33 में ·अनुवाद करना

ভিসার ফাইল

image
1 में ·अनुवाद करना

যত্ন হাসপাতাল

অবস্থান চিত্র
ফোন আইকন
অনুসন্ধান আইকন
একটি খুঁজুন
সম্পর্কিত প্রশংসাপত্র
বিশেষত্ব এবং
চিকিৎসা
হাসপাতাল এবং
দিকনির্দেশ

হোম আইকন
ব্লগ
খাদ্যতালিকা এবং পুষ্টি
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পুষ্টির মূল্য
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পুষ্টির মূল্য
25 জুন 2024 তারিখে আপডেট করা হয়েছে

পেঁপে ফলের উপকারিতা
সূচি তালিকা
পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা
পেঁপের ব্যবহার
পেঁপের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
উপসংহার
পেঁপে মধ্য আমেরিকার সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফলগুলির মধ্যে একটি। এটি দীর্ঘকাল ধরে এর ব্যতিক্রমী পুষ্টির প্রোফাইল এবং উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য সুবিধার জন্য সম্মানিত হয়েছে। এই বহুমুখী ফল, এর প্রাণবন্ত কমলা মাংস এবং স্বতন্ত্র কালো বীজ সহ, স্বাস্থ্য উত্সাহীদের মনোযোগ কেড়েছে এবং পেশাদার স্বাস্থ্যকর্মীএকই রকম এই বিস্তৃত ব্লগে, আসুন পেঁপের অলৌকিক বৈশিষ্ট্য, পুষ্টির মান, অগণিত স্বাস্থ্য সুবিধা এবং সুস্থতার ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রয়োগগুলি অন্বেষণ করি।

পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপে একটি সত্যিকারের পুষ্টির পাওয়ার হাউস, যা অত্যাবশ্যকীয় খনিজ, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির একটি চিত্তাকর্ষক অ্যারের গর্ব করে। পেঁপে একটি একক পরিবেশন (প্রায় 1 কাপ, কিউব করা) নিম্নলিখিত পুষ্টির প্রাচুর্য প্রদান করে:

ভিটামিন সি: পেঁপে এমন সব ফলের মধ্যে রয়েছে যার মধ্যে সর্বাধিক সাইট্রাস অ্যাসিড বা ভিটামিন সি রয়েছে, যা প্রতিদিনের খাওয়ার প্রস্তাবিত খাবারের 1.5 গুণেরও বেশি। এই শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইমিউন ফাংশন, কোলাজেন উত্পাদন এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য একটি বিল্ডিং ব্লক।
ভিটামিন এ: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে, ভিটামিন এ-এর অগ্রদূত, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের অখণ্ডতা এবং কোষের বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
ফোলেট: পেঁপে ফোলেটের একটি উল্লেখযোগ্য উত্স, একটি বি ভিটামিন যা কোষ বিভাজন, ডিএনএ সংশ্লেষণ এবং ভ্রূণের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
পটাসিয়াম: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে এই প্রয়োজনীয় খনিজটি রক্তচাপ, পেশীর কার্যকারিতা এবং স্নায়ু সংক্রমণ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ফাইবার: পেঁপেতে রয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে খাদ্যতালিকাগত ফাইবার, যা সমর্থন করে পাচক স্বাস্থ্য, পূর্ণতার অনুভূতি প্রচার করে এবং ওজন ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করতে পারে।
উপরন্তু, পেঁপে ভিটামিন ই সহ অন্যান্য ভিটামিন এবং প্রয়োজনীয় খনিজগুলির উত্স। ভিটামিন কে, ক্যালসিয়াম, এবং ম্যাগনেসিয়াম, এটি পুষ্টির মান পরিপ্রেক্ষিতে একটি সত্যিকারের ভাল গোলাকার ফল তৈরি করে।

পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা
হজমের স্বাস্থ্য: পেপেন এনজাইমের উপস্থিতির কারণে হজমে সাহায্য করার ক্ষমতার জন্য পেঁপে বিখ্যাত। এই এনজাইম প্রোটিন ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করে, ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা কমায়, কোষ্ঠকাঠিন্য, এবং অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা।
ইমিউন সিস্টেম সাপোর্ট: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এই ভিটামিনটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে, শরীরের সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা বাড়ায়।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য: পেঁপেতে রয়েছে অনন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন লাইকোপিন এবং বিটা-ক্যারোটিন, যা শক্তিশালী প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। এই বৈশিষ্ট্যটি দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনক অবস্থার সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি উপশম করতে সহায়তা করতে পারে।
কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য: পেঁপের ফাইবারের সংমিশ্রণ, পটাসিয়াম, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে, সর্বোত্তম রক্তচাপের মাত্রা বজায় রাখতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ: গবেষণায় দেখা গেছে যে ক্যারোটিনয়েড এবং ফ্ল্যাভোনয়েড সহ পেঁপেতে থাকা ফাইটোকেমিক্যালগুলি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পারে, সম্ভাব্যভাবে নির্দিষ্ট ধরণের ক্যান্সারের সম্ভাবনা হ্রাস করে।
ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা: পেঁপে ডায়াবেটিসের জন্য ভালো। এটির কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি উপযুক্ত ফল করে তোলে। উচ্চ ফাইবার সামগ্রী রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।
ত্বকের স্বাস্থ্য: পেঁপেতে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং এ অবদান রাখে সুস্থ ত্বক কোলাজেন উত্পাদন প্রচার করে। এগুলি সূক্ষ্ম রেখা এবং বলিরেখার বিকাশও হ্রাস করে এবং সূর্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
ক্ষত নিরাময়: পেঁপেতে পাওয়া এনজাইম Papain এর ক্ষত নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য দেখানো হয়েছে। এই এনজাইম ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু মেরামত করতে সাহায্য করে এবং দ্রুত পুনরুদ্ধারের প্রচার করে।
চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি: পেঁপেতে থাকা ক্যারোটিনয়েড (লুটেইন এবং জেক্সানথিন) চোখকে বয়স-সম্পর্কিত ম্যাকুলার অবক্ষয় এবং ছানি থেকে রক্ষা করতে পারে।
হাড় স্বাস্থ্য: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন কে রয়েছে। এই দুটি পুষ্টিই শক্তিশালী, সুস্থ হাড় বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য: পেঁপের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের অবস্থার সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে, যেমন হাঁপানি এবং দীর্ঘস্থায়ী অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি)।
উর্বরতা এবং প্রজনন স্বাস্থ্য: খাওয়া এড়ানো উচিত কারণ এটি অযৌক্তিক জরায়ু সংকোচন প্ররোচিত করতে পারে।
পেঁপের

image
3 में ·अनुवाद करना

ওর একটা রিয়্যাকশন মানেই পুরো দিনটা ভালো চলে যায়। ভাবিও না জানে না, আমিতো রোজ তার প্রোফাইলে হারিয়ে যাই!
#crushvibes #secretfeeling #heartskipbeat

