Abu Hasan Bappi  đã tạo một bài báo mới
1 Y ·Dịch

নিউট্রিশনের রত্ন ডালিম | #ডালিম #pomegranate #fruits #lifestyle #health

নিউট্রিশনের রত্ন ডালিম

নিউট্রিশনের রত্ন ডালিম

আপনার ডায়েটে ডালিম অন্তর্ভুক্ত করা একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর পছন্দ হতে পারে।

জাগ্রত দেবতা (The Forgotten Deity)

ডায়েরির পাতা থেকে: একদল প্রত্নতত্ত্ববিদ সুন্দরবনের গভীরে মাটি খুঁড়ে এক অজানা, অদ্ভুত পাথরের মূর্তি উদ্ধার করে। মূর্তিটি কোনো পরিচিত দেবতার নয়, তার মুখমণ্ডল শান্ত কিন্তু চোখগুলো জীবন্ত এবং ভয়ঙ্কর, যেন হাজার বছরের ক্ষুধা তাতে জমে আছে। তারা মূর্তিটি গবেষণার জন্য তাদের ক্যাম্পে নিয়ে আসে। সেই রাত থেকেই শুরু হয় ভয়ঙ্কর সব ঘটনা। ক্যাম্পের পাহারাদাররা অভিযোগ করে, তারা দেখেছে মূর্তিটির পাথরের চোখ তাদের গতিবিধি অনুসরণ করে। রাতের বেলা মূর্তিটির চারপাশ থেকে এক অদ্ভুত, নিচু স্বরের মন্ত্রোচ্চারণের মতো শব্দ শোনা যায়। একজন গবেষক কৌতূহলী হয়ে মূর্তির গায়ে খোদাই করা প্রাচীন লিপি পাঠোদ্ধার করে জানতে পারে, এটি কোনো দেবতা নয়, বরং এক প্রাচীন, শক্তিশালী, মাংসাশী সত্তা, যাকে প্রতি অমাবস্যায় নরবলি দিয়ে শান্ত রাখা হতো। তাকে মাটি থেকে তুলে এনে এবং তার সামনে কোনো বলি না দিয়ে তারা তাকে জাগ্রত করে ফেলেছে। এখন সেই সত্তা নিজের ক্ষুধা মেটানোর জন্য উৎসুক। সেই রাতে, ক্যাম্পের সব আলো দপ করে নিভে যায় এবং বাইরে থেকে তাঁবুর ওপর একটি বিশাল, অমসৃণ পাথুরে হাতের ছায়া পড়ে।

#cursedidol #ancientevil #archaeologicalhorror #sundarbanmystery #oloukikdiary

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ভ্রমণ স্পট: প্রকৃতি, ইতিহাস ও সংস্কৃতির সম্মিলন

ভূমিকা
বাংলাদেশ—একটি সবুজ-শ্যামল, নদীমাতৃক দেশ। ছোট হলেও অপার সৌন্দর্য, ঐতিহ্য, ইতিহাস আর সংস্কৃতিতে ভরপুর এ দেশটি। প্রতিটি বিভাগের, প্রতিটি জেলার ভেতর লুকিয়ে আছে কিছু না কিছু দর্শনীয় স্থান যা চোখ জুড়িয়ে দেয়। এই আর্টিকেলে তুলে ধরা হলো বাংলাদেশের বিখ্যাত কিছু ভ্রমণ স্পট, যা ভ্রমণপিপাসুদের মন ভরিয়ে দেয় এবং দেশের ঐতিহ্য সম্পর্কে জানান দেয়।

১. কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত
বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার বাংলাদেশের গর্ব। প্রায় ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সৈকত প্রতিদিন হাজারো দেশি-বিদেশি পর্যটককে আকর্ষণ করে। এখানে সূর্যাস্তের দৃশ্য, সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন এবং বালুকাময় তটভূমি মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়।

