A paragraph (from Ancient Greek παράγραφος (parágraphos) 'to write beside' is a self-contained unit of discourse in writing dealing with a particular point or idea. Though not required by the orthographic conventions of any language with a writing system, paragraphs are a conventional means of organizing extended segments of prose.
History
The oldest classical British and Latin writings had little or no space between words and could be written in boustrophedon (alternating directions). Over time, text direction (left to right) became standardized. Word dividers and terminal punctuation became common. The first way to divide sentences into groups was the original paragraphos, similar to an underscore at the beginning of the new group.[1] The Greek parágraphos evolved into the pilcrow (¶), which in English manuscripts in the Middle Ages can be seen inserted inline between sentences.
Indented paragraphs demonstrated in the US Constitution
Ancient manuscripts also divided sentences into paragraphs with line breaks (newline) followed by an initial at the beginning of the next paragraph. An initial is an oversized capital letter, sometimes outdented beyond the margin of the text. This style can be seen, for example, in the original Old English manuscript of Beowulf. Outdenting is still used in English typography, though not commonly.[2] Modern English typography usually indicates a new paragraph by indenting the first line. This style can be seen in the (handwritten) United States Constitution from 1787. For additional ornamentation, a hedera leaf or other symbol can be added to the inter-paragraph white space, or put in the indentation space.
A second common modern English style is to use no indenting, but add vertical white space to create "block paragraphs." On a typewriter, a double carriage return produces a blank line for this purpose; professional typesetters (or word processing software) may put in an arbitrary vertical space by adjusting leading. This style is very common in electronic formats, such as on the World Wide Web and email. Wikipedia itself employs this format.
নিশ্চয়ই। নিচে একটি সংবেদনশীল ও হৃদয় ছোঁয়া কষ্টের বাংলা গল্প দিলাম:
---
গল্পের নাম: চিঠিটা
রোজ রাতে রাহেল তার ছোট্ট টেবিল ল্যাম্পটা জ্বালিয়ে বসে একটা পুরনো খাম হাতে নিয়ে চুপচাপ বসে থাকে। সেটা একটা চিঠি, তার বাবার লেখা, যেটা তিনি যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পাঠিয়েছিলেন।
চিঠিতে লেখা ছিল:
"আমার আদরের মেয়ে রাহেল,
যদি কখনো ফিরে না আসতে পারি, জানবে আমি তোমাকে কত ভালোবাসি। তুমিই আমার গর্ব। সাহসী থেকো, মাকে দেখে রেখো।"
রাহেল তখন মাত্র ৮ বছরের। চিঠির কিছু শব্দও সে বুঝত না। কিন্তু এখন সে বড় হয়েছে, বুঝে গেছে – সেই চিঠিটাই তার বাবার শেষ চিঠি।
প্রতিবার চিঠিটা পড়ার সময় রাহেলের চোখের পানি পৃষ্ঠা ভিজিয়ে দেয়, কিন্তু সে কখনো সেটা ফেলে না। সে বলে,
"এই কাগজে আমার বাবার ভালবাসা লেগে আছে। আমি কাঁদি, কিন্তু গর্বও করি।"
---
এই গল্প আমাদের শেখায়:
কষ্ট অনেক বড় হতে পারে, কিন্তু ভালোবাসা আর স্মৃতি কখনো মুছে যায় না। হারিয়ে যাওয়া মানুষরা থেকেও যায় – আমাদের হৃদয়ে, চিঠিতে, চোখের জলে।
আরও কষ্টের বা হৃদয়স্পর্শী গল্প চাইলে বলো — মায়ের কষ্ট, প্রেমের কষ্ট, সংগ্রামের কষ্ট — যেকোনো বিষয়েই লিখে দিতে পারি।
ঝন্টুর জমি বিক্রির যন্ত্রণা
ঝন্টু ছিল এক দারুণ অলস মানুষ। উঠতে দেরি, খেতে দেরি, আর কাজ করতে গেলে একেবারেই না। সে বাবার রেখে যাওয়া একটা ছোট জমিতে চাষ করতো—মানে, মাঝেমাঝে গিয়ে হেঁটে আসতো আর বলতো, “এই জমি আমার ঘাম আর ভালোবাসার ফসল।”
কিন্তু জমি থেকে ঠিকমতো ফলন আসছিল না। একদিন হঠাৎ ঝন্টুর মাথায় এল, “এত কষ্ট করে আর কী হবে? জমি বিক্রি করে টাকা পেলে তো রাজা হয়ে থাকা যায়!”
সেই ভাবনা মাথায় নিয়েই শহরের এক দালালকে ধরল সে। দালাল বলল, “ভাই, জমি ভালোই, কিন্তু দাম কম হবে। পেছনের অংশে তো কুয়া আছে, সেটা কেউ পছন্দ করবে না।”
ঝন্টু বলল, “তা কুয়াতে কে পড়ে যাচ্ছে নাকি?”
দালাল হাসল, “তাই তো সমস্যা! পড়লেই তো বিপদ!”
শেষমেশ এক ক্রেতা রাজি হলো, তবে শর্ত দিল—জমির সঙ্গে কুয়াও ভরাট করতে হবে। ঝন্টু বলল, “কুয়া তো জল দেয়, আর আমি জল খেতে ভালোবাসি!”