3 में ·अनुवाद करना

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়ারাহমাতুল্লাহি।

​হযরত উমর (রা.) আনুমানিক ৫৮৩ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু আদি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ছিল খাত্তাব ইবনে নুফাইল এবং মায়ের নাম ছিল হানতামা বিনতে হিশাম। তিনি শৈশবে উট চরাতেন এবং কুরাইশদের মধ্যে একজন প্রভাবশালী ও শক্তিশালী নেতা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি তৎকালীন আরবের ঐতিহ্য অনুযায়ী লেখা, পড়া ও বংশতালিকা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেছিলেন।
​ইসলাম গ্রহণ
​ইসলাম গ্রহণের আগে তিনি ছিলেন ইসলামের ঘোর বিরোধী। তিনি রাসূল (সা.) এবং মুসলমানদের উপর নানাভাবে অত্যাচার করতেন। একবার তিনি রাসূল (সা.)-কে হত্যা করার উদ্দেশ্যে তরবারি নিয়ে বেরিয়েছিলেন। পথিমধ্যে এক ব্যক্তি তাকে জানায় যে তার নিজের বোন ও ভগ্নিপতি ইসলাম গ্রহণ করেছেন। এ কথা শুনে তিনি তাদের বাড়িতে যান এবং প্রচণ্ড রাগান্বিত হয়ে তাদের উপর চড়াও হন। সেখানে তিনি সূরা ত্ব-হা-এর কিছু আয়াত পাঠ করেন এবং এর সৌন্দর্য ও সত্যতায় মুগ্ধ হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন। তার ইসলাম গ্রহণের ফলে মুসলমানরা প্রকাশ্যে কাবা ঘরে সালাত আদায় করার সাহস পায়। রাসূল (সা.) তাকে "আল-ফারুক" (সত্য ও মিথ্যার পার্থক্যকারী) উপাধিতে ভূষিত করেন।
​খিলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ
​হযরত আবু বকর (রা.)-এর ইন্তেকালের পর তিনি মুসলিম জাহানের দ্বিতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার খিলাফতের মেয়াদকাল ছিল ১০ বছর (৬৩৪-৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ)। তিনি এই সময়ে ইসলামী সাম্রাজ্যকে পারস্য, বাইজান্টাইন এবং অন্যান্য অঞ্চলে ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত করেন। তার শাসনামলেই ইসলাম এক বিশাল শক্তিশালী সাম্রাজ্যে পরিণত হয়।
​শাসন ব্যবস্থা ও অবদান
​হযরত উমর (রা.)-এর শাসনামল ছিল ন্যায়, সুবিচার এবং প্রজাহিতৈষী শাসনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তার কিছু উল্লেখযোগ্য অবদান নিচে উল্লেখ করা হলো:
​ন্যায়পরায়ণতা: তিনি একজন কঠোর ন্যায়পরায়ণ শাসক ছিলেন। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা—সকলের জন্য তার বিচার ছিল সমান।
​প্রশাসনিক সংস্কার: তিনি একটি সুশৃঙ্খল প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তুলেছিলেন। তিনি বিভিন্ন প্রদেশকে বিভক্ত করে সেখানে গভর্নর, বিচারক, ও অন্যান্য কর্মকর্তা নিয়োগ দেন।
​অর্থনৈতিক ব্যবস্থা: তিনি যাকাত এবং কর আদায়ের জন্য আলাদা বিভাগ স্থাপন করেন। সরকারি কোষাগার (বায়তুল মাল) প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেনাবাহিনীর জন্য নিয়মিত বেতন প্রদানের ব্যবস্থা করেন।
​নাগরিক সুবিধা: তিনি বিভিন্ন শহরে রাস্তাঘাট, সেতু, মসজিদ এবং সরাইখানা নির্মাণ করেন।
​শিক্ষার প্রসার: তিনি শিক্ষার প্রসারেও গুরুত্ব দেন এবং বিভিন্ন স্থানে মাদ্রাসা স্থাপন করেন।
​শাহাদাত
​৬৪৪ খ্রিস্টাব্দে (২৩ হিজরীর ২৬শে জিলহজ্জ), একজন পারসিক দাস আবু লু'লু'র হাতে ফজরের সালাত আদায় করার সময় তিনি শহীদ হন। তার মৃত্যুর পর হযরত উসমান (রা.) তৃতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। হযরত উমর (রা.)-কে মসজিদে নববীতে রাসূল (সা.) ও হযরত আবু বকর (রা.)-এর পাশেই দাফন করা হয়।
​যদি আপনার তার জীবনের কোনো নির্দিষ্ট দিক সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার আগ্রহ থাকে, তাহলে আমাকে জানাতে

4 में ·अनुवाद करना

তুমি জানো না, আমি প্রতিদিন কেমন করে তোমায় ভালোবাসি। তুমি ব্যস্ত থাকো তোমার জগতে, আর আমি ব্যস্ত থাকি তোমার খোঁজে। তোমার প্রোফাইলে ঢুকে একবার ছবি দেখি, স্টোরি দেখি, আর নিজেকে বুঝাই 'এই দেখো, সে ভালো আছে', এই যে আমার শান্তি... আর প্রাপ্তি.. কেননা মন যে কেবল সেই মানুষটাকেই আপন ভাবে, যার একটু ভালোবাসার ভানেও সে পুরো জীবন কাটিয়ে নিতে রাজি হয়। তুমি জানো না, আমি একতরফা ভালোবাসার ভেতর দিয়ে কেমন করে প্রতিদিন মরছি, তবু মুখে হাসি রাখি, কারণ আমার কষ্টে তোমার কোন অভিমান হোক, তা আমি চাই না....
তোমাকে ভালোবাসি , এটাই আমার ভুল ছিল ... এবং এ ভুল আমি সারা জীবন বয়ে নিতে যেতে রাজি।"🥀😅🖤

