11 di ·Menerjemahkan

সোন্দার চবি

image
1 di ·Menerjemahkan

মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনযাত্রা: এক নিরন্তর সংগ্রাম
​মধ্যবিত্ত পরিবার, সমাজ কাঠামোর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হলেও, তাদের জীবনযাত্রা প্রায়শই এক নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রামের গল্প। উচ্চবিত্তের স্বাচ্ছন্দ্য এবং নিম্নবিত্তের চরম দারিদ্র্যের মাঝখানে দাঁড়িয়ে এই শ্রেণিটি প্রতিনিয়ত আর্থিক, সামাজিক এবং মানসিক নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। তাদের জীবন একদিকে যেমন স্থিতিশীলতার খোঁজে, তেমনই অন্যদিকে অনিশ্চয়তার দোলাচলে দুলতে থাকে।
​অর্থনৈতিক চাপ: আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি
​মধ্যবিত্ত পরিবারের মূল চ্যালেঞ্জ হলো সীমিত আয়ের মধ্যে অসীম চাহিদা মেটানোর চেষ্টা। পরিবারের প্রধান উপার্জনকারীকে তার নির্দিষ্ট আয়ের মধ্যে সমস্ত খরচ সামলাতে হয়, যার মধ্যে রয়েছে:
​নিত্যপ্রয়োজনীয় খরচ: খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান এবং যাতায়াত বাবদ একটি বড় অঙ্কের অর্থ ব্যয় হয়। নিত্যপণ্যের দাম বাড়লে এই পরিবারের বাজেট সম্পূর্ণ ভেঙে পড়ে।
​শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যয়: সন্তানদের ভালো মানের শিক্ষা এবং পরিবারের সদস্যদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা তাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ভালো স্কুল-কলেজে পড়ানো বা উন্নত চিকিৎসা করানো মানেই বিশাল আর্থিক চাপ।
​সঞ্চয়ের সংকট: আয়ের বেশিরভাগ অংশই দৈনন্দিন খরচ মেটাতে চলে যায়। ফলে ভবিষ্যতে কোনো জরুরি অবস্থার জন্য সঞ্চয় করা তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। বাড়ি কেনা বা বড় কোনো বিনিয়োগের স্বপ্ন তাদের অধরা থেকে যায়।
​এই অর্থনৈতিক চাপ তাদের জীবনকে সবসময়ই একরকম টানাপোড়েনের মধ্যে রাখে।
​সামাজিক ও মানসিক চাপ: স্বপ্ন ও বাস্তবতার ফারাক
​আর্থিক সীমাবদ্ধতার পাশাপাশি মধ্যবিত্ত পরিবারকে সামাজিক এবং মানসিক নানা চাপের সঙ্গেও লড়াই করতে হয়।
​সামাজিক মর্যাদা: সমাজের চোখে নিজেদের সম্মান বজায় রাখতে অনেক সময় তারা নিজেদের সাধ্যের বাইরে খরচ করে ফেলে। প্রতিবেশীর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা, বা আধুনিক জীবনযাপনের জন্য অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনা তাদের ওপর মানসিক চাপ সৃষ্টি করে।
​উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও হতাশা: মধ্যবিত্তদের মধ্যে উন্নত জীবনের প্রতি উচ্চাকাঙ্ক্ষা থাকে। তারা নিজেদের এবং সন্তানদের একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দিতে চায়। কিন্তু সীমিত সম্পদের কারণে যখন সেই স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব হয় না, তখন তাদের মধ্যে হতাশা জন্ম নেয়।
​অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ: চাকরি হারানো, ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাওয়া বা অসুস্থতার মতো ঘটনা ঘটলে তাদের জীবন এক ধাক্কায় অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। কারণ তাদের হাতে কোনো আর্থিক সুরক্ষা থাকে না। এই অনিশ্চয়তা তাদের মধ্যে নিরন্তর মানসিক চাপ সৃষ্টি করে।
​উপসংহার
​সব মিলিয়ে, মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনযাত্রা একদিকে যেমন কঠোর পরিশ্রম এবং ত্যাগের প্রতীক, তেমনই অন্যদিকে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের এক নিরন্তর সংগ্রাম। তারা একদিকে যেমন সমাজে স্থিতিশীলতা আনে, তেমনই অন্যদিকে তাদের নিজেদের জীবনই স্থিতিশীলতার অভাবে ভোগে। এই পরিবারের সদস্যরা নিরবে নিজেদের স্বপ্নগুলোকে বিসর্জন দিয়ে পরিবারের সুখ-শান্তি বজায় রাখার চেষ্টা করে।

