8 ভিতরে ·অনুবাদ করা

ওমর ফারুক ত্রিপুরা: এক পাহাড়ি শ'হী'দে'র গল্প। যিনি আজকের এই দিনে শা'হা'দা'ত বরণ করেছিলেন।

ওমর ফারুক ত্রিপুরা ছিলেন বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার তুলাছড়ি গ্রামের একজন আদিবাসী ত্রিপুরা যুবক। জন্মগ্রহণ করেছিলেন খ্রিস্টান পরিবারে, পূর্বনাম ছিল পূর্ণেন্দু ত্রিপুরা। ২০১৪ সালে, তীব্র অন্তর্দাহ ও আত্মার প্রশান্তি খুঁজতে গিয়ে, এক মুসলিম বন্ধুর দাওয়াতে তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। এরপর নিজের নাম পরিবর্তন করে রাখেন মুহাম্মদ ওমর ফারুক।

ইসলাম গ্রহণের পর তিনি ঢাকায় গিয়ে তাবলিগ জামায়াতে অংশগ্রহণ করেন এবং তিন চিল্লা দেন। পরে নিজ গ্রামে ফিরে আসেন এবং গ্রামে ইসলাম প্রচার শুরু করেন। তাঁর দাওয়াতি কাজে প্রভাবিত হয়ে প্রায় ৩২টি ত্রিপুরা পরিবার ইসলাম গ্রহণ করে। তিনি নিজের জমি দান করে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন, সেখানে নিজেই ইমামতি শুরু করেন। ২০১৮ সালে সেই মসজিদে মাইক স্থাপন করেন।

আর এখান থেকেই শুরু হয় তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র। খ্রিস্টান মিশনারিদের প্রভাবে পরিচালিত পাহাড়ি স*ন্ত্রাসী গোষ্ঠী বারবার হুমকি দিতে থাকে— তাঁকে ইসলাম ত্যাগ করতে হবে, না হলে ফল ভয়াবহ হবে। কিন্তু তিনি ছিলেন একান্ত অবিচল। সেদিন তিনি বলেছিলেন, “আমি ইসলাম ত্যাগ করবো না, মরলেও ইসলামের ওপরেই মরবো।” এই সাহসী অবস্থানের ফলেই তিনি ক্রমাগত হুমকি-ধামকির মধ্যে জীবনযাপন করছিলেন।

অবশেষে, ২০২১ সালের ১৮ জুন জুমা'আহ বার দিবাগত রাতে এশার নামাজে ইমামতি শেষে রাত ৮ টার দিকে বরাবরের মতোই তিনি বাড়িতে ফিরেন। সেই সময় চারজন অ*স্ত্র*ধারী স*ন্ত্রাসী তার ঘরে ঢুকে পড়ে। তাঁকে টেনেহিঁচড়ে উঠানে আনে এবং বুকে ও মাথায় ২ রাউন্ড গু↑লি করে। তাঁর স্ত্রী রাবেয়া বেগম তাৃকে রক্ষা করতে গেলে তাকেও ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। ঘটনাস্থলেই ওমর ফারুক শাহাদাত বরণ করেন।

ওমর ফারুক ত্রিপুরা রহিমাহুল্লাহ ছিলেন এক সাহসী দাঈ, যিনি পাহাড়ি জনপদে আল্লাহর দ্বীন ছড়িয়ে দিতে গিয়ে নিজের জীবন উৎসর্গ করেন। তাঁর জীবন ও মৃত্যু আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়—সত্যের পথ মসৃণ নয়, কিন্তু সে পথেই আছে শা'হা'দা'র পেয়ালা। আল্লাহ আপনি তাঁকে জান্নাতুল ফেরদাউসের সর্বোচ্চ স্থানে স্থান দিন।

"যারা আল্লাহর পথে শ'হীদ হয়েছে, তুমি কখনোই মনে করো না যে তাঁরা মৃত। বরং তাঁরা জীবিত, তাঁদের রবের নিকট তারা জীবিকা লাভ করে। তাঁরা আল্লাহ তাদেরকে যে নিয়ামত দিয়েছেন, তা নিয়ে আনন্দিত থাকে" [কুরআন ৩: ১৬৯-১৭০]

1 জ ·অনুবাদ করা

মানুষ সামাজিক জীব। সামাজিক হতে হলে পরোপকারী হতে হবে। একজন অন্যজনের বিপদে এগিয়ে আসা, পাশে দাঁড়ানো, সহমর্মী হওয়া, শুধু নিজের সুখের জন্য ব্যস্ত না হয়ে অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে চেষ্টা করাই মনুষ্যত্ব।

পরোপকার মানবজাতির শ্রেষ্ঠত্বের অলংকার। মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি। মানবজাতির কল্যাণের

image
1 জ ·অনুবাদ করা

এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image
1 জ ·অনুবাদ করা

এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image
1 জ ·অনুবাদ করা

এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image
1 জ ·অনুবাদ করা

এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image