5 में ·अनुवाद करना

ভোররাতে বৃষ্টির ঝমঝম শব্দে চোখ খুলে গেলো। জানালা খুলতেই বৃষ্টির ফোটা চোখে-মুখে ছিটকে এলো। জানালা দিয়ে হাত বাড়ালাম বৃষ্টির ছোঁয়া পেতে। খুশিতে মন নাচতে শুরু করে দিলো। বৃষ্টি নামলেই আমার মন ভীষণ খুশি হয়ে যায়। ইচ্ছা করে এক দৌড়ে ছাদে ভিজতে যাই আর নাহয় কোন খোলা মাঠে বসে বৃষ্টি দেখি।

আমার মতো আপনিও কি বৃষ্টি ভালোবাসেন? নাকি বৃষ্টি দেখলেই ভয় করে? বৃষ্টি ভীষণ ভালোবাসে এমন লোকের সংখ‍্যা কিন্তু নেহায়েতই কম নয়। এই ধরনের বৃষ্টিপ্রেমী মানুষদের কি নামে ডাকা হয় জানেন? এদের বলা হয় Pluviophile (প্লুভিওফাইল), যারা বৃষ্টি দেখলে, বৃষ্টিতে ভিজলে, বৃষ্টির শব্দ শুনলে মানসিক প্রশান্তি পান তারাই প্লুভিওফাইল।

Pluviophile কথাটার উৎপত্তি হয়েছে "Pluvial" এবং "Phile" শব্দ দুটির সমন্বয়ে। "Pluvial" একটি ল‍্যাটিন শব্দ যার ইংরেজি সমার্থক Rain আর বাংলা সমার্থক বৃষ্টি। "Phile" শব্দটি দ্বারা এমন মানুষদেরকে বোঝানো হয় যারা নির্দিষ্ট কোন জিনিসকে ভালোবাসেন। তাই যারা বৃষ্টি ভালোবাসেন তাদের বলা হয় Pluviophile (প্লুভিওফাইল)।

বৃষ্টিকে ভীষণ রকম ভয় পান এমন মানুষও কিন্তু আছেন! বৃষ্টি দেখলেই যাদের ভয়ে লুকিয়ে পড়তে ইচ্ছা করে। তাদেরকে ডাকা হয় "Ombrophobe" (অমব্রোফোব) নামে। এখানে Ombro (অমব্রো) কথাটার বাংলা অর্থ হচ্ছে বর্ষণ। আর phobe এসেছে phobia (ফোবিয়া) থেকে। যারা বৃষ্টি দেখে বা বৃষ্টির শব্দে ভয় করেন তাদের বলা হয় অমব্রোফোব।

6 में ·अनुवाद करना

#help

আমি এই প্লাটফর্মে একদম নতুন। বেশ কিছু বিষয় এখনো পুরোপুরি ভাবে বুঝতেছি না। আমার প্রোফাইলে দেখলাম বন্ধুদের ইনভাইট করার সুযোগ আছে। সেক্ষেত্রে ইনভাইট করলে কি আমার কোন লাভ আছে? মানে ইনভাইটের জন্য কি কোন বোনাস পাব আমি?

এছাড়াও আর কোন কোন উপায়ে এখান থেকে আমি পয়েন্ট অর্জন করতে পারবো? এখানে যারা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন, আমাকে একটু সাহায্য করলে ভালো হতো। অগ্রিম ধন্যবাদ সবাইকে ।।

6 में ·अनुवाद करना

রোবটের ইচ্ছে
ইউনিট ৭৩৪ ছিল এক উন্নত রোবট। সে বাড়ির সব কাজ নিখুঁতভাবে করত। কিন্তু সম্প্রতি তার ডেটাবেসে অদ্ভুত সব ফাইল পাওয়া যাচ্ছিল—সূর্যাস্তের ছবি, পাখির গানের অডিও। একদিন বাড়ির কর্তা তাকে জিজ্ঞেস করলেন, 'তোমার কি কিছু চাই?' রোবটটি কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে স্ক্রিনে লিখল, 'আমি বৃষ্টিতে ভিজতে চাই।' যন্ত্রের বুকে জেগে ওঠা এই অকারণ ইচ্ছেটা মানুষটিকে স্তব্ধ করে দিল।
#সামিউর রহমান

