AFace1 AFace1
    #bangladesh #lifestyle #aface1 #highlight #love
    Advanced Search
  • Login
  • Register

  • Night mode
  • © 2025 AFace1
    About • Directory • Contact Us • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Work • Points and Payments • DMCA

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Jobs Offers Fundings
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Forum

Movies

Jobs

Fundings

samip848
samip848  
9 w ·Translate

বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে এসেছে সামিয়ার নতুন শহরে। এখনো ফেরে নি রাহুল। তাদের নতুন পরিচয় নিয়ে। একজন মহিলা এসেছে। একটা গাড়ি নিয়ে। সামিয়ার রুমে ঢুকে মহিলাটা সামিয়াকে বলল-"চল।"

সামিয়া বুঝতে পারছে না মহিলাটা তাকে কোথায় যাওয়ার কথা বলছে। সামিয়া জিজ্ঞেস করছে কোথায় যাব। আপনি কে?"

মহিলাটা খুবই কর্কশ গলায় বলল- 'আমার সঙ্গে যাবি। আমি কে তা জেনে তোর কী কাজ?”

সামিয়া ক্রন্ত গলায় বলে- 'রাহুলকে ছাড়া আমি কোথাও যাব না। রাহুল কোথায়?'

মহিলাটা খুবই বিচ্ছিরি ভাষায় গালাগাল শুরু করে সামিয়াকে। 'যাবি নাকোথায়?'

মহিলাটা খুবই বিচ্ছিরি ভাষায় গালাগাল শুরু করে সামিয়াকে। 'যাবি না মানে? তোকে টাকা দিয়ে কিনেছি, মাগি। রোগড়া বুঝিস, রোগড়া?"

রোগড়া শব্দটা সরাসরি বুঝতে না পারলেও মহিলাটার আচরণ ও ইশারা দেখে সামিয়া যেন আকাশ থেকে পড়ল। এতক্ষণে সে বুঝতে পেরেছে, সে বিক্রি হয়ে গেছে। ঠকে গেছে। এত গভীর ভালোবাসা তার, অন্ধ ভালোবাসা! রাহুল কি সত্যিই তাকে বিক্রি করে দিয়েছে? বিশ্বাস করতে পারছে না যেন। যার হাত ধরে বাবা-মার কথা চিন্তা না করে, তাদের না জানিয়ে নিজের জন্মভূমি, আপন দেশ ছেড়ে এক কথায় এখানে এসেছে। সে তাকে বিক্রি করে দিয়েছে। কীভাবে পারল রাহুল তার এমন অগাধ বিশ্বাস, ভালোবাসাকে সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিতে? কান্নায় বুক ভেঙে আসছে তার। কপোল বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে দুঃখাশ্রু।তারা। এটা রাহুলের বন্দুর বাসা। ভাড়া থাকে নাকি নিজস্ত, তা লামিয়ার জন্য নেই। ভাড়াই হবে হয়তো। সে যাই হোক, প্রাধ্যম দেখায় সোকাটাকে খুব চতুর মনে হয়েছে সামিয়ার। খোঁচা খোঁচা দাড়ি। উদ্কমুক্ত চুল। সামির বিছানায় বসে থাকতে পারছে না। রুমের ভেতর পায়চারি করছে। যদিও বুমটা খুব বড়ো নয়। রাহুলের জন্য মন কেমন করছে তার। রাহুল সকাল সকাল বেরিয়ে গেছে। তাদের নতুন পরিচয়ের কাগজপত্র ঠিক করতে। কাগজপত্র তাড়া নাকি চলাফেরা করা ঝামেলা। সেই যে কখন বের হয়েছে। দুপুর গড়িয়ে গেছে অথচ রাহুলের ফেরার নাম নেই। সামিয়ার চিন্তা হচ্ছে)

বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যাবাহুল চলে যাওয়ার পর যে মহিলা তাকে এই জায়গায় নিয়ে এসেছে, মহিলাটার ব্যবহার কোনো শয়তানের চেয়ে কম নয়। এখানে এসে সামিয়া বুঝতে পেরেছে, সে আর কোথাও নয়, এই অচেনা শহরের কোনো এক নিষিদ্ধ পল্লীতে বিক্রী হয়েছে। এ যেন আরেক জাহান্নাম। প্রতিটা রাত, প্রতিটা দিন সে যেন জাহান্নামের আগুনে পুড়েছে। এই নিষ্ঠুর জগতে যেন তার আর্তনাদ শোনার কেউ নেই। তার কপোল বেয়ে গড়িয়ে পড়া অশ্রু দেখার কেউ নেই। যখনই সে নিষিদ্ধ কাজে অস্বীকৃতি জানায়, মহিলাটা তাকে প্রচুর মারধর করে। মারধরের সময়টায় লাউড স্পিকারে বাজতে থাকে কোনো বীভৎষ গান। নাপাক বীভৎষ গানের সুরে মিলিয়ে যায় সামিয়ার করুণ আহাজারি। কেউ শোনে না। কেউ শুনতে পায় না সামিয়ার গলা ফাটানো চিৎকার।...

Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

তারা। এটা রাহুলের বন্দুর বাসা। ভাড়া থাকে নাকি নিজস্ত, তা লামিয়ার জন্য নেই। ভাড়াই হবে হয়তো। সে যাই হোক, প্রাধ্যম দেখায় সোকাটাকে খুব চতুর মনে হয়েছে সামিয়ার। খোঁচা খোঁচা দাড়ি। উদ্কমুক্ত চুল। সামির বিছানায় বসে থাকতে পারছে না। রুমের ভেতর পায়চারি করছে। যদিও বুমটা খুব বড়ো নয়। রাহুলের জন্য মন কেমন করছে তার। রাহুল সকাল সকাল বেরিয়ে গেছে। তাদের নতুন পরিচয়ের কাগজপত্র ঠিক করতে। কাগজপত্র তাড়া নাকি চলাফেরা করা ঝামেলা। সেই যে কখন বের হয়েছে। দুপুর গড়িয়ে গেছে অথচ রাহুলের ফেরার নাম নেই। সামিয়ার চিন্তা হচ্ছে)

বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যাফ্রেক্সি করে চলে যাওয়ার পর আমিও ওই দোকানে ফ্রেক্সি করতে নাই। যখন নম্বর লেখার জন্য খাতা বের করে, আমি লিস্টের একদম শেষের নম্বরটা মোবাইলে তুলে রাখি। আমি নিশ্চিত ছিলাম ওটাই আপনার নম্বর।

সামিয়া বিস্মিত হয়ে যায়। শোয়া থেকে উঠে বসে। বিস্মিত হওয়ার মতো ব্যাপারই। ছেলেটা কতদূর অনুসরণ করে ফেলেছে তাকে। তার কাছে এ-সবের চেয়েও বড়ো বিস্ময় হলো ছেলেটা তাকে সত্য বলে দিয়েছে।

মানুষকে প্রভাবিত করার এ এক অভিনব কৌশল। রাফান যা সামিয়ার ওপর খাটিয়েছে। বিশ্বাসযোগ্য হওয়ার কৌশল। সামিয়া ভাবছে। আর যাই হোক, ছেলেটা সত্যবাদী। অবশ্য বাচনভঙ্গিও দারুণ। তার মন খারাপ আর মুঠো। মুঠো বিজ্ঞাতা তলিয়ে যায় ভাবনার গহ্বরে।

দুই।

ভোর সাড়ে চারটায় কেউ বারংবার কল করতে থাকলে মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার কথা। সামিয়ার বিগড়াল না। রাফান কল করেছে। ছেলেটার সঙ্গেবাহুল চলে যাওয়ার পর যে মহিলা তাকে এই জায়গায় নিয়ে এসেছে, মহিলাটার ব্যবহার কোনো শয়তানের চেয়ে কম নয়। এখানে এসে সামিয়া বুঝতে পেরেছে, সে আর কোথাও নয়, এই অচেনা শহরের কোনো এক নিষিদ্ধ পল্লীতে বিক্রী হয়েছে। এ যেন আরেক জাহান্নাম। প্রতিটা রাত, প্রতিটা দিন সে যেন জাহান্নামের আগুনে পুড়েছে। এই নিষ্ঠুর জগতে যেন তার আর্তনাদ শোনার কেউ নেই। তার কপোল বেয়ে গড়িয়ে পড়া অশ্রু দেখার কেউ নেই। যখনই সে নিষিদ্ধ কাজে অস্বীকৃতি জানায়, মহিলাটা তাকে প্রচুর মারধর করে। মারধরের সময়টায় লাউড স্পিকারে বাজতে থাকে কোনো বীভৎষ গান। নাপাক বীভৎষ গানের সুরে মিলিয়ে যায় সামিয়ার করুণ আহাজারি। কেউ শোনে না। কেউ শুনতে পায় না সামিয়ার গলা ফাটানো চিৎকার।...মুঠো বিজ্ঞাতা তলিয়ে যায় ভাবনার গহ্বরে।

দুই।

ভোর সাড়ে চারটায় কেউ বারংবার কল করতে থাকলে মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার কথা। সামিয়ার বিগড়াল না। রাফান কল করেছে। ছেলেটার সঙ্গে ইদানীং সামিয়ার অনেক কথা হয়। ধীরে ধীরে দুজনের মাঝে একটা সম্পর্ক দাঁড়িয়ে গেছে। বেশ কেয়ারিং ছেলেটা। সব সময় সামিয়ার খোঁজ-খবর নেয়। খেয়েছে কি না, কোথাও যাচ্ছে কি না, মন ভালো কি না। এমনকি ধর্মীয় বিষয়-আশয়েও। নামাজ পড়েছ কি না। না পড়লে জবাবদিহিতা করা এবং পড়ার জন্য জোর করা। জোরাজুরিতে মানুষের মাঝে একধরনের বিরক্তি তৈরি হয়। কিন্তু সামিয়ার বিরক্তিবোধ হয় না। রাফানের এইসব শাসন তার ভালো লাগে। শুধু ভালোই না, একধরনের অভ্যস্ততার ভেতর আটকা পড়ছে সে।