দর্শনীয় স্থানসমূহ:
হিমছড়ি জলপ্রপাত

ইনানি বিচ

লাবণী পয়েন্ট

রামু বৌদ্ধ বিহার

২. সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপ
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন্স। নীল জলরাশি, সাদা বালি ও ঝাউগাছের সারি মিলে এ দ্বীপ যেন এক স্বর্গীয় সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি। এখানকার জীববৈচিত্র্য এবং সামুদ্রিক খাবার পর্যটকদের আকৃষ্ট করে।

বিশেষ দিক:
রাতের আকাশে তারাভরা দৃশ্য

কাচের মতো স্বচ্ছ পানি

জীবন্ত প্রবাল ও কোরাল ফিশ

৩. সাজেক ভ্যালি
পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়িতে অবস্থিত সাজেক ভ্যালি বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। এটি মেঘের রাজ্য নামে খ্যাত। সকাল-বিকেল-রাত—প্রতিটি সময়ে সাজেকের রূপ আলাদা।

কী দেখবেন:
কংলাক পাহাড়

হেলিপ্যাড থেকে সূর্যোদয়

স্থানীয় আদিবাসীদের সংস্কৃতি ও জীবনধারা

৪. সুন্দরবন
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল সুন্দরবন একটি ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য। খুলনা ও সাতক্ষীরা জেলার দক্ষিণে অবস্থিত এই বনজঙ্গল একদিকে যেমন রহস্যময়, অন্যদিকে তেমনি মনোমুগ্ধকর।

আকর্ষণীয় দিক:
বাঘ, হরিণ, বানরসহ নানা বন্যপ্রাণী

টাইগার পয়েন্ট

কটকা, কচিখালি, দুবলার চর

৫. সোনারগাঁ
নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ এক সময় বাংলার রাজধানী ছিল। এটি ইতিহাস ও ঐতিহ্যের আধার। এখানে রয়েছে প্রাচীন স্থাপত্য, মসলিন জাদুঘর এবং পানাম নগরী।

প্রধান আকর্ষণ:
পানাম নগরীর পুরনো ভবন

লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর

বারো ভূঁইয়ার স্মৃতিচিহ্ন

৬. পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার
নওগাঁ জেলার বদলগাছীতে অবস্থিত পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। এটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকাভুক্ত। গুপ্ত ও পাল যুগের নিদর্শন এই বিহার ইতিহাসপ্রেমীদের জন্য এক অমূল্য ধন।

বিশেষ:
প্রত্নতাত্ত্বিক খননের মাধ্যমে পাওয়া নিদর্শন

স্থাপত্যশৈলী

ছোটখাটো জাদুঘর

৭. মাহাস্থানগড়
বগুড়ার মহাস্থানগড় বাংলাদেশের প্রাচীনতম শহর হিসেবে পরিচিত। এখানে মাউর্য, গুপ্ত ও পাল শাসনামলের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। এটি প্রাচীন পুন্ড্রনগরের স্থান বলে ধারণা করা হয়।

দর্শনীয় এলাকা:
গোকুল মেধ

মহাস্থানগড় জাদুঘর

ভান্ডারগাছা

৮. কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
পটুয়াখালী জেলার কুয়াকাটা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বড় সমুদ্র সৈকত। এটি এমন একটি সৈকত যেখানে একই স্থান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা যায়। এই বিরল অভিজ্ঞতা পর্যটকদের গভীরভাবে আকৃষ্ট করে।

দর্শনীয় স্থান:
ফাতরার চর

গঙ্গামতি সংরক্ষিত বন

রাখাইন পল্লী ও বৌদ্ধ বিহার

৯. রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই হ্রদ
রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলগুলোর মধ্যে অন্যতম আকর্ষণীয়। এখানে রয়েছে কাপ্তাই লেক, যার সৌন্দর্য মুগ্ধ করে যে কাউকে।