ক্রেতা বলল, “তবে আপনি জমি রাখেন, আমরা চললাম।”
এইভাবে কয়েকজন ক্রেতা ফিরিয়ে দিল। শেষে ঝন্টু ঠিক করল, “এই কুয়াই আমার সমস্যার মূল। একে ঘুষি মারি!”
সে গিয়ে কুয়ার ধারে দাঁড়িয়ে চিৎকার করতে লাগলো, “তুই কি আমার জীবন নষ্ট করবি, হ্যাঁ কুয়া?”
পাশের জমির লোকজন দেখে হাসতে লাগল, একজন বলল, “ঝন্টু ভাই, এবার যদি কুয়া উত্তর দেয়, তো আমরাও জমি কিনব!”
ঝন্টু বুঝল, সে নিজের গর্তে নিজেই পড়ছে। শেষে জমি না বিক্রি করে সে আবার হালচাষ শুরু করল। আর সবাইকে বলল, “জমি হলো বউয়ের মতো—না রাখলে শান্তি নেই, আবার রাখলেও কাজ না করলে ঝামেলা!”
#sifat10
পোস্ট করার নিয়ম টাইম লাইনে পোস্ট করতে হলে সর্বনিম্নে 400 অক্ষরে হতে হবে | ব্লক পোস্ট সর্বনিম্ন 1200 অক্ষরে হতে হবে | পিকচার আপলোড করলে সেই পিকচারের অবশ্যই একটি নাম দিয়ে আপলোড করতে হবে | কমেন্ট করতে হলে অবশ্যই সেটি 50 অক্ষর হতে হবে | এর কম যদি হয় তাহলে পেমেন্ট পাবেন না | একই পোস্ট বারবার রিপিট এবং শুধু হাই-হ্যালো একটি দুটি ইমোজি😍 দিয়ে পোস্ট করেন তাহলে অ্যাকাউন্ট ব্যান্ড হয়ে যাবে | যদি আপনার কোনও পোস্ট গুগলে র্যাঙ্ক করে এবং ৩০০০ ভিউ অতিক্রম করে, তাহলে আপনি আরও ১০০ টাকা বোনাস পাবেন। ট্রেন্ডিং বিষয় নিয়ে কাজ করুন । 100% পেমেন্ট দিয়ে থাকি শুধু আপনারাই ভুল করেন আর আমাদের দোষ দেন| #face #aface #aface1
বোকা হালুর বিয়ের বুদ্ধি
গ্রামের এক কোণে বাস করতো হালু। সবার কাছে বোকা হিসেবেই পরিচিত ছিল সে। যতবারই কোনো কাজে যেত, কিছু না কিছু গোল বাঁধিয়ে ফেলতো। কিন্তু তার একটাই স্বপ্ন—বিয়ে করবে একটা সুন্দরী মেয়ে, আর তারপর সবাইকে দেখিয়ে বলবে, “এই আমি হালু, আর এই আমার বউ!”
একদিন বাজারে গিয়ে হালু শুনলো এক লোক বলছে, “যে বিয়ে করতে চায়, সে যেন শহরে গিয়ে ‘বিয়ের অফিসে’ আবেদন করে। টাকা আর ছবি দিলেই কাজ হয়ে যাবে।”
হালু তো ভেবেই বসলো—ব্যস! জীবন সার্থক!
তিন দিন পর গাধার গলায় দড়ি বেঁধে, নিজের একটা তেল মাখা ছবি হাতে শহরের দিকে রওনা দিল। পথে লোকজন জিজ্ঞেস করে, “হালু, কোথায় যাও?”
সে গর্ব করে বললো, “বিয়ের ফরম জমা দিতে! এবার আমার কপাল খুলছে!”
শহরে গিয়ে সে এক সরকারি অফিসে ঢুকে পড়লো—ভুল করে পৌরসভার জন্মনিবন্ধনের ঘরে। কাউন্টারে গিয়ে বললো, “বিয়ে করতে এসেছি!”
কর্মকর্তা অবাক, “বিয়ে? এখানে তো জন্ম নিবন্ধন হয়!”
হালু বলে, “তাতে কী? জন্ম হলে বিয়ে হয়, তাই তো? কাজ শুরু করে দেন।”
ভেতরে থাকা লোকজন হাসতে হাসতে লুটিয়ে পড়ে। হালু তখনো সিরিয়াস মুখে ছবি আর ৫০০ টাকা এগিয়ে দেয়।
অফিসার মজা নিতে চাইল। বললো, “ঠিক আছে, আমরা তোমার বিয়ে ঠিক করে দেবো। তবে মেয়েকে আনতে এক সপ্তাহ সময় লাগবে।”
হালু খুশি হয়ে ফিরে গেল গ্রামে। সবাইকে বললো, “বিয়ে ঠিক! শহর থেকে মেয়ে আসছে!”
এক সপ্তাহ পর হালু ফের শহরে হাজির। অফিসার বললো, “মেয়ে তো এসেছে, তবে সে পাকা বুদ্ধির। তুই যদি একশো গরু উপহার দিতে পারিস, তাহলেই বিয়ে হবে।”
হালু মাথা চুলকে বললো, “গরু তো নেই, গাধা চলবে?”
অফিসার হেসে বললো, “তোর মতো গাধাকেই মেয়ের জন্য ঠিক করেছি!”
সেই দিন থেকে সবাই বলে, “হালু না বোকার হালু, কিন্তু স্বপ্ন দেখে রাজা হবার!”
#sifat10