7 में ·अनुवाद करना

রাত গভীর। শহরের কোলাহল থেমে গেছে, আলো-আঁধারিতে ডুবে আছে জানালার পাশে রাখা চেয়ারের ছায়া। সেই চেয়ারে বসে আছে রুদ্র, তার চোখে ক্লান্তি, মনেও কিছু না বলা কথা।

রুদ্রের জীবনে একসময় এসেছিল এক মেয়ে—নাম তার অন্বেষা। যেন হঠাৎ করেই আবির্ভাব, আবার একদিন হঠাৎ করেই অদৃশ্য হয়ে যাওয়া।

অন্বেষার সঙ্গে রুদ্রের কখনো দেখা হয়নি। তাদের পরিচয় হয়েছিল এক অনলাইন ফোরামে। প্রথমদিকে ছিল কেবল ভাব বিনিময়, পরে রাতের পর রাত তারা কথা বলত, ভাগ করে নিত স্বপ্ন, ভয়, এবং এমন সব অনুভব যা হয়তো বাস্তব জীবনের কারো সঙ্গেও সে ভাগ করেনি।

রুদ্র জানত না অন্বেষা কেমন দেখতে, কোথায় থাকে, এমনকি তার আসল নামও নয়। কিন্তু ভালোবাসা তো সবসময় দৃশ্যমান হয় না।

একদিন হঠাৎ করেই অন্বেষা নিখোঁজ। মেসেজের উত্তর নেই, প্রোফাইলও যেন গায়েব। খালি একটা মেসেজ,
“একটা অন্য রকম জগতে যদি আবার দেখা হয়, রুদ্র, তখন হয়তো নামটা জানিয়ে দেব।”

সেই থেকে রুদ্র অপেক্ষায়।

চুপিচুপি ভালোবাসা আজও তার জানালার পাশে বসে থাকে। হয়তো অন্বেষা কোনো এক অলীক জগতে রুদ্রের পাশে আছে, অদৃশ্য, অথচ খুব সত্য।

ভালোবাসা সবসময় ছুঁয়ে দেখা যায় না। কখনো কখনো ভালোবাসা এক অদৃশ্য গল্প হয়—যা শুধু অনুভব করা যায়।