আজও ভোর না হতেই রাফান কল করেছে। রাতের ঘুম তেমন ভালো হয় নি সামিয়ার। শেষ রাতের দিকে যাও একটু চোখ বুজে এসেছিল, রাফানের কলে তাও উবে গেছে। তবুও বিরক্ত হচ্ছে না সে। ওপরন্তু রাফানের কল সে এতই আগ্রহ নিয়ে রিসিভ করল, যেন তার কলেরই অপেক্ষা করছিল সামিয়া। খুবই শুনতে ইচ্ছে করছিল রাফানের কণ্ঠ। কী মধুর ঠেকে তার কাছে।

রাফান রঙচঙ মাখিয়ে খুবই মিষ্টি কণ্ঠে সামিয়াকে জিজ্ঞেস করল- 'এই যে

Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

ফ্রেক্সি করে চলে যাওয়ার পর আমিও ওই দোকানে ফ্রেক্সি করতে নাই। যখন নম্বর লেখার জন্য খাতা বের করে, আমি লিস্টের একদম শেষের নম্বরটা মোবাইলে তুলে রাখি। আমি নিশ্চিত ছিলাম ওটাই আপনার নম্বর।

সামিয়া বিস্মিত হয়ে যায়। শোয়া থেকে উঠে বসে। বিস্মিত হওয়ার মতো ব্যাপারই। ছেলেটা কতদূর অনুসরণ করে ফেলেছে তাকে। তার কাছে এ-সবের চেয়েও বড়ো বিস্ময় হলো ছেলেটা তাকে সত্য বলে দিয়েছে।

মানুষকে প্রভাবিত করার এ এক অভিনব কৌশল। রাফান যা সামিয়ার ওপর খাটিয়েছে। বিশ্বাসযোগ্য হওয়ার কৌশল। সামিয়া ভাবছে। আর যাই হোক, ছেলেটা সত্যবাদী। অবশ্য বাচনভঙ্গিও দারুণ। তার মন খারাপ আর মুঠো। মুঠো বিজ্ঞাতা তলিয়ে যায় ভাবনার গহ্বরে।

দুই।

ভোর সাড়ে চারটায় কেউ বারংবার কল করতে থাকলে মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার কথা। সামিয়ার বিগড়াল না। রাফান কল করেছে। ছেলেটার সঙ্গেমুঠো বিজ্ঞাতা তলিয়ে যায় ভাবনার গহ্বরে।

দুই।

ভোর সাড়ে চারটায় কেউ বারংবার কল করতে থাকলে মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার কথা। সামিয়ার বিগড়াল না। রাফান কল করেছে। ছেলেটার সঙ্গে ইদানীং সামিয়ার অনেক কথা হয়। ধীরে ধীরে দুজনের মাঝে একটা সম্পর্ক দাঁড়িয়ে গেছে। বেশ কেয়ারিং ছেলেটা। সব সময় সামিয়ার খোঁজ-খবর নেয়। খেয়েছে কি না, কোথাও যাচ্ছে কি না, মন ভালো কি না। এমনকি ধর্মীয় বিষয়-আশয়েও। নামাজ পড়েছ কি না। না পড়লে জবাবদিহিতা করা এবং পড়ার জন্য জোর করা। জোরাজুরিতে মানুষের মাঝে একধরনের বিরক্তি তৈরি হয়। কিন্তু সামিয়ার বিরক্তিবোধ হয় না। রাফানের এইসব শাসন তার ভালো লাগে। শুধু ভালোই না, একধরনের অভ্যস্ততার ভেতর আটকা পড়ছে সে।

আজও ভোর না হতেই রাফান কল করেছে। রাতের ঘুম তেমন ভালো হয় নি সামিয়ার। শেষ রাতের দিকে যাও একটু চোখ বুজে এসেছিল, রাফানের কলে তাও উবে গেছে। তবুও বিরক্ত হচ্ছে না সে। ওপরন্তু রাফানের কল সে এতই আগ্রহ নিয়ে রিসিভ করল, যেন তার কলেরই অপেক্ষা করছিল সামিয়া। খুবই শুনতে ইচ্ছে করছিল রাফানের কণ্ঠ। কী মধুর ঠেকে তার কাছে।