6 di ·Menerjemahkan

পাঙ্গাস মাছের চাষ পদ্ধতি8

আবহমানকাল থেকে পাঙ্গাস মাছ এদেশের মানুষের জন্য রসনার উৎস হিসেবে পরিচিত। এই মাছটি প্রাকৃতিক মুক্ত জলাশয়ে বিশেষ করে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের নদীসহ উপকূলীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। এক সময়ে পাঙ্গাস মাছ আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে উচ্চবিত্তের মাছ হিসেবে বিবেচিত ছিল। বর্তমানে পরিবেশগত পরিবর্তনের ফলে নদীর নাব্যতা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। সাথে সাথে এর প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্রসমূহ ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার ফলে পাঙ্গাস মাছের উৎপাদনও ক্রমশঃ কমে যাচ্ছে। তবে পুকুরে পাঙ্গাস চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা থাকায় আশির দশক থেকেই এর ওপর কার্যক্রম অব্যহত রয়েছে।

পাঙ্গাস মাছের বিভিন্ন জাত:
পাঙ্গাস মাঝের জাতগুলোর মধ্যে দেশী পাঙ্গাস ও থাই পাঙ্গাস সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। চলুন এদের পরিচয় সম্পর্কে এখন কিছু তথ্য জেনে নেই,

১. দেশী পাঙ্গাস: দেশী পাঙ্গাসের রূপালী রঙের পিঠের দিকে কালচে এবং পার্শ্ব রেখার ওপরে সামান্য ধূসর। এ মাছের দেহে কোন আঁশ নেই। এখনও আমাদের দেশীয় প্রজাতির পাঙ্গাস সুস্বাদু এবং বেশি মূল্যে বিক্রি হয়ে থাকে। বাংলাদেশের পদ্মা, মেঘনা, বহ্মপুত্র ও যমুনা নদীতে এ মাছটি বেশি পাওয়া যায়। এরা প্রতিকূল পরিবেশে বেঁচে থাকতে পারে। মার্চ থেকে জুন মাস পর্যন্ত দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের বিভিন্ন নদীসহ প্রধান নদীগুলোতে এর পোনা পাওয়া যায়।

২. থাই পাঙ্গাস: এদের আদিবাস থাইল্যান্ডে, কম্পুচিয়া, ভিয়েতনাম এবং পাশ্ববর্তী অঞ্চলের দেশে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ১৯৯৩ সনে বিদেশী এ প্রজাতির মাছের সফল প্রজনন করানো সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে বাণিজ্যিক চাষাবাদের ক্ষেত্রে থাই পাঙ্গাস একটি জনপ্রিয় নাম। দেশী পাঙ্গাসের চেয়ে এ জাত দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এ মাছটি সর্বোচ্চ ১০-১২ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

পাঙ্গাস মাছের চাষ পদ্ধতি:
মাছ চাষের পদ্ধতিটি নির্ভর করে পুকুর বা জলাশয়ের বৈশিষ্ট্য, পরিবেশেগত অবস্থা, পানি নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা, পুঁজি, মানসম্মত পোনা প্রাপ্তি, বাজার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি বিষয়ের ওপরে। এসব বিষয়গুলোকে মাথায় রেখেই সিদ্ধান্ত নিতে হয় চাষ পদ্ধতিটি কেমন হবে। আজকে আমরা জানব পাঙ্গাস মাছের একক চাষ বা নিবিড় চাষ সম্পর্কে।