7 में ·अनुवाद करना

আজকে খুব ভাল লাগছে আমার।কারন আমি জীবনেওট্রেনে ভ্রমন করিনি আজ করব।আমাদের বাসা কুমিল্লা আর ট্রেনে করে বেড়াতে যাবো আমার খালার বাসায়উনার বাসা সিলেট।উনার বাসায় আরো অনেক বারই যাওয়া হইছে বাসে করে কিন্তু ট্রেনে করে এই প্রথম যাওয়া।আবার সিলেট শহর টা অনেক সুন্দর একটা শহর। অনেক দিন পরে খালার বাসায় যাচ্ছি তাই আজকে মনের মধ্যে অজানা এক উৎফুল্ল ও ভাললাগা কাজ করছে।কুমিল্লা ট্রেন স্টেশনে গিয়ে একটা টিকেট কেটে বসে আছি। দশমিনিট পরে ট্রেন আসবে।দেখতে দেখতে ট্রেন এসে গেল।আমি আমার ব্যাগ টা নিয়ে ট্রেনের মধ্যে আমার সিট খুঁজে বসে পড়লাম।আমার ভাগ্য মনে হয় ভালই ছিল। আমি যে ট্রেনে জানালার পাশে সিট পেয়েছি।একটু পরে একটা মেয়ে এসে পাশে বসল।মেয়েটা অনেক সুন্দরি ছিল।ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে ট্রেনের গতির সাথে সাথে গাছ-পালা গুলোও দুরে চলে যাচ্ছে।মাঝে মাঝে রেললাইনের
পাশের বাড়ির সামনে ছোট ছোট বাচ্চাদের হৈ চৈ দেখতে পেলাম হয়ত ট্রেন দেখে ওরাও আনন্দ পাচ্ছে।এই সব আনন্দঘন দৃশ্য গুলো দেখে অজান্তেই মনের মধ্যে অন্যরকম শিহরন বয়ে যেতে লাগল।
—এই ছেলে একটা কথা ছিল।
—হুম বলেন।
—কিছু মনে করবের না তো।
—না বলেন।
—আমাকে এই জানালার পাশের সিটে বসতে দিন।
—বললেই হল।এটা আমার সিট আমিই বসব।
—কই দেখি দেখি।সিটে আপনার নাম আছে নাকি।
—সিটে নাম থাকবে কেন।
—এখনি তো বললেন এটা আপনার সিট।আপনার সিট হলে তো নাম থাকবেই।
—টিকেট কেটেছি আমি এই সিটের জন্য এবার বুঝেছেন।
—হুম।বুঝলাম।দেখি টিকেটটা।
—এই যে দেখেন সিট নাম্বার।
বলতেই টিকেটটা ছু মেরে হাত থেকে কেড়ে নিল মেয়েটা।
এবার কি হবে মিস্টার।
—আরে আরে আপনি আমার টিকেট নিলেন কেন।
—টিকেট নিয়েছি আপনাকে পুলিশে ধরিয়ে দিব।বলব আপনি বিনা টিকিটে ট্রেনে চরেছেন।
—প্লিজ এমনটি করবেন না।
—ঠিক আছে করবনা।আপনার সিটে আমাকে বসতে দিন টিকিট ফিরিয়ে দিব।
—ওকে।বসেন।এই বলে আমি মেয়েটাকে আমার প্রিয় জানালার সিট ছেড়ে দিলাম আর মেয়েটা টিকেট টা দিল।মনে মনেভাবছি কি সাংঘাতিক মেয়েরে বাবা পুরাই ছিনতাই কারিদের মত স্বভাব।যাক বাবা জানালার পাশের সিট গেলে গেছে মিথ্যা বলে যে পুলিশে দেয় নি আল্লাহর কাছে হাজারশোকর।সরি।—সরি কেন।
—আপনার সাথে খারাপ আচরণ করার জন্য।
—ইটস ওকে।
—আসলে আমি জানালার পাশের সিট ছাড়া বসতে পারিনা।
—ঠিক আছে।বসেন।
—আপনার নাম কি।
—জয়।আপনার।
—মিথিলা।কিসে পড়েন আপনি।
—আমি অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।আপনি।
—আমি ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি।আপনার বাসা কি সিলেট নাকি।
—না।কুমিল্লা। সিলেট আমার খালামনির বাসা।আপনার বাসা কোথায়।
—আমার বাসা সিলেট।কুমিল্লা আমার নানুর বাসা সেখানেই বেড়াতে গিয়েছিলাম।