রাফান রঙচঙ মাখিয়ে খুবই মিষ্টি কণ্ঠে সামিয়াকে জিজ্ঞেস করল- 'এই যেতারা। এটা রাহুলের বন্দুর বাসা। ভাড়া থাকে নাকি নিজস্ত, তা লামিয়ার জন্য নেই। ভাড়াই হবে হয়তো। সে যাই হোক, প্রাধ্যম দেখায় সোকাটাকে খুব চতুর মনে হয়েছে সামিয়ার। খোঁচা খোঁচা দাড়ি। উদ্কমুক্ত চুল। সামির বিছানায় বসে থাকতে পারছে না। রুমের ভেতর পায়চারি করছে। যদিও বুমটা খুব বড়ো নয়। রাহুলের জন্য মন কেমন করছে তার। রাহুল সকাল সকাল বেরিয়ে গেছে। তাদের নতুন পরিচয়ের কাগজপত্র ঠিক করতে। কাগজপত্র তাড়া নাকি চলাফেরা করা ঝামেলা। সেই যে কখন বের হয়েছে। দুপুর গড়িয়ে গেছে অথচ রাহুলের ফেরার নাম নেই। সামিয়ার চিন্তা হচ্ছে)

বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা

Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

কোথায়?'

মহিলাটা খুবই বিচ্ছিরি ভাষায় গালাগাল শুরু করে সামিয়াকে। 'যাবি না মানে? তোকে টাকা দিয়ে কিনেছি, মাগি। রোগড়া বুঝিস, রোগড়া?"

রোগড়া শব্দটা সরাসরি বুঝতে না পারলেও মহিলাটার আচরণ ও ইশারা দেখে সামিয়া যেন আকাশ থেকে পড়ল। এতক্ষণে সে বুঝতে পেরেছে, সে বিক্রি হয়ে গেছে। ঠকে গেছে। এত গভীর ভালোবাসা তার, অন্ধ ভালোবাসা! রাহুল কি সত্যিই তাকে বিক্রি করে দিয়েছে? বিশ্বাস করতে পারছে না যেন। যার হাত ধরে বাবা-মার কথা চিন্তা না করে, তাদের না জানিয়ে নিজের জন্মভূমি, আপন দেশ ছেড়ে এক কথায় এখানে এসেছে। সে তাকে বিক্রি করে দিয়েছে। কীভাবে পারল রাহুল তার এমন অগাধ বিশ্বাস, ভালোবাসাকে সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিতে? কান্নায় বুক ভেঙে আসছে তার। কপোল বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে দুঃখাশ্রু।বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে এসেছে সামিয়ার নতুন শহরে। এখনো ফেরে নি রাহুল। তাদের নতুন পরিচয় নিয়ে। একজন মহিলা এসেছে। একটা গাড়ি নিয়ে। সামিয়ার রুমে ঢুকে মহিলাটা সামিয়াকে বলল-"চল।"

সামিয়া বুঝতে পারছে না মহিলাটা তাকে কোথায় যাওয়ার কথা বলছে। সামিয়া জিজ্ঞেস করছে কোথায় যাব। আপনি কে?"

মহিলাটা খুবই কর্কশ গলায় বলল- 'আমার সঙ্গে যাবি। আমি কে তা জেনে তোর কী কাজ?”

সামিয়া ক্রন্ত গলায় বলে- 'রাহুলকে ছাড়া আমি কোথাও যাব না। রাহুল কোথায়?'

মহিলাটা খুবই বিচ্ছিরি ভাষায় গালাগাল শুরু করে সামিয়াকে। 'যাবি নাতারা। এটা রাহুলের বন্দুর বাসা। ভাড়া থাকে নাকি নিজস্ত, তা লামিয়ার জন্য নেই। ভাড়াই হবে হয়তো। সে যাই হোক, প্রাধ্যম দেখায় সোকাটাকে খুব চতুর মনে হয়েছে সামিয়ার। খোঁচা খোঁচা দাড়ি। উদ্কমুক্ত চুল। সামির বিছানায় বসে থাকতে পারছে না। রুমের ভেতর পায়চারি করছে। যদিও বুমটা খুব বড়ো নয়। রাহুলের জন্য মন কেমন করছে তার। রাহুল সকাল সকাল বেরিয়ে গেছে। তাদের নতুন পরিচয়ের কাগজপত্র ঠিক করতে। কাগজপত্র তাড়া নাকি চলাফেরা করা ঝামেলা। সেই যে কখন বের হয়েছে। দুপুর গড়িয়ে গেছে অথচ রাহুলের ফেরার নাম নেই। সামিয়ার চিন্তা হচ্ছে)

বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা

Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

কাছে বিপদজনক হয়ে উঠছে। দ্রুত এই শখর দেছে চলে সাদা বলার। অবশ্য রাফান তাকে এ-ব্যাপারে আগে থেকেই বলছে। সেই কথা একরকম জোরাজুরি পর্যায়ের ছিল। কিন্তু সে রাফানের প্রভাবে রাত্রি যা নিংকারণ, রাংগন তার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। যেনতেন প্রতারণা না, অনন্য প্রতমের প্রতারণা।

