেষে এল খুশির ঈদ”


17. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের গানে কোন বাদ্যযন্ত্রের প্রভাব বেশি?
উত্তর: হারমোনিয়াম, তবলা


18. প্রশ্ন: ‘কাণ্ডারী হুঁশিয়ার’ কবিতাটি কোন প্রেক্ষাপটে রচিত?
উত্তর: মুসলিম জাগরণ ও রাজনৈতিক চেতনার প্রেক্ষাপটে

19. প্রশ্ন: ‘বিদ্রোহী’ কবিতার বিখ্যাত চরণ কী?
উত্তর: “আমি চিরবিদ্রোহী বীর”


20. প্রশ্ন: নজরুলের গানে প্রধানত কোন বিষয়ের প্রাধান্য?
উত্তর: প্রেম, বিদ্রোহ, মানবতা, ধর্মীয় সম্প্রীতি


---

🔹 রচনাসমূহ

21. প্রশ্ন: নজরুলের প্রথম প্রকাশিত গল্প কী?
উত্তর: বাউণ্ডুলের আত্মকাহিনী


22. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের রচিত প্রথম উপন্যাস কোনটি?
উত্তর: বাঁধনহারা


23. প্রশ্ন: ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ কবিতার কারণে নজরুলের কী হয়েছিল?
উত্তর: কবিতাটি ব্রিটিশবিরোধী হওয়ায় তিনি কারাবরণ করেন


24. প্রশ্ন: নজরুল কারাগারে কোন কবিতাটি রচনা করেন?
উত্তর: মুক্তি


25. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত প্রবন্ধগ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: যুগবাণী


26. প্রশ্ন: ‘নারী’ প্রবন্ধে নজরুল নারীর কেমন অবস্থান চেয়েছিলেন?
উত্তর: নারীকে পুরুষের সমান মর্যাদাসম্পন্ন সহচর হিসেবে দেখতে চেয়েছেন


27. প্রশ্ন: নজরুল রচিত নাটকের নাম কী?
উত্তর: বুদ্ধদেব, ঝিলিমিলি, পুতুলের বিয়ে ইত্যাদি


28. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের কাব্য-অগ্নিবীণা উৎসর্গ করা হয়েছিল কাকে?
উত্তর: বসন্তকুমারী


29. প্রশ্ন: ‘নতুন চাঁদ’ কোন ধরনের রচনা?
উত্তর: কবিতা

30. প্রশ্ন: ‘রুদ্র মঙ্গল’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম

---

🔹 সমাজ ও দর্শন

31. প্রশ্ন: নজরুলের সাহিত্য ধর্মীয়ভাবে কেমন ছিল?
উত্তর: অসাম্প্রদায়িক, হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের প্রতীক

32. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলাম কোন সাময়িকী সম্পাদনা করতেন?
উত্তর: ধূমকেতু

33. প্রশ্ন: ‘ভাঙার গান গাইতে গাইতে গড়ার গান গাইব’ — কার উক্তি?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম

34. প্রশ্ন: নজরুল ইসলাম কোন শ্রেণির কবি ছিলেন?
উত্তর: বিপ্লবী ও মানবতাবাদী

35. প্রশ্ন: নজরুলের ধর্মীয় গানগুলোকে কী বলা হয়?
উত্তর: গজল ও ভক্তিগীতি

36. প্রশ্ন: নজরুল কতবার কারাবরণ করেন?
উত্তর: একাধিকবার; প্রথমবার ১৯২৩ সালে

37. প্রশ্ন: ‘কাবার পথে’ কবিতাটি কোন ধর্মীয় ভাবধারায় রচিত?
উত্তর: ইসলাম ধর্ম

38. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকী কোন দিন পালিত হয়?
উত্তর: ২৯ আগস্ট

39. প্রশ্ন: নজরুলের স্মরণে বাংলাদেশে কোন প্রতিষ্ঠান আছে?
উত্তর: নজরুল ইনস্টিটিউট, ঢাকা

40. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের জীবনীভিত্তিক চলচ্চিত্রের নাম কী?
উত্তর: বিদ্রোহী পদচিহ্নে (ডকুমেন্টারি ধাঁচে)

image
6 i ·Oversætte

১২৪.

وَإِذِ ٱبۡتَلَىٰٓ ءَابۡرَٰهِيمَ رَبُّہُۥ بِكَلِمَـٰتٍۢ فَأَتَمَّهُنَّ ۖ قَالَ إِنِّى جَاعِلُكَ لِلنَّاسِ إِمَامًۭاۖ قَالَ وَمِن ذُرِّىَّتِى ۖ قَالَ لَا يَنَالُ عَهۡدِى ٱلظَّـٰلِمِينَ
📘 বাংলা অনুবাদ:
“আর যখন তার প্রতিপালক ইব্রাহিমকে বিভিন্ন পরীক্ষায় আরোপ করলেন, তিনি তা উত্তীর্ণ করলেন; তখন তিনি বললেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাকে মানুষদের জন্য এক নেতা (ইমাম) বানাব।’ তিনি বললেন, ‘আর আমার বংশের মধ্য থেকে?’ তিনি বললেন, ‘আমার অঙ্গীকার অস্বীকারকারী ও অত্যাচারীদের জন্য নয়।’”

-- সুরা আল-বাকারা (আয়াত ১২৪ )