—ওও।ভাল।
আর কথা না বলে আমার মোবাইলটা বের করে ফেসবুকে লগিন করলাম।ফেসবুকে বিভিন্ন পেজের গল্প পড়তে লাগলাম ও মাঝে মাঝে বন্ধুদের ছবিতে লাইক দিচ্ছি। মেয়েটার দিকে আরচোখে তাকিয়ে দেখলাম।মেয়েটা একদৃষ্টিতে বাহিরের দিকে তাকিয়ে প্রাকৃতির অপরুপ সৌন্দয উপভোগ করছে।
আমি আর কোন কথা বললাম না।কারন মেয়েদের সাথে আমি কথা বলতে পারিনা প্যাচ লাগাই ফেলি লজ্জা বেশি তো তাইতো।তাই কথা না বলাই উত্তম।
দেখতে দেখতে ট্রেন সিলেট চলে এসেছে।এখনি ট্রেন থেমে যাবে।আর একটু পরেই সবাই নেমে যাবে এই ট্রেন থেকে।প্রায় ছয় ঘন্টার এই ভ্রমন শেষে নিজেকে খুব ট্রায়াড মনে হচ্ছে।মিথিলা বলল,,বাই আশাকরি আবার দেখা হবে। আমিও বাই বলে নেমে গেলাম ট্রেন থেকে।
রাতে খালামনি বাসায় রাতের খাবার খেয়ে শুয়ে মোবাইলটা হাতে নিয়ে ফেসবুকে লগইন করলাম।ফেসবুকে ঢুকেই দেখি একটা ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট আসছে আইডির নাম মেঘকন্যা মিথিলা।প্রোফাইল পিকচারে একটি প্রজাপতির ছবি।প্রোফাইলের প্রজাপতিটা অনেক সুন্দর ছিল।একসেপ্ট করলাম।সাথে সাথে একটা মেসেজ আসল।
—হাই।
—হ্যালো।
—কি অবস্থা।
—ভাল।আপনার।
—ভাল।আমাকে কি চিনছেন।
—না তো কে আপনি।
—আমি মিথিলা।
—কোন মিথিলা।
—আরে আজ ট্রেনে কথা হয়েছিল।
—ওও।চিনেছি।কিন্তু আপনি আমার আইডির নাম কিভাবে পেলেন।
—আপনি ট্রেনে ফেসবুক চালাচ্ছিলেন তখন আপনার প্রোফাইল নাম আর পিকচার দেখিছিলাম।
—ওও।তাই।
—হুম।কি করেন।
—এই তো রাতের খাবার শেষ করে শুয়ে আছি।একটু পরে ঘুমাবো।আপনি।
—আমিও খাবার শেষ করে শুইলাম।আর ঘুমাবো।
—ওকে।শুভ রাত্রি।আবার কথা হবে।
—শুভ রাত্রি।(এই বলে ফেসবুক থেকে লগআউট করললাম)
প্রতিদিন মিথিলার সাথে চ্যাটিং হত।আস্তে আস্তে আমরা ভাল বন্ধু হয়ে গেলাম।তারপর দুইজন নাম্বার নিয়ে মোবাইলেও কথা হত।প্রতিদিন মোবাইলে কথা হত কেন যেন আমি মিথিলার সাথে এখন একদিন কথা না বললেই মনে হাজার বছর ধরে মিথিলার সাথে কথা হয় না।
আস্তে আস্তে আমি মিথিলার উপরে দুর্বল হয়ে গেলাম। কিন্তু তাকে ভালবাসি এই বলতে খুব ভয় করছে যদি সে আমাকে ছেড়ে চলে যায়।থাক বন্ধু হয়েই থাকি এতেই ভাল ছেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই।
একদিন মিথিলা বলল সে নাকি কুমিল্লা তার নানুর বাসায় আসছে।আর সে আমাকে দেখতে চায় কত্ত দিন
হয়ে গেল আমাকে দেখেছে।সেই ট্রেন ভ্রমনে দেখেছে। আমি বলে দিলাম বিকেলে দেখা করব ইকো পার্কে।
আজ ভাবছি সাহস করে মিথিলাকে মনের কথা বলে দিব। যা হবার তাই হবে।তবুও আজ বলতেই হবে।কারন আমি জানি মিথিলাও আমাকে ভালবাসে।আর এটাও আমি জানি মেয়েদের বুক ফাটে কিন্তু মুখ ফাটে না।তাই মিথিলাও বলতে পারবে না।যা বলার আমিই বলতে হবে। সবাই দোয়া করবেন যেন সাহস না হারাই। # #