পাঙ্গাস মাছের একক বা নিবিড় চাষাবাদ কি?
এ পদ্ধতিতে কম সময়ে বেশি উৎপাদনের উদ্দেশ্যে বেশি ঘনত্বে পোনা মজুদ করা হয়। এক্ষেত্রে আমিষ সমৃদ্ধ কৃত্রিম খাবার প্রয়োগের মাধ্যমে বেশি মুনাফা করা যায়। উন্নত চাষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে হেক্টর প্রতি ১৫ থেকে ২০ টন পাঙ্গাস উৎপাদন করা সম্ভব। একক চাষে প্রতি হেক্টরে ৮ থেকে ১০ সেমি. আকারের ২০,০০০ থেকে ২৫,০০০ টি পোনা মজুদ করা যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে বিগত বছরের পোনা মজুদ করে অধিক উৎপাদন ও বেশি মুনাফা বাড়ানো সম্ভব।

পাঙ্গাস চাষের পুকুর নির্বাচন:

পাঙ্গাস চাষের পুকুর আয়তাকার হলে ভাল হয়। পুকুরের তলা ভালভাবে সমতল করে নিতে হবে। পুকুরের পানির গভীরতা ১.৫ থেকে ২ মিটার পর্যন্ত রাখা দরকার।
পাঙ্গাস চাষের জন্য দোআঁশ মাটির পুকুর সবেচেয়ে ভাল। জরুরি প্রয়োজনে যাতে দ্রুত পানি দেয়া যায় সেজন্য পুকুরের কাছেই গভীর বা অগভীর নলকূপের ব্যবস্থা রাখা দরকার।
বর্ষায় বা অতিরিক্ত বৃষ্টিতে যাতে করে পুকুর ভেঙ্গে না যায় সেজন্য আগে থেকেই প্রয়োজনীয় মেরামত সেরে ফেলতে হয়।
সর্বোপরি এমন জায়গায় পুকুরটি বেছে নিতে হবে যেখানে যোগাযোগের সুবিধা ভাল এবং পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে।

পুকুর প্রস্তুতি:
পুকর নির্বাচন করার পরের কাজটি হলো পুকুরকে ভালভাবে প্রস্তুত করে নেয়া। এবার জেনে নেয়া যাক পুকুর প্রস্তুতি সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