রিলেশনের একপর্যায়ে তাদের মাঝে শারীরিক সম্পর্ক হয়। যদিও সামিয়া এ-ব্যাপারে কঠোর ছিল। তবুও রাফানের প্রতি মাত্রাহীন আবেগ ভালোবাসা আর রাফানের শক্তির সামনে টিকতে পারে নি। শারীরিক সম্পর্কের একপর্যায়ে সামিয়া বুঝতে পারে, রাফানের শিশ্বের গোলাকার অগ্রভাগ চামড়ায় ঢাকা। খতনা। খতনাকে মেডিক্যাল টার্মে বলে সারকামসিশন। রাফানের খতনা। করানো হয় নি। সামিয়া রাফানকে ধাক্কা দিয়ে একপাশে সরে যায়। যদিও। ততক্ষণে তার যা হওয়ার হয়ে গেছে। সামিয়া সন্ত্রস্ত গলায় রাফানকে জিজ্ঞেস করে 'সত্যি করে বলো, তোমার পরিচয় কী? তুমি আমাকে নন্ট করার জন্যই নিজের পরিচয় গোপন করেছা'

রাফান সামিয়াকে খুবই ঠান্ডা মাথায় বোঝায়। জবাব দেয়- 'বিশ্বাস করো, আমি মুসলিম হয়েছি। এখনো খতনা করানো হয় নি। দ্রুতই করিয়ে ফেলব।'

সামিয়া জিজ্ঞেস করে- 'তাহলে তোমার মুসলিম হওয়ার প্রমাণ কোথায়?'ম্যাডাম, আপনার ঘুম কি ভেঙেছে?'

সামিয়া আদ্ভুত কণ্ঠে জবাব দিল 'উঁচু। ইচ্ছে করছে না উঠতে।'

: 'কেন ইচ্ছে করছে নাঃ ফজর তো হয়ে এলো।'

: 'এমনিই উঠতে ইচ্ছে করছে না। ভালো লাগছে না।

রাফান একের পর এক কথার দান ছুড়ে দেয় সামিয়ার প্রতি। বলে ওঠেন। আমি দুআ বলে দিচ্ছি আপনাকে 'আলহামদু লিল্লাহিল্লাজি আহইয়ানা বা'দা মা আমাতানা ওয়া ইলাইহিন নুশুর।'

রাফান ছেলেটা এত সুন্দর করে দৈনন্দিনের আমলের ছোটো ছোটো দুআগুলো পাঠ করে, সামিয়া নিজেও পারে না। একদম সহিহ-শুদ্য, নির্ভুল। উচ্চারণ। অথচ তাকে দেখে বোঝার উপায় নেই এই ছেলেটা এত সুন্দর করে প্রত্যেকটা কাজের ও দরকারি দুআগুলো মুখস্ত বলতে পারে। শুধু যে দুআ, তাই নয়। তার কুরআন তিলাওয়াতও সামিয়ার কাছে অপূর্ব মনে হয়।

পরিচয় হওয়ার পর রাফানের সঙ্গে সামিয়ার দু-তিনবার সাক্ষাৎ হয়েছে। শেষবার যখন দেখা হয়, তখন মূলত ঘুরতে গিয়েছিল দুজন। বাসা থেকে

Like
Comment
Share
Taspia islam
Taspia islam
9 w ·Translate

AFace1.com একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যা ব্যবহারকারীদের অনুভূতি শেয়ার করার পাশাপাশি অর্থ উপার্জনের সুযোগ প্রদান করে। সাইটটি বিভিন্ন ভাষায় উপলব্ধ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মতো ফিচার, যেমন চ্যাট, লাইভ স্ট্রিমিং, এবং কনটেন্ট মনিটাইজেশন সুবিধা প্রদান করে ।

Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

সময়ের ব্যাপার মাত্র।

এতদিনে রাফানের সঙ্গে সামিয়ার বোঝাপড়া হয়ে গেছে। আগামী মাসের শুরুতে দুজন পালিয়ে যাবে।

: কোথায় যাবে?

: ইন্ডিয়া।

রাফান ঠিক করেছে ইন্ডিয়া যাবে। সেখানে নাকি তার বহু আছে। সে তাকে সহজে ইন্ডিয়ায় ঢোকার ব্যবস্থা করে দেবে এবং চলার মতো একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দেবে। সেখানে তাদের কেউ পুরোনো পরিচয়ে চিনবে না। চিনবে নতুন পরিচয়ে। মুসলিম পরিচয়ে। সামিয়া রাজি হয়ে যায়। রাফানকে সে প্রচণ্ড রকম ভালোবেসে ফেলেছে। তার মনে বার বার একটা কথা উকি দেয়, রাফানকে ছাড়া সে বাঁচবে না। সে কি কালো জাদুতে আক্রান্ত? কার কাছে যেন বলতে শুনেছিল কালো জাদুতে আক্রান্ত হলে মানুষ এমন হয়। সামিয়া বিশ্বাস করে না। তার ধারণা কালো জাদু বলে কিছু নেই। রাফান তাকে ভালোবেসে, সেও বাফানকে প্রচণ্ড রকম ভালোবাসে এবং ভালোবাসা থেকেই তাদের এই পরিবার-পরিজন ত্যাগ করার মতো কঠিনসামিয়া জিজ্ঞেস করে- 'তাহলে তোমার মুসলিম হওয়ার প্রমাণ কোথায়?'