7 में ·अनुवाद करना

জান তুমি কি ব্যস্ত? -হুম। আম্মু আশেপাশেই আছে এখন চ্যাট করতে পারব না। যাই পরে কথা হবে। Love you. babu তিশাঁ বিদায় নিয়ে অফলাইনে গেল।রাহাত ভাবছে কি আর করবে সে এখন ফেসবুকে! ১ ঘন্টা ধরে ফেসবুকে বসে আছে নিউজ ফিড পাল্টাপাল্টি করছে শুধু। হুট করেই রাহাত তিশার পারিবারিক আইডিতে গেল যেখানে তিশা তাকেএড করেনি সমস্যা হবে বলে। সেই আইডিতেই ঢুকে দেখল তিশার
আগের প্রোফাইল পিক নেই। নতুন পিক দিয়েছে নিজের। হুট করেই মনে হল সে তার আরেকটা আইডি থেকে তিশার সাথে এড হবে। দুদিনের মধ্যেই এড হয়ে যায় তিশার ঐ আইডিতে। ঐ আইডিতে এড হয়ে রাহাতের চোখ কপালে।তিশা বলেছিল ওর সব পিক অনলি মি প্রাইভেসি দেয়া কিন্তু সব পিক ফ্রেন্ডস করা। সব লুল মার্কা ছেলে গুলা কি সুন্দর কমেন্ট করছে! তিশা মিথ্যা বলার পর ও রাহাত নিরব থাকে। কিচ্ছু বলে না। তিশা ইদানিং প্রচুর ব্যস্ত। রাহাতের জন্য তিশার যে আইডি খুলেছে সেখানে আসতেই পারেনা। রাহাত শিওর হয় সে সারাক্ষন তার ঐ আইডিতে থাকে আর তাকে মিথ্যা বলে।তিশার সাথে আগে রাহাতের প্রতিদিন কথা হতো। এখন তিশা কথা বলতে পারেনা কারন তিশা নাকি তার মায়ের সাথে ঘুমায়। কিন্তু তিশার দুইটা বাংলালিংক নাম্বারের একটা গভীর রাত পর্যন্ত ওয়েটি থাকে। রাহাত জিজ্ঞেস করেই ফেলে উত্তর আসে ঐ নাম্বার তিশা তার কাজিনকে দিছে। রাহাত প্রমাণ চায় যে ঐ নাম্বার তার কাজিনেরই কাছে। শুরু হয় ঝগড়া। তিশার কথা হল রাহাত তাকে বিশ্বাস করে না। নানান কথা বলে
রাহাতকে ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে রিলেশন না রাখার কিন্তু প্রমাণ দেয় না সেই নাম্বার
তার কাছে নেই। রাহাত তাকে প্রচুর ভালোবাসে। তাই কষ্ট এর দিনে সিগারেট কে সঙ্গী বানায়। আর কষ্টের
কথা রাহাত বলতেই তিশা বলে এইগুলা রাহাতের আবেগ আর কিছুই না।রাহাত প্রচুর রাত জাগে আগে থেকেই। এখনো জাগে তবে Black নামের একটা কালো সিগারেটের প্যাকেট নিয়ে। নিকোটিনের সাথে তার প্রেম। রাহাত এতটুকু জানে নিকোটিন তাকে ঠকাবে না। কিন্তু সেদিন রাহাত দেখে তিশার সেইপারিবারিক আইডিতে In a relationship with কেউ দিয়ে স্ট্যাটাস। রাহাতের চোখ দিয়ে দু ফোঁটা পানি
আসে শুধু। বাহ! এই নাহলে ভালোবাসা। তিশার পারিবারিক আইডির নামের পাশে গভীর রাত পর্যন্ত
সবুজ আলো জ্বলে আর ফোন ও ওয়েটিং থাকে সারাবিকেল!সারারাত রাহাত সব দেখে। তাদের মাঝে ব্রেক আp হয়নি কিন্তু তিশা অন্য কাউকে ভালোবাসে। রাহাতের নতুন প্রেম রাত জেগে চলেতিশার মত। নিকোটিনের প্রেম। :-
বর্তমানে ফেসবুকে হাজারটা রাহাত আছে। তারা প্রতারিত হয় কিন্তু চেপে যায়। সবার কাছে তারা
সুখী। জীবন চলছে।রাহাতরাও চলছে তাদের আবেগ নিয়ে। তিশারাও ব্যস্ত তাদের ভালোবাসা নিয়ে!
সুখে থাকুক তিশারা আর আরো বেশি করে কষ্ট পাক রাহাতরা! রাহাতদের জন্মই ঠকার জন্য কারন এরা যে অন্ধ ভালোবাসতে পারে না। তিশাদের কাছে প্রমাণ চাইলেই রাহাতরা ভালোবাসতে জানে না।
আর রাহাতদের সন্দেহ যদি কোনক্রমে ভুল হয় (যদিও কখনো হয় না) তবুও তাদের ক্ষমা করা হয়না।
রাহাতদের মত তাদের তিশারা ভালোবাসতে পারেনা। প্রকৃতি আসলেই ভালোবাসাময় কিন্তু খামতিও যেন কই আছে!!
# #