পুকুরে নানা প্রকৃতির ও বৈশিষ্ট্যে জলজ আগাছা থাকলে প্রথমেই সেগুলোকে সরিয়ে ফেলতে হবে।
পাঙ্গাস চাষের পুকুরে অপ্রয়োজনীয় ও রাক্ষুসে মাছ যেমন-শোল, বোয়াল, গজার, টাকি, বাইম, মলা, ঢেলা ইত্যাদি মাছকে পাঙ্গাস চাষের আগেই অপসারণ করতে হবে। বিভিন্নভাবেই এদেরকে অপসারণ করা যায়। এসবের মধ্যে রয়েছে-
ঘন ফাঁসের জাল বারবার টেনে সব ধরণের অনাকাক্সিক্ষত মাছ সরিয়ে ফেলতে হবে;
পুকুরের পানি পরিষ্কার করে এবং সম্ভব হলে তলার মাটি লাঙ্গল দিয়ে চাষ করে দিতে হবে;
অনেক সময় বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করলেও অপ্রয়োজনীয় ও রাক্ষুসে মাছদের সম্পূর্ণ ধ্বংস করা সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে স্থানীয় মৎস্য অফিসের পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন ওষুধ ব্যবহার করে এদের দমন করা যেতে পারে।
পুকুরকে মাছ চাষের উপযুক্ত ও টেকসই করতে চুন প্রয়োগ খুব গুরুত্বপূর্ণ। যে সব পুকুরের পানিতে অম্লত্বের সমস্য নেই সেখানে প্রতি হেক্টরের জন্য ২৫০ থেকে ৩০০ কেজি চুন প্রয়োগ করতে হয়। চুন প্রয়োগের আগে গুড়ো করে মিহি করে নিলে এর কার্যকারিতা অনেকগুণ বেড়ে যায়।
পুকুরের প্রাকৃতিক খাবার উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য জৈব এবং রাসায়নিক সার দুটোই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সাধারণত চুন প্রয়োগের ৪/৫ দিন পর সার প্রয়োগ করতে হয়। নতুন পুকুর এবং বেলে মাটির পুকুরে জৈব সার বেশি প্রয়োগ করতে হয়। তবে পুরাতন কাদাযুক্ত পুকুরে রাসায়নিক সার প্রয়োগের হার বেশি হবে। পুকুর প্রস্তুতকালীন সময়ে জৈব সার হিসেবে প্রতি শতকে ৮ থেকে ১০ কেজি গোবর অথবা ৪ থেকে ৫ কেজি মুরগীর বিষ্ঠা ব্যবহার করতে হবে। সারের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য প্রতি শতকে ১০০ গ্রাম টিএসপি জৈব সারের সাথে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে ব্যবহার করতে হয়। ব্যবহারের আগে প্রতি শতকে ১০০ গ্রাম ইউরিয়া মিশিয়ে মিশ্রনটি সমস্ত পুকুরে ছিটিয়ে দিতে হবে। সার প্রয়োগের ৪ থেকে ৫ দিন পর পুকুরের পানির রঙ সবুজ বা বাদামী হলে সাধারণত পোনা মজুদের উপযোগী হয়।

image
8 di ·Menerjemahkan

অবশ্যই! নিচে সোনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা দিলাম:

🪙 সোনা: ইতিহাস, বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব

📜 সোনার ইতিহাস

সোনার ব্যবহার মানব সভ্যতার শুরু থেকেই ব্যাপক। প্রাচীন মিশর, মেসোপটেমিয়া ও সিন্ধু সভ্যতায় সোনাকে মূল্যবান ধাতু হিসেবে গৃহীত হতো।

অনেক সভ্যতায় সোনা রাজা ও উচ্চবিত্তের শক্তি ও ধন-সম্পদের প্রতীক ছিল।

সোনা প্রাচীন যুগ থেকে মুদ্রা, গয়না, ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ও সজ্জায় ব্যবহার হয়ে আসছে।



---

⚙️ সোনার বৈজ্ঞানিক বৈশিষ্ট্য

রাসায়নিক চিহ্ন: Au (আউরাম)

পারমাণবিক সংখ্যা: ৭৯

রঙ: উজ্জ্বল হলুদ

নরম ও নমনীয়, তাই সহজে গড়া যায়

টেকসই, অক্সিডেশন বা মরচে ধরেনা

উচ্চ তাপমাত্রায় গলে যায় (মেল্টিং পয়েন্ট ১,০৬৪ °C)



---

💎 সোনার ব্যবহার

গয়না: মহিলাদের শোভা বৃদ্ধি ও ঐতিহ্যবাহী ব্যবহার

অর্থনীতি: সোনাকে বিশ্বের অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ হিসেবে রাখে

বিনিয়োগ: সোনায় বিনিয়োগ ঝুঁকি কম, তাই সোনা অনেকের “নিরাপদ বিনিয়োগ” হিসেবে পরিচিত

শিল্প: ইলেকট্রনিক্সে যোগাযোগ যন্ত্রাংশে সোনার ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে

চিকিৎসা: কিছু বিশেষ চিকিৎসায় সোনা ব্যবহার হয়



---

🌍 বিশ্বব্যাপী সোনার উৎপাদন ও খনন

প্রধান সোনার উৎপাদক দেশ: চীন, অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, দক্ষিণ আফ্রিকা

বাংলাদেশে সোনার খনি খুব কম, অধিকাংশ সোনা আমদানি হয়



---

💰 সোনার মূল্য ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব

সোনার দাম আন্তর্জাতিক বাজারে ওঠানামা করে আন্তর্জাতিক রাজনীতি, অর্থনৈতিক সংকট, ডলার মুল্যের পরিবর্তনের সঙ্গে

সোনা সাধারণত অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় নিরাপত্তার আশ্রয় হিসেবে বিবেচিত হয়



---

⚠️ সোনার কিছু নেতিবাচক দিক

সোনার খনি থেকে পরিবেশ দূষণ, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি হয়

অবৈধ খনি ও সোনার চোরাচালান বিশ্বব্যাপী বড় সমস্যা



---

🔚 উপসংহার

সোনা শুধু একটি ধাতু নয়, এটি সংস্কৃতি, অর্থনীতি ও ইতিহাসের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। এর মূল্য ও গুরুত্ব যুগ যুগ ধরে অপরিবর্তিত থেকে আজকের আধুনিক বিশ্বে নানা ক্ষেত্রে গুরুত্ব বহন করে।


---

আপনি চাইলে সোনার উপর আরও বিশদ কোনো প্রবন্ধ, ইতিহাসভিত্তিক গল্প বা অর্থনীতির দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ তৈরি করতেও পারি।

9 di ·Menerjemahkan

গল্পের নাম: ছায়া দরজার ওপারে
পর্ব ১: আগন্তুকের চিঠি
কোচবিহারের একটি ছোট্ট গ্রাম — বিষ্ণুপুর। চায়ের দোকানে বসে দুপুরের গরমে লোকজন গল্প করছিল, এমন সময় ডাকপিয়ন এল একটি পুরোনো খামের চিঠি হাতে। ঠিকানা লেখা ছিল:

scss
কোড কপি করুন
শ্রী অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী
ডিটেকটিভ (অবসরপ্রাপ্ত)
সাধনার চৌধুরী ভবন, বিষ্ণুপুর
চিঠির খামটি অদ্ভুত, যেন পুরনো হাতে তৈরি কাগজ। প্রেরকের নাম নেই, শুধু লিখা:

“আপনি যদি সত্যকে খুঁজতে চান, ৭ই জুন, রাত ১১টায় 'চন্দ্রমল্লিক বাগানবাড়ি'তে যান। সেখানে একটা ছায়া এখনও দম বন্ধ করে বসে আছে।”

অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী এখন ষাটের কাছাকাছি, তবু তাঁর চোখে সেই তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রয়ে গেছে। শহরের বড় কেসগুলোতে কাজ করার পর এখন গ্রামের শান্ত পরিবেশে বাকি জীবন কাটাচ্ছেন। এমন সময় এই চিঠি যেন অতীতের ধুলো ঝেড়ে একটা নতুন দরজা খুলে দিল।

তিনি চিঠিটা হাতে নিয়ে অনেকক্ষণ ভাবলেন। “চন্দ্রমল্লিক বাগানবাড়ি”— এটি বহু বছর আগের একটি খ্যাতনামা জমিদারবাড়ি। এখন তা পরিত্যক্ত। শোনা যায়, সেখানে রাতের বেলা অদ্ভুত আওয়াজ শোনা যায়। কেউ গেলে আর ফিরে আসে না।

রাত ১১টা। আকাশে চাঁদের আলো, চারপাশে নিস্তব্ধতা। অনিরুদ্ধ বাবু নিজের ছোট্ট টর্চ আর পুরনো নোটবুক নিয়ে বাড়ি থেকে বের হলেন।

চন্দ্রমল্লিক বাগানবাড়ি পৌঁছাতে একটু সময় লাগল। জায়গাটা ঘন ঝোপে ঢাকা, দরজাটা অর্ধেক খোলা। তিনি ধীরে ধীরে ভেতরে ঢুকলেন।

ঘরে এক অদ্ভুত গন্ধ— পুরনো কাঠ, ধুলো, আর… পুড়িয়ে দেওয়া কিছুর। আচমকা একটা শব্দ হলো— “টক্!”

তিনি ঘুরে দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই দেখতে পেলেন— দরজার পাশে দাঁড়িয়ে একজন লোক। মুখ ঢাকা, হাতে একটা পুরনো টিনের লণ্ঠন।

লোকটা বলল, “আপনি এলেন, যেমন আশা করেছিলাম। এবার আপনি অতীত জানবেন। কিন্তু একবার জানা শুরু করলে, আর পিছিয়ে আসা যায় না…”

👉 চলবে...

আপনি চাইলে আমি এখনই দ্বিতীয় পর্ব শুরু করতে পারি।
আপনি কি চান আমি পুরো উপন্যাস (১০,০০০ শব্দ) তৈরি করে দিতে থাকি এই গল্পের ভিত্তিতে? চাইলে আমি এটিকে ধারাবাহিকভাবে আপলোড করব — প্রতি পর্বে প্রায় ১০০০ শব্দ।

9 di ·Menerjemahkan

হরিণের মতো বউ!

একবার রফিক নামে এক ছেলে প্রেমে পড়ল এক মেয়ের, নাম ছিল সুমাইয়া। মেয়েটা দেখতে বেশ সুন্দরী, হরিণের মতো চোখ! বন্ধুরা মজা করে বলত,
— তোর তো হরিণের মতো বউ হবে!

বিয়ের দিন রফিক খুব খুশি! বউ ঘরে এল। কিন্তু বিয়ের এক সপ্তাহ পর সে বন্ধুকে গিয়ে বলল,
— ভাই, বিপদে পড়ছি!
— কী হইছে? তোর তো হরিণের মতো বউ!
— হ্যাঁ, হরিণের মতোই, কিন্তু রাগ করলে মনে হয় জংলি বাঘ!

বন্ধু হেসে গড়াগড়ি।
— কী করল সে?

রফিক বলল,
— গতকাল ভাত একটু নরম হইছিল, আমি বলছি “আজ ভাত নরম হইছে”… ব্যাস! সে থালা হাতে এমন করে তাকায়, আমি নিজেই গলায় কাঁটা লইয়া ভাত গিলছি!

বন্ধু বলল,
— বুঝলি তো? চোখ হরিণের হলেও, স্বভাব হইলে সিংহী—বাঁচবি কেমনে?

রফিক দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল,
— এখন আমি জানি, বিয়ের আগে চেহারা না, চরিত্র জিগ্গাসা করা লাগে!

তবে পরে একদিন রফিক রান্না করল, বউ এসে খেয়ে বলল,
— আজ রান্না দারুণ হইছে!
রফিক বলল,
— হ্যাঁ, কারণ আজ আমি ভয় পেয়ে আগেই রাঁধছি!

এই কিস্সার শিক্ষা—চেহারা দেখে প্রেম করো, কিন্তু বিয়ে করার আগে রান্না আর রাগ—দুটোই যাচাই করো!

#sifat10

10 di ·Menerjemahkan

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার গ্রামের ২৬ শে সেপ্টেম্বর ২৮ এপ্রিলের জন্মগ্রহণ করেন তার অধ্যায় বিদ্যাসাগর তার উপাধি তিনি ছিলেন কলকাতা সংস্কৃত কলেজের ছাত্র তিনি প্রথম সংস্কৃতি ও পর ইংরেজি অর্জন করেন। লাঞ্চার পরিচিত একতারা পন্ডিতের শিক্ষা বিচ্ছেদ আমার সংস্কার প্রখ্যাত লাভ করেছিলেন। ভাষা শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে এই বই পথ প্রদর্শক গৃহীত বেতাল পঞ্চবিংশতি ব্যাকরণ কৌমুদী শকুন্তলা বিধবা বিবাহ পরিচালিত হওয়া উচিত কিনা এত দেশাইক প্রস্তাব শীতের বনবাস ভ্রান্তিবিলাস প্রভৃতি তার প্রধান গ্রন্থ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৯১ সালের ২৯ শে জুলাই মৃত্যুবরণ করেন আলী ইবনে আব্বাস নামে এক ব্যক্তি ছিলেন তিনি বলিয়া গিয়েছেন আমি একদিন অপরাহ্নে খলিফার নিকট বসে আছি এমন সময় হস্তবাধ্য এক ব্যক্তি তাহার সম্মুখে নীতি হইলেন খলিফা আমার প্রতিজ্ঞা করলেন তুমি এ ব্যক্তিকে আপন আলোয় লইয়া বিয়ের উত্তর করিয়া রাখিবে এবং করলো আমার নিকট উপস্থিত করবে যদি ভাব দর্শনের স্পষ্টিত প্রতীত হইল তিনি ওই ব্যক্তির উপর অন্তত মুগ্ধ হইয়াছেন আমি তাহাকে আপনার এই আনিয়া প্রতি সাবধানে রুদ্র করে রাখলাম কারণ যদি তিনি পালাইয়া যান আমাকে খলিফার কবে প্রতিষ্ঠিত হইতে হইবে বৃহত্তর পরে আমি তাকে জিজ্ঞেস করিলাম আপনার নিবাস কোথায় তিনি বললেন আমার জন্মস্থান ডোমেক্স যে অংশে বিদআত মসজিদ আছে তথায় আমার বাস আমি বলিলাম ডোমেদনগরের বিশেষত্ব যে অংশে আপনার বাস তার উপর জগৎ ঈশ্বরের শুভদৃষ্টি থাকুক ওই অংশের অধিবাসী এক ব্যক্তি ছিলেন।

11 di ·Menerjemahkan

হ্নজিজেজেএফএনজিজিএনজিএফএইচবিবি

11 di ·Menerjemahkan

পেপে গাছের পাতার চবি

image
11 di ·Menerjemahkan

আম গাছে আমের চবি

image
11 di ·Menerjemahkan

রাতে তোলা চবি

image
11 di ·Menerjemahkan

এটি lmc 8.4 camra দিয়ে তুলা রাতের চবি

image
11 di ·Menerjemahkan

এই চবিটা lmc 8.4 ক্যেমরা দিয়ে i pone এর পাইল দিয়ে তুলেচি

image
11 di ·Menerjemahkan
ইভটিজিং কেন হয় এবং কারা করে:

সমাজে ছেলেদের উচ্ছৃঙ্খল মানসিকতার জন্য ইভটিজিং হয়ে থাকে। ইভটিজিং-এর মাধ্যমে মেয়েদের হয়রানি করে তারা এক ধরণের বিকৃত প্রশান্তি লাভ করে। নারীবাদী সংগঠন "women for women'' এবং "Steps toward Development"-এর যৌথ সমীক্ষায় ইভটিজিংকারীদের সামাজিক অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়- উচ্চবিত্ত ও প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান ১৫% উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান ৬০% এবং নিম্নবিত্ত পরিবারের সন্তান ২৭% ইভটিজিং-এর সাথে জড়িত। আর এটা থেকে প্রমাণিত হয় যে ইভটিজিং-এ সাধারণত মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানরাই বেশি জড়িত।
11 di ·Menerjemahkan
ইভটিজিং এর প্রভাব:

সমাজে ইভটিজিং এর ভয়াবহ প্রভাব প্রতিদিনের সংবাদপত্রগুলোই আমাদেরকে বলে দেয়। সমাজের উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, এবং নিম্নবিত্ত সকল শ্রেণির মেয়েরাই ইভটিজিং এর শিকার হয়। শতশত মেয়েরা ইভটিজিং-এর শিকার হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে। এছাড়া ইভটিজিং এর কারণে অনেক নারী লেখাপড়া বন্ধ করে দিচ্ছে যেটি দেশ ও জাতির ভবিষ্যতের জন্য বিরূপ প্রভাব বয়ে আনবে। এর ফলে সামাজিক স্থিতিশীলতাও নষ্ট হচ্ছে।
Sayed Shihab  membuat artikel baru
12 di ·Menerjemahkan

ঐ ঘরে রহমতের ফেরেশতা
প্রবেশ করেনা যে গরে কুকুর বা অন্য কোন জিব জন্তুর চবি থাকে | #sayed Shihab

ঐ ঘরে রহমতের ফেরেশতা   <br>প্রবেশ করেনা যে গরে কুকুর বা অন্য কোন জিব জন্তুর চবি থাকে

ঐ ঘরে রহমতের ফেরেশতা
প্রবেশ করেনা যে গরে কুকুর বা অন্য কোন জিব জন্তুর চবি থাকে

ঐ ঘরে রহমতের ফেরেশতা
প্রবেশ করেনা যে গরে কুকুর বা অন্য কোন জিব জন্তুর চবি থাকে
12 di ·Menerjemahkan

রাজলক্ষ্মী – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রকাশকাল : ১৮৯৬
চরিত্র :

রাজলক্ষ্মী : এক সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়ে, যিনি এক সাধারণ তরুণকে ভালোবাসেন।
তাঁর প্রেমিক : রাজলক্ষ্মীর প্রেমিক, যিনি সামাজিক শ্রেণীর মধ্যে একজন সাধারণ মানুষ।
গল্পের সারাংশ :
“রাজলক্ষ্মী” উপন্যাসটি প্রেম এবং সামাজিক শ্রেণীর সংঘর্ষের গল্প। রাজলক্ষ্মী একজন উচ্চবিত্ত পরিবারের মেয়ে, যিনি একজন নিম্ন শ্রেণির তরুণকে ভালোবাসেন এবং তাদের সম্পর্ক সামাজিক অবস্থান দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়।

উক্তি :
“প্রেমে শ্রেণী, ধর্ম, জাতি কিছুই বাধা হতে পারে না।”

Read Less

RX Rana Chowdhury    membuat artikel baru
33 di ·Menerjemahkan

এইচবিওর 'দ্য পেঙ্গুইন' নিউ ইয়র্ক সিটির অর্থনীতিতে প্রায় $135 মিলিয়ন অবদান রেখেছে | #এইচবিওর #পেঙ্গুইন #ইয়র্ক #$135 #মিলিয়ন

এইচবিওর 'দ্য পেঙ্গুইন' নিউ ইয়র্ক সিটির অর্থনীতিতে প্রায় $135 মিলিয়ন অবদান রেখেছে

এইচবিওর 'দ্য পেঙ্গুইন' নিউ ইয়র্ক সিটির অর্থনীতিতে প্রায় $135 মিলিয়ন অবদান রেখেছে

নাটকটি, যা 112 দিন ধরে চিত্রায়িত হয়েছে, 2,200+ স্থানীয় কাস্ট এবং ক্রুদের মজুরিতে $73 মিলিয়নেরও বেশি বিনিয়োগ করেছ?
Rakibul Hasan    membuat artikel baru
41 di ·Menerjemahkan

চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যুতে ছাত্রশিবিরের শোক | #shibir

চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যুতে ছাত্রশিবিরের শোক

চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যুতে ছাত্রশিবিরের শোক

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) পরিসংখ্যান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী নাঈমা নীর্মার মৃত্যুতে শোক জানি