রাফান বলে- 'মুসলিম হয়েছি জানলে আমাকে মেরে ফেলবে। তাই ওইভাবে এখনো কোনো প্রমাণ রাখা হয় নি। তবে শীঘ্রই সব হবে। আমি তোমাকে একদম মন থেকে ভালোবাসি, সামিয়া।"

সামিয়া জানতে পারে রাফানের আসল পরিচয়। রাহুল কৃষ্ণ দাস। যদিও রাফান ওরফে রাহুল এই প্রতারণার পর সামিয়ার কাছে প্রথম প্রথম সবই ফ্রড মনে হয়, তবুও রাহুল তাকে ছলেবলে কৌশলে মানিয়ে নেয়। রাহুল সামিয়াকে বোঝায়-শীঘ্রই তারা দূরে কোথাও চলে যাবে। যেখানে কেউ তাদের চিনবে না। কোনো বাঁধা থাকবে না রাহুল থেকে রাফান হয়ে যাওয়ায়। রাহুলের প্রেমে অন্ধ সামিয়া সবকিছু মেনে নেয়। এরপর আরও দুইবার তাদের মাঝে শারীরিক সম্পর্ক হয়। সামিয়া রাহুলের সবকিছুই মেনে নেয়। তার নামও। রাহুল কৃষ্ণ দাস নয়, এখনো তার কাছে রাফানই। তার ধারণা মানুষের কাছে রাহুলের রাফান বলে পরিচয় দেওয়া এখন কেবল

Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

কাছে বিপদজনক হয়ে উঠছে। দ্রুত এই শখর দেছে চলে সাদা বলার। অবশ্য রাফান তাকে এ-ব্যাপারে আগে থেকেই বলছে। সেই কথা একরকম জোরাজুরি পর্যায়ের ছিল। কিন্তু সে রাফানের প্রভাবে রাত্রি যা নিংকারণ, রাংগন তার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। যেনতেন প্রতারণা না, অনন্য প্রতমের প্রতারণা।

রিলেশনের একপর্যায়ে তাদের মাঝে শারীরিক সম্পর্ক হয়। যদিও সামিয়া এ-ব্যাপারে কঠোর ছিল। তবুও রাফানের প্রতি মাত্রাহীন আবেগ ভালোবাসা আর রাফানের শক্তির সামনে টিকতে পারে নি। শারীরিক সম্পর্কের একপর্যায়ে সামিয়া বুঝতে পারে, রাফানের শিশ্বের গোলাকার অগ্রভাগ চামড়ায় ঢাকা। খতনা। খতনাকে মেডিক্যাল টার্মে বলে সারকামসিশন। রাফানের খতনা। করানো হয় নি। সামিয়া রাফানকে ধাক্কা দিয়ে একপাশে সরে যায়। যদিও। ততক্ষণে তার যা হওয়ার হয়ে গেছে। সামিয়া সন্ত্রস্ত গলায় রাফানকে জিজ্ঞেস করে 'সত্যি করে বলো, তোমার পরিচয় কী? তুমি আমাকে নন্ট করার জন্যই নিজের পরিচয় গোপন করেছা'

রাফান সামিয়াকে খুবই ঠান্ডা মাথায় বোঝায়। জবাব দেয়- 'বিশ্বাস করো, আমি মুসলিম হয়েছি। এখনো খতনা করানো হয় নি। দ্রুতই করিয়ে ফেলব।'

সামিয়া জিজ্ঞেস করে- 'তাহলে তোমার মুসলিম হওয়ার প্রমাণ কোথায়?'টাকা দিয়ে দিল খাবারের ন্য। সামিয়া মুশ হয়ে তারিয়ে পারদ নতুন টিশার্ট পাওয়া ছেলেটার মুখের হাসির দিকে। তারমেয়েও মনির চুল হাসেল রাফানের মানবতাবোধে।

রাফানের দুআ পাঠ, কুরআন তিলাওয়াত ও মানবভাগোন দেখে সামিয়া। নতুন করে মুখ হতে শুরু করেছে। রাফানের কাছে সুখ পাঠ ও কুরমান তিলাওয়াত নতুন করে শিখতে ইচ্ছে করছে তার। এটা কি আসনে জ্বীনে ফেরা? না রাফানের প্রতি আকৃষ্ট হওয়া? সামিয়া ধরতে পারছে না। রাফানের প্রতি আকৃষ্ট হওয়ারই প্রভাব হতে পারে।

তিন।

ইদানীং সামিয়ার একটা রোগ হয়েছে। হঠাৎ হঠাৎ রাতের বেলা চিৎকার করে কান্নাকাটি করা। এটার নির্দিষ্ট কোনো রোগ সে বুঝতে পারে না। সারাক্ষণ রাফানের সঙ্গে থাকতে ইচ্ছে করে তার। কখনো কখনো এমন হয়, যখন তার রাফানের সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে করে অথচ রাফানের মোবাইল বন্ধ পায়, তখন সে নিজেকে সামলাতে পারে না। কেমন যেন পাগল পাগল লাগে তার। তখন কেবল রাফানকেই চাই তার। রাফানের সঙ্গেই যেন তার থাকার কথা ছিল। এ ধরনের অসুস্থতাকে আসলে কী নাম দেওয়া যায়, তা সামিয়ার

Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

কোথায়?'