বিশেষ:
ঝুলন্ত ব্রিজ

শুভলং ঝর্ণা

রাজবন বিহার

১০. মেঘালয়ঘেঁষা জাফলং ও বিছানাকান্দি
সিলেট বিভাগের দুটি অসাধারণ প্রাকৃতিক স্থান—জাফলং ও বিছানাকান্দি। ভারতের মেঘালয় পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝর্ণা আর স্বচ্ছ পানির ধারা এই এলাকাগুলোকে করে তুলেছে অপূর্ব।

জনপ্রিয় বিষয়:
পাথর উত্তোলনের দৃশ্য

নৌকা ভ্রমণ

মেঘ ও পাহাড়ের খেলা

১১. লালাখাল
সিলেটের আরেকটি নয়নাভিরাম স্থান লালাখাল। এখানকার পানি গাঢ় নীলাভ ও স্বচ্ছ, যা মূলত মেঘালয় থেকে নেমে আসা নদীর পানি।

কী করবেন:
নৌকায় করে ভ্রমণ

স্থানীয় খাবার উপভোগ

নদীর ধারে শান্ত পরিবেশে সময় কাটানো

১২. কমলগঞ্জের হাম হাম জলপ্রপাত
মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত হাম হাম জলপ্রপাত একটি রোমাঞ্চকর ও অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় পর্যটকদের জন্য উপযুক্ত স্থান। প্রায় ১৬০ ফুট উঁচু এই জলপ্রপাত দেখতে হলে ঘন জঙ্গলের মধ্য দিয়ে হেঁটে যেতে হয়।

১৩. পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া ও হিমালয় দর্শন
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া থেকে শীতকালে স্পষ্ট দেখা যায় হিমালয়ের কাঞ্চনজঙ্ঘা। বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে হিমালয়ের শ্বেতশুভ্র চূড়া দেখার মতো অভিজ্ঞতা আর নেই।

১৪. মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জলপ্রপাত মাধবকুণ্ড। সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজারে অবস্থিত এই জলপ্রপাত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এবং সহজেই যাওয়া যায়।

উপসংহার
বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ হলেও এর মধ্যে রয়েছে নানা বৈচিত্র্যপূর্ণ ভ্রমণ স্পট। কেউ যদি প্রকৃতির প্রেমিক হন, তাহলে তার জন্য রয়েছে সমুদ্র, পাহাড়, নদী ও ঝর্ণার মায়া। ইতিহাসপ্রেমী পর্যটকদের জন্য রয়েছে প্রাচীন নগর, বৌদ্ধ বিহার ও জাদুঘর। যেকোনো ঋতুতেই বাংলাদেশ ভ্রমণের আদর্শ গন্তব্য।

পর্যটন শুধু বিনোদন নয়, এটি দেশের অর্থনীতির একটি বড় খাত হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমাদের উচিত এসব ভ্রমণ স্থানগুলো রক্ষা করা, পরিচ্ছন্ন রাখা এবং বিদেশি পর্যটকদের জন্য আরও সহজ ও নিরাপদ করে তোলা।

image

দরিদ্র ছেলে
পথের ধারে বসে চুপ,
পায়ে নেই জুতো, চোখে দুঃখ।
তবু হাসে, স্বপ্ন বোনে,
একদিন সে সবই জিতবে মনে।
বইয়ের পাতা ছিঁড়ে যায়,
জ্ঞান খুঁজে রোদ্দুর চায়।
আকাশ তার সামনে খোলা,
চেষ্টায় গড়া সাহস ভোলা।
দরিদ্র হলেও সে রত্ন,
মনের জোরই তার সম্পদ সত্য।

আমার স্ত্রীর বিয়ের আগে অন্য একজনের সাথে সম্পর্ক ছিল। যেদিন আমি ওকে দেখতে গিয়েছিলাম সেদিন অনেকক্ষন বসে ছিলাম সোফায় কোন এক প্রতিবন্ধির মত। সবাই যখন এই কথা সেই কথা নিয়ে হাসাহাসিতে ব্যস্ত আমি তখন অপেক্ষা করছিলাম জেনিয়া কখন আসবে। ত্রিশ মিনিট পর ও সবার সামনে এসে সালাম দিয়ে ঠিক আমার সামনা সামনি বসে। যেই আমি ওর আসার জন্য অপেক্ষা করছিলাম সেই আমি মুহুর্তের মধ্যে অস্বস্থিবোধ করছিলাম। বিষয়টা অস্বস্থি না ও বলা যেতে পারে। কেমন যেন সমস্ত নার্ভাস আমাকে আচ্ছোন্ন করে তার করে নিয়েছিল। সবাই যখন ওকে টুকটাক কিছু আস্ক করতে লাগলো আমি তখন আড় চোখে ওকে বার বার দেখছিলাম। খানিক বাদে আমার মামা কৌশলে আমাদের দুজনকে কথা বলার জন্য ব্যবস্থা করে দেয়। ছাদে এসে দুজনে কিছুক্ষন নিরবতা পালন করলাম। আমি কি বলে ওর সাথে কথা বলবো বুঝতে পারছিলাম না। সে মাথায় ঘুমটা দিয়ে জড়োসড়ো চুপ করে দাঁড়িয়ে ছিল। আমি ইতস্তত হয়ে তাকে সালাম দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম “আপনার নাম কি?” সে আমার দিকে একটু তাকায়। এই তাকানোর মাঝে একটা অর্থ বুঝা যাচ্ছিল সেট হলো “ঢং ধরেন? নাম তো ঠিকই জানেন।” সে আস্তে করে জানায় জেনিয়া।” আমি বললাম “নামটা সুন্দর, আপনার মত “সে চুপ করে তাকিয়ে থাকে। এরপর চারপাশটায় আবার নিরবতা ভর করে। কিন্তু এই নিরবতা আমাকে বেশিক্ষন পর্যন্ত গ্রাস করতে পারেনি। ফের ইতস্তত হয়ে বললাম “আমার নাম জিজ্ঞেস করবেন না?” তারপর সে ইতস্তত হয়ে বললো “আমি জানি আপনার নাম জাহেদ।” আমি একটা মৃদু হাসি দিলাম। বিকেল বেলার রোদ্দুর ছায়াটা আস্তে আস্তে করে হারিয়ে যাচ্ছিল আর আকাশের মেঘ গুলো আমাদের মাথার উপর দিয়ে বয়ে বেড়াচ্ছিল। এই ছায়া আর আকাশের মেঘের সংমিশ্রনে পড়ন্ত বিকেলের উন্মাদ করা সৌন্দর্যের প্রফুল্লতা আভা আমি দেখতে পেয়েছিলাম। আমি ভাবছিলাম ওকে আর কি বলা যায়। যেই আমি বলতে যাবো পাত্র হিসেবে আমাকে আপনার কেমন লেগেছে জানতে পারি? কিন্তু এই কথা বলার আগেই জেনিয়া গম্ভীর হয়ে আমাকে বললো “আপনাকে কিছু কথা বলতে চাই।” আমি মাথা দিয়ে হ্যাঁ সূচক সম্মতি দিয়ে বললাম “বলুন।” সে আরও একটু সময় নিল। তারপর আামার দিকে তাকিয়ে বললো “আমি বুঝতে পারছি না আপনাকে কথাটা কিভাবে বলবো বা আামার বলার উচিৎ কিনা। আসলে আমার একজনের সাথে রিলেশন আছে।” ওর মুখে এমন কথা শুনে আমি কিছুক্ষন চুপ হয়ে গিয়েছিলাম। তবে বিষয়টা আমি মারত্নক ভাবে নেইনি। কারণ এ সময়টায় এসব বিষয় হরহামেশা হয়। আমি বললাম “পরিবারকে জানাননি কেন?” সে বললো “বলার মত একটা পরিস্থিতি থাকতে হয়। সে পরিস্থিতিটা আমার জন্য আসেনি। আবিদ চাকরির জন্য চেষ্টা করছে। ভেবেছিলাম চাকরিটা পাওয়ার পরই বিষয়টা নিয়ে বাসায় কথা বলবো। কিন্তু তা আর হলো কই?” আমি কিছু না বলে ছাদে গম্ভীর হয়ে ওর দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে ছিলাম তারপর পায়চারি করছিলাম। সে আমার দিকে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিল যে এই আমি এমন ভাবে পায়চারি করছি কেন। অনেকক্ষন পর আমি পায়চারি বন্ধ করে বললাম "আপনাদের সম্পর্কটা কি খুব গভীর?" সে কি প্রত্যুত্তর দিবে বুঝতে পারছিল না। কিন্তু আমার এই কথার ধরনটা ঠিকি বুঝতে পেরেছিল। তারপর সে খুব স্বাভাবিক ভাবেই জানালো "আপনি যেমনটা ভাবছেন তেমন কোন সম্পর্কই হয়নি। সম্পর্কটা শুধু ভালোবাসার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। এই প্রান্ত থেক অপর প্রান্তের মানুষটাকে মিস করার মত শত শত অনুভূতিটাই হচ্ছে আমাদের সম্পর্ক।" আমি একটু মাথা চুলকিয়ে বললাম “ঠিকাছে আপনাকে আমি সাহয্য করতে পারি” সে আমার সাহায্যের কথা শুনে ভ্যাবাচিকা খেয়ে বললো “কি রকম?” আমি বললাম "আবিদের সাথেই যেন আপনার বিয়েটা হয় এই ব্যাপারে একটু হেল্প না হয় করলাম তবে একটা শর্ত আছে। শর্তটা পরে বলছি। প্রথমে আমি আপনার বাবা মায়ের কাছ থেকে সময় নিব এই যে আপনি আর আমি দুজন দুজনকে ভালোভাবে চেনা, জানার একটু প্রয়োজন আছে। দুজনে একটু বুঝে তারপর ডিসিশন জানাবো। আর শর্তটা হচ্ছে আবিদকে আমি চাকরি দিব তবে আবিদের চাকরি হওয়ার পরও এই বিষয়টা বাসায় জানাবেন না। এই জন্য জানাবেন না, কারণ মানুষ পরিবর্তনশীল। টাকা, পয়সা মানুষকে পরিবর্তন করে দেয়। আমার সাথে আবিদকেও বুঝার দরকার আছে। বুঝার পর তার পরিবর্তন আপনার কাছে যদি পছন্দ না হয় তাহলে আমাকে বিয়ে করতে হবে, রাজি? এটাই শর্ত।" সে আমার শর্ত শুনে ভ্রু কুচকে অবাক হয়ে বললো "আমার আবিদ কখনো এমন হবে না" তারপর জেনিয়া আমার শর্তে রাজি হয়েছিল। এই শর্তটা আমি না দিয়ে বিয়েটা ক্যান্সেল করে দিতে পারতাম। কিন্তু এই শহরের পড়ন্ত বিকেলের উন্মাদ করা সৌন্দর্যের মাঝে তার শরীরের স্নিগ্ধ গন্ধটা আমার ভিতরটাকে যখন নাড়িয়ে দিল তখন আমি আমার মাঝে ছিলাম না। যেন আমি সূর্যের উত্তাপ রোদ্দুর থেকে বাঁচার জন্য জেনিয়া নামক ছায়ার আচলে আশ্রয় নিয়েছিলাম। কথা বলার ত্রিশ মিনিট পর পবিবারের সবাইকে বিষয়টা বললাম আমাদের দুজনের একটু ভালোভাবে চেনা জানার প্রয়োজন আছে। তারা আমাদের কথায় সম্মতি জানায়। # #

🌻ღـــــــــ🌺বন্ধু তুই আমার জীবনের অমূল্য রত্ন, তুই আমার জীবনের কঠিন সময়ে পাশে থাকা ছাঁয়া। তোর উপস্থিতি আমার জীবনের সকল বিষাদের ছায়া কাটিয়ে নতুন আশা নিয়ে আসে।🌻ღـــــــــ🌺