মহিলাটা খুবই বিচ্ছিরি ভাষায় গালাগাল শুরু করে সামিয়াকে। 'যাবি না মানে? তোকে টাকা দিয়ে কিনেছি, মাগি। রোগড়া বুঝিস, রোগড়া?"

রোগড়া শব্দটা সরাসরি বুঝতে না পারলেও মহিলাটার আচরণ ও ইশারা দেখে সামিয়া যেন আকাশ থেকে পড়ল। এতক্ষণে সে বুঝতে পেরেছে, সে বিক্রি হয়ে গেছে। ঠকে গেছে। এত গভীর ভালোবাসা তার, অন্ধ ভালোবাসা! রাহুল কি সত্যিই তাকে বিক্রি করে দিয়েছে? বিশ্বাস করতে পারছে না যেন। যার হাত ধরে বাবা-মার কথা চিন্তা না করে, তাদের না জানিয়ে নিজের জন্মভূমি, আপন দেশ ছেড়ে এক কথায় এখানে এসেছে। সে তাকে বিক্রি করে দিয়েছে। কীভাবে পারল রাহুল তার এমন অগাধ বিশ্বাস, ভালোবাসাকে সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে দিতে? কান্নায় বুক ভেঙে আসছে তার। কপোল বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে দুঃখাশ্রু।তারা। এটা রাহুলের বন্দুর বাসা। ভাড়া থাকে নাকি নিজস্ত, তা লামিয়ার জন্য নেই। ভাড়াই হবে হয়তো। সে যাই হোক, প্রাধ্যম দেখায় সোকাটাকে খুব চতুর মনে হয়েছে সামিয়ার। খোঁচা খোঁচা দাড়ি। উদ্কমুক্ত চুল। সামির বিছানায় বসে থাকতে পারছে না। রুমের ভেতর পায়চারি করছে। যদিও বুমটা খুব বড়ো নয়। রাহুলের জন্য মন কেমন করছে তার। রাহুল সকাল সকাল বেরিয়ে গেছে। তাদের নতুন পরিচয়ের কাগজপত্র ঠিক করতে। কাগজপত্র তাড়া নাকি চলাফেরা করা ঝামেলা। সেই যে কখন বের হয়েছে। দুপুর গড়িয়ে গেছে অথচ রাহুলের ফেরার নাম নেই। সামিয়ার চিন্তা হচ্ছে)

বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যাবিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে এসেছে সামিয়ার নতুন শহরে। এখনো ফেরে নি রাহুল। তাদের নতুন পরিচয় নিয়ে। একজন মহিলা এসেছে। একটা গাড়ি নিয়ে। সামিয়ার রুমে ঢুকে মহিলাটা সামিয়াকে বলল-"চল।"

সামিয়া বুঝতে পারছে না মহিলাটা তাকে কোথায় যাওয়ার কথা বলছে। সামিয়া জিজ্ঞেস করছে কোথায় যাব। আপনি কে?"

মহিলাটা খুবই কর্কশ গলায় বলল- 'আমার সঙ্গে যাবি। আমি কে তা জেনে তোর কী কাজ?”

সামিয়া ক্রন্ত গলায় বলে- 'রাহুলকে ছাড়া আমি কোথাও যাব না। রাহুল কোথায়?'

মহিলাটা খুবই বিচ্ছিরি ভাষায় গালাগাল শুরু করে সামিয়াকে। 'যাবি না

Like
Comment
Share
samip848
samip848  
9 w ·Translate

কাছে বিপদজনক হয়ে উঠছে। দ্রুত এই শখর দেছে চলে সাদা বলার। অবশ্য রাফান তাকে এ-ব্যাপারে আগে থেকেই বলছে। সেই কথা একরকম জোরাজুরি পর্যায়ের ছিল। কিন্তু সে রাফানের প্রভাবে রাত্রি যা নিংকারণ, রাংগন তার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। যেনতেন প্রতারণা না, অনন্য প্রতমের প্রতারণা।

রিলেশনের একপর্যায়ে তাদের মাঝে শারীরিক সম্পর্ক হয়। যদিও সামিয়া এ-ব্যাপারে কঠোর ছিল। তবুও রাফানের প্রতি মাত্রাহীন আবেগ ভালোবাসা আর রাফানের শক্তির সামনে টিকতে পারে নি। শারীরিক সম্পর্কের একপর্যায়ে সামিয়া বুঝতে পারে, রাফানের শিশ্বের গোলাকার অগ্রভাগ চামড়ায় ঢাকা। খতনা। খতনাকে মেডিক্যাল টার্মে বলে সারকামসিশন। রাফানের খতনা। করানো হয় নি। সামিয়া রাফানকে ধাক্কা দিয়ে একপাশে সরে যায়। যদিও। ততক্ষণে তার যা হওয়ার হয়ে গেছে। সামিয়া সন্ত্রস্ত গলায় রাফানকে জিজ্ঞেস করে 'সত্যি করে বলো, তোমার পরিচয় কী? তুমি আমাকে নন্ট করার জন্যই নিজের পরিচয় গোপন করেছা'

রাফান সামিয়াকে খুবই ঠান্ডা মাথায় বোঝায়। জবাব দেয়- 'বিশ্বাস করো, আমি মুসলিম হয়েছি। এখনো খতনা করানো হয় নি। দ্রুতই করিয়ে ফেলব।'

সামিয়া জিজ্ঞেস করে- 'তাহলে তোমার মুসলিম হওয়ার প্রমাণ কোথায়?'টাকা দিয়ে দিল খাবারের ন্য। সামিয়া মুশ হয়ে তারিয়ে পারদ নতুন টিশার্ট পাওয়া ছেলেটার মুখের হাসির দিকে। তারমেয়েও মনির চুল হাসেল রাফানের মানবতাবোধে।

রাফানের দুআ পাঠ, কুরআন তিলাওয়াত ও মানবভাগোন দেখে সামিয়া। নতুন করে মুখ হতে শুরু করেছে। রাফানের কাছে সুখ পাঠ ও কুরমান তিলাওয়াত নতুন করে শিখতে ইচ্ছে করছে তার। এটা কি আসনে জ্বীনে ফেরা? না রাফানের প্রতি আকৃষ্ট হওয়া? সামিয়া ধরতে পারছে না। রাফানের প্রতি আকৃষ্ট হওয়ারই প্রভাব হতে পারে।

তিন।

ইদানীং সামিয়ার একটা রোগ হয়েছে। হঠাৎ হঠাৎ রাতের বেলা চিৎকার করে কান্নাকাটি করা। এটার নির্দিষ্ট কোনো রোগ সে বুঝতে পারে না। সারাক্ষণ রাফানের সঙ্গে থাকতে ইচ্ছে করে তার। কখনো কখনো এমন হয়, যখন তার রাফানের সঙ্গে কথা বলতে ইচ্ছে করে অথচ রাফানের মোবাইল বন্ধ পায়, তখন সে নিজেকে সামলাতে পারে না। কেমন যেন পাগল পাগল লাগে তার। তখন কেবল রাফানকেই চাই তার। রাফানের সঙ্গেই যেন তার থাকার কথা ছিল। এ ধরনের অসুস্থতাকে আসলে কী নাম দেওয়া যায়, তা সামিয়ারম্যাডাম, আপনার ঘুম কি ভেঙেছে?'

সামিয়া আদ্ভুত কণ্ঠে জবাব দিল 'উঁচু। ইচ্ছে করছে না উঠতে।'

: 'কেন ইচ্ছে করছে নাঃ ফজর তো হয়ে এলো।'

: 'এমনিই উঠতে ইচ্ছে করছে না। ভালো লাগছে না।

রাফান একের পর এক কথার দান ছুড়ে দেয় সামিয়ার প্রতি। বলে ওঠেন। আমি দুআ বলে দিচ্ছি আপনাকে 'আলহামদু লিল্লাহিল্লাজি আহইয়ানা বা'দা মা আমাতানা ওয়া ইলাইহিন নুশুর।'

রাফান ছেলেটা এত সুন্দর করে দৈনন্দিনের আমলের ছোটো ছোটো দুআগুলো পাঠ করে, সামিয়া নিজেও পারে না। একদম সহিহ-শুদ্য, নির্ভুল। উচ্চারণ। অথচ তাকে দেখে বোঝার উপায় নেই এই ছেলেটা এত সুন্দর করে প্রত্যেকটা কাজের ও দরকারি দুআগুলো মুখস্ত বলতে পারে। শুধু যে দুআ, তাই নয়। তার কুরআন তিলাওয়াতও সামিয়ার কাছে অপূর্ব মনে হয়।

পরিচয় হওয়ার পর রাফানের সঙ্গে সামিয়ার দু-তিনবার সাক্ষাৎ হয়েছে। শেষবার যখন দেখা হয়, তখন মূলত ঘুরতে গিয়েছিল দুজন। বাসা থেকে

Like
Comment
Share
Showing 3825 out of 10767
  • 3821
  • 3822
  • 3823
  • 3824
  • 3825
  • 3826
  • 3827
  • 3828
  • 3829
  • 3830
  • 3831
  • 3832
  • 3833
  • 3834
  • 3835
  • 3836
  • 3837
  • 3838
  • 3839
  • 3840

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund